Logo
শিরোনাম

সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করতে চায় কুড়িগ্রামের সমাজসেবক আব্দুল্লাহ আল মামুন

প্রকাশিত:সোমবার ১২ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি::


কুড়িগ্রাম সদরের পৌরসভা এলাকার মোঃ সোলায়মান উদ্দিনের ছেলে আব্দুল্লাহ আল মামুন উদ্দিন সরকার(৩২) ছোটবেলা থেকেই তার ইচ্ছা গরীব দুঃখী সাধারণ মানুষের জন্য কিছু করার। এই মনোভাব নিয়েই ছাত্র জীবন থেকে শুরু করে তিনি জনসাধারণ মানুষের পাশে থেকে সমাজসেবক হিসেবে কাজ করে আসছেন।


বিভিন্ন সময় তিনি অসহায় দুঃস্থ মানুষদের নিজ অর্থ দিয়ে সাহায্য করে থাকেন। নদী ভাঙ্গন, বন্যা-খড়া সহ বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষদের ত্রান সামগ্রী দিয়ে সহায়তা করে থাকেন। এমনকি তার আশপাশের কোনো মানুষ যদি না খেয়ে থাকে তাহলে তিনি তাকে খাবার দেন। কারোর গায়ের কাপড় না থাকলে তিনি তার নিজের গায়ের পোশাক পর্যন্ত তাকে দিয়ে থাকেন। এই ভাবে তিনি দীর্ঘদিন যাবত গরীব দুঃখী মানুষের সেবা করে আসছেন। 


বর্তমান বাংলাদেশের যে পরিস্থিতি তাতেও থেমে নেই মামুন। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে ছাত্রদের পাশে থেকে আন্দোলনে ঝাপিয়ে পড়েন তাদের সাথে এবং আন্দোলনে ঢাকা ও কুড়িগ্রামে তিনি বিশেষ ভূমিকা রেখেছেন। এছাড়া ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে পানি ও খাবার সরবরাহ করেছেন এবং বর্তমান তারা যে ট্রাফিক পুলিশের দায়িত্ব পালন করছেন তাদের নিয়মিত খোঁজ খবর নিচ্ছেন তিনি। 


কুড়িগ্রাম সদরের অনেক সাধারণ মানুষ বলেন, মামুন ছেলেটি একজন ক্লিন ইমেজের মানুষ, তিনি দূর্নীতি পছন্দ করেন না। এই ধরনের মানুষ যদি আমাদের প্রতিনিধি হয় তাহলে আমরা ভালো থাকবো আরো সহযোগিতা পাবো। আমরা চাই এই মানুষটির হাত দিয়ে যেন সবাই উপকার পায়। তাকে দিয়েই আমাদের কুড়িগ্রামের উন্নয়ন করা সম্ভব। 


সমাজসেবক আব্দুল্লাহ আল মামুন উদ্দিন সরকার বলেন, মানুষ মানুষের জন্য কুড়িগ্রাম একটি দরিদ্র পীড়িত জেলা। এখানে বেশির ভাগ মানুষই খেটে-খাওয়া দিনমজুর। আমি এই জনসাধারণের পাশে থাকতে চাই। এবং যতদিন বেচে থাকবো ততদিন এসব মানুষের সেবা করে যাবো ইনশাআল্লাহ। 


আরও খবর



বাংলাদেশ সফর নিয়ে দ্বিধায় দক্ষিণ আফ্রিকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

বাংলাদেশের চলমান সামগ্রিক অবস্থার প্রেক্ষাপটে নারী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ কমনওয়েলথ কারাতের আসর সরে যায়। এবার ঘরের মাঠে অনুষ্ঠিতব্য দ্বিপাক্ষিক সিরিজও সরে যাওয়ার পথে।আগামী অক্টোবরে বাংলাদেশ সফর করার কথা রয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকার।

আসন্ন এই সফরে দুইটি টেস্ট খেলবে প্রোটিয়ারা। পূর্বের ঘোষণা অনুযায়ী ২১ অক্টোবর থেকে মাঠে গড়ানোর কথা বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকার সিরিজটি। কিন্তু দেশের চলমান পরিস্থিতি বিবেচনায় এই সিরিজ নিয়েও তৈরি হয়েছে অনিশ্চিয়তা।

জানা গেছে, বাংলাদেশ সফরের পুরো বিষয়টি নিজেদের খেলোয়াড়দের ওপর ছেড়ে দিয়েছে দেশটির ক্রিকেট বোর্ড। চলতি সপ্তাহেই বাংলাদেশ সফর নিয়ে সাউথ আফ্রিকান ক্রিকেটার্স অ্যাসোসিয়েশনের (এসএসিএ) সঙ্গে আলোচনায় বসতে চলেছে ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা (সিএসএ) বাংলাদেশ সফরে দক্ষিণ আফ্রিকার খেলোয়াড়রা আগ্রহী কি না তা জানতে চেয়েই এই আলোচনার আয়োজন।

ইএসপিএন ক্রিকইনফো জানিয়েছে বাংলাদেশ সফরের ব্যাপারে ক্রিকেটারদের কোনো চাপ দিতে চায় না ক্রিকেট সাউথ আফ্রিকা। তারা ক্রিকেটারদের ওপর ছেড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ সফরে তারা স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন কিনা। চলতি চক্রে এমনিতেই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটে মনোযোগ দিতে এবং নিজেদের ব্যয় কমিয়ে আনার চিন্তায় টেস্ট সিরিজগুলো সীমিত করে এনেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।

চলমান টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ মৌসুমে আর মাত্র ৬টি ম্যাচ বাকি আছে প্রোটিয়াদের। পয়েন্ট টেবিলে তারা সাত নম্বরে রয়েছে। লর্ডসে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া ফাইনালে জায়গা করে নিতে নিজেদের পরের টেস্টের মধ্যে অন্তত ৫টিতে জিততে হবে সাউথ আফ্রিকাকে।

প্রোটিয়ারা অক্টোবরে বাংলাদেশ সফরে আসলেও তাতে খেলার সম্ভাবনা নেই মার্কো জানসেন জেরাল্ড কোয়েতজির। তাদের মাঠে ফেরার কথা রয়েছে আগামী নভেম্বরে। আইসিসির ফিউচার ট্যুর প্রোগ্রাম অনুযায়ী আগামী ২১ অক্টোবর থেকে সিরিজের প্রথম টেস্টটি মাঠে গড়ানোর কথা রয়েছে। যদিও বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পরিস্থিতির কারণে বিভিন্ন দেশের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এখনও কার্যকর রয়েছে। কারণেই মূলত সিরিজটি ঝুলে আছে।

এদিকে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে এই সিরিজের কদর আলাদা। আইসিসি টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপে বাংলাদেশের সামনে বাকি আরও টেস্ট। সংখ্যাতত্ত্বের জটিল হিসেব বলছে, পরের টেস্ট থেকে বাংলাদেশের অন্তত টেস্টে জয় পেলে বাংলাদেশও যেতে পারবে টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে। শেষ পর্যন্ত ফলাফল কোথায় গড়ায় তা জানা যাবে দক্ষিণ আফ্রিকারের ক্রিকেটারদের আলোচনার পর।




আরও খবর



গ্রাফিতি ও দেয়ালচিত্রে বাকৃবি সেজেছে নতুন রূপে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২০ আগস্ট ২০24 | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image
বাকৃবি প্রতিনিধি::


বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) দেয়ালগুলো গ্রাফিতি ও দেয়াললিখনের ছোঁয়ায় সেজেছে অপরূপ সৌন্দর্যে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা সম্মিলিত ভাবে তৈরি করেছেন এসব দেয়ালচিত্র।

মঙ্গলবার (২০ আগষ্ট) বিশ্ববিদ্যালয়ের  জব্বারের মোড়, ফ্যাকাল্টির করিডোর, কে.আর মার্কেট ও নদের পাড় সহ বিভিন্ন স্থান ঘুরে দেখা যায় বিভিন্ন ধরনের গ্রাফিতি ও দেয়ালচিত্র আঁকছেন শিক্ষার্থীরা। প্রতিটি দেয়ালচিত্র বহন করছে ইতিহাস ও বিপ্লবের স্লোগান, বদলে যাওয়া নতুন বাংলাদেশের গল্প এবং আন্দোলন ও অভ্যুত্থানের গল্প। দেয়ালচিত্রে শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদী স্লোগান, আবু সাঈদের আত্মত্যাগের চিত্র, 'পানি লাগবে পানি ', হেলিকপ্টার থেকে গুলি করার দৃশ্য, স্বৈরাচারীদের নির্যাতনের চিত্র ফুটিয়ে তোলা হয়েছে। 

এসময় বাকৃবির পশুপালন অনুষদের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মো রায়হান আবিদ বলেন, গত দুই মাসে ছাত্র আন্দোলন থেকে স্বৈরাচার পতন, এ সময়টা তরুণ প্রজন্ম যেভাবে পার করেছে সে বিষয়গুলো দেওয়ালচিত্রের মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হচ্ছে। দেয়াললিখনগুলো দেখে আমরা প্রতিনিয়ত সেই জুলাই মাসের ভয়ানক মুহূর্তগুলো বেশি বেশি স্মরণে রাখতে পারবো এবং একইসাথে বিজয়ের স্মৃতিগুলোও স্মরণে রাখতে পারবো। 

শুধু শিক্ষার্থী নয় নানান শ্রেণীপেশার মানুষজন এসব গ্রাফিতির প্রশংসা করেছেন।

আরও খবর



কুমিল্লার কাগজের সম্পাদক আবুল কাশেম হৃদয় সাবেক এমপি বাহারের মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

এ.কে পলাশ - কুমিল্লা প্রতিনিধি ::


কুমিল্লা সদর আসনের সাবেক এমপি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারের দায়ের করা একটি মিথ্যা মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছেন কুমিল্লার সবচেয়ে জনপ্রিয় পত্রিকা দৈনিক কুমিল্লার কাগজের সম্পাদক ও কালের কণ্ঠের সাবেক স্টাফ রিপোর্টার আবুল কাশেম হৃদয়। সাবেক এমপি বাহারের চাটুকার ও দেশের একটি শীর্ষ পত্রিকার সাবেক প্রতিনিধিসহ আরো দুই সাবেক সাংবাদিকের প্ররোচনায় সাংবাদিক আবুল কাশেম হৃদয়কে শিক্ষা দিতে ৫ কোটি টাকার মানহানী মামলা করেছিলেন সাবেক এমপি বাহার। শিক্ষার্থীদের উপর হামলার মামলার পলাতক আসামী ছিলেন এ মামলার আইনজীবী।


২০১১ সালে দৈনিক কালের কণ্ঠে ‘এমপি বাহারের বাহারী রাজত্ব’ শিরোনামে প্রকাশিত এক রিপোর্টের প্রেক্ষিতে সাবেক এমপি বাহার নিজে বাদি হয়ে এ মামলাটি দায়ের করেছিলো। সে সময় এমপি বাহারের ২য় শীর্ষ নেতা ও প্রয়াত মেয়র আরফানুল হক রিফাত বাদি হয়ে সাবেক এমপির কাছে ৫ লাখ টাকার চাঁদা চাওয়ার মামলা ও ৩য় শীর্ষ নেতা আবদুল্লাহ আল মাহমুদ সহিদ বাদি হয়ে পৃথক দুটি মামলা দায়ের করেছিলেন। মহামান্য হাইকোর্ট থেকে জামিন নিয়ে আসার পর সাংবাদিক আবুল কাশেম হৃদয়ের বিরুদ্ধে সাবেক এমপির কাছে চাঁদা চাওয়ার অভিযোগের প্রমাণ না পাওয়া তাঁকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
মঙ্গলবার (২৭ আগষ্ট) কুমিল্লার ১ম যুগ্ম জেলা জজ আদালতের বিজ্ঞ বিচারক তাওহিদা আক্তার কজ লিস্টে থাকা মামলাটি খারিজ করে দেন। আদালত সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।


সুত্রে জানা যায়, ২০১১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর দৈনিক কালের কন্ঠ পত্রিকায় সাবেক এমপি বাহারের বিরুদ্ধে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। এ সংবাদ প্রকাশের কারনে ২০১১ সালের ২৪ অক্টোবর কুমিল্লার আদালতে ৫ কোটি টাকার মানহানি মামলাটি দায়ের করেন হাজী বাহার । মামলায় সাংবাদিক আবুল কাশেম হৃদয় ছাড়াও ৫ জনকে বিবাদি করা হয়। কুমিল্লায় অবস্থান করার কারনে আবুল কাশেম হৃদয় ছাড়া এ মামলা আর কোন বিবাদি আদালতে আসেন নি।


সাবেক এমপি বাহারের পক্ষে মামলাটি পরিচালনা করেন এড. মাসুদুর রহমান শিকদার ও সৈয়দ নুরুর রহমান। ২০২১ সালের ৮ মার্চ মামলাটির শুনানীর সময় সাংবাদিক আবুল কাশেম হৃদয়ের আইনজীবী এড. মমতাজুল করিমের জেরার মুখে নাস্তানাবুধ হয় সাবেক এমপি বাহার। প্রকাশ্য আদালতে কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে তাকে অনেকটা অসহায় দেখাচ্ছিল সে দিন। সাবেক এমপিকে অভিজ্ঞ আইনজীবী মমতাজুল করিমের অসাধারন জেরার ঘটনা অনেকদিন কুমিল্লার আদালতে আলোচ্য বিষয় ছিল। অভিজ্ঞ আইনজীবী মমতাজুল করিম কয়েকদিন আগে ইন্তেকাল করেন।
 


আরও খবর



কুমিল্লায় সাবেক এমপি বাহারসহ ১৬৮ জনের বিরুদ্ধে আরো এক মামলা

প্রকাশিত:বুধবার ২৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

এ.কে পলাশ - কুমিল্লা প্রতিনিধি::


কুমিল্লা নগরীর বাগিচাগাঁও এলাকায় গত (৩ আগষ্ট) বিকেলে কোটা সংস্কার আন্দোলন চলাকালে শিক্ষার্থীদের মিছিলে সশস্ত্র হামলা ও গুলির অভিযোগে সদর আসনের সাবেক এমপি আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহারসহ ১৬৮ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৩০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

 

মঙ্গলবার (২৯ আগষ্ট) দুপুরে কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানায় মামলাটি দায়ের করেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক ও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগের নবম ব্যাচের ছাত্র আবু রায়হান নোয়াখালীর সেনবাগ উপজেলার শ্রীপদ্দী গ্রামের আবদুস সাত্তারের ছেলে।

এ মামলায় সাবেক এমপি বাহার ছাড়াও তার মেয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র ডা. তাহসীন বাহার সূচনা, আদর্শ সদর উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান আমিনুল ইসলাম টুটুল, মহানগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আতিক উল্লাহ খোকন, সদর দক্ষিণ উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আবদুল হাই বাবলুসহ সিটির বেশ কয়েকজন কাউন্সিলর, ইউপি চেয়ারম্যান এবং আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীকে আসামি করা হয়।

মামলা এজহারে যাদের নাম রয়েছে  তারা হলো 

১। আ.ক.ম বাহাউদ্দিন বাহার (সাবেক এম.পি) (৬৫), পিতাঃ মৃতঃ মোঃ আব্দুস সালাম, ঠিকানাঃ মুন্সেফ বাড়ী, আদর্শ সদর, কুমিল্লা, ২। তাহসীন বাহার সূচনা (সাবেক মেয়র কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন) (৪০), পিতাঃ হাজী আ.ক.ম বাহাউদ্দিন বাহার ঠিকানাঃ মুন্সেফ বাড়ী, আদর্শ সদর, কুমিল্লা,৩ । মাহাবুব আলম (অস্ত্রধারী) (৫০), পিতাঃ মৃতঃ রতন মিয়া, সাং- উজির দিঘির পাড়, ৪। আব্দুল হাই বাবলু (৫৫), পিতাঃ অজ্ঞাত, সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান, সদর দক্ষিণ উপজেলা, ৫। আমিনুল ইসলাম টুটুল (অস্ত্রধারী) (৫৪), পিতাঃ রফিকুল ইসলাম, ঠিকানাঃ ধর্মপুর, কোতয়ালী, সদর উপজেলা চেয়াম্যান, কুমিল্লা, ৬। আতিকুল্লাহ খোকন (৬০), মহানগর আওয়ামীলীগ সেক্রেটারী, পিতাঃ মৃতঃ নুরুল ইসলাম, ঠিকানাঃ ঝাউতলা, কোতয়ালী, কুমিল্লা, ৭। জিয়াউল হাসান চৌধুরী সোহাগ (৪০), (লুইচ্চা সোহাগ) (অস্ত্রধারী), পিতাঃ মোঃ শাহজাহান চৌধুরী, সাং-চরানল, থানাঃ বুড়িচং, বর্তমানে, গোমতী রিভারভিউ, কাপ্তানবাজার, কোতয়ালী, ৮। এ এম এম মহিন (অস্ত্রধারী) (৪২), পিতাঃ আব্দুর রশিদ, সাং- খয়রাবাদ (গঙ্গামন্ডল), থানাঃ দেবিদ্বার, বর্তমানে, আনোয়ার হাউজিং, শাসনগাছা, কোতয়ালী, ৯। মোঃ খোরশেদ আলম (৫৫), পিতাঃ মোঃ আব্দুল খালেক, সাং- শান্তিমহল, গর্জনখোলা, কোতয়ালী, ১০। রফিকুল ইসলাম হিরা (অস্ত্রধারী) (৫৫), পিতাঃ মৃতঃ মোঃ আনু মিয়া, সাং উত্তর লাকসাম,থানাঃ লাকসাম, বর্তমানে, জি-৭ কসবা হাইজ, রাণীর দিঘী উত্তর পাড়, কোতয়ালী, ১১। কাজী শাকিল উদ্দিন আহমেদ (৪৫), পিতাঃ মৃতঃ কাজী গিয়াস উদ্দিন আহমদ, সাং- সদর হাসপাতাল রোড, মনোহরপুর, কোতয়ালী, ১২। আব্দুল্লাহ আল মাহমুদ শহীদ ওরফে চিকা শহীদ (৪৮) (যুবলীগ আহবায়ক কুমিল্লা মহানগর), পিতাঃ মেতু মিয়া, ঠিকানাঃ মুরাদপুর,কুমিল্লা, ১৩। মোঃ জহিরুল ইসলাম রিন্টু (অস্ত্রধারী) (৪৫), স্বেচ্ছাসেবকলীগ সভাপতি, পিতাঃ মৃত সিরাজুল ইসলাম, ঠিকানাঃ ইসলামপুর রোড, কুমিল্লা, ১৪। সাদিকুর রহমান পিয়াস (সেচ্ছাসেবকলীগ সেক্রেটারী) (৪০), পিতাঃ জুলু মিয়া, ঠিকানাঃ ঝাউতলা, ১৫। হাবিবুর রহমান আল আমিন সাদী (৪৫) (অস্ত্রধারী), পিতাঃ বকু মিয়া, ঠিকানাঃ ১১ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ১৬। সালেহ আহমেদ রাসেল (অস্ত্রধারী) (৪৫), যুব ক্রিড়া সম্পাদক, পিতা ঃ মৃতঃ সেকান্দার আলী মাষ্টার, ঠিকানা ঃ সাং- জামিরা, থানাঃ লালমাই, বর্তমান সাং- ঠাকুরপাড়া (আলিফ টাওয়ার, মদিনা মসজিদ), ১৭। নাইমুল হক হিমেল (৩৫), পিতাঃ মৃতঃ আশ্রাফ কন্ট্রাক্টর, ঠিকানাঃ বাদুরতলা (মসজিদ গলি) কোতয়ালী, কুমিল্লা, ১৮। সরকার মাহমুদ জাবেদ (৪৫) (অস্ত্রধারী), পিতাঃ মৃতঃ এড.আব্দুর রউফ, ঠিকানাঃ ৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ১৯। আমিনুল ইকরাম (মাদক ব্যবসায়ী) (৪৩), পিতাঃ রেজাউল করিম ওরফে রমজান মিয়া, ঠিকানাঃ মাষ্টার ভিলা, চানপুর শুভপুর, সাবেক ৬নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ২০। জমির উদ্দিন খান জম্পী (৬০), পিতাঃ অজ্ঞাত, ঠিকানাঃ ৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ২১। গোলাম সারওয়ার শিপন (৪৫) (অস্ত্রধারী), পিতাঃ শাহীন মিয়া, ঠিকানাঃ ২নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ২২। সৈয়দ রায়হান (৪৫) (অস্ত্রধারী), পিতাঃ আবির আহমেদ ফটু ঠিকানাঃ মোগলটুলী, ৫নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ২৩। বিশ্বজিৎ বল বসু (৫২), পিতাঃ মৃতঃ রনজিৎ বল বসু, সাং- গাংচর, পানপট্টি, ২৪। জহির কামাল (৫২) (মুরগী জহির) (অস্ত্রধারী), পিতাঃ মৃতঃ আলী নওয়াব মিয়া, ঠিকানাঃ দক্ষিণ ঠাকুর পাড়া, ৮নং ওয়ার্ড, ২৫। আবুল হোসেন ছোটন (৪১), , পিতাঃ আবুল কাশেম, ঠিকানাঃ বিষ্ণুপুর মৌলভী পাড়া ১নং ওয়ার্ড, ২৬। মুফাসসির হোসেন রবিন (৪০), পিতাঃ শানু মিয়া, ঠিকানাঃ বিষ্ণুপুর মধ্যমপাড়া, কুমিল্লা, ২৭। অভি (৩৫), পিতাঃ ইট কামাল, ঠিকানাঃ বিষ্ণুপুর মধ্যমপাড়া, কুমিল্লা, ২৮। আমজাদ হোসেন পাভেল ওরফে মাওরা পাভেল (৪০) (অস্ত্রধারী), পিতাঃ বাবুল মিয়া, ঠিকানাঃ চানপুর শুভপুর,কুমিল্লা, পিতাঃ ঠিকানাঃ সদর দক্ষিন উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, কুমিল্লা, ২৯। রাসেল (৪৪), ঠিকানাঃ ঠাকুরপাড়া ৮নং ওয়ার্ড (মদিনা মসজিদ), ৩০। নূর মুহম্মদ সোহেল (৩৫) - ছাত্রলীগ সভাপতি কুমিল্লা মহানগর, পিতাঃ অজ্ঞাত, ঠিকানাঃ কোতয়ালী, কুমিল্লা, ৩১। মোশারফ হোসেন মুন (৩৭) - ছাত্রলীগ সেক্রেটারী, পিতাঃ আদম আলী, ঠিকানাঃ ২১ নং ওয়ার্ড, কুমিল্লা সিটি কর্পোরেশন ৩২। আব্দুল আজিজ সিহানুক (৩৭) - সাবেক ছাত্রলীগ আহবায়ক, পিতাঃ মৃতঃ হেলাল উদ্দিন, ঠিকানাঃ মুন্সেফ বাড়ী, মসজিদের পশ্চিমে,আদর্শ সদর,কুমিল্লা, ৩৩। আব্দুর সাত্তার (৪৫), পিতাঃ মন্টু মিয়া, ঠিকানাঃ কাউন্সিলর ২৬ ওয়ার্ড কুমিল্লা মহানগর, ৩৪। আবুল হাসান (অস্ত্রধারী) (৪৫), পিতাঃ আনু মিয়া, ঠিকানাঃ কাউন্সিলর সদর ২৭ ওয়ার্ড কুমিল্লা মহানগর, ৩৫। আবদুস সালাম বেগ (৫২) পিতাঃ মৃত শামছুদ্দিন, ঠিকানাঃ নুরপুর,থানাঃ আদর্শ সদর ৩৬। মুরাদ মিয়া (৪৫), পিতাঃ খলিলুর রহমান ড্রাইভার, ঠিকানাঃ কালিয়াজুরি, ৩৭। নাজমুল হাসান শাওন (৪৮), পিতাঃ মৃতঃ রতন মিয়া, ঠিকানাঃ শাকতলা, দক্ষিণ, কুমিল্লা, ৩৮। আহম্মেদ নিয়াজ পাভেল (৪৫), পিতাঃ মৃতঃ আলী মিয়া, ঠিকানাঃ সদর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান, কুমিল্লা, ৩৯। আবু হেনা বিন মোস্তফা, পিতাঃ অজ্ঞাত, ঠিকানাঃ শাসনগাছা, কুমিল্লা, ৪০। মহব্বত আলী (৪৮) পিতাঃ মৃত আবদুল আজিজ সাং পাইকপাড়া থানাঃ লাকসাম ৪১। দিদারুল হক আকাশ, পিতাঃ অজ্ঞাত, ঠিকানাঃ দক্ষিণ চর্থা, কুমিল্লা, ৪২। শরীফুল ইসলাম-সাংগাঠনিক সম্পাদক মহানগর ছাত্রলীগ, কুমিল্লা মহানগর, ৪৩। সৈয়দ মুহাম্মদ পারভেজ ওরফে চুড়ি পারভেজ (৪০), পিতাঃ মৃতঃ আব্দুর রশিদ, ঠিকানাঃ শুভপুর (গাংগের নামা), কুমিল্লা, ৪৪। এনামুল কবির, পিতাঃ আবিদ আলী, ঠিকানাঃ বাদশা মিয়া বাজার, কুমিল্লা, ৪৫। নান্টু মল্লিক (আমিনুল ইকরামের নির্বাচনে ব্যবহৃত আগ্নোঅস্ত্র তার কছে আছে), পিতাঃ স্বপন মল্লিক, ঠিকানাঃ শুভপুর (গাংগের নামা),কুমিল্লা, ৪৬। হাসান রাফি রাজু-৫নং পাচথুবি ইউনিযন চেয়ারম্যান, পিতাঃ মৃত আব্দুল হালিম, ঠিকানাঃ ইটাল্লা, ৫নং পাচথুবি কুমিল্লা, ৪৭। মোঃ ইকবাল হোসেন মাস্টার, পিতাঃ আব্দুল ওহাব, ঠিকানাঃ পশ্চিম ইটাল্লা, পাচথুবী ইউনিয়ন, কুমিল্লা, ৪৮। ইকবাল হোসেন বাহালুল, পিতাঃ সৈয়দ আলী, ঠিকানাঃ কেরানীনগর বড়বাড়ী, পাচথুবী ইউনিয়ন, কুমিল্লা, ৪৯। কাজী রুহুল আমিন, পিতাঃ কাজী আব্দুল করিম, ঠিকানাঃ কালিকাপুর, পাচথুবী ইউনিয়ন, কুমিল্লা, ৫০ । মোঃ ফারুক, পিতাঃ মৃত নুরুল ইসলাম, ঠিকানাঃ ইরুয়াইন, লাকসাম, কুমিল্লা, ৫১। মোঃ হিরন, পিতাঃ আব্দুল আজিজ, ঠিকানাঃ সুবর্ণপুর, পাচথুবী ইউনিয়ন,কুমিল্লা, ৫২। মামুন মিয়া, পিতাঃ হাসু মিয়া, ঠিকানাঃ দক্ষিন শরীপুর মীর পাড়া পাচথুবী ইউনিয়ন,কুমিল্লা, ৫৩। মেজবাহ উদ্দিন ভূইয়া, ঠিকানাঃ সুর্বণপুর মুন্সিবাড়ি, পাচথুবী ইউনিয়ন,কুমিল্লা, ৫৪। নজরুল, পিতাঃ হাসু মিয়া, ঠিকানাঃ দক্ষিন শরীফপুর,পাচথুবী ইউনিয়ন, কুমিল্লা, ৫৫। হাফিজ মেম্বার, ৪নং ওর্য়াড, পাচথুবী ইউনিয়ন, কুমিল্লা, ৫৬। কাজী মোজ্জামেল পিতাঃ, অজ্ঞাত ৪নং আমড়াতলী ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, ৫৭ । আব্দুল্লাহ আল মামুন, পিতাঃ অজ্ঞাত, ঠিকানাঃ ৬নং জগন্নাথপুর ইউনিয়ন চেয়ারম্যান, কুমিল্লা, ৫৮। শফিউল বাশার, পিতাঃ টুকু মিয়া, ঠিকানাঃ জালুয়াপাড়া, ৫৯। ফারুক, পিতাঃ অজ্ঞাত, ঠিকানাঃ কাঠেরপুল,কমিল্লা, ৬০। সম্পদ সাহা (মাদক সেবন ও ব্যবসায়ী), পিতাঃ তপন সাহা, সাং শুভপুর ৬১। মোঃ শরমিন (ওরফে দালাল শরমিন), পিতাঃ মৃতঃ সুন্দর আলী (কুটু মিয়া) সাং শুভপুর, ৬২। ইমরান, পিতাঃ অজ্ঞাত, বাদশাহ মিয়ার বাজার ৬৩। বাপ্পী, পিতাঃ মৃতঃ আবু তাহের, ঠিকানাঃ, বাগিচাগাও, কুমিল্লা। ৬৪। ইয়াছিন (৪৬), পিতাঃ সেকান্দর আলী, ঠিকানাঃ বিষ্ণুপুর মধ্যপাড়া, ৬৫। আখতার হোসেন, পিতা- মৃত আনুমিয়া, সাং- বিষ্ণুপুর মধ্যপাড়া, ৬৬। জোবায়ের হোসেন, পিতাঃ বাবুল, ঠিকানাঃ হাজী বাড়ী, ৬৭। আশিক, পিতাঃ শহীদ. ধর্মপুর, ৬৮। আব্দুল্লাহ কাইয়ুম, পিতাঃ-শানু মিয়া, ধানমন্ডি রোড, ৩ নং ওয়ার্ড, ৬৯। আব্দুল হালিম (৪৫), পিতাঃ আব্দুল মালেক, গ্রাম : কচুয়া, সদর দক্ষিণ ৭০। মনির হোসেন (৪২), পিতাঃ মৃত অছি মিয়া, গ্রামঃ কচুয়া, সদর দক্ষিণ ৭১। দুলাল হোসেন অপু (৪৫) পিতাঃ অজ্ঞাত গ্রামঃ শ্রীমন্তপুর, সদর দক্ষিণ ৭২। হানিফ মিয়া দুলাল (৪৫),পিতাঃ অহিদুর রহমান ২২ নং যুবলীগ সহসভাপতি, গ্রামঃ শ্রীভল্লবপুর, সদর দক্ষিণ ৭৩। আজাদ হোসেন (৪৮) কাউন্সিলর, গ্রামঃ শ্রীমন্তপুর, সদর দক্ষিণ ৭৪। সাদেকুর রহমান (৫২), পিতাঃ মৃত বন্দে আলী সাং শ্রীবল্লবপুর, সদর দক্ষিণ ৭৫) এমডি সুমন (৪৫) পিতাঃ মুরাদ মিয়া, ঠিকানাঃ মদনপট্টি, ৭৬। জামাল হোসাইন ভূঁইয়া (২৫) কার্যকরী সদস্য ভিক্টোরিয়া কলেজ ছাত্রলীগ সভাপতি ব্যবস্থাপনা বিভাগ, ৭৭। আসাদুর রহমান রিজন (৪৫) পিতাঃ বাবুল মিয়া, সাং- আমতলা, কোতয়ালী ৭৮। আলী আহাম্মদ, পিতাঃ মৃতঃ নওয়ার আলী সরকার, সাং- শুভপুর বাগান বাড়ী, ৭৯। অলক, পিতাঃ শহিদুল ইসলাম (ব্যাংকার), সাং শুভপুর ৮০। মাষ্টার নুরুন্নবী (৫০), পিতাঃ অজ্ঞাত, সাং- দক্ষিণ ঠাকুরপাড়া, সর্ব কোতয়ালী, ৮১। কাজী রফিকুল হোসেন বাবুল, পিতাঃ কাজী নুরুল হোসেন, সাং- দক্ষিণ ঠাকুরপাড়া, কোতয়ালী, ৮২। সামদানি, পিতাঃ অজ্ঞাত, সাং- মদিনা মসজিদ, কোতয়ালী, ৮৩। সাইফুর রহমান, পিতাঃ- মুনশী, সাং- দক্ষিণ ঠাকুরপাড়া, কোতয়ালী, ৮৪। মোঃ লিটন ওরফে ড্রাইভার লিটন, পিতাঃ মৃতঃ কালা মিয়া, সাং- শমেষপুর (মোশারফের বাড়ী), থানাঃ লালমাই, ৮৫। শিহাব খান (৪৫), পিতাঃ নুরুল হক খান, সাং- গাজীমুড়া, থানাঃ লাকসাম, ৮৬। অজয় দাস, পিতাঃ অজ্ঞাত, সাং- তালপুকুরপাড়, কোতয়ালী, ৮৭। তরিকুর রহমান জুয়েল @ গুজা জুয়েল (৫৫), পিতাঃ মৃতঃ হাবিবুর রহমান, সাং দৌলতপুর, কোতয়ালী, ৮৮। গোলাম মোস্তফা, পিতাঃ মৃতঃ আলী আহাম্মদ, মসজিদের দক্ষিণ পাশের বাড়ি, দৌলতপুর, ৮৯। শাহ আলম (অগ্রধারী) (৪০), পিতাঃ মৃতঃ ছিদ্দিকুর রহমান, ৯০। আশিকুর রহমান শিমুল (অস্ত্রধারী), পিতাঃ মৃতঃ শফিকুর রহমান, উভয় সাং- দৌলতপুর কোনাবাড়ি, ৯১। রাজন মেম্বার, পিতাঃ আবুল হাশেম, সাং- দৌলতপুর গাজী বাড়ি, কোতয়ালী ৯২। গোলাম হোসেন, পিতাঃ মৃতঃ আবদুল খালেক, সাং- দপ্তরি বাড়ি, দৌলতপুর, কোতয়ালী ৯৩। রতন খান (অস্ত্রধারী), পিতাঃ মৃতঃ খালেক ডাক্তার, সাং- দৌলতপুর (পূর্বপাড়া), কোতয়ালী ৯৪। মতিউর রহমান মি (অস্ত্রধারী), পিতাঃ মৃতঃ শফিকুর রহমান, সাং- দৌলতপুর কোনাবাড়ি, ৯৫। মহিন (অস্ত্রধারী)- পিতাঃ মৃতঃ খোকন মিয়া, দৌলতপুর, পূর্বপাড়া (ডাক্তারবাড়ি), ৯৬। জিয়াউল হাসান মাহমুদ (অস্ত্রধারী), পিতাঃ খোরশেদ আলম রেনু, দৌলতপুর (পূর্বপাড়া) কোতয়ালী ৯৭। মোহাম্মদ হানিফ পিতাঃ আবুল মিয়া, দৌলতপুর, পূর্বপাড়া, ৯৮। রিফাত, পিতাঃ মৃতঃ কাশেম মিয়া, দৌলতপু (গাজিবাড়ি) কোতয়ালী ৯৯। শরিফ, পিতাঃ জামাল মিয়া, সাং-দৌলতপুর, কোনাবাড়ি, ১০০ জাবেদ রানা, পিতাঃ মনু মিয়া, সাং- শমেঘপুর (মোশারফের বাড়ী), থানাঃ লালমাই, ১০১। অপু পিতাঃ হোসেন ড্রাইভার, দৌলতপুর, কোনাবাড়ি, ১০২। সঞ্জিব, পিতাঃ রফিক ড্রাইভার, দৌলতপুর দপ্তরিবাড়ি, ১০৩। মনিরুল ইসলাম মনির, পিতাঃ মৃতঃ আবদুল মজিদ, সাং- চৌমূহনী পাশের বাড়ি ১০৪। সুজন, পিতাঃ মৃতঃ আবদুল জলিল, সাং-দৌলতপুর, কোনাবাড়ি, ১০৫। রাব্বি, পিতা ইঞ্জিনিয়ার আবদুল মান্নান, দৌলতপুর, দপ্তরিবাড়ি, ১০৬। মোঃ আল আমিন অপু, পিতাঃ মো হোসেন, সাং- দৌলতপুর, ১০৭। মোঃ আনোয়ারুল হাসান খান, পিতাঃ আঃ মতিন খান, গোবিন্দপুর ১০৮। গোলাম হায়দার রনি, পিতাঃ মৃতঃ আবদুর রাজ্জাক, দৌলতপুর, ১০৯। সাকিব, পিতাঃ মৃত আনোয়ার হোসেন, চৌধুরীবাড়ি, শুভপুর, ১১০। নান্টু মল্লিক, পিতাঃ স্বপন মল্লিক, সাং-গাংচর শুভপুর, ১১১। রহিম উল্লাহ, পিতাঃ অজ্ঞাত, শুভপুর, ১১২। কামরুল হাসান, পিতাঃ আরমান হোসেন, সাং- চানপুর, ১১৩। শাহাদাত হোসেন, পিতাঃ অজ্ঞাত, সাং- চানপুর, ১১৪। জামিল পিতাঃ অজ্ঞাত, সাং- চৌধুরী মনজিল, শুভপুর, ১১৫। ইদু, পিতাঃ ওমর আলী, সাং- শুভপুর, ১১৬ শরিফ, পিতাঃ ফুল মিয়া, সাং- শুভপুর, ১১৭। ইউসুফ, পিতাঃ আঃ হাকিম, সাং- শুভপুর, ১১৮ কাজী রফিকুল হোসেন বাবুল, পিতাঃ কাজী নুরুল হোসেন, সাং- দক্ষিণ ঠাকুরপাড়া, ১১৯। পলাশ, পিতাঃ আবুল মিস্ত্রী, সাং- বজ্রপুর, ১২০। খোকা, পিতাঃ বিল্লাল, সাং- বাপুর, ১২১। লিটন, পিতাঃ কালা মিয়া, সাং- বজ্রপুর, সর্ব থানাঃ আদর্শ সদর ১২২। জাহিদ হাসান শিপন, পিতাঃ সিরাজুল ইসলাম, সাং- উলুরচর, ১২৩। মিজানুর রহমান, পিতাঃ আবদুল গফুর, সাং- রায়পুর, ১২৪ আবদুল আউয়াল, পিতাঃ আবদুল গফুর, সাং- রায়পুর, ১২৫। সোহেল (অস্ত্রধারী), পিতাঃ ইয়াসিন মিয়া, সাং- লক্ষীপুর, ১২৬। মামুন চৌধুরী, পিতাঃ শাহ আলম চৌধুরী, সাং- নোয়াগাও, ১২৭। কাজী এমদাদ (অস্ত্রধারী), পিতাঃ নুরুল ইসলাম, সাং- মাটিয়ারা, ১২৮। মোসলেম উদ্দিন, পিতাঃ আলী মিয়া, সাং- কমলাপুর, ১২৮। আবদুর রশিদ, পিতাঃ অজ্ঞাত, সাং- ফুলতলী, ১২৯। মাহবুব আলম, পিতাঃ অজ্ঞাত, সাং- ফুলতলী, সর্বথানাঃ সদর দক্ষিণ, ১৩০। মনির (অস্ত্রধারী), পিতাঃ মৃতঃ খোকন মিয়া, সাং- দৌলতপুর, ১৩১) ফাহিম খান অহী ১৩২) ফুয়াদ খান অকিব, উভয় পিতাঃ জমির উদ্দিন খান জম্পি ৩০২/১ বাগিছাগাঁও ১৩৩) নয়ন পিতাঃ আবদুল ওয়াদুদ সাং বাগিছাগাও (নতুন চৌধুরী পাড়া) ১৩৪) ইকবাল ইবু পিতাঃ অজ্ঞাত সাং বাগিছাগাঁও ১৩৫) হালিম পিতাঃ দ্বীন মোহাম্মদ ১৩৬) খন্দকার আফসার অধীন পিতাঃ লিটন ১৩৭) আজাদ পিতাঃ মিজান সর্ব সাং ঠাকুরপাড়া সর্ব থানাঃ আদর্শ সদর, কুমিল্লা ১৩৮) জাহাংগীর আলম পিতাঃ মমিন আলী সাং গাজীমুড়া ১৩৯) শাহআলম পিতাঃ কালা মিয়া সাং পশ্চিমগাঁও উভয় থানাঃ লাকসাম ১৪০) আশিকুর রহমান শিমুল (৩৫), ১৪১) মিঠু (৩০) উভয় পিতাঃ সফিক মিয়া ১৪২) আবদুল্লাহ আল মামুন (৪০) পিতাঃ আবদুল বারী ১৪৩) মিজান (৫৫) পিতাঃ আব্দুল কাদের মোল্লা, ঠিকানাঃ রিয়াজ উদ্দিন এর পাশের গলি, ১৪৪) সাগর (৫৫) প্রাক্তন ওয়ার্ড কাউন্সিলর। পিতাঃ ছেরু মিয়া। ঠিকানাঃ শিকদার গলি, থানাঃ সদর দক্ষিণ ১৪৫) ফয়েজ আহম্মদ বুলু (৪৪) পিতাঃ হারুন মিয়া ১৪৬) ইব্রাহীম (৪২) পিতাঃ ফজর আলী ১৪৭ ) হুমায়ুন (৪৪) পিতাঃ মৃত নুর আহম্মদ সর্ব সাং লক্ষীপুর, ১৪৮) সৈয়দ নাঈম (৬০) পিতা এস এ হামিদ। ঠিকানা : লালাপুকুর পার, ১৪৯) সৈয়দ রায়হান আহমেদ (৪৮) পিতা সৈয়দ আবির আহমেদ ফটু। ঠিকানা: হাইস্কুলের পিছনে, ১৫০) নিজাম মিঞা (৭০) পিতা: আব্দুল জলিল, ঠিকানা: হাইস্কুলের পিছনের গলি, ১৫১) শেখ ফরিদ (৫৫) পিতা: আব্দুল করিম। ঠিকানাঃ পুরাতন চৌধুরি পারা, ১৫২) আখতার মিঞা (৬০) পিতা: আব্দুল গফুর, ঠিকানা: শাহসুজা মসজিদ রোড, ১৫৩) ইয়াহিয়া মজুমদার (৫০) পিতা: ইউছুফ আলি, ঠিকানাঃ শিকদার গলি, ১৫৪) লিটন শিকদার (৫০) পিতাঃ এফ কে শিকদার, ঠিকানাঃ সাহ্ সুজা মসজিদ এর সামনে, ১৫৫) এম ডি রাজীব (৪০) পিতাঃ মুরাদ মিঞা, ঠিকানাঃ প্রিয়াজন ভবন, সাহসুজা মসজিদ রোড, ১৫৬) বারেক মিয়া (৪৮) পিতাঃমুনসুর আলী, ঠিকানাঃ শিকদার গলি, ১৫৭) কালট স্বপন (৪৫) মাতাঃ মঞ্জু বেগম, ঠিকানাঃ উত্তর গাংচর, ১৫৮ ) মোঃ জুথি (৪২) পিতাঃ মন্টু মিঞা, ঠিকানাঃ হাফেজ বাড়ি সংলগ্ন, ১৫৯) মোঃ সাহেদ (৪০) পিতাঃ তাজুল ইসলাম, ঠিকানাঃ সাহ্ সুজা মসজিদ রোড, ১৬০ ) মহসিন (৪০) পিতাঃ শুক্কুর ড্রাইভার, ঠিকানাঃ সাহসুজা মসজিদ রোড, ১৬১) আব্দুল কুদ্দুছ (৬০) পিতাঃ শুক্কুর ড্রাইভার, ঠিকানাঃ সাহসুজা মসজিদ রোড, ১৬২) আশিক (৪৫) পিতাঃ আব্দুল কুদ্দুস, ঠিকানাঃ গাংচর সাহসুজা মসজিদ রোড, ১৬৩) রাজিব (৪২) পিতাঃ আব্দুল কুদ্দুস, ঠিকানাঃ সাহসুজা মসজিদ রোড, ১৬৪) সজিব (৩৮) পিতাঃ মতিন কমিশনার ঠিকানাঃ সাহসুজা মসজিদ রোড, ১৬৫) বাইট্টা রাজু(৩৩), সাবেক ছাত্রলীগ সভাপতি ৫নং ওয়ার্ড, ঠিকানাঃ হাফেজ বাড়ি, ১৬৬) রকি (৩৭) পিতাঃ নান্নু মিয়া, ঠিকানাঃ মদনপট্টি, ১৬৭) বাচ্চু (10) পিতাঃ আব্দুল জলিল, ঠিকানাঃ মদনপট্টি, ১৬৮) চাপা শুভ (৩৮) পিতাঃ বাচ্চু মিয়া, মদনপট্টি, সর্ব জেলাঃ কুমিল্লা সহ আরো অজ্ঞাত নামা ২৫০-৩০০ জন।

ঘটনার সত‍্যতা নিশ্চিত করে কুমিল্লা কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ হোসেন জানান, মামলায় যাদের আসামি করা হয়েছে তাারা সকলেই আত্মগোপনে আছেন, তাদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে তিনি জানান।


আরও খবর



গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনা এখন সময়ের দাবি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ |

Image

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনয়নে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) এর নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) নীলিমা আখতার।

মঙ্গলবার বিকালে ঢাকার তেজগাঁওয়ে অবস্থিত ডিটিসিএ এর সভাকক্ষে আয়োজিত গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনয়নে করণীয় শীর্ষক মতবিনিময় সভায় সভাপতির বক্তব্যে নির্বাহী পরিচালক মন্তব্য করেন।

সভাপতি আরো বলেন, ঢাকা মহানগরীর পরিবহন ব্যবস্থাকে সুষ্ঠু, পরিকল্পিত, সমন্বিত আধুনিকীকরণ করার লক্ষ্যে ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনতে নাগরিক সচেতনতা সৃষ্টির আহ্বান জানিয়ে সভাপতি বলেন, গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনয়ন কারো একার পক্ষে সম্ভব নয়, এখানে সবারই দায় রয়েছে এবং সবাইকে নিজ নিজ দায়িত্ব পালনে স্বতস্ফূর্তভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

মতবিনিময় সভায় বক্তারা গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনয়নে নানাবিধ সমস্যা চ্যালেঞ্জ এর কথা তুলে ধরেন এবং চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় করণীয় সম্পর্কে মতামত প্রদান করেন। সভার সমাপনী বক্তব্যে সভাপতি ডিটিসিএ এর নির্বাহী পরিচালক (অতিরিক্ত সচিব) নীলিমা আখতার বলেন, সকল অংশীদারদের পরামর্শ অনুযায়ী অতি দ্রুত বাসের রুট পারমিট চালু করার বিষয়ে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের সাথে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গ্রহণ, নিয়মিত সকল অংশীজনের সাথে আলোচনা করা, ক্যাপাসিটি বিল্ড আপ করা, -টিকিট চালু করা এবং ধীরে ধীরে গণপরিবহন ব্যবস্থাকে অটোমেশনে রূপান্তর করার ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

মতবিনিময় সভায় গণপরিবহনে শৃঙ্খলা আনয়ন সম্পর্কিত সকল সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি, বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের প্রতিনিধি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ছাত্র সমাজের প্রতিনিধি সহ বাস মালিক সমিতির সদস্যবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর