Logo
শিরোনাম

নওগাঁয় শীতার্ত মানুষদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

উত্তরাঞ্চলের জেলা নওগাঁর উপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র শীত। এই শীতে গরম কাপড়ের অভাবে অনেকটাই নাজেহাল হয়ে পড়েছে ছিন্নমূল, ভবঘুরে ও খেটে খাওয়া নিম্ম আয়ের মানুষরা। এমন শীতার্ত মানুষদের শীতের তীব্রতা থেকে রক্ষা করতে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল নিয়ে পাশে দাঁড়িয়েছে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংক। চলতি শীত মৌমুসে দেশের শীতার্ত মানুষদের মাঝে শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম চলমান রেখেছেন শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পরিচালক ও ফকির গ্রুপের এমডি বীর মুক্তিযোদ্ধা ফকির আক্তারুজ্জামান (সিআইপি) ও ফকির মাশরিকুজ্জামান। ইতিমধ্যেই দেশের শীত প্রবণ সর্ব উত্তরের জেলা পঞ্চগড়, দিনাজপুর, ঠাকুরগাঁও, চুয়াডাঙ্গা, মেহেরপুরসহ বিভিন্ন জেলার শীতার্ত মানুষদের মাঝে স্থানীয়দের সহযোগিতায় শীতবস্ত্র বিতরণ করা হয়েছে। স্যারদের নির্দেশনা মোতাবেক পুরো দেশের যে সব অঞ্চলে শীত বেশি হয় সেই সব জেলায় ধারাবাহিক ভাবে শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রম চলমান রাখা হবে বলে জানিয়েছে ফকির গ্রুপের আইটি বিভাগের সহকারী ব্যবস্থাপক জসিম উদ্দীন। দেশব্যাপী শীতবস্ত্র বিতরণের অংশ হিসেবে উত্তরের জেলা নওগাঁর রাণীনগরে সহস্রাধিক শীতার্ত মানুষদের মাঝে শীতবস্ত্র হিসেবে কম্বল বিতরণ করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে উপজেলার সরকারী পাইলট মডেল উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে ফকির নিটওয়্যারস লিমিটেডের আয়োজনে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পক্ষ থেকে শীতবস্ত্র বিতরণ কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) শেখ নওশাদ হাসান। এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তারিকুল ইসলাম, ফকির গ্রুপের হিসাব শাখার সিনিয়র অফিসার আশরাফুজ্জামান। এই বিতরণ কার্যক্রমে স্থানীয় ভাবে সহযোগীতা করেন রিপন নীল, আবু হাসান আকাশ প্রমুখ।

আয়োজকরা জানান, আগামীতে যদি এই অঞ্চলে শীতের তীব্রতা আরো বৃদ্ধি পায় তাহলে সরকারের পাশাপাশি ফকির গ্রুপের আয়োজনে শাহ্জালাল ইসলামী ব্যাংকের পক্ষ থেকে আরো বেশি সংখ্যক শীতবস্ত্র নিয়ে হাজির হবে ফকির গ্রুপ। শুধুমাত্র নিশ্চিত করতে হবে যেন শীতবস্ত্রগুলো প্রকৃত শীতার্ত মানুষরা পান। এই উপজেলায় আগামীতে প্রশাসনের সহযোগিতা নিয়ে শীতবস্ত্র বিতরণের আশ্বাস প্রদান করেন আয়োজকরা।  


আরও খবর



ফের একসঙ্গে খেলবেন মেসি-সুয়ারেজ-নেইমার

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ক্লাব ফুটবলের অন্যতম জনপ্রিয় ত্রয়ী– ‘এমএসএন’। স্প্যানিশ জায়ান্ট বার্সেলোনায় লিওনেল মেসি, নেইমার জুনিয়র ও লুইস সুয়ারেজের সেই আক্রমণত্রয়ী যেকোনো ক্লাবের জন্য ছিল আতঙ্কের নাম। নানা ঠিকানা বদলের পর মেসি ও সুয়ারেজ ফের একসঙ্গে খেলছেন ইন্টার মায়ামিতে। তবে এখনও বিচ্ছিন্ন ব্রাজিলিয়ান সুপারস্টার নেইমার। পুরোনো দুই বন্ধুর সঙ্গে আবারও একত্রে খেলতে পারেন বলে তিনি নতুন করে আভাস দিয়েছেন!

গত বছর আলোচনার কেন্দ্রে ছিল— সৌদি ক্লাব আল-হিলাল ছেড়ে এই সেলেসাও তারকা যুক্তরাষ্ট্রের ক্লাব ইন্টার মায়ামিতে যোগ দেবেন। মেসি-সুয়ারেজদের সঙ্গে এমএলএসের ক্লাবটিতে তার পুনর্মিলন নিয়ে আগ্রহও দেখিয়েছেন ভক্তরা। তবে সেই আলোচনা চূড়ান্ত সাফল্য পায়নি। আবারও সেই প্রসঙ্গ উঠেছে নেইমারের সামনে। যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিএনএন স্পোর্ট ফের ‘এমএসএন’-ত্রয়ী দেখা যাবে কি না সেই প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছিল।

জবাবে নেইমার বলেন, ‘নিশ্চিতভাবেই মেসি এবং সুয়ারেজের সঙ্গে একত্রে খেলতে পারা অবিশ্বাস্য কিছু। তারা আমার বন্ধু। আমরা এখনও পরস্পরের সঙ্গে কথা বলি। সেই ত্রয়ী-আক্রমণ (এমএসএন) আবারও পুনরিজ্জীবিত করা খুবই উপভোগ্য হবে। আমি আল-হিলালে খুশি, সৌদি আরবে ভালো আছি। তবে কে জানে, ফুটবল তো বিষ্ময় ও চমকে পরিপূর্ণ।’

পিএসজি ছেড়ে কেন সৌদি ক্লাবকে বেছে নিলেন, সেই ব্যাখ্যাও দিয়েছেন এই ব্রাজিলিয়ান, ‘যখন আমার পিএসজি ছাড়ার খবর প্রকাশিত হয়, সেই সময় যুক্তরাষ্ট্রের ট্রান্সফার (দলবদল) উইন্ডো বন্ধ হয়ে যায়। তাই আমার হাতে কোনো বিকল্প সুযোগ ছিল না। পরে আমাকে তারা (সৌদি আরবের ক্লাব আল-হিলাল) যে প্রস্তাবনা দেয়, সেটি খুব ভালো ছিল। শুধুমাত্র আমার জন্য নয়, আমার পরিবারের জন্যও। তাই সৌদি আরবে যাওয়া ছিল সবচেয়ে ভালো বিকল্প।’

মেসি-সুয়ারেজের চেয়ে পাঁচ বছরের ছোট নেইমার, তবে বেশ কয়েক বছর বার্সায় একত্রে তিনজনের আক্রমণ-ত্রয়ী অন্যরকম বন্ধুত্ব ও আন্তরিকতা গড়ে দিয়েছিল। তবে নেইমার আন্তর্জাতিক ফুটবল ক্যারিয়ার তাদের চেয়েও আরও দীর্ঘায়িত করার সুযোগ পাচ্ছেন। দুই ল্যাটিন আমেরিকান তারকা মেসি-সুয়ারেজের সঙ্গেও এমএলএসের ক্লাব মায়ামির চুক্তির মেয়াদ রয়েছে ২০২৫ সাল (পুরো বছর) পর্যন্ত। অন্যদিকে, আল-হিলালের সঙ্গে নেইমারের চুক্তির মেয়াদ শেষ হবে চলতি বছরের জুনে।

প্রসঙ্গত, বয়সে ছোট হলেও, নেইমারের ক্যারিয়ার ইনজুরিতে জরাজীর্ণ। এক বছরেরও বেশি সময় ইনজুরিতে কাটানোর পর গত অক্টোবরের শেষদিকে মাঠে ফিরেছিলেন আল-হিলালের এই ব্রাজিলিয়ান তারকা। তবে আবারও তিনি চার সপ্তাহের জন্য ছিটকে গেছেন। ফলে নতুন বছরের আগে তিনি আর ক্লাবটির জার্সি গায়ে জড়াতে পারেননি। সম্প্রতি আল-হিলালের হয়ে প্রীতি ম্যাচে নেমে অবশ্য গোল পেয়েছেন নেইমার। ক্লাবটিতে তিনি আর কতদিন থাকবেন কিংবা তার পরবর্তী গন্তব্য কোথায় হবে সেটি সময়ই বলে দেবে!


আরও খবর

এক ঘণ্টায় শেষ ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানল নেভাতে ছড়ানো হচ্ছে ‘ফস-চেক’

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

প্রায় এক সপ্তাহ ধরে দাবানলে জ্বলছে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যের লস অ্যাঞ্জেলেস শহর। আগুন নেভাতে অগ্নিনির্বাপণ কর্মীরা দিনরাত কাজ করলেও দাবানলের গতি কমার লক্ষণ নেই। ভয়াবহ এই দাবানল নিয়ন্ত্রণে তারা একধরনের গোলাপি পাউডার ব্যবহার করছে। বিমান ও হেলিকপ্টার থেকে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে ‌‘ফস-চেক’ নামের এই অগ্নি প্রতিরোধক। এর মধ্যেই লস এঞ্জেলসের ঘরবাড়ি, সড়ক আর গাড়ি লাল-গোলাপি গুঁড়ায় ঢাকা পড়েছে। খবর গলফ নিউজের।

দাবানলের বিস্তার ঠেকাতে বিশাল এলাকাজুড়ে আকাশ থেকে এই রঙিন গুঁড়া ছিটানো হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া বেশ কিছু ছবিতে গাড়ি ও রাস্তাঘাটে গোলাপি রঙের গুঁড়ার আস্তর পড়ে থাকতে দেখা গেছে।

গত সপ্তাহে লস অ্যাঞ্জেলেসে হাজারো গ্যালন লাল-গোলাপি গুঁড়া উড়োজাহাজ থেকে ছিটানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। তারা জানান, গোলাপি রঙের এ পাউডার মূলত আগুনের গতি কমিয়ে দেয় এবং ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোকে অনেকাংশে রক্ষা করে।

দাবানলের বিস্তার রোধে ফস-চেক নামের অগ্নিপ্রতিরোধক এই গুঁড়া সাধারণত দাবানলের আশেপাশে আগুনের ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলোতে স্প্রে করা হয়। পণ্যটি ‘পেরিমিটার’ নামের একটি কোম্পানি বিক্রি করে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ১৯৬৩ সাল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ফস-চেকের ব্যবহার হয়ে আসছে। ক্যালিফোর্নিয়ার বন ও অগ্নিনিরাপত্তা বিভাগও দীর্ঘদিন ধরে আগুন নেভানোর প্রধান উপাদান হিসেবে এটা ব্যবহার করছে।

ক্যালিফোর্নিয়া বন ও অগ্নি সুরক্ষা বিভাগ কর্তৃক ব্যবহৃত প্রধান দীর্ঘমেয়াদী অগ্নি প্রতিরোধক এটি। ২০২২ সালে বার্তা সংস্থা এপির একটি প্রতিবেদন অনুসারে, এটি বিশ্বের সর্বাধিক ব্যবহৃত অগ্নি প্রতিরোধকও। তবে ফস-চেক তৈরি করা কোম্পানি পেরিমিটার নিরাপদে পাউডার পরিষ্কার করার ক্ষেত্রে সতর্কতা জারি করেছে। বলা হয়েছে, অগ্নি প্রতিরোধক যত বেশি সময় থাকবে তত বেশি শুকিয়ে যাবে। এমন হলে সম্পূর্ণরূপে রঙ অপসারণ করা বেশি কঠিন হবে। কোম্পানিটি বলেছে, রঙ অপসারণে গরম পানি এবং হালকা ডিটারজেন্ট কার্যকর। তবে বড় আকারের জায়গা পরিষ্কারের ক্ষেত্রে প্রেসার ওয়াশার ব্যবহার করা যেতে পারে।


আরও খবর

টিউলিপের ১০ বছর জেল হতে পারে!

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




১০ লাখ টন চাল-গম আমদানি করবে সরকার

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

বাজারে খাদ্যপণ্যের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে এবার ১০ লাখ টন চাল ও গম আমদানি করবে সরকার। তবে বোরোর ফলন কম-বেশির ওপর আমদানি নির্ভর করবে বলে জানিয়েছেন খাদ্য উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার।

সচিবালয়ে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগে অনুষ্ঠিত খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ কমিটির সভা শেষে এসব কথা বলেন তিনি। অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

চালের দামে অস্থিরতা কমেছে দাবি করে খাদ্য উপদেষ্টা বলেন, বাজারে চাল ও গমের মজুত পরিস্থিতি ভালো। এরপরও ভবিষ্যতের কথা বিবেচনা করে খাদ্য মজুত করার ওপর গুরুত্ব দিচ্ছে সরকার। তাহলে ব্যবসায়ীরা সুযোগ নিতে পারবে না বলে মনে করেন তিনি।

১৩ লাখ মেট্রিক টন চাল ও গম মজুত রয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, এর মধ্যে ৮ লাখ ৮২ হাজার মেট্রিক টন চাল, আর গম ৩ লাখ ৪১ হাজার টন। এরপরও চাল ও গম মিলিয়ে ১০ লাখ টন আমদানি করা হচ্ছে। এর মধ্যে গম ৩ লাখ টন, যা রাশিয়া ও ভারত থেকে আমদানি হবে। এ ছাড়া ভিয়েতনাম, পাকিস্তান ও মিয়ানমার থেকেও আমদানি করা হচ্ছে।

চালের দাম এখন কেজিপ্রতি ৬০ টাকার মতো, দাম আগের চেয়ে ক্রমান্বয়ে কমছে বলে দাবি আলী ইমাম মজুমদারের। তিনি বলেন, মোটা চালসহ মধ্যবিত্তের চালের দাম কমানোর চেষ্টা করা হবে। এখন চালের যে দাম, তা আরও কমানো যেতে পারে বলে মনে করেন খাদ্য উপদেষ্টা।

এর আগে ১৬ জানুয়ারি সরকারি খাদ্য মজুত বৃদ্ধি করে সরকারি বিতরণ ব্যবস্থা সচল রাখার স্বার্থে ৫০ হাজার টন আতপ চাল জিটুজি পদ্ধতিতে পাকিস্তান থেকে আমদানির জন্য পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে প্রস্তাব পাঠানো হয়। বাংলাদেশের প্রস্তাবে সাড়া দিয়ে পাকিস্তান চাল সরবরাহের আগ্রহ প্রকাশ করে। পরে দুদেশ আলাপের মাধ্যমে প্রতি টন চাল ৪৯৯ ডলার নির্ধারণ করা হয়।

একই উদ্দেশ্যে ৫০ হাজার টন নন-বাসমতী সেদ্ধ চাল আমদানির জন্য আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র আহ্বান করা হলে ছয়টি দরপত্র জমা পড়ে। দরপত্রের সব প্রক্রিয়া শেষে সর্বনিম্ন দরদাতা প্রতিষ্ঠান ভারতের মেসার্স গুরুদিও এক্সপোর্টস করপোরেশনের কাছ থেকে ৫০ হাজার টন সেদ্ধ চাল আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হয়। প্রতি টন ৪৫৪ দশমিক ১৪ ডলার হিসাবে মোট ব্যয় হবে ২ কোটি ২৭ লাখ ৭ হাজার ডলার সমপরিমাণ ২৭৭ কোটি ২ লাখ ৫৪ হাজার টাকা।

দেশের বাজারে দাম নিয়ন্ত্রণে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারিভাবেও চাল আমদানি বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। এরই অংশ হিসেবে সম্প্রতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে রাষ্ট্রীয় জরুরি প্রয়োজনে ও জনস্বার্থে আন্তর্জাতিক উৎস থেকে ৬ লাখ টন চাল আমদানির অনুমোদন দেয় অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি। এর আওতায় ভারতের পাশাপাশি অন্যান্য দেশ থেকে চাল আমদানির উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।


আরও খবর

আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মূল্যস্ফীতি কমাতে আরো দু-তিন মাস লাগবে

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




এক ম্যাচে ৯ গোল, বার্সেলোনার অবিশ্বাস্য জয়

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

মৌসুমের শুরুতে দারুণ ছন্দে ছিল বার্সেলোনা। তবে মাঝখানে খানিকটা ছন্দপতন হলেও আবারও ঘুরে দাঁড়িয়েছে দুর্দান্তভাবে। যার ফলস্বরূপ মঙ্গলবার (২১ জানুয়ারি) রাতে ৯ গোলের ম্যাচে অবিশ্বাস্য এক জয় পেয়েছে তারা।

লিসবনে বেনফিকার বিপক্ষে ম্যাচটিতে দুই বার ২ গোলে পিছিয়ে পড়েও বার্সেলোনা অবিশ্বাস্যভাবে ঘুরে দাঁড়ায়। স্কোরলাইনও ছিল চমক দেয়ার মতো—চ্যাম্পিয়নস লিগের ইতিহাসে ৫-৪ গোলের ম্যাচ এই প্রথম।

যেখানে ৩-১ গোলে পিছিয়ে বিরতিতে গিয়ে ৭৭ মিনিট পর্যন্তও ৪-২ ব্যবধানে পিছিয়ে থেকে শেষ পর্যন্ত জিতেছে বার্সেলোনাই। আর তাতেই নিশ্চিত হয়েছে শেষ ষোলো।

দুর্দান্ত ম্যাচটির ৯৬তম মিনিটে ব্রাজিলিয়ান তারকা রাফিনিয়ার গোলটি বার্সেলোনাকে এই ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টাকে জয়ে পরিণত করেছে। চলতি মৌসুমে ৩০ ম্যাচে এরই মধ্যে ২২ গোল হয়ে গেছে ব্রাজিলিয়ানের, চ্যাম্পিয়নস লিগেই করেছেন আটটি গোল।


আরও খবর

এক ঘণ্টায় শেষ ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




রাজাপুরে জুলাই গণহত্যা বিচার ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠির রাজাপুরে ‘জুলাই এর প্রেরণা, দিতে হবে ঘোষণা’ এই শ্লোগানে জুলাই গণহত্যা বিচার ও 

ঘোষণাপত্রের দাবিতে বিক্ষোভ গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতাকর্মীরা উপজেলা শহীদ মিনার চত্তর থেকে কার্যক্রম শুরু করে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে তারা লিফলেট, গণসংযোগ ও বিক্ষোভ করেছে। লিফলেট বিতরণে তারা জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে আহতদের বিনামুল্যে সুচিকৎসা প্রদানের প্রতিশ্রুতি স্পষ্ট করাসহ ৭ দফা দাবি তুলে ধরেন। লিফলেট বিতরণের সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য শরীফ ওসমান হাদি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আনোদলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি তাইমুর হায়দার সজীব, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সক্রিয়কর্মী খালিদ সাইফুল্লাহ, রাইয়ান বিন কামাল, ইয়াসিন বিন ইফতি, তামজিত খান, ওমর ফারুকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সরকারের প্রতিশ্রুতি মোতাবেক আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করাসহ ৭ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানান জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য শরীফ ওসমান হাদি।


আরও খবর