Logo
শিরোনাম

নওগাঁয় বেগুন গাছে টমেটো চাষে সফল কৃষক বাদল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০১ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টারঃ


ব্যতিক্রমী উৎপাদন-নওগাঁয় বেগুন গাছে টমেটো চাষ।

জংলি বেগুন গাছের সাথে গ্র্যাফটিং পদ্ধতিতে হাইব্রিড জাতের গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ করে সফল হয়েছেন কৃষক জহুরুল ইসলাম বাদল। কৃষক জহুরুল ইসলাম বাদলের বাড়ি নওগাঁর রানীনগর উপজেলার শিয়ালা গ্রামে। তিনি নিজস্ব জমিতে ফসল উৎপাদন করে জীবিকা নির্বাহ করেন। জমিতে নতুন নতুন জাতের এবং অধিক উৎপাদনশীল ফসল উৎপাদন তার নেশা। সাধারণ যে কোন ফসলকে ব্যতিক্রমী উপায়ে উৎপাদন করে অধিক  লাভবান হওয়ার উপায় খুজে বের করেন কৃষক জহুরুল ইসলাম বাদল।

এ বছর তিনি জংলি বেগুন গাছের সাথে গ্র্যাফটিং পদ্ধতিতে হাইব্রিড জাতের গ্রীষ্মকালীন টমেটো চাষ করে সফল হয়েছেন। জহুরুল ইসলাম বাদলের এসফলতা নিয়ে এলাকার কৃষকদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া পরেছে। তার এ সফলতা দেখে অনেক কৃষক গ্র্যাফটিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষে আগ্রহী হয়ে ওঠেছেন।

কৃষক জহুরুল ইসলাম বাদল মোবাইল ফোনে ইউটিউব দেখা  ধারনা অনুযায়ী তার নিজস্ব ১৩ কাঠা জমিতে জংলি বা ঘুটি বেগুন গাছের চারা তৈরী করে সেই জংলি বেগুন গাছে গ্র্যাফটিংয়ের মাধ্যমে হাইব্রডি জাতের টমেটোর গাছ সংযোগ করার মাধ্যমেই কৃষক জহুরুল ইসলাম বাদল এখন সফল। বেগুন গাছে টমেটো চাষ করতে গিয়ে ১৩ কাঠা জমিতে সব মিলিয়ে তার খরচ হয়েছে ৩০ হাজার টাকা।


রোপণ এর মাত্র দু' মাস পর থেকেই গাছে ফল আসতে শুরু করে এমনকি স্বাভাবিক টমেটোর গাছ থেকে বিশেষ প্রক্রিয়ায় তৈরী গাছে অনেক বেশী টমেটো ধরেছে। ইতি মধ্যেই কৃষক জহুরুল ইসলাম বাদল জমি থেকে প্রতিদিন ৬০ বা ৭০ কেজি করে টমেটো উত্তোলন করে বিক্রি করছেন। আগাম তোলা টমেটো বাজারে প্রতি কেজি প্রথম দিকে ১১০ টাকা করে বিক্রি করছেন এবং এখনও কিছুটা দর কমলেও তুলনা মূলক ভালো মূল্য পাচ্ছেন তিনি। ইতি মধ্যেই তিনি সেই হিসাবে মত বিগত দু’মাসে প্রায় ৪ লাখ টাকার টমেটো বিক্রি করেছেন। এগাছগুলো থেকে আরো এক মাস তিনি টমেটো বিক্রি করবেন বলে প্রত্যাশা করছেন। উৎপাদনের হার থাকবে একই রকম। খরচ বাদ দিয়ে নীট মুনাফা আসবে ৪ লাখ টাকার উপর বলেই তার আশা।  

নতুন প্রক্রিয়ায় টমেটো চাষের সফলতা দেখে এলাকার অনেক কৃষক-ই এখন এ পদ্ধদিতে টমেটো চাষ করতে অগ্রহী হয়ে উঠেছেন। জহুরুল ইসলাম বাদলের সহায়তায় তারা চাষ করতে চান।

নওগাঁর রানীনগর উপজেলার কৃষি অফিসার মোঃ শহিদুল ইসলাম জানিয়েছেন, সময়ের প্রয়োজনে কৃষকদের নতুন নতুন অধিক উৎপাদনশীল ফসল চাষে আগ্রহী করে তুলতে কৃষি বিভাগ কাজ করছে। তারই ধারাবাহিকতায় চাষী জহুরুল ইসলাম বাদল সহ অনেকেই গ্র্যাফটিং পদ্ধতিতে টমেটো চাষ করে সাফল্য অর্জন করেছেন। এ ব্যপারে কৃষি বিভাগ সর্বাত্মক পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রদান অব্যাহত রাখবে বলে জানান কৃষি তিনি।


আরও খবর

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন

শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24

খরচ কমলো হজ প্যাকেজের

শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24




যুদ্ধবিরতির আলোচনায় নেতানিয়াহুর অনুমোদন

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

দখলদার ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু যুদ্ধবিরতির নতুন আলোচনার অনুমোদন দিয়েছেন। কাতারের রাজধানী দোহা ও মিসরের রাজধানী কায়রোতে এই আলোচনা হবে। শুক্রবার (২৯ মার্চ) নেতানিয়াহুর দপ্তর এ তথ্য জানিয়েছে।

গত সোমবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গাজায় অনতিবিলম্বে যুদ্ধবিরতি চেয়ে তোলা প্রস্তাব পাস হয়। ওইদিন এই প্রস্তাবে ভেটো দেয়নি যুক্তরাষ্ট্র। এতে ক্ষিপ্ত হয়ে দোহায় অবস্থানরত আলোচনাকারী দলকে ফিরিয়ে নিয়ে আসেন নেতানিয়াহু।

মধ্যস্থতাকারী দেশ কাতার পরেরদিন মঙ্গলবার জানায় যুদ্ধবিরতির আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। তবে যুদ্ধরত দুই পক্ষ এবং মধ্যস্থতাকারীরা এ ব্যাপারে খুব বেশি তথ্য জানায়নি।

নেতানিয়াহুর দপ্তর আরও জানিয়েছে, তিনি গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদের প্রধান ডেভিড বার্নেয়ার সঙ্গে নতুন আলোচনা নিয়ে কথা বলেছেন। তবে বার্নেয়া নিজে দোহা অথবা কায়রোতে যাবেন কিনা সেটি স্পষ্ট করেনি তারা।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলের বিভিন্ন অবৈধ বসতি লক্ষ্য করে হামলা চালায় ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। ওই হামলায় ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলি প্রাণ হারান।

এরপর ওইদিন থেকেই গাজায় বর্বর হামলা চালানো শুরু করে ইসরায়েলি সেনারা। তাদের হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় প্রায় ৩৩ হাজার ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও প্রায় এক লাখ মানুষ।

৭ অক্টোবর ১ হাজার ২০০ ইসরায়েলিকে হত্যার পাশাপাশি আরও ২৫০ জনকে ধরে গাজায় নিয়ে আসেন হামাসের যোদ্ধারা। যারমধ্যে ১০৫ জনকে গত নভেম্বরে এক সপ্তাহব্যাপী চলা যুদ্ধবিরতিতে ছেড়ে দেয় তারা।

ইসরায়েলের বিশ্বাস হামাসের কাছে এখনো ১৩০ জিম্মি রয়েছে। যারমধ্যে ৩৩ জন ইতিমধ্যে প্রাণ হারিয়েছেন।

সূত্র: এএফপি


আরও খবর

ইরানে হামলা : ইস্ফাহান কেন টার্গেট?

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




দুই দশকে প্রোস্টেট ক্যান্সার হবে দ্বিগুণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

 বিশ্বব্যাপী নতুন প্রোস্টেট ক্যান্সারের সংখ্যা আগামী দুই দশকে দ্বিগুণেরও বেশি হবে। কারণ দরিদ্র দেশগুলো ধনী দেশগুলোর বার্ধক্যের সাথে তাল মিলিয়ে চলেছে। শুক্রবার প্রকাশিত ল্যানসেটের প্রতিবেদনে এই কথা বলা হয়েছে।

জনসংখ্যাগত পরিবর্তনের সমীক্ষার ওপর ভিত্তি করে মেডিক্যাল জার্নালে বলা হয়েছে, আমাদের অনুসন্ধানগুলো বলেছে যে বার্ষিক নতুন প্রোস্টেট ক্যান্সার আক্রান্তের সংখ্যা ২০২০ সালে ১৪ লাখ থেকে ২০৪০ সালের মধ্যে ২৯ লাখে দাঁড়াবে।

সমীক্ষার পেছনে গবেষকরা বলেছেন আক্রান্তের সংখ্যা বৃদ্ধি সারাবিশ্বে বর্ধিত আয়ু এবং বয়সের পিরামিডের পরিবর্তনের সাথে যুক্ত।

গবেষকরা বলেছেন, প্রোস্টেট ক্যান্সার পুরুষদের মধ্যে সবচেয়ে ব্যাপক। আক্রান্ত প্রায় ১৫ শতাংশ। এটি বেশিভাগই ৫০ বছর বয়সের পর আবির্ভূত হয় এবং পুরুষদের বয়স হিসাবে এর আশঙ্কা আরো বৃদ্ধি পায়। উন্নয়নশীল দেশগুলোতে আয়ু বৃদ্ধির সাথে সাথে প্রোস্টেট ক্যান্সারের সংখ্যাও বৃদ্ধি পায়।

তারা জোর দিয়েছিলেন, জনস্বাস্থ্য নীতিগুলো ফুসফুসের ক্যান্সার বা হৃদরোগের ক্ষেত্রে পরিবর্তনকে প্রভাবিত করতে পারে না।

গবেষকরা আরো বলেছেন, কার্যকর চিকিৎসা দেয়ার জন্য স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষকে উন্নয়নশীল দেশগুলোতে আগে স্ক্রীনিংয়ে উৎসাহিত করতে বলা হয়েছে। কারণ, এই রোগটি প্রায়শই খুব দেরিতে নির্ণয় করা হয়।


সূত্র : বাসস


আরও খবর



অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে ঢাকার বাতাস

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 |

Image

রাজধানী ঢাকা দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে শহরটির বাতাসের মানে কিছুটা উন্নতি হয়। কিন্তু গত কয়েক দিনের তীব্র গরম আর শুষ্ক আবহাওয়ায় ঢাকার বাতাস আবারও অস্বাস্থ্যকর হয়ে উঠেছে।

শনিবার (৬ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৫৩ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৭ নম্বরে উঠে এসেছে মেগাসিটি ঢাকা, যা অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত।

তবে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২৬২ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই শহর। এ ছাড়া দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা পাকিস্তানের লাহোর শহরের স্কার ২০৯। আর ১৯৩ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভারতের শহর দিল্লি, ১৮৬ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের স্কোর ১৭২।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর

বঙ্গবাজারে চলছে উচ্ছেদ অভিযান

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

উৎসবের রঙে রঙিন রাজধানীর সড়ক

রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪




ঘরমুখী মানুষের চাপ বেড়েছে কমলাপুরে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে ফাঁকা হচ্ছে ঢাকা। নাড়ির টানে বাড়ির পথে মানুষ। এতে বাস, লঞ্চ টার্মিনালের মতো কমলাপুর রেলস্টেশনেও বেড়েছে চাপ। এদিকে শেষ মুহূর্তের দিন ট্রেন যাত্রায় ভেঙে পড়েছে রেলের নিয়মশৃঙ্খলা। ঈদে ঘরমুখো যাত্রীদের সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন কর্তৃপক্ষ। মঙ্গলবার (৯ এপ্রিল) ভোর থেকেই রাজধানীর কমলাপুর রেলস্টেশন থেকে ছাদ ভর্তি যাত্রী নিয়েই রওয়ানা করছে ট্রেন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, ঈদে বাড়ি ফেরার তাগিদে সকাল থেকে স্টেশন ভিড় করছেন যাত্রীরা। অনেকের ট্রেনের সময় হয়নি কিন্তু আগেই চলে এসেছেন। অনেকে টিকিট পাননি কিন্তু এসেছেন, কোনোভাবে যাওয়া যায় কিনা। টিকিট কাউন্টারের সামনেও কিছু লোকের জটলা চোখে পড়েছে। প্ল্যাটফর্মে তো মানুষে মানুষে ভরপুর।

এছাড়া ভোর থেকে কমলাপুর থেকে ছেড়ে যাওয়া ময়মনসিংহ-জামালপুর আর উত্তরবঙ্গের সব ট্রেনেই ছিল উপচে পড়া ভিড়। ট্রেনের ভেতর গাদাগাদি করেই উঠছে ঘরে ফেরা মানুষেরা। বাড়ি ফিরতে মরিয়া যাত্রীরা ট্রেনের সিট না পেয়ে উঠেছেন ছাদে। তীব্র গরমেও ভোগান্তি বেড়েছে কয়েকগুন। তবে স্বস্তির খবর প্রতিটি ট্রেন কমলাপুর থেকে শিডিউল মেনে সঠিক সময়ে ছাড়ছে। ভোগান্তি থাকলেও যথাসময়ে ট্রেন যাত্রা করায় স্বস্তির কথা জানিয়েছে কেউ কেউ।

রংপুর এক্সপ্রেসের যাত্রী মারিয়া বলেন, নিদির্ষ্ট সময়ে ট্রেন পাওয়া ঈদের আগে যেন বাড়তি আনন্দ। সময়মতোই পরিবারের কাছে যেতে পারবো, এই ভেবে বাকি কষ্ট, কষ্টই মনে হচ্ছে না।

সুন্দরবন এক্সপ্রেসের যাত্রী আজাদ হোসেন বলেন, অনলাইনে টিকিট কাটায় কোন ভোগান্তি হয়নি। আর এখানে এসে মানুষের চাপের কারণে কিছুটা কষ্ট হচ্ছে। তবে এটি ঈদে স্বাভাবিক পরিস্থিতি। আমরা এতে অভ্যস্থ।

কমলাপুর স্টেশন ম্যানেজার মোহাম্মদ মাসুদ সারওয়ার বলেন, সকাল সাড়ে ৯টা পর্যন্ত ১৭টি ট্রেন দেশের বিভিন্ন গন্তব্যের উদ্দেশ্যে কমলাপুর ছেড়েছে। আজ সকাল থেকে যাত্রীদের চাপ বাড়লেও সবগুলো ট্রেন যথাসময়ে স্টেশন ছেড়ে গেছে। যাত্রী সাধারণের কোন অভিযোগ-আপত্তি নেই। দিনের বাকি সময়ও নিরাপদ যাত্রা হবে বলে আশা করছি।


আরও খবর

তীব্র গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন

শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24

খরচ কমলো হজ প্যাকেজের

শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24




বকশীগঞ্জে ৩ শতাধিক অসহায় পরিবারের মধ্যে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ |

Image

জামালপুর প্রতিনিধি :

জামালপুরের বকশীগঞ্জে ৩ শতাধিক অসহায় পরিবারের মাঝে খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়েছে।  পবিত্র রমজান উপলক্ষে সাইলেন্ট হ্যান্ডস সাপোর্ট সোসাইটি নামে একটি সামাজিক সংগঠন এসব খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করেন। শুক্রবার দুপুরে বকশীগঞ্জ সরকারি টেক্সটাইল ভোকেশনাল মাঠে খাদ্য সামগ্রী বিতরন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার অহনা জিন্নাত। 

জানা যায়, বকশীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার অহনা জিন্নাতের পরামর্শে বকশীগঞ্জ উপজেলায় জরিপ চালিয়ে ৩ শতাধিক অসহায় পরিবার বাছাই করেন সামাজিক সংগঠন সাইলেন্ট হ্যান্ডস সাপোর্ট সোসাইটি। বাছাইকৃত ৩শ পরিবারের মাঝে প্রত্যাক পরিবারে প্রায় দুই হাজার টাকার সমপরিমান চাল, ডাল, চিনি, লবন, মুড়ি, ছোলা, আলু, পিয়াঁজ ও তেলসহ ১০ প্রকারের খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হয়। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন, বকশীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সভাপতি এম শাহীন আল আমীন, সাইলেন্ট হ্যান্ডস সাপোর্ট সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম, দপ্তর সম্পাদক তারিকুল ইসলাম, পাবলিক রিলেশন কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম, ও আঞ্চলিক প্রতিনিধি মিনহাজ উদ্দিন প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর