Logo
শিরোনাম
তারেক রহমান লন্ডন বসে বিএনপিকে ক্ষমতায় নিতে পারবেন না! ২০ বছর পর সিএনজিচালিত অটোরিকশার অনুমোদন সোহাগ হত্যার বিচার দাবীতে নওগাঁয় ছাত্র-জনতার বিক্ষোভ মিছিল গুম খুন রাজনীতি বন্ধ করতেই আমরা মাঠে নেমেছি’ - নাহিদ ইসলাম ‎ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার প্রতিবাদে মাভাবিপ্রবি ছাত্রদলের মিছিল নওগাঁর সাপাহারে দেশে প্রথম বারের মতো “ম্যাংগো ফেস্টিভ্যাল” হচ্ছে গজারিয়ায় পঞ্চম বারের মতো দুটি চুনা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল তিতাস স্যার এবং ভাইয়ার প্রতি খোলা চিঠি! শিক্ষা, স্বাস্থ্য, প্রশাসন সহ সকল ধরনের দুর্নীতির অবসান চাই ..নাহিদ ইসলাম বালুয়াকান্দীতে সন্ত্রাস,চাঁদাবাজ ও মাদকের বিরুদ্ধে মত বিনিময় সভা

নওগাঁয় দু'দিন ব্যাপী জেলা সাহিত্য মেলা শুরু

প্রকাশিত:বুধবার ২১ ডিসেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টারঃ


নওগাঁয় দুই দিনব্যাপী জেলা সাহিত্য মেলা শুরু হয়েছে। জেলা পর্যায়ের সাহিত্যিকদের সৃষ্টিকর্ম জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরার লক্ষ্যে বাংলা একাডেমির একটি প্রকল্পের অধীনে নেওয়া কর্মসূচির অংশ হিসেবে নওগাঁ জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এ মেলা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। 

সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের পৃষ্ঠপোষকতায় বাংলা একাডেমির উদ্যোগে নওগাঁ জিলা স্কুল মাঠে বেলুন ও ফেস্টুন উড়িয়ে মঙ্গলবার সকাল ১১টায় দু দিনব্যাপী এ সাহিত্য মেলার উদ্বোধন করেন নওগাঁ-২ (পত্নীতলা ও ধামইরহাট) আসনের সংসদ শহীদুজ্জামান সরকার এমপি।

নওগাঁ জেলা প্রশাসক খালিদ মেহেদী হাসানের সভাপতিত্বে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি শহীদুজ্জামান সরকার বলেন, বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা এবং জঙ্গিবাদমুক্ত অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ বিনির্মাণে সাহিত্য হতে পারে অন্যতম বড় হাতিয়ার। কারণ, সাহিত্য মানুষকে মননশীল করে তোলে। মানুষের প্রতি মানুষের প্রতি ভালোবাসা সৃষ্টি করে। সাহিত্যের দ্রোহ অন্যায়ের প্রতি প্রতিবাদী হতে মানুষের মাঝে সাহস সঞ্চার করে। সমাজ ও দেশকে সুন্দর করতে হলে অবশ্যই সাহিত্যের কাছে আশ্রয় নিতে হবে। কবি-সাহিত্যিকদের সম্মিলন কিংবা মেলার মাধ্যমে জেলা পর্যায়ের সাহিত্যিকদের সৃষ্টিকর্ম জাতীয় পর্যায়ে তুলে ধরার মাধ্যমে দেশের সাহিত্য কর্ম আরও সমৃদ্ধ হবে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন, সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মনিরুল আলম, নওগাঁ জেলা পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হক। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন, বাংলা একাডেমির পরিচালক নুরুন্নাহার খানম। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) জাকির হোসেন। 

দুই দিনব্যাপী এই আয়োজনে সাহিত্য, প্রবন্ধপাঠ ও আলোচনার সঙ্গে থাকবে লেখক কর্মশালা। সাহিত্যের বিভিন্ন ধরণ, ছন্দ, বানান, বাক্য গঠন নিয়ে এ কর্মশালায় প্রশিক্ষণ দেওয়া হবে।


আরও খবর

অভিজাতরা কেন সালাফি হচ্ছে

শুক্রবার ২০ জুন ২০25




ঝালকাঠিতে১৬ আইনজীবীর সদস্যপদ বাতিল

প্রকাশিত:সোমবার ১৬ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতি, সম্পাদকসহ আওয়ামীপন্থী ১৬ জন আইনজীবীর সদস্যপদ বাতিল করেছে বর্তমান কার্যনির্বাহী পরিষদ।

সোমবার (১৬ জুন) দুপুরে জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেন ও সাধারণ সম্পাদক মো. নাসিমুল হাসান স্বাক্ষরিত চিঠিতে এ সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

চিঠিতে বলা হয়েছে, গত ২২ এপ্রিলের কার্যনির্বাহী কমিটির বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। তবে সদস্যপদ বাতিলের সুনির্দিষ্ট কারণ কিংবা সমিতির গঠনতন্ত্রের কোন ধারায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে, তা স্পষ্ট করা হয়নি।

সদস্যপদ বাতিল হওয়া আইনজীবীদের মধ্যে রয়েছেন, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খান সাইফুল্লাহ পনির, সমিতির সাবেক সভাপতি ও সাবেক পিপি আবদুল মান্নান রসুল, সাবেক সহসভাপতি মঞ্জুর হোসেন ও তাঁর পুত্র মোর্শেদ কামাল, সাবেক জিপি তপন কুমার রায় চৌধুরী, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও এপিপি এম আলম খান কামাল, সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও এপিপি আ.স.ম. মোস্তাফিজুর রহমান (মনু), সাবেক সভাপতি মো. মাহাবুবুর রহমান তালুকদার, বঙ্গবন্ধু আইনজীবী সমিতির সদস্য সচিব জি.কে মোস্তাফিজুর রহমান, সাবেক এপিপি সঞ্জয় কুমার মিত্র, মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার, কার্তিক চন্দ্র দত্ত, সৈয়দ মো. জাহাঙ্গীর শামীম, তানজিলা হক, মো. আবুল বাশার এবং জেলা আওয়ামী লীগের আইন বিষয়ক সম্পাদক এস. এম. রুহুল আমীন রিজভী।

সদস্যপদ বাতিলের বিষয়ে কার্তিক চন্দ্র দত্ত বলেন, "আমাদের আইনজীবী সমিতির সদস্য পদ অন্যায় ভাবে বাতিল করা হয়েছে। এ বিষয়ে পরবর্তী আইনগত পদক্ষেপ গ্রহণ  করবো।"

এ বিষয়ে সমিতির ভর্তি বিষয়ক সম্পাদক আক্কাস সিকদার বলেন, “শুধু আওয়ামীপন্থী নয়, আরও প্রায় ৩০ জনের সদস্য পদ বাতিল নিয়ে সভায় প্রাথমিক আলোচনা হয়েছে কিন্তু সর্বসম্মত সিদ্ধান্ত হয়নি। সাধারণ সভা ছাড়া আইনজীবী সমিতির কার্যনির্বাহী কমিটি এভাবে বিপুল সংখ্যক  সদস্যদের পদ বাতিল করতে পারে না।  এ বিষয়টি সাধারণ সভায় আলোচনার কথা ছিল। তাছাড়া ভিজিলেন্স উপকমিটির মতামত ব্যতিত কারো বিরুদ্ধে  শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া যায়না।'  

সমিতির নির্বাহী সদস্য ও যুবদল নেতা আনিসুর রহমান খান বলেন, “চিঠিতে যেটা বলা হয়েছে, যে সর্বসম্মতিক্রমে সিদ্ধান্ত হয়েছে, সেটা সত্য নয়। কার্যনির্বাহী কমিটিতে এ নিয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমরা সাধারণ সভায় বিষয়টি তোলার পরামর্শ দিয়েছিলাম।”

অন্যদিকে, সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও শহর বিএনপির সভাপতি মো. নাসিমুল হাসান বলেন, "আমরা জেলা আইনজীবী সমিতির পক্ষ থেকে উল্লেখিত ১৬ জন আইনজীবীর বিরুদ্ধে একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছিলাম। কমিটির প্রতিবেদনে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাঁদের বিভিন্ন অন্যায় কর্মকাণ্ডসহ আইনজীবীদের মারধর, মামলা হামলায় জড়িত থাকার বিষয়টি প্রমাণিত হয়েছে। জেলা আইনজীবী সমিতির গঠনতন্ত্রের বিধি মোতাবেক তাঁদের সদস্যপদ বাতিল করা হয়েছে।

সদস্যপদ বাতিল নিয়ে ঝালকাঠি আইনজীবী মহলে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। অনেকেই বলছেন, বিষয়টি রাজনৈতিক প্রভাবিত এবং গঠনতন্ত্র উপেক্ষা করে নেওয়া হয়েছে। 


আরও খবর



শাকিব খানকে প্রশংসায় ভাসালেন বাঁধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ জুলাই ২০২৫ |

Image

দুই দশকেরও বেশি সময় দেশের চলচ্চিত্রে রাজত্ব করে যাচ্ছেন ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান। তার সিনেমা মানেই হলে দর্শকের উপচে পড়া ভিড়। এবার শাকিবের প্রতি ভালোবাসার কথা জানালেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন।

২৩ জুন নিজের সামাজিকমাধ্যমে দেওয়া এক পোস্টে শাকিব খানের প্রশংসা করে বাঁধন লেখেন, ‘আমার জীবনে বহু মানুষ আছেন যারা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছেন। এর মানে এই নয় যে, আমি তাদের সব মতের সঙ্গে একমত। কিন্তু তাদের জীবনের কিছু দিক, মানসিক দৃঢ়তা, সিদ্ধান্ত আমাকে গভীরভাবে ছুঁয়ে গেছে। ঠিক তেমন একজন হচ্ছেন আমাদের সুপারস্টার শাকিব খান।’

তিনি আরো বলেন, ‘শাকিব খান যেভাবে নিজেকে তৈরি করেছেন, তার জন্য আমি শ্রদ্ধা জানাই। এমন তারকাখ্যাতি অর্জন করা সহজ নয়। এটা সম্ভব হয় বছরের পর বছর কঠোর পরিশ্রম আর নিজের কাজের প্রতি গভীর ভালোবাসা থাকলে। তার এই অধ্যবসায় ও অঙ্গীকারই তাকে আজকের শাকিব বানিয়েছে। তাই তার প্রতি আমার আন্তরিক সম্মান।’

শাকিব খানকে ঘিরে দর্শকদের নিঃশর্ত ভালোবাসার কথাও উল্লেখ করেন বাঁধন। তিনি লেখেন, ‘মানুষ তাকে যেভাবে নিঃশর্ত ভালোবাসে, সেটাই সবচেয়ে বড় অর্জন। আমি বিশ্বাস করি, খ্যাতির সঙ্গে দায়িত্বও বাড়ে। আমার ধারণা, শাকিব সেটা গভীরভাবে উপলব্ধি করেন। তার সব কাজের জন্য শুভকামনা রইল।’

এবারের কোরবানি ঈদে মুক্তি পেয়েছে শাকিব খান অভিনীত নতুন সিনেমা ‘তাণ্ডব’। দর্শকদের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাচ্ছে ছবিটি। এতে শাকিব খানের সঙ্গে আরো অভিনয় করেছেন সাবিলা নূর, সিয়াম আহমেদ, আফরান নিশো, রোজী সিদ্দিকী, এজাজ, এফএস নাঈম, ফজলুর রহমান বাবু ও কাজী রাকায়েত।

অন্যদিকে ঈদের উৎসবে মুক্তি পেয়েছে বাঁধনেরও সিনেমা ‘এশা মার্ডার’। এটি পরিচালনা করেছেন সানী সানোয়ার। এতে বাঁধন অভিনয় করেছেন পুলিশ অফিসারের চরিত্রে।


আরও খবর



এক লাখ শিক্ষক নিয়োগে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ জুলাই ২০২৫ |

Image

এমপিওভুক্ত বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ, মাদ্রাসা, কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশ পর্যায়ে শূন্য থাকা ১ লাখ ৮২২ জন শিক্ষক নিয়োগে ষষ্ঠ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে।

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১ লাখ ৮২২ জনের মধ্যে স্কুল ও কলেজে নেওয়া হবে ৪৬ হাজার ২১১ জন, মাদ্রাসায় ৫৩ হাজার ৫০১ জন এবং কারিগরি ও ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা প্রতিষ্ঠানে নেওয়া হবে ১ হাজার ১১০ জন।

২২ জুন দুপুর ১২টায় আবেদন শুরু হবে। আবেদনের শেষ সময় আগামী ১৩ জুলাই। আবেদনকারীর বয়স ৪ জুন তারিখে সর্বোচ্চ ৩৫ বছর। আবেদন ফি এক হাজার টাকা।

যেভাবে আবেদন : অনলাইনে আবেদন ফি দেওয়া-সংক্রান্ত নিয়ম টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইট এবং এনটিআরসিএর ওয়েবসাইটে দেওয়া হয়েছে। আবেদন এবং ফি দেওয়ার নিয়মের বিষয়ে ভিডিও টিউটোরিয়াল নমুনা (ডেমো) টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে।

১ লাখ ৮২২টি শূন্যপদের পদভিত্তিক তালিকা এবং আবেদন ফরম এনটিআরসিএর ওয়েবসাইট ও টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইটে ২২ জুন প্রকাশ করা হবে এবং একই তারিখ ও সময়ের পর থেকে আবেদন করা যাবে।

প্রত্যেক আবেদনকারী ভিন্ন ভিন্ন নিবন্ধন পরীক্ষায় অর্জিত একাধিক নিবন্ধন সনদপ্রাপ্ত হলেও একই পর্যায় একটিমাত্র সনদ দিয়ে আবেদন করতে পারবেন। একজন প্রার্থী শূন্যপদের তালিকা থেকে সর্বোচ্চ ৪০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের পছন্দ দিতে পারবেন। মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুসারে কোনো নারী কোটা থাকবে না।

আবেদনকারীর যোগ্যতা : সংশ্লিষ্ট বিষয়, পদ ও প্রতিষ্ঠানের ধরন অনুযায়ী নিবন্ধন সনদধারী হতে হবে। এনটিআরসিএ কর্তৃক প্রকাশিত সম্মিলিত মেধাতালিকার অন্তর্ভুক্ত এবং বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা গ্রহণ ও প্রত্যয়ন বিধিমালা, ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৫)-এর বিধি ১০ (১) মোতাবেক বৈধ নিবন্ধন সনদধারী হতে হবে।

মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ এবং কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে জারি করা সর্বশেষ জনবল কাঠামো ও এমপিও নীতিমালা অনুযায়ী কাম্য শিক্ষাগত যোগ্যতাসম্পন্ন হতে হবে। কাম্য শিক্ষা যোগ্যতার বিবরণ এনটিআরসিএর ওয়েবসাইটের ‘৬ষ্ঠ নিয়োগ সুপারিশ বিজ্ঞপ্তি’ নামের সেবা বক্সে পাওয়া যাবে।


আরও খবর



আমি এনসিপির সদস্যা হই বা না হই, আমি একজন যোদ্ধা।

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৯ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৪ জুলাই ২০২৫ |

Image

নীলা ইস্রাফিল :

আমি আমার শ্বশুরবাড়িতে লেক্সাসে চড়তাম। ২৬ জন কাজের লোক ছিল। আরাম আয়েশের কোনো অভাব ছিল না। কিন্তু খারাপ প্রস্তাব পাওয়ার পর আমার শ্বশুর  প্রয়াত  উপদেষ্টা  সুফি চেহারার আড়ালে বিভৎস হাসান আরিফকেও আমি ছাড় দেই নাই।

আমার এথিক্সের সাথে যায় না বলে আমি পুরো সমাজ ও রাষ্ট্রের সাথে যুদ্ধ করে  বাংলাদেশের সব চেয়ে ক্ষমতাশালী  মানুষটির অন্যায়কে প্রতিবাদ করেছি।

আমি জানি আমি যা বলেছি তা কেউ বিশ্বাস করবে না। 

এটা অবিশ্বাস্য। আমি জানতাম, এত সুদর্শন, এত অভিজাত, এত সম্মানিত একটা মানুষকে অসম্মান করার অপরাধে সমাজে আমাকে রাস্তায়  ছুঁড়ে ফেলে দেবে। 

কিন্তু সেটা জেনেও আমি আমার প্রতি করা অবিচারের প্রতিকার চেয়ে গিয়েছি—অসংখ্য প্রলোভন দেওয়া সত্ত্বেও আপোষ করিনি। এর পরিণতিতে আমার নামে ১৯টি মামলা দেওয়া হয়, কোনো উকিল ওয়ান ইলেভেনের উপদেষ্টা, সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল হাসান আরিফের বিপক্ষে দাঁড়ায় নাই।

আমার ছোট মেয়ের জন্ম হয়েছে কারাগারে, আমি এখন পর্যন্ত আমার দুই মেয়েকে নিয়ে একসাথে ঘুমাতে পারিনি।

২০২০ সালে আমার পেটের বাচ্চাকে লাথি দিয়ে মেরে ফেলা হয়।

আমি তাও এখনো প্রয়াত উপদেষ্টা হাসান আরিফ, বাংলাদেশের বিচার বিভাগ, পুলিশ ও ডিবির সাথে লড়াই করে যাচ্ছি।

আমার কাছ থেকে আপনারা কীভাবে আশা করেন যে, তুষারের আমার সাথে এই আচরণের আমি প্রতিবাদ করব না?


গণ-অভ্যুত্থানে আমি সক্রিয়ভাবে অংশ নিয়েছি। গণ-অভ্যুত্থানের সময় আন্দোলনে রাস্তায় নামার কারণে, হাসান আরিফ আমার  বাচ্চা দুইটাকে রেখে আমাকে বাসা থেকে বের করে দেয়। তিনি আমাকে বলেন যে, আমার কারণে আওয়ামী লীগ বাসায় পৌঁছে যাবে।

এই সময়ে গণ-অভ্যুত্থানের সাথে গড়ে ওঠা, বৈষম্য  বিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের সাথে আমার বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে উঠে। তারা আমার প্রতি করা অন্যায়ের বিরুদ্ধে দাড়ায়। 

আমি সপ্রতিভ, কর্মোদ্যম ও সৃজনশীল মানুষ। ফলে আগস্টের পর থেকে আন্দোলনের বিভিন্ন নেতা ও কর্মীর সাথে আমার আলাপ হত। তুষারের সাথে তখনই পরিচয় এবং  এনসিপির জন্মের পূর্বেই তার সাথে  সাংগঠনিক ও রাজনৈতিক আলাপ হতো।

বিগত ডিসেম্বরে আমার প্রাক্তন স্বামী মুয়াজ আমাকে ঢাকা ক্লাবে সবার সামনে স্টেক নাইফ দিয়ে হত্যা চেষ্টার পর শহিদুল ভাই, সারা আপা, ফজিয়া করিম আন্টি সহ বাংলাদেশের মানবাধিকার কর্মীরা আমাকে নিরাপত্তার নিয়ে বিচলিত হয়ে যায়। সেজন্য মানবাধিকার কর্মী Rezaur Rahman Lenin আমাকে নেপালে পাঠিয়ে দেয়। নেপালে যাওয়ার পর থেকে তুষার প্রায়ই  ফোন করতো ও তার আলাপের ধরন পাল্টাতে থাকে। সে আমাকে বিভিন্নভাবে অ্যাপ্রোচ করতে থাকে—

“তোমার ছবি দাও,”

“তোমার ঠোঁট সুন্দর,”

“তোমার স্লোগান, তোমার প্রতিবাদী কণ্ঠ আমাকে আকৃষ্ট করে।”


আমি তুষারকে এই ধরনের আলাপে সব সময়েই বিব্রত বোধ করেছি এবং তাকে আমাদের সম্পর্ক সাংগঠনিক ও ফর্মাল রাখতে অনুরোধ রেখেছি।

যেহেতু বাংলাদেশের নতুন রাজনীতি, এনসিপি আমার জীবনের প্রধান অবলম্বন, আমি তুষারকে তার আগ্রাসী আচরণ সংযত রেখে, ফর্মালভাবে সম্পর্ক টিকিয়ে রাখি। বাংলাদেশের অসংখ্য নারীকে ক্ষমতাবান পুরুষের সাথে এই ধরনের সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে হয়।


ফেব্রুয়ারির ২৮ তারিখে এনসিপির আত্মপ্রকাশের দিন আমি বাংলাদেশে ফিরে আসি। রোজার সময় একদিন তুষার আমাকে অত্যন্ত আপত্তিকর একটি কথা বলে।

ইতিপূর্বে সকল আলাপের সীমা ছাড়ানো এই আলাপে আমি বিব্রত বোধ করি এবং ওকে জানাই যে আমি আর কথা বলতে চাই না। কিন্তু তুষার আমাকে আলাপের জন্য বিভিন্নভাবে চাপ দিতে থাকে।

এক পর্যায়ে তুষার আমাকে জানায় ডিটেকটিভ পুলিশ বা ডিবি ওর সাথে কথা বলেছে, সেই বিষয়ে সে আমার সাথে আলাপ করতে চায়।


যেহেতু আমি তখন উপদেষ্টা হাসান আরিফের মামলায় ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি এবং তুষার আমাকে ডিবির কথা বলেছে, তাই আমার কাছে মনে হয়েছে বিষয়টি নিশ্চয়ই আইনি, ডিবি ও পুলিশসংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ আলাপ হতে পারে এবং আমার নিরাপত্তার জন্য হুমকির কোনো বিষয় থাকতে পারে—এই বিবেচনায় আমি আলাপটি রেকর্ড করি।

প্রায় দেড় ঘণ্টার আলাপে ৪৭ মিনিট আমি রেকর্ড রাখি।


তুষার আমাকে জানায়, ডিবি তাকে নীলা ইস্রাফিল সম্পর্কে জানতে চেয়েছে এবং সে ডিবিকে জানিয়েছে যে নীলা তার গার্লফ্রেন্ড—যা নিয়ে আমি তুষারকে প্রশ্ন করি।

তাছাড়া আমরা তুষারের খারাপ প্রস্তাব নিয়েও আলাপ করি।

আমি তাকে প্রশ্ন করি, আমার কোনো অ্যাটিটিউড, ব্যবহার বা আচরণে মনে হয়েছে আমাকে এই ধরনের প্রস্তাব করা যেতে পারে?

তুষার আমাকে বিষয়টি ভুলে যেতে বলে।


কিন্তু তুষারের খারাপ প্রস্তাব ও তুষারের সাথে ডিবির যোগাযোগের বিষয়টি আমি মানবাধিকার কর্মী রেজাউল করিম লেনিন ও তুষারের এক্স-গার্লফ্রেন্ড বিথি সপ্তর্ষিকে জানাই। আমার নিরাপত্তা ও ডিবির প্রসঙ্গ থাকায় নিজের নিরাপত্তার জন্য আমি তুষারের সাথে আলাপের অডিওটি  সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরকেও  শেয়ার করি। আমার নিরাপত্তা হুমকি ও আমার পরিস্থিতি  বিবেচনা করে প্রয়োজন পরলে  প্রকাশের অনুমতি দিয়ে রাখি। 


আমি প্রচণ্ড আহত হলেও, কাছের বন্ধুদের জানালেও তুষারের আপত্তিকর আলাপের  বিষয়টি নিয়ে উচ্চকিত হইনি, বরং সাংগঠনিকভাবে গোপনীয়তার সাথে বিষয়টি ডিল করার চেষ্টা করি।


কিন্তু তুষার আমাকে সেই সুযোগ দেয় নাই। বিষয়টি আমার প্রফেশনাল লাইফে প্রভাব ফেলে।

সে আমার সহযোগীদেরকে বলা শুরু করে, “নীলার থেকে দূরে থাকতে হবে।”

সে আমাকে এনসিপি থেকে দূরে রাখতে, আমাকে বিভিন্ন সেল থেকে দূরে রাখতে, সাংস্কৃতিক সেল, নারী উইং, মহানগর কমিটি থেকে দূরে রাখার জন্য বিভিন্নভাবে প্রভাব খাটাতে থাকে।


কোরবানির দিন রাতে একটি অনুষ্ঠানে নাহিদের সাথে দেখা হয় এবং নাহিদকে বিষয়টি জানাই।

নাহিদ আমাকে বিষয়টি দলীয় শৃঙ্খলার দিক থেকে ডিল করতে ও মহানগরে দায়িত্বে থাকা শাহরিয়ার ও নিজামকে বিষয়টি অবগত করতে বলে।

যে দিন সন্ধ্যায় শাহরিয়ার ও নিজামকে আমি জানাই, তার পরের দিন সকালে ঘুম থেকে উঠে জানতে পারি যে, অডিওটি কেটে সামাজিক মিডিয়ায় প্রকাশ করা হয়েছে এবং ভাইরাল হয়েছে।


এরপর আমাকে নিয়ে যে মিডিয়া ট্রায়াল হয়, তাতে আমি দেখতে পেয়েছি, আমার নারী সহকর্মীরাও আমার পক্ষে দাঁড়ায় নাই।

আমার অপরাধ আমি পাশ্চাত্য কাপড় পরি। আমি ‘তুমি’ করে কথা বলি, সহজভাবে সবার সাথে মিশি।

আমাকে নিয়ে যে মিডিয়া ট্রায়াল হচ্ছে, সেটা আমি সহ্য করব।

আল্লাহ আমাকে এর চেয়ে অনেক কঠিন সময় দিয়েছেন।


কিন্তু আমার সহকর্মীরা বুঝতে পারছেন না, তুষার যদি আমার মতো একজন সাহসী নারীকে এইভাবে যৌন নিপীড়ন ও সাংগঠনিক প্রভাব খাটিয়ে দমন করার সুযোগ পায়, তবে আগামী দিনে তারাও নিরাপদ থাকবে না।

তাদেরকে আমার চেয়ে কঠিন নিপীড়নের শিকার হতে হবে।

সবাই নীলা ইসরাফিল নয়—

যাকে ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হাজির না করে ৩৫ সপ্তাহে প্রেগ্নেনসি ৩৭ দিন কারাগারে  রেখে  বাচ্চার হওয়ার পর শর্ত সাপেক্ষে জামিন দেওয়ার  পররেও শ্বশুরবাড়ির সামনে প্ল্যাকার্ড হাতে দাঁড়িয়ে থাকবে,    রাস্তায় গিয়ে প্রতিবাদ করবে, বাংলাদেশের পুরো বিচার বিভাগের বিরুদ্ধে একলা  লড়বে।


আমার খারাপ লাগে এনসিপির জন্য।

আমি এনসিপিকে ভালোবাসি।

আমি ছেলে-মেয়েগুলোকে দেখেছি, তাদের শত ত্রুটি থাকতে পারে, কিন্তু তারা প্রকৃতই দেশকে ভালোবাসে।

আমার কারণে এনসিপি আজ কলঙ্কিত হলো, তাদের ট্রায়ালে পড়তে হলো।

কিন্তু আমাকে আল্লাহ অন্যায়ের মুখে চুপ করে থাকার শক্তি দেননি।


আমি তুষারের কোনো ক্ষতিও চাইনি।

আমি পার্টির ভেতরে বিষয়টা মীমাংসার চেষ্টা করেছি, চেয়েছি তুষার একটা ইন্টারনাল শাস্তি পেয়ে শুদ্ধ হোক।

আমার মতো আর কোনো নারী যেন পার্টির ভেতরে তুষার বা তুষারের মতো কারও লালসার শিকার না হয়।

এনসিপি ভদ্রলোকদের দল—এখানে যেন ভদ্র নারীরা নিরাপদে বিচরণ করতে পারে।


অনেকে বলেছেন, আপনি দ্বিতীয় ভিডিওটা কেন করলেন?

কিন্তু আমার অডিও প্রকাশের পর আমাকে যা ফেস করতে হয়েছে—

আমি সিডিওস  করেছি, আমি কেন ‘তুমি’ করে কথা বলি, নিশ্চয়ই আমি পদ-পদবির লোভে ঢলে ঢলে মিশে, তারপর পদ-পদবি না পেয়ে ক্ষুব্ধ হয়ে এই সব প্রকাশ করেছি— এই সব অভিযোগের মুখোমুখি হতে হয়েছে। 

কেউ আমাকে বিশ্বাস করেনি।

আমার সহকর্মীদের কেউ আমাকে ফোন করে একটু সহানুভূতি জানায়নি, যেন আমি অপরাধী আর তুষার ভিকটিম।

বিথি তার ইস্যু এখনো ডিল করতে পারেনি, তাই আমি সচেতনভাবেই রেকর্ড করেছি;  যিনি প্রতিদিন গাইড করেন, তিনি যদি সেই দিন দেশে থাকতেন, হয়তো আমি এই অডিওটা বা তার পরের অডিও প্রশ্ন-উত্তরটা প্রকাশ করার অনুমতি দিতাম না। হয়তো ভুল করেছি। হয়তো ভুল করিনি। 

 আমার তাসনুভার জন্য খারাপ লাগছে। ওর কোনো অপরাধ নেই। আমার কারণে তাকে একটা ঘৃণ্য সময় পার করতে হলো।

এই ছাড়া আমার কোনো গিল্টি ফিলিং বা কোনো রিগ্রেট নাই।


আমার মাঝে মাঝে মনে হয়, প্রাক্তন স্বামী, হাসান আরিফ বা তুষারের সাথে আমার প্রতিটা ঘটনা যদি রেকর্ড করে সবার সামনে ফাঁস করা হতো, তাহলে আপনারা দেখতে পেতেন—

আমি জ্বলন্ত আগুনের উপর দিয়ে হেঁটে আসা চরিত্র আর সতীত্বের   পরীক্ষায় পাশ করে আসা একজন নারী।

আপনাদের পরীক্ষায় পাশ ফেল করা না করায়  আমার কিছুই যায় আসে না।


এই বিষয়ে এইটা আমার ফাইনাল   বক্তব্য। আমি এই নিয়ে আর কোনো কথা বলতে চাইনা। বাকি যা বলার আমি তদন্ত কমিটিকে বলবো। 


আমি এই ঘটনাটি পেরিয়ে এগিয়ে যেতে চাই।


আরও খবর

অভিজাতরা কেন সালাফি হচ্ছে

শুক্রবার ২০ জুন ২০25




ঝালকাঠিতে গভীর রাতে ছেলেকে গ্রেফতার, আতঙ্কে বাবার মৃত্যু

প্রকাশিত:শনিবার ২১ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ জুলাই ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠির নলছিটিতে মারামারির মামলায় সুমন সরদার (৩৫) নামে এক ব্যক্তিকে গভীর রাতে নিজ বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে নিয়ে যাচ্ছিলেন পুলিশ সদস্যরা। এ সময় হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করেন সুমনের বাবা মো. হাবিব সরদার (৫৮)। পরিবারের দাবি, পুলিশি অভিযানের মধ্যে আতঙ্কিত হয়ে হার্ট অ্যাটাকে তার মৃত্যু হয়েছে।

ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত আনুমানিক আড়াইটার দিকে উপজেলার সিদ্ধকাঠি ইউনিয়নের চৌদ্দবুড়িয়া মসজিদ বাড়ি এলাকায়।

পরিবারের সদস্যরা জানান, রাতের নিস্তব্ধতা ভেঙে হঠাৎ পুলিশের উপস্থিতি ও ছেলেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য দেখে মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন হাবিব সরদার। কিছুক্ষণ পর বুকে প্রচণ্ড ব্যথা অনুভব করেন তিনি। দ্রুত তাকে বরিশাল শের-ই-বাংলা মেডিকেল কলেজ (শেবাচিম) হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক জানান, তিনি হার্ট অ্যাটাকে মারা গেছেন।


শুক্রবার (২০ জুন) সকালে সুমন সরদারকে ঝালকাঠির সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করলে বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করেন। বিষয়টির সত্যতা নিশ্চিত করেন আদালতের জিআরও এনামুল হাসান।


নলছিটি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুস সালাম বলেন,রাতের অভিযানে মামলার এক আসামিকে গ্রেফতার করে থানায় আনার পর তার বোন এসে জানায়, তাদের বাবা স্ট্রোক করেছেন। পরে জানতে পারি তিনি হাসপাতালে মারা গেছেন।

ঘটনার পর এলাকাজুড়ে তৈরি হয়েছে শোক ও আতঙ্ক। হঠাৎ এ মৃত্যুতে শোকাহত পরিবার দাবি জানিয়েছে—যেন এমন পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি আর না ঘটে 


আরও খবর