Logo
শিরোনাম

পীরগাছায় পূজামন্ডব পরিদর্শন করলেন জামায়াতের নেতৃবৃন্দ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image


নিজস্ব প্রতিবেদকঃ


রংপুরের পীরগাছার পূজামন্ডব পরিদর্শন করে খোঁজ-খবর নেন উপজেলা জামায়াতের নেতৃবৃন্দ। বুধবার (৯ অক্টোবর) রাতে সদর ইউনিয়নের বিভিন্ন দূর্গা মন্দির পরিদর্শন শেষে উপজেলা জামায়াতের আমির মাওলানা মোস্তাক আহমেদ বলেন, প্রত্যেক জাতির নিজস্ব ধর্মীয় সংস্কৃতি আছে। হিন্দু ভাইয়ের সবচেয়ে বড় উৎসব হচ্ছে এই দূর্গা পুজা। ইসলাম ধর্ম  শিক্ষা দিয়েছে যার যার ধর্ম তারা সঠিকভাবে পালন করবে। রাসূল্লাহ (সা.) বলেছেন, সংখ্যাগরিষ্ট মুসলিম দেশে সংখ্যালঘিষ্টরা হচ্ছে একটা আমানত। তারা যদি তাদের ধর্মীয় উৎসব পালন করতে কোন বাধাপ্রাপ্ত হয় তাহলে রাসূল্লাহ (সা.) কেয়ামতের দিন মুসলমানদের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করবেন।

ইউনিয়ন জামায়াতের আমির আব্দুর জব্বার বলেন, এদেশে যত ধর্মের মানুষ বসবাস করি না কেন? সকলেই আমরা এদেশেরই নাগরিক। নাগরিক সূত্রে আমরা একে অপরের ভাই। এই শারদীয় দূর্গা পুজা যাতে করে তারা নির্বিঘ্নে, নিঃসংকোচে, শান্তিপূর্ণভাবে উদযাপন করতে সক্ষম হয়। এব্যাপারে আমাদেরও কিছু দায়দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে। কোন কুচক্রি মহল যাতে ঘোলা পানিতে মাছ শিকার করতে না পারে এজন্য আমাদের সচেতন থাকতে হবে। এসময় উপস্থিত ছিলেন জেলা অতিরিক্ত পুলিশ সুপার তরিকুল ইসলাম, থানা ওসি নুরে আলম সিদ্দিকী, উপজেলা জামায়াতের সাবেক আমির মো. আলতাফ হোসেন, দপ্তর সম্পাদক জাকির হোসেন, ইউনিয়ন জামায়াতের সেক্রেটারী আবু সুফিয়ান, ইউনিয়ন শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সেক্রেটারী জিল্লুর রহমান, সাবেক শিবির নেতা জহির উদ্দিন জুয়েল, রাজু মুন্সী, শফিকুল ইসলাম প্রমুখ।


আরও খবর



নওগাঁয় ৫০ফিট মাটি খুঁড়ে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করলো ফায়ার সার্ভিস

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় গভীর নলকূপের পরিত্যাক্ত গর্তে (মাটির ৫০ ফিট নিচে) পরে এক যুবকের মর্মান্তিক ভাবে মৃত্যু হয়েছে। এমৃত্যুর ঘটনাটি ঘটেছে রবিবার ৮ ডিসেম্বর নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার চকদেউলিয়া গ্রামের মাঠে। গভীর নলকূপের পরিতাক্ত গর্তে যুবক পরে যাওয়ার খবর পেয়ে সেখানে ফায়ার সার্ভিসের টিম পৌছে ৫০ ফিট মাটির নিচ থেকে যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার করেছেন।

নিহত যুবক সেলিম রেজা (২৯) হলেন, নওগাঁর মান্দা উপজেলার হাটোইর গ্রামের নুরুল ইসলামের ছেলে। স্থানিয়রা জানান, মান্দা উপজেলার হাটোইর ও নিয়ামতপুর উপজেলার

 চকদেউলিয়া গ্রাম পাশাপাশি। স্থানীয় হাটোইর গ্রামের বাসিন্দা আসলাম হোসেন সহ কয়েকজন বলেন, আমাদের পাশের গ্রাম চকদেউলিয়া গ্রামের মাঠে জৈনক জয়নাল আবেদীনের একটি গভীর নলকূপ ছিলো। সম্পতি সেটি অকেজো হয়ে পড়লে পূর্বের বোডিং করা পাইপ উত্তোলন করে তার পাশেই নতুন করে বোডিং করা হয়। স্থানিয়রা আরো বলেন, নতুন কূপটি খননের পর সেখানে কিছু বালু পড়ে ছিলো। ব্যক্তিগত প্রয়োজনে রবিবার সকালে সেখানে গিয়ে বালু বস্তায় ভরে নিয়ে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে সেলিম অসাবধানবশত পরিত্যক্ত কূপের গর্তে পরে যায়। ঘটনাটি মহূর্তের মধ্যে জানাজানি হলে ঘটনাস্থলে শতশত লোকজন ভীড় জমান। তবে গর্ত অনেক গভীর হওয়ায় কেউ তাকে দেখতে না পেয়ে লোকজন হতাশ হয়ে থানা ও ফায়ার সার্ভিসকে খবর দেয়। খবর পেয়ে নিয়ামতপুর থানা পুলিশ ও নিয়ামতপুর ফায়ার সার্ভিসের টিম দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছান। ঘটনার ব্যাপারে নিয়ামতপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশন এর ইনচার্জ সাহাদৎ হোসেন বলেন, সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌছে এস্কেভেটরের সাহায্যে অন্তত প্রায় ৫০ ফিট মাটির নিচে গভীর গর্ত থেকে সেলিম রেজার মৃতদেহ উদ্ধার পূর্বক নিয়ামতপুর থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গর্তে পরে যুবকের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করে

নিয়ামতপুর থানার ওসি (তদন্ত) বাবুল বলেন, আইনি প্রক্রিয়া শেষে নিহত সেলিম রেজার মৃতদেহ স্বজন (পরিবারের) কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধের পক্ষে নেই বিএনপি

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

আমরা শুধু ক্ষমতার জন্য লড়াই করছি না, দেশের সামগ্রিকভাবে একটি পরিবর্তন চাই। সেই পরিবর্তনের জন্যই আমরা সংস্কার চেয়ে আসছি। ড. ইউনূস সরকারকে অন্তত কেউ তুলতে পারছে না। যে বিএনপি এক সময় আওয়ামী লীগের দ্বারা নির্যাতিত হয়েছে, এখন তারা বলছে এ দলকে নিষিদ্ধের পক্ষে না। পরিবর্তনের জন্য অবশ্যই অপেক্ষা করতে হয়, বলে মন্তব্য করেন নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্না।

জাতীয় প্রেস ক্লাবের কে. আলী ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘নতুন বাংলাদেশ: যেভাবে বাংলাদেশ আগাচ্ছে এবং নাগরিক প্রত্যাশা’ শীর্ষক আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘দেশের অর্থনীতি যখন ভঙ্গুর অবস্থা। বিদেশি রাষ্ট্রগুলো সহায়তা দিতে সাহস পাচ্ছে না, তখন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার সঙ্গে সঙ্গে আন্তর্জাতিক সহায়তা চলে আসছে।’

তিনি আরও বলেন, কেউ বলছে, আগে সংস্কার, তারপর নির্বাচন। আবার কেউ বলছে, আগে নির্বাচন। সংস্কার শেষ করে ভোট; এ কথার ভিত্তি নেই। ভোটও হবে, সংস্কারও হবে। ভোটও একটি সংস্কার। সংস্কার একটি চলমান প্রক্রিয়া। তবে তাদের (সরকারকে) মিনিমাম কিছু সংস্কার করতে হবে। পুলিশ বাহিনীতে সংস্কার জরুরি রলে মন্তব্য করেন তিনি।

মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘অনেকে ধরেই নিয়েছে এ সরকারের সময় সব কিছু করা যাবে। সব দাবি নিয়ে আসছে। তারা তো সবকিছু করতে পারবে না। সক্ষমতা বিবেচনা করতে হবে। দেশ একটা স্বৈরাচারের অধীনে ছিল, সেখান থেকে গণতান্ত্রিক পুনর্গঠন চলছে। আওয়ামী লীগের আবার ফিরে আসা সম্ভাবনা খুবই কম। তারা যা করেছে, তিনি (সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা) নিজেই বলেছিলেন, তার পিয়নও ৪০০ কোটি টাকার মালিক হয়েছে।’

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী দেশের অর্থনীতি, রাজনীতি কোনো কিছুরই বৈপ্লবিক পরিবর্তন সম্ভব হয়নি। সুতরাং, জুলাই অভ্যুত্থানকে বিপ্লব বলা যায় না। এখন অনেকে বলছে, এখানে কিছু ভুল ছিল। কেউ বলছে, একটা বিপ্লবী সরকার গঠনের উচিত ছিল। এতে সন্দেহ নেই যে, মানুষ ঐক্যবদ্ধ হয়ে একটা কঠিন লড়াই করেছে, সেখানে বিপ্লবী চেতনা ছিল বলেই সম্ভব হয়েছিল।


আরও খবর



আ.লীগকে বারবার গা‌লি দি‌তে চাই না

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বললেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে বারবার ফ্যাসিস্ট বলতে চাই না। আওয়ামী লীগকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ভুল যে করবে সে সরি (ক্ষমা চাইবে) বলবে, করাপশন (দুর্নীতি) যে করবে তার শাস্তি হবে। ন্যায়বিচারের মাধ্যমে সেই শাস্তি নিশ্চিত হবে, কোনও অবিচার করে নয়, কারও ওপর জুলুম করে নয়। কিন্তু বারবার তাকে গালি দিতে হবে এটা আমি খুব ভালো মনে করি না। অতীতে যারা রাজনীতি করেছেন তারা রাইট করুক আর রং করুক, তারা তো করে গেছেন। এখন আমরা কী করবো? তাদের নিয়ে শুধু পড়ে থাকলে আমাদের লাভ কী হবে? তারা যা করেছেন তার সাক্ষী জাতি হয়ে গেছে। জাতি বিচার করবে।

লন্ডনে যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশি ব্যবসায়ীদের সংগঠন ব্রিটিশ বাংলাদেশ চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (বিবিসিসিআই) আয়োজনে মতবিনিময় সভায় ডা. শফিকুর রহমান এসব কথা বলেন।

তিনি আরও বলেন, আমরা এমন একটি বাংলাদেশ চাই যে বাংলাদেশে জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও দলীয় পরিচয়ে কোনও বৈষম্য থাকবে না। বাংলাদেশি নাগরিক হিসেবে সবাই সমানাধিকার ভোগ করবে। তিনি বলেন, বাংলাদেশে মুসলিমদের মসজিদ পাহারা দেওয়া না লাগলে হিন্দুদের মন্দির পাহারা দিতে হবে কেন? নিশ্চয়ই এমন কিছু কাজ আমরা করেছি, যার কারণে ওটা (মন্দির) পাহারা দেওয়া লাগে। ওই কারণটা দূর করতে হবে। যাতে কারোরই কোনও ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান পাহারা না দিতে হয়।

নারী অধিকারের বিষয়ে তিনি বলেন, মা, বোন, মেয়েদের বাদ দিয়ে একটা সমাজ উন্নত হবে, এমন চিন্তা করা বোকার স্বর্গে বাস করার সমান। নারীরা যোগ্যতা ও দক্ষতা অনুযায়ী সব পেশায় মর্যাদা ও নিরাপত্তার সঙ্গে অংশগ্রহণ করবেন। বাংলাদেশ আফগান ও পাকিস্তান হবে না, বাংলাদেশ হবে তারুণ্যসমৃদ্ধ ঐক্যবদ্ধ একটি দেশ।

বিবিসিসিআইয়ের ডিরেক্টর জেনারেল দেওয়ান মাহদির পরিচালনায় মতবিনিময় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন বিবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি শাহগীর বখত ফারুক, ড. ওয়ালী তসর উদ্দিন, মুহিব চৌধুরী, ব্যারিস্টার আতাউর রহমান, জামায়াতে ইসলামীর ইউরোপের মুখপাত্র ব্যারিস্টার আবু বকর মোল্লা প্রমুখ।


আরও খবর



ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শুক্রবার, ছুটির দিন। সরকারি সব প্রতিষ্ঠান, স্কুল-কলেজ বন্ধ। তারপরও বায়ুদূষণের তালিকায় শীর্ষে উঠে এসেছে রাজধানী ঢাকা। দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হো চি মিন শহর।

শুক্রবার সকাল ৮টা ৫৬ মিনিটে বায়ুর মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সের (আইকিউএয়ার) সূচক থেকে জানা গেছে এসব তথ্য।

বিশ্বের বায়ুদূষণ তালিকার শীর্ষে অবস্থান করা ঢাকার দূষণ স্কোর ২৪২ অর্থাৎ এই শহরের বাতাস খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। দ্বিতীয় অবস্থানে থাকা হো চি মিন শহরের দূষণ স্কোর ১৯০ অর্থাৎ সেখানকার বাতাসও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে।

তৃতীয় ও চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে পাকিস্তানের দুটি শহর করাচি ও লাহোর। ভারতের দিল্লি রয়েছে ৭ নম্বরে।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০-এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর।

১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর

ঢাকায় নাগরিক সেবা পেতে ভোগান্তি

শনিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪




স্বস্তি ফিরেছে সবজির বাজারে, আলুর দাম চড়া

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

অবশেষে শীতের সবজির বাজারে স্বস্তি ফিরে এসেছে। তবে আলুর বাজার বেশ চড়া। শুক্রবার (০৬ ডিসেম্বর) সকালে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের হাজী জয়নাল আবেদীন বাজার ঘুরে এ তথ্য মিলেছে।

বাজার ঘুরে দেখা যায়, সবজির বাজারে সব ধরনের সবজির সরবরাহ স্বাভাবিক। ফলে কয়েকদিন আগে অস্থির হয়ে ওঠা বাজারে এখন স্বস্তির হাওয়া বইছে।

বাজারে বর্তমানে চার ধরনের শিম পাওয়া যাচ্ছে। ৮০ থেকে শুরু করে ১২০ টাকা পর্যন্ত গুনতে হচ্ছে প্রতি কেজি শিমের জন্য।

বারোমাসি সবজির মধ্যে করল্লা ৭০ টাকা, বেগুন ৬০ টাকা, শসা ৬০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। একই দামে বিক্রি হচ্ছে ঢেঁড়স। গাজর ১০০ টাকা, পটল ৫০ টাকা, লতি ৫০ টাকা, পাকা টমেটো ১৪০ টাকা কেজি, পেঁপে ৪০ টাকা, বরবটি ৮০ কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে। চাল কুমড়ার পিস ৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।

শীতকালীন সবজির মধ্যে দাম কমে লাউ ৪০ থেকে ৫০ টাকা পিস দরে বিক্রি হচ্ছে। শালগম বিক্রি হচ্ছে ৭০ টাকা কেজি দরে। কাঁচা টমেটো ৬০ টাকা, মুলা ৩০ টাকা কেজি।

বড় আকারের ফুলকপি ও বাঁধাকপির পিস বিক্রি হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ টাকা দরে।

বাজারে দেশি পেঁয়াজের দাম যেমন কমেছে, একই সঙ্গে শীতকালীন সবজির তালিকায় উঠে এসেছে পাতাসহ নতুন পেঁয়াজ। কেজি ৬০ টাকা। আর দেশি পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ১২০ টাকা কেজি দরে।

এদিকে সবজির বাজারে প্রতি কেজি কাঁচা মরিচ ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হতে দেখা গেছে।

তবে বাজারে এখনো চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে ডায়মন্ড আলু। কেজি ৮০ টাকা। এতে বিরক্ত সাধারণ ক্রেতারা।

শুক্রবার সকালে আলুর দাম প্রসঙ্গে কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে কথা হয় এই প্রতিবেদকের। মিরাজ হোসেন নামে একজন পরিবহন শ্রমিক বলেন, আমরা তো যাত্রীদের থেকে দুই টাকা ভাড়া বেশি নিতে পারি না। ৮০ টাকায় আলু কেনা লাগে। অনেক কষ্ট হইয়া যাইতেছে।

একই কষ্টের কথা জানালেন নির্মাণ শ্রমিক দিলু মিয়া। বলেন, আমগো ভাই অনেক কষ্টের ট্যাকা। বহুত কষ্ট কইরা ইনকাম করি। গরুর মাংস, খাসির মাংস তো কিনিই না। এখন তো আলুও কিনতে পারি না। ৮০ টাকা কেজি! আমগো মতো মানুষের জন্য ৮০ টাকা অনেক টাকা।


আরও খবর

দাম বাড়ল সয়াবিন তেলের

সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪