Logo
শিরোনাম

সাগরিকায় দাপট চলছে দক্ষিণ আফ্রিকার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৯ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

ঘরের মাটিতে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে প্রথম টেস্টে হারের পর এবার দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে বাংলাদেশ। চট্টগ্রামের জহুর আহমেদ চৌধুরি স্টেডিয়ামে টাইগারদের বিপক্ষে টসে জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন সফরকারীদের অধিনায়ক এইডেন মার্করাম। আগে বল করতে নেমে টাইগার বোলাররাও সুবিধা করে ওঠতে পারেননি। প্রোটিয়াদের এক উইকেট নিলেও চাপে ফেলতে পারেননি, ১ উইকেটে ১০৯ রান নিয়ে মধ্যাহ্নবিরতিতে গিয়েছে এইডেন মার্করামের দল।

সাগরিকায় আগে ব্যাট করতে নেমে প্রোটিয়াদের শুরুটা হয়েছে ভালোই। দুই ওপেনার টনি ডে জর্জি এবং এইডেন মার্করাম মিলে ভালোই সামলাচ্ছিলেন টাইগার বোলারদের। নতুন বলের সুবিধা নিতে পারেননি দুই পেসার হাসান মাহমুদ ও নাহিদ রানা

ওদিকে টাইগার বোলারদের সামলে স্কোরবোর্ডে রান বাড়াচ্ছিলেন প্রোটিয়া ওপেনাররা। এ দুজনের জুটিতে ১৭ ওভারেই স্কোরবোর্ডে ওঠে ৬৯ রান। তবে এ জুটিতে আর বড় হতে দেননি তাইজুল ইসলাম। অষ্টাদশ ওভারের প্রথম বলেই টাইগার স্পিনারের করা বলে ক্যাচ তুলে দেন প্রোটিয়া অধিনায়ক মার্করাম। মিড অনে থাকা মমিনুল হক সহজেই তালুবন্দী করেন নে ক্যাচটি। সাজঘরে ফেরার আগে ৫৫ বলে ৩৩ রান করেছেন মার্করাম

মার্করাম ফেরার পর ক্রিজে জর্জির সঙ্গী হন ট্রিস্টান স্টাবস। নতুন জুটিকেও চাপে ফেলতে পারেননি টাইগার বোলাররা। মধ্যাহ্নবিরতিতে যাওয়ার আগে এ দুজন মিলে গড়েছেন ৪০ রানের জুটি। তাতে দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোরবোর্ডে ওঠেছে ১০৯ রান। শুরু থেকেই দুর্দান্ত খেলা জর্জি ব্যক্তিগত হাফ সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে থেকে বিরতিতে গিয়েছেন। তিনি অপরাজিত আছেন ৭১ বলে ৪৯ রান করে। স্টাবস করেছেন ৪২ বলে ২৩ রান


আরও খবর



হবিগঞ্জের মাধবপুরে প্রশাসনকে 'ম্যানেজ' করে কাটা হচ্ছে ফসলি জমির মাটি

প্রকাশিত:শনিবার ০৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

হবিগঞ্জ প্রতিনিধি::

হবিগঞ্জের মাধবপুরে নিয়ম-নীতির কোনো তোয়াক্কা না করে ফসলি জমি খনন করে বৈধ কাগজপত্র ছাড়াই অবৈধভাবে ড্রেজার দিয়ে মাটি উত্তোলন করার অভিযোগ উঠেছে এক প্রভাবশালী ব্যক্তির বিরুদ্ধে। 

উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নের দাশপাড়া কৃষিজমি থেকে বালু মাটি তুলছেন প্রভাবশালী সাহেদ আলী নামের এক ব্যক্তি। উপজেলা প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই তিনি মাটি তুলছেন বলে দাবি তাঁর।

জানা যায়, দিনরাত অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলন করায় কৃষকের ফসলি জমি পুকুরে পরিণত হচ্ছে। ফলে অসহায় হয়ে পড়েছে ওই এলাকার কৃষকরা। খননযন্ত্রের মাধ্যমে তোলা সেই মাটি দীর্ঘ পাইপলাইনের মাধ্যমে ফেলা হচ্ছে ইনোভেটিভ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামক প্রতিষ্ঠানে। যা বালু ও মাটি ব্যবস্থাপনা আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।

দীর্ঘদিন ধরে অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলন করে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিলেও নীরব রয়েছে উপজেলা প্রশাসন। উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিষয়টি জানেন এবং কিছুদিন আগে বন্ধ করেছিলেন। এরপর গোপন দেনদরবার করে আবার তা চালু হয়েছে-এমন অভিযোগ এলাকাবাসীর।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, কৃষকের জমি পুকুর খননের নামে সেলু মেশিন ও ড্রেজার মেশিন বসিয়ে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। বালু উত্তোলন করে দীর্ঘ পাইপলাইনে প্রায় দেড় কিলোমিটার দূরে ইনোভেটিভ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামক প্রতিষ্ঠানে ফেলা হচ্ছে। অল্প দামে বালু মাটি কিনে উচ্চ মূল্যে বিক্রি করে হাতিয়ে নেয় কোটি কোটি টাকা।

নাম প্রকাশে ওই এলাকার কয়েকজন বাসিন্দা জানান, সাহেদ আলী বিগত কয়েক বছর ধরে কম দামে মাটি বালু উত্তোলন করে বিভিন্ন কোম্পানীর কাছে বিক্রি করে থাকেন । এর ফলে আমরা বাড়িঘর, ফসলি জমি হারাতে বসেছি। এর কোনো প্রতিকার পাচ্ছি না।’

তিনি আরো বলেন, ‘উপজেলা নির্বাহী অফিসার কয়েক দিন আগে বন্ধ করে গেছে। এরপর গোপন দেনদরবারের মাধ্যমে তা আবার চালু হয়েছে। আমরা প্রতিবাদ করতে গেলেই সাহেদ আলী ও তার লোকজন বলেন প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই বালু মাটি তুলছি। আপনারা চিল্লাইয়ে কোনো কাজ হবে না।’ এলাকাবাসী আরও  বলেন, ইউএনও স্যার মাঝে মাঝে আসেন, দেখেন, বন্ধও করে চলেন যান। আবার আগেই মতো চলে।’ ‘স্যারের যাওয়া-আসার মধ্যেই হয়তো কোনো কিন্তু আছে। তা ছাড়া অবৈধ কাজ চলে কী করে?’

সম্প্রতি ওই এলাকায় গিয়ে দেখা যায়, দীর্ঘদিন ধরে এলাকার নিরীহ কৃষকের জমির মাটি কেটে নিয়ে পুকুরে পরিণত করছেন উপজেলার ছাতিয়াইন ইউনিয়নের মোহাম্মদ আলীর ছেলে সাহেদ আলী। ড্রেজার মেশিন ও প্রকল্পের আশপাশে ঘেরাও করে বসে আছে সাহেদ আলীর সাঙ্গপাঙ্গরা। তারা লাঠিসোটা নিয়ে আড্ডা দেন। কেউ প্রতিবাদ করলেই নির্যাতন করা হয় বলে অভিযোগ রয়েছে। এর সত্যতা যাচাইয়ে নোভেটিভ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামক প্রতিষ্ঠানের পাশে গেলে কয়েকজন যুবক এসে প্রতিবেদককে ভিডিও ছবি না করার জন্য বাঁধা প্রদান করেন। 

সোহাগ মিয়া নামে এক যুবক বলেন, সাহেদ আলী নিষেধ করেছন ওই এলাকার আশেপাশে কোন ছবি বা ভিডিও না করার জন্য। করলে মোবাইল ক্যামেরা রেখে দেয়া হবে। প্রকল্পের আশপাশে কাউকে প্রবেশ করতে দেয়া হচ্ছে না। 

সোহাগ মিয়াসহ এই কর্মযজ্ঞের চারপাশে পাহারায় নিয়োজিত আছেন আরো সাত থেকে আটজন। তাদের জিজ্ঞেস করলে বলেন, আমরা কয়েকজন এটি দেখভাল করি। কেউ ছবি ভিডিও তুলতে এলে বাঁধা দেই। সাংবাদিক পরিচয় পেলে সাহেদ আলীকে খবর দিলে তিনি এসে তাদের আপ্যায়ন করেন এবং খরচাপাতি দিয়ে শেষ করেন।

এ বিষয়ে কথা হয় অভিযুক্ত সাহেদ আলীর সঙ্গে। প্রথমে অস্বিকার করলেও পরে স্বীকার করে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই মাটি তুলি, আপনারা পত্রিকায় লিখেও কিছু করতে পারবেন না।’

তিনি প্রতিবেদককে আরও বলেন, আপনি ফোন দিছেন, আসেন টাকা নিয়ে যান। আপনার মত অনেকেই ফোন দিয়ে দেখা করে টাকা নিয়ে যায়। চিল্লা চিল্লি না করে বলেন কত টাকা লাগবে। তার কথায় প্রতিবেদক রাজি না হলে অকট্য ভাষা ব্যবহার করেন সাহেদ আলী। 

ছাতিয়াইন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মিনহাজ উদ্দিন চৌধুরী কাসেদ বলেন, অবৈধভাবে মাটি উত্তোলনের দায়ে ইউএনও স্যার বন্ধ করে গেছেন। কিন্তু কিভাবে আবার চালু হলো তা আমি জানি না। সাহেদ আলী সম্পুর্ণ অবৈধভাবে বালু ও মাটি উত্তোলন করছে।

ইউপি সদস্য সুবোধ বলেন, আমার জানামতে আলী মিয়ার জমি থেকে সাহেদ আলী মাটি কিনে কোম্পানীতে বিক্রি করছেন। ময়মনসিংহ থেকে ডেজার মেশিন এনে প্রায় ১মাস যাবৎ এই মাটি তুলছেন। কিছুদিন আগে ইউএনও স্যার এসে বন্ধ করে আমাকে দায়িত্ব দিছেন কিন্তু এখন কিভাবে মাটি উত্তোলন করছে তা আমি জানি না। 

এ প্রসঙ্গে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এ.কে.এম ফয়সাল জানান, ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে মামলাসহ সাহেদ আলীকে জরিমানা করা হয়েছে। কিছুদিন আগে ড্রেজার মেশিন জব্দ করে স্থানীয় ইউপি সদস্য সুবোধ এর জিম্মায় দিয়ে আসছিলাম। এখন যদি ইউপি সদস্য আইন অমান্য করে ড্রেজার মেশিন দিয়ে থাকে তাহলে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। কৃষি জমি অকৃষি কাজে ব্যবহার ভূমি ব্যবস্থাপনা আইন মানা হয়েছে কিনা এমন প্রশ্নে তিনি জানান, ইনোভেটিভ কেমিক্যাল ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডের পক্ষে এখন পর্যন্ত কেউ কোন আবেদন করেনি। এবিষয়ে যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।



আরও খবর



চাল আমদানিতে আগ্রহ নেই ব্যবসায়ীদের

প্রকাশিত:রবিবার ২৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

সম্প্রতি চালের ওপর শুল্ক কমানো হলেও আমদানিতে আগ্রহী নন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, চাল আমদানি করা হলে সেটি বর্তমানে দেশের বাজারে যে দাম তার চেয়েও বেশি দাম দিয়ে ক্রেতাদের কিনতে হবে। আর বেশি দামের কারণে দেশের ব্যবসায়ীদেরও মুনাফা হবে না। তারা মনে করেন, শুল্ক কমানো হলেও এই মুহূর্তে দেশে চালের দামে প্রভাব পড়বে না।

গত আগস্টে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যার কারণে আমন চাষে প্রভাব পড়ার পর থেকেই খুচরা বাজারে চালের দাম বাড়তি।

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ফসলের ফলন কমে যাওয়ায় চালের দাম যেন আরো না বেড়ে যায় তা ঠেকাতে অন্তর্বর্তী সরকার আমদানি শুল্ক কমিয়ে আমদানিকে উৎসাহিত স্থানীয় মজুদ বাড়ানোর চেষ্টা করছে।

গত ২০ অক্টোবর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চালের আমদানি শুল্ক ৬২ দশমিক পাঁচ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করে।

সংস্থাটি বলছে, ব্যাপক বন্যার কারণে শুল্ক কমানো হয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, সম্ভাব্য সরবরাহ ঘাটতির কারণে চালের দাম বেড়ে যেতে পারে।

রাজস্ব কর্তৃপক্ষ আরো জানিয়েছে, শুল্ক কমানোর ফলে প্রতি কেজিতে আমদানি খরচ ১৪ টাকা ৪০ পয়সা কমবে।

তবে চাল কলের মালিকরা বলছেন, প্রতিবেশী ভারতে চালের দাম বেশি হওয়ায় বাংলাদেশে শুল্ক কমালেও সেখান থেকে আমদানি আর্থিকভাবে লাভজনক নয়। তাছাড়াও, পরিবহন অন্য খরচের কারণে আমদানি করা চালের দাম দেশের বাজারের তুলনায় অনেক বেশি হবে।

এক শীর্ষ চাল আমদানিকারক বলেন, বর্তমান বাজার পরিস্থিতির কারণে আমদানির বিষয়টি কেউ বিবেচনা করবেন এমন সম্ভাবনা খুবই কম।

তাদের হিসাবে, আমদানি শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনলেও শুধু আমদানি খরচ হিসেব করলে চালের দাম কেজিপ্রতি ৮০ টাকা মোটা চালের দাম কেজিপ্রতি ৭৬ টাকা হবে। এর বিপরীতে দেশের চিকন চাল বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৬৫ টাকায়। মোটা চালের দাম কেজিপ্রতি ৫৫ টাকা। এরপর পরিবহন, শ্রমিকসহ আরো অন্য খরচ যোগ হবে।

এই আমদানিকারক মনে করেন, আমন বোরো ধান কাটার পর চালের দাম কমবে। তখন আমদানির প্রয়োজনীয়তা আরো কমে যাবে।

একই মত অপর শীর্ষ চাল আমদানিকারক জাকির হোসেন রনির  তিনি বলেন, এই দামে কেউ চাল আমদানি করবেন না। অদূর ভবিষ্যতে দেশে চালের দাম বাড়বে।

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের এক আমদানিকারক বলেন, কেউ কেউ এক মাস পর চাল আমদানির কথা ভাবতে পারেন। আশা করা হচ্ছে, উৎপাদন বেশি হওয়ায় ভারত রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে। তখন চালের দাম আরো কমবে। বাজারে চালের সরবরাহ কমে যাওয়ায় ঢাকায় চালের দাম বাড়তি।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, গত এক সপ্তাহে কয়েকটি এলাকায় ৫০ কেজি চালের বস্তায় দাম ৫০ থেকে ১৫০ টাকা বেড়েছে।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, বিআর-২৮ বিআর-২৯ জাতের ৫০ কেজির বস্তা এখন তিন হাজার থেকে তিন হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে ছিল হাজার ৮৫০ থেকে হাজার ৯৫০ টাকা।

রাষ্ট্রীয় বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুসারে, গত সপ্তাহে মাঝারি মানের চালের দাম বেড়েছে প্রায় এক শতাংশ। গত মাসে বেড়েছে প্রায় দুই শতাংশ।

বার্ষিক হিসাবে চিকন চালের দাম বেড়েছে দশমিক ০৯ শতাংশ। মাঝারি মানের চালের দাম বেড়েছে ১১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। মোটা চালের দাম বেড়েছে দশমিক ১৪ শতাংশ।

গত ২৩ অক্টোবর ভারত সরকার টনপ্রতি ন্যূনতম রপ্তানি দাম ৪৯০ ডলার তুলে দিয়ে বাসমতি ছাড়া অন্য চালের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে। ভারত সেদ্ধ চালের ওপর ১০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক তুলে নেওয়ার একদিন পর উদ্যোগ নেওয়া হয়। এসব উদ্যোগ আন্তর্জাতিক বাজারে চালের দাম কমাতে সহায়তা করতে পারে। তবে স্থানীয় আমদানিকারকরা বর্তমান দাম বিবেচনায় নিয়ে আমদানির কার্যকারিতা সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ক্রয় সরবরাহ শাখার অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান হোসাইনি বলেন, কয়েকজন আমদানিকারক খোঁজখবর নিয়েছেন। তবে চাল আমদানির জন্য সরকারিভাবে আবেদন করা হয়নি। ব্যবসায়ীরা আপাতত আমদানির জন্য আবেদন করবে বলে তিনি মনে করছেন না।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেকর্ড পরিমাণ চাল উৎপাদনের পর বছর চালের সরবরাহ বিঘ্নিত হয়েছে। সেসময় দেশে চার কোটি টনের বেশি চাল উৎপাদন হয়েছিল। ফলে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত আমদানির প্রয়োজনীয়তা ছিল না।

যা বলছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকরাভারতের চাল রপ্তানিকারক চাল কলের মালিকরা রপ্তানি বিধিনিষেধ শিথিল করার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, তারা আসন্ন দীপাবলি, বড়দিন ইংরেজি নববর্ষের আগে দেশীয় আন্তর্জাতিক বাজারে চালের দাম স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করবেন।

চাল রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি বিভি কৃষ্ণ রাও বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে চালের চাহিদা বেশি। রপ্তানি বিধিনিষেধের কারণে হারানো অর্ডার ফিরে পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাবাদী।

ইন্ডিয়ান রাইস এক্সপোর্টার্স ফেডারেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট দেব গর্গ বলেন, সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দেওয়ায় ভারতীয় কৃষক রপ্তানিকারকরা বিশ্ববাজারে তুলনামূলক সস্তায় চাল বিক্রি করতে পারেননি।

নয়াদিল্লিভিত্তিক রপ্তানিকারক রাজেশ পাহাড়িয়া জৈনের মতে, ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে চাল রপ্তানি বাড়বে। আগামী মার্চের মধ্যে চালান কোটি ২০ লাখ টন ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।


আরও খবর

বাজারে শীতকালীন সবজি, কমেছে দাম

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪

চালের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪




লক্ষ্মীপূজা উপলক্ষে নওগাঁর কুজাইল বাজারে দু' দিনব্যাপী গ্রামীণ মেলা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৮ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

একেকটা নৌকায় একেক রকমের সাজানো। ঢাক-ঢোল আর সাউন্ড বক্স ও মাইকের সাউন্ডে মুখরিত চারেদিক। সনাতন ধর্মাবলম্বী বিভিন্ন বয়সের ছেলে-মেয়ে, শিশু, কিশোর, কিশোরী, যুবক-যুবতী সহ বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের নাচানাচি। আর সেই দৃশ্য উপভোগ করতে নদীর দু’পারে ভিড় করেন হাজারো মানুষ। এমনই মনোমুগ্ধকর দৃশ্য ফুটে উঠেছে নওগাঁর রাণীনগরে লক্ষ্মীপূজা উপলক্ষে ছোট যমুনা নদীতে শত শত নৌকার নৌবহরে। এ পূজা উপলক্ষে শুক্রবার উপজেলার কুজাইল বাজারে বসে গ্রামীণ মেলা। শত বছরের ঐতিহ্যবাহী গ্রামীণ এ মেলা এখনো ধরে রেখেছে ঐতিহ্য।

লক্ষ্মী মানে শ্রী সুরুচি। লক্ষ্মীকে ধন সম্পদ আর সৌন্দর্যের দেবী বলে মনে করেন সনাতন ধর্মাবলম্বীরা। তাই লক্ষ্মী পূজা হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব। শারদীয় দুর্গোৎসবের কয়েক দিন পর পূর্ণিমা তিথিতে লক্ষ্মী পূজার আরাধনা করা হয়। নারী-পুরুষ উভয়েই এ পূজায় অংশ গ্রহণ নেয়। বুধবার লক্ষ্মীপূজা শুরু হয়। এরপর শুক্রবার ছোট যমুনা নদীতে লক্ষ্মী প্রতিমা বিসর্জনের মধ্য দিয়ে পূজার সমাপ্তি হয়।

স্থানীয়রা তাদের শত বছরের পুরনো ঐতিহ্যকে ধরে রাখতে প্রতিমা বিসর্জনের দিন থেকে লক্ষ্মী পূজা উপলক্ষে কুজাইল বাজারে দু' দিনব্যাপী গ্রামীণ মেলার আয়োজন করে থাকেন। মেলায় বসে হরেক রকমের দোকানপাট। মেলার প্রথম দিন শুক্রবার মূল আর্কষণ নৌবহর। দ্বিতীয় দিন হয় বউ মেলা। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রানীণগর উপজেলার কাশিমপুর রাজবাড়ির রাজবাহাদুর শ্রী. অন্নদা প্রসন্ন লাহিড়ীর রাজত্ব পরিচালনার আগে থেকে লক্ষ্মী পূজা উপলক্ষে এ মেলা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। প্রায় দুই’শ বছর থেকে লক্ষ্মী প্রতিমা বিসর্জনের দিন থেকে এ মেলা শুরু হয়। ঐতিহ্যবাহী এ মেলার বিশেষ আর্কষণ লক্ষ্মী প্রতিমা বিসর্জন উপলক্ষে ছোট যমুনা নদীতে নৌবহর। ঐদিন দুপুরের পর থেকে রাণীনগর, আত্রাই, মান্দা, নওগাঁ সদরসহ কয়েকটি উপজেলার সনাতন ধর্মাবলম্বীরা নৌকায় চড়ে আসতে থাকে। পাশাপাশি মেলা ও নৌবহর উপভোগ করার জন্য নৌকায় ঘুরে বেড়ান অন্যান্য ধর্মের মানুষও। সাউন্ড বক্স, মাইক আর ঢাকের তালে তালে নৌকায় বিনোদন প্রেমীদের নৃত্যে মুখরিত হয়ে উঠে ছোট যমুনা নদী। ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে মিলনমেলায় পরিণত হয় নদীর দু’পার। শুক্রবার প্রায় তিন শতাধিক নৌকা নদীতে নৌবহরে মেতে উঠে। চলে সন্ধ্যা পর্যন্ত। এরপর নদীতে প্রতিমা বিসর্জন দেওয়া হয়।

স্থানীয় মেম্বার ও মেলা কমিটির কোষাধ্যক্ষ আব্দুর রাজ্জাক বলেন, শত শত বছরের এই মেলায় আমরা হিন্দু মুসলিম একে অপরকে সহযোগিতা করি। এই মেলায় অনেক দুর থেকে নৌকা নিয়ে এসে নৌ-বহরে যুক্ত হয়। যা হাজার হাজার নারী পুরুষ উপভোগ করে। এছাড়া এই মেলায় প্রায় দুই শত দোকান বসে যেখানে অর্ধকোটির বেশি বেচাকেনাও হয়ে থাকে।


আরও খবর



লক্ষ্মীপুরে ব্যাটারি পরিষেবা এবং রক্ষণাবেক্ষণের প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি :

ব্যাটারি সেক্টরে তরুণদের অভিজ্ঞতা অর্জনে সহায়তা করার লক্ষ্যে লক্ষ্মীপুরে প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শুক্রবার দিনব্যাপী ভেক্টর কনসালটেন্ট লিমিটেড এর অর্থায়নে লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়। কর্মশালা উদ্বোধন করেন  ভেক্টর কনসালটেন্ট লিমিটেড চেয়াম্যান বাবুল রহমান। তিনি জানান, এ কর্মশালায় লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট এর ইলেকট্রিক ও ইলেক্ট্রনিক্স ডিপার্টমেন্টে এর ৮০ জন শিক্ষার্থী কর্মশালায় অংশ নেয়। তিনি আরো জানান,ব্যাটারি সেক্টরে তরুণদের অভিজ্ঞতা অর্জনে সহায়তা করার জন্য তাদের এ আয়োজন। এর মাধ্যমে যেন শিক্ষার্থীরা ব্যাটারি সেক্টরের বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে হতে কলমে অভিজ্ঞতা নিয়ে ভবিষ্যতে কাজে লাগাতে পারে।  সে সাথে ৪ দিন প্রশিক্ষণ দেয়া হবে উল্লেখ করেন । এছাড়া এ কর্মশালা ক্রমান্বয়ে সারাদেশে তাদের প্রতিষ্ঠানের পক্ষ থেকে ব্যাটারি পরিষেবা এবং রক্ষণাবেক্ষণের জন্য কর্মশালার  ব্যবস্থা অব্যাহত থাকবে বলে জানান। 

ভেক্টর পাওয়ারের বিজনেস ডেভেলপমেন্ট বিভাগের কর্মকর্তা শাহনিম সাইফ রুহানের সঞ্চালনায় দিন ব্যাপী কর্মশালায় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ভেক্টর কনসালটেন্ট লিমিটেড চেয়াম্যান বাবুল রহমান, অপারেশন ডিরেক্টর তাসফিক আহমেদ চৌধুরী, হেড অফ বিজনেস মোঃ মুক্তাদির বিল্লাহ, অ্যাসিস্ট্যান্ট ম্যানেজার মোঃ তৌকির আহমেদ, রসূলগঞ্জ উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আহম্মদ আবু আব্দুল্লাহ, চাইনিজ ইঞ্জিনিয়ার লাও ওয়ে, দোভাষী মোঃ জাকির হোসেন, লক্ষ্মীপুর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ইলেকট্রনিক্স বিভাগের প্রধান মোঃ মুর্শিদুল হক মিশুক, পৌর ছাত্রদলের আহ্বায়ক আবুল বারাকাত সৌরভ, পরিচয় ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মোঃ রিয়াদ হোসেন প্রমুখ।

কর্মশালায় প্রশিক্ষক হিসেবে ছিলেন  জিনাই ব্যাটারির চেয়ারম্যান মোঃ সোহেল রানা, বেঙ্গল বি এর প্রোডাকশন ম্যানেজার মোঃ আরিফ শিকদার l এছাড়া স্থানীয় সাংবাদিকসহ বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।                                                                                                                         


আরও খবর



দাবি-দাওয়া ও অবৈধ যানবাহনে যানজট বেড়েছে

প্রকাশিত:সোমবার ২১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪ |

Image

সরকার পরিবর্তনের পর রাজধানীতে অবৈধ যানবাহনের সংখ্যা বেড়েছে। এছাড়া বিভিন্ন দাবি-দাওয়া ও অস্থিরতার কারণে সড়কের শৃঙ্খলা ভেঙে পড়ায় বেড়েছে যানজট, বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী।

সোমবার (২১ অক্টোবর) দুপুরে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স ট্রাফিক পক্ষ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির তিনি এ কথা বলেন

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদ সরকারের পতনের পর ঢাকাসহ সারা দেশের ট্রাফিক ব্যবস্থা ভেঙে পড়ে। দেশের আপামর জনগণের কথা বিবেচনা করে ছাত্র-জনতা কিছুদিন সুশৃঙ্খলভাবে ট্রাফিকের দায়িত্ব পালন করে সড়ক ও পরিবহনের শৃঙ্খলা বজায় রাখে। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর পুলিশের সঙ্গে ছাত্র-জনতাসহ সমাজের নানা শ্রেণিপেশার লোকজনের কায়িক শ্রম ও মূল্যবান পরামর্শে ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থা উন্নয়নের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বেআইনি যানবাহনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া শুরু করেছে ট্রাফিক বিভাগ।

তিনি বলেন, দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও অবকাঠামো বৃদ্ধি পেলেও পরিবহন ব্যবস্থার সুশৃঙ্খল ও আধুনিকায়ন উল্লেখযোগ্যভাবে হয়নি। শহরের জনগণের জন্য সরকারি ও বেসরকারিভাবে সাশ্রয়ী ও আরামদায়ক যানবাহন উল্লেখযোগ্যভাবে দেওয়া সম্ভব হয়নি। পাশাপাশি একই সড়কে রিকশা ঠেলাগাড়িসহ অসংখ্য অযান্ত্রিক যানবাহন চলাচল করে। মানুষ তার প্রয়োজনে এসব যানবাহনের দারস্ত হচ্ছে। ফলে ঢাকা মহানগরীতে সুশৃঙ্খল ও কাঠামোগত ট্রাফিক ব্যবস্থা বাস্তবায়ন কঠিন হচ্ছে। অপরদিকে সময়ে সময়ে বিভিন্ন দাবি-দাওয়া ও অস্থিরতার কারণে সড়কের শৃঙ্খলা ভেঙে যাচ্ছে। বৈধ-অবৈধ যানবাহনের অধিক্যের কারণে যানজটের আকার দিন দিন অসহনীয় পর্যায়ে চলে যাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের সদস্যদের চেষ্টা সত্ত্বেও ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়ন আশানুরূপ হয়নি। ট্রাফিক সিগন্যালে দেশিয় প্রযুক্তি চালু করার জন্য একটি গবেষক দল কাজ করছে। আশা করি, স্বল্প সময়ের মধ্যে এটা চালু হবে। এছাড়া সরকারি ও বেসরকারি সংস্থাকে সম্পৃক্ত করে ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়নে বর্তমান সরকার কাজ করছে। শুধু সরকার কিংবা পুলিশের কাজ করার মাধ্যমে ঢাকা মহানগরীর ট্রাফিক ব্যবস্থা আশানুরূপ উন্নয়ন করা সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন নগরীর প্রতিটি মানুষকে সম্পৃক্ত করা। রাস্তায় চলাচলের ক্ষেত্রে গাড়ির চালক ও ট্রাফিক পুলিশের যেমন দায়িত্ব রয়েছে, তেমনই নগরীর অধিবাসীদেরও ট্রাফিক আইন মেনে চলা একান্ত কর্তব্য।

এবারের ট্রাফিক পক্ষ উদযাপনে ছাত্র-জনতা যোগ দিয়েছে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, প্রথম অবস্থায় ৩০০ জন ছাত্র এই ট্রাফিক সপ্তাহে কাজ করবেন। পরে এই সংখ্যা আরও বাড়ানো হবে। এ জন্য তাদের আমরা একটা সম্মানী দেবো।

নগরবাসীর প্রতি আহ্বান রেখে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেন, ছাত্র-জনতাসহ নগরে বসবাসকারী জনসাধরণকে সচেতন ও সম্পৃক্ত করার মাধ্যমে ট্রাফিক শৃঙ্খলা উন্নয়ন সম্ভব। এই লক্ষ্যকে সামনে রেখে ঢাকা মহানগর পুলিশ ১৫ দিনব্যাপী কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, এর ফলে ঢাকা মহানগরীর ট্রাফিক বিভাগের কাজে যেমন গতি আসবে, তেমনই ঢাকার ট্রাফিক ব্যবস্থার উন্নয়নের মাধ্যমে জনভোগান্তি কমে আসবে।

এর আগে ট্রাফিক পক্ষ-২০২৪ উদ্বোধন উপলক্ষে বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা, র‌্যালি ও বেলুন উড়ানো হয়। অনুষ্ঠানে ডিএমপি কমিশনার মো. মাইনুল হাসানের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রতিরক্ষা ও জাতীয় সংহতি উন্নয়ন বিষয়ক বিশেষ সহকারী লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) আব্দুল হাফিজ, যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) মো. ময়নুল ইসলাম


আরও খবর

মানুষের প্রত্যাশা মেটানো কঠিন কাজ

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪