Logo
শিরোনাম

নওগাঁয় স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ তুলে ধরে বিলবোর্ড স্থাপন

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

সর্বজনীন স্বাস্থ্য সুরক্ষা অর্জনে সরকারের গৃহীত পদক্ষেপ ও সাফল্য তুলে ধরতে নওগাঁ সিভিল সার্জন কার্যালয়ের সামনে বিলবোর্ড স্থাপন করেছে আজমীর ইন্টারন্যাশনাল। ইতোমধ্যেই এর সুফল ভোগ করছে নওগাঁবাসী। লাইফষ্টাইল, হেলথ এডুকেশনস এন্ড প্রমোশন, স্বাস্থ্য শিক্ষা, ব্যুরো, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এসডিজির দিকে "ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ" অর্জনে এল এবং এইচইপি উদ্যোগের উপর ভিডিও-অডিও ডকুমেন্টারির নির্মাণ ও স্মার্ট বাংলাদেশ শীর্ষক সেবা প্যাকেজের ২০২৩-২০২৪ এর আওতায় আজমির ইন্টারন্যাশনাল কনসাল্টিং ফার্ম এর সহযোগিতায় নওগাঁ জেলায় ব্রান্ডিংকৃত গাড়ীর মাধ্যমে সচেতনতা মূলক ক্যাম্পেইন কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছেন এবং ৩ হাজার লিফলেট বিতরণ করেছেন। এছাড়াও অত্র দপ্তরের সামনে ১টি বিলবোর্ড স্থাপন করা হয়েছে।


আরও খবর



জুমার দিন ও জুমার নামাজের কিছু সুন্নত ও আদব.

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৪ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

১) জুম’আর দিন গোসল করা। 

(বুখারীঃ ৮৭৭, ৮৭৮, ৮৮০, ৮৯৭, ৮৯৮)। পরিচ্ছন্নতার অংশ হিসাবে সেদিন নখ ও চুল কাটা একটি ভাল কাজ।

২) জুম’আর সালাতের জন্য সুগন্ধি ব্যবহার করা। (বুখারীঃ ৮৮০)

৩) মিস্ওয়াক করা। (ইবনে মাজাহঃ ১০৯৮, বুখারীঃ৮৮৭, ইঃফাঃ৮৪৩)

৪) গায়ে তেল ব্যবহার করা। (বুখারীঃ৮৮৩)

৫) উত্তম পোশাক পরিধান করে জুম’আ আদায় করা। (ইবনে মাজাহঃ১০৯৭)

৬) মুসুল্লীদের ইমামের দিকে মুখ করে বসা। (তিরমিযীঃ৫০৯, ইবনে মাজাহঃ১১৩৬)

৭) মনোযোগ সহ খুৎবা শোনা ও চুপ থাকা- এটা ওয়াজিব। (বুখারীঃ ৯৩৪, মুসলিমঃ৮৫৭, আবু দাউদঃ১১১৩, আহমাদঃ১/২৩০)


৮) আগে ভাগে মসজিদে যাওয়া। (বুখারীঃ৮৮১, মুসলিমঃ৮৫০)


৯) পায়ে হেঁটে মসজিদে গমন করা। (আবু দাউদঃ ৩৪৫)


১০) জুম’আর দিন ফজরের নামাজে ১ম রাক’আতে সূরা সাজদা (সূরা নং-৩২) আর ২য় রাকা’আতে সূরা ইনসান(দাহর)(সূরা নং-৭৬) পড়া। (বুখারীঃ৮৯১, মুসলিমঃ৮৭৯)


১১) সূরা জুম’আ ও সূরা মুনাফিকুন দিয়ে জুম’আর সালাত আদায় করা। অথবা সূরা আলা ও সূরা গাশিয়া দিয়ে জুম’আ আদায় করা। (মুসলিমঃ৮৭৭, ৮৭৮)


১২) জুম’আর দিন ও জুম’আর রাতে বেশী বেশী দুরুদ পাঠ। (আবু দাউদঃ ১০৪৭)


১৩) এ দিন বেশী বেশী দোয়া করা।। (বুখারীঃ ৯৩৫)


১৪) মুসুল্লীদের ফাঁক করে মসজিদে সামনের দিকে এগিয়ে না যাওয়া। (বুখারীঃ৯১০, ৮৮৩)


১৫) মুসুল্লীদের ঘাড় ডিঙ্গিয়ে সামনের কাতারে আগানোর চেষ্টা না করা। (আবু দাউদঃ ৩৪৩, ৩৪৭)


১৬) কাউকে উঠিয়ে দিয়ে সেখানে বসার চেষ্টা না করা। (বুখারীঃ৯১১, মুসলিমঃ২১৭৭, ২১৭৮)


১৭) মসজিদে গিয়ে ফরজের আগে চার রাকাত কাবলাল জুমা আদায় করা।(আল মুজামুল কাবির, হাদিস : ১২৬৭৪) (আল মুজামুলআওসাত,

হাদিস: ১৬১৭) 


১৮) জুম’আর দিন জুম’আর পূর্বে মসজিদে জিকির বা কোন শিক্ষামূলক হালাকা না করা। অর্থাৎ ভাগ ভাগ হয়ে, গোল গোল হয়ে না বসা, যদিও এটা কোন শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান হোক না কেন। (আবু দাউদঃ ১০৮৯)


১৯) কেউ কথা বললে ‘চুপ করুন’ এটুকুও না বলা তাকে থামার জন্য ইশারা করা। (নাসায়ীঃ ৭১৪, বুখারীঃ ৯৩৪)


২০) মসজিদে যাওয়ার আগে কাঁচা পেয়াজ, রসুন না খাওয়া ও ধুমপান না করা। (বুখারীঃ ৮৫৩)


২১) ঘুমের ভাব বা তন্দ্রাচ্ছন্ন হলে বসার জায়গা বদল করে বসা। (আবু দাউদঃ ১১১৯)


২২) ইমামের খুৎবা দেওয়া অবস্থায় দুই হাঁটু উঠিয়ে না বসা। (আবু দাউদঃ ১১১০, ইবনে মাজাহঃ ১১৩৪)


২৩) খুৎবার সময় ইমামের কাছাকাছি বসা। জান্নাতে প্রবেশের উপযুক্ত হলেও ইমাম থেকে দূরে উপবেশনকারীরা বিলম্বে জান্নাতে প্রবেশ করবে। (আবু দাউদঃ ১১০৮)


২৪) জুম’আর দিন সূরা কাহফ পড়া। এতে পাঠকের জন্য আল্লাহ তায়ালা দুই জুম’আর মধ্যবর্তী সময়কে আলোকিত করে দেন। (হাকেমঃ ২/৩৬৮, বায়হাকীঃ ৩/২৪৯)


২৫) জুম’আর আযান দেওয়া। অর্থাৎ ইমাম মিম্বরে বসার পর যে আযান দেওয়া হয় তা।(বুখারীঃ ৯১২)


২৬) জুম’আর ফরজ নামাজ আদায়ের পর মসজিদে ৪ রাকা’আত সুন্নাত সালাত আদায় করা। (বুখারীঃ ১৮২, মুসলিমঃ ৮৮১, আবু দাউদঃ ১১৩০)


২৭) উযর ছাড়া একই গ্রাম ও মহল্লায় একাধিক জুম’আ চালু না করা। আর উযর হল এলাকাটি খুব বড় হওয়া,বা প্রচুর জনবসতি থাকা,বা মসজিদ দূরে হওয়া, বা মসজিদে জায়গা না পাওয়া,বা কোন ফিতনা ফাসাদের ভয় থাকা। (মুগনি লিবনি কুদামাঃ ৩/২১২, ফাতাওয়া ইবনে তাইমিয়্যাহঃ ২৪/২০৮)


২৮) ওজু ভেঙ্গে গেলে মসজিদ থেকে বের হয়ে যাওয়া। অতঃপর আবার ওজু করে মসজিদে প্রবেশ করা। (আবু দাউদঃ ১১১৪)


২৯) একান্ত উযর না থাকলে দুই পিলারে মধ্যবর্তী ফাঁকা জায়গায় সালাত আদায় না করা। (হাকেমঃ ১/১২৮)


৩০) সালাতের জন্য কোন একটা জায়গাকে নির্দিষ্ট করে না রাখা,যেখানে যখন জায়গা পাওয়া যায় সেখানেই সালাত আদায় করা (আবু দাউদঃ৮৬২)। অর্থাৎ আগে থেকেই নামাজের বিছানা বিছিয়ে জায়গা দখল করে না রাখা বরং যে আগে আসবে সেই আগে বসবে।


৩১) কোন নামাজীর সামনে দিয়ে না হাঁটা অর্থাৎ মুসুল্লী ও সুতরার মধ্যবর্তী জায়গা দিয়ে না হাঁটা। (বুখারীঃ৫১০)


৩২) এতটুকু জোরে আওয়াজ করে কোন কিছু না পড়া,যাতে অন্যের সালাত ক্ষতিগ্রস্ত হয় বা মনোযোগে বিঘ্ন ঘটে। (আবু দাউদঃ ১৩৩২)


৩৩) পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়ার ফযীলত অন্তরে জাগরূক রাখা।

৩৪) হাঁটার আদব মেনে মসজিদে গমন করা।

৩৫) খুৎবার সময় খতীবের কোন কথার সাড়া দেওয়া বা তার প্রশ্নের জবাব দানে শরীক হওয়া জায়েজ। (বুখারীঃ ১০২৯, মুসলিমঃ ৮৯৭)


৩৬) হানাফী আলেমগন বলেছেন যে,ভিড় প্রচণ্ড হলে সামনের মুসুল্লীর পিঠের উপর সিজদা দেওয়া জায়েজ (আহমাদঃ১/৩২)। দরকার হলে পায়ের উপর ও দিতে পারে (আর রাউদুল মুরবী)


৩৭) যেখানে জুম’আর ফরজ আদায় করেছে, উত্তম হল ঐ একই স্থানে সুন্নাত না পড়া। অথবা কোন কথা না বলে এখান থেকে গিয়ে পরবর্তী সুন্নাত সালাত আদায় করা। (মুসলিমঃ ৭১০, বুখারীঃ ৮৪৮)

৩৮) ইমাম সাহেব মিম্বরে এসে হাজির হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত তাসবীহ-তাহলীল, তাওবা- ইস্তিগফার ও কুরআন তিলাওয়াতে রত থাকা।


আরও খবর

২৯ এপ্রিল শুরু হচ্ছে হজ ফ্লাইট

মঙ্গলবার ০৮ এপ্রিল ২০২৫




চৈত্র সংক্রান্তি উৎসব পালনে পার্বত্য অঞ্চলে ছুটি

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৬ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, চৈত্র সংক্রান্তিতে এপ্রিল মাসের ১৩ তারিখ আমরা পাহাড়িরা ছুটি পেয়েছি। চৈত্র সংক্রান্তিতে উৎসব উদযাপনের জন্য পার্বত্য অঞ্চলের মানুষের জন্য ছুটি ঘোষণা করায় বর্তমান সরকারকে পার্বত্যবাসীর পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানান উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা।

আজ রাজধানীর বেইলি রোডে বিসিএস ফরেন সার্ভিস একাডেমি অডিটোরিয়ামে প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের প্রেস উইং আয়োজিত পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয় ও সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা কর্তৃক নববর্ষ উৎসব সংক্রান্ত প্রেস কনফারেন্স অনুষ্ঠানে পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা এ অনুভূতি জানান। উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বলেন, বিজু উৎসব চাকমা সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান আনন্দ-উৎসব।

তিনি বলেন, পার্বত্য এলাকার রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি বান্দরবান সর্বত্র বিজু মেলা চলছে। গিলা খেলা, বলি খেলা ও বিভিন্ন ধরনের আনন্দদায়ক খেলা চলছে সেখানে। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বিজু উপলক্ষে বিভিন্ন প্রকার সাহায্য সহযোগিতা দেওয়ার কথা জানান উপদেষ্টা। তিনি বলেন, আমরা তিন জেলায় ৬০০ মেট্রিক টন চাল খাদ্যশষ্য, ৪৫০ মে.টন গম খাদ্য ইতোমধ্যে দিয়েছি।

উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা বিজু উৎসব সম্পর্কে বলেন, বাংলা বছরের শেষ দুই দিন ও নববর্ষের দিন এই উৎসব পালন করা হয়। এইদিন ভোরের আলো ফোটার আগেই ছেলেমেয়েরা বেরিয়ে পড়ে ফুল সংগ্রহের জন্য। সংগ্রহিত ফুলের একভাগ দিয়ে বুদ্ধকে পূজা করা হয় আর অন্যভাগ জলে ভাসিয়ে দেওয়া হয়। বাকি ফুলগুলো দিয়ে ঘরবাড়ি সাজানো হয়। চৈত্র মাসের শেষ দিন অর্থাৎ ১৩ এপ্রিল পালন করা হয় মূল বিজু। রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবান পাহাড়ে বসবাসকারী জনপদগুলো এই দিনে মেতে ওঠে ভিন্ন এক আনন্দে। নিজস্ব সংস্কৃতির অনুষ্ঠান ফুল বিজু সকলের মনকে আনন্দে রাঙ্গিয়ে দিবে এবারের এ আসর।

উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা আরও বলেন, পাহাড়ি-বাঙালি আমরা সবাই ভাই ভাই হিসেবে কাজ করতে চাই। বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন আমাদের এক করে দিয়েছে। উপদেষ্টা বলেন, সংস্কৃতি মন্ত্রণালয় ও পার্বত্য মন্ত্রণালয় যৌথভাবে ঢাকা ও পার্বত্য চট্টগ্রামে অনুষ্ঠান পরিচালনা করছে।

প্রেস কনফারেন্সে এসময় সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ও প্রধান উপদেষ্টা কার্যালয়ের সহকারী প্রেস সেক্রেটারি সুচিস্মিতা তিথি উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



এসএসসি পরীক্ষা পেছাতে আন্দোলনের ডাক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৩ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

জুলাই-আগস্টের পর পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে গত আট থেকে নয় মাস ধরে প্রায় প্রতিদিনই আন্দোলনে সরব ছিল দেশ। যৌক্তিক-অযৌক্তিক, যার যা দাবি ছিল তা নিয়েই অস্থির করে তোলা হয়েছিল রাজপথ। এখনো এসবের ধারাবাহিকতা বজায় রয়েছে।

তবে এবার সরাসরি দেশজুড়ে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দেওয়া হয়েছে। কিছু সময়ের মধ্যেই জাতীয় শহীদ মিনারের সামনে থেকে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড এলাকায় বিকেল ৫টা পর্যন্ত এ আন্দোলন চলবে।

সূত্র জানায়, পরিবর্তিত সূচি অনুযায়ী আগামী ১০ এপ্রিল থেকে শুরু হতে যাচ্ছে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষা। তবে পরীক্ষা এক মাস পেছানোসহ দুটি দাবি জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা। দাবি না মানলে পরীক্ষায় অংশ নেবেন না বলেও হুঁশিয়ারি দিয়ে এসএসসির পরীক্ষার্থীরা দেশে অসহযোগ আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন।

তাদের দাবি দুটি হলো

এক. পরীক্ষা ১ মাস পেছানো

দুই. সব পরীক্ষায় ৩-৪ দিন বন্ধ দেয়া

শিক্ষার্থীদের একটি সূত্র জানায়, বৃহস্পতিবার বেলা ১১টা থেকে জাতীয় শহীদ মিনারের সামনে শুরু হয়ে ঢাকা শিক্ষা বোর্ড পর্যন্ত এলাকায় বিকেল ৫টা পর্যন্ত তাদের আন্দোলন চলবে। আর অন্য জেলার শিক্ষার্থীরা স্ব স্ব শিক্ষাবোর্ডে আন্দোলন করবেন।

দাবির যৌক্তিকতা হিসেবে পরীক্ষার্থীরা বলছে, রমজান মাসে রোজা রেখে ভালোভাবে পরীক্ষার প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব হয়নি। এছাড়া ঈদের পরপরই পরীক্ষা হওয়ায় পর্যাপ্ত প্রস্তুতি নেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। তাই এক মাস সময় দিলে ভালোভাবে প্রস্তুতি নেওয়া যাবে।

তারা আরও জানিয়েছে, গরমে একটানা পরীক্ষা দেওয়া সম্ভব নয়। গরমে একটানা পরীক্ষা দিলে শিক্ষার্থীরা অসুস্থ হয়ে পড়বে। এছাড়া বেশিরভাগ শিক্ষার্থীর পরীক্ষার কেন্দ্রও দূরে। তাই প্রত্যেক পরীক্ষার মাঝে তিন-চার দিন বিরতি দিতে হবে।


আরও খবর



পুরোপুরি সেরে ওঠার পথ দীর্ঘ

প্রকাশিত:বুধবার ০২ এপ্রিল 2০২5 | হালনাগাদ:রবিবার ২০ এপ্রিল ২০25 |

Image

তামিম ইকবাল মারাত্মক হার্ট অ্যাটাকের পর মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরে এসেছেন। সাভারের কেপিজে হাসপাতালে চিকিৎসা নেওয়ার পর তামিমকে নেওয়া হয় ঢাকার এভারকেয়ার হাসপাতালে। হার্ট অ্যাটাকের ধকল কাটিয়ে একটু একটু করে সুস্থ হয়ে উঠছেন তিনি। কিছুটা সুস্থ হয়ে গতকাল শুক্রবার হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরেছেন। সেদিন রাতেই তিনি ভেরিফায়েড ফেসবুক পেইজে একটা দীর্ঘ পোস্ট দিয়েছেন। ভক্তদের জানিয়েছেন পুরোপুরি সেরে উঠতে দীর্ঘ পথ পাড়ি দিতে হবে তাকে।

শুরুতেই শুকরিয়া আদায় করে তামিম লিখেছেন, ‘আপনাদের সবার দোয়ায় ও সর্বশক্তিমান আল্লাহর রহমতে এখন আমি বাসায়। উথালপাথাল এই চারটি দিনে নতুন জীবন যেমন পেয়েছি, তেমনি আমার চারপাশকে আবিষ্কার করেছি নতুন করে। সেই উপলব্ধির সবটুকুতে মিশে আছে কেবল ভালোলাগা ও কৃতজ্ঞতা। আপনাদের সবার ভালোবাসার ছোঁয়া ক্যারিয়ারজুড়ে নানা সময়ই পেয়েছি। তবে এবার তা অনভুব করতে পেরেছি আরও তীব্রভাবে। আমি সত্যিই আপ্লুত।

তামিমকে হাসাপাতালে নেওয়ার প্রক্রিয়ার আগে পরে অনেকই সম্পৃক্ত ছিলেন। তাদের ধন্যবাদ জানিয়ে তামিম লিখেছেন, ‘বিকেএসপিতে আমার অসুস্থতার শুরু থেকেই অনেককে পাশে পেয়েছি তাৎক্ষণিকভাবে। ম্যাচ রেফারি দেবু দা (দেবব্রত পাল), বিকেএসপির চিকিৎসকরা এবং আরও যারা তখন ছিলেন, অ্যাম্বুলেন্সের ড্রাইভার যে ভাই আমাকে দ্রুতগতিতে নিয়ে গেছেন হাসপাতালে, সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।

তামিম আরও যোগ করে লিখেছেন, ‘আমাদের ট্রেনার ইয়াকুব চৌধুরী ডালিম ভাইয়ের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাব কীভাবে, আমার আসলে জানা নেই। আমি পরে জেনেছি, বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকরা বলেছেন যে, ডালিম ভাই ওই সময় সঠিকভাবে সিপিআর না দিলে হয়তো আমাকে বাঁচানো যেত না। উপযুক্ত মানুষকে উপযুক্ত সময়ে আমার পাশে রেখে আল্লাহ আমাকে মৃত্যুর দুয়ার থেকে ফিরিয়েছেন। মোহামেডানের সাপোর্ট স্টাফ ওয়াসিমের কথা না বললেও নয়। শুরু থেকে এখনও সার্বক্ষণিক সঙ্গী হয়েই আছে আমার।

এক পর্যায়ে কেপিজে হাসপাতালের ডাক্তার হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মনিরুজ্জামান মারুফকে ধন্যবাদ জানিয়ে তামিম লিখেছেন, ‘কেপিজে হাসপাতালের হৃদরোগ বিশেষজ্ঞ ডা. মনিরুজ্জামান মারুফ ও তার দক্ষ চিকিৎসক দল তাদের পেশাদারিত্ব আর আন্তরিকতার মিশেলে যেভাবে দ্রুততায় চিকিৎসা করেছেন, আমাদের দেশের চিকিৎসকদের মান ও কার্যকারিতাই ফুটে উঠেছে তাতে। আমি পরে শুনেছি যে, দেশের প্রখ্যাত হৃদরোগ বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, ডা. মারুফ ও তার দল মিরাকল ঘটিয়েছেন। গোটা চিকিৎসা প্রক্রিয়ায় কেপিজে হাসপাতালের চিকিৎসক, সেবিকা থেকে শুরু করে যারা যে কোনোভাবে যতটুকু সম্পৃক্ত ছিলেন, সবাইকে হৃদয়ে লালন করবো আজীবন। এই হাসপাতালে যতটুকু সময় ছিলাম, তাদের হৃদ্যতার পরশ অনুভব করে যাবো সবসময়।

ঢাকার বাইরে কেপিজির মতো আরও হাসপাতাল তৈরি হলে মানুষের প্রাণ রক্ষা হবে বলে মনে করেন তামিম, ‘ঢাকা শহরের বাইরে ওই এলাকায় এতটা উঁচু মানের হাসপাতাল আছে, এতটা কুশলী চিকিৎসক দল ও স্টাফরা আছেন, দেশের চিকিৎসা ব্যবস্থার এগিয়ে চলার একটি প্রমাণ এটি। দেশজুড়ে নানা জায়গায় এর কাছাকাছি মানের হাসপাতাল যদি আরও কিছু থাকে, আমার মতো আরও অনেক মানুষের প্রাণ রক্ষা পেতে পারে।

একদম শেষে তামিমের জানিয়ে দিয়েছেন পুরোপুরি সেরে উঠার পথটা যে সহজ হবে না, ‘ধন্যবাদের তালিকা আসলে শেষ হওয়ার নয়। আরও অনেকেই নানাভাবে সম্পৃক্ত ছিলেন, অনেকের কথা জানি, অনেকের কথা হয়তো জানি না। এতটুকু জানি, ধন্যবাদ পাওয়ার আশায় তারা কিছু করেননি। আমি তাদের ভালোবাসার ঋণে আবদ্ধ সারা জীবনের জন্য। পুরোপুরি সেরে ওঠার পথ এখনও দীর্ঘ। আমাকে ও আমার পরিবারকে প্রার্থনায় রাখবেন। সবার জীবন সুন্দর ও শান্তিময় হোক। ভালোবাসা সবার জন্য।


আরও খবর



রাসূল সল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সর্বপ্রথম সৃষ্টি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৫ মার্চ 20২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৯ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

সৈয়দ সাইফুদ্দিন আহমেদ আল মাইজভান্ডারি :


♦রহমতে আলম,নূরে মুজাস্সাম, হুজুর পূরনুর (ﷺ) হলেন সর্বপ্রথম সৃষ্টি, যাঁকে সৃষ্টি না করলে কোন কিছুই সৃষ্টি হতো না।[৪র্থ পর্ব দেখুন]

★১৭. হযরত কাব আহবার (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আল্লাহ পাক রাব্বুল আলামিন যখন সৃষ্টি জগত সৃজন করার ইচ্ছা করলেন তখন মাটিকে সস্প্রসারিত করলেন,আকাশকে উঁচু করলেন এবং আপন নূর হতে এক মুষ্ঠি নূর গ্রহন করলেন। তারপর উক্ত নূরকে নির্দেশ দিলেন‘ তুঁমি মুহাম্মাদ হয়ে যাও।’অতএব সে নূর স্তম্ভের ন্যায় উপরের দিকে উঠতে থাকল এবং মহত্বের পর্দা পর্যন্ত পৈাছে সিজদায় পরে বলল,‘আলহামদুলিল্লাহ্’ তখন আল্লাহপাকের পক্ষ থেকে ইরশাদ হল,এজন্যই তোঁমাকে সৃষ্টি করেছি আর তোঁমার নাম মুহাম্মাদ রেখেছি। তোঁমার হতেই সৃষ্টি কাজ শুরু করব এবং তোঁমাতেই রিসালাতের ধারা সমাপ্ত করব ।

[সিরাতুল হালাভিয়া ১ম খন্ড,পৃঃ ৫০]


★১৮. ইবনে জাওজী (রহ:) বলেন,

রাসুলুল্লাহ (ﷺ)-এঁর বানী : “আল্লাহ পাক সর্বপ্রথম আঁমার নুর মোবারক সৃষ্টি করেছেন আর আঁমার নুর থেকে কুল কায়িনাত সৃষ্টি করেছেন।

[ইবনে জাওজী : বয়ানুল মীলাদুন্নবী (ﷺ) :২২ পৃ:]


★১৯. হযরত আব্দুল কাদীর জিলানী (রহ:) বলেন,পরম গৌরবান্বিত ও মহিমান্বিত আল্লাহ পাক বলেছেন,আঁমি আঁমার নিঁজ জাতের কুদরতী জামালের নুর হতে মুহাম্মদ (ﷺ)-এঁর রুহ সৃষ্টি করেছি। এর প্রমান হল রাসুলুল্লাহ (ﷺ)-এঁর হাদিস আল্লাহ পাক সর্বপ্রথম যা সৃষ্টি করেছেন তা হল আঁমার নুর মুবারক।

ইমাম শাতনুফী : বাহজাতুল আসরার : ১২ পৃ:]


★২০. মাওলানা সাইয়্যেদ হুসাইন আহমদ মাদানী বলেন-


غرضیکہ حقیقت محمد صلی الله علیه وسلم التحیۃ واسطہ جملہ کمالات عالم عالمیہ ہے یہ ھی معنی لولاک لما خلقت الافلاک اور اول ما خلق اللہ نوری اور انا نبی الانبیاء کے ہیں


মোট কথা হলো সমস্ত কায়েনাত বা আলম হাকীকতে মুহাম্মদী তথা নূরে মুহাম্মদী থেকে সৃষ্ট। যেমন হাদিসে কুদসীতে আল্লাহ বলেন, যদি আঁপনি না হতেন তবে আঁমি সকল আসমান-যমীন কিছুই সৃষ্টি করতাম না। রাসূল صلی الله علیه وسلم এর বানী, মহান আল্লাহ সর্বপ্রথম আঁমার নূর সৃষ্টি করেছেন এবং আরও বলেন আঁমি নবীদেরও নবী।

[আশ শিহাবুস সাক্বিব- পৃ: ৫০।

কুতুবখানায়ে রহিমিয়্যাহ,সাহানপুর, ভারত থেকে প্রকাশিত]


রাসুল (ﷺ)-এঁর নূর সম্পর্কে আমাদের নতুুুন করে বলার অবকাশ রাখে না কী চমৎকার করে বলে দিলেন দেওবন্দের মুহতারাম শায়খুল হাদিস! সবচেয়ে বড় কথা হল হুসাইন আহমদ মাদানী ওহাবীদের গুরু “আহমদ শফীর” পীর সাহেব!ওহাবীরা কি নিজেদের পীরের কথাও মানবে না?


★২১. আশরাফ আলী থানবী নিজেই উক্ত হাদীস শরীফকে তার কিতাব “নশরুত তীব” উল্লেখ করেছেন। তিনি সেখানে একটি অধ্যায় রচনা করেছেন, তার নাম দিয়েছেন ” নূরে মুহম্মদীর বিবরন”।তাছাড়াও প্রথমে তিনি যা লিখেছেন তা হলো: “আব্দুর রাজ্জাক তাঁর সনদসহ হযরত জাবের ইবনে আব্দুল্লাহ থেকে বর্ননা করেছেন যে, আমি আরজ করলাম : ইয়া রসূল্লাল্লাহ আমার পিতা মাতা আঁপনার জন্য কোরবান হউক, আমাকে এই খবর দিন যে, আল্লাহ পাক সর্ব প্রথম কোন বস্তুটি সৃষ্টি করেছেন?


জবাবে আশরাফ আলী থানবী তার কিতাবে লিখেছেন


يا جابر ان الله تعالي قد خلق قبل الاشياء نور نبيك

অর্থ: হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ মুবারক করেন, হে জাবের রাদ্বিয়াল্লাহু আনহু ! নিশ্চয়ই আল্লাহ পাক সব কিছুর পূর্বে আঁপনার নবীর নূর মুবারক সৃষ্টি করছেন।”

[ নশরুততীব ৫ পৃষ্ঠা]


✌এবার আসুন।একটু গভীর থেকে দেখা যাক; রাসুল (ﷺ)-এঁর সৃষ্টি বিষয়ে মাওলানা আশরাফ আলী থানবী’র দৃষ্টিভঙ্গি কি রকম??


দেওবন্দের ওলামাগণ অর্থাৎ ওহাবীরা যাকে হাকিমুল উম্মত উপাধিতে ভূষিত করে থাকেন তিনি হলেন মাওলানা আশরাফ আলী থানবী (মৃতঃ১৩৬২ হি.)।মাওলানা আশরাফ আলী থানবী সাহেব এর অন্যতম সিরাত গ্রন্থ “ নশরুত্তীব ফি যিকরেন্নাবিয়িল হাবিব” এর ২৫ পৃষ্টায় রাসূল (ﷺ) নূরের সৃষ্টি মর্মে একটি অধ্যায় রচনা করেছেন।এই কিতাবটি বাংলা অনুবাদও করেছে বেহায়া ওহাবীরা, নাম দিয়েছে “যে ফুলের খুশবুতে সারা জাহান মাতোয়ারা” অনুবাদ করেছেন সাবেক ইমাম ও খতিব লালবাগ শাহী মসজিদ, মাওলানা মোহাম্মদ আমিনুল ইসলাম।


✌যাক আশরাফ আলী থানবী অধ্যায়টির নাম দিয়েছেন, “নূরে মোহাম্মদী (ﷺ)-এঁর বর্ণনা”।👏


তারপর মাওলানা আশরাফ আলী থানবী সাহেব হযরত জাবের (রা:) এর হাদিস এভাবে বর্ণনা শুরু করেন-


“প্রথম বর্ণনাঃ জাবের رضي الله عنه হতে বর্ণিত,তিনি বলেন,আমি আরজ করলাম ইয়া রাসূলুল্লাহ! আমার মাতা পিতা আপনার প্রতি উৎসর্গ।আমাকে বলুন,আল্লাহ তা’আলা সবকিছুর পূর্বে কি সৃষ্টি করেছেন? হুজুর (ﷺ) ফরমালেন, হে জাবের! নিশ্চয় আল্লাহ তা’আলা সবকিছুর পূর্বে তাঁর নূরের ফয়েজ হতে তোমার নবীর নূরকে সৃষ্টি করেছেন।অতঃপর ঐ নূর খোদায়ী কুদরতে যেখানে আল্লাহর ইচ্ছা ভ্রমণ করতে থাকে।তখন লওহ,কলম,জান্নাত,জাহান্নাম, ফেরেশতা,আসমান,জমীন,সূর্য,চন্দ্র,দানব,মানব কিছুই ছিল না।অতঃপর যখন আল্লাহপাক বিশ্বজগৎ সৃষ্টি করতে ইচ্ছা করলেন,তখন ঐ নূরকে চারভাগে বিভক্ত করেন।একভাগ দ্বারা কলম সৃষ্টি করলেন,দ্বিতীয় ভাগ দ্বারা লওহ,আর তৃতীয় ভাগ দ্বারা আরশ সৃষ্টি করেন……….” এরপর সুদীর্ঘ হাদিস রয়েছে।“


[আশরাফ আলী থানবী,নশরুত্তীব ফি যিকরেন্নাবিয়িল হাবিব,২৫ পৃঃ, মারকাযে মা’রিফ হাকিমুল উম্মত, বায়তুশ শরফ,থানাবন,মুজাফফর নগর,ইউপি, ভারত থেকে প্রকাশিত]


✌হযরত জাবের رضي الله عنه এর বর্ণিত হাদিসটি বর্ণনা করে তিনি এর ব্যাখ্যায় লিখেন-“এ হাদিস দ্বারা বাস্তবিক পক্ষে সর্বপ্রথম নূরে মুহাম্মদী (ﷺ)-সৃষ্টি হওয়া প্রমাণিত।কেননা যেসব সৃষ্টির ক্ষেত্রে প্রথম সৃষ্টি বলে হাদিসে বর্ণনায় এসেছে।ওইসব সৃষ্টি ‘নূরে মুহাম্মদী’ থেকে পরে সৃষ্টি হবার বিষয়টি আলোচ্য হাদিস দ্বারা নিশ্চিতভাবে প্রমাণিত।“

[নশরুত্তীব ফি যিকরেন্নাবিয়িল হাবিবঃ ২৫ পৃঃ]


✌শুধু তাই নয়, আশরাফ আলী থানবীকে সর্মথন করে তার বরাত দিয়ে দেওবন্দী ইউসুফ লুদইয়ানবী তার কিতাবে লিখেন:


اپ صلي الله عليه و سلم نے فرمايا-اءے جابر اللہ تعالي نے تمام اشیاء سے پھلے تیرے نبي كا نور اپنے نوسے… اس حديث سے نور محمدي صلي الله عليه و سلم كا اول الخلق هونا باوليت حقيقت ثابت هوا


অর্থ: হুজুর পাক সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এরশাদ করেন, হে জাবের রদ্বিয়াল্লাহু আনহু ! আল্লাহ পাক সব কিছুর পূর্বে আঁপনার নবীর নূর মুবারক সৃষ্টি করেছেন। এ হাদীস শরীফ দ্বারা হাক্বীক্বী ভাবে প্রমানিত হলো যে , নূরে মুহম্মদী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম হচ্ছেন প্রথম সৃষ্টি !”

[ আপকে মাসায়েল আওর উনকা হল ৩ খন্ড ৮৩ পৃষ্ঠা]


★২২. বাংলাদেশের দেওবন্দীদের গর্ব শায়খুল হাদিস আজিজুল হক বুখারী শরীফে অনুবাদ করতে গিয়ে লিখেছেন: “নিশ্চয়ই সর্বপ্রথম আল্লাহ পাক আঁপনার নবীর নূর মোবারক সৃষ্টি করেছেন।”

[আজিজুল হক অনুদিত বুখারী শরীফ ৫ম খন্ড, ৩-পৃষ্ঠা]


আরও খবর