Logo
শিরোনাম

রাজশাহী জেলা পরিষদের ১২৩ টি পূজামন্ডপে অনুদানের চেক বিতরণ

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image
মোঃ শাকিল আহামাদ - জেলা প্রতিনিধি রাজশাহী 

 রাজশাহীতে শারদীয় দুর্গাপূজা ২০২৪ উদযাপন উপলক্ষে রাজশাহী জেলা পরিষদের পক্ষ হতে রাজশাহী মহানগরী এবং জেলার বিভিন্ন পূজামন্ডপে অনুদান প্রদান করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (০৮ অক্টোবর) বেলা ১১ টার সময় রাজশাহী জেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে বিভিন্ন মন্দির ও পূজামন্ডপের অনুকূলে এ অনুদানের চেক বিতরণ করা হয়। 

উক্ত চেক বিতরণের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী জেলা পরিষদের প্রশাসক ও রাজশাহীর অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) তরফদার  মোঃ আক্তার জামীল। জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মুঃ রেজা হাসানসহ পরিষদের অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন। 

রাজশাহী মহানগরীর ৭৭টি এবং জেলার ৪৬টিসহ সর্বমোট ১২৩ টি মন্দির ও পূজামন্ডপের প্রতিটিতে ৫ হাজার টাকা করে অনুদানের চেক হস্তান্তর করা হয়।

আরও খবর



বন অধিদপ্তরে প্রজেক্ট থেকেই ক্যাডার!! বঞ্চিত মেধাবী চাকরীপ্রার্থীরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

এনামুল হক ফারুক, সংবাদকর্মী :

কোন সরকারী চাকরীর পরীক্ষা ব্যতীত সাবেক ক্ষমতাসীন দল, প্রভাবশালী আমলা ও অধিদপ্তরের অভ্যন্তরীণ সিনিয়র অফিসিয়ালদের প্রত্যক্ষ মদদে বিভিন্ন প্রকল্পে নিয়োগপ্রাপ্ত কতিপয় কর্মচারীকে কোন নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করে ক্যাডারভূক্তির জন্য নয়-ছয় চলছে বন অধিদপ্তরে।

বিগত সরকারের আমলে "স্ট্রেংদেনিং রিজিওনাল কো-অপারেশন ফর ওয়াইল্ডলাইফ প্রটেকশন" শীর্ষক প্রকল্পে ১ম শ্রেণিতে ১২ জন- এর মধ্যে ১ জন পশু-চিকিৎসা কর্মকর্তা, ১ জন বাস্তসংস্থানবিদ, ১ জন মহামারী বিশেষজ্ঞ, ১ জন সর্পবিদ, ১ জন মৎস বিশেষজ্ঞ, ১ জন স্তন্যপায়ী প্রাণিবিদ, ১ জন পাখিবিদ ও ৫ জন বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মকর্তা এবং ২য় শ্রেণিতে ৭ জন- এর মধ্যে ১ জন উর্ধ্বতন ল্যাব টেকনিশিয়ান ও ৬ জন বন্যপ্রাণী পরিদর্শক নেওয়া হয়। ২০১১ সালের জুলাই মাসে এই প্রকল্প শুরু হয়। প্রকল্প শেষে তাদের শর্তানুযায়ী চলে যাওয়ার কথা থাকলেও কোন এক অদৃশ্য জাদুকরী শক্তির প্রভাবে তারা ২০১৭ সালে রাজস্বে স্থানান্তরিত হয়।

বিগত সরকারের আমলের আরেকটি প্রকল্পের নাম "জীববৈচিত্র সংরক্ষণ ও ইকোট্যুরিজম উন্নয়ন"। এই প্রকল্পের কর্মচারীরাও (মোট ৫৭ জন) নির্দিষ্ট মেয়াদান্তে ঐ একই শক্তির প্রভাবে ২০১৬ সালে রাজস্বে স্থানান্তরিত হয়। ২৫ জন ১ম শ্রেণির কর্মচারীর মধ্যে ২৩ জন বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মকর্তা, ১ জন বন্যপ্রাণী ও গবেষণা কর্মকর্তা এবং ১ জন গণ-সংযোগ কর্মকর্তা বন অধিদপ্তরের বিভিন্ন বিভাগে কর্মরত আছে।


জুলাই বিপ্লব যখন তুঙ্গে, যখন ক্ষণে ক্ষণে রাজপথে ঝরে যাচ্ছিল একটা একটা করে তাজা প্রাণ, ঠিক তখনই সবার অলখ্যে ০১ আগস্ট ২০২৪ পিএসসির আলোচনাসভায় উঠে আসে উপযুক্ত প্রকল্প হতে রাজস্বে স্থানান্তরিত কর্মচারীদের সরকারী চাকরীতে নিয়মিতকরণ ও স্থায়ীকরণের বিষয়টি। সরকার পতনের আভাস পেয়ে ঐদিনই এটা পাস হয়। বিজয় পরবর্তী সময়ে যখন নতুন সরকার বিভিন্ন দাবী দাওয়া আর ভাঙ্গা আইন ব্যবস্থা পুনর্গঠণে ব্যস্ত, ঠিক তখনই মাত্র এক মাসের ব্যবধানে ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৪ তাদের চাকরী নিয়মিতকরণ হয়। এই কাজটি এতোটাই গোপনীয়তার সাথে করা হয়েছে যে, মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এর প্রজ্ঞাপন প্রকাশিত হয়নি। এরই মধ্যে আবার তাদের চাকরি স্থায়ীকরণের জন্য ফাইল বন মন্ত্রণালয় ও পিএসসির গন্ডি পার হয়ে এখন জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে অবস্থান করছে। এই ফাইল যেন চন্দ্র-সূর্যের চেয়েও গতিশীল। কোন বিপ্লব বা সরকার পতন- কিছুই এর গতি রোধ করতে পারেনি।

সম্প্রতি নেওয়া "বন অধিদপ্তর সংস্কার পরিকল্পনা" পর্যবেক্ষণ করলে দেখা যায় যে এর ১৮ নম্বর প্রস্তাবে বলা হয়েছে যে ২০ জন ক্যাডার বহির্ভূত সহকারী বন সংরক্ষকগণের বিসিএস বন ক্যাডারভূক্তি করতে হবে এবং ১৯ নম্বরে বলা হয়েছে যে সকল বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র সংরক্ষণ কর্মকর্তাকে পদনাম পরিবর্তন করে বিসিএস বন ক্যাডারভূক্ত সহকারী বন সংরক্ষক হিসেবে পদয়ায়ন করতে হবে। উল্লেখ্য যে, সহকারী বন সংরক্ষক পদটি সরাসরি বিসিএস বন ক্যাডার দ্বারা ৬৭% ও পদোন্নতির মাধ্যমে ফরেস্ট রেঞ্জার হতে ৩৩% পূর্ণ করার বিধান আছে। অন্য কোনভাবে এই পদে ক্যাডারভূক্তি সম্পূর্ণ বেআইনি।

জুলাই বিপ্লবের চেতনা হচ্ছে বৈষম্য দূরীকরণের চেতনা। সেখানে নতুন বিসিএস এর মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ না দিয়ে ক্ষমতাসীনদের মদদপুষ্ট প্রকল্প কর্মচারীদের স্থায়ীকরণ ও ক্যাডারভূক্তি কি সিস্টেমের রন্ধ্রে রন্ধ্রে রয়ে যাওয়া পুরনো ভুতের অস্তিত্ব জানান দেয় না?কেন সত্যিকারের মেধাবীদের বঞ্চিত করে চাটুকারিতা ও মেধাহীন জাতি প্রাধান্য পাবে ?


আরও খবর

দেশের নদ-নদীর সংখ্যা ১১৫৬টি

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪




টরেন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে মেহজাবিন এর সিনেমা।

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

ছোটপর্দার অত্যন্ত জনপ্রিয় একজন অভিনেত্রী মেহজাবিন চৌধুরী। ক্যারিয়ারে প্রথমবার তিনি কোন সিনেমায় কাজ করেছেন । নাম ‘সাবা’। অনলাইনে কিংবা প্রেক্ষাগৃহে মুক্তির আগেই সেই সিনেমা প্রদর্শিত হয়েছে মর্যাদাপূর্ণ একটি আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে।

ফ্রান্সের কান চলচ্চিত্র উৎসবের পর বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ উৎসব বলা হয় টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবকে। গত ৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হয়েছিলোএই উৎসবের ৪৯তম আসর। চলছে টানা ১১ দিন। এই মর্যাদাপূর্ণ উৎসবেই দেখানো হয়েছিল মেহজাবিনের ‘সাবা’।


টরন্টো আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে যেসব সিনেমা প্রদর্শনের জন্য নির্বাচিত হয়েছে, সম্প্রতি তার একটি তালিকা প্রকাশ করেছে আয়োজক কর্তৃপক্ষ। সেখানে ডিসকভারি প্রোগ্রামে বিশ্বের ২৪টি চলচ্চিত্রের সঙ্গে জায়গা করে নিয়েছে মেহজাবিন অভিনীত বাংলাদেশি সিনেমা ‘সাবা’।

এই সিনেমাটি পরিচালনা করেছেন মাকসুদ হোসেন। গত এপ্রিলে মেহজাবিনের জন্মদিন উপলক্ষ্যে ‘সাবা’র পোস্টার উন্মোচনের মধ্য দিয়ে সিনেমাটির খবর জানানো হয়। সেই খবরের তিন মাস পরেই  নতুন সুসংবাদ পেয়েছিলো।

‘মাটির প্রজার দেশে’র আরিফুর রহমান ও তামিম আবদুল মজিদের প্রযোজনায় ‘সাবা’র চিত্রগ্রহণে ছিলেন বরকত হোসেন পলাশ। সিনেমাটির বিভিন্ন চরিত্রে মেহজাবিন ছাড়াও অভিনয় করেছেন মোস্তফা মনোয়ার এবং রোকেয়া প্রাচী প্রমুখ। চলতি বছরের শেষ দিকে এটি মুক্তি পাওয়ার কথা।


আরও খবর

রটারডাম উৎসবে ‘কাজলরেখা

রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪

প্রেমে পড়েছেন পরীমনি

সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪




সুপেয় পানি পাচ্ছে না দক্ষিণ গাজার ১২ লাখ মানুষ

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরে জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ রেখেছে ইসরায়েল। এতে মারাত্মক সুপেয় পানি সংকটে অনিরাপদ হয়ে পড়েছে খান ইউনিস শহর। সেখানকার ১২ লাখেরও বেশি বাসিন্দা ও বাস্তুচ্যুত মানুষ সুপেয় পানির অভাবে এখন ‘জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে’।

শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে খান ইউনিস শহর কর্তৃপক্ষ। খবর আনাদোলু এজেন্সির।

বিবৃতিতে নগর সরকার বলেছে, ক্রমাগত জ্বালানি বন্ধের কারণে নলকূপ এবং ডিস্যালিনেশন প্ল্যান্ট পরিচালনাসহ প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলো ভেঙে পড়েছে। খান ইউনিসের ১২ লাখেরও বেশি বাসিন্দা ও বাস্তুচ্যুত মানুষজন পানযোগ্য ও ব্যবহারযোগ্য পানি পাচ্ছে না।

নগর সরকার পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা স্থগিত করার বিষয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সতর্ক করে বলেছে, অপরিশোধিত বর্জ্য জল রাস্তায় প্লাবিত হতে পারে, পরিবেশগত এবং স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। এতে রোগ ও মহামারি ছড়িয়ে পড়তে পারে।

অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে, নগর সরকার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোকে গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধের অবসান ঘটাতে জরুরিভাবে হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছে, যা জীবনের সমস্ত দিক ধ্বংস করেছে।

নগর সরকার জাতিসংঘের সংস্থাগুলোকে জ্বালানি সরবরাহ পুনরায় শুরু করতে এবং জনসেবা সম্পূর্ণ পতন রোধে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং খুচরা যন্ত্রাংশ প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার জন্য ইসরায়েলকে চাপ দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে।


আরও খবর

আমরা বসে ললিপপ খাবো না : মমতা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

গাজায় প্রাণহানি সাড়ে ৪৪ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪




বিজয় দিবস উদযাপনে কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, আগামী ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস উদযাপনে কোনো নিরাপত্তা ঝুঁকি নেই। সবাই যাতে স্বতঃস্ফূর্তভাবে এ জাতীয় দিবস উদযাপন করতে পারেন এবং সেখানে যাতে কোনো দুর্ঘটনা বা নাশকতার ঘটনা না ঘটতে পারে, সেজন্য পর্যাপ্ত নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। তা ছাড়া এখন আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি আগের চেয়ে ভালো। আরো যাতে ভালো করা যায়, সে পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।

উপদেষ্টা সোমবার দুপুরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে মহান বিজয় দিবস ২০২৪ যথাযোগ্য মর্যাদায় উদযাপনের লক্ষ্যে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গৃহীত জাতীয় কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নকল্পে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণসহ সার্বিক নিরাপত্তামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিষয়ে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভা শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফিংকালে এসব কথা বলেন। তিনি এতে সভাপতিত্ব করেন।

উপদেষ্টা বলেন, মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের বিনিময়ে অর্জিত বিজয় কারো একার নয়। এতে সবার অংশগ্রহণ ছিল। তাই এ বিজয় দিবস সবার, সব বাংলাদেশির। তিনি এ সময় সবার অংশগ্রহণে ভালোভাবে বিজয় দিবস উদযাপিত হবে মর্মে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় বিজয় দিবস যাতে সবার অংশগ্রহণে সুন্দরভাবে উদযাপিত হয, সে বিষয় সমন্বয়ের লক্ষ্যে বিভিন্ন আলোচনা হয়েছে। বিশেষ করে জাতীয় পতাকার সঠিক রং, মাপ ও সঠিক নিয়মে উত্তোলন করা হয়, সে বিষয়ে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তা ছাড়া রাস্তায় যাতে ট্রাফিক শৃঙ্খলা বজায় থাকে সে বিষয়েও আলোচনা হয়েছে।

উপদেষ্টা বলেন, বিজয় দিবসে যাতে ভালোভাবে আলোকসজ্জা করা হয় ও উৎসবমুখর পরিবেশে উদযাপিত হয়, সে বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণে নির্দেশ দেয়া হয়েছে।

সভায় বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রীর পদমর্যাদা), স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় খোদা বকশ চৌধুরী, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ ও সুরক্ষা সেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব ড. মোহাম্মদ আবদুল মোমেন, পুলিশ মহাপরিদর্শক মো. ময়নুল ইসলাম এনডিসিসহ বিভিন্ন আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধিরা অংশগ্রহণ করেন।


আরও খবর



নওগাঁয় রাস্তার পাশ থেকে অজ্ঞাতনামা যুবতীর মৃতদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় রাস্তার পাশ থেকে আনুমানিক ২৪-২৫ বছর বয়সী অজ্ঞাতনামা এক নারীর মৃতদেহ উদ্ধার করেছে মহাদেবপুর থানা পুলিশ। মঙ্গলবার দুপুরে স্থানীয় লোকজন অজ্ঞাত নারীর মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখতে পায়। নারীর মৃতদেহ পড়ে থাকার খবর জানাজানি হওয়ার পর এক নজর দেখার জন্য সেখানে মানুষ ভীড় জমান। মৃতদেহ পড়ে থাকার ঘটনাটি থানা পুলিশ কে জানানোর পরই মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাসমত আলী সঙ্গীয় অফিসার ফোর্স সহ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছান।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, মহাদেবপুর উপজেলার খাজুর ইউনিয়ন পরিষদ থেকে মাত্র দেড়-দুই'শ গজ পশ্চিমে দক্ষিণ সাইডে ওড়া নামক স্থানে মহাদেবপুর টু শিবপুর রাস্তার পাশে ছোটো একটি ঝোপের ভেতর অজ্ঞাত নারীর মৃতদেহ দেখতে পায় স্থানীয়রা। তাৎক্ষণিকভাবে তারা থানায় সংবাদ দিলে থানা পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে ঘটনাস্থল থেকে মৃতদেহ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে যায়। এ ব্যাপারে মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাসমত আলী বলেন, স্থানীয়দের মাধ্যমে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে  প্রাথমিক সুরতহাল প্রতিবেদন অন্তে মৃতদেহটি উদ্ধার করে ময়না তদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরণ করার প্রস্তুতি চলছে। ময়না তদন্তের পর তার মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে। তবে এখন পর্যন্ত  মৃত নারীর নাম-পরিচয় সনাক্ত হয়নি।


আরও খবর