Logo
শিরোনাম

নারীর যে স্বভাব পুরুষের অপছন্দ

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

সম্পর্কে থাকা মানে একে অপরের অনেক বিষয়ে ছাড় দেওয়া, মানিয়ে চলা। দুজনের মধ্যে মনের মিল থাকলে অনেক বিষয়ই সহজ হয়ে যায়। প্রেমের আগে পছন্দ হওয়াটা জরুরি। যাকে ভালো লাগে, ধীরে ধীরে মানুষ তাকে ভালোবাসতে শুরু করে হয়তো, কিন্তু যাকে ভালোই লাগে না, তাকে ভালোবাসা তো সম্ভব নয় !

নারীর যেমন পুরুষের বিভিন্ন দিক ভালো বা খারাপ লাগে, পুরুষের ক্ষেত্রেও থাকে এরকম কিছু বিষয়। নারীর কিছু স্বভাব আছে যা কোনো পুরুষেরই পছন্দের নয়। এ ধরনের স্বভাব থাকলে সেই নারীকে কোনো পুরুষ পছন্দ করে না, সম্পর্কে জড়ানো তো অনেক পরের কথা। এমন কিছু ভুল হয়তো নিজের অজান্তেই থেকে যায়। এ ধরনের ভুল থাকলে নিজেকে শুধরে নেওয়াই উত্তম। তাতে শুধু পুরুষ কিংবা নারীর কাছে নয়, পছন্দের একজন হতে পারবেন সবার কাছেই-

প্রয়োজনের চেয়ে বেশি কথা বলার স্বভাব রয়েছে অনেকেরই। তারা অহেতুক নানা ধরনের কথা বলেই যান। অপরদিকে তাদের বকবকানিতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েন আশেপাশের সবাই। একবার কথা শুরু করলে থামতেই চান না যেন। নারীর ভেতরে এমন স্বভাব থাকলে পুরুষেরা তাকে এড়িয়ে চলেন। কারণ সারাক্ষণ কানের কাছে বকবকানি কে আর শুনতে চাইবে!

অহংকারী বা দাম্ভিক স্বভাবের নারী আপনার আশেপাশেই দেখতে পাবেন। আসলে এ ধরনের মানুষকে কেউ পছন্দ করে না। এ ধরনের নারীরা অহংকারের বশে এমন কিছু কথা বলে ফেলেন যেগুলো কারও কারও মন ভেঙে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। তাই কারও ভেতরে এ ধরনের স্বভাব দেখলে সতর্ক হোন। দাম্ভিকতা মোটেই ভালো কোনো অভ্যাস নয়।

পরচর্চা কিংবা পরনিন্দায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে নারীরাই এগিয়ে থাকে! এদিকে আপনি বিশ্বাস করেন বা না করেন, অধিকাংশ পুরুষ এই বিষয়টিকে ভীষণ অপছন্দ করেন। মুখ ফসকে কিছু বলে ফেলা আর ইচ্ছাকৃতভাবে নিন্দা করায় পার্থক্য আছে। এই পার্থক্য খুব সহজেই চোখে পড়ে। যেসব নারী পরচর্চায় ব্যস্ত থাকেন, পুরুষের অপছন্দের তালিকার শুরুতেই তারা থাকেন।

কেউ কেউ থাকেন, যারা বড় ধরনের কোনো কারণ ছাড়াই এই স্বভাবটি একবার কারও কাছে ধরা পড়লে তিনি কি আর সেই মিথ্যাবাদীকে পছন্দ করেন! কথায় কথায় এভাবে মিথ্যা বলা নারীকে পুরুষেরা এড়িয়ে চলতে চান। তাদের মিথ্যার জালে জড়াতে চান না। আপনার ভেতরেও যদি এ ধরনের স্বভাব থাকে তবে তা বাদ দিন। কারণ এই স্বভাব দিনশেষে অনেক বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে।

অনেক নারী থাকেন, যারা কাউকেই পাত্তা দিতে চান না। তারা নিজেকে বড় কিছু ভেবে থাকেন। এরকম স্বভাবের মানুষকে কেউই পছন্দ করেন না। নিজেকে বড় এবং অন্যকে ছোট ভাবার অভ্যাস আছে যে নারীর, তাকে পুরুষেরা অপছন্দ করেন। এ ধরনের স্বভাবের কারণে কাউকে আপন করা সম্ভব হয় না।

 


আরও খবর

শীতপূর্ব ঘুরে বেড়ানোর পোশাক

সোমবার ২৮ অক্টোবর ২০২৪

মানসিক প্রশান্তি ফিরিয়ে আনবেন

সোমবার ২৮ অক্টোবর ২০২৪




চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজে আগুন নিয়ন্ত্রণে ক্রুদের উদ্ধারসহ জরুরি চিকিৎসা সহায়তায় নৌবাহিনী

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৮ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

 চট্টগ্রাম বন্দরের বহিঃনোঙ্গরে শুক্রবার (০৪-১০-২০২৪) দিবাগত রাতে বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের (বিএসসি) মালিকানাধীন ‘এমটি বাংলার সৌরভ’ নামে আরো একটি তেলবাহী জাহাজে ভয়াবহ অগ্নিকাÐের ঘটনা ঘটে। প্রায় চার ঘণ্টার চেষ্টায় নৌবাহিনীর ০৩ টি বিশেষায়িত টাগশীপ, কোস্টগার্ড ও বন্দর কর্তৃপক্ষের ০৪ টাগশীপ মিলে অত্যন্ত দক্ষতা ও  পেশাদারিত্বের সাথে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। এ সময় জাহাজটিতে থাকা ৪৮ নাবিকের মধ্যে ৪৭ জনকে জীবিত উদ্ধার করা গেলেও ০১ জন মৃত্যুবরণ করেন। এর মধ্যে আহত কয়েকজনকে নৌবাহিনী হাসপাতাল বানৌজা পতেঙ্গায় চিকিৎসা প্রদান করা হয়। 


এর ঠিক পাঁচ দিন আগে বন্দরের ৭ নম্বর ডলফিন জেটিতে প্রথমে বিস্ফোরণে ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের (বিএসসি) মালিকানাধীন আরেকটি জাহাজ ‘এমটি বাংলার জ্যোতি’। এ ঘটনায় ০৩ জন মৃত্যুবরণ করেন। অগ্নিকান্ডের সংবাদ পাওয়ার সাথে সাথেই ঘটনাস্থলে ছুটে যায় বাংলাদেশ নৌবাহিনীর একাধিক বিশেষ অগ্নীনির্বাপন ক্ষমতা সম্পন্ন টাগশীপ। সাথে যুক্ত হয় কোস্টগার্ড ও চট্টগ্রাম বন্দরের একাধিক টাগশীপসহ ফায়ার সার্ভিসের বেশ কয়েকটি দল। 


মাননীয় নৌবাহিনী প্রধানের নির্দেশনায় কমান্ডার চট্টগ্রাম নৌ অঞ্চলসহ চট্টগ্রামের নৌবাহিনী কর্মকর্তাগণ সাথে সাথে ঘটনাস্থলে ছুটে যান এবং আগুন নিয়ন্ত্রণের দিকনির্দেশনা প্রদান করেন। বাংলাদেশ নৌবাহিনী, কোস্টগার্ড, ফায়ার সার্ভিস, চট্টগ্রাম বন্দর ও বাংলাদেশ শিপিং কর্পোরেশনের তাৎক্ষণিক পদক্ষেপে দ্রæত আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার পাশাপাশি অন্যান্য নাবিকদের জীবিত অবস্থায় উদ্ধার করা সম্ভব হয়। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় দ্রæত পদক্ষেপ গ্রহণের ফলে বড় রকমের ক্ষতি ও প্রাণহানি থেকে রক্ষা পেয়েছে দেশ। ডলফিন জেটিতে অবস্থানরত ‘এমটি বাংলার জ্যোতি’ জাহাজটির আগুন নিয়ন্ত্রণ ও বড় ধরনের বিস্ফোরণ প্রতিরোধ করা না গেলে হুমকির মুখে পড়তে হতো দুর্ঘটনাস্থলের কাছাকাছি থাকা রাষ্ট্রীয় তেল বিপণনকারী সংস্থা পদ্মা, মেঘনা যমুনা ও তেল পরিশোধনকারী প্রতিষ্ঠান ইস্টার্ন রিফাইনারি, চট্টগ্রাম শাহ্ আমানত বিমানবন্দর। স্থবির হয়ে পড়তো দেশের প্রধান বাণিজ্যিক বন্দর, চট্টগ্রাম বন্দরের কার্যক্রম। আগুন লাগার আগে বাংলার জ্যোতি জাহাজে ১১ হাজার ৭০০ মেট্রিক টন এবং বাংলার সৌরভ জাহাজে ১১ হাজার মেট্রিক টন ক্রুড অয়েল ছিলো। জাহাজগুলোতে থাকা বিপুল পরিমাণ এই তেল পানিতে ছড়িয়ে পড়লে হুমকির মুখে পড়তে হতো কর্ণফুলী নদীসহ বঙ্গোপসাগরে জীব বৈচিত্র্য। 


এছাড়া বিশাল আকারের এই জাহাজ দুটি বিস্ফোরণে ডুবে গেলে বন্ধ হয়ে যেত চট্টগ্রাম বন্দরের জাহাজ আসা-যাওয়া, স্থাবির হয়ে পড়তো দেশের আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রম। নৌবাহিনীর সফলভাবে অগ্নিনির্বাপণ এর কারণে অর্থনীতির বিরূপ প্রভাব সৃষ্টির হাত থেকে রক্ষা পেল দেশ। মূলত এটি সম্ভব হয়েছে মেরিটাইম সেক্টরের ঊধর্¡তন পর্যায়ে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর দক্ষ কর্মকর্তাদের পদায়নের ফলে। তাদের দক্ষ নেতৃত্বে সমন্বিত প্রচেষ্টার ফলেই বড় রকমের বিপর্যয় থেকে রক্ষা পেল দেশ এবং বেঁচে গেলো হাজারো মানুষের প্রাণ। বাংলাদেশ নৌবাহিনী দেশের যেকোনো বিপর্যয় মোকাবেলায় আস্থা ও সফলতার সর্বদা তার দায়িত্ব পালন করে আসছে। ভবিষ্যতেও বাংলাদেশ নৌবাহিনীর এ ধরণের কার্যক্রম চলমান থাকবে।


আরও খবর

মানুষের প্রত্যাশা মেটানো কঠিন কাজ

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪




শেখ হাসিনা ভারতেই আছেন, জানালেন জয়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৮ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

শেখ হাসিনা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে ভারতে যান। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন ছোট বোন শেখ রেহানা।

শেখ হাসিনার ভারতে অবস্থান নিয়ে গত দুই মাসে দেশে নানা আলোচনা-সমালোচনা হয়। গুঞ্জন ওঠে, ভারতে নাকি স্থায়ী হবেন না তিনি।

এ অবস্থায় রোববার নতুন করে গুঞ্জন ছড়ায়ভারত ছেড়ে মধ্যপ্রাচ্যের দেশ আরব আমিরাতে পাড়ি জমিয়েছেন শেখ হাসিনা। দেশটির আজমান শহরে তিনি অবস্থান করছেন বলেও চাউর হতে থাকে।

তবে শেখ হাসিনার বর্তমান অবস্থান নিয়ে গণমাধ্যমে কথা বলেছেন তার ছেলে সজীব ওয়াজেদ জয়।

সোমবার রাতে দেশের বেসরকারি সংবাদমাধ্যম চ্যানেল ২৪-কে জয় জানান, শেখ হাসিনার ভারত ছেড়ে যাওয়ার খবরটি সঠিক নয়। তার মা এখনও ভারতেই আছেন।

তিনি বলেন, আমার মা ভারত ছেড়ে গিয়েছে বলে যে খবর চাউর হয়েছে সেটি সঠিক নয়। তিনি এখনো ভারতেই অবস্থান করছেন।

গত ৩ অক্টোবর জাতীয় সংসদ নির্বাচনে শেখ হাসিনার অংশ নেওয়া প্রসঙ্গে প্রভাবশালী মার্কিন সাময়িকী টাইমস ম্যাগাজিনের সঙ্গে কথা বলেন সজীব ওয়াজেদ জয়। ওই সময় জাতীয় নির্বাচনে শেখ হাসিনার অংশগ্রহণের বিষয়ে তিনি বলেন, তার নির্বাচনে লড়াইয়ের বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

নির্বাচনে নিজের অংশগ্রহণের বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেননি জানিয়ে বলেন, আমার কখনই রাজনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ছিল না। কিন্তু বর্তমান পরিস্থিতিতে কে জানে? আমি এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেইনি।


আরও খবর

জামায়াতে ইসলামী জুলুম করবে না

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪




নাজিরপুর সড়কে প্রাইভেটকার নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে খালে পড়ে নারী শিশুসহ নিহত -৮

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

হাসিবুর রহমান :

পিরোজপুর: পিরোজপুর নাজিরপুর সড়কের নূরানী গেট এলাকায় একটি প্রাইভেট কার খালে পড়ে নারী শিশু সহ দুই পরিবারের আটজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাত তিনটায় পিরোজপুর- নাজিরপুর সড়কের নূরানী গেট এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

নিহত শাওন (৩২) নাজিরপুরের হোগাবুনিয়া এলাকার মৃত আসাদ মৃধার পুত্র, আমেনা বেগম (২৫) শাওনের স্ত্রী, শাহাদাত (১০) শাওনের পুত্র, আব্দুল্লাহ (০৩) শাওনের পুত্র। 

এছাড়াও নিহত মো: মোতালেব (৪৫), শেরপুরের দিঘীপাড়া রঘুনাথপুর নিজামুদ্দিনের পুত্র, সাবিনা (৩০) মোতালেবের স্ত্রী, মুক্তা (১২) মোতালেব এর মেয়ে, সোয়াইব (০২ নিহত মোতালেব এর পুত্র। 


নিহত শাওনের খালাতো ভাই মুরাদ জানান, অবসরযাপনের জন্য শাওন ও তার বন্ধু পরিবার নিয়ে কুয়াকাটা গিয়েছিলেন। সেখান থেকে গ্রামের বাড়ি নাজিরপুরের হোগলা বুনিয়া ফেরার পথে রাত তিনটার দিকে পিরোজপুর নাজিরপুর সড়কের নূরানী গেট এলাকায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে প্রাইভেট কারটি খালে পড়ে যায়। স্থানীয়রা ও ফায়ার সার্ভিসের সহায়ত তাদের উদ্ধার করে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাদের মৃত ঘোষণা করেন। 

পিরোজপুর জেলা হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক এ কে এম আসিফ আহমেদ জানান একটি প্রাইভেটকার দুর্ঘটনায় আট জনকে পিরোজপুর জেলা হাসপাতালে আনার আগেই তাদের মৃত্যু হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে সবাই পানিতে ডুবে মারা গেছেন। 

পিরোজপুর সদর থানার এস আই শাহজাহান কবির জানান খবর পেয়েই আমরা ঘটনাস্থলে আসি। ফায়ার সার্ভিস পুলিশ ও স্থানীয়দের সহায়ত তাদের উদ্ধার করে জেলা হাসপাতালে নেয়া হয়েছে। পিরোজপুর জেলা পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন।

মৃত্যু বক্তিদের তালিকা

১। মোঃ শাওন মৃধা (৩২) পিতা আসাদুজ্জামান মৃধা 

২। মোসাঃ আমেনা বেগম(২৫) স্বামী শাওন মৃধা, 

৩। মোঃ শাহাদাত(৭) পিতা মোঃ শাওন মৃধা, 

৪। আব্দুল্লাহ(৪) পিতা শাওন মৃধা, সর্ব সাং-ভাইজোড়া, ২নং ওয়ার্ড, থানা-নাজিরপুর, ০১৭২০ ৫৯২৬৫৫

৫। মোঃ মোতালে (৫০) নাজিম উদ্দিন, 

৬। মোসাঃ সাবিনা(২৭) স্বামী মোতালেব

৭। মুক্তা(৯) পিতা মোঃ মোতালে

৮। মোঃ ফরিদ(৩), পিতা মোঃ মোতালে সাং-রমনাথপুর, থানা-শেরপুর, জেলা-শেরপুর, ০১৩০০৯৫৭৪০০


আরও খবর



তালেবানের হামলায় পাকিস্তানে ১০ পুলিশ নিহত

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

পাকিস্তানে একটি তল্লাশি চৌকিতে ১০ জন পুলিশকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। আজ শুক্রবার আফগানিস্তান সীমান্তের কাছে পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে এ হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ হামলার দায় স্বীকার করেছে পাকিস্তান তালেবান। খবর এএফপির

পরিচয় প্রকাশ না করার শর্তে জ্যেষ্ঠ এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা এএফপিকে বলেছেন, আফগান সীমান্ত থেকে ৭০ কিলোমিটার পূর্বে এ হামলার ঘটনা ঘটে। প্রায় এক ঘণ্টা ধরে ওই এলাকায় গোলাগুলি চলে। এ সময় ১০ জন নিহত ও ৭ জন আহত হয়েছেন।

খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশের দেরা ইসমাইল খান এলাকায় ২০ থেকে ২৫ জন জঙ্গি পুলিশের ওই তল্লাশিচৌকিতে হামলা চালায়।

২০২১ সালে আফগানিস্তানে তালেবানরা ক্ষমতায় আসার পর থেকে পাকিস্তানে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটেছে। নিরাপত্তা বাহিনীর তল্লাশিচৌকি লক্ষ্য করে বেশি হামলা চালানো হয় দেশটিতে।

এদিকে আফগান সীমান্তবর্তী খাইবার পাখতুনখাওয়া প্রদেশে গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে আলাদা একটি হামলায় এক পুলিশ সদস্য নিহত হয়েছেন। গত মাসে বিদেশি রাষ্ট্রদূতদের নিরাপত্তাবহরে থাকা পুলিশের একটি গাড়ি লক্ষ্য করে হামলা হয়। বিস্ফোরণে এক পুলিশ সদস্য নিহত হন।

ইসলামাবাদের অভিযোগ, এ ধরনের হামলা প্রতিবেশি দেশ আফগানিস্তানের জঙ্গি দলগুলো চালায়। বেশির ভাগ হামলার সঙ্গে তেহরিক-ই-তালেবান পাকিস্তান জড়িত। তবে কাবুলের তালেবান সরকার এ ধরনের অভিযোগ অস্বীকার করেছে।


আরও খবর



গাজা ও লেবাননে একদিনে নিহত ২২০

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪ |

Image

ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকা ও লেবাননে ইসরায়েলি বাহিনীর বর্বরতা থামছেই না। প্রতিনিয়ত দীর্ঘ হচ্ছে লাশের সারি। দখলদার দেশটির বর্বর হামলায় গতকাল মঙ্গলবার দুদেশে একদিনে আরও ২২০ জন নিহত হয়েছেন।

এর মধ্যে ফিলিস্তিনের গাজা ভূখণ্ডে ১৪৩ জন নিহত হয়েছেন। এ নিয়ে উপত্যকাটিতে নিহতের সংখ্যা ৪৩ হাজার ছাড়িয়েছে

এ ছাড়া লেবাননেও নিরলস হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। সেখানে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর হামলায় আরও ৭৭ লেবানিজ নিহত হয়েছেন বলে দেশটির স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে। খবর আলজাজিরার


আরও খবর