Logo
শিরোনাম

নতুন এআই ক্যামেরা প্রযুক্তি নিয়ে কাজ করছে ইনফিনিক্স

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৯ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

তরুণ প্রজন্মের দক্ষতা বাড়াতে স্যামসাং ইলেট্রনিক্স এর সিস্টেম এলএসআই বিজনেসের সাথে যৌথ অপ্টিমাইজেশানের জন্য একটি কৌশলগত অংশীদারিত্ব ঘোষণা করেছে ট্রেন্ডি প্রযুক্তি ব্র্যান্ড ইনফিনিক্স। মোবাইল ফটোগ্রাফিকে আরও উন্নত করতে ইনফিনিক্স বিশ্বের প্রথম ১০৮ মেগাপিক্সেল এআই অ্যাডভান্সড ডিপ লার্নিং অ্যালগরিদম (এআইএডিএলএচালু করেছে। যেখানে স্যামসাংয়ের আইসোসেল ইমেজ সেন্সর ব্যবহার করা হয়েছে


মোবাইল ফটোগ্রাফিতে অ্যাডভান্সড ডিপ লার্নিং অ্যালগরিদম প্রযুক্তি

এআইএডিএলএ প্রযুক্তির লক্ষ্য হচ্ছে মোবাইলে তোলা ছবিকে আরও স্পষ্টডিটেইল এবং কম আলোতে আরও উজ্জ্বল ছবি তোলা। এটি প্রচলিত ইমেজ উন্নয়ন পদ্ধতিকে অতিক্রম করে স্যামসাংয়ের ডিপ লার্নিং অ্যালগরিদম ব্যবহার করে ছবিতে নয়েজ কমায় এবং ডিটেইলিং আরও স্পষ্টভাবে তুলে ধরে। এটি হাই-রেজুলেশনস্পষ্ট এবং ভাইব্রেন্ট ছবি নিশ্চিত করে এবং যে কোনো পরিস্থিতিতে ছবির কোয়ালিটি নষ্ট না করে ছবিকে ক্রপ এবং ব্যালান্স করতে সক্ষম


এই প্রযুক্তিটি একটি একটি ইমেজ ডাটাবেজ ব্যবহার করে ও স্যামসাং-এর আইসোসেল সেন্সর প্রযুক্তির সাহায্যে বিভিন্ন পরিস্থিতিতে ছবির সর্বোচ্চ মান নিশ্চিত করে। এটি পেশাদার ফটোগ্রাফি ক্যামেরা ও মোবাইল ক্যামেরার পার্থক্য কমিয়ে আনবে

পার্টনারশিপ সম্পর্কে বলতে গিয়ে ইনফিনিক্সের হেড অফ প্রোডাক্ট উয়েকি নি বলেন, “স্যামসাং-এর সিস্টেম এলএসআই বিজনেসের সাথে এই সহযোগিতা মোবাইল ফটোগ্রাফিকে সামনে দিনগুলোতে বদলে দেবে। এআই এবং ডিপ লার্নিং ব্যবহার করে আমরা ব্যবহারকারীদের তাদের স্মার্টফোন থেকেই ব্যতিক্রমী ও পেশাদার-মানের ছবি তুলতে সক্ষম করে তুলছি।

ফটোগ্রাফিতে ব্যবহারকারীর উচ্চতর অভিজ্ঞতা প্রদানের জন্য আইসোসেল এর সেন্সর নির্দিষ্ট মডেলিং প্রশিক্ষণ এআই চালিত অ্যাডভান্সড ডিপ লার্নিং অ্যালগরিদমের বিকাশ দ্বারা প্রতিনিধিত্ব করা হয়। এই উদ্ভাবনী এআই প্রযুক্তি ব্যবহারকারীদের হাই রেজুলেশনডিটেইলিংসমৃদ্ধ বিশেষ ছবি তুলতে সহায়তা করেযা মোবাইল ফটোগ্রাফির ভবিষ্যতে নতুন দিক উন্মোচন করবে।


কবে পাওয়া যাবে

ইনফিনিক্সের এআইএডিএলএ প্রযুক্তি সামনে বাজারে আনতে যাওয়া স্মার্টফোন মডেলগুলোতে পাওয়া যাবে। যেগুলো খুব শিগ্রই উন্মোচন করা হবে।


আরও খবর

সফটওয়্যারের কৃত্রিম পরিবেশনা

সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪




মহানবীকে কটূক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদকে (সা.) নিয়ে ভারতীয় পুরোহিতের কটূক্তি ও ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত এবং তাতে বিজেপি নেতার সমর্থনের প্রতিবাদে বৈষম্যবিরোধী কওমি ছাত্র ঐক্য পরিষদ ও বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস রাজধানীতে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে।

শুক্রবার জুমার নামাজ শেষে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ শেষে বিক্ষোভ মিছিল শুরু হয়। মিছিলটি রাজধানীর শান্তিনগর মোড় প্রদক্ষিণ করে বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে এসে শেষ হয়

এর আগে সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী কওমি ছাত্র ঐক্য পরিষদের নেতারা বলেন, ভারতে মহানবীকে নিয়ে কটূক্তিকারীর ফাঁসি চাই। আমাদের নবীর ইজ্জতের ওপর অপমান আমরা মেনে নেব না। দ্রুত কটূক্তিকারীদের গ্রেফতার করতে হবে। আজ আমরা প্রতিবাদ করছি, কাল দেশের প্রতিটি ধর্মপ্রাণ মুসলমান কটূক্তির প্রতিবাদ করবে

অন্তর্বর্তী সরকারের কাছে দাবি জানিয়ে তারা বলেন, আপনারা ক্ষমতায় আছেন, আপনারা এখনো রাষ্ট্রীয়ভাবে কোনো নিন্দা প্রকাশ করেননি। ভারতের বিরুদ্ধে রাষ্ট্রীয় প্রতিবাদ জানাতে হবে। আমরা ভারতের সংখ্যালঘু মুসলমানদের ওপর নির্যাতন সহ্য করে আসছি। আমরা আর ছাড় দেব না। তারা বিগত ১৭ বছর বাংলাদেশকে ভারতের অঙ্গরাজ্য বানানো ষড়যন্ত্র করছে


আরও খবর



কেশবপুরে জলবদ্ধতা নিরোশনের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image
উত্তম কুমার - যশোর, জেলা প্রতিনিধি::

যশোরের কেশবপুরে বন্যার পানি জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য কেশবপুর পৌর বাড়ি মালিক সমিতির উদ্যোগে কেশবপুর দৌলত বিশ্বাস চত্বরে   মানববন্ধন ও আলোচনা হয়। 

 মানববন্ধন আলোচনা সভায় কেশবপুর পৌর বাড়ির মালিক সমিতির সভাপতি আশরাফুজ্জামানের সভাপতিত্বে  সঞ্চালনা করেন   পৌর বাড়ি মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক  মুস্তাফিজুর রহমান মিন্টু। 

 মানববন্ধন এবং আলোচনা সভায বক্তব্য রাখেন বাড়ি মালিক সমিতির সভাপতি আশরাফুজ্জামান খান, কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস আর সাইদ, কেশবপুর উপজেলা প্রেসক্লাবের যুগ্ম সম্পাদক আরশাদুল ইসলাম ঝন্টু, সাংবাদিক ডাবলু,বাড়ি মালিক সমিতির সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজুর রহমান, নিউজ ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রহমান বুলবুল,

শিক্ষক আব্দুর সালাম,সাংবাদিক আবু হুরাইরা  রাসেল, বিএনপি নেতা ওবাই,আযিদ,প্রমুখ,বক্তারা বলেন কেশবপুর উপজেলায় ১০৪ গ্রামের ৪০ হাজার মানুষ পানি বন্দি হয়ে পড়েছে শুধু মাত্র কেশবপুরের নদ নদীর তলদেশে পলিভরাট হওয়ার কারনে।

এছাড়া কেশবপুর উপজেলায অপরিকল্পিত ভাবে  মৎস্য ঘের তৈরি করার কারনে সারা বছর ভুগর্বত্য পানি দিয়েঘেরের মধ্যে পানি ভরে রাখে তাহার কারনে বর্ষা মৌসুমে আকাশের বৃষ্টির শুরু হলে। কেশবপুর উপজেলার মানুষের বাড়ীঘরে পানি উঠে।

মানববন্ধনে সকল বক্তার দাবি নদী খালের তলদেশে পলি অপসরন করে কেশবপুর উপজেলা বাসিকে দীর্ঘ স্হায়ী বন্যার  হাত থেকে রক্ষা করতে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

আরও খবর



ফুলবাড়িতে,গবাদি পশুর ল্যাম্পিস্কিন ও খুরা রোগের প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

উত্তম কুমার মোহন্ত, ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) :

কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে গবাদি পশুর ল্যাম্পিস্কিন ও খুরা রোগের প্রকোপ দিন দিন বেড়েই চলেছে।প্রায় কৃষকের বাড়িতে দুই একটি গরুর মধ্যে এ রোগ আক্রান্ত সহ মারা যাওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ক্রমান্বয়ে এ রোগটি ছড়িয়ে পরার আতংকে রয়েছেন উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নের প্রান্তিক গবাদি পশুর মালিকরা সহ খামারিরা। তবে খামারিরা আগে থেকেই প্রতিশোধক নেওয়ায় খামারের গরুর আক্রান্তের সংখ্যা কম। কিন্তূ দেশি গরু ও বাচুরের মধ্যে এ রোগের প্রাদুর্ভাব খুব বেশি।

জানাগেছে, উপজেলার সদর ইউনিয়নের বজরের খামার গ্রামে ল্যাম্পিস্কিন ও খুরা রোগ দেখা দিয়েছে। গরুর অসুস্থতায় বোঝা যায় প্রথমে জ্বর পরে কাপুনির সৃষ্টি হয় পরক্ষণেই মুখ দিয়ে লালা আসে। এ রোগের জন্য গবাদি পশু মালিকরা গ্রাম্য পশু চিকিৎসক দিয়ে চিকিৎসা চালালেও শেষ রক্ষা পায়নি তাঁরা। আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে অনেকেই দিশাহারা হয়ে পরেছেন।ক্ষতিগ্রস্ত মালিকের মধ্যে বজরের খামার চন্দ্র খানা গ্রামের মোছাঃ নাজমা বেগমের ১টি বিদেশি ও ১টি দেশি গাভী,একই গ্রামের জয়নাল আবেদীনের ১টি ষাড় মারা গেছে। কুমার পাড়া গ্রামের রতন কাজির ১টি, আশরাফুলের ১টি গাভী,পাশের গ্রামের বাবুলর ১টি,ও আব্দুস সামাদের ১টি ষাড় ল্যাম্পিস্কিন ও খুরা রোগে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছে। 

এদিকে পানি মাছ কুটি এলাকার ফরহাদ হোসেন টুকু জানান, অনেক চিকিৎসা দেওয়ার পর ও আমার প্রায় দুই লক্ষ টাকা দামের একটি ষাঁড় বাঁচানো সম্ভব হয়নি, সাথে থাকা বাকি গরু গুলোর অবস্থা ভালো নেই। ভাঙ্গা মোড় ইউনিয়নের আটিয়াবাড়ি এলাকার গরুর খামারি মোঃ জাহিদুল হাসান জানান,যে ভাবে এই রোগ বিস্তার করছে আমি গরু নিয়া খুব দুশ্চিন্তায় আছি আল্লাহ ভরসা।

এ প্রসঙ্গে উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা আরিফুর রহমান কনক জানান,আমরা খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পেরেছি বজরের খামার এলাকায় খুড়া রোগে আক্রান্ত হয়ে ৪/৫টি গেছে। মুলত ওই গ্রামের একজন কৃষক কোন এক বাজার থেকে একটি গরু কিনে নিয়ে আসায় এই রোগটি দেখা দেয়।যার কারণে ভাইরাস জনিত খুরা রোগটি ছড়িয়ে যায়। আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই, রোগাক্রান্ত গরুকে অন্য গরু থেকে আলাদা রাখতে হবে।রোগ দেখা দিলে অফিসের সাথে যোগাযোগ রাখার জন্য গরুর মালিকদেরকে পরামর্শ দেন।


আরও খবর



পোশাক শ্রমিকদের দাবি মেনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

মজুরি বৃদ্ধি এবং বছর শেষে ১০ শতাংশ হারে ইনক্রিমেন্ট প্রদানসহ ১৮টি দাবি নিয়ে প্রায় এক মাস ধরে আন্দোলন করছেন পোশাক খাতের শ্রমিকরা। তাদের আন্দোলনের জেরে দীর্ঘদিন বন্ধ রয়েছে বহু পোশাক কারখানা। এতে ভাটা পড়েছে দেশের রপ্তানি আয়ে। অবশেষে শ্রমিকদের সেই ১৮ দফা দাবি মেনে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার ও মালিকপক্ষ।

মঙ্গলবার (২৪ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সচিব এ. এইচ. এম. সফিকুজ্জামান এ তথ্য জানিয়েছেন

এ সময় শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.), শিল্প মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান এবং মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার উপস্থিত ছিলেন

১. হাজিরা বোনাস, টিফিন ও নাইট বিল : সকল পোশাক শিল্প কারখানায় শ্রমিকের বিদ্যমান হাজিরা বোনাস হিসেবে অতিরিক্ত ২২৫ টাকা রাত ৮টার পর বিদ্যমান টিফিন বিলের সঙ্গে ১০ টাকা এবং বিদ্যমান নাইট বিল ১০ টাকা বৃদ্ধি করে ন্যূনতম ১০০ টাকা করা হবে

২. নিম্নতম মজুরি বাস্তবায়ন : আগামী অক্টোবর মাসের মধ্যে সকল কারখানায় সরকার ঘোষিত নিম্নতম মজুরি বাস্তবায়ন করতে হবে

৩. রেশনিং ব্যবস্থা : আপাতত শ্রমঘন এলাকায় টিসিবির মাধ্যমে সাশ্রয়ী মূল্যে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য সরবরাহ করা হবে। এছাড়া, খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্যবান্ধব কর্মসূচিকেও শ্রমঘন এলাকায় সম্প্রসারিত করা হবে। শ্রমিকদের জন্য স্থায়ী রেশন ব্যবস্থার জন্য সরকারের সংশ্লিষ্টদের নিকট প্রস্তাব প্রেরণ করা হবে

৪. বকেয়া মজুরি প্রদান : আগামী ১০ অক্টোবরের মধ্যে শ্রমিকের সকল বকেয়া মজুরি বিনা ব্যর্থতায় প্রদান করতে হবে। অন্যথায় শ্রম আইন অনুযায়ী সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে

৫. বায়োমেট্রিক ব্ল‍্যাকলিস্টিং : বিজিএমইএ থেকে বায়োমেট্রিক ব্ল‍্যাকলিস্টিং করে শ্রমিকদের হয়রানির বিষয়টি মন্ত্রণালয়ে একটি টেকনিক্যাল টিম পর্যালোচনা করে অক্টোবরের মধ্যে প্রতিবেদন প্রদান করবেন

৬. ঝুট ব্যবসা : ঝুট ব্যবসা নিয়ে স্থানীয় রাজনৈতিক প্রভাব, চাঁদাবাজি বন্ধসহ শ্রমিকের স্বার্থ বিবেচনায় এ বিষয়ে একটি কেন্দ্রীয় মনিটরিং ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে

৭. মামলা প্রত্যাহার : ২০২৩ সালের মজুরি আন্দোলনসহ এর আগে শ্রমিকদের বিরুদ্ধে সকল প্রকার হয়রানিমূলক এবং রাজনৈতিক মামলাগুলো রিভিউ করে আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করা হবে। মজুরি আন্দোলনে নিহত ৪ জন শ্রমিকের ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে

৮. বৈষম্যবিহীন নিয়োগ : কাজের ধরণ অনুযায়ী নারী-পুরুষের বৈষম্যহীন যোগ্যতা অনুযায়ী নিয়োগ প্রদান নিশ্চিত করা হবে

৯. জুলাই বিপ্লবে শহীদ এবং আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ ও চিকিৎসা : জুলাই বিপ্লবে শহীদ এবং আহত শ্রমিকদের ক্ষতিপূরণ ও চিকিৎসা সেবার জন্য শ্রমিক নেতৃবৃন্দ একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রণয়ন করে মন্ত্রণালয়ে দাখিল করবে। প্রাপ্ত তালিকা প্রধান উপদেষ্টার দপ্তরের 'জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন'-এ পরবর্তী প্রয়োজনীয়। ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রেরণ করা হবে

১০. রানা প্লাজা এবং তাজরীন ফ্যাশন দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতিকার : রানা প্লাজা এবং তাজরীন ফ্যাশন দুর্ঘটনায় ক্ষতিগ্রস্তদের প্রতিকারের উদ্দেশ্যে ইতোমধ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় থেকে একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটির কার্যক্রম চলমান রয়েছে। গঠিত কমিটি অক্টোবর ২০২৪ এর মধ্যে করণীয় বিষয়ে সুপারিশ প্রদান করবে। প্রাপ্ত সুপারিশের আলোকে পরবর্তী প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে

১১. ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন : শ্রম আইন অনুযায়ী সকল কারখানায় ডে-কেয়ার সেন্টার স্থাপন করা হবে

১২. অন্যায্যভাবে শ্রমিক ছাঁটাই করা যাবে না : অন্যায় এবং অন্যায্যভাবে শ্রম আইনের ব্যত্যয় ঘটিয়ে শ্রমিক ছাঁটাই করা যাবে না

১৩. নারী শ্রমিকদের মাতৃত্বকালীন ছুটি : মহিলা শ্রমিকদের মাতৃত্বকালীন ছুটির মেয়াদ ১২০ দিন নির্ধারণ করা হলো

১৪. ন্যূনতম মজুরি পুনঃ মূল্যায়ন : শ্রমিক ও মালিক পক্ষের ৩ জন করে প্রতিনিধির সমন্বয়ে গঠিত অতিরিক্ত সচিব (শ্রম) এর নেতৃত্বে একটি কমিটি নিম্নতম মজুরির বিধি-বিধান ৬ মাসের মধ্যে সক্ষমতা পর্যালোচনা করবে

১৫. শ্রম আইন সংশোধন : শ্রমিকের অধিকার নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ (সংশোধিত ২০১৮) পুনরায় সংশোধনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে। সকল স্টেকহোল্ডারদের সাথে আলোচনা করে ডিসেম্বর ২০২৪ এর মধ্যে সংশোধন কার্যক্রম সম্পন্ন করা হবে

১৬. সার্ভিস বেনিফিট প্রদান : শ্রম আইন অনুযায়ী শ্রমিকের সার্ভিস বেনিফিট প্রদান করা হবে। এ বিষয়ে বাংলাদেশ শ্রম আইন এর ২৭ ধারাসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় সংশোধন করা হবে

১৭. প্রভিডেন্ড ফান্ড : কন্ট্রিবিউটরি প্রভিডেন্ট ফান্ডের বিষয়ে পর্যালোচনার জন্য কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তরের মাধ্যমে শ্রমিক ও মালিক উভয়পক্ষের সাথে আলোচনা করে বাংলাদেশের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ আর্থ-সামাজিক প্রেক্ষাপট সম্পন্ন অন্যান্য দেশের উত্তম চর্চার আদলে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে

১৮. বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট : নিম্নতম মজুরি পুনঃনির্ধারণ কমিটি বর্তমান মূল্যস্ফীতি বিবেচনা করে শ্রম আইনের সাথে সামঞ্জস্য রেখে সক্ষমতা ও করণীয় বিষয়ে নভেম্বর ২০২৪ এর মধ্যে একটি সুপারিশ প্রদান করবে


আরও খবর

কমেছে ডিম-পেঁয়াজ-আলুর দাম

শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪




অন্তর্বর্তী সরকার কেন অপেক্ষা করছে, প্রশ্ন রুহিন হোসেনের

প্রকাশিত:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

নিজস্ব প্রতিবেদক :

অন্তর্বর্তী সরকার কেন অপেক্ষা করছে? এমন প্রশ্ন রেখে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স বলেছেন, প্রথমে উনারা এসে বললেন, সংস্কার অনেকগুলো কাজ করবেন। তিন মাস সময় দেওয়া হলো, তিনমাস পর রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে কথা বলবে। উনারা এখন রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ করবেন না। তাহলে কি কালক্ষেপণ? এই তিনমাস সময় লাগার তো কথা না?।


শনিবার (১২ অক্টোবর) সকাল ১০টায় রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘নির্বাচন কমিশনে কেমন সংস্কার চাই’ এই শিরোনামে সেমিনারের আয়োজন করে রিপোর্টার্স ফোরাম ফর ইলেকশন অ্যান্ড ডেমোক্রেসি (আরএফইডি)। সেমিনারে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বস্ত্র ও পাট  এবং নৌপরিবহন উপদেষ্টা এম সাখাওয়াত হোসেন। 


অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন নির্বাচন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতারা আলোচনায় অংশ নেন।


তাদের কাছ থেকে সুস্পষ্ট কথা শুনতে চাই জানিয়ে তিনি বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য যতটুকু প্রয়োজন ততটুকু সংবিধান সংস্কার করবে। অনেকদিন ধরে দেশে যে সংকট সেই ব্যবস্থা উচ্ছেদের আকাঙ্ক্ষা আমরা করলাম। স্বাধীন দক্ষ নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশন চাই। 


রুহিন বলেন, নির্বাচনকালীন সরকার ফিরিয়ে আনা। নির্বাচনের আগে সংসদ ভেঙে দেওয়া ও প্রচলিত ব্যবস্থা পরিবর্তন করে আনুপাতিক ব্যবস্থা জরুরি।


দ্বি-কক্ষ বিশিষ্ট পার্লামেন্ট এবং প্রাদেশিক সরকার নিয়ে আলোচনা হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনে ‘না ভোট’ প্রবর্তন করতে হবে।


আরও খবর