Logo
শিরোনাম

নওগাঁয় ভুট্টা তুলতে গিয়ে বজ্রপাতে যুবকের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | ৫৫জন দেখেছেন

Image

নওগাঁর রাণীনগরে ভুট্টা তুলতে গিয়ে বজ্রপাতে জামিল প্রামানিক (২২) নামে এক যুবকের মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যু হয়েছে। 

মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে উপজেলার ভবানীপুর মাঠে এ ঘটনাটি ঘটে। 

নিহত যুবক জামিল প্রামানিক উপজেলার গোনা ইউনিয়নের ভবানীপুর গ্রামের মৃত আজাদ প্রামানিকের ছেলে।

স্থানীয়রা জানান, জামিল সহ ৩ জন শ্রমিক মঙ্গলবার বিকেল আনুমানিক ৩টার দিকে ভবানীপুর মাঠে একটি ভুট্টা ক্ষেত থেকে ভুট্টা তুলছিলেন। এ সময় বৃষ্টি শুরু হলে বৃষ্টির সাথে বজ্রপাতে জামিল গুরুত্বর আহত হলে তার সহপাঠী সহ স্থানীয় লোকজন জামিলকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে রাণীনগর থানার ওসি আবুল কালাম আজাদ বলেন, এ ঘটনায় থানায় একটি ইউডি মামলা দায়ের করা হয়েছে।


আরও খবর



নওগাঁয় দেড় কেজি গাঁজাসহ স্বামী-স্ত্রীকে আটক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ মে ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার :

নওগাঁয় অভিযান চালিয়ে দেড় কেজি গাঁজা উদ্ধার সহ মাদক কারবারি দম্পতি ফরহাদ হোসেন (৩৪) ও তার স্ত্রী মনি আক্তার (২৫) কে আটক করেছে থানা পুলিশ। আটককৃত স্বামী-স্ত্রীকে সোমবার দুপুরে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে নওগাঁ জেল হাজাতে পাঠানো হয়।

নওগাঁর রাণীনগর থানা পুলিশ রবিবার রাত পৌনে ১২টার দিকে অভিযান চালিয়ে স্বামী-স্ত্রীকে গাঁজাসহ তাদের নিজ বাড়ি থেকে আটক করেন। 

গাঁজাসহ আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে রাণীনগর থানার অফিসার ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ জানান, আটককৃত মাদক কারবারি স্বামী-স্ত্রীর বাড়ি রাণীনগর উপজেলার সদর ইউনিয়নের বিষ্ণপুর গ্রামে।

তিনি আরো জানান, আটককৃত স্বামী-স্ত্রী নিজ বাড়িতে মাদক বেচা-কেনা করছে- এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে রবিবার রাতে থানার এসআই কল্লোল সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে তাদের বাড়িতে অভিযান চালায়। অভিযানে মাদক ব্যবসায়ী দম্পতি ফরহাদ ও তার স্ত্রী মনিকে আটক করা হয়। আটককালে তাদের হেফাজতে বাড়িতে রাখা দেড় কেজি গাঁজা উদ্ধার করেন পুলিশ। আটককৃত দুইজনের বিরুদ্ধে রাতেই থানায় মাদক মামলা রুজু করা হয়। সোমবার দুপুরে তাদের দু’জনকে আদালতের মাধ্যমে নওগাঁ জেল হাজাতে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



ইউক্রেনে ব্যাপক হামলা রাশিয়ার

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ মে ২০২৩ | ৯৮জন দেখেছেন

Image

রাজধানী কিয়েভসহ ইউক্রেনজুড়ে বড় ধরনের হামলা শুরু করেছে রাশিয়া। রুশ এই হামলার জেরে আহত হওয়ার পাশাপাশি ধ্বংসযজ্ঞের খবর পাওয়া গেছে। মূলত নাৎসি জার্মানির বিরুদ্ধে বিজয় দিবস পালনের আগে ইউক্রেনজুড়ে রাশিয়ার এই হামলার খবর সামনে এলো।

নাৎসি জার্মানির বিরুদ্ধে বিজয় দিবস হিসেবে প্রতিবছর ৯ মে ভিক্টরি ডে রাশিয়ায় ব্যাপকভাবে পালিত হয়। নাৎসি জার্মানির পরাজয়ের বার্ষিকীকে চিহ্নিতকারী এই দিবসটি রাশিয়ার জন্য খুবই তাৎপর্যপূর্ণ এবং এই দিবসের প্রাক্কালেই রাজধানী কিয়েভসহ ইউক্রেনীয় শহরগুলোতে হামলার এই ঘটনা ঘটল।

রয়টার্স বলছে, রাজধানী কিয়েভে রাশিয়ার হামলার কারণে কমপক্ষে পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে ইউক্রেনীয় কর্মকর্তারা বলেছেন। এছাড়া রাশিয়ান নিক্ষিপ্ত ক্ষেপণাস্ত্রগুলো কৃষ্ণ সাগরের তীরবর্তী ওডেসা শহরে একটি খাদ্যদ্রব্যের গুদামে আগুন ধরিয়ে দিয়েছে এবং ইউক্রেনের অন্যান্য কয়েকটি অঞ্চলেও বিস্ফোরণের খবর পাওয়া গেছে।

মস্কো মঙ্গলবার তার বিজয় দিবসের কুচকাওয়াজের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে। কারণ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের জন্য নাৎসি জার্মানির পরাজয়ের এই বার্ষিকী অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এ কারণে মঙ্গলবারের মধ্যে বাখমুতের দখল নিতে রুশ বাহিনী শহরটির দিকে গোলাবর্ষণ আরও তীব্রতর করেছে বলে অবরুদ্ধ শহরটির প্রতিরক্ষার দায়িত্বে থাকা ইউক্রেনের শীর্ষ জেনারেল বলেছেন।

এদিকে কিয়েভের সোলোমিয়ানস্কি জেলায় বিস্ফোরণে তিনজন আহত হয়েছেন এবং সোভিয়াটোশিন জেলায় ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ পড়ে অন্য আরও দুজন আহত হয়েছেন বলে মেয়র ভিটালি ক্লিটসকো তার টেলিগ্রাম চ্যানেলে বলেছেন। এই দুটি শহরই রাজধানী কিয়েভের কেন্দ্র থেকে পশ্চিমে অবস্থিত।

কিয়েভের সামরিক প্রশাসন বলেছে, ইউক্রেনের রাজধানীতে অবস্থিত জুলিয়ানি বিমানবন্দরের রানওয়েতে ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ পড়েছে। এতে সেখানে কোনও আগুন লাগেনি, তবে জরুরি পরিষেবাগুলো সেখানে কাজ করছে। কিয়েভে দুটি যাত্রীবাহী বিমানবন্দর রয়েছে এবং জুলিয়ানি বিমানবন্দর তার একটি।

সামরিক প্রশাসন আরও বলেছে, কিয়েভের কেন্দ্রীয় শেভচেনকিভস্কি জেলায় ড্রোনের ধ্বংসাবশেষ একটি দ্বিতল ভবনে আঘাত করেছে বলে মনে হচ্ছে এবং এর ফলে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। তবে এই ঘটনায় সম্ভাব্য হতাহতের বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কোনও তথ্য পাওয়া যায়নি।

রয়টার্সের প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেছেন, তারা কিয়েভে অসংখ্য বিস্ফোরণের শব্দ শুনেছেন। স্থানীয় কর্মকর্তারা বলেছেন, ইউক্রেনের বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আক্রমণ প্রতিহত করছে। অবশ্য কিয়েভের দিকে কতগুলো ড্রোন উৎক্ষেপণ করা হয়েছিল তা তাৎক্ষণিকভাবে স্পষ্ট নয়।

ওডেসার সামরিক প্রশাসনের মুখপাত্র সেরহি ব্রাচুক তার টেলিগ্রাম চ্যানেলে একটি বিশাল অবকাঠামোর ছবি পোস্ট করেছেন। ওই অবকাঠামোটি সম্পূর্ণরূপে আগুনে নিমজ্জিত হয়েছে। তিনি বলেছেন, এই খাদ্য গুদামের পাশাপাশি অন্যান্য স্থাপনাতেও রাশিয়া আক্রমণ চালিয়েছে।

মিডিয়া রিপোর্টে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশজুড়ে কয়েক ঘণ্টা ধরে বিমান হামলার সতর্কতা জারি ছিল। এছাড়া খেরসনের দক্ষিণাঞ্চলে এবং দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত জাপোরিঝিয়া অঞ্চলেও বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে।

জাপোরিঝিয়াতে রাশিয়ান-নিযুক্ত স্থানীয় কর্মকর্তা ভ্লাদিমির রোগভ বলেছেন, রাশিয়ান বাহিনী এই অঞ্চলের ছোট শহর ওরিখিভে একটি গুদাম এবং ইউক্রেনীয় সেনাদের অবস্থানে আঘাত করেছে। রয়টার্স স্বাধীনভাবে এই তথ্য যাচাই করতে সক্ষম হয়নি।

পৃথকভাবে রাশিয়ান বাহিনী রোববার উত্তর-পূর্ব ইউক্রেনের সুমি অঞ্চলে আটটি স্থানে গোলাবর্ষণ করেছে বলে আঞ্চলিক সামরিক প্রশাসন এক ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে।

গত দুই সপ্তাহে রাশিয়ার নিয়ন্ত্রিত বিভিন্ন লক্ষ্যবস্তুতে বিশেষ করে ক্রিমিয়াতেও হামলা জোরদার হয়েছে। ইউক্রেন এসব হামলার পেছনে কোনও ভূমিকা রেখেছে কিনা তা নিশ্চিত না করেই বলেছে, শত্রুর অবকাঠামো ধ্বংস করে দীর্ঘ-প্রত্যাশিত স্থল হামলার প্রস্তুতি নিচ্ছে তারা।

ইউক্রেনে রাশিয়ার এই আগ্রাসন দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে সবচেয়ে বড় সংঘাতের জন্ম দিয়েছে এবং হাজার হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। এছাড়া আরও লাখ লাখ লোককে দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছে এই সংঘাত।

 


আরও খবর



পর্যবেক্ষণে মিয়ানমার গেল রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দল

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ মে ২০২৩ | ৮৮জন দেখেছেন

Image

রাখাইন রাজ্যের মংডুতে পরিবেশ-পরিস্থিতি সরেজমিনে দেখতে বাংলাদেশে বসবাসরত রোহিঙ্গাদের নিয়ে একটি প্রতিনিধি দল মিয়ানমারে গেছে। ২৫ সদস্যের প্রতিনিধি দলে ২০ জন রোহিঙ্গা এবং পাঁচজন সরকারি কর্মকর্তা রয়েছেন।

শুক্রবার (৫ মে) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে প্রতিনিধি দলের সদস্যরা টেকনাফের জেটিতে আসেন। সকাল ৯টার দিকে তারা নৌপথে স্পিডবোটে রওয়ানা দেন।

প্রতিনিধি দলটি বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনে রাখাইনের সার্বিক পরিস্থিতি কতটুকু অনুকূলে রয়েছে তা দেখবে। বাংলাদেশে আশ্রিত মিয়ানমারের বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গা নাগরিকদের প্রত্যাবাসন কার্যক্রমের অংশ হিসেবে প্রতিনিধি দলটি রাখাইনে যাচ্ছে।

এর আগে বাংলাদেশে বাংলাদেশের দেওয়া রোহিঙ্গাদের তালিকা যাচাই-বাছাই করতে গত ১৫ মার্চ টেকনাফ হয়ে বাংলাদেশে আসেন মিয়ানমার সরকারের ১৭ সদস্যের একটি প্রতিনিধি দল। প্রতিনিধি দলটি টানা সাত দিন টেকনাফের স্থল বন্দর রেস্টহাউসে অবস্থান করে বাংলাদেশে আশ্রিত ১৪৭ রোহিঙ্গা পরিবারের মোট ৪৮৬ রোহিঙ্গার সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন এবং তাদের দেওয়া বক্তব্য রেকর্ড করেন।

২২ মার্চ সকালে প্রতিনিধি দলটি নাফ নদী পার হয়ে মিয়ানমারে ফিরে যায়। ওই সময় মিয়ানমারের প্রতিনিধি দলকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, যাদের প্রত্যাবাসন করা হবে সেই সব রোহিঙ্গা যাতে প্রত্যাবাসনের আগে রাখাইনের সার্বিক পরিবেশ স্বচক্ষে দেখে আসতে পারে তার ব্যবস্থা করতে। তারই ধারাবাহিকতায় এবার রোহিঙ্গা প্রতিনিধি দল মিয়ানমারে গেল।

২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট থেকে পরবর্তী কয়েক মাস গণহত্যা ও নির্যাতনের মুখে লাখ লাখ রোহিঙ্গা নাগরিক বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিতে থাকে। এর আগেও বিভিন্ন সময় বাংলাদেশে আসে হাজার হাজার রোহিঙ্গা। সবমিলিয়ে প্রায় ১২ লাখ রোহিঙ্গা কক্সবাজারে ক্যাম্পগুলোতে অবস্থান করছে।

সর্বাত্মক চেষ্টা করেও গত প্রায় ছয় বছরে সরকার একজন রোহিঙ্গাকেও নিজ দেশ মিয়ানমারে ফেরাতে পারেনি। আন্তর্জাতিক চাপের মুখে বারবার আশ্বাস দিলেও মিয়ানমার রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে নানা টালবাহানা করছে। ইতোমধ্যে দেশটিতে সামরিক শাসন ফিরে আসায় প্রত্যাবাসনের আলোচনা অনেকটা এতদিন থমকে ছিল। তবে সম্প্রতি দেশটির একটি প্রতিনিধি দলের সফরের পর আবার নতুন করে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের বিষয়টি আলোচনায় এসেছে। এবার রোহিঙ্গ প্রতিনিধি দলের সফরে প্রত্যাবাসনের বিষয়টি নতুন করে আশার আলো দেখাচ্ছে।

 


আরও খবর



শাকিব-বুবলীর প্রেম নিয়ে যা বললেন অপু

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ৯৬জন দেখেছেন

Image

ঢালিউড সুপারস্টার শাকিব খান কাজের মাধ্যমে যেমন খবরের শিরোনামে থাকেন, তেমনি চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীকে ঘিরেও প্রতিনিয়ত খবরের শিরোনামে থাকছেন। এক কথায় বলতে গেলে তার ব্যক্তিজীবন নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা থামছেই না। অপু বিশ্বাসের পর বর্তমানে বুবলীর সঙ্গে চলছে তার কাদা ছোড়াছুড়ি। শাকিব-বুবলীর প্রেম এবং কীভাবে তারা বিয়ে করেন এসব বিষয়ে নিয়ে মুখ খুলেছেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস।

গণমাধ্যমকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে অপু বিশ্বাস বলেন, আমাদের বিয়ের পর যখন আমি শাকিবের সঙ্গে একসঙ্গে থাকতাম, তখন শাকিবকে আমার সামনে অনেক মেয়ে ফোন করত। তার সঙ্গে কাজ করতে চাইত। সে একটু আমার সামনে কথা বলতে ইতস্ততবোধ করত। কিন্তু আমি তাকে বলতাম কথা বলো। কারণ তখন শাকিবের সঙ্গে সম্পর্কটা অনেক বন্ধুত্বপূর্ণ ছিল।

পরে কোনো মেয়ের সঙ্গে দুএকদিন কথা হলে শাকিব মেয়েদের দুষ্টুমি করে বলত, আমি ভাবতে পারছি না, আপনাকে নিয়ে কেন এত ভাবছি? মনে হয় আপনাকে আমি ভালোবেসে ফেলেছি? তখন মেয়ে তো একেবারে গুলু গুলু হয়ে যেত। শুধু তাই নয়, শাকিবকে নিয়ে নানা জল্পনা-কল্পনা শুরু হয়ে যেত ওই মেয়ের। এমনভাবে মেয়েদের সঙ্গে শাকিব দুষ্টুমি করত।

আমার যতদূর মনে হয় বুবলীর সঙ্গে এমন দুষ্টুমিও করেছিল শাকিব। তবে বুবলী আসলে শাকিবকে ভালোবেসে ফেলেছিল। কিন্তু শাকিব বুবলীর সঙ্গে দুষ্টুমি করেছিল। তবে বুবলী তাকে আর ছাড়েনি। শুধু তাই নয়, আমার সামনে অনেকের সঙ্গে এ রকম দুষ্টুমি করেছে। আমি নাম বলতে চাই না, বর্তমানে এমন হাজারও নায়িকা আছে, যাদের সঙ্গে আমার সামনে শাকিব দুষ্টুমি করেছে।

আরও মজার বিষয় হচ্ছে এমনও ঘটেছে আগের রাতে কোন মেয়ের সঙ্গে আমার সামনে দুষ্টুমি করেছে, পর দিন একসঙ্গে আমরা আমাদের কাজে গেছি। সেখানে আবার ওই হিরোইনের সঙ্গে দেখা হয়েছে। আমার সামনে এবং আমাকে দেখানোর চেষ্টা করছে, শাকিবের সঙ্গে তার যে সম্পর্ক আছে। তখন আমার প্রচণ্ড হাসি পেত। রাতে তো আমার সামনেই কথা হয়েছে। এগুলো দেখে খুব মজা লাগত।

 


আরও খবর

কান উৎসব মাতিয়ে তুললেন সানি লিওন

বৃহস্পতিবার ২৫ মে ২০২৩




রাস্তার ধারে পরেছিলো যুবকের রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ

প্রকাশিত:শনিবার ২০ মে ২০23 | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ মে ২০২৩ | ১০২জন দেখেছেন

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, স্টাফ রিপোর্টার :

বগুড়ায় রাস্তার ধারে পড়ে থাকা এক যুবকের রক্তাক্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। শনিবার সকালে খবর পেয়ে থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহটি উদ্ধার করেন।

হত্যাকান্ডের শিকার যুবক সাইদুল ইসলাম ওরফে রাজিব (২৫) পেশায় একজন ওয়েল্ডিং মিস্ত্রি ছিলেন। তিনি বগুড়া জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার বেলাই কারুন্ডা পাড়া গ্রামের শাহাদত হোসেন ওরফে সাধো'র ছেলে। 

মৃতদেহ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মনঞ্জুরুল আলম।

শনিবার সকালে শিবগঞ্জ উপজেলার কিচক ইউনিয়ন এর বেলাই মোলামগাড়ী মাঠে (রাস্তার ধারে) যুবকের রক্তাক্ত মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখে থানা পুলিশকে খবর দেন স্থানিয়রা। খবর পেয়ে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে ময়না তদন্তের জন্য ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহটি উদ্ধার করেন পুলিশ।

হত্যাকান্ডের শিকার যুবকের স্ত্রী শাকিলা আক্তার সাংবাদিকদের  জানান, আমার স্বামী গতকাল শুক্রবার সকাল ৯টারদিকে বাড়ি থেকে গ্রিলের কাজ করার উদ্দেশ্যে বের হয়ে যান। কিন্তু রাতেও স্বামী বাড়িতে না ফেরায় স্বামীর মোবাইল ফোনে একাধিক বার ফোন দিয়ে যোগাযোগ এর চেষ্টা করলেও ফোন বন্ধ কল ঢোকেনি। এরিমাঝে রাত পেরোতেই আজ সকাল সারে ৬টারদিকে লোকজন আমাকে জানায় যে আমার স্বামীকে ছুরিকাঘাত করে হত্যা করে রাস্তায় ফেলে রেখে গেছে হত্যাকারিরা। আমি প্রসাশনের কাছে আমার স্বামী হত্যার ন্যায় বিচার চাই। 

স্থানীয় সূত্র জানায়, যুবক সাইদুল নেশায় আসক্ত ছিলেন। তবে নেশা করানিয়ে ঝামেলা না অপর কোন কারনে তাকে হত্যা করা হয়েছে সেটা প্রশাসন উদর্ঘাটন পূর্বক জড়ীতদের যেন আইনের আওতায় আনেন। 

পুলিশ সুত্র জানায়, ঘটনাস্থল গ্রামের কাচা রাস্তায় যুবকের মৃতদেহ পড়ে ছিলো এবং প্রাথমিক সুরতহাল তদন্তে নিহত যুবকের পাজর ও কাঁধে ছুরিকাঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। 

যুবকের রক্তাক্ত মৃতদেহ পরে থাকার খবর পেয়ে বগুড়া জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার স্নিগ্ধ আখতার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এছাড়াও 

সিআইডি'র ক্রাইম সিন ইউনিট ঘটনাটি উদর্ঘাটনে কাজ করছে।  এব্যাপারে শিবগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ মনঞ্জুরুল আলম আরো বলেন, মৃতদেহ উদ্ধার ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য একজনকে থানায় নেওয়া হয়েছে এবং আইনানুগ কার্যক্রম পক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর