Logo
শিরোনাম

নোবিপ্রবি ভিসি, প্রো ভিসি পদত্যাগের দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

সিনান তালুকদার নোবিপ্রবি প্রতিনিধি :

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (নোবিপ্রবি) ভিসি ও প্রো-ভিসির পদত্যাগের দাবিতে  নিয়ে নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের নিকট স্মারকলিপি প্রদান করেছে বৈষম্য বিরোধী ছাত্রআন্দোলনের নোবিপ্রবি 'র সমন্বয়বৃন্দ। নোয়াখালী জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা এবং রাষ্ট্রপতি বরাবর এ স্মারকলিপি প্রদান করা হয়। 

বুধবার (১৪ আগস্ট) বিকাল ৫.০০ টায় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, নোবিপ্রবির সমন্বয়ক বানী ইয়ামিন ও মাহমুদুল হাসান আরিফ এর নেতৃত্বে নোয়াখালী জেলা প্রশাসক এর নিকট এ স্মারকলিপি জমা দেয়া হয়। 

স্মারকলিপিতে সমন্বয়কবৃন্দ কয়েকটি কারণ উল্লেখ করে  ভিসি ও প্রো ভিসির পদত্যাগ দাবি করা হয়। তা হলো: শিক্ষা ও গবেষণার গুণগত মান হ্রাস,আর্থিক অনিয়ম,ছাত্র শিক্ষক সম্পর্কের অনুভুতি, প্রশাসনিক অব্যবস্থপনা, বাড়ি ভাড়া নিয়ে অনিয়ম, রিজেন্ট বোর্ডের সদস্য নিয়োগে স্বেচ্ছাচারিতা, উচ্চ আদালতের আদেশ অবজ্ঞা ইত্যাদি।

এর আগে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন, নোবিপ্রবির সমন্বয়কবৃন্দের আল্টিমেটাম অনুয়ায়ী ভিসি, প্রো-ভিসি ও রেজিস্ট্রার এখনো পদত্যাগ না করায় নোবিপ্রবির প্রশাসনিক ভবন, ভিসির বাস ভবন, ভি.আই.পি গেস্ট হাউস, একাডেমিক ভবন-১ ও ২ এবং লাইব্রেরি ভবনে তালা দিয়েছে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। 


গত ১২ আগস্ট উপাচার্য, উপ-উপাচার্য এবং রেজিস্ট্রারের কুশপুত্তলিকা আগুনে পুড়িয়ে প্রতিবাদ করে বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। পাশাপাশি  প্রশাসন পদত্যাগ না করলে  ক্যাম্পাসকে 'শাটডাউন' করার হুশিয়ারি দিয়েছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন, নোবিপ্রবির সমন্বয়কবৃন্দ।

এ প্রসঙ্গে নোবিপ্রবির বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন এর  অন্যতম সমন্বয়ক মাহমুদুল হাসান আরিফ বলেন, গত ৫ তারিখের পর থেকে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে পদত্যাগ করার জন্য আমরা বিভিন্ন কর্মসূচি পালন করে আসছি। কিন্তু এই নির্লজ্জ ভিসি পদত্যাগ না করে বলেন পদত্যাগ করার মতো কোনো কারণ দেখছেন না তিনি। তাই, তার কেন পদত্যাগ করা উচিত সেই কারণগুলো লিখে আমরা সরকারের প্রধান উপদেষ্টা এবং রাষ্ট্রপতি বরাবর স্মারকলিপি দিয়েছি।


আরও খবর



ভেড়ামারায় বিশ্ব প্রবীণ দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও পথসভা

প্রকাশিত:বুধবার ০২ অক্টোবর 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image




জাহিদ হাসান,ভেড়ামারা (কুষ্টিয়া) 



কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলা জ্যেষ্ঠ নাগরিক পরিষদের উদ্যোগে বিশ্ব প্রবীণ দিবস উদযাপন করা হয়েছে।


মঙ্গলবার (১লা অক্টোবর) সকালে বিশ্ব প্রবীণ দিবস উপলক্ষে উপজেলা চত্বর থেকে বর্ণাঢ্য র‌্যালি ও পথসভা শহরের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে।


পথসভায় সভাপতিত্ব করেন, ভেড়ামারা উপজেলা জ্যেষ্ঠ নাগরিক পরিষদের সভাপতি  খলিল উল্লাহ বক্তব্য রাখেন, ভেড়ামারা উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসার ফারুক আহমেদ, ভেড়ামারা উপজেলা জ্যেষ্ঠ নাগরিক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা, সহ-সভাপতি আমিনুল ইসলাম খোকন, খাদেমুল ইসলাম, যুগ্ন সাধারন  সম্পাদক মোলায়েম হোসেন, সিনিয়র উপদেষ্টা জৈয়মুদ্দিন আহমেদ, ধর্মীয় সম্পাদক হাফেজ মাওলানা আনোয়ার হোসেন, সমাজ কল্যাণ সম্পাদক হায়দার আলী, হাবিবুর রহমান প্রমুখ। সভা শেষে প্রবীণদের মধ্যে ছড়ি বিতরণ করা হয়।


আরও খবর



চলতি অর্থবছরে প্রবৃদ্ধি কমে ৪ শতাংশ হতে পারে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

বিশ্বব্যাংক জানিয়েছে, চলতি অর্থবছরে বাংলাদেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি কমে ৪ শতাংশ হতে পারে। বিনিয়োগ ও শিল্পে প্রবৃদ্ধি দুর্বল এবং সাম্প্রতিক বন্যার ফলে কৃষিতে মাঝারি মানের প্রবৃদ্ধি হওয়ায় এই পূর্বাভাস দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি।

বুধবার প্রকাশিত বিশ্বব্যাংকের সাউথ এশিয়া ডেভেলপমেন্ট আপডেটে বলা হয়েছে, বাংলাদেশের প্রবৃদ্ধি শ্লথ হয়ে ৩ দশমিক ২ শতাংশ থেকে ৫ দশমিক ২ শতাংশের মধ্যে থাকবে। বিশ্বব্যাংকের হিসাবে, মধ্যবর্তী পয়েন্ট হবে ৪ শতাংশ। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য বিশ্বব্যাংক এপ্রিলে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ প্রবৃদ্ধির পূর্বাভাস দিয়েছিল।

বর্তমান অর্থবছরের বাজেটে গত আওয়ামী লীগ সরকার ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছিল। সেই হিসেবে বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস সরকারি লক্ষ্যের চেয়ে উল্লেখযোগ্য পরিমাণে কম। বাংলাদেশে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বিশ্বব্যাংকের পূর্বাভাস অনুযায়ী কমে গেলে তা হবে কোভিড মহামারির পর সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি। ২০১৯-২০ অর্থবছরে দেশে ৩ দশমিক ৪৫ শতাংশ প্রবৃদ্ধি হয়েছিল।

প্রতিবেদনে বিশ্বব্যাংক বলেছে, সাম্প্রতিক মাসগুলোয় নির্ভরযোগ্য পরিসংখ্যান না থাকা এবং রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক আভাসকে ঘিরে যে অনিশ্চয়তা রয়েছে, তাদের পূর্বাভাস তাকেই প্রতিফলিত করছে। স্বল্প মেয়াদে রাজনৈতিক অনিশ্চয়তার কারণে বিনিয়োগ ও শিল্প খাতে প্রবৃদ্ধি বাড়বে না। অন্যদিকে বন্যার কারণে কৃষি উৎপাদন কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হবে


আরও খবর

কমেছে ডিম-পেঁয়াজ-আলুর দাম

শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪




বাজার নিয়ন্ত্রণে টাস্কফোর্স গঠন করে প্রজ্ঞাপন

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

নিত্যপণ্যর বাজার পরিস্থিতি ও সরবরাহ চেইন তদারকি এবং  পর্যালোচনার জন্য জেলা পর্যায়ে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করা হয়েছে। সোমবার (৭ অক্টোবর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব মো. মেহেদী হাসান রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছেন।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, নিত্যপণ্য সামগ্রীর বাজার পরিস্থিতি ও সরবরাহ ব্যবস্থা তদারক ও পর্যালোচনার জন্য জেলা পর্যায়ে বিশেষ টাস্কফোর্স গঠন করা হলো। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসককে আহ্বায়ক করে ১০ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির অন্য সদস্যরা হচ্ছেন- পুলিশ সুপার (এসপি), জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক, জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা, জেলা মৎস কর্মকর্তা, কৃষি বিপণন কর্মকর্তা বা প্রতিনিধি, কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ক্যাব) প্রতিনিধি, শিক্ষার্থী প্রতিনিধি দুইজন ও জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের সহকারী পরিচালক

এতে আরও বলা হয়েছে- টাস্কফোর্স নিয়মিত বিভিন্ন বাজার, আড়ত, গুদাম, কোল্ড স্টোরেজ ও সরবরাহ ব্যবস্থার অন্যান্য স্থান সরেজমিনে পরিদর্শন করবে এবং পণ্যের দাম যৌক্তিক পর্যায়ে রাখার বিষয়টি তদারকি করবে। টাস্কফোর্স উৎপাদন, পাইকারি ও ভোক্তা পর্যায়ে যাতে দামের পার্থক্য ন্যূনতম থাকে তা নিশ্চিত করবে এবং অংশীজনদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা করবে

টাস্কফোর্স প্রতিদিনের মনিটরিং শেষে একটি প্রতিবেদন বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের দ্রব্যমূল্য পর্যালোচনা ও পূর্বাভাস সেলে নির্ধারিত নম্বর ও ইমেইলে এবং জাতীয় ভোক্তা অধিকার অধিদপ্তরের কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ কক্ষে পাঠাবে

জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তর বিভিন্ন জেলা থেকে প্রাপ্ত প্রতিবেদন সংকলন ও পর্যালোচনা করে প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টার মধ্যে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে একটি প্রতিবেদন পাঠাবে। টাস্কফোর্স প্রয়োজনে সদস্য সংখ্যা বাড়াতে পারবে বলেও জানানো হয়েছে


আরও খবর

কমেছে ডিম-পেঁয়াজ-আলুর দাম

শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪




মহানবীকে কটূক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদকে (সা.) নিয়ে ভারতীয় পুরোহিতের কটূক্তি ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং তাতে বিজেপি নেতার সমর্থনের প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধী কওমি ছাত্র ঐক্য পরিষদ ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।

শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি রাজধানীর শান্তিনগর মোড় প্রদক্ষিণ করে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এসে শেষ হয়

এর আগে সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী কওমি ছাত্র ঐক্য পরিষদের নেতারা বলেন, ভারতে মহানবীকে নিয়ে কটূক্তিকারীর ফাঁসি চাই। আমাদের নবীর ইজ্জতের ওপর অপমান আমরা মেনে নেব না। দ্রুত কটূক্তিকারীদের গ্রেফতার করতে হবে। আজ আমরা প্রতিবাদ করছি, কাল দেশের প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান কটূক্তির প্রতিবাদ করবে

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে তারা বলেন, আপনারা ক্ষমতায় আছেন, আপনারা এখনো রাষ্ট্রীয়ভাবে কোনো নিন্দা প্রকাশ করেননি। ভারতের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় প্রতিবাদ জানাতে হবে। আমরা ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানদের ওপর নির্যাতন সহ্য করে আসছি। আমরা আর ছাড় দেব না। তারা বিগত ১৭ বছর বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানানো ষড়যন্ত্র করছে


আরও খবর



১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিচ্ছেন ৬ শিক্ষার্থী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৮ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) ফজলুল হক মুসলিম হলে চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে তোফাজ্জল নামে মানসিক ভারসাম্যহীন এক যুবককে হত্যার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ শিক্ষার্থী আদালতে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিচ্ছেন।

শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) মামলাটির তদন্ত কর্মকর্তা শাহবাগ থানার উপ-পরিদর্শক আমিনুল ইসলাম তাদের আদালতে হাজির করেন। এরপর আসামিরা স্বেচ্ছায় দোষ স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিতে সম্মত হওয়ায় তা রেকর্ড করার আবেদন করেন তদন্তকারী কর্মকর্তা। আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট সাদ্দাম হোসেনের আদালত তাদের জবানবন্দি রেকর্ড করছেন।

ওই ৬ শিক্ষার্থী হলেন— ফজলুল হক হল শাখা ছাত্রলীগের সাবেক উপ-বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক এবং পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী মো. জালাল মিয়া , মৃত্তিকা পানি ও পরিবেশ বিভাগের শিক্ষার্থী সুমন মিয়া , পুষ্টি ও খাদ্যবিজ্ঞান ইনস্টিটিউটের মো. মোত্তাকিন সাকিন, গণিত বিভাগের আহসান উল্লাহ , জিওগ্রাফির আল হসাইন সাজ্জাদ ও ওয়াজিবুল আলম।

এর আগে বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সহায়তায় ফজলুল হক মুসলিম হল থেকে ওই শিক্ষার্থীদের গ্রেপ্তার করা হয়।

এজাহার উল্লেখ করা হয়, গত ১৮ সেপ্টেম্বর রাত পৌনে ৮টার সময় একজন যুবক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের গেটে সন্দেহজনকভাবে ঘোরাফেরা করছিলেন। এ সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কিছু ছাত্র তাকে আটক করে প্রথমে ফজলুল হক মুসলিম হলের মূল ভবনের গেস্ট রুমে নিয়ে যান। মোবাইল চুরির অভিযোগ করে তারা ওই যুবককে এলোপাতাড়ি চর-থাপ্পড় ও কিল-ঘুষি মারেন। জিজ্ঞাসাবাদে ওই যুবক তার নাম তোফাজ্জল বলে জানান। পরে তিনি মানসিক রোগী বুঝতে পেরে তাকে হলের ক্যান্টিনে নিয়ে খাবার খাওয়ান। এরপর তাকে হলের দক্ষিণ ভবনের গেস্ট রুমে নিয়ে জানালার সঙ্গে হাত বেঁধে স্ট্যাম্প, হকিস্টিক ও লাঠি দিয়ে উচ্ছৃঙ্খল কিছু ছাত্র বেধড়ক মারধর করলে তিনি অচেতন হয়ে পড়েন। গুরুতর আহত অবস্থায় রাত ১টার দিকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন।


আরও খবর