Logo
শিরোনাম

পরকীয়া প্রেমের জের পরিবহন নেতা রাজা হত্যা মামলায় তিনজনের ফাঁসি

প্রকাশিত:বুধবার ১২ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

কুমিল্লা ব্যুরো :

কুমিল্লা দাউদকান্দিতে ২০১৪ সালে পরকীয়া প্রেমের জের ধরে পরিবহন নেতা রেজাউল করিম রাজা মিয়া হত্যা মামলায় তিনজনের মৃত্যুদণ্ড ও দশহাজার টাকা অর্থ দন্ড দিয়েছেন কুমিল্লার জেলা ও দায়রা ৫ম আদালত।

বুধবার (১২ এপ্রিল) বেলা সাড়ে ১২টায় কুমিল্লার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ ৫ম আদালতের বিচারক জাহাঙ্গীর হোসেন এ রায় দেন। রায় ঘোষনাকালে আসামি মো: রাশেদ আদালতের এজলাসে উপস্থিত ছিলেন ।অপর আসামি মোসাঃ আলো আক্তার ও তাপস চন্দ শীল 

রাষ্ট্র পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এপিপি এড. মোঃ নজরুল ইসলাম এ তথ্য নিশ্চিত করেন।

দণ্ডপ্রাপ্ত আসামিরা হলেন- কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার দক্ষিণ সতানন্দি গ্রামের তাপস চন্দ্র শীল একই গ্রামের নিহত রাজা মিয়ার স্ত্রী মোসাঃ আলো আক্তার একই জেলার চান্দিনা উপজেলার বশিকপুর গ্রামের দক্ষিণ পাড়া মোঃ রাশেদ ।

রাষ্ট্র পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এপিপি এড. মোঃ নজরুল ইসলাম  জানান মুন্সিগঞ্জ পুরাতন চরচাষি মুন্সী বাড়ীর মোঃ রেজাউল করিম রাজা মিয়া তার স্ত্রী ও দুই সন্তান নিয়ে তাহার শ্বশুর সাবেক কাউন্সিলর আঃ আউয়াল মিয়ার ঘরের উত্তর পাশে জমি ক্রয় করে বাড়ী নির্মাণ করে বসবাস করাকালীন সময়ে দাউদকান্দি বাসষ্ট্যান্ডে গজারিয়া পরিবহন মালিক সমিতির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে কর্মরত ছিলেন। দাউদকান্দি দোনারচর গ্রামে বসবাসরত অবস্থায় ২০১৪ সালের ১২ জুন রাত সাড়ে ১০টায় রাজা মিয়াকে আঃ আউয়াল কমিশনারের বসত ঘরের পশ্চিম পাশে উঠানে কে বা কাহারা মারিয়া ফেলিয়া রাখিয়াছে। সংবাদ পেয়ে এজহারকারী খাজা মিয়া ঘটনাস্থলে এসে দেখেন উঠানের পূর্বদিকে মাথা, পশ্চিম দিকে পা চিৎ অবস্থায় মৃত দেহ মাটিতে পড়ে আছে ।২০১৪ সালের ১৪ জুন রেজাউল করিম  রাজা মিয়ার বড়ভাই মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলার পুরাতন চরচাষি ছায়েদ আলী মুন্সী বাড়ীর মৃত ছোয়াব আলী বেপারীর ছেলে মোঃ খাজা মিয়া (৪৮) বাদী হয়ে ২০১৪ সালের ১২ জুন রাত সাড়ে ১০টা হতে ১৩ জুন ভোর ৫টা পর্যন্ত যেকোন সময়ে পরকীয়া প্রেমের জেরধরে রাজা মিয়াকে হত্যার অভিযোগ এনে অজ্ঞাতনামা আসামি করে দাউদকান্দি থানায় একটি হত্যা মামলা রুজু করেন। পুলিশ সন্ধেহজনভাবে মৃত রাজা মিয়ার স্ত্রী আলো আক্তারকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদে ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে অপর দুই আসামী তাপস চন্দ্র শীল ও রাসেদ এর নাম বলেন। এরপর পুলিশ অপর দুই আসামিকে গ্রেফতার করিলে সকল আসামিই আদালতে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি প্রদান করে।

রাষ্ট্রপক্ষ ২১জন সাক্ষীর মধ্যে ১৩জন সাক্ষীর সাক্ষ্য গ্রহণ শেষে স্বীকারোক্তিমুলক জবানবন্দি পর্যালোচনাক্রমে পলাতক আসামী তাপস চন্দ্র শীল, পলাতক আসামি মোসাঃ আলো আক্তার এবং আসামি মোঃ রাসেদকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ ও দশহাজার টাকা অর্থ দন্ড  প্রদান করেন আদালত। 

আসামী পক্ষে মামলা পরিচালনা করেন এড. নোমান ও এড. মাসুদ সালাউদ্দিন।


আরও খবর



পেটের দায়ে পেশা বদলাচ্ছে পরিবহণ শ্রমিকরা

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মইনুল ইসলাম মিতুল : চলমান অবরোধ-হরতালে যানবাহনে ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় আতঙ্কে নিরূপায় হয়ে পেশা পরিবর্তন করছেন পরিবহণ শ্রমিকরা। এর মধ্যে দূরপাল্লার বাসের শ্রমিকদের সংখ্যাই সবচেয়ে বেশি। জীবন বাঁচাতে বহু শ্রমিক ইতোমধ্যেই পরিবহণের চাকরি ছেড়ে হোটেলে, গার্মেন্টস, গ্যারেজ ও কৃষি কাজে যোগ দিয়েছেন। অনেকে দিনমজুরের কাজও করছেন। অস্থায়ীভাবে বিভিন্ন পেশায় জড়িয়ে পড়া শ্রমিকদের সংখ্যা হাজারো হতে পারে। পরিবহণের শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে এসব তথ্য জানা গেছে।

ঢাকার মহাখালী বাস টার্মিনালে শিপন (২৩) নামের এমনই এক পরিবহণ শ্রমিকের সঙ্গে কথা হচ্ছিল। তিনি বলেন, অভাবের তাড়নায় বাসের হেলপার হিসেবে কাজ শুরু করি। দুই মাস আগে ঢাকা-ময়মনসিংহ-ঢাকা রুটে যাতায়াতকারী সৌখিন পরিবহণের হেলপার হিসেবে যোগ দেই। দিনে একটি ট্রিপ দেওয়া যায়। আবার রাতে আরেকটি ট্রিপ দেই। দুটি ট্রিপে ৮০০ টাকা পাই। এর মধ্যে খাওয়া-দাওয়াসহ অন্যান্য খরচ আছে। সব শেষে কোনো কোনো দিন ৩০০ বা ৪০০ টাকা থাকে। সবদিনই রোজগার সমান হয় না। প্রতিমাসে গড়ে ১০ হাজার টাকা পর্যন্ত থাকে। এই দিয়েই সংসার চলে।

এরই মধ্যে রাজনৈতিক দলের হরতাল অবরোধ শুরু হলে একেবারে বেহাল অবস্থার সৃষ্টি হয়। দূরপাল্লার বাস যাতায়াত করে না বললেই চলে। আর বাস না চললে টাকা রোজগার বন্ধ। কারণ পরিবহণ শ্রমিকরা দিন হাজিরা অনুযায়ী টাকা পায়। ট্রিপ নাই, টাকাও নাই। অবরোধ-হরতালে মালিকরা গাড়ি বের করেন না। উল্টো গাড়ি ভালোভাবে পাহারা দিতে বলেন। অথচ দিন হাজিরার কোনো টাকাও দেন না। শুধু সামান্য দুই বেলা খাওয়ার জন্য মানবিক কারণে টাকা দেন। আবার কোনো কোনো মালিক তাও দেন না বলে পরিচিত অনেক হেলপারের কাছে শুনেছি।

হরতাল-অবরোধ শুরুর আগে গাড়ি যদি টার্মিনালের ভেতরে নিরাপদ জায়গায় পার্কিং করে রাখা যায়, তাহলে তো কথাই নেই। মালিক একেবারে নিশ্চিন্ত থাকেন। কোনো কোনো মালিক সত্যি সত্যিই গাড়ি ভেতরে রাখা হয়েছে কিনা, তা এসে দেখে যান। মালিক বুঝে যান, তার গাড়ি যেহেতু নিরাপদ জায়গায় আছে, সেহেতু গাড়িতে ভাংচুর বা অগ্নিসংযোগের কোনো সম্ভাবনা নেই। এমন পরিস্থিতিতে অধিকাংশ মালিকই গাড়ি তালা দিয়ে চাবি নিয়ে শ্রমিকদের বাড়ি চলে যেতে বলেন। কারণ হেলপার, সুপারভাইজার ও চালক থাকলে মানবিক কারণে তাদের টাকা দেয়ার বা হাত খরচ দেয়ার বিষয় থাকে। মালিকরা গাড়ি বন্ধ তো সবই বন্ধ। অর্থাৎ পরিবহণ শ্রমিকদের পেছনে বাড়তি টাকা খরচ করতে রাজি নন। এমন পরিস্থিতিতে পরিবহণ শ্রমিকরা বাধ্য হয়ে অন্য গাড়িতে করে ভেঙে ভেঙে বাড়ি চলে যেতে বাধ্য হন। এছাড়া আর কোনো উপায়ও থাকে না। কারণ থাকলেই খরচ।

 সড়ক পরিবহন শ্রমিক লীগের সভাপতি হানিফ খোকন বলেন, পেটের দায়ে অনেক পরিবহণ শ্রমিক হোটেলের বয় হিসেবে কাজ নিয়েছেন। অনেকেই গ্যারেজে কাজ নিয়েছেন। এছাড়া যেসব শ্রমিকের গ্রামের বাড়িতে জমি আছে, তারা কৃষি কাজ করছেন। অনেকেই আবার দিনমজুর হিসেবে কাজ করছেন। এমন অনেক সুপার ভাইজার ও চালককে দেখেছি এই পেশা ছেড়ে আপাতত গ্রামে গিয়ে কৃষি কাজ করছেন। অনেকেই দিনমুজুর বা অটো চালাচ্ছেন। কারণ অনেকের সঙ্গেই পেশাগত কারণে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ হয়। তারা কে কোথায় কেমন আছে বা কি করছে তা কথা প্রসঙ্গে জানা যায়।

সুপার ভাইজার ও চালকদের এছাড়া আর কোনো উপায়ও নেই। কারণ একজন সুপার ভাইজার সিঙ্গেল দুই বার আপ-ডাউন করলে সর্বোচ্চ এক হাজার টাকা পায়। আর চালক পায় ১৪শ টাকা। গাড়িই যেহেতু চলে না, সে ক্ষেত্রে পরিবহণ শ্রমিকদের রোজগার বন্ধ। এজন্য তাদের অনেকেই গ্রামের বাড়িতে চলে গেছেন। এছাড়া আর কোনো উপায় নেই। কারণ ঢাকায় বিভিন্ন বাসের ভেতরে থাকার সুযোগ থাকায় টাকা লাগে না। তবে খাওয়া দাওয়া করতে অনেক টাকা ।

হানিফ খোকনের ভাষ্য মতে, বহু শ্রমিক পরিবহণ সেক্টরের পেশা ছেড়েছেন। কারণ একদিকে রোজগার নেই। আরেক দিকে প্রাণের মায়া। সম্প্রতি যাত্রাবাড়িতে পার্কিং করে রাখা একটি বাসে আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা। এতে বাসের ভেতরে থাকা হেলপার জীবন্ত পুড়ে মারা যান। সবারই প্রাণের মায়া আছে। দূরপাল্লার বাসে ভয় আরও বেশি। কারণ রাতে বাস চলাচল করে। কে কোথা থেকে অন্ধকারের মধ্যে বাসে আগুন বোমা ছুড়ে মারবে, তার কোনো হদিস নেই। বাস মালিকের বাস পুড়ে যাবে। আর যাত্রী, হেলপার, সুপারভাইজার ও চালকের জীবন যাবে। চোরাগোপ্তা হামলা করে বাসে আগুন দেওয়ার কারণে পরিবহণ মালিকরা রাস্তায় বাস বের করতে চান না। আর শ্রমিকরাও জীবনের মায়ায় যানবাহন চালানোর সাহস পাচ্ছেন না।

অনেকটা কষ্টেই হানিফ খোকন বলছিলেন, সবারই তো জীবনের মায়া আছে! যাত্রীরা প্রাণের ভয়ে বাসে উঠেন না। বেঁচে থাকলে কিছু না কিছু করে জীবন পার করতে পারবে। ঘরে পিতা-মাতা ভাই বোন আছে।

পরিবহণ শ্রমিক লীগের তথ্য মতে, সারা দেশে পরিবহণ শ্রমিকের সংখ্যা এক কোটির উপরে। দূরপাল্লার প্রতিটি বাসে কমপক্ষে তিনজন করে শ্রমিক থাকেন। চালক, সুপারভাইজার ও হেলপার। তবে মালবাহী যানবাহনে শ্রমিকের সংখ্যা আরও বেশি। আর লেগুনা, হিউম্যান হলারে দুজন করে শ্রমিক থাকেন।

গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাবেশে ব্যাপক নাশকতার ঘটনা ঘটে। ওইদিন অনেক যানবাহন ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের কবলে পড়ে। এরপর থেকে বিএনপি-জামায়াত দেশব্যাপী অবরোধ ও হরতালের মতো কর্মসূচি পালন করছে। এসব কর্মসূচিতে যানবাহনে চোরাগোপ্তা হামলার ঘটনা ঘটছে। যাত্রীবাহী বাস বা মালবাহী কাভার্ড ভ্যান ছাড়াও বিভিন্ন ধরনের যানবাহন হামলাকারীদের মূল টার্গেটে পরিণত হয়েছে। এখন পর্যন্ত আড়াই শতাধিক যানবাহন ভাংচুর ও অগ্নিসংযোগের কবলে পড়েছে। হতাহত হয়েছেন যাত্রী, চালক, সুপারভাইজার, হেলপারসহ পরিবহণ সংশ্লিষ্ট অনেকেই। এমন পরিস্থিতিতে পরিবহণ মালিক ও শ্রমিকদের মধ্যে রীতিমত আতঙ্ক বিরাজ করছে। যে কারণে অবরোধ বা হরতালের দিন দূরপাল্লার বাস বা অন্যান্য যানবাহন চলাচল করছে না বললেই চলে। যেসব যানবাহন চলাচল করছে, তারা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নিতান্তই পেটের দায়ে যানবাহন নিয়ে রাস্তায় বের হচ্ছেন।

পরিবহণ সংশ্লিষ্টরা জানান, পুলিশ ও র‌্যাবের তরফ থেকে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচলের ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় নিরাপত্তা নিশ্চিত করার নিশ্চয়তা দিলেও পরিস্থিতির তেমন একটা উন্নতি হয়নি। আতঙ্কে পরিবহণ মালিকরা যেমন রাস্তায় যানবাহন বের করছেন না, তেমনি পরিবহণ শ্রমিকরাও জীবনের মায়ায় রাস্তায় যানবাহন নিয়ে বেরুতে সাহস পাচ্ছেন না।

বাংলাদেশ সড়ক পরিবহণ কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) তথ্য মতে, চলতি বছরের মে মাস পর্যন্ত সারা দেশে নিবন্ধিত যানবাহনের সংখ্যা প্রায় ৫৭ লাখ ৪২ হাজার। অনিবন্ধিত যানবাহনের সংখ্যা লাখ লাখ। যার সঠিক কোনো পরিসংখ্যান নেই। যদিও ২০২১ সালে জাতীয় সংসদে সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানিয়েছিলেন, ২০২০ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে ফিটনেসবিহীন গাড়ির সংখ্যা ছিল প্রায় ৫ লাখ। সারা দেশে ১১ হাজার ৭০৮ কিলোমিটার মহাসড়ক রয়েছে। মহাসড়কে নিয়মিত যাতায়াতকারী দূরপাল্লার যানবাহনের সংখ্যা ২১ লাখের বেশি।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




নওগাঁয় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সাথে পিকআপের ধাক্কা, চালক নিহত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় একটি পিকআপ নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার ধারের তালগাছের সাথে ধাক্কা লেগে  দূর্ঘটনাস্থলেই পিকআপ চালক রায়হান আলী (২৪) নামে এক যুবকের মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে। নিহত পিকআপ চালক রায়হান আলী হলেন, নওগাঁর পোরশা উপজেলার নোনাহার গ্রামের আব্দুর রাজ্জাক এর ছেলে। একই দূর্ঘটনায় চালকের পাশে বসে থাকা পিকআপের মালিক একই গ্রামের মৃত আবু তালেব এর ছেলে শহিদুল ইসলাম (২৬) গুরুতর আহত হয়েছেন। মর্মান্তিক এদূর্ঘটনাটি ঘটেছে বৃহস্পতিবার ভোরে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার চাঁন্দাশ বালিকা বিদ্যালয় মোড় নামক স্থানে।

স্থানীয়রা জানান, পিকআপটি মহাদেবপুর থেকে পোরশা যাওয়ার সময় পথিমধ্যে চাঁন্দাশ বালিকা বিদ্যালয় মোড়ে পৌছালে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশের একটি তালগাছের সাথে ধাক্কা লাগার পর ঘটনাস্থলেই পিকআপ চালক রায়হান আলীর মৃত্যু হয় এবং চাপা অবস্থায় থাকলে খবর পেয়ে মহাদেবপুর ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের লিডার আশরাফুর রহমানের নেতৃত্বে ফায়ার সার্ভিস কর্মীরা গিয়ে পিকআপ এর দরজা কেটে রায়হান আলীর মৃতদেহ উদ্ধার করেন এবং অপর পাশের দরজা কেটে গুরুতর আহত অবস্থায় পিকআপের মালিক শহিদুল ইসলামকে উদ্ধার করে মহাদেবপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে প্রেরণ করেন। 

দূর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোজাফফর হোসেন বলেন, এ ব্যাপারে আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। 


আরও খবর



ঈশ্বরদীতে যুবলীগ নেতাকে মধ্যযুগীয় কায়দায় নির্যাতনের অভিযোগ

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

পাবনা জেলা প্রতিনিধি:

গ্রুপিংয়ের শিকার হয়ে ঈশ্বরদী পৌরসভার ৩নং ওয়ার্ড যুবলীগের সাবেক সভাপতি রবিউল ইসলাম রবিকে পিটিয়ে আহত করে একটি পিস্তল হাতে ধরিয়ে দেওয়া হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন রবি’র স্ত্রী রোজিনা আক্তার। বুধবার (২২ নভেম্বর) উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে রোজিনা দাবি করে বলেন, ‘আমার স্বামী উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সাবেক মেয়র আবুল কালাম আজাদ মিন্টু ভাইয়ের সাথে রাজনীতি করার কারণে যুবলীগ নেতা মিলন চৌধুরীর আক্রোশে পড়ে। মঙ্গলবার রাত ১২ টার দিকে সাঁড়া গোপালপুর নিজ বাড়ি থেকে রবিউলকে মিলন চৌধুরীর ছোট ভাতিজা দীপ চৌধুরীর সাথে কয়েকটি মোটর সাইকেলে আসা একদল যুবক ডেকে নিয়ে যায়। রাত দেড়টার দিকে তিনি প্রতিবেশীদের কাছে খবর পান মিলন চৌধুরী ও তার লোকজন রবিউলকে পার্শ্ববর্তী রেল লাইনে  ফেলে রেখেছে। সেখানে গিয়ে তিনি জানতে পারেন তাকে অস্ত্রসহ পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে।

 তিনি বলেন, গতকাল রাতে রবিউলকে অফিসে নিয়ে জোরপূর্বক ছবি তুলে  মিলন চৌধুরীর সাথে যোগ দিয়েছেন বলে ফেসবুকে পোস্টও দেয় মিলনের অনুসারীরা। রবিউল এর প্রতিবাদ করায় তাকে মধ্যযুগীয় কায়দায় মারধোর করে রেললাইনে ফেলে হত্যার ভয় দেখিয়ে স্বীকোরোক্তি আদায় করে ফেসবুকে লাইভ করে তারা। এসময় তারা আবুল কালাম আজাদ মিন্টুর পক্ষ ত্যাগ করে মিলন চৌধুরীর পক্ষে রাজনীতি করার জন্য বলে। এতে রাজী না হলে পরে তারা রেললাইনের ওপর নিয়ে হাত-পা বেঁধে তার কাছ থেকে স্বীকোরক্তি আদায়ের চেষ্টা করে যে, মিলন, উজ্জল ও দ্বীপকে হত্যার জন্য আওয়ামী লীগ নেতা মিন্টু ও যুবলীগ নেতা যুবায়ের বিশ্বাস তাকে পাঠিয়েছে। আমার ফোন পেয়ে পুলিশ এসে রবিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। মিথ্যা নাটক সাজিয়ে স্বামীকে অন্যায়ভাবে মারধরের ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত এবং দোষিদের আইনের আওতায় নেওয়ার আবেদন জানিয়েছেন রোজিনা।

এসময় উপজেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি ও যুবলীগ নেতা যুবায়ের বিশ্বাস বলেন, আবুল কালাম আজাদ মিন্টুর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করা এবং মনোনয়ন ঘোষণার পূর্বমূহুর্তে ষড়যন্ত্রমূলকভাবে মিথ্যা নাটক সাজানো হয়েছে। সুষ্ঠু তদন্ত করে প্রকৃত দোষিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য তিনি আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সহযোগিতা কামনা করেন।

এদিকে, রবিউলকে নির্যাতনের একটি ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।  ভিডিওতে দেখা যায় , রবিউলকে হাত পা বেঁধে রেল লাইনে ফেলে পেটাচ্ছেন কয়েকজন যুবক। মিলন চৌধুরী রবিউলকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে তাকে নানা প্রশ্ন করছেন। জঙ্গলে ওঁত পেতে থাকা রবিউলের কাছে একটি আগ্নেয়াস্ত্র গুলিসহ পাওয়া গেছে জানিয়ে আবুল কালাম আজাদ মিন্টু ও জুবায়ের মিলন ও দীপকে হত্যার জন্য পাঠিয়েছেন কিনা জানতে চাইছেন। একপর্যায়ে, রবিউল তা স্বীকার করলে মিলন বলেন, মিন্টু ও জুবায়েরের সাথে  বিএনপির কয়েকজন কর্মী আওয়ামীলীগ শেষ করতে তাকে পাঠিয়েছেন। এ সময় রবিউল আওয়ামীলীগকে নির্যাতন করে শেষ করা যায়না বলে প্রতিবাদ জানালে আবারো মারের ভয় দেখানো হয় ।

তবে, আগ্নোয়াস্ত্র সহ রবিউলকে পুলিশে দেয়ার ঘটনাকে পরিকল্পিত নাটক বলে দাবি করেছেন উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক আবুল কালাম আজাদ মিন্টু। তিনি বলেন, মিলন চৌধুরীর কোন দলীয় পদ নেই। রবিউল আওয়ামীলীগের ত্যাগী কর্মী , সাবেক যুবলীগ নেতা। তার বিরুদ্ধে সন্ত্রাস, চাঁদাবাজির কোন অভিযোগ নেই। নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন সামনে রেখে আমার ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতেই আমার ও আমার অনুসারী জুবায়ের বিশ্বাসের নামে মিথ্যে অপবাদ দেয়া হচ্ছে। আমি নির্যাতনের তীব্র প্রতিবাদ জানাচ্ছি। একই সাথে ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করছি।

পুলিশ সূত্র জানায়, এলাকাবাসী এবং স্ত্রী রোজিনার ফোন পেয়ে সাঁড়াগোপালপুর এলাকায় রেল লাইনের ওপর থেকে রবিকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যাওয়া হয়। এসময় একটি দেশীয় ওয়ান সার্টারগান উদ্ধার হয়। তবে রবির বিরুদ্ধে থানায় কেউ কোন অভিযোগ দাখিল করেনি বলে জানা গেছে।

 ফেসবুকের লাইভ এবং রবিকে আহত অবস্থায় উদ্ধারের পর থানা পুলিশের তৎপরতা শুরু হয়। পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম, ডিবি এবং র‌্যাব ঈশ্বরদীতে অবস্থান নেয়। প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল বাতেন বলেন, পুলিশ, ডিবি এবং র‌্যাব প্রেসক্লাব এলাকায় আসার কারণে কেউ সংবাদ সম্মেলন করতে আসেনি। মিলন চৌধুরীর লোকজন পরে সংবাদ সম্মেলন স্থগিত করেছে।

এবিষয়ে মিলন চৌধুরী বলেন, আমি এবং আরও ৬-৭ জন রাতে মোটর সাইকেলে বাস টার্মিনালের অফিস থেকে বাড়ি ফেরার পথে পাতিবিলের তিনকোণা খাদ এলাকায় রবিসহ আরও ৫-৬জন ওৎ পেতে বসেছিল। আমার সঙ্গি-সাথিরা তাদের তাড়া করলে রবি ছাড়া অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে রবিকে সাড়া গোপালপুর সেন্টারের পাশে রেললাইনের ওপর নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। এসময় স্থানীয় লোকজন জমায়েত হয়ে রবিকে মারধর করে। জিজ্ঞাসাবাদে রবি জানায়, উজ্জল, দ্বীপ ও আমাকে গুলি করে মারার জন্য যুবায়ের বিশ্বাস তাদের পাঠিযেছে। পরে পুলিশ এসে রবিকে নিয়ে যায়। 

এবিষয়ে অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বিপ্লব কুমার গোস্বামী বলেন, অস্ত্রসহ রবিকে উদ্ধারের ঘটনার মধ্যে রহস্য আছে। রবির বিরুদ্ধে থানায় কোন অভিযোগ দায়ের বা মামলা হয়নি জানিয়ে তিনি বলেন, সুষ্ঠ তদন্ত করে প্রকৃত দোষিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।  


আরও খবর



অবরোধ ঘিরে বাজারে অস্থিরতা

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে ঘিরে রাজনৈতিক উত্তাপ বেড়ইে চলছে। এক দফা দাবিতে বিএনপিসহ সমমনা দলগুলোর পক্ষ থেকে দেওয়া হচ্ছে হরতাল-অবরোধের মতো কঠোর কর্মসূচি। ফলে বাজারে খাদ্যপণ্যের সরবরাহ ব্যাহত হচ্ছে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, এমন কর্মসূচি টানা চলতে থাকলে বাজারে সরবরাহ চেইন ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যা পরোক্ষভাবে ভোক্তাপর্যায়ে খাদ্যপণ্যের দাম আরও বেড়ে যেতে পারে।

এদিকে গত সপ্তাহে এক দিন হরতালসহ শেষ তিন কার্যদিবস সর্বাত্মক অবরোধ কর্মসূচি পালন করেছে বিএনপিসহ সমমনা রাজনৈতিক দল। এ সময় আন্তঃজেলা ও দূরপাল্লার পরিবহণ প্রায়ই বন্ধ ছিল। একইভাবে সীমিত আকারে চলেছে পণ্যবাহী ট্রাক। ফলে রাজধানীসহ সারা দেশে পণ্যে সরবরাহ সংকট দেখা দেয়। ফলে পেঁয়াজ-আলুসহ অতিপ্রয়োজনীয় বেশ কিছু পণ্যের দাম ৩০-৪০ শতাংশ বেড়ে যায়। যদিও এর আগে থেকেই এসব পণ্যের দাম ছিল স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি।

ব্যবসায়ীরা বলছেন, অবোরেধের মতো কর্মসূচিতে ট্রাক মালিকরা ঝুঁকি নিয়ে পণ্য পরিবহণ করতে চায় না। ফলে কাঁচাবাজারে পণ্যের সরবরাহ হ্রাস এবং দাম বৃদ্ধি শঙ্কা রয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত সপ্তাহের টানা তিন দিনের অবরোধে রাজধানীর বাজারে পণ্যের সরবরাহ অর্ধেকে নেমেছে। এ সময় বিক্রি কমার পাশাপাশি বেড়েছে দামও। অন্যদিকে দেশের অন্যতম প্রধান পাইকারি বাজার চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জের ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, তিন দিনের অবরোধে তাদের প্রায় দেড় হাজার কোটি টাকা লোকসান হয়েছে।

খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের সাংগঠনিক সম্পাদক জামাল হোসেন বলেন, তিন দিনের অবরোধে ব্যবসায়ীরা দোকান খোলা রাখলেও বিক্রি ছিল খুবই কম। তিন দিনে ব্যবসায়ীদের প্রায় ১,৫০০-২,০০০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে বলেও জানান তিনি।

ব্যবসায়ীরা জানান, প্রতিদিন চট্টগ্রাম বন্দরসহ সারা দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে ২৫০-৩০০ ট্রাক ভোগ্যপণ্য নিয়ে চাক্তাই-খাতুনগঞ্জ ও আসাদগঞ্জ বাজারে আসে। আবার একই সংখ্যক ট্রাক এবং গাড়ি দেশের বিভিন্ন জেলা পণ্য পরিবহণ করে। কিন্তু অবরোধ শুরু হওয়ার পর থেকে পণ্যবাহী ট্রাকের সংখ্যা ৬০-৭০ শতাংশ কমেছে।

ফায়ার সার্ভিসের তথ্যানুযায়ী, অবরোধে ৫০ টি অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে, যার মধ্যে বাস-ট্রাকসহ ৪১টি যানবাহন রয়েছে। কারওয়ান বাজার ট্রাক স্ট্যান্ডের পণ্যবাহী অনেক ট্রাক মালিক অবরোধের শুরুতে পণ্য পরিবহণ অব্যাহত রাখলেও শেষ দুই দিন বন্ধ রাখেন অনেকেই।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, পরিস্থিতি অবনতি হলে চলমান অবরোধেও পরিবহণ বন্ধ রাখবেন তারা। আতঙ্কের মধ্যে রয়েছেন ট্রাকচালকরাও।

এদিকে, রাজধানীসহ সারা দেশের বাজার দরে তিন দিনের অবরোধে লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে কাঁচাবাজারের বিভিন্ন পণ্যের দাম। লাগাতার এমন কর্মসূচি পরে প্রভাব ফেলতে পারে মুদিসহ অন্যান্য ভোগ্যপণ্যের দামেও।

অন্যদিকে চট্টগ্রাম বন্দরে প্রতিদিন গড়ে ৩-৪ কনটেইনার হ্যান্ডেল করে এবং ৫-৬ হাজার ট্রাক, কাভার্ড ভ্যান এবং প্রাইম মুভার খাদ্যসহ আমদানি পণ্য সারা দেশে পরিবহণ করে।

চট্টগ্রাম বন্দরের তথ্যানুযায়ী, তিন দিনের অবরোধে পরিবহণ সংকটে কনটেইনার ডেলিভারি ৩২ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। যা এখনো স্বাভাবিক হয়নি। এমন পরিস্থিতিতে ব্যবসায়ীদের দাবি, অন্তত খাদ্যপণ্য যেন চলমান আন্দোলন ও বিভিন্ন কর্মসূচির আওতামুক্ত রাখা হয়। তা না হলে বাজারে চরম সংকট দেখা দিতে পারে।


আরও খবর

উত্তাপ ভোগ্যপণ্যের বাজারে

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩

আবারও কমলো রেমিটেন্স

সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩




পুরাতন ল্যাপটপ, কম্পিউটার ক্রয় এর ক্ষেত্রে লক্ষ্যনীয় দিকসমূহ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

একুশ শতকে বর্তমানে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ছাড়া আমাদের জীবন অচল ই বলা চলে। আমাদের অনেক আর্থিক সামর্থ্য না থাকায় আমরা প্রায়ই পুরাতন কিংবা সেকেন্ড হ্যান্ড ল্যাপটপ /কম্পিউটার ক্রয় করে থাকি,ক্রয় করার ক্ষেত্রে যেসব বিষয় আমাদের লক্ষ্য রাখতে হবে ,তা নিচে তুলে ধরা হলঃ

• ল্যাপটপ বা কম্পিউটার এর ডকুমেন্টস ও কাগপজ পত্র অবশ্যই যাচাই করে নিবেন।

• সিস্টেম ইনফরমেশন অবশ্যই বিক্রেতার ভাষ্যের সাথে মিলেয়ে নিবেন।

• ব্যাটারি হেলথ ও চার্জার চেক করে নিন।

• চার্জ হচ্ছে কিনা যাচাই করুন।

• যেকোনো ব্রাউজার থেকে  ডিসপ্লে চেকার দিয়ে ডিসপ্লে চেক  করুন।

• অনলাইন কি বোর্ড টেস্টার থেকে কিবোর্ড এর সব বোতাম চেক করে নিন।

• টাস্ক ম্যানেজার থেকে পিসি/ল্যাপটপ এর পার্ফমান্স যাচাই করুন।

• ক্যামেরা যাচাই করুন।

• সাউন্ড স্পিকার টেস্ট করে দেখে নিন।

• ইউ এস বি পোর্ট ও ল্যান,ভিজিএ পোর্ট চেক করে নিন।

উক্ত বিষয়গুলা বিবেচনা করে কম্পিউটার বা ল্যাপটপ ক্রয় করলে আমরা নানাবিধ সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে পারি। 

- কাউসার আহমেদ মাসুম 

বি এস সি (কম্পিউটার বিজ্ঞান এবং প্রকৌশলী),এম ,এস,সি ,পি ,এম ,আই,টি(জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়)

সহকারি আইটি সাপোর্ট ।নন্দন পার্ক লিমিটেড


আরও খবর

CMOS(সিমোস) কি?এবং এর কাজের বর্ননা

শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩

বিল বাকি থাকায় ইন্টারনেটের গতি ধীর

শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩