Logo
শিরোনাম

রাশেদ খান মেনন গ্রেফতার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image


বিডি ডেস্কঃ ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি ও সাবেক মন্ত্রী রাশেদ খান মেননকে গ্রেফতার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ (ডিএমপি)। 
ডিএমপি’র মিডিয়া ও পাবলিক রিলেশন্স বিভাগের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (এডিসি) ওবায়দুর রহমান এক ক্ষুদে বার্তায় বাসসকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশান থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়। 
রাশেদ খান মেননকে কোন মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়েছে পুলিশের পক্ষ থেকে এখনও তা নিশ্চিত করে জানানো হয়নি।


আরও খবর



বাংলাদেশ জাসদ জাতীয় কমিটির সভায়

সংবিধান সংস্কার প্রসঙ্গে ঐক্যমতের জন্য রাজনৈতিক দলসমূহের সাথে মত বিনিময়ের সিদ্ধান্ত

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

২০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ শুক্রবার বাংলাদেশ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল – বাংলাদেশ জাসদ জাতীয় কমিটির তৃতীয় সভা ঢাকাতে শিশু কল্যাণ পরিষদ মিলনায়তনে দলের সভাপতি জনাব শরীফ নুরুল আম্বিয়ার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত হয়। আলোচনায় অংশ নেন দলের সাধারণ সম্পাদক জনাব নাজমুল হক প্রধান, স্থায়ী কমিটির সদস্যবৃন্দ সর্বজনাব মুশতাক হোসেন, আবদুল কাদের হাওলাদার, নুরুল আলম মন্টু, হেমায়েতুল্লাহ হিরো, এটিএম মহব্বত আলী, শহীদুল ইসলাম মিরন, করিম সিকদার, রফিকুল ইসলাম খোকন, বাদল খান, আনোয়ারুল ইসলাম বাবু, নাসিরুল হক নওয়াব, মনজুর আহমেদ মনজু প্রমুখ। সভা পরিচালনা করেন সাংগঠনিক সম্পাদক শাহজাহান আলী সাজু। সভায় ৩০ টি জেলা শাখার নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। সভার শুরুতে জুলাই-আগস্টের ছাত্র গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও সাম্প্রতিককালে মৃত্যুবরণকারী দলের সদস্য এবং বিশিষ্ট ব্যক্তিদের স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। সভায় জাসদ (ইনু) যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও স্থায়ী কমিটির সদস্য পদ থেকে পদত্যাগ করে বাংলাদেশ জাসদে যোগদানের জন্য জনাব রোকনুজ্জামান রোকনকে সম্বর্ধিত করা হয়।


সভায় গৃহীত প্রস্তাবাবলীঃ

১। ঐতিহাসিক ছাত্র গণঅভ্যুত্থান বাংলাদেশে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিকীকরণ ও একটি কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার সম্ভাবনার দ্বার খুলে দিয়েছে বলে এ সভা মনে করে। স্বৈরতন্ত্র, কর্তৃত্ববাদ ও ফ্যাসিবাদের পুনরাবৃত্তি রোধে রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন স্তরে শুধুমাত্র ব্যক্তি পরিবর্তন নয়, ব্যবস্থা-কাঠামো-দর্শন বদলের মাধ্যমেই তা হতে পারে। তবে ছাত্র গণঅভ্যুত্থানের সুযোগে বিভিন্ন স্থানে সুযোগসন্ধানীরা যেভাবে লুটপাট, দখল, পিটিয়ে হত্যা, আইন নিজের হাতে তুলে নেয়ার মত ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করছে। বিশেষ করে, সম্প্রতি এক দল হীনমন্য দুর্বৃত্ত কর্তৃক বাংলাদেশ জাসদের সাবেক কার্যকরী সভাপতি সাবেক সংসদ সদস্য জনাব মইন উদ্দীন খান বাদলের সমাধি ভাংচুর ও আগুন দেয়ার ঘটনা একটি জঘন্য অপরাধ। ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরায় চিহ্নিত দুর্বৃত্ত ও তাদের হুকুমদাতাদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনার জন্য আমরা জোর দাবি জানাচ্ছি। একই সাথে এ সভা হিন্দু সম্প্রদায় ও পাহাড়ী জনগোষ্ঠীর ওপর  সংঘবদ্ধ হামলা, মাজার-মন্দির-বৌদ্ধ মন্দিরে হামলার কঠোর নিন্দা ও তা বন্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি দাবি জানাচ্ছে। ছাত্র গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল রাজনৈতিক দল ও সামাজিক শক্তিসমূহ যদি এ ধরণের নৈরাজ্য প্রতিরোধে কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণ করে জনজীবনে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার ব্যাপারে কার্যকর ভূমিকা পালনে ব্যর্থ হয়, তাহলে গণঅভ্যুত্থানের গৌরব মুখ থুবড়ে পড়বে এবং দেশে ভিন্ন চেহারার দীর্ঘস্থায়ী প্রাতিষ্ঠানিক স্বৈরশাসনের কবলে পড়তে পারে।

২। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সাথে বাংলাদেশ জাসদ নেতৃবৃন্দের সাথে বৈঠকে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রের সংস্কারের বিষয়ে দলের মতামত সম্পর্কে অবহিত হবার আগ্রহ প্রকাশ করেন। বাংলাদেশ জাসদের পক্ষ থেকে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টাকে সংক্ষিপ্ত আকারে ৮ দফা প্রস্তাবনা পেশ করা হয়। তিনি ও উপস্থিত অন্যান্য উপদেষ্টা এ বিষয়ে আরো বিশদ প্রস্তাবনা কামনা করেন। পরবর্তীতে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা জাতির উদ্দেশ্যে প্রদত্ত ভাষণে রাষ্ট্র সংস্কার বিষয়ে ৬টি কমিটি গঠনের ঘোষণা দেন। এ সব বিষয় ও দলের রাজনৈতিক কর্তব্য বিবেচনা করে এ সভা এ ৬টি বিষয় সহ শিক্ষা, স্বাস্থ্য প্রভৃতি বিষয়ে নীতিগত প্রস্তাবনা প্রস্তুত করার সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। সে সাথে এ সব বিষয়ে বিশেষ করে সংবিধান সংস্কার প্রশ্নে ঐক্যমত সৃষ্টির জন্য সকল রাজনৈতিক দলের সাথে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে মত বিনিময় করার জন্য এ সভা সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছে।

৩। ছাত্র গণঅভ্যুত্থানে নেতৃত্বদানকারী বৈষম্যবিরোধী ছাত্র নেতৃত্ব কর্তৃক নতুন রাজনৈতিক দল গঠনকে এ সভা স্বাগত জানায়। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারে অংশগ্রহণ করে রাষ্ট্রীয় আনুকূল্যে নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের প্রচেষ্টা গ্রহণযোগ্য নয় বলে এ সভা মনে করে। সেটা স্বার্থের সংঘাত সৃষ্টি করবে। বিষয়টি স্বচ্ছতার সাথে ছাত্র নেতৃত্ব খোলাসা করবেন বলে আমরা আশা করি।

৪। আগামী ৩১ অক্টোবর ২০২৪ দলের ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী ব্যাপক আকারে উদযাপনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।


আরও খবর



জাতীয় পরামর্শ সভায় সর্বস্তরের আলেমদের ঐক্যের ডাক

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

মোহাম্মদ হাছানুজ্জামান মাসউদ :

অনারম্বরপূর্ণ আয়োজনে রাজধানীর জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলুম মাদানিয়ায় (যাত্রাবাড়ী বড় মাদ্রাসা) ২১ সেপ্টেম্বর (শনিবার) সকাল ১০ টায় কওমি মাদরাসাগুলোর সর্বোচ্চ অথরিটি আল-হাইয়াতুল উলয়া লিল-জামিয়াতিল কওমিয়া বাংলাদেশ’র চেয়ারম্যান, কওমি মাদরাসা শিক্ষাবোর্ড বেফাকুল মাদারিসিল আরাবিয়া বাংলাদেশ’র সভাপতি, রাজধানীর জামিয়া ইসলামিয়া দারুল উলূম মাদানিয়া যাত্রাবাড়ি’র প্রিন্সিপাল, গুলশান সেন্ট্রাল মসজিদ ও ঈদগাহ সোসাইটি’র খতিব, মজলিসে দাওয়াতুল হক বাংলাদেশ’র আমীর মুহিউস সুন্নাহ আল্লামা মাহমুদুল হাসানের সভাপতিত্বে এ পরামর্শ সভায় দেশের শীর্ষস্থানীয় ১২০ এর অধিক উলামায়ে কেরাম ও ইসলামী চিন্তাবিদরা উপস্থিত ছিলেন। 



কওমের ঐক্য-সংহতি ও সঠিক দিকনির্দেশনার ক্ষেত্রে ওরাসাতুল আম্বিয়া হিসাবে উলামায়ে কেরামের দায়িত্ব আঞ্জাম দেওয়ার নিমিত্তে ‘দেশ ও জাতির চলমান পরিস্থিতি : উলামায়ে কেরাম এবং ইসলামী চিন্তাবিদদের করণীয়’ শীর্ষক জাতীয় পরামর্শ সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। 



সভাপতির বক্তব্যে আল্লামা মাহমুদুল হাসান বলেন, ২০২৪ সাল আমাদের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য বছর। গত জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মধ্য দিয়ে দেশের একটি পট পরিবর্তন ঘটেছে। যার মূলশক্তি ছিল সকলের ঐক্যবদ্ধ প্রয়াস। দেশবাসী এক হলে বড় কিছু করা যায়। এ সময়ে বাংলাদেশের ছাত্র-জনতার সাথে উলামায়ে কেরামের ঐক্য ছিল লক্ষ্যণীয়। এ পর্যায়ে অভূতপূর্ব জাতীয় ঐক্য সংহতিরও নজির সৃষ্টি হয়েছে। এক পর্যায়ে অন্তবর্তী সরকার দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন। তারা রাষ্ট্রসহ মৌলিক অনেক পর্যায়ে সংস্কার সাধন করবেন বলে উদ্যোগী হয়েছেন। 


তিনি বলেন, এ সংস্কার কাজে ইসলামী আদর্শ ও মূল্যবোধ এবং দেশ ও জাতির স্বার্থ সংরক্ষিত হচ্ছে কিনা, সেটা দেখা উলামায়ে কেরামের দায়িত্ব। নতুন গঠিত প্রতিটি কমিশনে শতকরা ৯২ ভাগ মুসলমানের স্বার্থ দেখার দায়িত্ব উলামায়ে কেরামের। বিশেষ করে সংবিধান সংস্কারে ইসলাম বিরোধী কোনো পদক্ষেপ যেন গ্রহণ করা না হয়, সেটা পর্যবেক্ষণ করা এবং সংবিধানসহ প্রতিটি কমিশনে উলামায়ে কেরাম ও ইসলামী চিন্তাবিদদের অংশীদারিত্ব বহাল রাখা একটি কর্তব্য। 


দেশের সর্বস্তরের উলামায়ে কেরামকে ঐক্যের আহ্বান জানিয়ে তিনি আরও বলেন, ধর্মপ্রাণ মানুষ এখন উলামায়ে কেরামের ঐক্যবদ্ধ প্লাটফর্মের জন্য অপেক্ষমান। আপনারা এবার বিচ্ছিন্ন না হয়ে ঐক্যবদ্ধ থাকলে স্থায়ীভাবে জনগণের মনে স্থান করে নেওয়া সম্ভব হবে। রাষ্ট্রব্যবস্থায় নিঁখুত একটি শক্তি হিসেবে ইসলাম ও মুসলমানের অংশগ্রহণ নিশ্চিত হবে। মনে রাখতে হবে, সর্বাবস্থায় আহলে সুন্নত ওয়াল জামাত, আকাবিরে দেওবন্দ ও বাংলাদেশের শত বছরের শীর্ষ মুরব্বি উলামায়ে কেরামের মত-পথ, নীতি ও আদর্শ সমুন্নত রাখতে হবে। 


ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আমীর সৈয়দ মুফতি রেজাউল করীম বলেন,- 

দেশের দ্রুত পরিবর্তনশীল এই সময়ে যাত্রাবাড়ির হযরত একটি সাহসী এবং যুগান্তকারী পদক্ষেপ নিয়েছেন। স্বাধীনতার পর থেকে ৫৩ বছরে ইসলামকে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে নেওয়ার সুযোগ আসেনি। ভিন্নমত তো থাকবেই, কিন্তু পরামর্শের ভিত্তিতেই আমাদের এগিয়ে যেতে হবে। এই সুযোগ হাতছাড়া করা ঠিক হবে না। এ ব্যাপারে উলামায়ে কেরামের যে কোনো সৎ পরামর্শ আমরা মেনে নিতে প্রস্তুত।


পরামর্শ সভার আলোচনায় বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ ও আলোচক আল্লামা নুরুল ইসলাম ওলিপুরী বলেন,-

যতদিন কওমি আলেমরা রাজনৈতিক প্রশ্নে এক প্লাটফর্মে না আসবে, ততদিন তাদের রাজনৈতিক মুক্তি হবে না। যারা কওমি আলেমদের আকীদার নয় তাদের সাথে ঐক্য কোনো সুফল বয়ে আনবে না। 


বেফাকুল আরাবিয়া বাংলাদেশের মহাসচিব মাওলানা মাহফুজুল হক বলেন, 

আমি মনে করি, আমাদের এখন আকীদার ভিত্তিতে ঐক্য হয়ে যাওয়া। পরবর্তীতে বিরোধী কারো সাথে ঐক্য হলে যদি ইসলামের বৃহৎ স্বার্থ হাসিল হয় তখন রাজনৈতিক নেতারা সময় অনুযায়ী ভেবে সিদ্ধান্ত নিবেন।



ইসলামী চিন্তাবিদ ও আলোচক মুফতি মুশতাকুন্নবী বলেন, 

আজকের এই মজলিস আমাদের উজ্জ্বল ভবিষ্যতের সূচনা। তরিকতের লাইনে বলি আর উলূমের লাইনেই বলি, আল্লামা মাহমূদুল হাসান সাহেব আমাদের জাতীয় মুরব্বি। তিনি বেফাক ও হাইয়ার ক্রান্তিলগ্নে আমাদের বাঁচিয়েছেন। আমরা যদি আজ তার নেতৃত্বে ঐক্যবদ্ধ হতে পারি, তাহলে আগামীর বাংলাদেশে এই দল উলামাদের সঠিক পথ দেখাবে।


এ সময় উলামায়ে কেরাম ও ইসলামী চিন্তাবিদদের করণীয় শীর্ষক জাতীয় পরামর্শ সভায় ৭ দফা প্রস্তাবাবলী গৃহীত হয়।

১। রাষ্ট্র সংস্কারের অংশ হিসেবে সংবিধান সংস্কারে ইসলাম বিরোধী কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা যাবে না এবং সংবিধানসহ প্রতিটি কমিশনে উলামায়ে কেরাম ও ইসলামী চিন্তাবিদদের অংশীদারিত্ব নিশ্চিত করতে হবে। 

২। শিক্ষা সংস্কার কমিটিতে ইসলামী শিক্ষাবিদ, কারিকুলাম ও সিলেবাস বিশেষজ্ঞ অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। 

৩। সংস্কারের সুযোগে পাশ্চাত্য বিভিন্ন মতবাদ, ট্রান্সজেন্ডার, এলজিবিটিকিউ, উগ্র নারীবাদ, সর্বধর্মবাদ ইত্যাদি অনুপ্রবিষ্ট করা যাবে না।

৪। মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের শান ও মান এবং খতমে নবুওয়াত সমুন্নত রাখার জন্য আইন পাশ করতে হবে। 

৫। রাষ্ট্র, সমাজ ও সরকারের প্রতিটি ক্ষেত্রে শতকরা ৯২ ভাগ মানুষের বিশ্বাস, মূল্যবোধ ও সংস্কৃতির মূল্যায়ন করতে হবে। 

৬। বাংলাদেশের যাবতীয় দ্বীনি কার্যক্রমের শরীয়াভিত্তিক বিশ্লেষণ ও দিক নির্দেশনা প্রদানের জন্য আল্লামা মাহমূদুল হাসানের নেতৃত্বে একটি কাউন্সিল গঠন করা হবে। 

৭। আজকের জাতীয় পরামর্শ সভা থেকে প্রাপ্ত প্রস্তাবাবলীর আলোকে ইসলামী অঙ্গনে ব্যাপক আকারে ঐক্যের রূপরেখা তৈরি করে আল-হাইয়াতুল উলিয়ায় উপস্থাপন করা হবে।


জাতীয় এ পরামর্শ সভায় অন্যান্যদের মধ্যে আলোচনা করেন, হেফাজতে ইসলামের মহাসচিব আল্লামা সাজিদুর রহমান, ঢালকানগর মাদ্রাসার মুহতামিম মুফতী জাফর আহমাদ, জামিয়া পটিয়ার মুহতামিম মাওলানা আবু তাহের নদভী, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ ফয়জুল করীম, জাতীয় ওলামা মাশায়েখ আইম্মা পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি মাওলানা নূরুল হুদা ফয়েজী, হেফাজতে দ্বীন বাংলাদেশের চেয়ারম্যান মুফতি মুহাম্মদ আলী, জামিয়া গহরপুরের মুহতামিম মাওলানা মুসলেহুদ্দীন গওহরপুরী, বেফাকের প্রধান পরিচালক মাওলানা উবায়দুর রহমান খান নদভী, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশের সভাপতি মাওলানা মানুসুরুল হাসান রায়পুরী, ইসলামী ঐক্যজোটের চেয়ারম্যান মাওলানা আব্দুল কাদির, ইসলামী আন্দোলনের মহাসচিব অধ্যক্ষ ইউনুস আহমাদ, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা হাবিবুল্লাহ মিয়াজী, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির সভাপতি মুফতি মুজিবুর রহমান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের যুগ্ম মহাসচিব আব্দুল হক কাউসারি, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মহাসচিব ড. মহিউদ্দিন ইকরাম, খেলাফত আন্দোলনের নায়েবে আমীর মাওলানা মুজিবুর রহমান হামিদী, বাংলাদেশ নেজামে ইসলাম পার্টির নির্বাহী সভাপতি একেএম আশরাফুল হক প্রমুখ। 


জাতীয় পরামর্শ সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন, বিশিষ্ট ইসলামী চিন্তাবিদ মাওলানা ওবায়দুল্লাহ হামযা, শিবচর জামিয়াতুস সুন্নাহর মুহতামিম মাওলানা নেয়ামতুল্লাহ ফরিদী, মাওলানা আব্দুল আউয়াল (নারায়নগঞ্জ), তাওয়াক্কুলিয়া রেঙ্গার মুহতামিম মাওলানা মুহিউল ইসলাম বুরহান, টঙ্গি দারুল উলুমের মুহতামিম মুফতি মাসউদুল করীম, হেফাজত ইসলামের প্রচার সম্পাদক মুফতি কেফায়েতুল্লাহ আজহারী, বসুন্ধরা মাদরাসার সিনিয়র মুহাদ্দিস মুফতি সোহাইল, চকবাজার শাহী মসজিদের খতিব মাওলানা মিনহাজ, মাদরাসাতু সালমানের মুহতামিম মুফতি রুহুল আমিন, চৌধুরীপাড়া মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা মাহফুজুল হক, মেরাজনগর মাদরাসার মুহতামিম মাওলানা রশীদ আহমদ, খতমে নবুওয়তের সহ-সভাপতি মুফতি সাঈদ, মাওলানা উবায়দুর রহমান মাহবুব, মাওলানা সাদেক আহমদ সিদ্দিকী, মাওলানা আবু জাফর কাসেমী, মাওলানা নুরুল ইসলাম (গাজীপুর), মাওলানা আলী আহমাদ (পীর সাহেব চণ্ডিবর্দি), মাওলানা শওকত হোসেন সরকার, মাওলানা বোরহানুদ্দীন রাব্বানী, মাওলানা আনওয়ারুল হক, মুফতি মাওলানা গোলামুর রহমান, শহীদুল আনওয়ার সাদী, মাওলানা আশরাফ আলী, মুফতি মাসুম আহমদ প্রমুখ।


 সভার পরিসমাপ্তিতে জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে যেসকল তাজা প্রাণ ঝরেছে তাদের রূহের মাগফিরাত কামনা করা হয় এবং বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদের ও দেশ জাতির কল্যাণ কামনায় মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের সাহায্য কামনা করা হয়।


আরও খবর



হিজবুল্লাহ প্রধান হাসান নাসরুল্লাহ নিহত

প্রকাশিত:শনিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহর প্রধান নেতা হাসান নাসরুল্লাহ নিহত হয়েছেন বলে দাবি করেছে দখলদার ইসরায়েল।

শনিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে নাসরুল্লার মৃত্যুর তথ্য জানিয়েছে ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)

যদিও গতকাল শুক্রবার বার্তাসংস্থা রয়টার্স, এএফপি হিজবুল্লাহর কয়েকটি সূত্রের বরাতে জানিয়েছিল নাসরুল্লাহ বেঁচে আছেন এবং সুস্থ আছেন

দখলদার ইসরায়েল নাসরুল্লাহর মৃত্যুর তথ্য জানালেও; হিজবুল্লাহর পক্ষ থেকে এখনো এ ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করা হয়নি

গতকাল বিকেলে লেবাননের রাজধানী বৈরুতে ভয়াবহ বিমান হামলা চালায় ইসরায়েল। ওই হামলায় লক্ষ্য করা হয় হিজবুল্লাহর সদর দপ্তরকে

ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনীর মুখপাত্র রিয়ার অ্যাডমিরাল ড্যানিয়েল হ্যাগারি জানান, বিমানবাহিনী হিজবুল্লার প্রধান সদর দপ্তর লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছে। পরবর্তীতে জানা যায়, হামলায় ২ হাজার কেজির বাঙ্কার বিধ্বংসী ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করা হয়। আর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান

হ্যাগারি আরও দাবি করেন, বৈরুতের দাহিয়েতে বেসামরিক ভবনের নিচে সদর দপ্তরটি তৈরি করা হয়েছিল

তবে আজ শনিবারের প্রতিবেদনে বার্তাসংস্থা এএফপি বলেছে, নাসরুল্লাহর কাছের একটি সূত্র তাদের জানিয়েছে, গতকাল সন্ধ্যা থেকে নাসরুল্লাহর সঙ্গে তাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এই সূত্রটি আরও জানায়, তিনি নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না নাসরুল্লাহ নিহত হয়েছেন নাকি বেঁচে আছেন

ইসরায়েলি প্রতিরক্ষা বাহিনীর প্রধান লেফটেনেন্ট জেনারেল হারজি হালেভি একটি ভিডিও বার্তা দিয়েছেন। এতে তিনি দাবি করেছেন, অসংখ্য প্রস্তুতি শেষে লেবাননে নাসরুল্লাহর উপর হামলা চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। তিনি বলেন, সঠিক সময়ে আমরা এই হামলা চালিয়েছি এবং এটি করা হয়েছে খুবই দক্ষভাবে।

সূত্র: বিবিসি, টাইমস অব ইসরায়েল


আরও খবর

মিল্টনের আঘাতে লণ্ডভণ্ড ফ্লোরিডা

শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪




লক্ষ্মীপুরে বন্যায় ক্ষতি ১৫০০ কোটি টাকা ৩ লাখ মানুষ পানিবন্দী

প্রকাশিত:শনিবার ২১ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি :

লক্ষ্মীপুরে বন্যায় ক্ষতি হয়েছে ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে কৃষি ও মৎস্য খাতে ক্ষতি হয়েছে ৮৭০ কোটি টাকা। বিধ্বস্ত হয়েছে প্রায় ৩০ হাজার কাঁচা ঘরবাড়ি। ক্ষতির পরিমাণ বেশি হয়েছে সদর উপজেলায়। জেলায় নিঃস্ব হয়েছেন প্রায় তিন লাখ কৃষক। বন্যার এক মাস পার হলেও ২০ ইউনিয়নের ৩ লাখ মানুষ এখনো পানিবন্দী। 

স্থানীয়রা জানান, গত ২০ বছরে দীর্ঘস্থায়ী বন্যা ও জলাবদ্ধতা দেখেনি লক্ষ্মীপুরের মানুষ। এক মাস পার হলেও অনেক এলাকা থেকে এখনো পানি সরেনি। রাস্তাঘাট বাড়িঘর হাঁটু পর্যন্ত পানি তলিয়ে রয়েছে।

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয় জানায়, গত ১৭ আগস্ট থেকে শুরু হয় টানা বৃষ্টি ও বন্যা। এতে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার বিভিন্ন এলাকা প্লাবিত হয়। পানিবন্দী হন ৫ উপজেলাবাসী। ভেসে যায় ৫০ হাজার পুকুর ও ঘেরের ২৫০ কোটি টাকার মাছ। তলিয়ে যায় আমনের বীজতলা, আবাদসহ ৬০ হাজার হেক্টর জমির ফসল। ক্ষতির পরিমাণ দাঁড়ায় সাড়ে ৬০০ কোটি টাকা। 

জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন কার্যালয় আরও জানায়, পানির তোড়ে ২০০ ব্রিজ-কালভার্ট এবং কাঁচা–পাকা ২ হাজার ৭৫০ কিলোমিটার সড়কের ৩৫০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়। অপর দিকে ৯ হাজার ৮৭০ কিলোমিটার বৈদ্যুতিক লাইন, ১০১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ৩০ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়, ১ লাখ ১৭ হাজার ৬৫৬টি গবাদিপশুসহ বিভিন্নভাবে জেলায় বন্যায় ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। জেলায় ৭ লাখ ৫০ হাজার মানুষ ক্ষতির শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে পুঁজিসহ সব হারিয়ে নিঃস্ব প্রায় তিন লাখ কৃষক। 

জেলার সদর উপজেলার চাঁদখালী গ্রামের খোকন হোসেন ও মোহাব্বত হোসেন জানান, এক মাস পার হলেও এখনো পানিবন্দী। অর্ধাহারে-অনাহারে খেয়ে–না খেয়ে দিন কাটছে। এরই মধ্যে পানিতে পচে গেছে ঘরের আসবাব। ঘরের ভিটেমাটি ধসে গেছে। কোথাও মাথা গোঁজার আশ্রয় নেই। বন্যার পানিতে সর্বস্ব হারিয়ে মানবেতর জীবন যাপন করছে। চরম দুর্ভোগের মধ্যে থাকতে হচ্ছে তাদের। কবে নাগাদ পানি কমবে সে আশায় দিন কাটছে তাদের। 

সদর উপজেলার বালাইশপুর এলাকার আদর্শ খামারের মালিক ফারুকুর রহমান বলেন, ‘চারটি পুকুর ও ঘেরের প্রায় ৫০ লাখ টাকার মাছ বন্যার পানিতে ভেসে গেছে। গবাদিপশুর গোখাদ্য নষ্ট হয়েছে প্রায় ৫ লাখ টাকার। বন্যায় ক্ষতি ও ব্যাংকের ঋণ পরিশোধ করা নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছি। এই এলাকায় আমার মতো কয়েক হাজার খামারি নিঃস্ব হয়েছেন।’ 

৩০ হাজার ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে বলে জানান জেলার ত্রাণ ও পুনর্বাসন কর্মকর্তা মো. ইউনুছ মিয়া। তিনি বলেন, ‘এবারের বন্যায় ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। সব মিলে ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ক্ষতির শিকার প্রায় সাড়ে ৭ লাখ মানুষ। এর মধ্যে কৃষকই ৩ লাখ। এ ছাড়া জেলার ২০ ইউনিয়নের ৩ লাখ মানুষ এখনো পানিবন্দী। ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে অনেক সময় লাগবে মানুষের। কাজ করে যাচ্ছি।’ 

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা মো. মঞ্জুর হোসেন বলেন, ‘আমন আবাদসহ মোট শস্যখেত রয়েছে ৯০ হাজার ৫৭৪ হেক্টর জমিতে। এর মধ্যে বন্যায় ক্ষতি হয়েছে ৫৮ হাজার ৩০০ হেক্টর জমির ফসল। যার ক্ষয়ক্ষতি ৬৩৩ কোটি টাকা। ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পুনর্বাসন করার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে।’ 

জেলা প্রশাসক রাজিব কুমার সরকার বলছেন, ‘ক্ষতিগ্রস্তদের তালিকা তৈরি করে পুনর্বাসনের কাজ চলছে। পাশাপাশি খালগুলোর বাঁধ অপসারণ ও দুপারে অবৈধভাবে গড়ে ওঠা বহুতল ভবন উচ্ছেদ করে পানি চলাচল স্বাভাবিক করার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সবচেয়ে বেশি ক্ষতি হয়েছে কৃষি ও মৎস্য খাতে। সব মিলে ক্ষতির পরিমাণ প্রায় ১ হাজার ৫০০ কোটি টাকা। ইতিমধ্যে ১ হাজার ৬৯ টন চাল ও ৬৭ লাখ টাকা বিতরণ করা হয়েছে।’ ত্রাণ বিতরণ অব্যাহত রাখার ঘোষণা দিয়েছেন জেলা প্রশাসক।


আরও খবর



সেপ্টেম্বরে ২৮ জনকে পিটিয়ে হত্যা, ৪৪ ধর্ষণ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৪ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

সদ্য সমাপ্ত সেপ্টেম্বর মাসে দেশে অন্তত ২৮ জনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়েছে। একই সময়ে আহত হয়েছেন আরও ১৪ জন। গতকাল বৃহস্পতিবার মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে আসে। বিভিন্ন জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত খবরের ভিত্তিতে এ প্রতিবেদন তৈরি করা হয়েছে

অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে মানবাধিকারের কিছু ক্ষেত্রে উন্নতি হলেও সামগ্রিকভাবে এ অগ্রগতি অপর্যাপ্ত। কিছু ক্ষেত্রে মানবাধিকার পরিস্থিতির অবনতি হয়েছে।

প্রতিবেদনে জানানো হয়, সেপ্টেম্বর মাসে দেশজুড়ে ৮৩টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনায় কমপক্ষে ১৬ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৪৫টি বিএনপির অভ্যন্তরীণ কোন্দল এবং ২৩টি ছিল বিএনপি ও আওয়ামী লীগের মধ্যে সংঘর্ষ। এ ছাড়া আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ ও হামলায় আওয়ামী লীগ, বিএনপি ও জামায়াতের আরও আটজন নিহত হয়েছেন

এ সময়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষে বা হেফাজতে অন্তত ৯ জন নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে খাগড়াছড়িতে গুলিতে আদিবাসী সম্প্রদায়ের দুইজন এবং আশুলিয়ায় পুলিশের গুলিতে এক পোশাক শ্রমিক নিহত হন। সেপ্টেম্বরে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর যৌথ অভিযানে নির্যাতনে চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া এ মাসটিতে সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে দুইজন নিহত ও চারজন আহত হয়েছেন

গত মাসে অন্তত ৪৪টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। এর মধ্যে ১৫ জন কিশোরী, ১৮ নারী ও কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়েছে। চারজনকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। একজন আত্মহত্যা করেছেন


আরও খবর