Logo
শিরোনাম

নারায়ণগঞ্জের সিদ্বিরগঞ্জে অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্বারের রহস্য উদঘাটন

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক :

নারায়ণগঞ্জের সিদ্বিরগঞ্জের জালকুড়িতে হা পা বাঁধা অজ্ঞাত নারীর লাশ উদ্বারের ঘটনার তিনদিন পর পুলিশ হত্যার রহস্য উদঘাটন ও মুল আসামী মোঃ কমল ওরফে কুদ্দুসকে গ্রেপ্তার করেছে। সনাক্ত করেছে নারীর পরিচয়। নিহত নারীর নাম নাসরিন আক্তার। সোমবার দুপুরে এক প্রেস ব্রিফিং এ জেলা পুলিশ সুপার গোলাম মোস্তফা রাসেল এ তথ্য জানান। রবিবার রাতে কড়িগ্রামের চিলমারীর পুর্বপাড়া থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে। 

পুলিশ সুপার জানান, গত ১৯ মে সকালে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার জালকুড়ি শিমা ডাইংয়ের পাশে ফাঁকা বালুর মাঠে নামে অজ্ঞাত এক নারীর মরদেহ হাত ও পা বাধা অবস্থায় পাওয়া যায়। পরদিন সনাক্ত হয় নিহতের নাম নাসরিন আক্তার। এ ঘটনায় নিহতের পিতা আশরাফ দেওয়ান বাদী হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। পরে পুলিশ ডিজিটাল তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে নাসরিন হত্যার সাথে জড়িতদের সনাক্ত করে এবং গত রবিবার রাতে চিলমারীতে অভিযান চালিয়ে কমলকে গ্রেপ্তার করে।

প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পুলিশের কাছে কুদ্দুস স্বীকার করে জানায়, গত ১৯ মে রাতে সে ও অভির উদ্দিন সহ জালকুড়ির পাংখা শাহ মাজারে সাপ্তাহিক ওরশে গান শুনতে যায়। গান শেষে রাত অনুমান সোয়া ৩ টায় নাসরিন আক্তার (৪০) এর সাথে পরিচয় হয় ও এক সাথে চা পান করে। এর পরে অভির উদ্দিনের সাথে ভিকটিমের অর্থের বিনিময়ে একান্ত সময় কাটানোর কথা হলে ভিকটিম সম্মত হয়। এর ধারাবাহিকতায় কমল ও অভির উদ্দিন ভিকটিমকে নিয়ে একটি জরাজীর্ণ পরিত্যাক্ত ঘরে প্রবেশ করে। এ সময় নাসরিনের মোবাইলে একটি ফোন কল আসে এবং সে মোবাইলে কথা বলতে বলতে বাইরে যায়। তাৎক্ষনিক ঘরে দুই জন পুরুষ প্রবেশ করে ভয়ভীতি দেখিয়ে কমল ও অভির উদ্দিনের কাছ থেকে নগদ ৯ হাজার ৪ শ’ টাকা নিয়ে যায়। এতে কমল ও অভির উদ্দিন ভিকটিমের উপর ক্ষিপ্ত হয়। পরে কমল ভিকটিমকে আরো টাকার লোভ দেখিয়ে তাদের সাথে আরো সময় কাটানের জন্য বলে। নাসরিন রাজি হলে তাকে জালকুড়ি থানাধীণ তালতলা খালপাড় বালুর মাঠে নিয়ে যায়। ঘটনাস্থলে পৌছালে কমলের গলায় থাকা লালসালু কাপড় দিয়ে নাসরিনের হাত বেঁধে এবং নাসরিনের গায়ের ওড়না দিয়ে দুই পা বেঁধে লালসালু দিয়ে ভিকটিমের গলায় পেচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে।


আরও খবর



মিয়ানমারের কাচিন রাজ্যে বিমান হামলা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

মিয়ানমারের উত্তরাঞ্চলীয় কাচিন রাজ্যে জান্তা বাহিনীর বিমান হামলায় অন্তত ১৫ জন বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন আরও ১০ জন।

এই খবর জানিয়েছে রাজ্যটির সশস্ত্র জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠী কাচিন ইনডিপেনডেন্স আর্মি (কেআইএ)। কেআইএর মুখপাত্র কর্নেল নাও বু বলেন, ‘শনিবার বেলা ১১টার দিকে বিমান হামলার এ ঘটনা ঘটে। হামলায় নিহত ব্যক্তিদের সবাই বেসামরিক নাগরিক। নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে সোনার খনিতে কাজ করা শ্রমিক এবং স্থানীয় দোকানদারও রয়েছেন।

এদিকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে স্থানীয় এক বাসিন্দা জানান, আহত ১০ জনের মধ্যে পরে ৩ জন মারা গেছেন। স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত ছবি ও ভিডিওতে দেখা যাচ্ছে, যেখানে হামলা হয়েছে, সেখানে একটি বড় গর্ত তৈরি হয়েছে। বোমার আঘাতে আশপাশের এলাকা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।

হামলা চলা এলাকা এখন কেআইএর নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। সশস্ত্র এই গোষ্ঠীর সদস্য রয়েছেন প্রায় সাত হাজার। স্বায়ত্তশাসন ও কাচিনের খনিজ সম্পদের নিয়ন্ত্রণের দাবিতে কয়েক দশক ধরে সামরিক বাহিনীর সঙ্গে তারা লড়ছে। রাজ্যটিতে রত্নপাথরের বড় বড় খনির পাশাপাশি খনিজ সম্পদের বিপুল মজুত রয়েছে, যার বেশির ভাগই চীনে রপ্তানি হয়।

প্রসঙ্গত, ২০২১ সালে মিয়ানমারের সেনাবাহিনী এক অভ্যুত্থানে ক্ষমতা দখলের পর অন্যান্য রাজ্যের মতো কাচিনেও জান্তা বাহিনীর সঙ্গে বিদ্রোহীদের তুমুল লড়াই শুরু হয়। অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত অং সান সু চির সরকার জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে লড়তে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) নামে একটি সশস্ত্র প্রতিরোধ বাহিনী গড়ে তুলেছে। জান্তার অভিযোগ, এই বাহিনীকে অস্ত্র সরবরাহ করে কেআইএ।


আরও খবর



বাংলাদেশের জিডিপির প্রবৃদ্ধি ৪.১ শতাংশে নামবে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে বাংলাদেশের মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি ৪ দশমিক ১ শতাংশে নামতে পারে। এই অর্থবছরে উল্লেখযোগ্য সংকটের মুখোমুখি হবে দেশের অর্থনীতি।

আজ শুক্রবার বিশ্বব্যাংকের ‘গ্লোবাল ইকোনমিক প্রসপেক্টাস’ শীর্ষক প্রতিবেদনে এ পূর্বাভাস তুলে ধরা হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, উচ্চ মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক বাণিজ্যে মন্দা, আমদানি ব্যয় বৃদ্ধি এবং ঋণসেবা ব্যয়ের চাপসহ অভ্যন্তরীণ ও বৈশ্বিক নানা কারণ এই সংকটের জন্য দায়ী। কোভিড-১৯ মহামারি পরবর্তী ধাক্কা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের প্রেক্ষাপটে অর্থনৈতিক পরিস্থিতি জটিল আকার ধারণ করেছে।

বিশ্বব্যাংক বলছে, বাংলাদেশের বৈদেশিক বাণিজ্যের প্রধান চালিকাশক্তি তৈরি পোশাকশিল্প। কিন্তু ইউরোপ ও উত্তর আমেরিকার ক্রেতাদের চাহিদা কমে যাওয়ায় রপ্তানি আয় হ্রাস পাচ্ছে। দেশের মূল্যস্ফীতি ক্রয়ক্ষমতা কমিয়ে দিয়েছে এবং টাকার অবমূল্যায়নের ফলে আমদানি ব্যয় বেড়েছে।

এদিকে রাজস্ব ঘাটতির কারণে বাজেট বাস্তবায়ন কঠিন হয়ে পড়ছে। অবকাঠামো উন্নয়ন ও সামাজিক সুরক্ষায় সরকারি বিনিয়োগ কমে গেছে। গ্রামীণ অর্থনীতি দুর্বল হওয়ায় দরিদ্র জনগোষ্ঠী আরও বেশি সংকটে পড়ছে।

সংকট কাটিয়ে উঠতে বাংলাদেশ সরকারের জন্য কয়েকটি সুপারিশ করেছে বিশ্বব্যাংক। এর মধ্যে আছ রাজস্ব ব্যবস্থায় সংস্কার, রপ্তানি পণ্যে বৈচিত্র্য আনা, সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি কার্যকর করা, অবকাঠামো উন্নয়নে বিনিয়োগ এবং কর্মসংস্থান বাড়ানো।

বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্ট ইন্দরমিত গিল বলেছেন, বাংলাদেশের অর্থনীতি সংকটময় অবস্থায় রয়েছে। নীতিনির্ধারকদের উচিত দ্রুত কার্যকর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা, যাতে অর্থনীতির গতিশীলতা পুনরুদ্ধার করা যায়। বাংলাদেশ সরকার ইতিমধ্যে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ এবং রাজস্ব বাড়ানোর জন্য পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। তবে স্বল্পমেয়াদে সংকট মোকাবিলায় জরুরিভিত্তিতে পদক্ষেপ প্রয়োজন।


আরও খবর



সচিবালয়ে সাংবাদিক প্রবেশের নিষেধাজ্ঞা সাময়িক

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকার-সংক্রান্ত সিদ্ধান্তটি সাময়িক। তথ্য মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে আলাপ করে দ্রুতই এ বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানিয়েছে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।

শনিবার (২৮ ডিসেম্বর) মন্ত্রণালয়টির জনসংযোগ কর্মকর্তা ফয়সল হাসানের পাঠানো এক বার্তায় এ তথ্য জানানো হয়।

ওই বার্তায় বলা হয়, সুপ্রিয় সাংবাদিক ভাইবোন, আসসালামু আলাইকুম। শুভ সকাল। সচিবালয়ে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তদন্ত চলমান থাকার প্রেক্ষিতে সাংবাদিকদের প্রবেশাধিকারের বিষয়ে উপরিউক্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সিদ্ধান্তটি সাময়িক। তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সভা করে দ্রুত এ বিষয়ে ইতিবাচক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



দেশজুড়ে ফের শৈত্যপ্রবাহের আভাস

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

কয়েকদিনের স্বস্তির পর আবারও দেশজুড়ে বাড়ছে শীতের তীব্রতা। কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাসে বাড়ছে ভোগান্তি। এর মধ্যে দেশজুড়ে শৈত্যপ্রবাহের আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

আগামী তিন দিন আকাশ অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলাসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সেইসঙ্গে শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত কয়েকটি বিভাগে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে বলে সরকারি সংস্থাটির পূর্বাভাসে জানানো হয়েছে।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) আবহাওয়া অধিদফতরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান এই তথ্য জানান। তিনি জানান, আগামী ১৯ থেকে ২২ জানুয়ারির মধ্যে দেশের ওপর দিয়ে মাঝারি ধরনের একটি শৈত্যপ্রবাহ বয়ে যেতে পারে।

এদিকে আগামী ৭২ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারা দেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত রংপুর ও রাজশাহী বিভাগে মাঝারি থেকে ঘন কুয়াশা পড়তে পারে। এছাড়া দেশের অন্যত্র হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাতের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা দেশের উত্তরাংশে (২-৩) ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে এবং দেশের অন্যত্র সামান্য হ্রাস পেতে পারে।

শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারাদেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে।

শনিবার (১৮ জানুয়ারি) সকাল ৯টা পর্যন্ত অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। শেষ রাত থেকে সকাল পর্যন্ত সারা দেশের কোথাও কোথাও হালকা থেকে মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়তে পারে। সারাদেশে রাত এবং দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে। বর্ধিত পাঁচ দিনে তাপমাত্রা হ্রাস পেতে পারে।


আরও খবর



রাখাইনে সামরিক দপ্তর দখল করলো আরাকান আর্মি

প্রকাশিত:শনিবার ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে সামরিক সদর দপ্তর দখলে নিয়েছে। এ নিয়ে দ্বিতীয় আঞ্চলিক কমান্ড সেন্টার হারালো জান্তা বাহিনী। সম্প্রতি মিয়ানমারজুড়েই বিদ্রোহীদের ব্যাপক প্রতিরোধের মুখে পড়েছে সামরিক বাহিনী।

আরাকান আর্মি জানিয়েছে, রাখাইন রাজ্যে দুই সপ্তাহ তুমুল লড়াইয়ের পর পশ্চিমাঞ্চলীয় সামরিক কমান্ড দখলে নেওয়া হয়েছে। তবে এ ব্যাপারে এখন পর্যন্ত কোনো মন্তব্য আসেনি মিয়ানামারের সামরিক সরকারের মুখপাত্রের কাছ থেকে।

২০২১ সালে বেসামরিক সরকারকে হটিয়ে ক্ষমতা দখল করে সেনাবাহিনী। এরপর থেকেই দেশটিতে গৃহযুদ্ধ শুরু হয়েছে। অর্থাৎ বিভিন্ন রাজ্যে সরকারের বিরুদ্ধে লড়াই করছে নৃতাত্ত্বিক গোষ্ঠীগুলো। প্রথম দিকে জান্তা বাহিনীর বিরুদ্ধে তারা বিক্ষোভ করলেও পরবর্তীসময়ে তা সশস্ত্র লড়াইয়ে রূপ নেয়।

২০২৩ সালে আরাকান আর্মি জান্তার বিরুদ্ধে হামলা শুরু করে। আগস্টে আরাকান আর্মি উত্তরপূর্বাঞ্চলের শহর লাসিও দখল করে। এর মাধ্যমে তারা মিয়ানমারের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো একটি আঞ্চলিক কমান্ড দখলে নেওয়ার সক্ষমতা দেখায়।

বঙ্গোপসাগরের তীর ঘেষা রাখাইন রাজ্যটি মিয়ানমারের একটি দরিদ্র অঞ্চল।

কিছু রোহিঙ্গা অ্যাক্টিভিস্ট জানিয়েছেন, রাখাইনে উত্তরাঞ্চালে অভিযানের সময় তাদের কমিউনিটিকে টার্গেট করে আরাকান আর্মি। এরপর কয়েক হাজার রোহিঙ্গা নিরাপত্তার জন্য পালিয়ে বাংলাদেশে যায়। যদিও এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে আরাকান আর্মি।


আরও খবর