Logo
শিরোনাম

অসহনীয় দুর্ভোগে ৩৩ রুটের যাত্রীরা

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনায় পরিবহণ খাতে নৈরাজ্য ক্রমেই বাড়ছে। ফলে ডেমরা-যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা-রামপুরা সড়কে চলাচলকারী যাত্রীদের দুর্ভোগেরও সীমা নেই। এসব রুটে চলাচলকারী বাসসহ অন্যান্য যানবাহনে বাড়ছে অপ্রাপ্তবয়স্ক, অদক্ষ ও মাদকাসক্ত চালকের সংখ্যা। যাদের অধিকাংশেরই ড্রাইভিং লাইসেন্স নেই। আর ওই দুটি সড়কের মুখেই যাত্রীবাহী বাস, লেগুনা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা পার্কিং করে রাখা হয়। যে কারণে যানজট ও মানুষের স্বাভাবিক চলাচলে ভোগান্তি নিত্যদিনের ঘটনা। ফলে এ দুটি সড়কে চলাচলকারী অন্তত ৩৩টি রুটের গণপরিবহণের যাত্রীদুর্ভোগ ব্যাপক বেড়েছে।

অভিযোগ আছে, ট্রাফিক পুলিশ যানবাহন নিয়ন্ত্রণে ব্যস্ত না থেকে ব্যস্ত থাকেন চাঁদাবাজিতে যা এখন ওপেন সিক্রেট। ফলে সকাল ও সন্ধ্যার পর থেকেই ওই দুটি সড়কে যানজটসহ নানা প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি হয়। অন্যদিকে সড়কের দীর্ঘ জায়গাজুড়ে পণ্য ও যাত্রীবাহী পরিবহণ আটক করে চেকিংয়ের নামে হয়রানি চালানো হচ্ছে বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের। পরিবহণ সেক্টরে ট্রাফিক ও থানা পুলিশসহ স্থানীয় প্রভাবশালী মহলের দৈনিক, সাপ্তাহিক ও মাসোহারাভিত্তিক চাঁদাবাজির কারণে বেপরোয়া হয়ে উঠেছে এখানকার চালকরা।

তবে এ বিষয়ে ট্রাফিক ও থানা পুলিশ বলছে ভিন্নকথা। তারা বলছেন, সড়কে পরিবহণ সেক্টরে নৈরাজ্য থামাতে শুধু পুলিশের একক পদক্ষেপ সম্ভব নয়। এক্ষেত্রে পরিবহণ মালিক-নেতা ও সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সমিতিসহ নানা কমিটি, জনপ্রতিনিধি, আওয়ামী লীগ নেতা ও স্থানীয় প্রভাবশালী মহলকে একত্র হয়ে সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে।

দেখা গেছে, ডেমরার গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট স্টাফ কোয়ার্টার এলাকায় রাজধানীর প্রবেশদ্বার ডেমরা-রামপুরা ও ডেমরা-যাত্রাবাড়ী সড়কের মুখে যাত্রীবাহী বাস, লেগুনা ও সিএনজিচালিত অটোরিকশা পার্কিং করে রাখা হচ্ছে। রয়েছে নিষিদ্ধ অটোরিকশা, ইজিবাইকও। ডেমরা চৌরাস্তা ট্রাফিক পুলিশ বক্সের সামনে প্রতিদিন সকাল থেকে শুরু হয় যাত্রী ও পণ্যবাহী যানবাহনসহ সিএনজি-ইজিবাইক থামিয়ে চেকিংয়ের নামে হয়রানি। দীর্ঘ সময় আটকে রেখে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়া হয় ওইসব যানবাহন। দূরপাল্লার পণ্যবাহী যানবাহনকে ফিরে যাওয়ার সময় ট্রাফিক পুলিশকে জরিমানার নামে দিতে হয় টাকা। পাশাপাশি অনেক যানবাহনের সঙ্গে করা হচ্ছে মাসিক চুক্তি। এসব যানবাহনের অধিকাংশই ফিটনেসবিহীন।

পরিবহণ সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, ডেমরা থেকে রামপুরা সড়ক দিয়ে শহরের কয়েকটি রুটে আসমানী, রাজধানী, অছিম, স্বাধীন, আলিফ ও রমজান নামের চার শতাধিক যাত্রীবাহী বাস চলাচল করছে। ডেমরা-যাত্রাবাড়ী সড়কে চলাচল করে আসিয়ান, রানীমহল পরিবহণ, গ্রীনবাংলা, গ্লোরি ও গাউসিয়া এক্সপ্রেস নামে দেড় শতাধিক বাসসহ দেড় শতাধিক ফিটনেসবিহীন লেগুনা। একই সঙ্গে সড়ক দুটিতে বিভিন্ন দূরপাল্লার কাভার্ডভ্যান ও যাত্রীবাহী শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাস চলাচল করে, যেগুলোর অধিকাংশই ট্রাফিক পুলিশকে চাঁদা দিয়ে চলতে হয়।

বির্ভিন্ন পরিবহণের কয়েকজন চালক বলেন, আমাদের বয়স কম বলে ড্রাইভিং লাইসেন্স করা যায় না। তবে পুলিশ ধরলে টাকা দিয়ে ছুটে যাই। আর মালিক ও নেতারা মাসে মাসে আমাদের কাছ থেকে আলাদা টাকা নেয় সড়কে চলাচলের জন্য। ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ৬৯ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সালাহ উদ্দিন আহম্মেদ বলেন, স্টাফ কোয়ার্টারে পরিবহণ সেক্টরে নৈরাজ্য কিছুতেই থামানো যাচ্ছে না। মাদকাসক্ত চালকের হাতে মালিকরা তাদের মূল্যবান গাড়ি তুলে দিচ্ছেন। এ সমস্যা সমাধানে প্রশাসন, ট্রাফিক পুলিশ ও সমাজের প্রভাবশালী মহলসহ আমরা সমন্বিত পদক্ষেপ গ্রহণ করব।

ট্রাফিক জোনের টিআই মৃদুল কুমার পাল বলেন, অপ্রাপ্তবয়স্ক চালক ও ফিটনেসবিহীন অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে ট্রাফিকের একক পদক্ষেপে স্বাভাবিকতা আনা সম্ভব নয়। সমন্বিত পদক্ষেপেই নৈরাজ্য দূর হবে। পরিবহণ খাত থেকে মাসোহারা গ্রহণের বিষয়টি অস্বীকার করে ডেমরা থানার ওসি মো. জহিরুল ইসলাম বলেন, সড়কে সবকিছুর দায়িত্ব ট্রাফিকের। তবে অপ্রাপ্তবয়স্ক চালকের বিষয়ে অভ্যন্তরীণ সড়কে আমাদের নির্দেশনা রয়েছে ১৮ বছরের নিচে কাউকেই কোনো প্রকার যানবাহন চালাতে দেওয়া হবে না। সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে সড়কে শৃঙ্খলা ফিরিয়ে আনতে আমরা প্রস্তুত।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




শৈতপ্রবাহে কাঁপছে পঞ্চগড়, বিপর্যস্ত জনজীবন

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

কনকনে হিমশীতল বাতাস এবং ঘন কুয়াশার চাদরে ঢাকা পড়েছে উত্তরের জেলা পঞ্চগড়। তীব্র শীত এবং ঘন কুয়াশার সঙ্গে ঝরছে শিশির, সূর্যের দেখা মিলছে না গত তিন দিন ধরে। এর ফলে শীতের দাপটে কাঁপছে পুরো জেলা। প্রতিনিয়ত তাপমাত্রার ছন্দপতন ঘটছে। উত্তর হিমালয় অঞ্চল থেকে বয়ে আসা হিমশীতল ঠান্ডা বাতাস এবং ঘন কুয়াশার কারণে মৃদু শৈত্য প্রবাহ অব্যাহত রয়েছে এ জেলায়। সারাদিন হিমেল বাতাসের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে শীতের প্রকোপ।

শনিবার (২৫ জানুয়ারি) সকাল ৬টায় তেঁতুলিয়া আবহাওয়া অফিসে ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। এসময় বাতাসের আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ১০০ শতাংশ। এর আগে শুক্রবার এ জেলায় ১০ দশমিক ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা ছিল।

সরেজমিনে ঘুরে দেখা গেছে, ঘন কুয়াশার সঙ্গে বইছে উত্তর হিমালয় থেকে আসা হিমশীতল ঠান্ডা বাতাস। অনেকেই আগুন জ্বালিয়ে শীত থেকে বাঁচার চেষ্টা করছেন। হিমেল হাওয়ায় কনকনে শীতে সাধারণ মানুষ কিছুটা কাহিল হয়ে পড়েছে। শীতের কারণে জরুরি কাজ ছাড়া মানুষ বাড়ি থেকে বের হচ্ছেন না। তবে পরিবারের চাহিদা মেটাতে অনেকেই শীত উপেক্ষা করে কাজের সন্ধানে বের হচ্ছেন।

অপরদিকে, তীব্র শীতে ব্যস্ততম সড়ক ও হাটবাজারগুলো অনেকটাই জনশূন্য হয়ে পড়েছে। দিনের বেলা সূর্যের দেখা না মিললেও ঠান্ডা বিরাজ করছে, ফলে অনেকেই কাজে যাচ্ছেন না। ভোরে হালকা কুয়াশা থাকার কারণে বিভিন্ন সড়কে হেডলাইট জ্বালিয়ে যানবাহনগুলো চলাচল করতে দেখা গেছে। শীতের কারণে হাসপাতালগুলোতে শীতজনিত রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন।

তেঁতুলিয়া প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের অফিসার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্র নাথ রায় বলেন, ‘বায়ুমণ্ডলের উপরিভাগে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ অত্যধিক হওয়ায় দিনের বেলা সূর্যের দেখা মিলছে না এবং সূর্যের কাঙ্ক্ষিত তাপ পাওয়া যাচ্ছে না। আজ শনিবার সকাল ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৯ দশমিক ৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা ছিল ১০০ শতাংশ এবং গত ২৪ ঘণ্টায় বাতাসের গড় গতিবেগ ছিল ঘণ্টায় ১২-১৩ কিলোমিটার।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




রাজাপুরে জুলাই গণহত্যা বিচার ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠির রাজাপুরে ‘জুলাই এর প্রেরণা, দিতে হবে ঘোষণা’ এই শ্লোগানে জুলাই গণহত্যা বিচার ও 

ঘোষণাপত্রের দাবিতে বিক্ষোভ গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতাকর্মীরা উপজেলা শহীদ মিনার চত্তর থেকে কার্যক্রম শুরু করে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে তারা লিফলেট, গণসংযোগ ও বিক্ষোভ করেছে। লিফলেট বিতরণে তারা জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে আহতদের বিনামুল্যে সুচিকৎসা প্রদানের প্রতিশ্রুতি স্পষ্ট করাসহ ৭ দফা দাবি তুলে ধরেন। লিফলেট বিতরণের সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য শরীফ ওসমান হাদি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আনোদলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি তাইমুর হায়দার সজীব, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সক্রিয়কর্মী খালিদ সাইফুল্লাহ, রাইয়ান বিন কামাল, ইয়াসিন বিন ইফতি, তামজিত খান, ওমর ফারুকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সরকারের প্রতিশ্রুতি মোতাবেক আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করাসহ ৭ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানান জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য শরীফ ওসমান হাদি।


আরও খবর



বেড়েছে শীতের তীব্রতা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

শীতের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে পঞ্চগড়ে ফের ১০ ডিগ্রির নিচে তাপমাত্রা নেমেছে। তাপমাত্রার এ ওঠানামায় বেড়েছে শীতজনিত রোগ। শীতে আবহাওয়া শুষ্ক থাকায় জ্বর, সর্দি, কাঁশিসহ শীতজনিত রোগ বৃদ্ধি পাওয়ায় প্রায় ঘরে ঘরেই আক্রান্ত হচ্ছেন অনেকে।

মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আর্দ্রতা শতকরা ৯৯ ভাগ।

বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পঞ্চগড়ের প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ।

জানা যায়, সোমবার (১৩ জানুয়ারি) তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

বিভিন্ন এলাকা ঘুরে দেখা যায়, প্রতিদিনের মতোই হালকা কুয়াশা ভেদ করে রোদ উঠেছে। শীতের কারণে আয় রোজগার কমেছে নিম্নআয়ের মানুষদের। ঠিকমতো কাজে যেতে না পারায় দুর্ভোগে পড়েছেন ভ্যানচালক, পাথর শ্রমিক, চা শ্রমিক, দিনমজুর থেকে নিম্ন আয়ের মানুষ।

স্থানীয়রা বলছেন, তাপমাত্রা ওঠানামা করছে। এই মেঘলা দিনে রয়েছে কুয়াশার সঙ্গে ঠান্ডা বাতাস। আবার রোদ উঠলেও সকালে কনকনে শীত হাড় কাঁপাচ্ছে। এমন শীতে পরিবারের কেউ না কেউ জ্বর, সর্দি, শ্বাসকষ্টসহ অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।

এ বিষয়ে জেলার প্রথম শ্রেণির তেঁতুলিয়া আবহাওয়া পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জিতেন্দ্রনাথ বলেন, দুদিন তাপমাত্রা বাড়ার পর আজকে আবার তাপমাত্রা কমে ৯ ডিগ্রির ঘরে এসেছে। এ তাপমাত্রায় মৃদু শৈত্যপ্রবাহ বইছে। মঙ্গলবার ভোর ৬টায় তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছে ৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা আরও কমতে পারে বলে আশঙ্কা করছি। গতকাল সোমবার তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল ১২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




কোন বিশেষ দল যেনো ক্ষমতার প্রভাব দিয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে না পারে

প্রকাশিত:শনিবার ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল গঠন বিষয়ে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, রাজনৈতিক দল গঠনের অধিকার প্রতিটি নাগরিকেরই আছে। তাদের মতাদর্শ তুলে ধরে জনগণের রায় চাইবেন, এটাতে আপত্তির কিছু নেই। নতুন প্রজন্মের যে তরণরা রাজনৈতিক দল গঠন করতে চাচ্ছে, তাদের আমি শুভেচ্ছা জানাচ্ছি। তারা সামনে এগিয়ে যাক, দেশ ও জাতি তাদের কাছ থেকে ভালো কিছু পাবে, এটাই আমার প্রত্যাশা। 


আজ দুপুরে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের বনানীস্থ কার্যালয়ে জাতীয় পার্টি হবিগঞ্জ জেলা শাখার সাংগঠনিক মতবিনিময় সভায় পার্টি মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নুর সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথির বক্তৃতায় গোলাম মোহাম্মদ কাদের এ কথা বলেন। 


এ প্রসঙ্গে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেন, ক্ষমতায় থেকে রাজনৈতিক দল গঠন এবং ক্ষমতায় থেকে নির্বাচনে অংশগ্রহণ এটা দেশের জনগণ আর গ্রহণ করতে রাজি নন। এজন্যই নির্বাচনের সময় নিরপেক্ষ ব্যবস্থা, তত্ত্বাবধায়ক বা অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দরকার হয়। 


বর্তমান সরকারের বক্তব্যে এটা পরিস্কার যে, ছাত্র সমন্বয়কদের মনোনয়নে এ সরকার গঠিত হয়েছে। ছাত্রদের দল গঠনে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সমর্থন আছে একথাও স্পষ্টভাবে বলা হয়েছে, যথাযথ কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে। 


ফলে, যারা নির্বাচনে অংশগ্রহণ করবেন বা দল গঠনে সক্রিয়ভাবে ভূমিকা রাখবেন শুধুমাত্র সেসকল ব্যক্তিবর্গ সরকার ত্যাগ করলেই, সে দল সরকারী আনুকূল্য পাবে না, এটা কতটুকু বিশ^াসযোগ্য? 


একারণে, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আগামী নির্বাচনে নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে পারবে, এমন দাবী করতে পারেন না বলে মনে করি। 


বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার নিজেদের নিরপেক্ষ দাবী করলেও রাজনৈতিক দলসমূহ ও জনগণের কাছে সেটা কতটুকু বিশ^াসযোগ্য হবে তা নিয়ে সন্দেহের অবকাশ আছে। 


দেশের মানুষ চায় নির্বাচনের সময় যেনো লেভেল প্লেয়িং ফ্লিড থাকে, সবার জন্য সমান সুযোগ থাকে; কোন বিশেষ দল যেনো সরকারী অর্থ ও সরকারের ক্ষমতার প্রভাব দিয়ে নির্বাচনকে প্রভাবিত করতে না পারে, এ নিশ্চয়তা। 


এসময় আরো বক্তব্য রাখেন, প্রেসিডিয়াম সদস্য ও ঢাকা বিভাগীয় অতিরিক্ত মহাসচিব লিয়াকত হোসেন খোকা, প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ আতিকুর রহমান আতিক, চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা সৈয়দ মঞ্জুর হোসেন মঞ্জু, ভাইস চেয়ারম্যান আহাদ ইউ চৌধুরী শাহীন, মোঃ হেলাল উদ্দিন, দফতর সম্পাদক-২ এমএ রাজ্জাক খান, যুগ্ম দফতর সম্পাদক সমরেশ মন্ডল মানিক, জেলা নেতৃবৃন্দের মধ্যে বক্তব্য রাখেন জালাল উদ্দিন খান, আব্দুল মোক্তাদির চৌধুরী অপু চৌধুরী, কাজল আহমেদ, শিবলী খায়ের, আফরোজ আফগান তালুকদার, তৌহিদুল ইসলাম, প্রভাষক এসএম লুৎফর রহমান, গাজী মোঃ মিজবাহ উদ্দিন, শাহজাহান তালুকদার, আব্দুস সালাম মেম্বর, সোহেল আহমেদ রানা, ওস্তার মিয়া তালুকদার, এমএম হেলাল প্রমুখ। 


আরও খবর

চলতি বছরই হতে পারে নির্বাচন

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




২৭শে মাঘ মইন বাবার ৮৮ তম খোজরোজ শরীফ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ত্বরীকায়ে মাইজভাণ্ডারীয়ার বৈশ্বিক রূপদানকারী,শায়খুল ইসলাম, হুজুর গাউসুল ওয়ারা আলহাজ্ব আল্লামা শাহসূফী সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ আল -হাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভাণ্ডারী কাদ্দাছাল্লাহু ছিররাহুল আজিজ কেবলা কাবার ৮৮ তম খোজরোজ শরীফ এবং 

মাইজভাণ্ডার রহমানিয়া মইনীয়া দরসে নেজামী মাদ্রাসা হেফজখানা ও এতিমখানার সালানা জলসা

৯ ও ১০ ফেব্রুয়ারি -২০২৫

রবিবার ও সোমবার 

➡️ছদারত ও আখেরী মুনাজাত পরিচালনা করবেন:

মুর্শিদ কেবলার স্থলাভিষিক্ত,খেলাফতপ্রাপ্ত আওলাদ,রাহ্বারে শরীয়ত ও ত্বরীকত মাওলানা শাহসূফী সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ

আল -হাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভাণ্ডারী মদ্দাজিল্লহুল আলী

সাজ্জাদানশীল - দরবারে গাউছুল আযম মাইজভাণ্ডারী ফটিকছড়ি চট্টগ্রাম

কেন্দ্রীয় সভাপতি - আঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া।

➡️এই বরকতময় মহা খোজরোশ শরীফে জাতি -ধর্ম নির্বিশেষে সকলেই আমন্ত্রিত।

যোগাযোগ: গাউছিয়া রহমানিয়া মইনীয়া মঞ্জিল , মাইজভাণ্ডার দরবার শরীফ, ফটিকছড়ি চট্টগ্রাম।

➡️ব্যবস্থাপনায়: আঞ্জুমানে রহমানিয়া মইনীয়া মাইজভাণ্ডারীয়া।

➡️ সৌজন্যে: হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী ট্রাস্ট


আরও খবর