Logo
শিরোনাম

মুখে ব্রণের দাগ দূর করতে

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

অনেকেরই ব্রণের সমস্যা আছে। সাধারণত নারীদের মধ্যে এই সমস্যা বেশি দেখা যায়। তবে অনেক পুরুষেরও ব্রণের সমস্যা আছে। তৈলাক্ত ত্বকে ব্রণ হওয়ার প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। আবার ব্রণের কারণে ত্বকে নানা রকম দাগছোপও দেখা যায়।

ব্রণের সমস্যা কমাতে কেউ বাজারে পাওয়া বিভিন্ন প্রসাধনী ব্যবহার করেন, কেউ বা ঘরোয়া উপায়েও ত্বকের যত্ন নেন। কিন্তু তাতেও অনেক সময় সুফল মেলে না। তবে কলার খোসা ব্যবহারে দূর হতে পারে এই সব সমস্যা। আসুন জেনে নেই কলার খোসা ব্যবহারের নিয়ম।

ত্বকে ঘষুন কলার খোসা : ফেসওয়াশ বা ক্লিনজার দিয়ে মুখ ধুয়ে মুছে নিন। ১০ মিনিট ধরে কলার খোসার ভিতরের সাদা অংশটা দিয়ে মুখে ঘষুন ভাল করে। এর পর ২০ মিনিট রেখে পানি দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। কলার খোসায় থাকা ফ্যাটি অ্যাসিড, অ্যান্টিমাইক্রোবিয়াল এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য ত্বক ভাল রাখে, লালচে ভাব কমায়, এবং ব্রণ থেকে মুক্তি দেয়।

ওটস এবং কলার খোসা : একটা কলার খোসা, হাফ কাপ ওটস, তিন টেবিল চামচ চিনি একসঙ্গে ব্লেন্ড করুন। একেবারে মসৃণ পেস্ট তৈরি করবেন। এই মিশ্রণটি মুখে লাগিয়ে বৃত্তাকার গতিতে ত্বকে ম্যাসাজ করুন কিছু ক্ষণ। তারপর মুখ ধুয়ে মুছে নিন। অয়েল ফ্রি ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নেবেন। এই প্যাকটি ত্বকে পুষ্টি জোগায় এবং ব্রণ থেকেও মুক্তি দেয়। স্ক্রাব করার সময় খুব জোরে জোরে ঘষবেন না, আলতো করে ঘষুন। লেবুর রস এবং কলার খোসা : এক টেবিল চামচ কলার খোসার পেস্ট, এক টেবিল চামচ লেবুর রস একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। তুলো দিয়ে ব্রণের জায়গাগুলিতে এই পেস্টটি লাগান। ১৫ মিনিট পর মুখ ধুয়ে ফেলুন। লেবু ব্রণ-সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়াকে মেরে ফেলে এবং ত্বক থেকে ব্রণের দাগও দূর করে।

বেকিং পাউডার এবং কলার খোসা : এক টেবিল চামচ কলার খোসার পেস্ট, হাফ টেবিল চামচ বেকিং পাউডার ভালো করে একসঙ্গে মেশান । ব্রণের জায়গায় পেস্টটি লাগান। দুই মিনিট পর মুখ ধুয়ে মুছে নিন। তারপর অয়েল ফ্রি ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন। এই প্যাক ত্বক থেকে টক্সিন দূর করে, ব্রণ সারায় এবং লালচে ভাবও কমায়।

হলুদ এবং কলার খোসা : এক টেবিল চামচ হলুদ, এক টেবিল চামচ কলার খোসার পেস্ট মিশিয়ে মুখে লাগান। ১৫ মিনিট আলতো করে ম্যাসাজ করুন। তারপর মুখ ধুয়ে মুছে নিন। অয়েল ফ্রি ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নেবেন। এই প্যাক ত্বকে উপস্থিত ব্রণ-সৃষ্টিকারী ব্যাকটেরিয়া মেরে ফেলে এবং ব্রণ থেকে মুক্তি দেয়।

অ্যাপেল সিডার ভিনেগার এবং কলার খোসা : এক টেবিল চামচ কলার খোসার পেস্ট, দুই চা চামচ অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার এবং এক চা চামচ পানি মিশিয়ে ব্রণর জায়গায় লাগান। ১০ মিনিট পর মুধ ধুয়ে অয়েল ফ্রি ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।

মধু এবং কলার খোসা : হাফ টেবিল চামচ মধু, এক টেবিল চামচ কলার খোসার পেস্ট একসঙ্গে মিশিয়ে ব্রণের জায়গায় লাগিয়ে নিন। ১৫ মিনিট পর মুধ ধুয়ে অয়েল ফ্রি ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নেবেন। এই প্যাকটি ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করে এবং ব্রণর দাগ হালকা করে।


খবর: জিনিউজের।


আরও খবর

তীব্র তাপপ্রবাহে সুস্থ থাকার উপায়

মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪

ঈদে বালুচর এর পাঞ্জাবি

রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪




প্রতিফলন দেখা যাবে উপজেলা নির্বাচনে

গাজীপুর-৩ আসনে আ.লীগের রাজনীতিতে বাড়ছে ক্ষোভ

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

সদরুল আইন,সিনিয়র রিপোর্টার:

গাজীপুর-৩ আসনে আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে ক্ষোভ হতাশা বিভেদ এবং বিভক্তি বাড়ছে।

আশাহত মানুষের কাফেলায় প্রতিদিন যোগ হচ্ছে নতুন মুখ।নেতৃত্বের অদুরদর্শিতা ও একক স্বার্থের নব ইতিহাসের সমুখে  সরোবমুখগুলো আবার খুঁজছে এমন একটি মুখ, যে মুখ তাদেরকে নিরাশ করবে না।এমন অভিযোগ ও প্রত্যাশা রয়েছে সর্বত্রই।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে যে ঐক্যবদ্ধ কাফেলার সরোব পদচারণা এবং বিভিন্ন জনপদে যে আতঙ্ক ছড়িয়েছিল একটি বিশেষ রাজনৈতিক গোষ্ঠি,সেই ঐক্যবদ্ধতায় ফাটল ধরেছে ফ্যাক্টরির ঝুট ব্যবসার বখরা না পেয়ে।

কথা দিয়ে কথা না রাখা,বিশেষ ব্যক্তির একক সিদ্ধান্ত,সুসম ফ্যাক্টরী ব্যবসা না পাওয়ায় এই জনপদের রাজনীতির অভ্যন্তরে যে চাপা কষ্টের সূচনা হয়েছে তার প্রতিফলন দেখা যাবে আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে।

দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রচারণায় যে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বের মুখর উদ্দীপণা ও এক মঞ্চে এসে পরিবর্তনের যে স্বপ্ন ও প্রতিশ্রুতি ছিল,বাস্তবে তা আর নেই।বাহ্যিকভাবে তা প্রকাশ না হলেও বঞ্চিত নেতৃত্বের আশীর্বাদ আর পাচ্ছেন না ক্ষমতাসীনরা।

যার বাস্তব প্রতিফলন দেখা যাবে উপজেলা নির্বাচনের প্রচারণায়।ইতোমধ্যেই চুড়ান্ত মিটিং করে উপজেলায় প্রার্থি কে,তার চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছেন বিক্ষুব্ধ নেতৃত্ব।একথা অনস্বীকার্য যে,সিংহভাগ নেতৃত্ব যে ঐক্যবদ্ধ সিদ্ধান্ত গোপনে গ্রহন করেছেন জনমত তাদের দিকেই থাকবে।

যেহেতু এবারের উপজেলা নির্বাচন প্রতিকবিহীন হতে যাচ্ছে,সে কারনে বঞ্চিত নেতৃত্ব এবার তাদের পছন্দের প্রার্থির পক্ষেই অবস্থান গ্রহন করবেন। নির্বাচিত হলে এই প্রার্থিই বঞ্চিতদের বঞ্চণা নিরসনে শক্ত অবস্থান গ্রহন করবেন।আর ঠিক সেসময়ই ক্ষমতাসীনদের সাথে ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বের সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি তৈরি হবে।

এছাড়াও এখানকার রাজনীতির মূল চাবিকাঠি চলে যাবে উপজেলা চেয়ারম্যানের হাতে।সেক্ষত্রে বর্তমান নেতৃত্বকে হয় একলা চলো নীতি গ্রহন করতে হবে,না হয় ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বের সকল শর্তাবলী মেনে নিতে হবে।বাস্তবতা হল উপজেলা চেয়ারম্যানের নেতৃত্ব মানা ক্ষমতাসীনদের পক্ষে সম্ভব হবে না।

কারন তারা যদি ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বের প্রস্তাব মেনে নেয় তবে পারিবারিক সম্পর্কে ফাটল ধরবে।রাজনৈতিকভাবে তাদেরকে উপজেলা চেয়ারম্যান নির্ভর হতে হবে।কাঠের পুতুল হয়ে তাদের কথা মেনে চলতে হবে,যা মানা তাদের জন্য প্রায় অসম্ভব।

এছাড়া ফ্যাক্টরি ও অন্যান্য অর্থনৈতিকখাতে যাদেরকে বসানো হয়েছে তাদেরকে বাদ দিয়ে নতুন তালিকায় শুরু করতে গেলে অনুসারিদের মধ্যে বিতর্কের জন্ম হবে এবং রাজনৈতিক সম্পর্কে ফাটল ধরবে।দূর্বল হয়ে যাবেন ক্ষমতাসীনরা।ব্যবসায় পরিবর্তন আনতে গেলেই উত্তাল ও নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে রাজনীতি বর্তমান নেতৃত্বের।সেই ঝুঁকি তারা নেবেন বলে মনে হয় না।

ফলে বর্তমান নেতৃত্ব উপজেলায় তাদের কতৃত্ব প্রতিষ্ঠার বদলে হারাবেন নিজেদের আধিপত্ত।আর এখান থেকেই সূচনা ঘটবে '২৯ সালে সংসদ নির্বাচনে আবার প্রার্থি পরিবর্তনের পদযাত্রা।

তখনও ঐক্যবদ্ধ নেতৃত্বই সফল হবেন।কারন সামনের বছরগুলোতে বর্তমান নেতৃত্ব একাধিক ভুল সিদ্ধান্ত গ্রহন করবেন এবং তারা জনক্ষোভের মুখে পড়বেন,যার আলামত দেখা যাচ্ছে এখনই।

অর্থাৎ সরলরেখায় বললে বলা যায়, দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের প্রচারনায় যে মুখগুলো প্রার্থি পরিবর্তনের পক্ষে মঞ্চ ও মাঠ কাঁপিয়েছিলেন তাদের অবস্থানের পরিবর্তন আসন্ন। সেই সব নেতৃত্ব উপজেলায় ক্ষমতাসীন পরিবারের প্রার্থির বিপক্ষে অবস্থান গ্রহন করবেন বলে নানা সূত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে।

কাজেই আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে ক্ষমতাসীন পরিবার উপজেলায় তাদের নিয়ন্ত্রণ হারাবেন বলেই মনে করা হচ্ছে।আর উপজেলায় যদি সত্যিই তাদের পরাজয় ঘটে তবে গাজীপুর-৩ আসনে '২৯ সালের সংসদ নির্বাচনে আবার প্রার্থি পরিবর্তন ঘটতে পারে।

এছাড়াও ইতিমধ্যেই কেন্দ্রের চোখে এই আসনের কর্মকান্ড নিয়ে যেসব অভিযোগ জমা হয়েছে তা সুখকর নয়।সেসব অভিযোগ এবং আগামি সাড়ে ৪ বছরে যা যা ঘটবে তাতে জনক্ষোভ সৃষ্টি হতে পারে।

সেসব বিষয়সমুহ কেন্দ্রিয় নেতৃত্ব আমলে নিলে হয়ত বা '২৯ সালে গাজীপুর-৩ আসনবাসি দেখবেন এমন এক নতুন মুখ,যে মুখ হবেন সম্ভাব্য আলোচিত প্রার্থিদের বাইরের কেউ,এতে সন্দেহের অবকাশ নেই।কাজেই সাধু সাবধান!


আরও খবর



মাভাবিপ্রবিতে দোল পূর্ণিমা উদযাপিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইনমা ভাবিপ্রবি প্রতিনিধি:

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (মাভাবিপ্রবি)তে আজ সনাতন ধর্মাবলাম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব দোল পূর্ণিমা উদযাপিত হয়েছে।

ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে হোলি উৎসব উৎসবটি পালন করেছেন সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীরা। আজ মঙ্গলবার  (২৬ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের সনাতন ধর্মাবলম্বী শিক্ষার্থীরা হোলি খেলায় মেতে ওঠেন। দিনটি উপলক্ষ্যে আবিরের রঙে রঙিন হয়ে উঠেছিল প্রাঙ্গণ। সনাতন ধর্মাবলাম্বী শিক্ষার্থীরা জানান, এই দিনে শ্রী কৃষ্ণ বেত্রাসুর নামে এক অত্যাচারি অসুরকে হত্যা করে তার রক্তে হোলি খেলেছিলেন। আবার ফাল্গুনী পূর্ণিমা তিথির এই দিনে শ্রী কৃষ্ণ আবির ও গুলাল নিয়ে তার সখী রাধা ও তেত্রিশ হাজার গোপীর সঙ্গে রঙ ছোড়াছুড়ির খেলায় মেতেছিলেন। এজন্য হিন্দু ধর্মাবলাম্বীরা বহু আগে থেকেই দোলযাত্রা বা হোলি উৎসব পালন করে আসছে।

বিশ্ববিদ্যালয়ের ইএসআরএম বিভাগের শিক্ষার্থী সৈকত মন্ডল জানান, সনাতন ধর্মাবলম্বীদের অন্যতম ধর্মীয় উৎসব হলো দোল পূর্ণিমা বা হোলি উৎসব। উৎসবটি দোলযাত্রা নামেও পরিচিত। দোলযাত্রা ও গৌর পূর্ণিমা উপলক্ষে আজ ১১ চৈত্র ১৪৩০ বঙ্গাব্দ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মন্দির প্রাঙ্গণে প্রথম বারের মতো সম্পূর্ণ ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের সঙ্গে হোলি উৎসব পালন করা হয়। আয়োজিত এই হোলি উৎসবে বিশ্ববিদ্যালয়ের সনাতনী শিক্ষার্থীরা অংশগ্রহণ করে। হোলি উৎসব সবার জীবনে নিয়ে আসুক অনাবিল আনন্দ।

উল্লেখ্য, কেন্দ্রীয় মন্দির না থাকায় অতীতে ক্যাফেটেরিয়া প্রাঙ্গনে উৎসবটি উদযাপিত হতো। তাই কেন্দ্রীয় মন্দির নির্মানের দাবিও জানান তারা। এবছর গোপালবাড়ি মন্দিরে তারা হোলি উৎসব পালন করেন।


আরও খবর



আগুনে পুড়লো লন্ডন এক্সপ্রেসের ১৪টি বাস

প্রকাশিত:সোমবার ০১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

রাজধানীর ডেমরার ধার্মিকপাড়ায় একটি গ্যারেজে আগুন লেগে লন্ডন এক্সপ্রেসের ১৪টি বাস পুড়ে গেছে ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিটের একঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে রাজধানীর ডেমরায় গ্যারেজে থাকা লন্ডন এক্সপ্রেসের ১৪টি বিলাসবহুল বাসের আগুন

ঘটনায় হতাহতের কোন খবর পাওয়া যায়নিসোমবার রাত ৮টা ৫০ মিনিটে ডেমরার ধার্মিকপাড়া বাসস্ট্যান্ড এলাকায় গ্যারেজে দাঁড়িয়ে থাকা লন্ডন এক্সপ্রেসের ১৪টি বিলাসবহুল বাসে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস ফায়ার সার্ভিসের সিদ্দিক বাজার স্টেশনের ৫টি ইউনিটের একঘণ্টার চেষ্টায় নিয়ন্ত্রণে আসে আগুন ফায়ার সার্ভিস কর্মকর্তারা বলছেন, এটি দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা তা তদন্তের পর জানা যাবে


আরও খবর

বঙ্গবাজারে চলছে উচ্ছেদ অভিযান

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

উৎসবের রঙে রঙিন রাজধানীর সড়ক

রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪




পদ্মা সেতুতে একদিনে ৫ কোটি টাকা টোল আদায়

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ |

Image

শাহ আলম ইসলাম নিতুল: একদিনে টোল আদায়ে সর্বোচ্চ রেকর্ড গড়েছে পদ্মা বহুমুখী সেতু। গতকাল মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) পদ্মা সেতু দিয়ে ৪৫ হাজার ২০৪টি যানবাহন পারাপার হয়েছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৪ কোটি ৯০ লাখ ৬৭ হাজার ৫০ টাকা। এটি পদ্মা সেতুতে ১ দিনে অর্থাৎ ২৪ ঘণ্টায় সর্বোচ্চ টোল আদায় বলে জানিয়েছে সেতু কর্তৃপক্ষ।

পদ্মা সেতু সাইট অফিসের অতিরিক্ত পরিচালক মো. আমিরুল হায়দার চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

সেতু সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, এদিন সেতুর মাওয়া প্রান্ত হয়ে ৩০ হাজার ৩৩০টি ও জাজিরা প্রান্ত হয়ে ১৪ হাজার ৮৭৪টি যানবাহন সেতু পারাপার করে। এতে মাওয়া প্রান্তে ইটিসিএস, ক্রেডিটসহ আয় হয় ২ কোটি ৭৬ লাখ ৬৯ হাজার ৬৫০ টাকা। আর জাজিরা প্রান্তের আয় ২ কোটি ১৩ লাখ ৯৭ হাজার ৪০০ টাকা।

আমিরুল হায়দারের দেওয়া তথ্যমতে, মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত দুই প্রান্ত মিলিয়ে মোট টোল আদায় হয়েছে ১ কোটি ৮১ লাখ ৪৫০ টাকা। এ সময় শুধু মাওয়া প্রান্তে টোল আদায় হয় ১ কোটি ১৩ লাখ ৬৪ হাজার টাকা।

এর আগে, গত ৮ এপ্রিল ২৪ ঘন্টায় টোল আদায় হয় ৩ কোটি ৫৭ লাখ ৪৯ হাজার ৫৫০ টাকা। রোববার (৭ এপ্রিল) রাত ১২টা থেকে সোমবার (৮ এপ্রিল) রাত ১২টা পর্যন্ত পদ্মা সেতুতে এই টোল আদায় হয়।

রেকর্ড অনুযায়ী, এর আগে পদ্মাসেতুর সর্বোচ্চ টোল আদায় হয়েছিল গতবছর অর্থাৎ ২০২৩ সালের ২৭ জুন। সেদিন সেতু দিয়ে ৪৩ হাজার ১৩৭টি যানবাহন পারাপার হয়। টোল আদায় হয় ৪ কোটি ৬০ লাখ ৫৩ হাজার ৩০০ টাকা। যা বর্তমানে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। সেতুতে তৃতীয় সর্বোচ্চ টোল আদায়ের পরিমান ৪ কোটি ১৯ লাখ ৩৯ হাজার ৬৫০ টাকা। যা আদায় হয়েছিল গতবছরের ৮ জুলাই।

প্রসঙ্গত, ২০২২ সালের ২৫ জুন ৩০ হাজার ১৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত পদ্মা সেতু উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ৬ দশমিক ১৫ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা বহুমুখী সেতু উদ্বোধনের পর থেকে দক্ষিণ এবং পশ্চিমাঞ্চলের ২৩ জেলার সার্বিক অর্থনৈতিক উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে। পরের দিন ২৬ জুন থেকে যানবাহন পারাপারের জন্য সেতু খুলে দেওয়া হয়। সেদিন পদ্মা সেতু দিয়ে মোট ৫১ হাজার ৩১৬টি যানবাহন পাড়ি দেয়। এ পর্যন্ত এটাই পদ্মা সেতু দিয়ে সর্বোচ্চ যানবাহন পারাপারের রেকর্ড।


আরও খবর



সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৭ দিন ছুটি ঘোষণা

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

দেশজুড়ে তীব্র গরমের কারণে আগামী ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে বলে জানিয়েছে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদফতর (মাউশি)।

শনিবার (২০ এপ্রিল) মাউশির পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়। পবিত্র রমজান ও ঈদুল ফিতরসহ টানা ২৬ দিন ছুটি কাটিয়ে আগামীকাল রোববার থেকে শিক্ষার্থীদের ক্লাসে ফেরার কথা ছিল। কিন্তু এরই মধ্যে দেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। দেশের বিভিন্ন স্থানে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠেছে।

তীব্র তাপপ্রবাহের মধ্যে করণীয় ঠিক করতে গত বৃহস্পতিবার বৈঠক করে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর। তবে ওইদিনের বৈঠকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

দাবদাহের মধ্যে না খুলে আগামী সাত দিন সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার দাবি জানান অভিভাবক ঐক্য ফোরাম। এমন অবস্থার মধ্যে ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার সিদ্ধান্তের কথা জানায় মাউশি।

আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে ক্লাস শুরু হবে বলে জানানো হয়।


আরও খবর