Logo
শিরোনাম

রোজা রাখার বিষয়ে বিজ্ঞান কী বলে?

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

রোজা রাখা বা না খেয়ে থাকাকে মেডিক্যাল সাইন্সের ভাষায় অটোফেজি বলে। ২০১৬ সালে জাপানের ডাক্তার ওশিনরি ওসুমি এটি আবিষ্কার করে নোবেল পুরস্কার জয় করেন এবং এরপরে থেকে বিশ্বের বহু মানুষ অটোফেজি করতে শুরু করেন।

Autophagy কি?

আমাদের শরীরের কোষগুলো বাইরে থেকে কোনো খাবার না পেয়ে নিজেই নিজের অসুস্থ কোষগুলো খেতে শুরু করে, মেডিক্যাল সাইন্সের ভাষায় একে অটোফেজি বলা হয়।

একটু সহজভাবে বলি- আমাদের ঘরে যেমন ডাস্টবিন থাকে, আমাদের শরীরের প্রতিটি কোষের মাঝেও একটি করে ডাস্টবিন আছে। যেখানে শরীরের অপ্রয়োজনীয় বর্জ জমা হয়। আমাদের খাদ্যাভাস এবং লাইফ স্টাইলের জন্য শরীরের কোষ থেকে ওই বর্জগুলো সাধারণত পরিস্কার করা হয় না। ফলে শরীরে বিভিন্ন প্রকারের রোগের সৃষ্টি হয়। ক্যান্সার বা ডায়াবেটিসের মতন অনেক বড় বড় রোগের

শুরু হয় ওই কোষের ডাস্টবিন থেকে।

আমরা যখন রোজা রাখি বা খালি পেটে থাকি, তখন শরীরের কোষগুলো পর্যাপ্ত খাবার না পেয়ে ডাস্টবিনে মুখ দেয়। অর্থাৎ বর্জগুলো খেয়ে ফেলে। এতে আমাদের শরীর অনেক জটিল কঠিন রোগ থেকে রেহাই পায়। মেডিক্যাল সাইন্সে এই পদ্ধতিকে বলা হয় অটোফেজি।

জাপানের বিজ্ঞানী ওশিনরি ওসুমি আবিষ্কার করেন- একজন মানুষ বছরে অন্তত একমাস রোজা রাখলে বা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত না খেয়ে থাকলে নিম্নলিখিত উপকারগুলো হয়-

১| দেহের সেল বা কোষ পরিস্কার হয়।

২| ক্যান্সার সেল ধ্বংস হয়।

৩| পাকস্থলীর প্রদাহ সেরে যায়।

৪| ব্রেইনের কার্যকরীতা বাড়ে।

৫| শরীর নিজেই নিজেকে মেরামত করে, (Autophazy)

৬| ডায়াবেটিস ভালো হয়।

৭| বার্ধক্য দেরিতে আসে।

৮| স্থূলতা দূর হয়।

৯| দীর্ঘ জীবন লাভ করা যায়।

আল্লাহ তায়ালা আমাদের সবাইকে রমজান মাসে সবগুলো রোজা রাখার তৌফিক দান করুক, আমিন।


আরও খবর

২৯ এপ্রিল শুরু হচ্ছে হজ ফ্লাইট

মঙ্গলবার ০৮ এপ্রিল ২০২৫




গজারিয়ায় পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৫ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

গজারিয়া (মুন্সীগঞ্জ) প্রতিনিধি :

মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় পাঁচ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণ চেষ্টার  অভিযোগে এক শ্রমিককে উত্তম মধ্যম দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করেছে উত্তেজিত জনতা।

মঙ্গলবার (১৫ এপ্রিল) বিকালে গজারিয়া উপজেলার বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের মুদারকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

অভিযুক্ত শ্রমিক বাদশা মিয়া (৪৩)। সে গজারিয়া উপজেলার বালুয়াকান্দি ইউনিয়নের মুদারকান্দি গ্রামের মৃত সুরুজ মিয়ার ছেলে বলে জানা গেছে।

খবর নিয়ে জানা যায়, মঙ্গলবার বিকেলে শিশুটি তার বাড়ির পাশে খেলা করছিল। এ সময় বাদশা শিশুটিকে বসত ঘরে ডেকে নিয়ে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এসময় শিশুটি কান্নাকাটি শুরু করলে সে শিশুটিকে ছেড়ে দেয়। ছাড়া পেয়ে শিশুটি বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি তার মা-বাবাকে জানালে তারা স্থানীয় কয়েকজনকে বিষয়টি জানায়। এই ঘটনায় এলাকাবাসী উত্তেজিত হয়ে বাদশা মিয়াকে অবরুদ্ধ করে রাখে। গোটা গ্রামে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। পরে অভিযুক্তকে উত্তম মধ্যম দিয়ে তাকে পুলিশে সোপর্দ করে উত্তেজিত জনতা।

ভুক্তভোগী শিশুটি জানায়, ‘আমাকে ডেকে তিনি তার ঘরে নিয়ে যায়। আমাকে টাকা দিবে বলে জামাকাপড় খুলতে বলে। আমি কষ্ট পেয়ে কান্নাকাটি শুরু করলে তিনি আমাকে ছেড়ে দেয়।

এ বিষয়ে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. আনোয়ার আলম বলেন, খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। উত্তেজিত জনতা বাদশা মিয়াকে অবরুদ্ধ করে রেখেছিল। আমরা তাকে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে এসেছি। আইনি ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।


আরও খবর



শিশুর প্রতি নিষ্ঠুরতার আবারও সাক্ষী হলো দেশ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৭ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

শিশুটির মলদ্বারে বাতাস ঢুকিয়ে আজকে নির্মমভাবে হতা করা হয়েছে। শিশুর প্রতি নিষ্ঠুরতার আবারও সাক্ষী হলো দেশ।  

শিশুটির বাবারও আহামরি বয়স নয়। বড়জোর ৩০ হবে। এই লোক তার বড় ছেলে জিহাদকে একটি গ্যারেজে কাজ শেখার জন্য দিয়েছিলো। নিহত ছোট শিশুটির নাম আবু বকর সিদ্দিকী। শিশু শ্রেনীতে পড়তো।  

মিরপুর-১১, বাউনিয়াবাদ, ডি ব্লক পোড়া বস্তি পেরিয়ে 'আলহামদুলিল্লাহ বাইক সার্ভিসিং সেন্টার'। এই গ্যারেজেই বড় ভাই জিহাদ কাজ করতো। 

শিশু আবু মাঝেমধ্যে এখানে স্কুল শেষে ভাইয়ের সাথেই থাকতো। বাইকে চড়ার বায়না করতো। শিশুর এই আচরণ  গ্যারেজ মালিকের চোখে দুষ্টুমি লেগেছে। ব্যাস শিশুর অপরাধ এইটুকুই। 

গ্যারেজের মালিক সুজন খান বড় ভাইকে পাউরুটি-চা আনার জন্য পাঠায়। আর এই ফাঁকে শিশু আবুবকরকে দুষ্টুমির শাস্তিসরূপ মলদ্বারে কর্মচারীদেরকে দিয়ে মেশিনের বাতাস প্রবেশ করায়। 

ফলাফল, মূহুর্তেই শিশুটির নাক মুখ দিয়ে খাবার বেরিয়ে যায় ও পায়ুপথ দিয়ে রক্ত। হাসপাতাল যাওয়ার পথে মৃত্যু হয়। 

এই ঘটনা ঘটানোর পর, হতাকারী শান্ত থাকেনি।

সমাধানের জন্য হতাকারী স্হানীয় রাজনৈতিক নেতাকে ধরেছে। তার মাধ্যমে হুমকি ধামকি দিয়েছে ক্ষতিপূরণ দিয়ে ঘটনাটি চেপে যাওয়ার জন্য।  

সবশেষ তিনজনের মধ্যে মাত্র একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। 

আপনাদের মনে আছে কীনা জানিনা, এর আগেও ২০১৫ সালে খুলনায় রাকিব (১২) এবং ২০১৬ সালে নারায়ণগঞ্জে ইয়ামিন (১৩) নামের দুই কিশোরের পায়ুপথে বাতাস ঢুকিয়ে হত্যার ঘটনা দেশজুড়ে আলোড়ন তুলেছিল। ওই দুই কিশোর কারখানায় কাজ করত। 

এবং ২২ সালেও গাজীপুরে একই ঘটনা ঘটে ও একজন শিশু নিহত হয়। একই বছরে আরেক নারী শ্রমিককে এভাবে আহত করা হয়েছিলো।    

আমার চোখে, এতটুকু দুধের শিশুর প্রতি যারা সহিংসতা করে। এদেরকে আসলে আইনী সাজা দেওয়ার চেয়ে উপস্থিত সাজাই দেওয়া উত্তম। কারণ এসব নপুংসক মানুষ না। নরখোর। এদের বেঁচে থাকার অধিকার নাই। 

প্রশাসনের কাছে অনুরোধ, এই শিশুর হতাকারী তিনজনকে ফাঁসি দেওয়ার জন্য। পাশাপাশি যে বা যারা এখানে রাজনৈতিক প্রভাব খাটিয়ে শিশুর পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে। এদেরকেও আইনের আওতায় আনা হোক।

শিশু আবু বকর সিদ্দিকীর হতার বিচার চাই।


আরও খবর



নওগাঁয় ঈদের দিন সড়কে ঝরলো এক বন্ধুর প্রাণ, ৪ বন্ধু হাসপাতালে

প্রকাশিত:সোমবার ৩১ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২৩ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় ঈদের দিন সড়কে ঝরলো এক বন্ধুর প্রাণ, ৪ জন আহত। আহতদের মধ্যে গুরুতর অবস্থায় একজনকে ঢাকাতে প্রেরণ। পৃথক দুটি দূর্ঘটনা ঘটে নওগাঁ সদর থানাধীন বলিহার নামক স্থানে ও নওগাঁর সাপাহার থানাধীন মিরাপাড়া এলাকা নামক স্থানে।সাপাহার উপজেলার

কালাইবাড়ী টু দিঘিরহাট আঞ্চলিক সড়কের মিরাপাড়া নামক স্থানে ঈদের দিন সোমবার বেলা ১১টারদিকে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে শাহিন আলম (১৭) নামের এক তরুণের মৃত্যু হয়। এদূর্ঘটনায় একই মোটরসাইকেলে থাকা 

আহসান আলী (১৭) ও জামিরুল হোসেন (১৭) নামে আরো দুই বন্ধু আহত হয়েছেন। তাদের উদ্ধার করে প্রথমে সাপাহার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করার পর আহসান আলীর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। নিহত শাহিন আলম হলেন, পোরশা উপজেলার পশ্চিম হরিপুর গ্রামের মোঃ ইব্রাহিমের ছেলে। আহতরা হলেন, সাপাহার উপজেলার আলাদীপুর গ্রামের তাহির উদ্দিনের ছেলে আহসান আলী (১৭) এবং পোরশা উপজেলার দুয়ারপাল গ্রামের মোহাম্মদ সেলিমের ছেলে জামিরুল (১৭)। পুলিশ ও স্থানিয় সুত্র জানায়, তারা ৩ জন বন্ধু ঈদ উপলক্ষে একটি মোটরসাইকেল যোগে ঘুরতে বের হয়েছিলেন। ঘোরা-ফেরা করার এক পর্যায়ে মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হাঁড়িয়ে সড়কের ধারে থাকা গাছের সাথে ধাক্কালেগে দূর্ঘটনাস্থলেই 

শাহিন আলমের মৃত্যু হয়। এব্যাপারে সাপাহার থানার অফিসার ইনচার্জ

আব্দুল আজিজ সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, দূর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ পৌছেছে। আইনানুগ প্রক্রিয়া শেষে মৃতদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

অপরদিকে নওগাঁ সদর থানাধীন নওগাঁ টু রাজশাহী মহাসড়কের বাবলাতলিমোড় বলিহার নামক স্থানে ঈদের দিন দুপুর দেরটারদিকে মোটরসাইকেল ও প্রাইভেটকার মুখোমুখি সংঘর্ষে মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী দুই তরুন বন্ধু গুরুতর আহত হয়। দূর্ঘটনার খবর পেয়ে নওহাটামোড় ফাঁড়ি পুলিশ ও ভীমপুর তদন্ত কেন্দ্র থেকে পুলিশ দ্রুত দূর্ঘটনাস্থলে পৌছে স্থানিয়দের সহযোগীতায় আহত দুই জনকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠিয়ে দেয়। আহতদের মধ্যে এক জনের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় ঢাকাতে হস্তান্তর করেন দায়িত্বরত চিকিৎসক। প্রাথমিকভাবে জানাগেছে, আহতরা দু'জন বন্ধু, তাদের বাসা নওগাঁর মহাদেবপুর উপজেলার হোসেনপুর গ্রামে। তারা ঈদের দাওয়াত খেতে মোটরসাইকেল যোগে এক জনের নানার বাড়ি মান্দা উপজেলার বদ্দপুর গ্রামে যাচ্ছিলেন। পথে প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেল মুখোমুখি সংঘর্ষে তারা দুই বন্ধু গুরুতর আহত হোন বলে জানাগেছে।তাৎক্ষণিকভাবে তাদের নাম-পরিচয় জানা সম্ভব হয়নি। দূর্ঘটনা কবলিত প্রাইভেটকার ও মোটরসাইকেল উদ্ধার করে পুলিশি হেফাজতে নিয়েছেন ভীমপুর পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র'র পুলিশ।


আরও খবর



উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা ওপর হামলার ঘটনায়, দুঃখ প্রকাশ করলেন এ্যানি

প্রকাশিত:বুধবার ০২ এপ্রিল 2০২5 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি:

বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের বাবা আজিজুর রহমান বাচ্চু মোল্লার ওপর হামলার ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন।

মঙ্গলবার বিকেলে লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলার ইছাপুর ইউনিয়নে বাচ্চু মোল্লার বাড়িতে গিয়ে তার খোঁজখবর নেন এ্যানি।

গত ৩০ মার্চ রাতে ইছাপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক বাচ্চু মোল্লা তার বাড়ির কাছে হামলার শিকার হন। বিএনপি ও ছাত্রদলের লোকজন এ হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় তার ভাতিজা, উপজেলা ছাত্রলীগের সহসভাপতি মেহেদী মঞ্জুর বাড়িতে হামলার চেষ্টা করলে বাধা দেওয়ায় বাচ্চু মোল্লাকে মারধর করা হয়। এতে তিনি হাতে গুরুতর আঘাত পান।

বিএনপির এই কেন্দ্রীয় নেতা বাচ্চু মোল্লার বাড়িতে গিয়ে বলেন, “বাচ্চু মোল্লা আমাদের স্থানীয় নেতা। তার ছেলে সরকারের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। বিগত আন্দোলন-সংগ্রামে তিনি ও তার ছেলের ভূমিকা রয়েছে। তিনি এমন একটি অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সম্মুখীন হবেন, এটি অত্যন্ত দুঃখজনক।”


এ্যানি আরও বলেন, “ঘটনার পর আমি বাচ্চু মোল্লাকে ফোন করেছিলাম, কিন্তু তাকে পাওয়া যায়নি। মিডিয়ায় বিভিন্নভাবে ঘটনাটি তুলে ধরা হয়েছে। তবে প্রকৃত ঘটনা সরাসরি উনার কাছ থেকে শুনতে বাড়িতে এসেছি।


আন্দোলন করতে গিয়ে বাচ্চু মোল্লাসহ তার পরিবার নির্যাতনের শিকার হয়েছে। যারা এই নির্যাতনের সঙ্গে জড়িত, কথিত মঞ্জু একজন সন্ত্রাসী ছিল। ছাত্রলীগের নেতৃত্বাধীন পদে ছিল, কিন্তু তার দায়-দায়িত্ব বাচ্চু মোল্লা কখনো গ্রহণ করেননি এবং করবেন না। কেউ যদি এটিকে ইস্যু বানিয়ে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করে, আমরা তা শক্ত হাতে প্রতিরোধ করবো।”


এসময় বাংলাদেশ লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির (বিএলডিপি) চেয়ারম্যান শাহাদাত হোসেন সেলিম, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব সাহাবুদ্দিন সাবু, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক মাহাবুব আলমসহ স্থানীয় নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



ইতালিতে ঈদুল ফিতর উদযাপিত

প্রকাশিত:রবিবার ৩০ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল ২০২৫ |

Image

ইতালি ব্যুরো :

ইতালির রাজধানী রোম, বাণিজ্যিক নগর মিলানো, ভূমধ্যসাগরের বুকে ভাসমান শহর ভেনিস, আগ্নেয়গিরির শহর নাপলিসহ বিভিন্ন শহরে মুসলিম অভিবাসীরা ধর্মীয় ভাব গাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র ঈদুল ফিতর উদযাপন করেছেন। 

ইতালিসহ ইউরোপের দেশগুলোয় সাধারণত সৌদি আরবের সাথে মিল রেখে রমজান মাসের সিয়াম পালন এবং ঈদ উদযাপন করা হয়। এ বছর সাপ্তাহিক ছুটির দিন রোববারে ঈদ হওয়ায় ব্যাপক সংখ্যক মুসলিম সমবেত হন ঈদ জামাতে। শিশু কিশোরদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো।

সকালে ঈদের জামাত শেষে মুসল্লীরা শহরের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান এবং পানশালাগুলোয় আড্ডায় মেতে উঠেন। ঈদের নতুন পোশাক পরে শিশু কিশোরদের স্থানীয় পার্কগুলোয় খেলাধুলা করতে দেখা যায়। 


ইতালির ঈদ জামাতগুলোয় নারীদেরও অংশগ্রহণ চোখে পড়ে।

প্রবাসী বাংলাদেশীদের পাশাপাশি ঈদ উৎসবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মুসলিমদের উপস্থিতি দেখা যায়। তারা নিজস্ব সংস্কৃতির পোশাক পরে ঈদের নামাজে শামিল হন। এ সময় অনেকে নিজ নিজ সংস্কৃতির মিষ্টান্ন নিয়ে আসেন এবং উপস্থিত সবাইকে তা দিয়ে আপ্যায়ন করেন। 

মসজিদুল ইত্তেহাদের খতিব হাফেজ মাওলানা আরিফ মাহমুদ ঈদের খুতবায় বলেন, ঈদ সার্বজনীন কোন উৎসব নয়। এটি রোজাদার মুসলিমদের উৎসব। ইসলামের সংস্কৃতি মতো ঈদ উদযাপন হওয়া উচিত। সার্বজনীনের নামে মুসলিম সংস্কৃতির সাথে অন্য কিছু মিলিয়ে ফেলা উচিত নয়, এতে প্রবাসের নতুন প্রজন্ম ইসলামের বিকৃত সংস্কৃতের সাথে অভ্যস্ত হওয়ার আশঙ্কা তৈরি হয়।

ঈদের নামাজ শেষে প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশের কল্যাণ কামনা এবং ফিলিস্তিনি মুসলিমদের শান্তি কামনা করে দোয়া, মোনাজাত করা হয়।


আরও খবর

মালয়েশিয়ায় ১৬৫ বাংলাদেশি আটক

শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫