Logo
শিরোনাম

সড়ক পরিবহন উপদেষ্ঠার সাথে যাত্রী কল্যাণ সমিতির সভা

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

অতীতের বৈষম্য দুর করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়সহ অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানসমূহে গণপরিবহনের আইন ও বিধি-বিধান তৈরি, ভাড়া নির্ধারণ, গণপরিবহনের যাত্রীসাধারণের সুযোগ-সুবিধা নির্ধারণসহ যেকোন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতিকে বাস মালিক সমিতি, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের পাশাপাশি অংশীজন হিসেবে রাখার দাবী জানিয়েছেন বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতি।

আজ ০৮ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকালে রেলপথ মন্ত্রনালয়ে উপদেষ্টার দপ্তরে  অর্ন্তবর্তী সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় ও রেলপথ মন্ত্রণালয়ের  উপদেষ্ঠা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খানের সাথে বৈঠকে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির নেতৃবৃন্দ এ দাবী জানান। 

যাত্রী কল্যাণ সমিতির পক্ষ থেকে প্রেরিত এক স্মারকলিপিতে বলা হয়, সড়ক পরিবহনের প্রধানতম স্টেকহোল্ডার ১. যাত্রী বা জনগণ ২. বাস মালিক সমিতি ৩. শ্রমিক সংগঠন ৪. সরকার। জনসাধারনের নিরাপদ ও নির্বিঘ্ন যাতায়াত নিশ্চিত করা বাস মালিক সমিতি, পরিবহন শ্রমিক সংগঠন ও সরকারের অন্যতম প্রধান কাজ। এই কাজের একমাত্র রাজস্ব যোগানদাতা যাত্রী তথা দেশের জনগণ। অথচ সরকার যাত্রীসেবার জন্য নতুন নতুন প্রকল্প গ্রহন, নতুন নতুন ব্রিজ, কালভার্ট, রাস্তাঘাট নির্মাণ ও মেরামত,  বাসের ভাড়া নির্ধারণ, সড়ক নিরাপত্তায় নানান পদক্ষেপ গ্রহণসহ যাত্রীস্বার্থ সংশ্লিষ্ট সকল সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বিগত সরকারের সময়ে বাস মালিক সমিতি, পরিবহন শ্রমিক সংগঠন ও সরকার মিলেমিশে করা হয়েছে। এতে করে পরিবহন খাতে নির্লজ্জ দলীয়করণ, চাদাঁবাজি, ধান্ধাবাজি, বিশৃঙ্খলা, অরাজকতা চরম আকার ধারণ করেছে। এখান থেকে বেরিয়ে আসতে সিদ্ধান্ত গ্রহণের প্রতিটি ফোরামে যাত্রী সংগঠন তথা জনসাধারনের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করার দাবী জানান যাত্রী অধিকার প্রতিষ্ঠায় নিয়োজিত এই সংগঠনের নেতারা।

যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোঃ মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, বিগত সরকারের অনিয়ম, দুর্নীতি, মালিক-শ্রমিকদের তোষামোদীর প্রতিবাদ করায়, যাত্রী অধিকার ও সড়ক নিরাপত্তায় সোচ্চার থাকায় বিগত সরকারের সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীর বিরাগভাজন হওয়ায় যাত্রী কল্যাণ সমিতিকে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এবং এর সহযোগী প্রতিষ্ঠানসমূহে অংশগ্রহণ নিষিদ্ধ করেছিলেন। তিনি আরো বলেন, বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ে নানাবিদ প্রকল্পে নানান সরকারি-বেসরকারি সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে বিগত সরকারের এমন নির্লজ্জ দলীয়করণ ও এধরনের বিভিন্ন বঞ্চনা ও বৈষম্যের বিরুদ্ধে পুঞ্জিভূত ক্ষোভের গণবিষ্ফোরন ঘঠিয়ে এ দেশের নিরস্ত্র বিক্ষুদ্ধ ছাত্র-জনতা অস্ত্রের বিরুদ্ধে এক অসম যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন। এই যুদ্ধে প্রায় ২,০০০ ছাত্র-জনতা জীবন দিয়েছেন। ৪০,০০০ এর বেশি মানুষ গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। ২ লক্ষাধিক ছাত্র-জনতা আহত হয়ে এখনো হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছেন। এর মাধ্যমে গত ৫ আগষ্ট স্বৈরাচারের বিদায়ের পরও নতুন সরকারের সময়ে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় এর আওতাধীন সহযোগী সংস্থা- বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ), বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্পোরেশন (বিআরটিসি), সড়ক ও জনপদ অধিদপ্তর (সওজ), ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানী লিমিটেড (এমআরটি-৬) মেট্রোরেল, বাস র‌্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি), ঢাকা যানবাহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) তে যাত্রী তথা জনগণের প্রতিনিধিত্ব এখনো নিশ্চিত করা হয়নি।

তিনি অনতিবিলম্বে, অতীতের বৈষম্য দুর করে সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়সহ অধীনস্থ প্রতিষ্ঠানসমূহে যাত্রীস্বার্থ তথা জনস্বার্থ সংশ্লিষ্ট যেকোন সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতিকে বাস মালিক সমিতি, সড়ক পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের পাশাপাশি অংশীজন হিসেবে রাখার অনুরোধ জানান।  

সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্ঠা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির ধৈর্য্য সহকারে সকলের বক্তব্য শুনেন। এ সময়  তিনি বলেন, এখন থেকে মন্ত্রনালয়ে সকল বৈষম্য দুর করা হবে। যাত্রী প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করা হবে। তিনি মন্ত্রণালয়ের সংস্কার কার্যক্রমের

যাত্রী কল্যাণ সমিতির সহযোগিতা কামনা করেন।  

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন যাত্রী কল্যাণ সমিতি উপদেষ্টা ও এফবিসিসিআই সাবেক পরিচালক আবদুল হক,  যাত্রী কল্যাণ সমিতির সহ সভাপতি তাওহীদুল হক লিটন, প্রচার সম্পাদক মাহামুদুল হাসান রাসেল প্রমুখ।


আরও খবর



নির্বাচিত হয়ে আসলে জাতীয় সরকার গঠন করবো

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

নির্বাচিত হয়ে আসলে আমরা একা দেশ চালাবো না। আমরা একটি জাতীয় সরকার গড়ে, যারা আমাদের সঙ্গে আন্দোলনে ছিল তাদের নিয়ে দেশ চালাবো। তাহলে সমস্যাটা কোথায়? সন্দেহটা কোথায়? সন্দেহ কিন্তু আপনাদের ওপর আসতে শুরু করেছে। আমরা তো চাই, সরকার সাফল্য অর্জন করুক, তাদের সাফল্য মানে আমাদের সাফল্য। তারা ব্যর্থ হলে আমরা ব্যর্থ হবো। আমরা চাই না— শেখ হাসিনা আবার ফিরে আসুক। আমরা চাই না, আওয়ামী লীগের দুঃশাসন আবার ফিরে আসুক, বললেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (১৯ নভেম্বর) জাতীয় প্রেস ক্লাবের আবদুস সালাম হলে ‘৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস’ উপলক্ষে বাংলাদেশ সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ (বিএসপিপি) আয়োজিত আলোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘আমাদের প্রায়োরিটি হচ্ছে দেশে গণতান্ত্রিক পরিবেশ তৈরি করা, গণতন্ত্রের জন্য স্পেস তৈরি করা। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলাপ আলোচনা মাধ্যমেই তো আমরা সংস্কারের ৩১ দফা তুলে ধরেছি। এখন নতুন যারা আসছেন তারা একেকজন একেক কথা বলে যাচ্ছেন। অন্তর্বর্তী সরকারে যারা আছেন, তারা তো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব নন। তাদের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতাও নেই। আসলে রাজনীতি তো একটি সায়েন্স, এজন্যই তো বলা হয় পলিটিক্যাল সায়েন্স। বিএনপি কী ক্ষমতার জন্য নির্বাচনের কথা বলছে? না, দ্রুত নির্বাচন দিলেই দেশের অনেক সমস্যায় সমাধান হয়ে যাবে।’

তিনি বলেন, ‘বেগম খালেদা জিয়ার পার্লামেন্টারি গভর্নমেন্ট ঘোষণার মধ্য দিয়েই স্বৈরাচার এরশাদকে সরানো গেছে। শেখ হাসিনা যখন কেয়ারটেকার গভর্নমেন্ট বাতিল করলো, তখন আমরা প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারিনি। এটা কী অসত্য? কেন পারলাম না? ১৫ বছর লড়াই-সংগ্রাম করে আমরা তাকে সরাতে পারিনি। তবে ফাইনাল গোলটা কিন্তু ছেলেরা দিয়েছে। এটা তো স্বীকার করতেই হবে আমাদেরকে।’

তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীদের গতকালের (সোমবার) আন্দোলন প্রসঙ্গে মহাসচিব বলেন, ‘সরকারের ইন্টেলিজেন্সের ভেতরে কী কোনও তথ্য ছিল না? তারা কী এর ব্যবস্থা আগে নিতে পারতেন না? আসলে গভর্নমেন্টটা এখনও স্ট্যাবল হতে পারেনি। তাই বলছি, নির্বাচন কমিশন ঠিক করে নির্বাচন দেন, একটি রোড ম্যাপ ঘোষণা দেন, কবে কী করবেন জানান। তাহলে মানুষের মনে আস্থা আসবে। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতির কারণে অনেকে হতাশ হয়ে পড়েছেন, অনেকে বলাবলি করেন— এজন্যই কি সংগ্রাম করেছি? এতে করে আমাদের শত্রুরা সুযোগ নেবে।’

সরকার থেকে বিভিন্ন কথা বলা হচ্ছে। তবে আমি বলতে চাই, যেকোনও একদিকে ফোকাস দিন। পুলিশ প্রশাসন, নির্বাচন কমিশন ব্যবস্থা সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দিন।’ বাকি সংস্কারগুলো নির্বাচিত হয়ে যারা আসবেন তারা করবে বলেও মন্তব্য করেন বিএনপির শীর্ষ স্থানীয় এই নেতা।

দেশের শিক্ষা কাঠামোর সমালোচনা করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘স্বাধীনতার ৫৩ বছরে আমরা কী সাফল্য অর্জন করেছি শিক্ষা খাতে? বিশ্বের এক হাজার ইউনিভার্সিটির তালিকার মধ্যে আমাদের একটি ইউনিভার্সিটির নামও আসে না। এর কারণ আমরা ঐক্যবদ্ধ জাতি না। আর দেশের সবচেয়ে ক্ষতি করেছে শেখ হাসিনা। দেশের সব অর্জন ১৫ বছর শেষ করেছে সে। এখন আমাদের দরকার ইস্পাত কঠিন ঐক্য।


আরও খবর



নওগাঁয় ট্রাক,বাস ও প্রাইভেটকার সংঘর্ষে দু' জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় ড্রাম ট্রাক, যাত্রীবাহী বাস ও প্রাইভেটকার সংঘর্ষে 

মাহিন আহমেদ সাগর (২৭) ও আলভী রাব্বানী জিহান (৩২) নামের দু'জনের মর্মান্তিকভাবে মৃত্যু হয়েছে।

এদূর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো দু'জন। সোমবার ৯ ডিসেম্বর বিকেলে নওগাঁ টু রাজশাহী মহাসড়কের মান্দা উপজেলার শাহারপুকুর নামক স্থানে মর্মান্তিক এ সড়ক দূর্ঘটনাটি ঘটেছে। 

নিহত মাহিন আহমেদ সাগর নওগাঁর সাপাহার উপজেলার চৌধুরী পাড়া গ্রামের আঃ জব্বারের ছেলে ও নিহত আলভী রাব্বানী জিহান একই এলাকার এনামুল হকের ছেলে বলে প্রাথমিকভাবে জানাগেছে।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, নওগাঁ অভিমুখি একটি প্রাইভেটকার ও একটি যাত্রীবাহী বাসকে রাজশাহীগামী একটি ড্রাম ট্রাক ধাক্কা দিয়ে দ্রুত পালিয়ে যায়। এসময় প্রাইভেটকারটি দুমড়ে মুচরে যায় এবং বাসের সামনের অংশ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এতে ঘটনা স্থলেই প্রাইভেটকারে থাকা দু'জনের মৃত্যু হয় এবং দু'জন আহত হয়। তাৎক্ষণিকভাবে আহতদের উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। 

সড়ক দূর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে মান্দা থানার অফিসার ইনচার্জ মনসুর রহমান বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের সহযোগিতায় দু' জনের মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে পরিবারের কাছে মৃতদেহ হস্তান্তর করা হবে।


আরও খবর



দেয়াল গাথুনী এবং প্লাস্টারের হিসাব

প্রকাশিত:বুধবার ২০ নভেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:সোমবার ০৯ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

১০” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ১০ টি ইট লাগে।

০৫” ওয়াল গাথুনীতে প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) গাথুনীতে ০৫ টি ইট লাগে।

গাথুনী এর প্লাস্টারে ০১ বস্তা সিমেন্টে ০৪ বস্তা বালি। তবে ০৫ বস্তাও দেওয়া যায়।

নিচের ছলিং এ প্রতি ০১’ (স্কয়ার ফিট) এর জন্য ০৩ টি ইট লাগে।পিকেট ইট দিয়ে খোয়া করতে হয়।

০৯ টি পিকেট ইট দিয়ে ০১ সিএফটি খোয়া হয়।সিএফটি অর্থাৎ ঘনফুট।

এসএফটি অর্থাৎ দৈর্ঘ্য এবং প্রস্তের দিক দিয়ে।কলাম এবং লিংটেল এর হিসাব সিএফটি তে করতে হয়।

ইঞ্চিকে প্রথমে ফুটে আনতে হবে। ( ১০” ÷ ১২ = ০.৮৩৩)এবং গাথুনীতে ও প্লাস্টারের হিসাব এসএফটি তে করতে হয়।* ১ ঘনমিটার ইটের গাথুনীর ওজন ১৯২০ কেজি।

* ১ ব্যাগ সিমেন্টে পানি লাগে ২১ লিটার।

* ১০০ এস,এফ,টি প্লাষ্টারে ১:৪ অনুপাতে সিমেন্ট লাগে ২ ব্যাগ।

* গাথুনীর প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়। সিলিং প্লাষ্টারে ১:৫ অনুপাতে সিমেন্ট দিতে হয়।

* প্রতি এস,এফ,টি নিট ফিনিশিং করতে = ০.০২৩৫ কেজি সিমেন্ট লাগে।

* মসলা ছাড়া ১ টি ইটের মাপ = (৯ ১/২”*৪ ১/২”*২ ৩/৪”)

মসলাসহ = (১০”*৫”৩”)10 mm =1 cm

100 cm = 1 m (মিটার)Convert

1″ = 25.4 mm

1″ = 2.54 cm

39.37″ = 1 m

12″ = 1′ Fit

3′ = 1 Yard (গজ)

1 Yard = 36″

72 Fit = 1 bandil.

রডের পরিমান নির্ণয় করার পদ্ধতি

10 mm = 0.616 kg/m = 3 suta

12 mm = 0.888 kg/m = 4 suta

16 mm = 1.579 kg/m = 5 suta

20 mm = 2.466 kg/m = 6 suta

22 mm = 2.983 kg/m = 7 suta

25 mm = 3.854 kg/m = 8 suta

রডের ওজন

৮ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১২০ কেজি।

১০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.১৮৮ কেজি।

১২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.২৭০৬ কেজি।

১৬ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৪৮১২ কেজি।

২০ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৭৫১৮ কেজি।

২২ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন = ০.৯০৯৭ কেজি।

২৫ মিলি মিটার এক ফুট রডের ওজন =১.১৭৪৭ কেজি।

উপরে যে কনভার্ট সিস্টেম দেয়া হয়েছে, এর প্রতিটি যদি আপনার জানা থাকে তাহলে বাস্তবে কাজ করা আপনার জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।যেমন, ইঞ্জিনিয়ারিং সিস্টেমে রডের আন্তর্জাতিক হিসাব করা হয় kg/m এ।আবার বাংলাদেশে সাধারন লেবারদের সাথে কাজ করার সময় এই হিসাব জানা একান্তই জরুরী এছাড়া ও নিম্নোক্ত বিষয় টিও জেনে রাখুন . . . .

8 mm -7 feet -1 kg

10 mm -5 feet -1 kg

12 mm -3.75 feet – 1 kg

16 mm -2.15feet -1kg

20 mm -1.8


আরও খবর

আমাদের মফস্বল সাংবাদিকতা ও কিছু কথা

মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪

স্বামী কত প্রকার? ---- স্বামীপেডিয়া

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪




নওগাঁয় যুবকের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার, লাইভে বলা কথা, হত্যার শিকার.!

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ নভেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১০ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁর বিলছাড়া এলাকা থেকে সুমন হোসেন নামে এক যুবকের ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে মৃত্যুর পূর্বে সুমন হোসেন তার ফেসবুক আউডিতে ঘুটঘুটে অন্ধকারের মধ্যে থেকে লাইভ ভিডিওতে এসে সে বাঁচার জন্য বন্ধু ও পরিচিত জনদের সহযোগীতা চেয়ে আকুতি জানায়, এমনকি তার বাবা নেই পরিবারে তার মা ও বোন রয়েছে। তার মা ও বোন কে দেখবে সহ তাকে ভ্যান চালকের ছেলে নব্য অনেক টাকার মালিক বুলবুল ও তার লোকজন বাঁচতে দিবে না মেরে ফেলবে এমন নানা কথা ও বলেছেন সেই কথাগুলো ইতি মধ্যেই জন-সাধারনের মাঝে ভাইরাল হয়েছে।

যুবক সুমন হোসেন হলেন, নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার নজিপুর বাসস্টান্ড এলাকার কম্পিউটার ব্যবসায়ী এবং বিলছাড়া গ্রামের ময়েন উদ্দিন এর ছেলে। এছাড়াও তিনি নিরাপদ সড়ক চাই (নিসচা) পত্নীতলা উপজেলা শাখার একজন অন্যতম সদস্য ছিলেন। সুমন হোসেন এর মৃত্যুর ঘটনায় তার গ্রাম সহ নজিপুর বাজারের ব্যবসায়ী মহলসহ সর্ব সাধারনের মাঝে বিরাজ করছে চাপা ক্ষোভ। সুমনকে হত্যা করা হয়েছে দাবি করে সুমন হোসেন হত্যায় জড়ীতদের দ্রুত গ্রেফতার ও বিচার দাবিতে সোমবার ১৮ নভেম্বর দুপুর ১২টায় নজিপুরে বিক্ষোভ মিছিল করা হয়েছে। 

যুবক সুমন হোসেন এর মৃতদেহ উদ্ধারের সত্যতা নিশ্চিত করে পত্নীতলা থানার অফিসার ইনচার্জ

এনায়েতুর রহমান জানান, সোমবার ১৮ নভেম্বর সকালের দিকে স্থানীয়রা গাছে ঝুলন্ত অবস্থায় যুবক সুমনের মৃতদেহ দেখতে পান। পরে ঘটনাটি থানা পুলিশে খবর দিলে থানা পুলিশ গিয়ে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে মৃতদেহ উদ্ধার করে। তিনি আরো জানান, যুবক সুমন হোসেন ডিজিটাল মার্কেটে কিছু ব্যবসার সাথে জড়িত ছিলেন। মৃতদেহ উদ্ধারের কয়েক ঘন্টা আগে ''সুমন হোসেন'' নামে সোস্যাল মিডিয়া ফেসবুক আইডি থেকে করা লাইভে 'অন্ধকারে' কিছু কথা বলতে শোনা যায়। ৫ মিনিট ৪৬ সেকেন্ড অন্ধকারে করা ঐ লাইভে অভিযোগ করা হয়, বুলবুল নামে এক ব্যক্তির কাছ থেকে তিনি সুদের উপর ৭০ হাজার টাকা ধার গ্রহন করেন সুমন। টাকা ধার গ্রহনের সময় বুলবুল নামের ব্যক্তি সুমন হোসেন এর কাছ থেকে ফাঁকা ব্যাংক চেক ও স্ট্যাম্পে স্বাক্ষর নিয়ে রাখেন। টাকা গ্রহনের পর কয়েক ধাপে বুলবুল কে ১ লাখ ২০ হাজার টাকা দেয় সুমন হোসেন। কিন্তু পরে বুলবুল সুমন হোসেন এর কাছ থেকে ১০ লাখ ৪৫ হাজার টাকা পান বলে চাপ দিতে থাকেন। এক পর্যায়ে গত রাতে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান থেকে ১০ লাখ টাকা নিয়ে বাড়ি ফেরার পথে সুমন হোসেন কে ধাওয়া করা হয়। ঘুটঘুটে অন্ধকারে করা ঐ ভিডিও রেকর্ডে আরো দাবি করা হয়, অন্ধকারে তাকে যারা ধরতে খুজছেন তারা বুলবুল লোকজন এমটায় নিজেদের মধ্যে বলাবলি করছে জানিয়ে তার মৃত্যু হলে মৃত্যুর জন্য বুলবুল-ই দায়ী।

এব্যাপারে থানার অফিসার ইনচার্জ আরো জানান, ঐ ফেসবুক আইডিটি আসলেই সুমনের কিনা কিংবা লাইভের অডিও’র ঐ ব্যক্তিটি কি সুমন হোসেন না অন্য কেউ তা ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে। পাশাপাশি বুলবুল নামে কোনো ব্যক্তির সাথে সুমন হোসেন এর আসলেই কোনো আর্থিক লেনদেন ছিলো কিনা তাও জানার চেষ্টা করছে পুলিশ। এসবের সত্যতা বের হলেই আসল রহস্য উন্মোচন হবে বলেও মনে করেন পুলিশ কর্মকর্তা। অপরদিকে উদ্ধারকৃত সুমন হোসেন এর মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন পুলিশ। 


আরও খবর



আলেম সমাজ ও রাজনৈতিক দলসহ সারাদেশ আজ ঐক্যবদ্ধ.

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১১ ডিসেম্বর ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

অন্তর্বর্তী সরকার, আলেম সমাজ ও সব রাজনৈতিক দলসহ সারাদেশ আজ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে। বাঙালী জাতি ঐক্যবদ্ধ থাকলে যত বড় সাম্রাজ্যবাদী শক্তি হোক না কেন এদেশের মানুষকে পরাজিত করতে পারবে না, তারা জিতবেই। শুক্রবার বিকেলে নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার আমতলী মোড় জামে মসজিদ এলাকায় তাফসিরুল কোরআন ও শানে রিসালাম সম্মেলনে এ উপরোক্ত কথাগুলো বলেন তিনি। ভারতের সাম্রাজ্যবাদীর বিরুদ্ধে সবাইকে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেন, ভারতের সাম্রাজ্যবাদী সূচনা হয়েছিল ১৯৭২ সালে সংবিধানে। এজন্য এই সরকারকে বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় সংবিধান বাতিল করতে হবে। তাহলে ফ্যাসিবাদের শিকড় উপড়ে যাবে। আর কোনো দিন তারা এদেশের দিকে চোখ তুলে তাকানোর সাহস পাবে না।

সংবিধান সংস্কারের জন্য যে যার মতামত দিচ্ছে উল্লেখ্য করে তিনি বলেন, আমরা তৌহিদি জনতার পক্ষে স্পষ্ট মতামত দিতে চাই। বাংলাদেশে কোরআন-সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন থাকবে না। আরও যদি কুরআন সুন্নাহ বিরোধী কোনো আইন থাকে তাহলে সেই আইনকে প্রতিহত করার জন্য যুদ্ধের প্রয়োজন হলেও আলেম সমাজ প্রস্তুত।


আরও খবর

লন্ডনে তারেক রহমান ও ফখরুলের বৈঠক

শনিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৪