Logo
শিরোনাম

রাজাপুরে স্কুলে ঝুলছে তালা, দুই স্কুলের শিক্ষকদের শোকজ

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান 

ঝালকাঠির রাজাপুরের গালুয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৪৫ নং গালুয়া দূর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে গিয়ে উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা দেখতে পেলেন দুই স্কুলে তালা ঝুলছে। এ ঘটনায় দুই স্কুলের শিক্ষকদের ৩ দিনের মধ্যে কারন দর্শানোর নোটিশ দিয়েছেন ইউএনও রাহুল চন্দ। অভিযোগে জানা গেছে, নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে উপজেলা বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষকরা ইচ্ছেমত স্কুলে আসা-যাওয়া করেন ও দুপুরের পর কিছু কিছু স্কুলে ক্লাস না করিয়ে ছুটি দিয়ে দিচ্ছেন। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে উপজেলার গালুয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৪৫ নং গালুয়া দূর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শনে গিয়ে উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা সত্যতা পান এবং দুই স্কুলে তালা ঝুলতে দেখে হতবাক হন। কারন দর্শানোর নোটিশ সূত্রে জানা গেছে, গত ১৩ বুধবার দুপুর সাড়ে ৩ টার সময় গালুয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৪৫ নং গালুয়া দূর্গাপুর সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় সরেজমিনে পরিদর্শনে গেলে প্রধান শিক্ষক, সহকারী শিক্ষক, কর্মচারী ও কোন শিক্ষার্থীর উপস্থিতি পাওয়া যায়নি এবং সকল শ্রেণীকক্ষ তালাবদ্ধ ছিল। যা সরকারী বিধি ভঙ্গের সামিল। কর্তব্যকর্মে অবহেলার কারনে কেন আপনার এবং আপনার অধীনস্থ শিক্ষকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের সুপারিশ গ্রহণ করা হবে না তার কারন আগামী ৩ তিন কার্য দিবস (১৮ নভেম্বর) মধ্যে জবাব দিতে বলা হয়। জানা গেছে, গালুয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ১৭ জন শিক্ষক কর্মচারি মাসে ৩ লাখ ৮০ হাজার  টাকা বেতন উত্তোলন করেন এবং ওই স্কুলে শিক্ষার্থী রয়েছে ২০৯ জন। এ বিষয়ে গালুয়া ইউনিয়ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবিএম রিয়াদুল আলম জানান, স্কুলের ফলাফল প্রকাশ দিবস থাকায় একটানা স্ক¬াস করিয়ে ৩ টার দিকে ছুটি দেয়া হয়েছে। যথাযথভাবে শোকজের জবাব দেয়া হয়েছে। ৪৫ নং গালুয়া দূর্গাপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সৈয়দ মুহাম্মদ ইশা জানান, শিক্ষক কম ছিল, তারা ক্লান্ত হয়ে গেছিলো। তাছাড়া বিদ্যালয়ে নারিকেল গাছ রোপনের জন্য কিছুটা আগে ছুটি দেয়া হয়েছিলো। শোকজের জবাব দেয়া হচ্ছে। এ বিষয়ে ইউএনও রাহুল চন্দ জানান, দুই বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের শোকজ করা হয়েছে, জবাব যুক্তিযুক্তভাবে না দিতে পাররে তাদের বিরুদ্ধে নিয়মানুয়ায়ী ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর



বার্ড ফ্লু আতঙ্কে জরুরি অবস্থা জারি ক্যালিফোর্নিয়ায়

প্রকাশিত:শুক্রবার ২০ ডিসেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বার্ড ফ্লু ভাইরাসের আতঙ্কে যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে। স্থানীয় সময় বুধবার (১৮ ডিসেম্বর) অঙ্গরাজ্যটির গভর্নর গ্যাভিন নিউজম এক বিবৃতিতে জরুরি অবস্থা জারির ঘোষণা দেন। খবর সিবিএস নিউজের।

গভর্নর গ্যাভিন নিউজম বিবৃতিতে জানান, সরকারি সংস্থাগুলো যাতে বার্ড ফ্লুর প্রাদুর্ভাব রোধে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে পারে সেজন্য রাজ্যজুড়ে জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে।

মার্কিন সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন লুইসিয়ানায় প্রথম একজন গুরুতর বার্ড ফ্লু আক্রান্ত ব্যক্তির খবর জানিয়েছে।

ক্যালিফোর্নিয়ার স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা এখন পর্যন্ত অঙ্গরাজ্যটিতে ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে বার্ড ফ্লু ছড়িয়ে পড়ার কোনো ঘটনা পায়নি বলে জানিয়েছে।

যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টারস ফর ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশন (সিডিসি) জানিয়েছে, দেশটির ১৬টি অঙ্গরাজ্যে মোট ৬১ জনের দেহে বার্ড ফ্লু আক্রান্তের ঘটনা রেকর্ড করেছে-যার ৩৪টিই ক্যালিফোর্নিয়ায়।


আরও খবর



গাজায় মোট নিহত ৪৫ হাজার ৪৩০ ছাড়াল

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় ৩৭ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও ৯৮ জন। শুক্রবার সন্ধ্যায় এক বিজ্ঞপ্তিতে তথ্য জানিয়েছে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়। খবর আল জাজিরা।

স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান অনুসারে, বৃহস্পতি-শুক্রবারেরর সর্বশেষ অভিযানের পর গাজায় মোট নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ৪৫ হাজার ৪৩৬ জনে। এছাড়া অভিযানে পর্যন্ত আহত হয়েছেন লাখ হাজার ৩৮ জন ফিলিস্তিনি। নিহত আহতের প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি। কারণ ভবনের ধ্বংস্তূপের তলায় অনেকে চাপা পড়েছেন। প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম জনবলের অভাবে তাদের উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি, উল্লেখ করা হয়েছে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের শুক্রবারের বিবৃতিতে।

প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের অক্টোবর ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে চালানোর পর হামাসকেযথাযথ শিক্ষাপ্রদান এবং জিম্মিদের মুক্ত করতে ওই দিন থেকেই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী, যা এখনও চলছে।


আরও খবর



শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ঘাতকদের ক্ষমা নেই’ :রুহিন হোসেন প্রিন্স

প্রকাশিত:শনিবার ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

১৪ ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে ঢাকার রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে বীর শহীদদের প্রতি বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)র পক্ষ থেকে শ্রদ্ধা জানানোর পর উপস্থিত সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে (সিপিবি)’র সাধারণ সম্পাদক ও বাম গণতান্ত্রিক জোটের অন্যতম নেতা রুহিন হোসেন প্রিন্স গত ৫৪ বছরে বুদ্ধিজীবী হত্যার বিচার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে, অবিলম্বে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন করা এবং সম্প্রতি মুক্তিযুদ্ধের যেসব স্মারক চিহ্ন ধ্বংস করা হয়েছে তা পুনঃর্নিমাণের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, শহীদ বুদ্ধিজীবীদের ঘাতকদের ক্ষমা নেই। এসব হত্যাকাণ্ডের বিচার না হওয়া পর্যন্ত আমরা বিচার দাবি করেই যাব।

তিনি বলেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি বাহিনীর অন্যতম ঘাতক মেজর জেনারেল রাও ফরমান আলীর পরিকল্পনায় আলবদর, আল সামস, রাজাকার বাহিনী দেশের শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবীদের হত্যার পরিকল্পনা করে। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের আগে ১০ ডিসেম্বর থেকে ১৪ ডিসেম্বরের মধ্যে এই হত্যাযজ্ঞ সংগঠিত করা হয়। হত্যাকাণ্ডের নেতৃত্ব দেয় আল বদর বাহিনীর চৌধুরী মইনুদ্দিন আশরাফুজ্জামান খান। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ এই হত্যাকাণ্ড শুরু হলেও পরবর্তীতে ওই সময় (১৪-১৬ ডিসেম্বর) ভয়াবহ রূপ নেয়।

মুক্তিযুদ্ধের  বিজয় যখন নিশ্চিত তখন এ ধরনের হত্যাযজ্ঞ সংগঠিত করা হয় যাতে স্বাধীন দেশ পুনর্গঠনে এসব বুদ্ধিজীবীরা যেন অবদান না রাখতে পারে।

তিনি আরও বলেন, আজ অনেকে মুক্তিযুদ্ধ এবং দীর্ঘদিন ধরে গড়ে তোলা এই আন্দোলনকে নানাভাবে বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। আবার গণতন্ত্রহীনতা ও স্বৈরাচারী ক্ষমতা রক্ষার জন্য বিগত দিনের শাসকরা মুক্তিযুদ্ধকে অপব্যবহার করেছে। এ অবস্থার অবসান ঘটাতে মুক্তিযুদ্ধ ও তার দীর্ঘ লড়াইয়ের ইতিহাসের প্রকৃত তথ্য এবং দেশ-বিদেশের শত্রু মিত্রদের অবস্থান দেশবাসীর সামনে, বিশেষ করে নতুন প্রজন্মের সামনে তুলে ধরা জরুরি কর্তব্য হয়ে পড়েছে। 

তিনি বলেন, এখনকার সময় আমাদের অন্যতম কর্তব্য হলো-মূক্তিযুদ্ধের চেতনা ও ২০২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানের আকাক্সক্ষায় অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক, বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ে তোলা। পূর্ণ গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠা, ব্যবস্থা বদলের সংগ্রাম অগ্রসর করে সিপিবি ও বামপন্থীরা নীতিনিষ্ঠ অবস্থানে থেকে এই কাজটি করে চলেছে।

তিনি বলেন, আমরা বিভিন্ন সময়ে বুকের রক্ত দিয়ে বিজয়ী হই। কিন্তু আমাদের বিজয় ছিনতাই হয়ে যায়। ব্যবস্থা বদল ছাড়া এই বিজয় আমরা ধরে রাখতে পারব না। সেই ব্যবস্থা বদলের সংগ্রাম অগ্রসর করতে সচেতন দেশবাসীকে এগিয়ে আসতে হবে।

বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) আজ ১৪ ডিসেম্বর ২০২৪, শনিবার, সকাল ৯টায় রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মধ্য দিয়ে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়। 

এ সময় সাধারণ সম্পাদক রুহিন হোসেন প্রিন্স, কন্ট্রোল কমিশনের চেয়ারম্যান মাহবুব আলম, প্রেসিডিয়াম সদস্য অনিরুদ্ধ দাশ অঞ্জন, কোষাধ্যক্ষ ডা.ফজলুর রহমান, সম্পাদক কাজী রুহুল আমীন, লূনা নুর, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য আহসান হাবিব লাভলু, মানবেন্দ্র দেব, লাকী আক্তার, জাহিদ হোসেন খান, সাদেকুর রহমান শামীম, ঢাকা উত্তরের নেতা মোতালেব হোসেন, ঢাকা দক্ষিণের নেতা সাইফুল ইসলাম সমীর, আখতার হোসেনসহ নেতাকর্মীর উপস্থিত ছিলেন।

এরপর শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যার বিচার ও সাম্প্রদায়িক গণতান্ত্রিক বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার আহ্বান জানিয়ে বাম গণতান্ত্রিক জোট আয়োজিত বধ্যভূমি থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার পর্যন্ত পদযাত্রায় সিপিবির বিভিন্ন কর্মীরা অংশ নেন

মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে সিপিবির শ্রদ্ধা নিবেদন

এছাড়া সকাল ৯টায় মিরপুর শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি)’র পক্ষ থেকে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। 

এ সময় পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক, ঢাকা উত্তরের সভাপতি ডা. সাজেদুল হক রুবেল, মিরপুরের পার্টি নেতা রিয়াজ উদ্দিন, সালামাত উল্লাহ, রাসেল ইসলাম সুজন, আলী কাউসার মামুন, প্রলয় মৈত্র, জামাল হোসেনসহ নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর

উজ্জীবিত খালেদা জিয়া

শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫




উগ্রবাদ নির্মূলে আলেম-ওলামা ও পীর-মাশায়েখগণকে এগিয়ে আসতে হবে

প্রকাশিত:শনিবার ২১ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

ইসলাম শান্তি ও সম্প্রীতির ধর্ম, কোন ধর্মেই সন্ত্রাস ও জঙ্গীবাদের স্থান নেই। জঙ্গীরা ইসলামকে দুনিয়ার সামনে এক নিষ্ঠুর ধর্ম হিসেবে উপস্থাপনের ষড়যন্ত্র করছে। চরমপন্থীরা নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য মসজিদের ভিতরেও জিহাদ শব্দের ভুল ব্যাখ্যা করে। যারা জঙ্গীবাদ ও উগ্রবাদী কর্মকান্ডের সঙ্গে যুক্ত তারা নিজেরা ধর্মের অর্থ জানে না, কোরআনের অর্থ জানে না; জানে না জিহাদের অর্থও। অন্ধকারের এই অপশক্তিকে প্রতিরাধ করতে দেশের ধর্মপ্রাণ আলেম-ওলামা ও পীর-মাশায়েখবৃন্দকে এগিয়ে আসতে হবে। ধর্মীয় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসহ শিক্ষা ব্যবস্থার সঙ্গে যুক্ত সকল ধরণের প্রতিষ্ঠান ও প্রতিষ্ঠানের কর্ণধারকেও আনতে হবে সরকারের নজরদারির আওতায়। শুক্রবার (২০ ডিসেম্বর) রাতে নরসিংদী রায়পুরা আদিয়াবাদ উত্তর, আদিয়াবাদ দরবার শরিফে হযরত শাহসুফি খাজা আব্দুল আউয়াল শাহ্ চিশতী (রহঃ)'র ১৯ তম বার্ষিক ওরস শরীফ উপলক্ষে আয়োজিত মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন মাইজভান্ডার দরবার শরীফের সাজ্জাদানশীন ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) চেয়ারম্যান হযরত শাহসুফি ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভান্ডারী মাদ্দাজিল্লুহুল আলী। তিনি আরও বলেন, জঙ্গীবাদ আধিপত্যবাদীদের রাজনৈতিক ও প্রভুত্ব কায়েমের হাতিয়ার। জঙ্গিবাদ নির্মূলে প্রতিহিংসা ও একে অপরের উপর আধিপত্য বিস্তারের প্রতিযোগিতা বাদ দিয়ে সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে অন্ধকারের অপশক্তিকে রুখে দাঁড়াতে হবে। বিএসপি চেয়ারম্যান বলেন, জঙ্গীবাদী কর্মকান্ড শুধু বাংলাদেশেই নয়, সারাবিশ্বে ঘটছে। বরং বিশ্বে তা বেশি হারেই ঘটছে। ধর্মের অপব্যাখ্যা, মানবতা বিরোধী শক্তি, প্রকৃত ধার্মিকতার বিরোধিতা, ধর্মীয় উগ্রবাদের প্রভাব ও মাদ্রাসা শিক্ষার একটি অংশের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ প্রভাবে দেশে জঙ্গীবাদ প্রসারিত হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন তিনি। আবুল কালাম আজাদের সভাপতিত্বে মাহফিলে আলোচক ছিলেন, মাওলানা রুহুল আমিন ভূইয়া চাঁদপুরী, হাফেজ মাওলানা মুফতি মাকসুদুর রহমান মাইজভাণ্ডারী, হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ কেরামত আলী মাইজভাণ্ডারী প্রমুখ। মিলাদ কিয়াম শেষে মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ, দেশ ও বিশ্ববাসীর শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় আখেরী মুনাজাত পরিচালনা করেন শাহ্সূফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী মাইজভান্ডারী।


আরও খবর



নওগাঁর সাপাহার প্রেস ক্লাবে তছলিম সভাপতি বাবুল সম্পাদক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

সাংবাদিক তছলিম উদ্দীনকে সভাপতি ও বাবুল আকতারকে সাধারণ সম্পাদক করে নওগাঁর সাপাহার প্রেস ক্লাবের দ্বি-বার্ষিক কার্যনির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বিকেল ৪ টায় প্রেস ক্লাব কার্য্যালয়ে অনুষ্ঠিত এক সাধারণ সভায় এ কমিটি ঘোষনা করা হয়। 

প্রেস ক্লাবের যুগ্ম আহবায়ক মোঃ বাবুল আকতার এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সভায় প্রেস ক্লাব বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনায় সর্বসম্মতিক্রমে আগামী ২০২৫-২৬ সালের জন্য দ্বি-বার্ষিক প্রেস ক্লাব পরিচালনা পরিষদের জন্য “দৈনিক কালের কন্ঠ সাপাহার, পোরশা প্রতিনিধি সাংবাদিক তছলিম উদ্দীনকে সভাপতি ও দৈনিক যায়যায়দিন পত্রিকার সাপাহার প্রতিনিধি বাবুল আকতারকে সাধারণ সম্পাদক, সাংবাদিক শরিফ তালুকদারকে সাংগঠনিক সম্পাদক, সহ-সভাপতি মোঃ মফিজ উদ্দীন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মোঃ কামরুল ইসলাম, অর্থ সম্পাদক মোঃ তোফায়েল আহম্মেদ এবং সাংবাদিক প্রদিপ সাহাকে কার্য নির্বাহী সদস্য করে ৭সদস্য বিশিষ্ট একটি কার্য নির্বাহী কমিটি গঠন করা হয়। এছাড়া মোঃ ইব্রাহিম খলিল, মনোয়ারুল ইসলাম, গোলাপ খন্দকার ও কণাকে নিয়ে সাধারণ পরিষদ গঠিত হয়। এসময় প্রেস ক্লাবের সকল সাংবাদিক ও সদস্যগন সেখানে উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর