Logo
শিরোনাম

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ঢাকা থেকে প্রকাশিত ঢাকা পোস্ট অনলাইন পোর্টালে গাইবান্ধা 'র সুন্দরগঞ্জে ১০০ বস্তা এানের চাল জব্দ শিরোনামটি আমাদের দৃষ্টিগোচর হয়েছে৷ সংবাদটি একাংশে উল্লেখ করা হয়েছে আমার কাপাসিয়া ইউনিয়নের এানের ৩০ কেজি করে ১০০ বস্তা চাল জব্দ করা হয়েছে।

সংবাদে একজন ভুক্তভোগীর নাম উল্লেখ করে বলা হয়েছে বন্যার সময় বিতরণ করা চাল একটি গোডাউনে রাখা হয়েছিল।

ইউনিয়নের জনগণের চাল মজুত রাখার প্রয়োজনই হয় না।

একটি কুচক্র মহল আমার বিরুদ্ধে মনগড়া তথ্য গণমাধ্যম কর্মীদের কাছে উপস্থাপন করে মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ পরিবেশন করিয়েছে।

অথএব গণমাধ্যম কর্মীদের ভুল তথ্য দিয়ে প্রকাশ করানো সংবাদটি মিথ্যা ও বানোয়াট এবং ভিত্তীহীন বিধায় আমি প্রকাশিত সংবাদ টির তিব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। 

নিবেদক

মোঃ মন্জু মিয়া 

চেয়ারম্যান কাপাসিয়া ইউনিয়ন পরিষদ,সুন্দরগঞ্জ গাইবান্ধা।


আরও খবর



মহার্ঘ ভাতার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, সরকারি কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা মহার্ঘ ভাতা পাবেন কি পাবেন না সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।

 সচিবালয়ে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

মহার্ঘ ভাতার বিষয় থেকে সরকার সরে আসছে কি না— এমন প্রশ্নে উপদেষ্টা বলেন, মহার্ঘ ভাতার ঘোষণা কে দিলো? কে ঘোষণা দিয়েছে আমি জানি না। অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে আসলে তারপরে সিদ্ধান্ত নেব, দেব কি দেব না। তারপর ঘোষণা দেব।

এ বিষয়ে অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে প্রস্তাবনা গেছে কি না, জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা বলেন, আমরা তো এখনো ঘোষণা দেইনি। আমিতো এখনো সিদ্ধান্ত নেইনি।

সম্প্রতি সাড়ে ১৪ লাখ সরকারি চাকরিজীবীকে মূল বেতনের সর্বনিম্ন ১০ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ হারে মহার্ঘ ভাতা দেওয়ার খসড়া প্রস্তুত করেছিল অর্থ বিভাগ। তবে ইতোমধ্যে পাওয়া সরকারি চাকরিজীবীর বাড়তি ৫ শতাংশ বার্ষিক বৃদ্ধি (ইনক্রিমেন্ট) বাদ দেওয়ার সুপারিশও করা হয়। অর্থ বিভাগের হিসাবে এটি বাস্তবায়নে এক অর্থবছরে বাড়তি খরচ হবে অন্তত পাঁচ হাজার কোটি টাকা।

অর্থ বিভাগের খসড়া প্রস্তাবে ব্যয় কিছুটা কমাতে ১১ থেকে ২০তম গ্রেডের কর্মচারীদের সর্বোচ্চ ২০ শতাংশ ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা থাকলেও প্রথম থেকে দশম গ্রেডের কর্মচারীদের ১০ বা ১৫ শতাংশ হারে ভাতার বিষয়টি আলোচনায় ছিল। এ ক্ষেত্রে প্রথম থেকে দশম গ্রেডে ১০ শতাংশ দেওয়া হলে পাঁচ হাজার কোটির কিছু বেশি টাকার প্রয়োজন ছিল। আর ১৫ শতাংশ দেওয়া হলে ব্যয় আরেকটু বেড়ে দাঁড়াত– প্রায় ৫ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা। অর্থ বিভাগ এ পরিমাণ টাকার সংস্থান করে সংশোধিত বাজেটে তা অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব করে।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




আমদানি-রপ্তানি শুল্কায়নে নতুন শর্ত

প্রকাশিত:বুধবার ২৯ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

আমদানি-রপ্তানিতে শুল্কায়নের ক্ষেত্রে সাত সংস্থার ইস্যু করা সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট বাংলাদেশ সিঙ্গল উইন্ডো সিস্টেমের (বিএসডব্লিউ) মাধ্যমে দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ন্যাশনাল সিঙ্গল উইন্ডো প্রকল্প পরিচালক জুয়েল আহমেদ জানান, ৩১ জানুয়ারির পর থেকে আমদানি ও রপ্তানি পণ্য চালান শুল্কায়নের ক্ষেত্রে এই সাত সংস্থার ইস্যু করা সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট বিএসডব্লিউ সিস্টেমের মাধ্যমে দাখিল বাধ্যতামূলক করা হয়েছে। ওই তারিখের পর কোনো ধরনের ম্যানুয়াল সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিট গ্রহণ করা হবে না।

ন্যাশনাল সিঙ্গল উইন্ডো প্রকল্প সূত্রে জানা গেছে, বিএসডব্লিউ মূলত একটি অনলাইন প্ল্যাটফরম, যা ব্যবহার করে একজন আমদানিকারক ও রপ্তানিকারক পণ্য খালাসের জন্য প্রযোজ্য সব ধরনের সার্টিফিকেট, লাইসেন্স ও পারমিটের (সিএলপি) জন্য অনলাইনে আবেদন করে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সিএলপি সংগ্রহ করতে পারবেন। সিএলপি গ্রহণের আগে বিজনেস আইডেন্টিফিকেশন নম্বর (বিআইএন) ব্যবহার করে বিএসডব্লিউ সিস্টেমে নিবন্ধন করতে হবে।

এই সিস্টেম ব্যবহারের ফলে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে যেসব সুবিধা পাওয়া যাবে সেগুলো হলো—একটি কমন প্ল্যাটফরমে আমদানি-রপ্তানি পণ্যের জন্য প্রযোজ্য সার্টিফিকেট, লাইসেন্স এবং পারমিটসংক্রান্ত সব কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট সব সংস্থা কর্তৃক যুগপত্ভাবে অনলাইনে সম্পন্ন করা হবে। সরকারি কাজে ব্যক্তিগত যোগাযোগ (হিউম্যান ইন্টারেকশন) না থাকায় স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত হবে। পণ্য আমদানি-রপ্তানির ক্ষেত্রে সময় ও ব্যয় কমবে। দেশি-বিদেশি ব্যবসায়ীদের মধ্যে আস্থা সৃষ্টির মাধ্যমে বিনিয়োগ ও বাণিজ্যের প্রসার ঘটবে।


আরও খবর

আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মূল্যস্ফীতি কমাতে আরো দু-তিন মাস লাগবে

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




রাজনৈতিক দল গঠন করবে শিক্ষার্থীরা

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

শিক্ষার্থীরা নিজেরাই একটি রাজনৈতিক দল গঠন করবে বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেছেন, ‘ছাত্ররা প্রস্তুত। তারা প্রচারণা চালাচ্ছে। পুরো দেশে তারা লোকজনকে সংগঠিত করছে।

বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের বার্ষিক সম্মেলন উপলক্ষে সম্প্রতি সুইজারল্যান্ডের ডাভোস সফর করেন প্রধান উপদেষ্টা। ওই সময় ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যানশিয়াল টাইমসের প্রধান বৈদেশিক বিষয়ক ভাষ্যকার গিডেয়েন র‌্যাচম্যানের উপস্থাপনায় একটি পডকাস্টে এসব কথা বলেন তিনি।

বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) ‘র‌্যাচম্যান রিভিউ’ নামের ওই পডকাস্টের কথোপকথন লিখিত আকারে প্রকাশ করা হয়েছে।

জাতীয় নির্বাচন নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক ইউনূস জানান, তিনি নির্বাচনের সম্ভাব্য যে দুটি সময়ের কথা বলেছেন, তা ভালো সময়।

কারণ তিনি জাতীয় ঐক্য ধরে রাখছেন। তিনি এটা থেকে বিচ্যুত হতে চান না। এরমধ্যে একটা সম্ভাবনা দেখা যাচ্ছে যে, ছাত্ররা নিজেরাই হয়তো একটি দল গঠন করবে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, শুরুতে যখন উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা হচ্ছিল, আমি তিনজন ছাত্রকে আমার কেবিনেটে নিয়েছিলাম।

আমি বলেছিলাম, যদি তোমরা দেশকে জীবন দিতে পারে, তাহলে কেবিনেটে বসতে পারে এবং জীবন দেওয়ার জন্য কী করছে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে পারে। তারা ভালো কাজ করছে।

এখন ছাত্ররা বলছে, কেন আপনি আপনার–আমাদের নিজস্ব দল গঠন করেন না, আমরা একটা সুযোগ নেব। তারা বলেছে, আপনার কোনো সুযোগ নেই, এমনকি সংসদে আপনার একটিও আসন থাকবে না। কেন? কারণ, কেউ আপনাকে চেনে না।

আমি তাদের বললাম, পুরো জাতি তাদেরকে চেনে। তারা যা করতে চায়, সে বিষয়ে তাদেরকে একটা সুযোগ দিই। সুতরাং, এটা তারা করবে।' দল গঠনের প্রক্রিয়ার ঝুঁকির দিকটিও তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, 'এই প্রক্রিয়ায় তাঁরা হয়তো তারা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়বে। এটাও একটা বিপদ। রাজনীতিতে নামলে সব ধরনের রাজনীতিবিদ তাদের সঙ্গে মিশে যাবে। তাই আমরা জানি না তারা আমাদের দেশে যে রাজনীতি, সেখান থেকে নিজেদের দূরে রাখতে পারবে কি না। এ ধরনের সুযোগ আছে, যা আমাদের নিতে হবে। তবে ছাত্ররা প্রস্তুত। তারা প্রচারণা চালাচ্ছে। তারা দেশজুড়ে লোকজনকে সংগঠিত করছে।'


আরও খবর

চলতি বছরই হতে পারে নির্বাচন

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

দেশে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ কয়েক মাস ধরে ২০ বিলিয়ন ডলারের ঘরে ওঠানামা করছে। জানুয়ারির শুরুতে এটি ২১ বিলিয়ন ডলার ছুঁলেও আকু বিল পরিশোধের পর তা ১৯ বিলিয়নে নেমে আসে। তবে সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, রিজার্ভ বেড়ে ২০ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাব অনুযায়ী, আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) নির্ধারিত হিসাবপদ্ধতি বিপিএম-৬ অনুসারে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বর্তমানে ২০ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার। অন্যদিকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পৃথক হিসাবে মোট রিজার্ভ ২৫ দশমিক ৫৪ বিলিয়ন ডলার।

২৯ জানুয়ারি বিপিএম-৬ অনুসারে দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ছিল ১৯ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন ডলার এবং কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হিসাবে মোট রিজার্ভ ছিল ২৫ দশমিক ৩১ বিলিয়ন ডলার। সেই হিসাবে মাত্র ছয় দিনে বিপিএম-৬ মান অনুযায়ী রিজার্ভ বেড়েছে ২৩ কোটি ডলার। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকৃত বা নিট রিজার্ভের আরেকটি হিসাব রয়েছে, যা প্রকাশ করা হয় না; শুধু আইএমএফকে সরবরাহ করা হয়। সূত্রমতে, সেটি বর্তমানে ১৫ বিলিয়নের ঘরে রয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক রিজার্ভের তিনটি পৃথক হিসাব সংরক্ষণ করে। প্রথমটি মোট রিজার্ভ। মোট রিজার্ভের মধ্যে রয়েছে বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত বিভিন্ন তহবিলসহ সমগ্র রিজার্ভ, যার মধ্যে তৈরি পোশাকশিল্পের উদ্যোক্তাদের জন্য সহজ শর্তের ঋণসহ বিভিন্ন তহবিল অন্তর্ভুক্ত। দ্বিতীয়টি হলো, আইএমএফের হিসাবায়ন পদ্ধতি। এটি বৈদেশিক মুদ্রায় গঠিত তহবিল বা ঋণের অর্থ বাদ দিয়ে একটি তহবিল। এর বাইরে হিসাবটি ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ।

প্রসঙ্গত, আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে ব্যবহারযোগ্য রিজার্ভ ১৪ বিলিয়ন ডলারের নিচে নেমে গিয়েছিল। তখন বৈদেশিক ঋণ এবং বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের কাছ থেকে ডলার কেনার মাধ্যমে রিজার্ভ বাড়ানো হয়েছিল। বর্তমানে রিজার্ভ থেকে ডলার বিক্রি বন্ধ থাকায় এবং বিভিন্ন উৎস থেকে ডলার সংযোজন হওয়ায় রিজার্ভের ধারা ইতিবাচক হয়েছে।


আরও খবর

মূল্যস্ফীতি কমাতে আরো দু-তিন মাস লাগবে

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এলো ২১৮ কোটি ডলার

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




নিজে নিজে হাঁটতে পারছেন খালেদা জিয়া

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিশ্বমানের সেবা ও প্রিয় স্বজনদের কাছে পেয়ে লন্ডন ক্লিনিকে চিকিৎসাধীন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা দ্রুতই উন্নতি হচ্ছে। তিনি এখন নিজে থেকে সামান্য হাঁটতেও পারছেন।

খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা ও তার সফরসঙ্গী এনামুল হক চৌধুরী এ তথ্য জানান।তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থা আগের চেয়েও ভালো। তিনি আজ একা একা হাঁটতেও পেরেছেন।

এনামুল হক চৌধুরী বলেন, হাসপাতালে থেকেও খালেদা জিয়া দেশের খোঁজখবর নিয়েছেন। জানতে চেয়েছেন, বর্তমান অবস্থা কী?

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন বলেন, আলহামদুলিল্লাহ ম্যাডাম যথেষ্ট ভালো আছেন। আজ অধ্যাপক জন প্যাট্রিক কেনেডি তাকে দেখে গেছেন। এই বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অধীনেই তার চিকিৎসা চলছে।

তিনি আরও বলেন, খালেদা জিয়াকে আজ ফিজিওথেরাপিও দেওয়া হয়েছে। বলতে পারি তার স্বাস্থ্যের উন্নতি হচ্ছে।

এদিকে, অন্যান্য দিনের মতো রবিবারও বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও তার সহধর্মিণী জোবাইদা রহমান খালেদা জিয়াকে দেখতে হাসপাতালে আসেন।

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশ সময় বুধবার (৮ জানুয়ারি) বিকেলে লন্ডনের হিথ্রো আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছান খালেদা জিয়া। এ সময় তাকে স্বাগত জানাতে তার বড় ছেলে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও পুত্রবধূ জোবাইদা রহমান বিমানবন্দরে উপস্থিত হন।

এরপর যখন হুইল চেয়ারে করে মা খালেদা জিয়া ছেলের কাছে যান, তখন সঙ্গে সঙ্গে তাকে জড়িয়ে ধরে স্বাগত জানান তারেক রহমান। মুহূর্তেই সেখানে এক আবেগঘন পরিবেশ সৃষ্টি হয়।

পরে বিমানবন্দর থেকে নিজে গাড়ি চালিয়ে মাকে হাসপাতালে নিয়ে যান বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

এর আগে, উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের উদ্দেশ্যে মঙ্গলবার (৭ জানুয়ারি) রাতে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ঢাকা ত্যাগ করেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ সময় হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে দলের মহাসচিবসহ শীর্ষ নেতারা তাকে বিদায় জানান।


আরও খবর

চলতি বছরই হতে পারে নির্বাচন

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫