Logo
শিরোনাম

প্রধান উপদেষ্টার কাছে সংবর্ধনা পেলেন সাফজয়ী নারীরা

প্রকাশিত:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

সাফজয়ী নারী ফুটবল দলকে সংবর্ধনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শনিবার (২ নভেম্বর) বেলা ১১টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সংবর্ধনার দেওয়া হয়।

এর আগে সকাল সাড়ে ১০টায় যমুনায় প্রবেশ করেন সাফ চ্যাম্পিয়নশিপ জেতা বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলটি।

নেপালে সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৪ জিতে গত বৃহস্পতিবার দেশে ফিরেছে বাংলাদেশ নারী ফুটবল দল। সেদিন সাফজয়ী নারী ফুটবলারদের বরণ করে নিতে বাফুফে ভবনে বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে অপেক্ষা করছিলেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। অপেক্ষার প্রহর শেষ হয় সন্ধ্যা ৭টায়। বিকেল ৪টায় বিমানবন্দর থেকে ছাদখোলা বাসে করে রওয়ানা দেওয়ার তিন ঘণ্টা পর বাফুফে ভবনে এসে পৌঁছায় সাফজয়ী নারী ফুটবলাররা।

বাফুফে ভবনে পৌঁছালে সাবিনাদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা। তখন সেখানে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা। ফুটবলারদের বরণ করার পর যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আর্থিক পুরস্কারের ঘোষণা দেন যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। সাফজয়ী বীরদেরকে মোট ১ কোটি টাকার আর্থিক পুরস্কার দেওয়া হয় সরকারের পক্ষ থেকে। যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা তাৎক্ষণিক পুরস্কারের চেক তুলে দেন সাফজয়ী ফুটবল দলের অধিনায়ক সাবিনা খাতুনের হাতে।তি ওয়াহিদ উদ্দিন চৌধুরী হ্যাপি ও সাব্বির আহমেদ আরেফ এবং কয়েকজন সদস্য।


আরও খবর



ঢাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশাচালকদের বিক্ষোভ

প্রকাশিত:বুধবার ২০ নভেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

ঢাকা মহানগর এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দেওয়ার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছে রিকশাচালকরা।

বুধবার (২০ নভেম্বর) দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর পুরান ঢাকার দয়াগঞ্জ মোড়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা।

এর আগে, ঢাকা মহানগর এলাকায় তিন দিনের মধ্যে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচল বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

এতে স্বরাষ্ট্র সচিব, স্থানীয় সরকার সচিব, আইজিপি, ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার, ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষসহ সংশ্লিষ্টদের আদালতের এ আদেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে।

প্যাডেলচালিত রিকশা সংগঠন ‌বৃহত্তর ঢাকা সিটি করপোরেশন প্যাডেল চালিত রিকশা মালিক ঐক্যজোটের সভাপতি জহুরুল ইসলাম মাসুম ও সাধারণ সম্পাদক মো. মমিন আলী এ বিষয়ে রিট পিটিশনটি দায়ের করেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এইচ এম সানজিদ সিদ্দিকী ও ব্যারিস্টার তাহসিনা তাসনিম মৃদু।

প্রসঙ্গত, রাজধানীতে বর্তমানে প্রায় ১২ লাখ রিকশা চলাচল করছে। যার বড় একটি অংশ ব্যাটারিচালিত। ঢাকা মহানগরের প্রায় সর্বত্র ব্যাটারিচালিত রিকশার চলাচল রয়েছে। পুরাতন প্যাডেলচালিত অনেক রিকশায় ব্যাটারি লাগিয়ে যান্ত্রিক করা হচ্ছে। তবে রিকশাচালকদের কোনো রকম প্রশিক্ষণ ও নিবন্ধন ব্যবস্থা নেই। এ কারণে রাজধানীতে নিয়মিত ঘটছে দুর্ঘটনা। এতে অনেকে আহত হচ্ছেন, প্রাণহানির ঘটনাও ঘটছে। ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন কয়েক দফা অভিযান চালালেও থেমে নেই অবৈধ ব্যাটারিচালিত রিকশার দৌরাত্ম্য।


আরও খবর



ছোটবেলা থেকেই মেয়েকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তুলুন

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শামীমা নাছরিন, সিনিয়র সাংবাদিক :

সব মা-বাবাকে উদ্দেশ করে বলছি। ছোটবেলা থেকেই মেয়েকে আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তুলুন। কোনটা ভালো আর কোনটা খারাপ তা স্পষ্ট করে দিন। ওর কোনো কিছু খারাপ লাগলে সরাসরি না বলতে শিখান। এতে আত্মবিশ্বাস নিয়ে ও বড় হবে। 'তুমি মেয়ে এটা পারবে না, তুমি মেয়ে ওটা পারবে না'-এমন কথা বলার কোনো সুযোগ কাউকে দেবেন না। এমনকি আপনারাও বলবেন না। শুধুমাত্র মেয়েকে মানুষ হিসেবে সমাজে প্রতিষ্ঠিত করার সর্বোচ্চ চেষ্টা করুন। 


এজন্য আপনারা ঘরে-বাইরে সব জায়গায় মেয়েকে সময় দিন, সম্মান করুন। ছোট হলেও তারও আত্মমর্যাদা বোধ আছে। কারো সামনে তাকে কখনও হেয় করবেন না। কোনো কাজ করতে না পারলে তিরস্কার না করে বুঝিয়ে বলুন। মনে রাখবেন, ঘরের মানুষ সম্মান না দিলে বাইরের মানুষ কোনোদিনও ওকে মর্যাদা দেবে না। 

পাশাপাশি, মেয়েকে কেউ অযথা নেতিবাচক কথা বললে তার প্রতিবাদ করুন। বুঝিয়ে দিন মেয়ে কতো স্পেশাল! তাহলে আপনাদের প্রতি ওরও আস্থা বাড়বে। নিশ্চিন্তে ভালো লাগা, খারাপ লাগা বা ওর সমস্যাগুলো অনায়াসে আপনাদের জানাবে। কখনও বাইরের কারো সঙ্গে কোনো কিছু শেয়ার করবে না। 

মেয়েদের পরের বাড়ি চলে যেতেই হয়। এই ভেবে কখনোই তাকে পড়ালেখা থেকে দূরে রাখবেন না। কারণ, পরের বাড়ি গেলেও মেয়ে কিন্তু আপনাদেরই। আপনারা নিশ্চয় চাইবেন না ওই বাড়িতে অসম্মান নিয়ে থাকুক মেয়েটা। তাকে সবাই তাচ্ছিল্য করুক। সেখানে তৃতীয় শ্রেণির সদস্যের মতো থাকুক।

তাই মেয়েকে স্বনির্ভর ও যোগ্য করে গড়ে তুলুন। নিজের ভবিষ্যৎ নিজেকেই নির্ধারণ করতে দিন। আপনারা শুধু মানুষ হতে সহযোগিতা করুন। এতে দিনশেষে আপনারাই উপকৃত হবেন। একদিন এই মেয়েটার জন্যই গর্বে বুকটা ভরে উঠবে। 

গ্যারান্টি।

নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলছি।


আরও খবর



ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরো ৪০ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় কমপক্ষে আরও ৪০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে করে উপত্যকাটিতে নিহতের মোট সংখ্যা ৪৩ হাজার ৬০০ ছাড়িয়ে গেছে।

এছাড়া গত বছরের অক্টোবর থেকে চলা এই হামলায় আহত হয়েছেন আরও লক্ষাধিক ফিলিস্তিনি। মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরায়েলি হামলায় গাজা জুড়ে কমপক্ষে আরও ৪০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। যার মধ্যে ভূখণ্ডটির দক্ষিণে আল-মাওয়াসি এলাকায় একটি ক্যাফেতে বসে থাকা অবস্থায় লোকদের ওপর ড্রোন হামলার ঘটনাও ঘটেছে।

এতে ১০ জন নিহত হয়েছেন। ইসরায়েলের সামরিক বাহিনী এর আগে এই এলাকাকে “নিরাপদ অঞ্চল” হিসাবে ঘোষণা করেছিল।

গাজায় আল জাজিরার সংবাদদাতা বলছেন, যুদ্ধ-বিধ্বস্ত এই ছিটমহলের দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিসের পশ্চিমে অবস্থিত ছোট তাঁবুর ওই ক্যাফেতে ইসরায়েলি ড্রোন থেকে ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় সোমবার গভীর রাতে কমপক্ষে ১০ জন বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন।

আল জাজিরার হানি মাহমুদ মধ্য গাজার দেইর আল-বালাহ থেকে বলেছেন, এই হামলা এটিই প্রমাণ করছে যে, ‘নিরাপদ এলাকা’ সম্পর্কে ইসরায়েলি দাবিগুলো কেবলই মিথ্যা বর্ণনা ছাড়া আর কিছুই নয়। লোকেরা ইন্টারনেট এবং বাইরের বিশ্বের সাথে যুক্ত হতে বা বড় পর্দায় ফুটবল খেলা দেখতে এই কফি শপে যায়। গভীর রাতে ড্রোন থেকে ওই ক্যাফেতে অন্তত দুটি ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয় যখন লোকেরা সেটির ভেতরে ছিল। একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেছেন, সেসময় এই ক্যাফটি মানুষে পূর্ণ ছিল।

হামলায় আহত সাতজনের অস্ত্রোপচার চলছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য আসা ভুক্তভোগীরা সম্পূর্ণরূপে বিকৃত হয়ে গেছে।

এর আগে মধ্য গাজায় অবস্থিত নুসেইরাতের আল-আওদা হাসপাতালের স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলেন, সোমবার ইসরায়েলি ট্যাংকগুলো পশ্চিম দিক থেকে নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের দিকে অগ্রসর হওয়া এবং বাসিন্দাদের ওপর গোলাবর্ষণসহ একাধিক বিমান ও স্থল হামলায় ২০ জন নিহত হয়েছেন।

একজন প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, শরণার্থী শিবিরে ট্যাংক হামলায় বাসিন্দারা অবাক হয়ে গেছে। জাইক মোহাম্মদ নামে ২৫ বছর বয়সী এক ব্যক্তি বলেছেন, কিছু লোক বের হতে পারেনি এবং তারা তাদের বাড়ির ভেতরে আটকা পড়েছিল।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর হামাসের নজিরবিহীন আন্তঃসীমান্ত হামলার পর থেকে ইসরায়েল গাজা উপত্যকায় অবিরাম বিমান ও স্থল হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। ইসরায়েলি এই হামলায় হাসপাতাল, স্কুল, শরণার্থী শিবির, মসজিদ, গির্জাসহ হাজার হাজার ভবন ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়ে গেছে।

এছাড়া ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে প্রায় ২০ লাখেরও বেশি বাসিন্দা তাদের বাড়িঘর ছাড়তে বাধ্য হয়েছেন।

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ মনে করছে, গাজা উপত্যকা জুড়ে ধ্বংস হওয়া বাড়ির ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও ১০ হাজারেরও বেশি লোক নিখোঁজ রয়েছেন। মূলত গাজায় অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির দাবি জানিয়ে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের প্রস্তাব সত্ত্বেও ইসরায়েল অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডে তার নৃশংস আক্রমণ অব্যাহত রেখেছে।

মূলত ইসরায়েলি আক্রমণ গাজাকে ধ্বংসস্তূপে পরিণত করেছে। জাতিসংঘের মতে, ইসরায়েলের বর্বর আক্রমণের কারণে গাজার প্রায় ৮৫ শতাংশ ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। আর খাদ্য, বিশুদ্ধ পানি এবং ওষুধের তীব্র সংকটের মধ্যে গাজার সকলেই এখন খাদ্য নিরাপত্তাহীন অবস্থার মধ্যে রয়েছেন।

সর্বশেষ এই হামলার ফলে গত বছরের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় এ পর্যন্ত মোট মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৪৩ হাজার ৬০৩ জনে পৌঁছেছে বলে সোমবার অবরুদ্ধ এই ভূখণ্ডের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে।


আরও খবর

আমরা বসে ললিপপ খাবো না : মমতা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

গাজায় প্রাণহানি সাড়ে ৪৪ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪




শুধু নির্বাচন দেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

তথ্যপ্রযুক্তি উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম বললেন, শুধু নির্বাচন আয়োজন করা অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়। তিনি বলেন, বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার কেয়ারটেকার সরকার নয়। তাই শুধু নির্বাচন দেওয়াই এই সরকারের কাজ নয়। ইতিমধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কারের জন্য বিভিন্ন কমিশন গঠন করা হয়েছে। প্রাতিষ্ঠানিক সংস্কার শেষে নির্বাচন দেওয়া হবে।

সোমবার ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ কথা জানানো হয়। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মন্ত্রণালয়ের অফিসকক্ষে কমনওয়েলথের সহকারী মহাসচিব অধ্যাপক লুইস ফ্রান্সেচির সঙ্গে সাক্ষাতে উপদেষ্টা এসব কথা বলেন।

দেশের স্বার্থ রক্ষা হয়, এমন যেকোনো কাজ করতে অন্তর্বর্তী সরকার প্রস্তুত জানিয়ে নাহিদ ইসলাম বলেন, জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে যে গণহত্যা হয়েছে, তার বিচারপ্রক্রিয়া চলমান। এ বিচার নিরপেক্ষভাবে সম্পন্ন করতে কমনওয়েলথের সহযোগিতা প্রয়োজন। পাশাপাশি নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোর সহযোগিতা কামনা করেন তিনি।

উপদেষ্টা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার সারা পৃথিবী থেকে সমর্থন পেয়েছে, যা এখনো অব্যাহত আছে।

কমনওয়েলথের সহকারী মহাসচিব লুইস ফ্রান্সেচি নির্বাচনী প্রক্রিয়া সংস্কারসহ সরকারের চলমান সংস্কার উদ্যোগে কমনওয়েলথের সমর্থনের আশ্বাস দেন।

তিনি বৈষম্যমুক্ত, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়তে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করার জন্য কমনওয়েলথের অঙ্গীকারের ওপর জোর দেন। বাংলাদেশের পাশে তারা আছেন জানিয়ে বলেন, শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, গণমাধ্যম, সাইবার নিরাপত্তা ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা নিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করতে আগ্রহী কমনওয়েলথ।

সাক্ষাৎকালে উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের সচিব মো. মুশফিকুর রহমান, তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব মুহম্মদ মেহেদী হাসান, কমন‌ওয়েলথের অ্যাডভাইজার অ্যান্ড হেড অব এশিয়া দিনুসা নিহারাসহ মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।


আরও খবর



অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় দুশ্চিন্তা

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

পরিকল্পনা উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, অর্থনৈতিক ও আয় বৈষম্য এই মুহূর্তে বড় একটি দুশ্চিন্তার বিষয়।

শনিবার (৭ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) উদ্যোগে আয়োজিত এবিসিডি সম্মেলনে আলোচনা রাখতে গিয়ে এ দুশ্চিন্তার কথা জানান।

পরিকল্পনা উপদেষ্টা বলেন, বৈষম্য দূর করতে মানসম্পন্ন শিক্ষা দরকার, যা থেকে অনেক দূরে রয়েছে বাংলাদেশ।

একই অনুষ্ঠানে বিশ্বব্যাংকের মুখ্য অর্থনীতিবিদ ইন্দরমিত এস গিল বলেন, মধ্যম আয়ের ফাঁদ থেকে বাংলাদেশকে বেরকরতে হলে বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টিতে বেশি মনোযোগ দিতে হবে। পাশাপাশি উদ্যোক্তা তৈরি ও প্রযুক্তির ব্যবহার জেনো বাড়ানো যায় সেদিকে বিশেষ নজর দেয়ারও তাগিদ দেন তিনি।

বিশ্বব্যাংকের মতে, এ কাজে এগুতে হলে প্রথমেই মানবসম্পদ উন্নয়নে বিনিয়োগ বাড়ানো দরকার। বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণে দ্বিপাক্ষিক ও আঞ্চলিক বাণিজ্য সম্প্রসারণে কৌশল নিতে হবে। পাশাপাশি সেবা ও উৎপাদিত পণ্যের মূল্য সংযোজন বাড়াতে বাংলাদেশকে উদ্যোগ নিতে আহ্বান জানান বিশ্বব্যাংকের মুখ্য অর্থনীতিবিদ।

একই সঙ্গে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় স্বল্প, মধ্যম ও দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনা সাজানোর পরামর্শ দেন ইন্দরমিত এস গিল।


আরও খবর

দাম বাড়ল সয়াবিন তেলের

সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪