Logo
শিরোনাম

রোববার সন্ধ্যায় শপথ নেবেন মোদি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৬ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

বিডি ডিজিটাল ডেস্ক:


টানা তৃতীয়বারের মতো ভারতের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আগামী রোববার সন্ধ্যায় শপথ নেবেন নরেন্দ্র মোদি।


 এর আগে সূত্রের বরাত দিয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, মোদি শনিবার শপথ নেবেন। তবে আজ শুক্রবারের প্রতিবেদনে জানানো হলো, রোববার সন্ধ্যায় মোদির শপথ অনুষ্ঠান হচ্ছে।  


এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মোদির শপথ অনুষ্ঠানে দক্ষিণ এশিয়ার বিভিন্ন নেতা উপস্থিত থাকবেন। এর মধ্যে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট রনিল বিক্রমাসিংহে মোদির শপথ অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকার কথা নিশ্চিত করেছেন। 


এছাড়া নেপালের প্রধানমন্ত্রী পুস্পা কামালকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে।  



ভারতে নতুন সরকার গঠনের জন্য যতগুলো আসন দরকার হয় ক্ষমতাসীন নরেন্দ্র মোদির বিজেপি এবারের নির্বাচনে তার চেয়ে কম আসনে জয়লাভ করেছে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জোট সঙ্গীদের সমর্থনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে তারা। 


জওহরলাল নেহরুর পর টানা তৃতীয়বার ভারতের প্রধানমন্ত্রীর পদে বসতে যাচ্ছেন নরেন্দ্র মোদি। 


আরও খবর

আমরা বসে ললিপপ খাবো না : মমতা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

গাজায় প্রাণহানি সাড়ে ৪৪ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪




শীতেও গোড়ালি নরম থাকবে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শীত আসলেই ফাটতে শুরু করে গোড়ালি। কারোর তো আবার সাড়া বছরই থাকে গোড়ালি ফাটার সমস্যা। মোজা পরেও যেন ব্যাগে আনা যায় না এই সমস্যাকে। কী করবেন গোড়ালি নরম রাখার জন্য? জেনে নিন টিপস।

ত্বক ফাটার সমস্যা থেকে রেহাই পেতে হাইড্রেশন জরুরি। শরীর যদি হাইড্রেটেড থাকে, তাহলে একাধিক ত্বকের সমস্যা এড়াতে পারবেন। পায়ের শুষ্কভাব এড়াতে প্রচুর পরিমাণে পানি পান করুন। পাশাপাশি নিয়মিত ফুট ক্রিম ব্যবহার করুন।

পায়ের কোমলতা বজায় রাখার জন্য এক্সফোলিয়েশন জরুরি। এতে পা ও গোড়ালির মরা চামড়া দূর হবে। হালকা ফুট স্ক্রাব দিয়ে গোড়ালি এক্সফোলিয়েট করে নিন। এতে ত্বক আরও ভালো করে ময়েশ্চারাইজ শোষণ করবে।

পায়ের যত্নে গ্লিসারিন, শিয়া বাটা বা নারকেল তেল আছে এমন ময়েশ্চারাইজার বেছে নিন। এই ধরনের উপাদানগুলো ত্বকের গভীরে গিয়ে আর্দ্রতা জোগায়। ঘুমানোর আগে পা খুব ভালো করে পরিষ্কার করে পেট্রোলিয়াম জেলি বা ভারী ময়েশ্চারাইজার লাগিয়ে নিন।

গরম পানিতে কয়েক ফোঁটা টি ট্রি অয়েল বা ল্যাভেন্ডার অয়েল মিশিয়ে দিন। পাশাপাশি পিঙ্ক সল্টও মেশাতে পারেন। এই পানিতে পা ১৫-২০ মিনিট ডুবিয়ে রাখুন। পায়ের ত্বক ভালো থাকবে।

পা ও গোড়ালি ম্যাসাজ করুন। এতে রক্ত সঞ্চালন ভালো হয়। ম্যাসাজ অয়েল বা ক্রিম ব্যবহার করে ম্যাসাজ করতে পারেন।

পায়ের নখ ও কিউটিকলের যত্ন নিন। নিয়মিত নখ কাটুন। পাশাপাশি কিউটিকল ময়েশ্চারাইজ করুন।

ফাটা গোড়ালির সমস্যা থেকে নিস্তার পেতে পায়ে কলার খোসা ঘষতে পারেন। এছাড়া কলার প্যাকও গোড়ালির যত্ন নেয়।

গোসলের আগে কুসুম গরম পানিতে কয়েক ফোঁটা শ্যাম্পু মিশিয়ে পায়ের গোড়ালি ডুবিয়ে রাখুন। ১৫ থেকে ২০ মিনিট পর পিউমিস স্টোন বা ব্রাশের সাহায্যে ঘষে ঘষে গোড়ালি পরিষ্কার করুন।

বাইরে বের হওয়ার সময় গোড়ালি ঢাকা জুতা পরবেন যেন ধুলাবালি না লাগে।


আরও খবর

এখন দরকার নানারকম শীতের পোশাক

মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪

শীতে বিয়ের কনের স্কিন কেয়ার রুটিন

মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪




স্বামী কত প্রকার? ---- স্বামীপেডিয়া

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

১. ব্যাচেলর স্বামী (Bachelor Husband):

এরা কেতাদুরস্ত, মুখে সর্বদা মিষ্টি হাসি থাকে। নিজেকে ব্যাচেলর বলতে ভালোবাসে। বয়স যতই হোক না কেন, কেউ ব্যাচেলর বললে খুশী হয়। স্ত্রীর চেয়ে বন্ধুদের সাথে বেশি আড্ডা দেয়। দাম্পত্য জীবন নিয়ে মোটেও সিরিয়াস নন। এদের অনেক বান্ধবীও থাকে। 😜😂


২. তপ্ত স্বামী (Heated Husband):

এরা সবসময় সাপের মতো ফোঁস ফোঁস করে, গরম পানির মতো টগবগ করে, সব সময় রাগান্বিত, হিংস্র মেজাজ, আধিপত্যশীল ও খুব বিপজ্জনক। মধ্যরাত ছাড়া বউয়ের প্রয়োজন অনুভব করে না। গতি প্রকৃতি সাইক্লোনের মতো অনিশ্চিত। 🙄🙄


৩. ক্রীতদাস স্বামী (Slave Husband): শ্বশুর বাড়িতে লজিং থেকে পড়াশোনা, শ্বশুরের টাকায় লেখাপড়া, ছাত্রীর সাথে প্রেম কিংবা “বিবাহের বিনিময়ে চাকুরী” কর্মসূচিসহ কিছু অজ্ঞাত দূর্বলতার কারণে এদের স্বাধীনতার অপমৃত্যু ঘটে। এরপর আর কোন ভাবেই হৃত গৌরব পুনরুদ্ধার করতে পারে না।

🙀🙀

৪. সাধারণ স্বামী (Ordinary Husband):

এরা খুবই গতানুগতিক, আর দশটা স্বামীর মতোই সাধারণ নিরবে সব সয়ে যায়। এরা জেনেই গেছে পুরুষ হয়ে জন্মেছি এটুকু জ্বালা সহ্য করতেই হবে। তাই প্রতিবাদের ঝুঁকি নেয় না।

😼😼

৫. চামড়ামোটা স্বামী (Fat Skinned Husband): নানান কথার বাণে বিদ্ধ হয়ে এদের চামড়া গণ্ডারের ন্যায় পুরু হয়ে যায়। “তোমার ভাগ্য ভালো যে আমার মতো ... পেয়েছো আর কেউ হলে সেই কবেই ফেলে চলে যেতো” জাতীয় বাক্যবাণ এদের চামড়া ভেদ করতে পারে না।🙏🙏🙏


৬. নিপীড়িত স্বামী (Oppressed Husband):

এরা নিজ বাড়ির চাইতে জেলখানা কিংবা নির্জন বনাঞ্চলকে শান্তির জায়গা মনে করে। সয়ে সয়ে উপরওয়ালার কাছে বিচার চাওয়ারও সাহস করে না। তবে পত্রিকায় কারও বউ মরার সংবাদ খুব মন দিয়ে পড়ে, তারপর কি যেনো ভেবে লম্বা একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে আগের মতো চুপচাপ বসে থাকে।🙄🙄🙄😭


৭. তেজপাতা স্বামী (Dry Husband):

এরা খুব মুডি, কৃপণ, আত্মকেন্দ্রিক। স্ত্রীর ভালোলাগা, ইচ্ছা ও আগ্রহ মোটেও বিবেচনা করে না, রসবোধ নেই। বউ নিয়ে বেড়ানো রেস্টুরেন্টে যাওয়া, শখ করে বউয়ের জন্য কিছু কেনাকাটা করা এদের কাছে খুব কঠিন একটা কাজ। এরা রিলেশনকে আনন্দদায়ক করতে জানে না। 😜😜😜


৮. দাবাড়ু স্বামী (Grand Master Husband):

এরা স্ত্রীকে সমস্যা সমাধানের হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করে, স্ত্রীকে শুধুমাত্র তখনই ভালোবাসে যখন তার কাছ থেকে কিছু প্রয়োজন হয়। এরা খুব চালাক, স্ত্রীর দুর্বলতাগুলি খুব ভালোভাবে জানে, স্বার্থ উদ্ধারে তা ভালোভাবে কাজে লাগাতে জানে। 🙄🙄🙄


৯. পরজীবী স্বামী (Parasite Husband):

এরা অলস, শুধুমাত্র অর্থের জন্য স্ত্রীকে ভালোবাসে। বউয়ের রোজগারের টাকায় চলে, ফুটানি করে, কেউ কেউ বিভিন্ন নেশার পেছনে বউয়ের টাকা খরচ করে। সংসারের কাজে স্ত্রী'কে মোটেও সাহায্য করে না। এদের একটি প্রজাতি “ঘর জামাই বা গৃহপালিত স্বামী” নামেও পরিচিত।🤭🤭🤭


১০. অপরিপক্ব স্বামী (Immatured Husband): এরা দায়িত্ব কাণ্ডজ্ঞানহীন ও শিশুসুলভ। তারা মা বোন বা আত্মীয়দের জিজ্ঞাসা না করে নিজে কোনও সিদ্ধান্ত নিতে পারে না। কিন্তু ভুল কিছু ঘটে গেলে দ্রুত বউয়ের কাছে ছুটে যায়।

🙄🙄🙄

১১. অতিথি স্বামী (Guest Husband): 

এরা সব সময় বাড়িতে থাকে না, মাঝে মাঝে ভিজিটর এর মতো আসে। যে ক'দিন ঘরে থাকে বউকে প্রচণ্ড ভালোবাসে। পরিবারের বাজার ঘাট বা দরকারি জিনিসপত্র কিনে দিয়ে বউ অশ্রুজল উপেক্ষা করে বিদেয় নেয়।যেমন: চাকরিজীবী, প্রবাসী স্বামী।🙀🙀🙀


১২. যত্নশীল স্বামী (Caring Husband):

এরা যত্নশীল, প্রেমময়; সকল মানসিক চাহিদা পুরণ করে, পরিবারকে যথেষ্ট সময় দেয়। অত্যন্ত দায়িত্বশীল, স্ত্রীকে অংশীদার বিবেচনা করে, সকল কাজে সাহায্যকারী হিসাবে পাশে থাকে।


আরও খবর

আমাদের মফস্বল সাংবাদিকতা ও কিছু কথা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪




জামিন পেলেন এসপি বাবুল আক্তার

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যার ঘটনায় সাবেক পুলিশ সুপার (এসপি) বাবুল আক্তারকে জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। বুধবার (২৭ নভেম্বর) বিচারপতি মো. আতোয়ার রহমান এবং বিচারপতি আলী রেজার নেতৃত্বে হাইকোর্ট বেঞ্চ এই আদেশ দেন।

এ ব্যাপারে, গত ১৪ আগস্ট চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে বাবুল আক্তার জামিনের আবেদন করেছিলেন, কিন্তু ১৮ আগস্ট আদালত তার আবেদন নামঞ্জুর করে।

মাহমুদা খানম মিতু ২০১৬ সালের ৫ জুন চট্টগ্রাম নগরের নিজাম রোডে সকালে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় দুর্বৃত্তদের গুলি ও ছুরিকাঘাতে নিহত হন। ওই সময় মিতুর স্বামী এসপি বাবুল আক্তার ঢাকায় অবস্থান করছিলেন। হত্যাকাণ্ডের পর তিনি চট্টগ্রামে ফিরে পাঁচলাইশ থানায় অজ্ঞাত পরিচয়দের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

তবে তদন্তে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) জানতে পারে, মিতু হত্যায় বাবুল আক্তারের নিজেই সম্পৃক্ততা রয়েছে। ২০২১ সালের ১২ মে পিবিআই চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার পর একই দিন মিতুর বাবা সাবেক পুলিশ পরিদর্শক মোশাররফ হোসেন বাবুল আক্তারকে প্রধান আসামি করে দ্বিতীয় মামলা দায়ের করেন। এরপর পিবিআই বাবুল আক্তারকে গ্রেপ্তার করে এবং তিনি কারাগারে রয়েছেন।

এরপর, ২০২১ সালের ১৪ অক্টোবর প্রথম মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন বাতিল করে নারাজির আবেদন করেন বাবুলের আইনজীবী। আদালত ওই বছরের ৩ নভেম্বর নারাজি ও পিবিআইয়ের প্রতিবেদন খারিজ করে মামলাটির অধিকতর তদন্তের আদেশ দেন। ২০২২ সালের ২৫ জানুয়ারি মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়। পরবর্তীতে, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর প্রথম মামলার অধিকতর তদন্ত শেষে বাবুলসহ সাতজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র জমা দেওয়া হয়।

গত বছরের ১৩ মার্চ আদালত এই মামলায় বাবুল আক্তারসহ সাত আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করে বিচার শুরুর আদেশ দেন।


আরও খবর

জয় বাংলা' এখন থেকে জাতীয় স্লোগান নয়

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪




নওগাঁয় সড়ক দূর্ঘটনা, ট্রাক চালক ও হেলপাড় সহ ৩ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় খেড়বাহী ট্রাক উল্টে মহাসড়কের ধারে গর্তের পানিতে পড়ে ট্রাকের চালক সুমন হোসেন (৩৪) ও চালকের সহকারি (হেলপাড়) এর দূর্ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া পিকআপের ধাক্কায় আবুল কাশেম (৭৪) নামে এক পথচারীর মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার ৩ ডিসেম্বর সকাল ৫ টারদিকে নওগাঁর মহাদেবপুর থানাধীন নওহাটামোড় পুলিশ ফাঁড়ি এলাকার নওগাঁ টু রাজশাহী মহাসড়কের খামারবাড়ি নামক স্থানে খেড়বাহী একটি ট্রাক নিয়ন্ত্রন হারিয়ে সড়কের ধারে গর্তের পানিতে পড়ে। এসড়ক দূর্ঘটনার খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের টিম দূর্ঘটনাস্থলে পৌছে ট্রাকের চালক ও চালকের সহযোগী হেলপাড় দু'জনের মৃতদেহ পানি থেকে উদ্ধার করেন। স্থানিয়রা জানান, ভোর সকালে সড়ক দূর্ঘটনা ঘটলেও নওহাটামোড় ফাঁড়ি পুলিশ প্রায় দু'ঘন্টা পর দূর্ঘটনাস্থলে এসে পরবর্তীতে জেলা পুলিশের রেকার এনে গর্তেপড়া ট্রাকটি উদ্ধার করে সড়কের উপর তোলেন। অপরদিকে একই দিন


সকাল ৯ টারদিকে নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার বিদ্যুৎ অফিস এলাকায় পিকআপের ধাক্কায় আবুল কাশেম নামে এক জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহত আবুল কাশেম হলেন নওগাঁ সদর উপজেলার ভবানীগাছী দেওয়ানপাড়া গ্রামের মৃত কুদরত আলী প্রামাণিকের ছেলে এবং নিহত ট্রাক চালক সুমন মিয়া হলেন, গাইবান্ধা জেলা সদর উপজেলার পশ্চিম কামারনাই গ্রামের শামসুল হকের ছেলে। তথ্য সংগ্রহকালে ট্রাক চালকের সহকারি নিহত (হেলপাড়) এর নাম-পরিচয় শনাক্ত হয়নি। ট্রাক দূর্ঘটনায় চালক সহ দু' জনের মৃত্যুর সত্যতা করে মহাদেবপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ হাসমত আলী বলেন, স্থানীয়রা সড়ক দূর্ঘটনার সংবাদ দেওয়ার পর দূর্ঘটনাস্থলে পুলিশ পৌছে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে ময়না তদন্তের জন্য দূর্ঘটনাস্থল থেকে দুটি মৃতদেহ উদ্ধার করে নওহাটামোড় ফাঁড়ি পুলিশি হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। নিহত দু'জনের মধ্যে এক জনের পরিচয় সনাক্ত করা গেলেও অপর জনের নাম-পরিচয় এখনো সনাক্ত করা সম্ভব হয়নি। এবিষয়ে আইনি পদক্ষেপ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



নারায়ণগঞ্জে কারখানায় বিস্ফোরণে ১১ শ্রমিক দগ্ধ

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ নভেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

নারায়ণগঞ্জের মেঘনাঘাট এলাকায় একটি কারখানায় বিস্ফোরণে ১১ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। দগ্ধদের জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছে। রবিবার সকালে সাড়ে ১০টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে।

দগ্ধদের মধ্যে ১০ জনের পরিচয় জানা গেছে। তারা হলেন বিপ্লব (২৮), আরিফ (১৭), হাসান (২২), শাওন (২৪), হোসাইন (১৮), চঞ্চল (২৬), তামজিদ শেখ (৪০), তন্ময় (২৫), নুর ইসলাম (২৩) এবং আল-আমিন (২৪)।

শ্রমিকরা জানান, সকালে কারখানার ইউনিট ওয়ানে অ্যারোসল ও এয়ার ফ্রেশনার তৈরির কাজ করছিলেন শ্রমিকরা। হঠাৎ সেখানে বিস্ফোরণ হয়। এতে আশপাশে থাকা ১১ শ্রমিক দগ্ধ হন। সঙ্গে সঙ্গে কারখানার অগ্নিনির্বাপণ কর্মীরা আগুন নিভিয়ে ফেলেন।

কারখানার সিকিউরিটি ইনচার্জ মোর্শেদ আলম বলেন, এয়ার ফ্রেশনারের বোতলে গ্যাস ভরার সময় অগ্নিকাণ্ড ঘটেছে। এতে ১১ শ্রমিক দগ্ধ হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়েছে।

বার্ন ইনস্টিটিউটের আবাসিক চিকিৎসক ডা. মো. শাওন বিন রহমান জানান, দগ্ধদের জরুরি বিভাগে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে। কার কত শতাংশ পুড়ে গেছে, তা কিছুক্ষণ পর জানানো যাবে।


আরও খবর