Logo
শিরোনাম

অন্তঃসত্ত্বার গুঞ্জনে যা বললেন সোনাক্ষী

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ জুলাই ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image


বিডি টুডেস বিনোদন ডেস্ক:


বলিউড অভিনেত্রী সোনাক্ষী সিনহাকে বিয়ের এক সপ্তাহের মধ্যেই হাসপাতালে দেখা যায় তাকে। এরপর থেকেই তার অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার গুঞ্জন উঠেছে। সম্প্রতি বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন অভিনেত্রী।



হিন্দুস্তান টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, সোনাক্ষী সিনহা-জাহির ইকবাল বিয়ের কয়েকদিন পরেই হাসপাতালে গিয়েছিলেন। সে ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হলে সোনাক্ষীকে নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে যে তিনি অন্তঃসত্ত্বা। এমন গুঞ্জনে বেশ চটেছেন অভিনেত্রী


 

সোনাক্ষীর নতুন সিনেমা ‘কাকুদা’-এর প্রচারে হাজির হয়ে তিনি বলেন, বিয়ের পর একমাত্র পরিবর্তন হলো আমি এখন হাসপাতালে যেতে পারি না। কারণ, আমি হাসপাতালের বাইরে পা রাখলেই লোকেরা মনে করে আমি অন্তঃসত্ত্বা।


 

সোনাক্ষী ও জাহিরের হাসপাতালে যাওয়ার সময় অনেকেই জানতেন না শত্রুঘ্ন সিনহা জ্বরের জন্য হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। অভিনেত্রীর ভাই লব সিনহা সংবাদমাধ্যম পিটিআইকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, আমার বাবার প্রচণ্ড জ্বর ছিল



তাই বাবাকে হাসপাতালে নিয়ে যাই। আপনাদেরকে আমি বলতে পারি কোনো অস্ত্রোপচার হয়নি।



দীর্ঘ ৭ বছর প্রেম করার পর গত ২৩ জুন বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন সোনাক্ষী সিনহা ও জাহির ইকবাল। মুসলিম পাত্রকে বিয়ে করায় কম কটাক্ষ শুনতে হয়নি শক্রঘ্ন কন্যাকে। এই বিয়েকে ‘লাভ জিহাদ’-এর তকমাও দিয়েছেন অনেকে


 তবে নিন্দকদের পাত্তা দেননি সোনাক্ষী-জাহির। 


আরও খবর



পুড়ছে লস অ্যাঞ্জেলেসের হাজার কোটি টাকার সম্পদ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

যুক্তরাষ্ট্রের লস অ্যাঞ্জেলেসে ছড়ানো দাবানল তিন দিনেও নিয়ন্ত্রণে আসেনি। উল্টো বাতাসে তা বিস্তীর্ণ এলাকায় ছড়িয়েছে। ভয়াবহ এই দাবানলে শত শত ঘরবাড়ি ও স্থাপনা পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। প্রাণ গেছে অন্তত পাঁচজনের। এই সংখ্যাটা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

ভয়াবহ এই দুর্যোগ মোকাবিলায় হিমশিম খাচ্ছে লস অ্যাঞ্জেলেস, প্রতিবেশী কাউন্টিগুলো থেকেও আনা হচ্ছে আগুন নেভানোর সরঞ্জাম ও কর্মীবাহিনী। কিন্তু তাতেও আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা যাচ্ছে না। আগুনে পাঁচ হাজার কোটি ডলারের বেশি সম্পদ পুড়ে গেছে।

হলিউড ও হলিউড হিলস এলাকায় দাবানলে বাধ্যতামূলকভাবে বাসিন্দাদের সরিয়ে নেওয়া হয়। টিসিএল চাইনিজ থিয়েটার এবং হলিউড ওয়াক অব ফেমের মতো বিখ্যাত স্থানগুলো এ আগুনের কবলে পড়েছে।

তীব্র বাতাসের কারণে দাবানল দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। জাতীয় আবহাওয়া অধিদফতর লস অ্যাঞ্জেলেস এবং ভেনচুরা কাউন্টিতে শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত রেড ফ্ল্যাগ সতর্কতা জারি করেছে। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৪০ থেকে ৫০ মাইল পর্যন্ত হতে পারে।

অভিজাত প্যাসিফিক পালিসেডস এলাকায় পানির সংকট দেখা দিয়েছে। লস অ্যাঞ্জেলেসের পানি ও বিদ্যুৎ বিভাগের প্রধান জানিসে কুইনোনেস বলেন, শহুরে পানি ব্যবস্থার মাধ্যমে দাবানল মোকাবিলা করতে হচ্ছে।

লস অ্যাঞ্জেলসের ইতিহাসের সবচেয়ে ভয়াবহ দাবানল বলা হচ্ছে একে। দাবানলে পুড়ে ছাই হয়েছে কয়েক হাজার একর জমি। বাড়ি ছাড়তে হয়েছে পৌনে ২ লাখেরও বেশি বাসিন্দাকে। বাড়ি-ঘর হারিয়ে আর্তনাদ করছেন লস অ্যাঞ্জেলসের বাসিন্দারা।

অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্তদের পুনরুদ্ধারে আগামী ১৮০ দিনের কর্মযজ্ঞের সব খরচ সরকার বহন করবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।

বিনোদন জগতের কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত লস অ্যাঞ্জেলেসে এ দাবানলের সূত্রপাত হয় গত মঙ্গলবার। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সেখানে ছয়টি আলাদা দাবানল সৃষ্টি হয়েছে। প্রচণ্ডগতিতে বয়ে চলা ঝড় আরও বিপদ বাড়িয়েছে। ঝড়ো বাতাসে হু হু করে ছড়িয়ে পড়ছে আগুন। মুহূর্তের মধ্যে আগুনে পুড়ে মাটির সঙ্গে মিশে যাচ্ছে রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে থাকা বহুমূল্যের ঘর ও গাড়ি। এরই মধ্যে ক্ষতি হয়েছে ৫০ বিলিয়ন বা পাঁচ হাজার কোটি ডলারের সম্পদের।

আলাদা ছয়টি দাবানলের মধ্যে তিনটি নিয়ন্ত্রণের পুরোপুরি বাইরে চলে গেছে বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। প্রাণে বাঁচতে লস অ্যাঞ্জেলেসের পৌনে দুই লাখেরও বাসিন্দাকে নিরাপদে সরে যেতে বলা হয়েছে। বিভিন্ন এলাকায় গড়ে তোলা হয়েছে আশ্রয়কেন্দ্র। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। প্রয়োজনে সময় আরও বাড়ানো হতে পারে।

দাবানল ছড়িয়ে পড়া এলাকাগুলোর মধ্যে আগুনের সবচেয়ে ভয়াবহ রূপ দেখা গেছে অভিজাত এলাকা প্যাসিফিক প্যালিসেইডসে। সেখানে ১৫ হাজার ৮৩২ একর এলাকাজুড়ে ছড়িয়ে পড়েছে আগুন। এই এলাকার একটি বাড়িতে ১৯৭৯ সাল থেকে বসবাস করে আসছেন হলিউডের তারকা অভিনেতা বিলি ক্রিস্টাল। আগুনে সেটিও পুড়ে গেছে। আগুন ছড়িয়েছে হলিউড হিলসেও।

সাধারণ মানুষের পাশাপাশি আগুনে ক্ষয়ক্ষতির শিকার হয়েছেন বিনোদনজগতের আরও অনেকে। অনেকে ঘরবাড়ি ছেড়েছেন। যেমন টেলিভিশনে নিজের বাড়ি আগুনে পুড়তে দেখেছেন অভিনেত্রী প্যারিস হিলটন। ভয়াবহ এই দাবানলকে ‘সানসেট ফায়ার’ নামে ডাকা হচ্ছে।


আরও খবর



ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আত্মঘাতীমূলক

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের পর ব্যবসা-বাণিজ্য খাতে বড় ধরনের ধাক্কা লেগেছে। এখনও লোকসান কাটিয়ে উঠতে পারেননি ব্যবসায়ীরা। এমন পরিস্থিতিতে ভ্যাট বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আত্মঘাতীমূলক। এ ধরনের কর এমন এক সময়ে বাড়ানো হলো যখন দেশে উচ্চ মূল্যস্ফীতি বিরাজমান। উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে শুধু নিম্ন আয় ও প্রান্তিক আয়ের মানুষ নয়; মধ্যবিত্তরাও হিমশিম খাচ্ছেন।

শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাজধানী নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।

বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ ও সাধারণ মানুষকে স্বস্তি দিতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যর্থ হচ্ছে। তারা এখনো বাজার সিন্ডিকেট দমন করতে পারেনি। দ্রব্যমূল্যের লাগামহীন ঊর্ধ্বগতিতে দিশেহারা মানুষ। প্রতিদিনের সংসারের ব্যয় মেটাতে জনগণকে যুদ্ধ করতে হচ্ছে। এর মধ্যে ‘মরার উপর খাঁড়ার ঘা’ হিসেবে চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের মাঝপথে এসে শতাধিক পণ্য ও সেবার ওপর মূল্য সংযোজন কর (মূসক) বা ভ্যাট এবং সম্পূরক শুল্ক বাড়িয়েছে সরকার। তাতে দৈনন্দিন জীবনযাত্রার খরচ আরেক দফা বাড়ছে সাধারণ মানুষের।

এমনিতেই মূল্যস্ফীতির ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতার কারণে সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস উঠছে। সেখানে জীবন রক্ষাকারী ওষুধ, এলপি গ্যাস, গুঁড়া দুধ, বিস্কুট, আচার, টমেটো কেচাপ বা সস, জুস, টিস্যু পেপার, ফলমূল, সাবান-ডিটারজেন্ট পাউডার, মিষ্টি, চপ্পলের ওপর ভ্যাট হার বৃদ্ধি মধ্যম ও নিম্ন আয়ের মানুষকে আরও চাপে ফেলবে, বলেন তিনি।

রিজভী বলেন, বাজেটের আগেই এসব পণ্য ও সেবার দাম বৃদ্ধির ফলে সাধারণ মানুষের ক্রয়ক্ষমতা কমবে। নতুন করে সংকটে পড়বে ব্যবসা-বাণিজ্য। জনজীবনের নিত্য দুর্ভোগ কিংবা বাজার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ না করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার যদি শুধু সংস্কারের নামে সময়ক্ষেপণ করেন, তাহলে জনগণের কাছে সংস্কার আগে না সংসার প্রশ্নটিই মুখ্য হয়ে উঠতে পারে।

তিনি আরও বলেন, দুর্ভোগ মেনে নিলেও জনগণ এখনো সরকারের বিরুদ্ধে তেমন উচ্চবাচ্য করছে না। কারণ, জনগণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে সফল দেখতে চায়। তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিজেরা নিজেদেরকে সফল দেখতে চায় কিনা, মানুষের ক্ষুধা নিবৃত্তির কার্যক্রমের মাধ্যমে সেটি তাদেরকেই প্রমাণ করতে হবে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন— বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, যুগ্ম মহাসচিব সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, ফরিদপুর বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক মো. সেলিমুজ্জামান, সহ প্রচার আসাদুল করিম শাহীন, কেন্দ্রীয় নির্বাহীর কমিটির সদস্য (দফতরে সংযুক্ত) আব্দুস সাত্তার পাটোয়ারী, তারিকুল আলম তেনজিং, স্বেচ্ছাসেবক দলের সহ সভাপতি ডা. জাহিদুল কবির জাহিদ প্রমুখ।


আরও খবর



কাজের মাঝে হঠাৎ ল্যাপটপ ফ্রিজ হলে যা করবেন

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

প্রতিদিন বিভিন্ন ডিভাইস ব্যবহার করা হয়, এর মধ্যে অন্যতম ল্যাপটপ। সহজে যেকোনো স্থানে বহন করা যায় বলে ল্যাপটপ ব্যাপক জনপ্রিয়। তবে অনেক সময় দেখা যায় জরুরি মুহূর্তে ল্যাপটপ হ্যাং করে। কোনো সময় বন্ধও হয়ে যায়। এমন সব পরিস্থিতিতে এড়িয়ে যেতে চাইলে কিছু কৌশল অনুসরণ করতে হবে। মার্কিন প্রযুক্তিবিষয়ক ওয়েব সাইট পিসি ম্যাকে উঠে এসেছে এমন কিছু উপায়।

.পাওয়ার সেভার মোড অন করতে হবে। এটা অন করলে ব্যাটারি বাঁচানোর জন্য নির্দিষ্ট কিছু ফিচার স্বয়ংক্রিয়ভাবে বন্ধ হয়ে যায়। যেসব জায়গায় ব্যাটারি চার্জ দেয়ার সুবিধা নেই সেখানে ফিচার বেশ সহায়ক।

. ডিসপ্লের ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখা। স্ক্রিনের ব্রাইটনেস ব্যাটারির ওপর সবচেয়ে বেশি প্রভাব ফেলে। তাই ব্রাইটনেস কমিয়ে রাখতে হবে।

. ওয়াই-ফাই ব্লুটুথ বন্ধ রাখতে হবে। প্রয়োজন ছাড়া দুই কানেক্টিভিটি অপশন চালু থাকলে তা অতিরিক্ত মাত্রায় ব্যাটারির ওপর চাপ তৈরি করবে।

. অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ বন্ধ রাখতে হবে। সবসময় সব অ্যাপের প্রয়োজন পড়ে না। কিন্তু তার পরও চালু থাকে। এতে ব্যাটারি খরচ হয় বেশি। তাই অ্যাপ ব্যবহার না করলে সেগুলো বন্ধ রাখাই ভালো।

. ব্যাকগ্রাউন্ড প্রসেস বন্ধ রাখতে হবে। ইউজার ব্যবহার না করলেও কিছু অ্যাপ্লিকেশন ব্যাকগ্রাউন্ডে চলতেই থাকে, যা ব্যাটারির ওপর চাপ ফেলে এবং দ্রুত চার্জ শেষ হয়ে যায়।

. ল্যাপটপের হাই পারফরম্যান্স মোড বন্ধ করতে হবে। অনেক ল্যাপটপে অডিও বা ভিডিও চালাতে সমস্যা হয়। পারফরম্যান্স খারাপ থাকে। এক্ষেত্রে হাই পারফরম্যান্স মোড ব্যবহারের পরামর্শ দেওয়া হয়। কিন্তু এতে ব্যাটারি খরচ হয় বেশি। তাই ব্যাটারি কম থাকলে হাই পারফরম্যান্স মোড বন্ধ রাখাই ভালো।



আরও খবর



ভোটার হালনাগাদে অনিয়ম বরদাস্ত করা হবে না

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২০ জানুয়ারী ২০25 |

Image

ভোটার তালিকা হালনাগাদে কোনোরকম অনিয়ম, অবহেলা, অস্বচ্ছতা বরদাস্ত করা হবে না বলে নিজেদের মাঠ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের হুঁশিয়ার করেছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।

রবিবার (৫ জানুয়ারি) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে নির্বাচন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটে ভোটার হালনাদাগের তথ্য সংগ্রহকারী ও সুপারভাইজারদের প্রশিক্ষণের উদ্বোধন অনুষ্ঠানে এ নির্দেশ দেন সিইসি।

এ এম এম নাসির উদ্দিন বলেন, গতানুগতিক পদ্ধতিতে কাজ করার সুযোগ নেই। ১৮ কোটির মানুষের ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দিতে এবং সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন দিতে নির্বাচন কমিশন প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। কাজ করতে গিয়ে ইচ্ছাকৃত ভুল করবে না নির্বাচন কমিশন।

ভোটে মানুষের আস্থা ফিরিয়ে আনতে স্বচ্ছতা এবং দায়িত্বের সঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানান ইসি আবদুর রহমান মাছউদও। তিনি বলেন, নির্ভুল ভোটার তালিকা সুষ্ঠু নির্বাচনের পূর্বশর্ত বলেও মনে করে কমিশন। ভোটার তালিকা হালনাগাদে সর্বোচ্চ সতর্কতা এবং তৎপরতার সঙ্গে কাজ করতে হবে।

এ সময় আরেক নির্বাচন কমিশনার (ইসি) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, টাকা অর্জনের মোটিভ নিয়ে যাতে কেউ ভোটার তালিকা অন্তর্ভুক্তির কাজে অংশগ্রহণ না করে। মৃত ভোটার, ভুয়া ভোটার এবং নতুন ভোটারের ক্ষেত্রে সমানভাবে কাজ করতে হবে।

ভোটের প্রতি মানুষের যে অনাগ্রহ তৈরি হয়েছে, সেখান থেকে এবার ইসি বেরিয়ে আসতে পারবে দাবি করে তিনি বলেন, মানুষের মধ্যে যে আস্থার ঘাটতি ছিল, তা কমে এসেছে। মানুষ এবার ভোট দিতে চায়। ভোটকে কেউ যাতে নষ্ট করতে না পারে, সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ইসি আনোয়ারুল ইসলাম সরকার বলেন, বিগত নির্বাচন যেভাবে কলুষিত হয়েছে, তা পুনরুদ্ধারে যা যা করা লাগে, তার সবটুকুই করবে নির্বাচন কমিশন। ভোটার হালনাগাদে অনিয়ম, অবহেলা অস্বচ্ছতা কোনোভাবেই বরদাস্ত করা হবে না।

ইসি তাহমিনা আহমদ বলেন, সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানে কমিশনের হাতিয়ার হবে আইন এবং বিবেক। ইসির কোনো কর্মকর্তা দুরভিসন্ধিমূলক কাজ করলে সেই দায় কমিশন নেবে না।


আরও খবর



বাংলাদেশের জিডিপি ছাড়িয়ে যাবে সুইজারল্যান্ডকে

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

লন্ডনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চের (সিইবিআর) প্রকাশিত তথ্যে দেখা গেছে, ২০৩৯ সালের মধ্যে বাংলাদেশের জিডিপি হবে বিশ্বে ২১তম। একই সময়ে সুইজারল্যান্ড ও সুইডেনের অবস্থান হবে বিশ্বে যথাক্রমে ২২ ও ৩০তম।

বর্তমানে অর্থাৎ ২০২৪ সালে ৪৩৪ বিলিয়ন ডলারের জিডিপি নিয়ে ১৮৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৩৭তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ। ফলে ২০৩৯ সাল নাগাদ জিডিপির দিক থেকে বাংলাদেশ ১৬ ধাপ এগিয়ে যাবে।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক লিগ টেবিল ২০২৫ শীর্ষক নামের ওই প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ২০২৫ সালে বাংলাদেশ বিশ্বে ৩৫তম, ২০২৯ সালে ২৭তম, ২০৩৪ সালে ২৩তম অর্থনীতির দেশ হবে।

তবে অর্থনৈতিকভাবে বড় অগ্রগতি হলে বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি এখনো বড় চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। ২০৩৯ সালের মধ্যে ১৮৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের মাথাপিছু জিডিপি হবে মাত্র ৮ হাজার ৬১ ডলার। এর ফলে মাথাপিছু জিডিপিতে ১৮৯টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান হবে ১২৩তম।

এর ফলে মাথাপিছু জিডিপির বৈশ্বিক তালিকায় শেষদিক থেকে ৬৬তম অবস্থানে জায়গা হবে বাংলাদেশের।

অন্যদিকে ২০৩৯ সালেও বিশ্বের বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ থাকবে যুক্তরাষ্ট্র। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকবে চীন। তবে এক্ষেত্রে অগ্রগতি দেখবে ভারত। কারণ ২০৩৯ সালের মধ্যে দেশটি তৃতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে। বর্তমানে ভারত বিশ্বের পঞ্চম অর্থনীতির দেশ।

পোশাকশিল্পের বাইরেও ওষুধ ও ইলেকট্রনিক্স খাতে সফল বহুমুখীকরণের সুবাদে ২০৩৯ সালের মধ্যে বিশ্বের ২১তম বৃহৎ অর্থনীতিতে পরিণত হতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। অবকাঠামোতে ব্যাপক বিনিয়োগ এবং ক্রমবর্ধমান জনমিতিক লভ্যাংশের (ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড) সুবিধার কারণে দেশের অর্থনীতির এই প্রবৃদ্ধি সম্ভব হচ্ছে বলে জানিয়েছে লন্ডনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চ (সিইবিআর)।

ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক লিগ টেবিল ২০২৫ শীর্ষক ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বর্তমান মার্কিন ডলারে মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) ভিত্তিতে এই র‍্যাংকিং তৈরি করা হয়েছে।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫