Logo
শিরোনাম

নোবিপ্রবিতে কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক সেমিনার ও প্রদর্শনী অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

মোঃ সিনান তালুকদার; নোবিপ্রবি প্রতিনিধি :

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) কৃষি যন্ত্রপাতি প্রতিভা অন্বেষণ বিষয়ক সেমিনার ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী মেলা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 

আজ বুধবার (০৫ জুন ২০২৪)  বিশ্ববিদ্যালয়ের হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস অডিটোরিয়ামে নোবিপ্রবির কৃষি বিভাগের আয়োজনে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম।


নোবিপ্রবি বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোঃ আতিকুর রহমান ভূঞার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নোবিপ্রবি উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আব্দুল বাকী, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. নেওয়াজ মোহাম্মদ বাহাদুর, শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. বিপ্লব মল্লিক, সাধারণ সম্পাদক ও প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ আনিসুজ্জামান। কৃষি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কাওসার হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে কী-নোট স্পীকার হিসেবে ছিলেন বিএআরআই এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ড. মোঃ নুরুল আমিন।এছাড়া অনুষ্ঠানে নোবিপ্রবি কৃষি বিভাগের জ্যেষ্ঠ শিক্ষক অধ্যাপক ড. গাজী মোঃ মহসিনসহ অন্যান্য শিক্ষকবৃন্দ, শিক্ষার্থীবৃন্দ, কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে মাননীয় উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ কৃষিতে স্বয়ংসম্পূর্ণ। কৃষি যন্ত্রপাতির উদ্ভাবন ও আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের অবদান অনস্বীকার্য। তাদের উদ্ভাবিত বেশ কিছু যন্ত্রপাতি বাংলাদেশের কৃষিকে অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে। যেমন- ড্রোন দিয়ে ফার্টিলাইজেশন, পোকামাকড় দমন ইত্যাদি। নোবিপ্রবির কৃষি বিভাগের দক্ষ ও অভিজ্ঞ শিক্ষকগণের প্রচেষ্টায়  বিশ্ববিদ্যালয়  এগিয়ে যাবে এই কামনা করছি। সকলকে ধন্যবাদ। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।


এসময় পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে প্রকল্প কর্তৃক উদ্ভাবিত বিভিন্ন আধুনিক যন্ত্রপাতির কার্যাবলী তুলে ধরা হয়। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএআরআই) কৃষি যন্ত্রপাতি ও লাগসই প্রযুক্তি উদ্ভাবনের মাধ্যমে ফসল উৎপাদন ব্যবস্থাকে অধিকতর লাভজনক করা (এফএমডি) প্রকল্পের অর্থায়নে অনুষ্ঠানটি আয়োজিত হয়। পরে নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ দিদার-উল-আলম  বিশ্ববিদ্যালয়  চত্বরে অনুষ্ঠিত কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী মেলা ঘুরে দেখেন।


আরও খবর



ঝলকাঠিতে ভুয়া পরিচয়ে দুটি খেয়াঘাটের ইজারা নেয়ার অভিযোগ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি:

ঝালকাঠি শহরের রোনালছে রোড (পৌরসভা) খেয়াঘাট ও স্টিমার ঘাট খেয়া পারাপারের ভুয়া পরিচয়ে ইজারা নেয়ার অভিযোগ উঠেছে। ইজারা পাওয়া আব্বাস আলী ঝালকাঠি পৌরসভা ও পোনাবালিয়া ইউনিয়নের বাসিন্দা পরিচয়ে ইজারাদাতা ঝালকাঠি পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে প্রত্যয়য়নপ‌এ জমা দিয়েছে। ভুয়া পরিচয় দিয়ে ইজারা পাওয়ায় পেশাদার মাঝি-মাল্লা (পার্টনিদের) মধ্যে ক্ষোভ বিরাজ করছে। প্রকৃত পার্টনিরা ভুয়া পরিচয়দানকারীর ইজারা পরিবর্তন করে বিধি অনুযায়ী খেয়াঘাটের ইজারা দেয়া দাবী জানিয়েছেন। নয়তো তারা উচ্চ আদালদের "স্বরণাপন্ন হবেন বলেও ঘোষণা দিয়েছেন। তথ্যনুসন্ধানে জানাগেছে, ঝালকাঠি পৌরসভা কর্তৃপক্ষ পূরাতন কলেজ, রোনালছে বোড খেয়াঘাট (পৌরসভা খেয়াঘাট), স্টিমার খেয়াঘাট ইজারা আহ্বান করেন। ইজারা নোটিশ অনুযায়ী বেশ কিছু লোকজন টেন্ডারে অংশ নেয়। এতে সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে প্রাথমিকভাবে ইজারাদার ঘোষণা করা হয়। রোনালছে রোড  খেয়াঘাট (পৌরসভা খেয়াঘাট) এবং স্টিমারঘাট খেয়াঘাট ইজারাদার হিসেবে আব্বাস আলীর নাম ঘোষণা করা হয়। আব্বাস আলী ঝালকাঠি পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ড পুরাতন কলাবাগান এলাকার বাসিন্দা হিসেবে এক বছর আগের দেয়া পৌর কাউন্সিলর হুমাউন কবীর স্বাক্ষরিত প্রত্যয়নপত্র জমা দেন । আবার সদর উপজেলার পোনাবালিয়া ইউপি সদস্য মো. মঞ্জুর হোসেন শরীফ স্বাক্ষরিত কিস্তাকাঠী এলাকার বাসিন্দা হিসেবে প্রত্যয়নপত্র জমা দেন আব্বাস আলী। ওই প্রত্যয়নপত্রের কোনোটাতেই দুজন জনপ্রতিনিধির একক স্বাক্ষরের বাইরে আরো স্বাক্ষর নেই। দু'স্থানের বাসিন্দা, দুজনের কাছ থেকেই খেয়াঘাটের মাঝি হিসেবে একই ব্যক্তির প্রত্যয়নপত্র নেয়ার বিষয়টি রহস্যজনক মনে হয়েছে পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে। তবে এ দোদুল্যমান অবস্থা কাটাতে হালনাগাদ প্রত্যয়নপত্র পৌর কর্তৃপক্ষের কাছে দিতে তোড়জোড় চালাচ্ছেন বলে বিশ্বস্ত ও নির্ভরযোগ্যসূত্র নিশ্চিত করেছে। এ বিষয়ে ঝালকাঠি পৌর নির্বাহী প্রকৌশলী অলোক কুমার সমদ্দার জানান, আমরা দরপত্র বাছাই করে সর্বোচ্চ দরদাতা নির্ণয় করেছি। এখনও কারো নাম চূড়ান্ত ঘোষণা করা হয়নি। সব কাগজগুলো যাচাই-বাছাই শেষে চুড়ান্ত ইজারাদারের নাম ঘোষণা করা হবে।


আরও খবর



নদীদূষণ রোধে অ্যাকশনে যাচ্ছে সরকার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ ফেব্রুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

রাজধানীর চারদিকের নদীদূষণ রোধে ২০৪৬টি কারখানাকে ইটিপি চালু রাখতে চূড়ান্ত নোটিস দিয়েছে সরকার। কোনো প্রতিষ্ঠান এ ক্ষেত্রে ব্যর্থ হলে কঠোর আইনি ব্যবস্থা নেওয়ার কথা জানিয়েছে পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক মন্ত্রণালয়।

মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ঢাকার চারপাশের বুড়িগঙ্গা, শীতলক্ষ্যা, তুরাগ ও বালু নদী দূষণ রোধে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছে পরিবেশ অধিদফতর। ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদীর ২০৪৬টি শিল্প কারখানাকে চূড়ান্ত নোটিস দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশ পরিবেশ সংরক্ষণ আইন, ১৯৯৫ (সংশোধিত-২০১০) ও পরিবেশ সংরক্ষণ বিধিমালা, ২০২৩ অনুযায়ী, তরল বর্জ্য নির্গমনকারী কারখানাগুলোয় ইটিপি ও এসটিপি (পয়ঃবর্জ্যের ক্ষেত্রে) চালু রাখা বাধ্যতামূলক। তবে অনেক কারখানা ইটিপি স্থাপন না করে কিংবা স্থাপন করলেও সার্বক্ষণিক চালু না রেখে অপরিশোধিত বর্জ্য নদীতে ফেলছে।

১৩ থেকে ২২ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত এসব শিল্প কারখানাকে নোটিস দেওয়া হয়েছে জানিয়ে মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ইটিপি সার্বক্ষণিক চালু রাখা এবং পরিবেশ আইন মেনে কারখানা পরিচালনার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

নির্দেশনা অমান্য করলে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




ঝালকাঠি শহরের ডাক্তার পট্টিতে ইফতারীর সময় ডাকাতির চেষ্টা

প্রকাশিত:সোমবার ১০ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠি শহরের প্রাণকেন্দ্র ডাক্তার পট্টিতে (স্বর্ণকার পট্টি) দুর্ধর্ষ ডাকাতির চেষ্টা। রবিবার সন্ধ্যায় ইফতার চলাকালীন সময়ে বোমা বিস্ফোরণে ঝালকাঠি শহর কেঁপে উঠে। এৎসময় সাতটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট এর গ্লাসে ২ রাউন্ড গুলি ছোড়ে। গ্লাস বেদ করে গুলি বের হয়ে যায় কিন্তু গুলিতে কেহ আহত হয় নি। বোমা ও ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ডাকাতরা একটি মিনি পিকআপ করে শহরের সাধনা মোড় হয়ে ফায়ার সার্ভিস চাদকাঠি হয়ে ঝালকাঠি বরিশাল সড়কে উঠে ষাইট পাকিয়া হয়ে বরিশাল শহরের দিকে চলে যায়।  এ সময় ষাইট পাকিয়া ও জেলা পুলিশ লাইনের সামনে পুলিশ বাধা দেয়ার চেষ্টা করলে ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ডাকাতরা পালিয়ে যায়। এতে ২ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে বলে জানা গেছে। এ দিকে ১ জন পথচারী আহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনার পর ঘটনাস্থলে পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিদর্শন করেছে। ঝালকাঠি শহরে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এ দিকে জেলা বিএনপির সদস্য সচিব এডভোকেট শাহাদাত হোসেন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে বলেন, পতিত স্বৈরাচারের দোসররা দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতি করার জন্য এবং মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ানোর জন্য ডাকাতি চেষ্টা বোমা বিস্ফোরণ ও গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটিয়েছে। জেলা বিএনপি এই ধরনের কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছে। বিএনপি জনগণকে সাথে নিয়ে এই ধরনের অরাজকতা ও অপকর্ম প্রতিরোধ করবে। এ দিকে জেলা যুবদলের সাবেক আহ্বায়ক মোঃ শামীম তালুকদার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি এ ঘটনার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান। দেশে নৈরাজ্যকর পরিস্থিতি সৃষ্টির জন্য একটি চক্র সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার জন্য এধরনের অপচেষ্টা চালাচ্ছে। সদর থানার ওসি মনিরুজ্জামান ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে জানান, সন্ধ্যায় ইফতারের জন্য সবাই যে যার মতো ব্যস্ত ছিল। সেই সুযোগে ডাকাতির পরিকল্পনা ছিল, কিন্তু তা স্থানীয়দের সচেতনতার কারণে পিছু হটতে বাধ্য হয়েছে। আমরা সিসি ফুটেজ সংগ্রহ করে সনাক্ত করণের চেষ্টা করছি।


আরও খবর



সারাদেশে যৌথ বাহিনীর টহল, বসছে আরও চেকপোস্ট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ ফেব্রুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ও অপরাধপ্রবণ এলাকাগুলোতে যৌথ বাহিনীর কমবাইন্ড টহল চলবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা স্বাভাবিক রাখতে ও অপরাধীদের ধরতে চেকপোস্টের সংখ্যাও বাড়ানো হবে।

এদিন বিকেলে সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কোর কমিটির সভা শেষে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

বেশ কয়েকদিন ধরে রাজধানীসহ সারাদেশে ছিনতাই-ডাকাতি বেড়ে যাওয়ায় জননিরাপত্তা নিশ্চিতে এমন সিদ্ধান্ত এলো।

এক দিন আগে রবিবার সন্ধ্যার পর রাজধানীতে বেশ কয়েকটি জায়গায় ছিনতাই-ডাকাতি ও গুলিবর্ষণের ঘটনায় মধ্যরাতে সংবাদ সম্মেলনে আসতে হয়েছে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীকে।

এ অবস্থায় বিকেলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে কোর কমিটির সভা হয়। সভা শেষে প্রেস সচিব বলেন, দেশের আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির বিষয়টি সরকার সিরিয়াসলি নিয়েছে। এজন্য সব বাহিনীর ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে মিটিংয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, অপরাধপ্রবণ এলাকাগুলোতে যৌথ বাহিনীর টহল আরও বাড়ানো হবে। চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করা হবে। দ্রুত চলাচলের জন্য মোটরসাইকেলে টহল বাড়ানো হবে। বাড়ানো হবে গোয়েন্দা তৎপরতা।

আইন-শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে দৃশ্যমান উন্নতি দেখা যাবে উল্লেখ করে শফিকুল আলম বলেন, ‘জায়গায় জায়গায় চেকপোস্ট বসিয়ে তল্লাশি করা হবে।’

এ সময় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীও রাজধানীতে পুলিশের টহল আরও বাড়ানোর কথা জানিয়েছেন। বলেন, ‘রাজধানীর জায়গায় জায়গায় চেকপোস্ট বসিয়ে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি তদারকি করা হবে। সন্ধ্যার পর থেকে অপারেশন আরও জোরদার হবে।


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




নির্বাচনের জন্য দোয়া চাইলেন শাজাহান খান

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫ |

Image

কারাজীবন থেকে মুক্তি পেয়ে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা কিভাবে ফিরিয়ে আনা যায় এবং আগামী নির্বাচনে কিভাবে অংশগ্রহণ করতে পারেন এজন্য দোয়া চেয়েছেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক নৌ পরিবহন মন্ত্রী শাহজাহান খান। কারাগারে থেকে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে নিরাপদে আছেন বলেও মন্তব্য করেছেন শেখ হাসিনা সরকারের সাবেক এই প্রভাবশালী মন্ত্রী।

বুধবার (৫ মার্চ) সকালে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রীক যাত্রাবাড়ী থানার হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর বিষয়ে শুনানির আগে আদালতে তোলার আগে একথা বলেন তিনি।

এদিন সকাল ১০টা ৬ মিনিটে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে তোলা হয় আনিসুল হক, শাহজাহান খান, কামাল মজুমদার, আতিকুল ইসলাম, সোলায়মান সেলিমসহ অন্য আসামিদের। এসময় হেলমেট, বুলেটপ্রুফ জ্যাকেট ও পিছনে হাত রেখে হ্যান্ডকাফ পরিয়ে হাজতখানা থেকে বের করা হয় তাদের।

এসময় শাজাহান খানের কাছে কেমন আছেন জানতে চান এক সাংবাদিক। উত্তরে তিনি বলেন, আছি তোমাদের দোয়ায়। দোয়া করবা আমার জন্য।

তখন ওই সাংবাদিক বলেন, কী দোয়া করবো?

উত্তরে শাজাহান খান বলেন, দোয়া করবা যেন তাড়াতাড়ি মুক্তি পেয়ে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা কিভাবে ফিরিয়ে আনা এবং আগামী নির্বাচনে কিভাবে অংশগ্রহণ করতে পারি.. এ সমস্ত বিষয়ে দোয়া করবা। তখন ওই সাংবাদিক আবার বলেন, সবাই বলছে আপনারা দেশের বারোটা বাজিয়েছেন। তখন শাহজাহান খান বলেন, আমরা বারোটা বাজিয়েছি না কারা বারোটা বাজিয়েছে এটা সামনে প্রমাণিত হবে।

পরে তাদের কাঠগড়ায় ওঠানো হয়। এসময় তাদের হাতে হ্যান্ডকাফ, মাথার হেলমেট খুলে দেওয়া হয়। এরপর ১০টা ১৫ মিনিটে বিচারক এজলাসে উঠলে তাদের বিভিন্ন মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর শুনানি শুরু হয়। পরে আদালত এক এক করে তাদের গ্রেপ্তার দেখানোর আবেদন মঞ্জুর করেন।

এরপর তাদের আদালত থেকে নামিয়ে সিএমএম আদালতের হাজতখানার উদ্দেশ্যে নেওয়া হয়। এসময় আরেক সাংবাদিক জিজ্ঞাসা করেন, আপনি এত হাসেন কেন। তখন শাহজাহান খান বলেন, আমি সবসময় হাসি, মৃত্যুর আগ পর্যন্ত হাসতে থাকবো। কারাগারে কেমন আছেন জিজ্ঞাসা করলে বলেন, খুব ভালো আছি। কারাগারে থেকে সন্ত্রাসীদের হাত থেকে নিরাপদে আছি। এরপর তাকে এজলাস থেকে অন্যান্য আসামির সাথে হাজতখানায় নিয়ে যাওয়া হয়।


আরও খবর