Logo
শিরোনাম

সম্পদ বেড়েছে ঋষি সুনাক দম্পতির

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

 ডিজিটাল ডেস্ক:


সম্পদের পরিমাণ বেড়েছে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক ও তার স্ত্রী অক্ষতা মূর্তির। দুই বছর আগে প্রথমবারের মতো ‘সানডে টাইমস রিচ লিস্টে’ জায়গা করে নেন এই দম্পতি।

শুক্রবার প্রকাশিত চলতি বছরের তালিকায় তাদের অবস্থানের উন্নতি হয়েছে।

প্রতিবছরই যুক্তরাজ্যের শীর্ষ ধনীদের তালিকা প্রকাশ করে থাকে সানডে টাইমস।


গত বছরের ধনীদের তালিকায় এই দম্পতির অবস্থান ছিল ২৭৫তম। চলতি বছর প্রকাশিত তালিকায় তাদের অবস্থান হয়েছে ২৪৫তম। আর তাদের মোট সম্পদ দেখানো হয়েছে ৬৫১ মিলিয়ন পাউন্ড।

এ পর্যন্ত ১০ নং ডাউনিং স্ট্রিটের দায়িত্বে আসা সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি হিসেবে জায়গা করে নিয়েছেন সুনাক।

প্রতিবেদন অনুযায়ী প্রধানমন্ত্রী সুনাকের চেয়ে তার স্ত্রী অক্ষতার সম্পদের পরিমাণ বেশি। ২০২২-২৩ বর্ষে সুনাকের আয় ছিল ২.২ মিলিয়ন পাউন্ড যেখানে তার স্ত্রীর আয় ১৩ মিলিয়ন পাউন্ড।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঋষি সুনাক দম্পতির আয়ের প্রধান উৎস হলো অক্ষতা মূর্তির প্রতিষ্ঠান ইনফোসিসের শেয়ার। ভারতের বেঙ্গালুরুভিত্তিক আইটি কোম্পানিটির সহপ্রতিষ্ঠাতা ছিলেন অক্ষতার পিতা নারায়ণ মূর্তি ।

২০২৪ সালের ‘সানডে টাইমস রিচ লিস্ট’-এর শীর্ষ ১০ এ স্থান পেয়েছেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত দুই ভাই ডেভিড ও সাইমন রুবেন। তালিকায় তাদের অবস্থান তৃতীয়। তাদের আনুমানিক সম্পদের পরিমাণ ২৪.৯৭৭ বিলিয়ন পাউন্ড।


আরও খবর



ডিসেম্বরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ১৭.৭২ শতাংশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

গত ডিসেম্বর মাসে রপ্তানি আয় এসেছে ৪৬২ কোটি ৭৪ লাখ মার্কিন ডলার। ২০২৩ সালের ডিসেম্বরের তুলনায় ১৭ দশমিক ৭২ শতাংশ বেড়েছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হালনাগাদ প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ডিসেম্বরে দেশের রপ্তানি আয় বেড়েছে। প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১৭ দশমিক ৭২ শতাংশ। ২০২৩ ডিসেম্বরে রপ্তানি আয়ের পরিমাণ ছিল ৩৯৩ কোটি ৯ লাখ ডলার।

প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, ডিসেম্বর মাসে সবচেয়ে বেশি রপ্তানি আয় এসেছে তৈরি পোশাক (আরএমজি) থেকে। এ খাতে ২০২৩ সালের একই সময়ের তুলনায় ১৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩৭৭ কোটি ৫ লাখ ডলারে। ২০২৩ সালে ছিল ৩২১ কোটি ৪ লাখ ডলার।

কৃষি পণ্যের রপ্তানি আয় ১৪ দশমিক ৪১ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০ কোটি ১ লাখ ডলারে। চামড়া ও চামড়াজাত পণ্যের রপ্তানি বেড়েছে ২৪ দশমিক ১৯ শতাংশ। যা ডিসেম্বরে রপ্তানি হয়েছে ১১ কোটি ৯ লাখ ডলারের। হোম টেক্সটাইলের রপ্তানি আয় ২০ দশমিক ৪৭ শতাংশ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৮ কোটি ৩৯ লাখ ডলারে।

এদিকে, বাংলাদেশ ধেতে তৈরি পোশাক, ওষুধ এবং চামড়াসহ ২৭ ধরনের পণ্য ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডিসেম্বর মাসে বিশ্ববাজারে রপ্তানি হয়েছে। এ সময় বাংলাদেশ থেকে রপ্তানি হয়েছে ২ হাজার ৪৫৩ কোটি ৩৫ লাখ মার্কিন ডলারের পণ্য, যা গত অর্থবছরের একই সময়ের তুলনায় ১২ দশমিক ৮৪ শতাংশ বেশি।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




সীমান্ত পরিস্থিতি এখন মোটামুটি স্বাভাবিক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেছেন, বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত পরিস্থিতি এখন মোটামুটি স্বাভাবিক। সেখানে কোনো উত্তেজনা নেই। ভারতীয় পক্ষ এখন আর কোনো কাঁটাতারের বেড়া নির্মাণ করছে না। সীমান্তে এখন স্থিতাবস্থা বিরাজ করছে। আগামী মাসে মহাপরিচালক পর্যায়ে বিজিবি ও বিএসএফ এর বৈঠক রয়েছে। সেখানে বিষয়টি তুলে ধরা হবে। তাছাড়া সীমান্ত নিয়ে দু'দেশের মধ্যে যে অসম চুক্তিগুলো রয়েছে সেগুলো পর্যালোচনা করে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে সংশ্লিষ্টদের বরাবর চিঠিও দেয়া হচ্ছে।

উপদেষ্টা মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) দুপুরে ময়মনসিংহ সিটি কর্পোরেশন মিলনায়তনে সশস্ত্র বাহিনী-সহ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থার ময়মনসিংহ বিভাগের কর্মকর্তাবৃন্দ এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থার ময়মনসিংহ অঞ্চলের কর্মকর্তাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

সারের সংকট বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা বলেন, দেশে সারের কোনো সংকট নেই। কেউ যদি সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করে প্রশাসন ও পুলিশের সহায়তায় তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।

তিনি বলেন, যেসব ডিলাররা সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টি করবে, তাদের ডিলারশিপ বাতিল করা হবে। তাদেরকে কোন অবস্থায় ছাড় দেয়া হবে না।

তিনি আরো বলেন, কৃষকরাই আমাদের অর্থনীতির প্রাণ। তারা যেন ন্যায্য মূল্যে ও সঠিক সময়ে সার ও বীজ পায়, কৃষি মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে সে পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে।

এর আগে মতবিনিময় সভায় স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, কেপিআই স্থাপনাসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ সরকারি প্রতিষ্ঠানে অগ্নিকাণ্ড ও অন্যান্য দুর্ঘটনা যাতে না ঘটে সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের সজাগ ও সতর্ক থাকতে হবে। অগ্নিকাণ্ড প্রতিরোধে সেখানে নিয়মিত মহড়া দিতে হবে।

তিনি বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠানে অপ্রয়োজনীয় ডেকোরেশন বন্ধ করতে হবে। কেননা, ইন্টেরিয়র ডিজাইনের কারণে অনেক সময় অগ্নি দুর্ঘটনার ঝুঁকি বেড়ে যায়।

লেফটেন্যান্ট জেনারেল মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী (অব.) বলেন, অতীতের বদনাম ঘুচিয়ে গোয়েন্দা সংস্থাগুলোকে তাদের কার্যক্রম জোরদার করতে হবে। উপদেষ্টা বলেন, ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের সর্বোচ্চ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে। তবে ফ্যাসিস্টদের কোন অবস্থায় ছাড় দেয়া যাবে না। উপদেষ্টা এ সময় বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সংশ্লিষ্টদের প্রয়োজনীয় নির্দেশনা দেন।

স্বরাষ্ট্র ও কৃষি উপদেষ্টা বলেন, যত্রতত্র ভবন নির্মাণ করার ফলে কৃষি জমির পরিমাণ দিনদিন কমছে। সেজন্য সরকার 'কৃষি জমি সুরক্ষা আইন' প্রণয়ন করতে যাচ্ছে। তিনি বলেন, খাদ্য নিরাপত্তায় ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা গ্রহণ একান্ত জরুরি। আমাদের দেশে সবজি সংরক্ষণে কোনো সংরক্ষণাগার নেই। তাই ফুলকপি, শালগম, গাজর-সহ বিভিন্ন ধরনের সবজি সংরক্ষণে ছোট ছোট স্টোর বা সংরক্ষণাগার করা যায় কিনা সেটা ভেবে দেখা হচ্ছে। উপদেষ্টা বলেন, জনগণের জন্য উপকারী উদ্ভাবনী উদ্যোগসমূহকে সরকার সবসময় স্বাগত জানায়। সেগুলো বাস্তবায়নে সরকারের পক্ষ থেকে অর্থের অভাব হবে না বলেও উপদেষ্টা এসময় মন্তব্য করেন।

ময়মনসিংহ বিভাগীয় কমিশনার মো. মোখতার আহমেদ এর সভাপতিত্বে মতবিনিময় সভায় সশস্ত্র বাহিনী-সহ ময়মনসিংহ রেঞ্জের আওতাধীন সকল পুলিশ ইউনিট, র‍্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‍্যাব), বাংলাদেশ বর্ডার গার্ড (বিজিবি), আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী, কারা অধিদপ্তর, ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তর, ইমিগ্রেশন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তর, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর এবং কৃষি মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বিভিন্ন দপ্তর-সংস্থার ময়মনসিংহ অঞ্চলের কর্মকর্তাগণ অংশগ্রহণ করেন।

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন পুলিশের ময়মনসিংহ রেঞ্জের ডিআইজি ড. মোঃ আশরাফুুর রহমান, কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর ময়মনসিংহের আঞ্চলিক পরিচালক ড. সালমা লাইজু, জেলা প্রশাসক মুফিদুল আলম, পুলিশ সুপার কাজী আখতার উল আলম প্রমুখ।

পরে উপদেষ্টা বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে অবস্থিত বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিনা) পরিদর্শন করেন।


আরও খবর



২৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪২ কোটি ডলার

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

দেশে চলতি ডিসেম্বরের মাসের গত ২৮ দিনে বৈধপথে ২৪২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স এসেছে ; দেশীয় মুদ্রায় যার পরিমাণ ২৯ হাজার ৪০ কোটি টাকা (প্রতি ডলার ১২০ টাকা ধরে)। দৈনিক গড়ে রেমিট্যান্স এসেছে ৮ কোটি ৬৪ লাখ ডলার।

রোববার (২৯ ডিসেম্বর) কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত সবশেষ হালনাগাদ প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে। রেমিট্যান্সের এ ধারা অব্যাহত থাকলে ডিসেম্বরে দেশে রেকর্ড প‌রিমাণ প্রবাসী আয় আসার সম্ভাবনা রয়েছে। একক মা‌সে এর আগে ২০২০ সালের জুলাইয়ে সর্বোচ্চ ২৫৯ কোটি ডলার প্রবাসী আয় এসেছিল।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য পর্যালোচনা করে দেখা গেছে, ডিসেম্বরের ২৮ দিনে রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৮ কোটি ৯৫ লাখ ৮০ হাজার ডলার, বিশেষায়িত একটি ব্যাংকের মাধ্যমে ৯ কোটি ২৬ লাখ ৯০ হাজার মার্কিন ডলার, বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ১৬৩ কোটি ১৩ লাখ ৬০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে এসেছে ৬৯ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জুলাই-ডি‌সেম্বর সময়ে (২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত) এক হাজার ৩৫৫ কোটি ৮০ লাখ ডলার রেমিট্যান্স দেশে এসেছে।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে এসেছে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ৪১ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪৭ লাখ ৯০ হাজার ডলার, অক্টোবরে এসেছে ২৪০ কোটি ডলার এবং সবশেষ নভেম্বরে মাসে এসেছে ২২০ কোটি মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স।

২০২৩-২৪ অর্থবছরে দুই হাজার ৩৯২ কোটি মার্কিন ডলারের সমপরিমাণ রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। দেশীয় মুদ্রার যার পরিমাণ দুই লাখ ৮২ হাজার কোটি টাকা। রেমিট্যান্সের এ অঙ্ক এ যাবৎকালের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ আহরণ। দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ রেকর্ড রেমিট্যান্স এসেছিল ২০২০-২১ অর্থবছরে, পরিমাণ দুই হাজার ৪৭৭ কোটি ডলার।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




ইথিওপিয়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৬৬

প্রকাশিত:সোমবার ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

পূর্ব আফ্রিকার দেশ ইথিওপিয়ায় ভয়াবহ সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ৬৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন চারজন। তাদের হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় বোনা জুরিয়া ওয়ারেদার গেলানা সেতুতে এই দুর্ঘটনা ঘটে।

সোমবার (৩০ ডিসেম্বর) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে বার্তাসংস্থা রয়টার্স, সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান ও দ্যা এক্সপ্রেস ট্রিবিউন।

স্থানীয় কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে দ্যা এক্সপ্রেস ট্রিবিউনের খবরে বলা হয়েছে, ইথিওপিয়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় অন্তত ৬৬ জন মারা গেছেন।

সিদামা প্রদেশটি ইথিওপিয়ার দক্ষিণে তথা রাজধানী আদ্দিস আবাবার প্রায় ৩০০ কিলোমিটার দক্ষিণে অবস্থিত।

সিদামা আঞ্চলিক স্বাস্থ্য ব্যুরো ফেসবুকে লিখেছে, একটি বাস দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। তবে দুর্ঘটনার বিস্তারিত বিবরণ তারা দেয়নি। বোনা জুরিয়া ওয়ারেদার গেলানা সেতুতে এই ঘটনাটি ঘটেছে।

খবরে আরও বলা হয়, আহত চার যাত্রীকে বোনা জেনারেল হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

স্বাস্থ্য ব্যুরোর পক্ষ থেকে বেশ কিছু ছবি শেয়ার করা হয়েছে। এসব ছবিতে একটি গাড়ির চারপাশে প্রচুর লোককে দেখা যাচ্ছে, অন্যদিকে গাড়িটি ছিল আংশিকভাবে পানিতে নিমজ্জিত। অনেককে গাড়িটিকে পানি থেকে টেনে তুলতে সাহায্য করার চেষ্টা করতে দেখা যায়।


আরও খবর



রাজাপুরে জুলাই গণহত্যা বিচার ও ঘোষণাপত্রের দাবিতে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

ঝালকাঠির রাজাপুরে ‘জুলাই এর প্রেরণা, দিতে হবে ঘোষণা’ এই শ্লোগানে জুলাই গণহত্যা বিচার ও 

ঘোষণাপত্রের দাবিতে বিক্ষোভ গণসংযোগ ও লিফলেট বিতরণ

করা হয়েছে। শুক্রবার বিকেলে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির নেতাকর্মীরা উপজেলা শহীদ মিনার চত্তর থেকে কার্যক্রম শুরু করে শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টে তারা লিফলেট, গণসংযোগ ও বিক্ষোভ করেছে। লিফলেট বিতরণে তারা জুলাই অভ্যুত্থানে শহীদদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে আহতদের বিনামুল্যে সুচিকৎসা প্রদানের প্রতিশ্রুতি স্পষ্ট করাসহ ৭ দফা দাবি তুলে ধরেন। লিফলেট বিতরণের সময় জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য শরীফ ওসমান হাদি, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আনোদলন ও জাতীয় নাগরিক কমিটির প্রতিনিধি তাইমুর হায়দার সজীব, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সক্রিয়কর্মী খালিদ সাইফুল্লাহ, রাইয়ান বিন কামাল, ইয়াসিন বিন ইফতি, তামজিত খান, ওমর ফারুকসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। সরকারের প্রতিশ্রুতি মোতাবেক আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে জুলাই ঘোষণাপত্র প্রকাশ করাসহ ৭ দফা বাস্তবায়নের দাবি জানান জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় সদস্য শরীফ ওসমান হাদি।


আরও খবর