Logo
শিরোনাম

রাজশাহীতে সার্ভেয়ারদের বেতন ১০ম গ্রেড বাস্তবায়নের দাবিতে মানববন্ধন

প্রকাশিত:বুধবার ০২ অক্টোবর 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image
মোঃ শাকিল আহামাদ - জেলা প্রতিনিধি রাজশাহী 


 রাজশাহীতে ডিপ্লোমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং  সার্ভেয়ারদের অন্যান্য ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ন্যায় বেতন স্কেল দশম গ্রেড বাস্তবায়ন করার দাবিতে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অর্ধদিবস কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট পালন করেন।

মঙ্গলবার (১লা অক্টোবর) সকাল ৯ টা থেকে দুপুর একটা পর্যন্ত রাজশাহী জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে অর্ধ দিবস কর্ম বিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট পালন করেছেন। 

সমন্বয়করা বলেন আমরা চাই অন্যান্য ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের ন্যায় আমাদের ডিপ্লোমা ডিগ্রিধারীদের দশম গ্রেডের করা হোক। তারা বলেন আমাদের সাথে যখন প্রতিষ্ঠান জড়িত আছে তারা সকলেই আমাদেরকে সাপোর্ট করেছে ।
তারা বলেন যেমন এলজিডি বিভাগ পানি উন্নয়ন বিভাগ এছাড়াও আমাদের সাথে যে সকল প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম চলমান রয়েছে সে সকল প্রতিষ্ঠান থেকে আমাদেরকে মোবারক জানিয়েছেন। 

উক্ত অর্ধদিবস কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘটে রাজশাহীর ডিপ্লিমা ইন ইঞ্জিনিয়ারিং সার্ভেয়ারের ছাত্র-ছাত্রী এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাগণ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ফের বদলে গেল ‘পুষ্পা ২’ মুক্তির তারিখ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

দক্ষিণী তারকা আল্লু অর্জুন অভিনীত আলোচিত তেলেগু সিনেমা পুষ্পা। ছবিটি ২০২১ সালে মুক্তি পায়। প্রথম কিস্তির সাফল্যের পর দ্বিতীয় কিস্তির জন্য তুমুল আগ্রহে অপেক্ষা করতে থাকেন দর্শকরা। সিক্যুয়েলটি কবে মুক্তি পাচ্ছে, তা নিয়ে সামাজিকমাধ্যমে জল্পনাও তুঙ্গে।

আলোচিত এই সিনেমা প্রথমে কথা ছিল চলতি বছরের ১৫ আগস্ট মুক্তি পাবে। কিন্তু ভিএফএক্স (ভিজ্যুয়াল এফেক্টস) কাজের জন্য সেই তারিখ পিছিয়ে যায়। পরে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয় ৬ ডিসেম্বর। তবে গত কয়েক দিন ধরে গুঞ্জন ওঠে আবারও পিছিয়ে যাবে পুষ্পা। কিন্তু সবাইকে চমকে এক দিন এগিয়ে নিয়ে আসা হলো মুক্তির তারিখ।

সিনেপ্রেমীরা পুষ্পা সিরিজের প্রথম পর্ব দেখার পর থেকেই এর দ্বিতীয় পর্বের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন। আল্লু অর্জুনের দুর্দান্ত অভিনয়, রাশমিকা মান্দানা ও ফাহাদ ফাসিলের সঙ্গে তার রসায়ন এবং সুকুমারের পরিচালনা দক্ষতা এই সিনেমা আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে রেখেছে।


আরও খবর



ঝালকাঠির পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করলো জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪ |

Image

ঝালকাঠির নলছিটিতে বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেছেন জেলা বিএনপির নেতৃবৃন্দ। বৃহস্পতিবার রাতে পৌর এলাকার তিনটি মন্ডপ পরিদর্শন করেন তাঁরা। ঝালকাঠি জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মো. সৈয়দ হোসেন ও সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট মো. শাহাদাৎ হোসেনের নেতৃত্বে জেলা বিএনপির একটি দল মন্ডপ পরিদর্শনে যান। এ সময় সনাতন ধর্মালম্বীদের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন তাঁরা। হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের সঙ্গে কথা বলে দুর্গোৎসবের খোঁজখবর বিএনপি নেতারা। শহরের হরিসভা মণ্ডপ, পুরান বাজার মন্ডপ ও তাঁরা বাড়ি মন্ডপে সংক্ষিপ্ত সভায় বক্তব্য দেন জেলার নেতৃবৃন্দ। এ সময় নলছিটি উপজেলা বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

তাঁরাবাড়ি মন্ডপে সংক্ষিপ্ত সভায় বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাৎ হোসেন।  তিনি বলেন, তারেক রহমানের নির্দেশে জেলার মন্ডপে বিএনপি নেতা কর্মীরা রাত জেগে পাহারা দিচ্ছে। সংখ্যালঘু ও সংখ্যাগুরু বলতে কোন শব্দ নেই, আমরা সবাই বাংলাদেশী। সকল ধর্মের মানুষ উৎসবমুখর পরিবেশে তাদের ধর্মীয় উৎসব পালন করবে। এতে বিএনপির পক্ষ থেকে সব ধরনের সহযোগিতা করা হবে। আওয়ামী লীগের মতো একটি দানব সরকার পালিয়ে যাওয়ার পর বাংলাদেশে নতুন করে স্বাধীন হয়েছে। এই স্বাধীনতা সকলকে ধরে রাখতে হবে। সভায় উপস্থিত ছিলেন ঝালকাঠির জেলা বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সৈয়দ হোসেন, ঝালকাঠি পৌর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক আনিসুর রহমান তাপু, জেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহ্বায়ক রবিউল হোসেন তুহিন, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান মুবিন, নলছিটি উপজেলা বিএনপির সভাপতি অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান খান হেলাল ও সাধারণ সম্পাদক সেলিম গাজী। অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন শিক্ষক ও সাংবাদিক মিলন কান্তি দাস ও কৃষ্ণলাল চক্রবর্তী


আরও খবর



বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করলেন বগুড়া জেলা জিসাস এর নেতৃবৃন্দরা

প্রকাশিত:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image


 (বিশেষ প্রতিনিধি) বগুড়াঃ

শুক্রবার, অক্টোবর ১১, ২০২৪, বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক জনাব তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সনাতন ধর্মাবলম্বীদের শারদীয় দূর্গা পূজা উপলক্ষে বগুড়া শহরের বিভিন্ন পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন জিসাসের বগুড়া জেলা কমিটির নেতৃবৃন্দরা।


তারই ধারাবাহিকতায় আজ বগুড়া পৌরসভার ৮ নং ওয়ার্ডের পূজা মন্ডপ পরিদর্শন করেন জিয়া সাংস্কৃতিক সংগঠন জিসাস কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি ও বগুড়া জেলা কমিটির সভাপতি মোস্তফা আবু সালেক, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহসান, বগুড়া জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক চিকিৎসা প্রযুক্তিবিদ মোঃ আরমান হোসেন হোসেন ডলার, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও ৮নং ওয়ার্ড শহর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক শ্রী সাগর কুমার, ইঞ্জিনিয়ারিং ইলিয়াস হোসেন, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক ডাক্তার এ এস এম আবু রায়হান, অ্যাডভোকেট আইয়ুব আলী সহ সংগঠনের অন্যান্য নেতৃবৃন্দরা।।


আরও খবর



থাকছে না ডিমের মধ্যস্বত্বভোগী

প্রকাশিত:বুধবার ১৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

ডিম বাজার পর্যন্ত পৌঁছাতে চার থেকে পাঁচটি স্তর রয়েছে। এগুলো হলো উৎপাদনকারী, পাইকার বাজার ও উৎপাদনকারীর মাঝামাঝি পক্ষ, পাইকারি বিক্রেতা, পাইকারি বাজার থেকে মার্কেট পর্যন্ত পৌঁছে দেওয়ার একটি পক্ষ আর সর্বশেষ স্তর খুচরা বিক্রেতারা।

প্রতিবার এ হাত বদল এবং এসব মধ্যস্বত্বভোগীর কারসাজির কারণে ডিমের দাম বাড়ে। ডিমের দাম কমাতে এ মধ্যস্বত্বভোগী বা ডিম বাজারজাতকরণে স্তর কমানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মোহাম্মদ আলীম আখতার খান মঙ্গলবার ডিম উৎপাদক এবং সরবরাহকারীদের সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা বলেন

ভোক্তা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, এখন থেকে উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান সরাসরি প্রধান মার্কেটে ডিম পৌঁছে দেবে। বড় মার্কেটগুলো থেকে ডিম সরাসরি চলে যাবে খুচরা বিক্রেতা পর্যায়ে। এ জন্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানগুলো ডিলার সংখ্যা বাড়াবে। এতে মধ্যস্বত্বভোগীর সংখ্যা কমবে। আর বাজারে কমে আসবে ডিমের দাম। বর্তমান কাপ্তান বাজারসহ তিনটি বড় মার্কেট ডিম পৌঁছে দেওয়া হয়। উৎপাদনকারীরা রাজি হয়েছে তারা এই তিন মার্কেটের বাইরে রাজধানীর বড় বড় মোকামে ডিমের ডিলার নিয়োগ দিয়ে ডিম সরবরাহ করবে

মধ্যস্বত্বভোগীর সংখ্যা কমানোর পাশাপাশি বৈঠকে ডিমের দামও নির্ধারণ করা হয়েছে বলেও জানান ভোক্তার ডিজি

তিনি বলেন, উৎপাদক পর্যায়ে ১০ টাকা ৯১ পয়সা; পাইকারিতে ১১ টাকা ১ পয়সা ও খুচরায় ১১ টাকা ৮৭ পয়সায় ডিম বিক্রির সিদ্ধান্ত হয়েছে। বুধবার থেকে এ মূল্য কার্যকর হবে। এর মাধ্যমে একদিকে ডিম বাজারজাতকরণে মধ্যস্বত্বভোগী কমবে। প্রথমে সচেতনতা বাড়ানোর মাধ্যমে ডিমের নতুন দাম কার্যকর করা হবে। তারপরও ডিমের দাম না কমলে অ্যাকশন

এক প্রশ্নের জবাবে ভোক্তার ডিজি আলীম আখতার খান বলেন, বুধবার (১৬ অক্টোবর) থেকে করপোরেট ব্যবসায়ী ও খামারিরা সরকার নির্ধারিত যৌক্তিক মূল্যে সরাসরি পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছে ডিম সরবরাহ করতে রাজি হয়েছে। পাইকারি ব্যবসায়ীরাও যৌক্তিক দামে খুচরা বিক্রেতাদের কাছে ডিম বিক্রি করবেন। তাই আমরা নিশ্চিত হতে পারি যে পাইকারি ব্যবসায়ীরা সরকার নির্ধারিত দামে ডিম পাবেন

পাইকারি থেকে খুচরা পর্যায়েও যেন মধ্যস্বত্বভোগী না থাকে, সেই দিকও দেখা হবে বলে জানান ভোক্তা ডিজি। তিনি বলেন, নতুন এ পদ্ধতিতে দুই সপ্তাহ পর্যন্ত ডিম বিক্রির কার্যক্রম চলবে। এ সময়ে কর্মকর্তারা পর্যালোচনা করে দেখবেন যে এই পদ্ধতি আগামী দিনেও চলমান রাখা যাবে কি না


আরও খবর

বাজারে শীতকালীন সবজি, কমেছে দাম

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪

চালের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪




সড়ক পরিবহন উপদেষ্ঠার সাথে যাত্রী কল্যাণ সমিতির সভা

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

অতীতের বৈষম্য দুর করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়সহ অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানসমূহে গণপরিবহনের আইন ও বিধি-বিধান তৈরি, ভাড়া নির্ধারণ, গণপরিবহনের যাত্রীসাধারণের সুযোগ-সুবিধা নির্ধারণসহ যেকোন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতিকে বাস মালিক সমিতি, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের পাশাপাশি অংশীজন হিসেবে রাখার দাবী জানিয়েছেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।

আজ ০৮ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকালে রেলপথ মন্ত্রনালয়ে উপদেষ্টার দপ্তরে  অর্ন্তবর্তী সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের  উপদেষ্ঠা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের সাথে বৈঠকে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির নেতৃবৃন্দ এ দাবী জানান। 

যাত্রী কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে প্রেরিত এক স্মারকলিপিতে বলা হয়, সড়ক পরিবহনের প্রধানতম স্টেকহোল্ডার ১. যাত্রী বা জনগণ ২. বাস মালিক সমিতি ৩. শ্রমিক সংগঠন ৪. সরকার। জনসাধারনের নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত করা বাস মালিক সমিতি, পরিবহন শ্রমিক সংগঠন ও সরকারের অন্যতম প্রধান কাজ। এই কাজের একমাত্র রাজস্ব যোগানদাতা যাত্রী তথা দেশের জনগণ। অথচ সরকার যাত্রীসেবার জন্য নতুন নতুন প্রকল্প গ্রহন, নতুন নতুন ব্রিজ, কালভার্ট, রাস্তাঘাট নির্মাণ ও মেরামত,  বাসের ভাড়া নির্ধারণ, সড়ক নিরাপত্তায় নানান পদক্ষেপ গ্রহণসহ যাত্রীস্বার্থ সংশ্লিষ্ট সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বিগত সরকারের সময়ে বাস মালিক সমিতি, পরিবহন শ্রমিক সংগঠন ও সরকার মিলেমিশে করা হয়েছে। এতে করে পরিবহন খাতে নির্লজ্জ দলীয়করণ, চাদাঁবাজি, ধান্ধাবাজি, বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা চরম আকার ধারণ করেছে। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি ফোরামে যাত্রী সংগঠন তথা জনসাধারনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার দাবী জানান যাত্রী অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিয়োজিত এই সংগঠনের নেতারা।

যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, বিগত সরকারের অনিয়ম, দুর্নীতি, মালিক-শ্রমিকদের তোষামোদীর প্রতিবাদ করায়, যাত্রী অধিকার ও সড়ক নিরাপত্তায় সোচ্চার থাকায় বিগত সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর বিরাগভাজন হওয়ায় যাত্রী কল্যাণ সমিতিকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং এর সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করেছিলেন। তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে নানাবিদ প্রকল্পে নানান সরকারি-বেসরকারি সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে বিগত সরকারের এমন নির্লজ্জ দলীয়করণ ও এধরনের বিভিন্ন বঞ্চনা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে পুঞ্জিভূত ক্ষোভের গণবিষ্ফোরন ঘঠিয়ে এ দেশের নিরস্ত্র বিক্ষুদ্ধ ছাত্র-জনতা অস্ত্রের বিরুদ্ধে এক অসম যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন। এই যুদ্ধে প্রায় ২,০০০ ছাত্র-জনতা জীবন দিয়েছেন। ৪০,০০০ এর বেশি মানুষ গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। ২ লক্ষাধিক ছাত্র-জনতা আহত হয়ে এখনো হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছেন। এর মাধ্যমে গত ৫ আগষ্ট স্বৈরাচারের বিদায়ের পরও নতুন সরকারের সময়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এর আওতাধীন সহযোগী সংস্থা- বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ), বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি), সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর (সওজ), ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানী লিমিটেড (এমআরটি-৬) মেট্রোরেল, বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি), ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) তে যাত্রী তথা জনগণের প্রতিনিধিত্ব এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।

তিনি অনতিবিলম্বে, অতীতের বৈষম্য দুর করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়সহ অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানসমূহে যাত্রীস্বার্থ তথা জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট যেকোন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতিকে বাস মালিক সমিতি, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের পাশাপাশি অংশীজন হিসেবে রাখার অনুরোধ জানান।  

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্ঠা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির ধৈর্য্য সহকারে সকলের বক্তব্য শুনেন। এ সময়  তিনি বলেন, এখন থেকে মন্ত্রনালয়ে সকল বৈষম্য দুর করা হবে। যাত্রী প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা হবে। তিনি মন্ত্রণালয়ের সংস্কার কার্যক্রমের

যাত্রী কল্যাণ সমিতির সহযোগিতা কামনা করেন।  

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন যাত্রী কল্যাণ সমিতি উপদেষ্টা ও এফবিসিসিআই সাবেক পরিচালক আবদুল হক,  যাত্রী কল্যাণ সমিতির সহ সভাপতি তাওহীদুল হক লিটন, প্রচার সম্পাদক মাহামুদুল হাসান রাসেল প্রমুখ।


আরও খবর

মানুষের প্রত্যাশা মেটানো কঠিন কাজ

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪