Logo
শিরোনাম

সাগর উত্তাল, টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

বৈরি আবহাওয়ায় সাগর উত্তাল থাকায় বুধবার (৪ অক্টোবর) সকাল থেকে টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকবে।

মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) টেকনাফ অঞ্চলের ট্রাফিক সুপারভাইজার জহির উদ্দিন ভূঁইয়া।

তিনি বলেন, বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) টেকনাফ অঞ্চলের ট্রাফিক সুপারভাইজার জহির উদ্দিন ভূঁইয়া বলেন, সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্কসংকেত থাকায় বুধবার টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকবে।

তিনি আরও জানান, তবে দ্বীপে ভ্রমণে আসা বেশ কিছু পর্যটক সেখানে রাতযাপন করছিলেন। তাদের আরও একরাত সেখানে থাকতে হবে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে নিয়ে আসা হবে।

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. আদনান চৌধুরী বলেন, বৈরী আবহাওয়ার ফলে সমুদ্র উত্তাল থাকায় বুধবার এ রুটে পর্যটকবাহী জাহাজসহ সব ধরনের নৌযান চলাচল বন্ধ থাকবে। ভ্রমণে আসা বেশকিছু পর্যটক দ্বীপে অবস্থান করছেন। তাদের খোঁজ খবর রাখা হচ্ছে। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে আবার জাহাজ চলাচল শুরু হবে।

জানা যায়, মঙ্গলবার বারো আউলিয়া নামে একটি পর্যটকবাহী জাহাজে করে দ্বীপ ভ্রমণে যান ৪শর বেশি পর্যটক। একই দিন বিকালে ২শ’ পর্যটক দ্বীপ ছাড়লেও বাকি দুই শতাধিক সেখানে অবস্থান করছেন।

জাহাজ কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, গত বুধবার থেকে অনুমতি নিয়ে কক্সবাজার-টেকনাফ দমদমিয়া ঘাট থেকে বারো আউলিয়া নামে একটি জাহাজ এ নৌরুটে চলাচল শুরু হয়। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে দ্বিতীয় বারের মতো আজ (বুধবার) জাহাজ চলাচল বন্ধ থাকবে।


আরও খবর

দুই বছর পর খুলল বান্দরবানের দেবতাখুম

মঙ্গলবার ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




শাপলা চত্বরে গণহত্যা হাসিনাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে পরোয়ানা

প্রকাশিত:বুধবার ১২ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

২০১৩ সালের ৫ মে রাজধানীর মতিঝিলের শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের সমাবেশে সংঘটিত গণহত্যার ঘটনায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। বুধবার (১২ মার্চ) এই আদেশ দেন আদালত।

গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে শেখ হাসিনা ছাড়াও সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহিউদ্দিন খান আলমগীর, গনজাগরণ মঞ্চের মুখপাত্র ইমরান এইচ সরকার, সাবেক আইজিপি হাসান মাহমুদ খন্দকার, এবং বেনজির আহমদ।

এছাড়া, অপর মামলায় কারাগারে থাকা সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু, সাবেক আইজিপি শহিদুল হক, সাবেক সেনা কর্মকর্তা জিয়াউল আহসান এবং সাবেক পুলিশ কর্মকর্তা মোল্লা নজরুল ইসলামকে গ্রেফতার দেখানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

এ ঘটনায় আরও নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, আগামী ১২ মে তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেওয়ার জন্য।

এটি ছিল হেফাজতে ইসলামের দায়ের করা একটি মামলা, যা গত ২৭ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে দাখিল করা হয়। মামলায় ৫০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়েছিল। হেফাজতে ইসলামের অভিযোগ ছিল, ২০১৩ সালের ৫ মে শাপলা চত্বরে হেফাজতে ইসলামের ১৩ দফা দাবিতে এক বিশাল সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এই সমাবেশে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং ক্ষমতাসীন সরকারের পক্ষ থেকে আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে পরবর্তী সময়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং গণহত্যা ঘটিয়েছিলেন।

অভিযোগে বলা হয়েছে, আসামিরা রাত ১১টার দিকে শাপলা চত্বরে বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ করে দেন, ফলে রাতের আঁধারে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সমাবেশকারীদের ওপর হামলা চালায়। মাদরাসা ছাত্র এবং পথচারীদের ওপর নৃশংসভাবে আক্রমণ চালানো হয়, যার পরিপ্রেক্ষিতে শতাধিক মানুষ নিহত হয় বলে দাবি করা হয়। এর পর, নিহতদের লাশ সিটি করপোরেশনের গাড়িতে করে গুম করা হয়। নিহতদের পরিবার থানায় মামলা করতে গেলে পুলিশ তাদের অভিযোগ গ্রহণ করেনি।

এছাড়া, মামলার বাদী পক্ষের দাবি, এই ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে সরকারের উচ্চপদস্থ ব্যক্তিরা এবং আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা একযোগে এই অপরাধ সংঘটন করেন। বাদী পক্ষ আরও অভিযোগ করেছেন, ঘটনাটি নিয়ে তদন্ত না করে, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং সরকারের পক্ষ থেকে বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।

এই ঘটনায়, বিভিন্ন গণমাধ্যম, নাগরিক সমাজ এবং মানবাধিকার সংগঠনরা সরকারের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন, এবং আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংস্থাগুলো এই ঘটনায় জড়িতদের বিরুদ্ধে শাস্তির দাবি জানায়।


আরও খবর



পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে আক্রমণের শিকার হচ্ছে

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২১ মার্চ ২০২৫ |

Image

পুলিশের মহাপরিদর্শক বাহারুল আলম বললেন, ক্ষমতাচ্যুত স্বৈরাচারী ফ্যাসিস্ট সরকারের কারণে পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে মানুষের আক্রমণের শিকার হচ্ছে।

তিনি বলেছেন, ‘৫ আগস্ট-পরবর্তী অপরাধী পুলিশ সদস্যদের বিচারের আওতায় এনে ও সরিয়ে দিয়ে পুলিশ বাহিনীকে স্বগৌরবে ফেরানোর চেষ্টা করা হচ্ছে। এরপরও আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ বাধার মুখে পড়ছে, পুলিশের ওপর আক্রমণ করা হচ্ছে। উল্টো পথে যান চলাচল বন্ধে ব্যবস্থা নিতে গিয়ে ট্রাফিক পুলিশের ওপর সাইকেল চালিয়ে দেওয়া হচ্ছে। এগুলো বন্ধ করতে হবে।

রংপুরে একটি কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্যে আইজিপি এসব কথা বলেন। ‘দেশের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে মানবাধিকার ও পরিবেশের গুরুত্বসহ আইন প্রয়োগ’ শীর্ষক দিনব্যাপী কর্মশালাটি রংপুর বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ের মিলনায়তনে আয়োজন করা হয়।

আইজিপি বলেন, ‘নাগরিক সমাজের প্রতি আমার অনুরোধ, পুলিশকে আপনারা আবার কাছে টেনে নিন। পুলিশকে কাজ করতে সহায়তা করেন। দেশে বিভিন্ন জায়গায় দেখা গেছে, পুলিশ আইন প্রয়োগ করতে গিয়ে মানুষের আক্রমণের শিকার হচ্ছে। এটা আবেগের বিষয়। হয়তোবা তাদের অতীত স্মৃতি মনে করে দেয় যখন পুলিশ অন্যায়ভাবে মানুষের ওপর আক্রমণ করেছে, অন্যায় আচরণ করেছে এবং গণবিরোধী আচরণ করেছে।

পুলিশকে আবার মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করে তোলার চেষ্টা হচ্ছে উল্লেখ করে আইজিপি বলেন, ‘৫ আগস্ট-পরবর্তী সময়ে আমরা চেষ্টা করছি যারা অপরাধী (পুলিশ), তাদের বিচারের আওতায় এনে ও সরিয়ে দিয়ে পুলিশকে আবার স্বগৌরবে ফিরিয়ে আনতে, কর্মক্ষম করে তুলতে।’

বাহারুল আলম আরও বলেন, ‘জুলাই অভ্যুত্থানের মামলাগুলো সঠিক তদন্ত ও বিচারের মাধ্যমে নিষ্পত্তি করতে হবে। যদি নিষ্পত্তি না করা হয় এবং মানুষ যদি ন্যায়বিচার না পায়, তাহলে জাতি আমাদের ক্ষমা করবে না। এ জন্য বিচারক, সরকারি কৌঁসুলি, পুলিশ সুপার, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সবার একটি সম্মিলিত প্রয়াসের দরকার।

কর্মশালায় রংপুরের বিভাগীয় কমিশনার শহিদুল ইসলাম, রংপুর রেঞ্জ ডিআইজি আমিনুল ইসলাম, রংপুর মহানগর পুলিশ কমিশনার মজিদ আলী, আট জেলার জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, জেলা ও দায়রা জজ, ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারক, সরকারি কৌঁসুলি ও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা (ওসি) উপস্থিত হয়েছেন।


আরও খবর



ঈদ ঘিরে সক্রিয় জাল নোট চক্র

প্রকাশিত:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

রাজধানীর ওয়ারীতে অভিযান চালিয়ে ৩৮ লাখ টাকার দেশি জাল নোট ও ৭৭ হাজার ১০০ ভারতীয় রুপির জাল নোটসহ জাল নোট তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা (ডিবি) বিভাগ। এ সময় জাল নোট চক্রের দুই সদস্যকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

গ্রেপ্তাররা হলেন- মো. সাইদুর রহমান (৩২) ও মো. মেহেদী হাসান (২৫)। অভিযানের সময় তাদের কাছ থেকে বিপুল পরিমাণ জাল নোট ছাড়াও একটি সিপিইউ, একটি মনিটর, জাল নোট তৈরির প্রিন্টারের আটটি অব্যবহৃত কালি, ১০০ পিস ফয়েল পেপার (সিকিউরিটি ফিতা) ও দুটি মোবাইল ফোন জব্দ করা হয়েছে।

১৭ মার্চ বিষয় নিশ্চিত করেন ডিএমপির মিডিয়া অ্যান্ড পাবলিক রিলেশনস বিভাগের উপকমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান।

তিনি জানান, ১৬ মার্চ দিনগত রাত সাড়ে ৩টার দিকে ওয়ারী থানার আর কে মিশন রোডের একটি ভবনের ষষ্ঠ তলায় অভিযান চালায় ডিবি-উত্তরা বিভাগের অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার ও মাদক নিয়ন্ত্রণ টিম। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে তারা জানতে পারে-একটি চক্র ঈদ সামনে রেখে বিপুল পরিমাণ জাল নোট তৈরি করে বাজারে ছাড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে।

এ তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান চালালে পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে পালানোর চেষ্টা করে জাল নোট কারবারি সাইদুর ও মেহেদী। তাৎক্ষণিক অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। এ সময় চক্রের আরেক সদস্য পালিয়ে যান।

তিনি আরও জানান, গ্রেপ্তার দুজন দীর্ঘদিন ধরে জাল নোট তৈরি করে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় সরবরাহ করছিলেন। আসন্ন ঈদ কেন্দ্র করে তারা বিপুল পরিমাণ জাল নোট মজুত করেছিলেন বলে জিজ্ঞাসাবাদে স্বীকার করেন।

এ ঘটনায় গ্রেপ্তার দুজনসহ পলাতক ব্যক্তির বিরুদ্ধে ওয়ারী থানায় বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা করা হয়েছে। আইনগত প্রক্রিয়া চলমান বলে জানিয়েছে পুলিশ।


আরও খবর



ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

ধর্ষক নামের যত নিকৃষ্ট প্রাণী আছে, তাদেরকে গ্রেপ্তার করে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।

৯ মার্চ সকাল ৯টা ৫৭ মিনিটে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্টে এ মন্তব্য করেন তিনি।

পোস্টে জামায়াত আমির বলেন, মাগুরার সেই আট বছরের মেয়ে শিশুর ধর্ষক ও ধর্ষণের সহযোগিতাকারীদের অপরাধ এক ও অভিন্ন। এদের সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত চাই।

ডা. শফিকুর রহমান বলেন, এরকম ধর্ষক নামের আরও যত নিকৃষ্ট প্রাণী আছে, যে যেখানেই থাকুক তাদেরকে পাকড়াও করে দ্রুত বিচারের মাধ্যমে সর্বোচ্চ শাস্তি নিশ্চিত করা প্রয়োজন।

এ সময় ধর্ষকদেরকে বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বানও জানান তিনি।

জামায়াত আমির বলেন, ইমাম, খতিব ও ধর্মীয় ব্যক্তিত্বসহ সমাজের সচেতন নাগরিকদেরকে ধর্ষকদের বিরুদ্ধে সামাজিক প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য এগিয়ে আসার আহ্বান জানাই। ধর্ষকদেরকে ঘৃণা করুন ও সামাজিকভাবে বয়কট করুন।


আরও খবর



ঝালকাঠিতে এলজিইডি হিসাবরক্ষকের দুর্নীতির প্রতিবাদে মানববন্ধন

প্রকাশিত:বুধবার ০৫ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ২৪ মার্চ ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠি এলজিইডির হিসাবরক্ষক সাইফুল ইসলামের বিরুদ্ধে দুর্নীতি, হয়রানি এবং উৎকোচ দাবির প্রতিবাদে স্থানীয় ঠিকাদাররা মানববন্ধন করেছেন। আজ ৫ মার্চ বুধবার দুপুরে ঝালকাঠি এলজিইডি দপ্তরের সামনে স্থানীয় ঠিকাদারদের ব্যানারে এই মানববন্ধন কর্মসূচির আয়োজন করা হয়। 

মানববন্ধনে বক্তব্য দেন, ঠিকাদার আরিফ হাওলাদার, হিরু, মো. শামীম, সাদ্দাম হোসেন, শফিকুল ইসলাম রানা, রুবেল খান, তৌহিদ হোসেন, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ ও মাসুম খলিফাসহ আরো অনেকে।  মানববন্ধনে অংশগ্রহণকারী ঠিকাদাররা সাইফুল ইসলামের দুর্নীতি ও দুর্ব্যবহারের অভিযোগ তুলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান। 

তার জানান, সাইফুল ইসলাম ১০ ফেব্রুয়ারি রাজাপুর উপজেলায় বদলি হলেও সেখানে যোগদান না করে বদলির আদেশ স্থগিত করেছেন। তারা হুশিয়ারি দেন যে, সাইফুল ইসলাম যদি পুনঃরায় ঝালকাঠি এলজিইডিতে ফিরে আসেন, তবে তারা আরো কঠোর কর্মসূচি গ্রহণ করবেন।


আরও খবর