Logo
শিরোনাম

পরকিয়া সম্পর্ক থেকে বিয়ে' দন্দ মেটাতে জীবন দিলো স্বামী-স্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৯ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় ঘরে স্ত্রী ও দু' সন্তান থাকার পরও সুমন হোসেন (৩০) নামের এক যুবক দু' সন্তানের জননী গোলাপী আক্তার (৩০) এর সাথে পরকিয়া প্রেমে জড়িয়ে পড়েন। এক পর্যায়ে সেই সম্পর্ক স্থায়ী করতে গোপনে তারা দু'জন বিয়ে করেন। বিয়ের পর বউ কে ঘরে নিয়ে তোলার পরই সুমন হোসেন এর পরিবারে শুরু হয় দন্দ-বিবাদ। আর সেই দন্দ বিবাদ মেটাতে সুমন হোসেন ও গোলাপি আক্তার   

(স্বামী-স্ত্রী) দু'জন গ্যাস বড়ি সেবন করে আত্মহত্যা করেছেন। মর্মান্তিক ঘটনাটি ঘটেছে নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার চেরাগপুর ইউনিয়ন এর বড়াইল গ্রামে।

নিহত স্বামী স্ত্রী হলেন, বড়াইল গ্রামের

আঃ রাজ্জাক এর ছেলে সুমন হোসেন (৩০) ও তার স্ত্রী গোলাপী আক্তার (৩০)। স্থানিয় ইউপি সদস্য তাছির প্রতিবেদক কে বলেন, সুমন হোসেন এর ঘড়ে স্ত্রী সহ ১০ বছর বয়সী ছেলে এবং ৬ বছর বয়সী এক মেয়ে দু'জন সন্তান থাকার পরও সে পরক্রিয়ায় জড়িয়ে ফের বিয়ে করার পর পরিবারে বিবাদ-দন্দ শুরু হলে স্বামী-স্ত্রী গ্যাস বড়ি পান করে আত্নহত্যা করেন।

অপরদিকে নিহত দু' জনের পরিবার, স্বজন ও থানা পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সুমন হোসেন তার প্রথম স্ত্রী খাতিজা বেগম কে না জানিয়ে সরস্বতীপুর গ্রামের মৃত মতিন মিস্ত্রির স্বামী পরিতাক্তা মেয়ে ও দু' সন্তানের জননী গোলাপী আক্তার কে গোপনে এক সপ্তাহ পূর্বে বিয়ে করার পর  নওহাটামোড় বাজারে একটি ভাড়া বাসায় বসবাস করলেও গত মঙ্গলবার সুমন এর প্রথম স্ত্রী খাদিজা দু' সন্তান সহ তার বাবার বাড়ি বেড়াতে গেলে এ সুযোগে সুমন তার ছোট বউ গোলাপি কে বাড়িতে (ঘরে) এনে তোলেন। বুধবার বিকেলে খাদিজা বাড়িতে ফিরে আসার পর থেকেই স্বামীর গোপন সম্পর্ক, বিয়ে ও নতুন বউকে এনে ঘরে তোলা নিয়ে ঝগড়া-বিবাদ চলছিলো তাদের মাঝে। তারা রাতের খাবার এক সাথে খাই। পারিবাকি দ্বন্দ্বে রাত ৯টার দিকে সুমন হোসেন ও গোলাপী আক্তার গ্যাস বড়ি সেবন করলে প্রতিবেশীরা জানতে পেরে তাদের উদ্ধার পূর্বক রাত ১১টার দিকে নওগাঁ সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মাত্র কয়েক ঘন্টার ব্যবধানে বৃহস্পতিবার পূর্বরাত সারে ১২টার দিকে গোলাপী আক্তার ও রাত ২ টার দিকে সুমন হোসেন স্বামী-স্ত্রী দু' জনের মৃত্যু হয়। এব্যাপারে

নওগাঁ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতাল এর

ডাঃ আবু আনসারি জানান, হাসপাতালে নিয়ে আসার পর দু' জনের অবস্থা খুবই ঝুকি ছিলো। তাদের অবস্থা আশংকা জনক অবস্থায় হাসপাতাল থেকে রেফার্ড করার প্রক্রিয়া করা হলেও রোগীর স্বজনরা অন্যত্র নিতে অপরগতা জানালে এক পর্যায়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় দু' জনের মৃত্যু হয় বলেও জানান তিনি।

দু' জনের মৃত্যুর সত্যতা নিশ্চিত করে

নওগাঁর মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ রুহুল আমিন বলেন, পারিবারিক দ্বন্দ্বে গ্যাস ট্যাবলেট সেবন করে আত্মহত্যা করেছেন বলে প্রাথমিক ভাবে জানাগেছে। তারপরও ঘটনাটি আমরা তদন্ত করছি। ময়না তদন্তের পর দুটি মৃতদেহ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।


আরও খবর



বুধবার থেকে ৬৪ জেলায় ট্রাকে মিলবে টিসিবির পণ্য

প্রকাশিত:সোমবার ০৩ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

নিম্নআয়ের মানুষের জন্য সুবিধা নিশ্চিত করতে বুধবার (৫ মার্চ) থেকে ৬৪ জেলায় ভ্রাম্যমাণ ট্রাকে টিসিবির পণ্য বিক্রি শুরু হবে বলে জানিয়েছেন বাণিজ্য উপদেষ্টা শেখ বশিরউদ্দীন।

স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে টিসিবির পণ্য বিক্রয় সংক্রান্ত এক ভার্চুয়াল সভায় জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে বাণিজ্য উপদেষ্টা এ কথা বলেন।

ইতোমধ্যে এ কার্যক্রম ছয় জেলায় চলমান আছে। নতুন করে ৫৬ জেলায় কার্যক্রম যুক্ত হবে।

শেখ বশিরউদ্দীন বলেন, এক কোটি প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর কাছে টিসিবির পণ্য পৌঁছে দিতে চায় সরকার। সে ক্ষেত্রে প্রকৃত উপকারভোগী বাছাইয়ে জেলা প্রশাসকদের ভূমিকা রাখতে হবে। আগামী ১৭ মার্চের মধ্যে সব উপকারভোগীকে স্মার্ট কার্ড পৌঁছে দিতে জেলা প্রশাসকদের প্রতি আহ্বান জানান তিনি।

জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে বাণিজ্য উপদেষ্টা বলেন, ৫৭ লাখ উপকারভোগী স্মার্ট কার্ডের মাধ্যমে পণ্য পাবে। যাদের এখনো স্মার্টকার্ডের কার্যক্রম শেষ হয়নি, কিন্তু তালিকায় নাম আছে তারাও পণ্য পাবে। এছাড়া ৬৪ জেলায় ট্রাকসেলের মাধ্যমে সর্বসাধারণের মাঝে আগামী ৫ মার্চ থেকে পণ্য বিক্রি করা হবে।

তিনি বলেন, রমজানে কেউ যেন মজুতদারি করতে না পারে জেলা প্রশাসকদের সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে। একই সঙ্গে ভোক্তারা যেন পুরো মাসের বাজার একসঙ্গে না করে সে বিষয়েও অনুপ্রাণিত করতে হবে। পুরো মাস বা সাতদিনের পণ্য একসঙ্গে কিনলে সরবারহ সংকটে কেউ কেউ দাম বাড়িয়ে নেয়।

তিনি বলেন, আমরা ন্যায় প্রতিষ্ঠা করতে চাই। কারো প্রতি জুলুম করা হবে না, তবে কেউ জুলুম করলে তাকে ছাড় দেওয়া হবে না।

এ সময় অন্যায় প্রতিরোধে জেলা প্রশাসকদের সর্বশক্তি নিয়োগের আহ্বান জানান তিনি।

তিনি বলেন, সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার একদম প্রাথমিক ধাপ টিসিবির মতো সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থার উপকারভোগী নির্বাচন করা। এটি নিশ্চিত করতে পারলে মানুষের মধ্যে আপনাদের (জেলা প্রশাসকদের) গ্রহণযোগ্যতা বাড়বে। মানুষ আপনাদের সম্মান দেবে।

এসময় বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবুর রহমান, অতিরিক্ত সচিব (রপ্তানি) মো. আব্দুর রহিম খান, টিসিবি চেয়ারম্যান বিগ্রেডিয়ার জেনারেল মোহাম্মদ ফয়সল আজাদসহ বিভিন্ন বিভাগের বিভাগীয় কমিশনার ও ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসক ভার্চুয়ালি অংশ নেন।


আরও খবর



পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে আক্রমণের শিকার হচ্ছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২১ মার্চ ২০২৫ |

Image

পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বললেন, ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের কারণে পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে মানুষের আক্রমণের শিকার হচ্ছে।

তিনি বলেছেন, ‘৫ আগস্ট-পরবর্তী অপরাধী পুলিশ সদস্যদের বিচারের আওতায় এনে ও সরিয়ে দিয়ে পুলিশ বাহিনীকে স্বগৌরবে ফেরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এরপরও আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ বাধার মুখে পড়ছে, পুলিশের ওপর আক্রমণ করা হচ্ছে। উল্টো পথে যান চলাচল বন্ধে ব্যবস্থা নিতে গিয়ে ট্রাফিক পুলিশের ওপর সাইকেল চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এগুলো বন্ধ করতে হবে।

রংপুরে একটি কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আইজিপি এসব কথা বলেন। ‘দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালাটি রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের মিলনায়তনে আয়োজন করা হয়।

আইজিপি বলেন, ‘নাগরিক সমাজের প্রতি আমার অনুরোধ, পুলিশকে আপনারা আবার কাছে টেনে নিন। পুলিশকে কাজ করতে সহায়তা করেন। দেশে বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেছে, পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে মানুষের আক্রমণের শিকার হচ্ছে। এটা আবেগের বিষয়। হয়তোবা তাদের অতীত স্মৃতি মনে করে দেয় যখন পুলিশ অন্যায়ভাবে মানুষের ওপর আক্রমণ করেছে, অন্যায় আচরণ করেছে এবং গণবিরোধী আচরণ করেছে।

পুলিশকে আবার মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে উল্লেখ করে আইজিপি বলেন, ‘৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে আমরা চেষ্টা করছি যারা অপরাধী (পুলিশ), তাদের বিচারের আওতায় এনে ও সরিয়ে দিয়ে পুলিশকে আবার স্বগৌরবে ফিরিয়ে আনতে, কর্মক্ষম করে তুলতে।’

বাহারুল আলম আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের মামলাগুলো সঠিক তদন্ত ও বিচারের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে হবে। যদি নিষ্পত্তি না করা হয় এবং মানুষ যদি ন্যায়বিচার না পায়, তাহলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না। এ জন্য বিচারক, সরকারি কৌঁসুলি, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সবার একটি সম্মিলিত প্রয়াসের দরকার।

কর্মশালায় রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার শহিদুল ইসলাম, রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি আমিনুল ইসলাম, রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মজিদ আলী, আট জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জেলা ও দায়রা জজ, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক, সরকারি কৌঁসুলি ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা (ওসি) উপস্থিত হয়েছেন।


আরও খবর



নারী-শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনে নীতিগত সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনীর ব্যাপারে নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে সরকার।  রাজধানীর বেইলি রোডের ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে আয়োজিত এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এ কথা জানান বন ও পরিবেশ বিষয়ক উপদেষ্টা রিজওয়ানা হাসান।

তিনি জানান, এদিন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে এক বিশেষ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

এর আগে, গত বুধবার (১২ মার্চ) ধর্ষণ মামলার তদন্ত ও বিচারের সময় কমিয়ে অর্ধেক করতে সংশোধিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে বলে জানান আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।

সচিবালয়ে ধর্ষণবিরোধী মঞ্চের নেত্রীদের সঙ্গে বৈঠকের পর ওই দিন আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা গত ১০ মার্চ এবং ১১ মার্চ সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে পরামর্শ সভা করেছি। আমরা একটা খসড়া (সংশোধিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন) আইন করেছি, সেটি আজ আমরা সার্কুলেট করছি কিছু কিছু স্টেকহোল্ডারের কাছে। যতদ্রুত সম্ভব আমরা আইনটি কঠোর করার চেষ্টা করবো। ধর্ষণের মামলার বিচার যাতে শুধু দ্রুত নয়, বিচারটা যাতে নিশ্চিত হয় এবং যথাযথ হয়-আমি এগুলো তাদের বলেছি।

খসড়া আইন অনুযায়ী, ধর্ষণের মামলা তদন্তের সময় ৩০ দিন থেকে কমিয়ে ১৫ দিন এবং মামলার বিচার কাজ শেষ হওয়ার সময় ১৮০ দিন থেকে কমিয়ে ৯০ দিন করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিচারক যদি মনে করেন তবে ডিএনএ রিপোর্ট ছাড়াই মেডিকেল সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে মামলার বিচারকাজ ও তদন্তকাজ চালাতে পারবেন।


আরও খবর



জোভানের প্রেম ও বিয়ের গল্প!

প্রকাশিত:বুধবার ১৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

বলাই বাহুল্য, জোভান-তটিনী অনস্ক্রিন ভালোই রসায়ন জমিয়ে তুলেছেন। তবে এবারের ঈদে যেন এই জুটি আরও এক ধাপ এগিয়ে নিলেন নিজেদের। যার শেষ নজির হচ্ছে প্রিয় প্রিয়সীনি নাটক।

সিএমভির ব্যানারে নির্মিত ঈদের বিশেষ এই নাটকটির চিত্রনাট্য ও নির্মাণ করেছেন মাহমুদ মাহিন। সিনেমাটোগ্রাফিতে ছিলেন মোস্তাক মোরশেদ। যেখানে জোভানের প্রিয় প্রিয়সীনি চরিত্রে হাজির হচ্ছেন তটিনী।

প্রিয় প্রিয়সীনি নাটকে জোভান অভিনয় করেছেন প্রবাসী ইকবালের চরিত্রে। যিনি ৩ মাসের ছুটি নিয়ে গ্রামে এসেছেন বিয়ে করার জন্য। কিন্তু শিল্পী নামের যে পাত্রীকে ইকবালের পছন্দ হয়েছে, তার পরিবার আবার মানতে নারাজ বিয়ের ৩ মাস পর ইকবালের বিদেশ চলে যাওয়ার বিষয়টি।

এটা গল্পের শুরু মাত্র। ভেতরে ও শেষে রয়েছে অনেক নাটকীয়তা। নির্মাতা মাহমুদ মাহিন জানান, গল্পটির সঙ্গে অবিবাহিত প্রবাসীদের প্রায় সবারই জীবনের ছায়া রয়েছে। কারণ প্রবাসীরা এমন জটিলতায় প্রায় সবাই পড়েন। তবে এখানে সেই জটিলতা ছাড়াও নিখাদ প্রেমের একটা দারুণ গল্পও রয়েছে।

নাটকটির প্রযোজক-পরিবেশক এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু জানান, প্রিয় প্রিয়সীনিসহ মোট ২০টি নাটক এবারের ঈদে মুক্তি পাচ্ছে সিএমভির ব্যানারে। যা চাঁদরাত থেকে নিয়মিত উন্মুক্ত হবে প্রতিষ্ঠানটির অফিসিয়াল ইউটিউব চ্যানেলে। 


আরও খবর



হিযবুত তাহরীরের কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

নিষিদ্ধ ঘোষিত উগ্রবাদী সংগঠন হিযবুত তাহরীর আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে শুরু করেছে। এই পরিপ্রেক্ষিতে সংগঠনটির প্রতি হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছে পুলিশ সদর দফতর। জানিয়েছে, হিযবুত তাহরীর নিষিদ্ধ সংগঠন। আইন অনুযায়ী তাদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।৭ মার্চ এক ক্ষুদে বার্তায় এই হুঁশিয়ারি দেয় পুলিশ সদর দফতর।

পুলিশ সদর দফতরের বার্তায় বলা হয়, হিযবুত তাহরীর একটি নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন। আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, জননিরাপত্তার প্রতি হুমকি বিবেচনায় সরকার ২০০৯ সালের ২২ অক্টোবর হিযবুত তাহরীরকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে। এরপর থেকে সংগঠনটির যেকোনো কার্যক্রম বেআইনি হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে। নিষিদ্ধ সংগঠনগুলোর যেকোনো প্রচারণামূলক কার্যক্রম কঠোর নজরদারিতে রয়েছে এবং প্রয়োজন হলে তা দমনে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

এদিকে নিষিদ্ধ হিযবুত তাহরীর ‘মার্চ ফর খিলাফাহ’ কর্মসূচি ঘোষণা করায় কঠোর অবস্থানে রয়েছে পুলিশ। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে নেওয়া হয়েছে কড়া নিরাপত্তাব্যবস্থা।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানা এলাকা থেকে হিযবুত তাহরীরের তিন সক্রিয় সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে ডিএমপির সিটিটিসি ইউনিট। তারা হলেন- মনিরুল ইসলাম (৪০), মোহতাসিন বিল্লাহ (৪০) ও মাহমুদুল হাসান (২১)।

সিটিটিসি সূত্র জানায়, রাতে উত্তরা পশ্চিম থানাধীন সেক্টর-১১ ও সেক্টর-১২ এলাকায় হিযবুত তাহরীরের কতিপয় সক্রিয় সদস্য ৭ মার্চ বায়তুল মোকাররাম মসজিদ এলাকায় ‘মার্চ ফর খিলাফাহ’ নামক একটি সমাবেশ পালনের বিষয়ে গোপন পরিকল্পনা করছে। এমন খবরে সিটিটিসির টিম ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের গ্রেপ্তার করে। গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে উত্তরা পশ্চিম থানায় সন্ত্রাস দমন আইনে মামলা হয়েছে।

সিটিটিসি সূত্র আরও জানায়, গ্রেপ্তারকৃতরা প্রত্যেকে নিষিদ্ধ ঘোষিত সংগঠন হিযবুত তাহরীরের সক্রিয় সদস্য মর্মে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেছে এবং তাদের কাছ থেকে জব্দকৃত আলামত থেকে প্রাথমিকভাবে এর সত্যতাও পাওয়া গেছে। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর