Logo
শিরোনাম

রোগীদের হয়রানি করবেন না : রাষ্ট্রপতি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৯ মার্চ ২০২৩ | ৯১জন দেখেছেন

Image

অপ্রয়োজনীয় টেস্ট দিয়ে রোগীদের হয়রানি না করতে চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। তিনি বলেছেন, অসুস্থ ও অসৎ প্রতিযোগিতা পরিহার করতে হবে।

সোমবার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব কনভেনশন হলে বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।

গবেষণার গুরুত্ব তুলে ধরে রাষ্ট্রপতি বলেন, শিক্ষার মানোন্নয়নে গবেষণার বিকল্প নেই। অথচ আমাদের চিকিৎসা শিক্ষায় গবেষণা খুবই কম। চিকিৎসকদের গবেষণায় আরও বেশি নিয়োজিত হতে হবে।

রাষ্ট্রপতি এবং বিশ্ববিদ্যালয় আচার্য আবদুল হামিদ ডাক্তার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বিএসএমএমইউ এর সেবাদান পদ্ধতি সহজ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতেও নির্দেশ দেন।

তিনি বলেন, বিএসএমএমইউ-এর আউটডোরে প্রায়ই সকালে ল্যাবরেটরি বিভাগ খোলা হয় না বলে অভিযোগ পাওয়া যায়। এর ফলে রোগীদের রিপোর্ট সংগ্রহে হয়রানির শিকার হতে হচ্ছে।

সক্ষমতার দিক থেকে বিএসএমএমইউকে 'সেন্টার অব এক্সিলেন্স' হিসেবে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, এ প্রতিষ্ঠানের কাছে জনগণের প্রত্যাশা অনেক। জাতির পিতার নামে প্রতিষ্ঠিত এ বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো ধরনের অবহেলা, দায়িত্বহীনতা ও প্রশাসনিক দুর্বলতার সুযোগ নেই। চিকিৎসার নামে সাইনর্বোডসর্বস্ব ও দালাল-নির্ভর সব ধরনের প্রতারণা বন্ধ করতে প্রশাসনিক উদ্যোগের সঙ্গে চিকিৎসকদেরও এগিয়ে আসার আহ্বান জানান আবদুল হামিদ।

তিনি বলেন, কিছুসংখ্যক অসাধু ও প্রতারক চিকিৎসকের কারণে যাতে চিকিৎসার নামে গোটা চিকিৎসক সমাজের সুনাম ক্ষুণ্ন না হয়, সেদিকেও সবাইকে সচেতন থাকতে হবে। পত্র-পত্রিকায় প্রায়ই দেখা যায় যে, ব্যাঙের ছাতার মতো গজিয়ে ওঠা হাসপাতাল ক্লিনিকগুলো রোগীদের জিম্মি করে ব্যবসা করে। অনেক সময় দালালদের খপ্পরে পড়েও রোগীরা, বিশেষ করে গ্রাম থেকে আসা রোগীরা চরম হয়রানির শিকার হন।

তিনি বলেন, মানবসেবা একটি স্বর্গীয় গুণ। রোগাক্রান্ত মানুষ সৃষ্টিকর্তার পর একজন ডাক্তার ও নার্সের ওপর ভরসা রাখেন। আপনাদের ভালো ব্যবহার ও চিকিৎসা যে কোনো রোগীর পরম কাম্য।

আবদুল হামিদ বলেন, চিকিৎসা সেবার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বাংলাদেশেও বিদেশের মতো বাণিজ্যিক নামের পরিবর্তে সাধারণ নাম চালু করার বিষয়টি ভাবতে হবে।

রাষ্ট্রপ্রধান চিকিৎসা সেবায় গবেষণা কার্যক্রমের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, কালের বিবর্তনে প্রাকৃতিক ও মনুষ্যসৃষ্ট বহুবিধ কারণে রোগ-জীবাণুর ধরন ও প্রকোপ পরিবর্তিত হচ্ছে। তাই ভবিষ্যতে মানব জাতির জন্য হুমকি মোকাবিলায় বিভিন্ন রোগের কারণ, প্রতিরোধ ও প্রতিকার নির্ণয়ে চিকিৎসা ক্ষেত্রে উন্নত গবেষণার কোনো বিকল্প নেই।

বিএসএমএমইউ আচার্য বলেন, চিকিৎসা গবেষণাকে আন্তর্জাতিকমানে উন্নীত করার লক্ষ্যে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ইনস্টিটিউশনাল রিভিউ বোর্ড গঠন করা হয়েছে। দেশ ও বিদেশের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে যৌথভাবে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।

রাষ্ট্রপতি বলেন, আমাদের দেশের রোগব্যাধির ধরন উন্নত ও পশ্চিমা দেশগুলোর চেয়ে ভিন্ন। তাই আমাদের নিজস্ব গবেষণাকর্মই কেবলমাত্র পারবে এদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ রোগগুলোর কার্যকর ও সুলভ চিকিৎসা পদ্ধতি উদ্ভাবন করে এদেশের রোগীদের সত্যিকারের সমাধানটি সহজলভ্য করতে। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আমি আশা করি, আপনারা উদার মন নিয়ে জনসাধারণের মধ্যে ‘ভালো’ ডাক্তারের পাশাপাশি ‘বড়ো’ মানুষ হিসেবেও বিবেচিত হবেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের চতুর্থ এই সমাবর্তনে ‘সমাবর্তন বক্তা’ হিসেবে বক্তব্য রাখেন ভারতীয় ইউনিভার্সিটি সার্ভিস কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক রাজ-বর্ধন আজাদ। বিশ্ববিদ্যালয় আচার্য তাকে ক্যাম্পাসে স্বাগত জানিয়ে বলেন, বিএসএমএমইউ ক্যাম্পাসের প্রধান বক্তা হিসেবে তার উপস্থিতি দেশের গণমানুষকে আরও ভালো সেবা দেওয়ার দিকে স্নাতকদের নির্দেশনা দেবে।

ডিগ্রিপ্রাপ্ত গবেষক, চিকিৎসক ও নার্সদের উদ্দেশ্যে তিনি বলেন, মনে রাখবেন ডিগ্রি অর্জনের পেছনে আপনাদের মা-বাবা, অভিভাবক ও শিক্ষকদের যেমন অবদান রয়েছে, তেমনি রয়েছে এ দেশের খেটে খাওয়া মানুষেরও বড় অবদান। তাই যাদের কারণে আপনাদের রুটিরুজি তাদের প্রতি আপনাদের আরো যত্নবান হওয়া উচিত। তিনি বলেন, বেসরকারি খাতে থাকা হাসপাতাল-ক্লিনিকগুলোকে অবশ্যই গুণে-মানে সমৃদ্ধ হতে হবে। চিকিৎসার প্রয়োজনীয় সব সুযোগ-সুবিধা থাকতে হবে।


আরও খবর



করোনায় বেশি ক্ষতিগ্রস্ত প্রান্তিক শিশুরা

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৮৩জন দেখেছেন

Image

রোকসানা মনোয়ার : করোনার কারণে স্কুল বন্ধ থাকার সময় প্রতি পাঁচজন শিশুর মধ্যে একজনেরও কম (১৮ দশমিক ৭ শতাংশ) দূরশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশ নেয়। করোনা মহামারির কারণে বিশ্বের যেসব দেশে দীর্ঘ সময় ধরে স্কুল বন্ধ ছিল সেগুলোর একটি হলো বাংলাদেশ। এই বন্ধের কারণে বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে প্রান্তিক পর্যায়ের শিশুরা, যাদের ইন্টারনেট ও টেলিভিশন ব্যবহারের সুযোগ সীমিত এবং যাদের বাড়িতে কম্পিউটার বা স্মার্টফোনের মতো সহায়ক ডিভাইসের অভাব রয়েছে। তা ছাড়া শহর এলাকার শিশুদের (২৮ দশমিক ৭ শতাংশ) তুলনায় গ্রামীণ এলাকায় কমসংখ্যক শিশু (১৫ দশমিক ৯ শতাংশ) দূরশিক্ষণ ক্লাসে অংশ নেয়।

ন্যাশনাল সার্ভে অন চিলড্রেনস এডুকেশন ইন বাংলাদেশ-২০২১ শীর্ষক জরিপ প্রতিবেদনে শিশুদের লেখাপড়ার ওপর স্কুল বন্ধ থাকার প্রভাব ওঠে এসেছে। বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো ও ইউনিসেফ যৌথভাবে জরিপটি পরিচালনা করে।

বড় ধরনের ভৌগোলিক বৈষম্যের বিষয়টিও জরিপে দেখা গেছে, দূরশিক্ষণ কার্যক্রমে অংশগ্রহণের হার সবচেয়ে বেশি ছিল খুলনায় ২৩ দশমিক ৪ শতাংশ এবং ঢাকায় ২৩ দশমিক ১ শতাংশ। সবচেয়ে কম ছিল ময়মনসিংহে ৫ দশমিক ৭ শতাংশ। সবচেয়ে কম বয়সি শিশুরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতির শিকার হয়েছে। দূরশিক্ষণ ক্লাসে অংশগ্রহণের হার মাধ্যমিক পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের (নিম্ন মাধ্যমিকে ২০ দশমিক ৩ শতাংশ ও উচ্চমাধ্যমিকে ২৩ দশমিক ৭ শতাংশ) তুলনায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিশুদের ক্ষেত্রে (১৩ দশমিক ১ শতাংশ) ছিল কম।

বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেন, শিশুদের ওপর মহামারির প্রভাব দেশজুড়ে এখনো একই রকম। শিক্ষা ব্যবস্থাকে আরো বেশি মাত্রায় অভিঘাত সহনশীল করতে ডিজিটাল বৈষম্যের অবসান ঘটাতে হবে। উদ্ভাবনী প্রতিকারমূলক শিক্ষাসহ পড়াশোনার ক্ষতি দূর করতে ইউনিসেফ বাংলাদেশ সরকারকে কারিগরি সহায়তা প্রদান করছে।

জরিপে বাল্যবিবাহ সম্পর্কিত মহামারি-পরবর্তী প্রাথমিক উপাত্ত অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। জরিপটি এ ক্ষেত্রে নিম্নমুখী প্রবণতা নির্দেশ করে, যা সতর্কতার সঙ্গে আশাবাদী হওয়ার কারণ। শিশুদের পরিস্থিতির ওপর দেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য জরিপ ২০১৯ সালের বাংলাদেশ মাল্টিপল ইন্ডিকেটর ক্লাস্টার সার্ভে (এমআইসিএস) অনুসারে, ৫১ দশমিক ৪ শতাংশ মেয়ের বিয়ে হয়েছে তাদের বয়স ১৮ বছর হওয়ার আগে। ২০২৪ সালে হতে যাওয়া পরবর্তী এমআইসিএস নিশ্চিত করবে যে ন্যাশনাল সার্ভে অন চিলড্রেনস এডুকেশন ইন বাংলাদেশ ২০২১ জরিপে নির্দেশিত বাল্যবিবাহ ইতিবাচক নিম্নগামী প্রবণতা টিকে আছে কি-না।


আরও খবর



বিশ্বম্ভরপুরে যথাযোগ্য মর্যাদায় মহান স্বাধীনতা দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ২৯জন দেখেছেন

Image

শফিউল আলম,স্টাফ রিপোর্টার:

যথাযোগ্য মর্যদায় বিভিন্ন কর্মসূচিতে বিশ্বম্ভরপুরে মহান স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস উদযাপন করা হয়েছে।

 ২৬ শে মার্চ রবিবার দিনের শুরুতে ৩১বার তোপধ্বনির মাধ্যমে স্বাধীনতা দিবসের শুভ সূচনা হয়।সূর্যোদয়ের সঙ্গে সঙ্গে উপজেলা স্মৃতিসৌধে শহীদদের সম্মানে প্রথমেই পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন বিশ্বম্ভরপুর  উপজেলা প্রশাসন।পর্যায়ক্রমে উপজেলা পরিষদ, থানা পুলিশ প্রশাসন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ও মুক্তিযোদ্ধা সন্তান কমান্ড, উপজেলা আওয়ামীলীগ ও অঙ্গসংগঠন, উপজেলা জাতীয় পার্টি ও অঙ্গসংগঠন,উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স,সরকারি দিগেন্দ্র বর্মন ডিগ্রি কলেজ,সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়, বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়,শিল্পকলা একাডেমী,প্রেসক্লাব, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীসহ বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও সংগঠন পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।পুস্পস্তপক অর্পণের পর উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে সরকারি মডেল উচ্চ বিদ্যালয়ে মাঠে আনুষ্ঠানিক ভাবে জাতীয় পতাকা উত্তোলন, কুচকাওয়াজ,প্রতিযোগিতাও খেলাধুলা ইত্যাদি অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা নির্বাহী অফিসার মোঃ সাদি উর রহিম জাদিদ’র সভাপতিত্বে ও প্রধান শিক্ষক অঞ্জন কুমার'দে’র সঞ্চালনায় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে অনুষ্ঠিত হয় সংবর্ধনা ও আলোচনা সভা। এতে বক্তব্য রাখেন, উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মোঃ সফর উদ্দিন,সহকারী কমিশনার (ভূমি) শিল্পী রানী মোদক,থানার অফিসার ইনর্চাজ সাইফুল আলম, উপজেলা আওয়ামীলীগ সভাপতি বেনজির আহমদ মানিক, বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. আপ্তাব উদ্দিন প্রমূখ।আলোচনা শেষে অনুষ্ঠিত পুরস্কার বিতরণ এছাড়াও ধর্মীয় বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে মোনাজাত, দোয়া ও প্রার্থনা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় সুশীল সমাজসহ বিভিন্ন সামাজিক রাজনৈতিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ ও সরকারি কর্মকর্তাগণ  উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ধামরাই ধলেশ্বরী নদীতে ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৭১জন দেখেছেন

Image

মাহবুবুল আলম রিপন, (স্টাফ রিপোর্টার):

ঢাকার ধামরাইয়ের ধলেশ্বরী নদীতে ভাসমান অবস্থায় অজ্ঞাত (৬৮) এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে ধামরাই থানা পুলিশ।

আজ মঙ্গলবার (১৪ মার্চ) দুপুরের দিকে কুল্লা ইউনিয়নের ফুটনগর এলাকায় ধলেশ্বরী নদী থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়। 

জানা গেছে, ধামরাইয়ের ফুটনগর এলাকায় ধলেশ্বরী নদীতে মঙ্গলবার দুপুরে মরদেহটি ভাসতে দেখে পথচারীরা ধামরাই থানা পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে। তবে লাশের গায়ে কোন আঘাতের চিহৃ নেই বলে জানান উদ্ধারকারী পুলিশ।

ধামরাই থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি আতিকুর রহমান বলেন, নদী থেকে ভাসমান লাশ উদ্ধারের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি আরও জানান, লাশের গায়ে কোন আঘাত নেই, হয়তবা পানিতে পড়ে লোকটি মারা যেতে পারে। ময়না তদন্তের রির্পোট এলে মৃতের কারন জানা যাবে বলে জানান তিনি।


আরও খবর



মোরেলগঞ্জে মধ্যরাতে বাগানে ঝুলন্ত অবস্থায় নারীর লাশ উদ্ধার

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৬৭জন দেখেছেন

Image

এম.পলাশ শরীফ, বাগেরহাট প্রতিনিধি:

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে বাগানে গাছের সাথে ঝুলন্ত অবস্থায় পাওয়া গেছে এক গৃহ পরিচারিকার মরদেহ। শুক্রবার দিবাগত রাত ১০টার দিকে পৌরসভার সাবেক কাউন্সিলর মিজানুর রহমানের বাড়ির বাগান থেকে হাওয়া বেগমের(৬০) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। 

থানা পুলিশ ও স্থানীয়দের দেওয়া তথ্যমতে, বাদুরতলা গ্রামের স্বামী পরিত্যাক্তা হাওয়া বেগম ৩ দিন পূর্বে ওই কাউন্সিলরের বাড়িতে ২ হাজার টাকা বেতনে ঝি এর কাজ নিয়েছিলেন। শুক্রবার রাতে খাবার সময় তাকে খুজে না পেলে বাড়ির লোকজন এক পর্যায়ে ঘরের বাইরে বাগানে গাছের সাথে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় পান হাওয়া বেগমের মরদেহ। 

হাওয়া বেগমের মেয়ে কমলা বেগম(৪০) বলেন, তার মা রুজির টানে ঝি এর কাজ নিয়েছিলেন। রাতে হঠাৎ শুনি সে আত্মহত্যা করেছে। তার গলায় দড়ি দিয়ে ফাঁস লাগানো ছিলো। 

এ বিষয়ে থানার ওসি মো. সাইদুর রহমান বলেন, হাওয়া বেগমের মৃত্যুর ঘটনায় আজ শনিবার একটি অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড হয়েছে। মৃত্যুর সঠিক কারন জানতে শনিবার তার মরদেহ উদ্ধার করে পোস্ট মর্টেম করানো হয়েছে। তদন্ত চলছে। ##


আরও খবর



দশমিনায় বঙ্গবন্ধুর জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মার্চ ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মার্চ ২০২৩ | ৬৯জন দেখেছেন

Image

মোঃ নাঈম হোসাইন দশমিনা (পটুয়াখালী)

পটুয়াখলী দশমিনা উপজেলা প্রশাসনের আয়োজনে জাতীর জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ১০৩ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উদযাপন কারা হয়। 

দিবসটি যথাযথ মর্যাদায় পালনে শুক্রবার সকাল ৯ টায় পরিষদ চত্বরে বঙ্গবন্ধু মুরালে উপজেলা প্রশাসন,  উপজেলা আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠন ও বিভিন্ন সামাজিক সংগঠন ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়। পরে পরিষদ অডিটোরিয়ামে আলোচনা সভা ও চিত্রাঙ্কন ও রচনা প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাফিসা নাজ নিরার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল আজিজ।

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদের মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ডাঃ সামছুন্নাহার খান ডলি,  উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মোঃ জাফর আহমেদ,  প্রানীসম্পদ কর্মকর্তা ডাঃ আতিকুর রহমান, উপজেলা স্বাস্থ্য ও প. প কর্মকর্তা ডাঃ মোস্তাফিজুর রহমান, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোঃ মেহেদী হসান, আওয়ামীলীগের সাধারন সম্পাদক ইকবাল মাহমুদ লিটন সহ প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, আওয়ামীলীগ ও সহযোগি সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষিকা ও সামাজিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দগন।                       


আরও খবর