Logo
শিরোনাম

শেষ পাতে ফিরনির রেসিপি

প্রকাশিত:সোমবার ২৮ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

খাওয়ার পর শেষ পাতে মিষ্টি  কিছু না হলে কি বাঙালির মন ভরেনা, পারস্যের লোকবিশ্বাস অনুসারে, ফিরনি দেবদূত বা ফেরস্তাদের খাবার বলে মনে করা হত। তাঁদের উদ্দেশেই এই সুখাদ্য পরিবেশন করা হত।  যে কোনও রকমের মিষ্টি হতে পারে। এখন অবশ্য অনেক জায়গায় শেষ পাতে ফিরনি পরিবেশন করা হয়। চলুন জেনে নেয়া যাক রেসিপি

উপকরণ: 


১.পোলাওয়ের চাল ১/৪ কাপ। 


২.তরল দুধ ১ লিটার। গুঁড়া দুধ আধা কাপ। 


৩.চিনি আধা কাপ। লবণ ১ চিমটি। 


৪.ঘি ১ টেবিল-চামচ। এলাচ ৩টি। 


৫.দারুচিনি ১টি। 


৬.কিশমিশ ১ টেবিল-চামচ। বাদাম পছন্দ মতো

পদ্ধতি

১.প্রথমে পোলাওয়ের চাল ভালো করে ধুয়ে ৩০ মিনিটের মতো ভিজিয়ে রাখতে হবে।তারপর চাল থেকে পানি ঝরিয়ে হাত বা মিক্সচারের সাহায্যে গুঁড়া করে নিন

২.এখন চুলায় একটি পাতিলে তরল দুধ ঢেলে, এর মধ্যে এলাচ ও দারুচিনি দিয়ে চার থেকে পাঁচ মিনিট জ্বাল করে নিতে হবে

৩.দুধে বলক আসলে চাল দিয়ে দিন। ২০ মিনিটের মতো মাঝারি আাঁচে নাড়াচাড়া করে রান্না করতে থাকুন।চাল পুরোপুরি সিদ্ধ হলে এতে চিনি ও লবণ দিয়ে দিন। দু-তিন মিনিট রান্নার পর দিতে হবে গুঁড়া দুধ।

৪.তিন থেকে চার মিনিট এভাবে রান্না করে এতে ঘি, পছন্দ মতো বাদাম ও কিশমিশ দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে চুলা থেকে নামিয়ে নিন।এবার ঠাণ্ডা করে পরিবেশন পাত্রে নিয়ে ওপরে কিছু বাদাম ও কিশমিশ ছিটিয়ে পরিবেশন করতে পারেন মজার ফিরনি


আরও খবর

শীতের সবজি রান্নার রেসিপি

মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪

ঢাকার ১০০টি সুস্বাদু খাবারের তালিকা

বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪




৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ৭ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাইয়ে যে পরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে তার পরের মাসগুলোতে কিছুটা করে বেড়েছে রেমিট্যান্সের পরিমাণ। সেপ্টেম্বরের মতো সদস্য বিদায়ী অক্টোবর মাসেও প্রবাসী আয়ের গতি ঊর্ধ্বমুখী ছিল। অক্টোবরের পুরো সময়ে রেমিট্যান্স এসেছে প্রায় ২৪০ কোটি ডলার।

চলতি মাস নভেম্বরেও রেমিট্যান্সের গতি প্রবাহ ভালো। নভেম্বরের প্রথম ৯ দিনে এসেছে ৬৫ কোটি ৫০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। দেশীয় মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে) এর পরিমাণ প্রায় ৭ হাজার ৮৬০ কোটি টাকা। এ সময়ে প্রতিদিন গড়ে এসেছে ৮৭৩ কোটি টাকার বেশি প্রবাসী আয়।

রোববার (১০ নভেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের হালনাগাদ তথ্য বলছে, চলতি মাস নভেম্বরের ৯ দিনে এসেছে ৬৫ কোটি ৫০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স। এর মধ্যে রাষ্ট্র মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে প্রায় ২০ কোটি ডলার। বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩ কোট ১৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪২ কোটি ১৯ লাখ ৪০ হাজার ডলার। এছাড়া ১৭ লাখ ৫০ হাজার ডলার এসেছে বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে।

তবে এ সময়ের মধ্যে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি এমন ব্যাংকের সংখ্যা ১১টি। এসব ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে- রাষ্ট্র মালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (বিডিবিএল), বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক (রাবাক)। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে- কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেনস ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক ও সীমান্ত ব্যাংক। এছাড়া বিদেশি খাতের মধ্যে রয়েছে ব্যাংক আল-ফালাহ, হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।

এর আগে আগের মাস সেপ্টেম্বরের পুরো সময়ে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার (২.৪০ বিলিয়ন) পাঠিয়েছেন বিভিন্ন দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশিরা। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২০ টাকা হিসাবে) ২৮ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকার বেশি। চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স আসে। এছাড়া জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ মার্কিন ডলার।

তার আগের মাস মে মাসে আসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এছাড়া এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ, ফেব্রুয়া‌রি‌তে ২১৬ কো‌টি ৪৫ লাখ এবং জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ মার্কিন ডলার পাঠিয়েছিলেন প্রবাসী বাংলাদেশিরা।

এর আগে দেশের ইতিহাসে একক মাসে সর্বোচ্চ ২৬০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০ সালের জুলাই মাসে। বছরওয়ারি হিসাবে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স আসে ২০২০-২১ অর্থবছরে। ওই অর্থবছরে মোট রেমিট্যান্স আসে ২৪ দশমিক ৭৮ বিলিয়ন বা ২ হাজার ৪৭৮ কোটি ডলার। এছাড়া চলতি বছরের জুন মাসে ব্যাংকিং চ্যানেলে মোট ২৫৪ কোটি ডলারের প্রবাসী আয় দেশে এসেছে।


আরও খবর

দাম বাড়ল সয়াবিন তেলের

সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪




গজারিয়ায় অবৈধ গ্যাস সংযোগে চুনা ও মার্বেল ফ্যাক্টরি গুড়িয়ে দিল ভ্রাম্যমান আদালত

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

গজারিয়া উপজেলার জামালদী, বালুয়াকান্দি ও বাউশিয়া ইউনিয়নের অবৈধ চূনা ফ্যাক্টরি,  ঢালাই কারখানা ও মার্বেল ফ্যাক্টরিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়।                                                             এসময় ২টি কারখানার ২ জন আসামীকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং পরিবেশ সংরক্ষণ আইনে ২টি মামলায় ২০০০০০০/-(দুই লক্ষ টাকা) অর্থদণ্ড করা হয়।

                                                              আগামীকালের মধ্যে অবৈধ কারখানার সরঞ্জামাদি সরানোর নির্দেশ প্রদান করা হয় । অন্য ২টি কারখানার সবাই খবর পেয়ে পালিয়ে গেলেও একটি কারখানা যাকে পূর্বে অর্থদণ্ড প্রদান করে অবৈধ কারখানা বন্ধে মুচলেকা দেয়া সত্বেও কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছিলো সে কারখানার চুল্লী এক্সভেটরের সাহায্যে ভেঙে দেয়া হয়েছে। 

অভিযানটি পরিচালনা করেন গজারিয়া উপজেলার সুযোগ্য নির্বাহী কর্মকর্তা কহিনুর আক্তার, ও সহকারী কমিশনার (ভূমি) মোহাম্মদ মামুন শরীফ, সেনাবাহিনী গজারিয়া ক্যাম্প থানা  পুলিশ ও আনসার সদস্যরা সহযোগিতায় অবৈধ গ্যাস সংযোগে চুনাও মার্বেল ফ্যাক্টরি এক্সভেটর দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জানান পরিবেশ দূষণে অবৈধ কারখানার গ্যাস সংযোগ উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



সুপেয় পানি পাচ্ছে না দক্ষিণ গাজার ১২ লাখ মানুষ

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

এক সপ্তাহেরও বেশি সময় ধরে দক্ষিণ গাজার খান ইউনিস শহরে জ্বালানি সরবরাহ বন্ধ রেখেছে ইসরায়েল। এতে মারাত্মক সুপেয় পানি সংকটে অনিরাপদ হয়ে পড়েছে খান ইউনিস শহর। সেখানকার ১২ লাখেরও বেশি বাসিন্দা ও বাস্তুচ্যুত মানুষ সুপেয় পানির অভাবে এখন ‘জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে’।

শনিবার এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানিয়েছে খান ইউনিস শহর কর্তৃপক্ষ। খবর আনাদোলু এজেন্সির।

বিবৃতিতে নগর সরকার বলেছে, ক্রমাগত জ্বালানি বন্ধের কারণে নলকূপ এবং ডিস্যালিনেশন প্ল্যান্ট পরিচালনাসহ প্রয়োজনীয় পরিষেবাগুলো ভেঙে পড়েছে। খান ইউনিসের ১২ লাখেরও বেশি বাসিন্দা ও বাস্তুচ্যুত মানুষজন পানযোগ্য ও ব্যবহারযোগ্য পানি পাচ্ছে না।

নগর সরকার পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থা স্থগিত করার বিষয়েও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। সতর্ক করে বলেছে, অপরিশোধিত বর্জ্য জল রাস্তায় প্লাবিত হতে পারে, পরিবেশগত এবং স্বাস্থ্য বিপর্যয়ের ঝুঁকি বাড়িয়ে তুলতে পারে। এতে রোগ ও মহামারি ছড়িয়ে পড়তে পারে।

অবিলম্বে পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানিয়ে, নগর সরকার আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় এবং মানবাধিকার গোষ্ঠীগুলোকে গাজায় ইসরায়েলি যুদ্ধের অবসান ঘটাতে জরুরিভাবে হস্তক্ষেপ করার আহ্বান জানিয়েছে, যা জীবনের সমস্ত দিক ধ্বংস করেছে।

নগর সরকার জাতিসংঘের সংস্থাগুলোকে জ্বালানি সরবরাহ পুনরায় শুরু করতে এবং জনসেবা সম্পূর্ণ পতন রোধে প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম এবং খুচরা যন্ত্রাংশ প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার জন্য ইসরায়েলকে চাপ দেওয়ার জন্য আহ্বান জানিয়েছে।


আরও খবর

আমরা বসে ললিপপ খাবো না : মমতা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

গাজায় প্রাণহানি সাড়ে ৪৪ হাজার ছাড়াল

শুক্রবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৪




ঠাকুরগাঁওয়ে খজুরের গুড়, গাছিরা ব্যস্ত রস সংগ্রহে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শীতে অন্যতম উপদেয় খাবার খেজুরের গুড়। দেশের উত্তরের জেলায় শীতের প্রকোপ বেশি থাকে, আগেভাগেই শীত নামে সেখানে। উত্তরের জেলা ঠাকুরগাঁওয়ে তার ব্যত্যয় ঘটেনি। সেই সঙ্গে শুরু হয়েছে খেজুরের রস সংগ্রহের কাজ। ওই রস থেকে তৈরি হচ্ছে উপাদেয় খেজুরের গুড়। রস সংগ্রহ ও রস থেকে গুড় তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন মৌসুমী গাছিরা। গাছ থেকে মোশারি মোড়ানো হাঁড়িতে ফোটায় ফোটায় পরছে রস, শীতের হালকা কুয়াশার মধ্যে এমনি মনমুদ্ধকর দৃশ্য দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে ছুটে আসছেন প্রকৃতিপ্রেমীরা। ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার নারগুন ইউনিয়নের বোচাপুকুর গ্রামে গিয়ে দেখা গেছে, সেখানকার খেজুর বাগান থেকে গাছিরা রস সংগ্রহে ব্যস্ত হয়ে পড়েছন। প্রতিবারের মতো এবারো ওই গ্রামে শুরু হয়েছে খেজুরের গুড় উৎপাদন।

সুগার মিলের মোহন ইক্ষু খামার খেজুর বাগানে এবারে ৮ লাখ ৮৩ হাজার টাকায় ৭ শতাধিক গাছ বাৎসরিক নির্দিষ্ট পরিমানের টাকায় লিজ নিয়ে গুড় তৈরি করছেন স্থানীয় ব্যবসায়ী মো.সেলিম। তার এই বাগানে কাজ করছেন নাটর লালপুর থেকে আসা ৬ জন চাষি। প্রায় ১৩ একর জমিতে গড়ে উঠেছে এই খেজুরের বাগান। সারারাত গাছের আগায় লাগানো হাঁড়িতে সারারাত ফোটা ফোটায় রস পড়ে পরিপূর্ণ হয়ে যায়। সূযোদয়ে ওঠার আগেই গাছ থেকে নামিয়ে টিনের পাত্রে জ্বাল দিয়ে চাষিরা তৈরি করছেন পাঠালি গুড়। ভোরে গুড় তৈরির এমন মন-মুগ্ধকর দৃশ্য দেখতে প্রকৃতীপ্রেমীরা আসছেন দূরদরান্ত থেখে।

যানা যায়, অক্টোবর মাসের শুরু থেকে গাছের পরিচর্যা শুরু করেছেন গাছিরা। নভেম্বর মাসের শুরু থেকে সিমিত পরিষরে গুড় বানারো কাজ শুরু করেন চাষিরা। বর্তমানে গুড় তৈরীতে এখন নিয়মিত এখানে কাজ করছেন শুমিকেরা। প্রতিদিন ২০ থেকে ২৫ কেজির বেশি গুড় উৎপাদন করেন গাছিরা। সেই সাথে ১শ টাকা লিটারে খেজুরের রস বিক্রি ও গুড় প্রতি বিক্রি করছেন ৩শ’ টাকা কেজি করে।

খেজুর বাগানে রস খেতে এসেছেন প্রকৃতীপ্রেমী রাসেল ইসলাম, মাসুদ রানা সহ বেশ কয়েকজন বলেন, অনেক ভোরে এসেছি এই বাগানে। সরাসরি রস সংগ্রহ ও রস দিয়ে কিভাবে গুড়টি তৈরী হচ্ছে তা দেখলাম। গ্রামীন ঐতিহ্য এটি, দেখে অনেক ভালো লাগলো। রস কিনেছি ১শ টাকা লিটারে আর গুড় কিনেছি ৩শ টাকা কেজি দরে। অনেক ভালো লাগলো এখানকার পরিবেশটি। আরেক প্রকৃতীপ্রেমী সারমিন আক্তার ও আরফিনা বলেন, বান্ধবীরা মিলে এসেছি এই বাগানে। এইবারেই প্রথম আসা। পরিবেশটি অনেক সুন্দর। বিশেষ করে কুয়াশার সকালে খেজুর গাছের দৃশ্যটি অসাধারণ লাগে। আর গুড় বানানো এই প্রথম দেখলাম। খেলাম বেশ মজাদার ছিলো।

এ বিষয়ে বাগানের বর্তমান মালিক মো সেলিম মিয়া বলেন, আমরা অক্টোবর মাস থেকেই গাছের পরিচর্যা শুরু করি। নভেম্বরের শুরু থেকেই রস সংগ্রহ করছি। সেই সাথে অল্প পরিষরে গুড় বানানোর কাজ চলছে। প্রতিদিন অনেক দর্শনার্থী আসছেন। তবে শীত এখনো সেভাবে পড়েনি। রস উৎপাদন তেমন হচ্ছেনা। আমরা প্রতিটি হাঁড়ি মশারি দিয়ে ঢেকে দিয়েছি যাতে করে কোন পাখি মুখ দিতে না পারে। আশা করছি শীত বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রসের উৎপাদনও বাড়বে।


আরও খবর

আমাদের মফস্বল সাংবাদিকতা ও কিছু কথা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

স্বামী কত প্রকার? ---- স্বামীপেডিয়া

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪




কাকরাইলে সাদপন্থিদের বড় জমায়েত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

তাবলিগ জামায়াতের একাংশ দিল্লির মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারীরা এবার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশের ডাক দিয়েছেন। আগামী ৭ ডিসেম্বর তারা সমাবেশ করবেন। শুক্রবার জুমার নামাজের আগে তারা এ ঘোষণা দেন।

এর আগে, পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী শুক্রবার সকাল থেকেই কাকরাইলের মারকাজ মসজিদে প্রবেশ করে সেখানে অবস্থান নেন সাদপন্থিরা। এ কারণে ভোর থেকে ওই এলাকায় নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়।

সাদপন্থিদের ব্যাপক সমাগমে কাকরাইল মসজিদের আশপাশের রাস্তায় যানচলাচল সকাল থেকেই বন্ধ হয়ে যায়। এছাড়া নিরাপত্তার স্বার্থে রমনা ও প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনে যাওয়ার পথটি বন্ধ করে দেওয়া হয়।

জানা গেছে, কাকরাইল মসজিদে নির্ধারিত অবস্থানের সময় শেষ হওয়ায় সুরাপন্থিরা সকালে মসজিদ থেকে সরে যান।

এ বিষয়ে রমনা জোনের ডিসি গণমাধ্যমকে জানান, জুবায়েরপন্থিরা চার সপ্তাহ অবস্থান করেছিলেন। আজ তারা অবস্থান ছেড়ে দিয়েছেন। এখন দুই সপ্তাহ অবস্থান করবেন সাদপন্থিরা।

তিনি আরো বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির যেন কোনো অবনতি না ঘটে, সেজন্য অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। আজ শান্তিপূর্ণভাবে বের হয়ে যান জুবায়েরপন্থিরা, তারপর সুশৃঙ্খলভাবে প্রবেশ করেন সাদপন্থিরা।

জুমার নামাজের আগমুহূর্তে রাস্তা থেকে সারে যান অবস্থানকারীরা। এর আগে তারা ৭ ডিসেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে মহাসমাবেশ করার ঘোষণা দেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৭ সালের নভেম্বরে দুপক্ষের দ্বন্দ্ব প্রথম প্রকাশ্যে রূপ নেয়। এরপর ৭ বছর ধরে প্রশাসনের সিদ্ধান্তে কাকরাইল মসজিদের এক অংশে জুবায়েরপন্থিরা ৪ সপ্তাহ ও সাদপন্থিরা দুই সপ্তাহ করে পর্যায়ক্রমে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করে আসছেন।


আরও খবর