Logo
শিরোনাম
জনকল্যাণমুখী দেশ গড়ে তুলতে

সুফিবাদের আলোকে দেশের প্রতিটি স্তরকে সাঁজাতে হবে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

মাইজভান্ডার দরবার শরীফের সাজ্জাদানশীন ও বাংলাদেশ সুপ্রিম পার্টি (বিএসপি) চেয়ারম্যান হযরত শাহসুফি ড. সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী মাইজভাণ্ডারী বলেছেন, "তাসাউফ চর্চা নতুন কোন বিষয় নয়। তাসাউফ হল ইসলামের প্রকৃত নির্যাস। একমাত্র তাসাউফ চর্চার মাধ্যমে মানুষের অন্তর থেকে কুপ্রবৃত্তি, লোভ লালসা দূর করে মানুষকে সৃষ্টির কল্যাণে নিবেদিত হতে উদ্বুদ্ধ করা যায়। তাই আউলিয়ায়ে কেরামগণ, তাসাউফের শিক্ষা দিয়ে আসছেন। তাসাউফ কোন ব্যক্তির মাঝে প্রতিষ্ঠিত হলে তার মাধ্যমে দেশ, জাতি, সমাজ উপকৃত হয়। বৃহস্পতিবার (৯ জানুয়ারী-২০২৫) চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার সাদুল্যাপুর পাঠান বাজার শ্যামনগর মুন্সীবাড়ি সংলগ্ন ময়দানে খলিফায়ে দরবারে গাউছুল আজম মাইজভান্ডারী শাহ্ মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন মুন্সির স্মরণে আয়োজিত মিলাদ ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভান্ডারী। এ সময় জনকল্যাণমুখী দেশ গড়ে তুলতে সুফিবাদের আলোকে দেশের প্রতিটি স্তরকে সাঁজাতে হবে বলেও জানান তিনি। মাহফিলে আলোচক ছিলেন, রাজধানী ঢাকার মিরপুর-১ মসজিদ-এ গাউছুল আজমের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মাকসুদুর রহমান, হাফেজ মাওলানা মুহাম্মদ কেরামত আলী, মাওলানা আব্দুস সামাদ প্রমুখ। মিলাদ কিয়াম শেষে মুসলিম উম্মাহর কল্যাণ, দেশ ও বিশ্ববাসীর শান্তি-সমৃদ্ধি কামনায় আখেরী মুনাজাত পরিচালনা করেন শাহ্সূফী মাওলানা সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল্-হাসানী ওয়াল হোসাইনী আল মাইজভান্ডারী মাদ্দাজিল্লুহুল আলী।


আরও খবর

২৭শে মাঘ মইন বাবার ৮৮ তম খোজরোজ শরীফ

বৃহস্পতিবার ৩০ জানুয়ারী ২০২৫




অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা যাবে না

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

অনুমতি ছাড়া গাছ কাটা যাবে না, গাছ কাটার আগে নির্দিষ্ট কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে অনুমতি নিতে হবে বলে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট।

এ বিষয়ে জারি করা রুল যথাযথ ঘোষণা করে মঙ্গলবার (২৮ জানুয়ারি) বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি মুবিনা আসাফের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ। তাকে সহায়তা করেন অ্যাডভোকেট সঞ্জয় মণ্ডল ও অ্যাডভোকেট সেলিম রেজা। অপরদিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডিএজি মো. শফিকুর রহমান, মাহফুজ বিন ইউসুফ ও সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল ইকরামুল কবীর রোমেল।

পরে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, সারা দেশের তাপমাত্রা বৃদ্ধি ও পরিবেশ দূষণ বন্ধ করে মানুষের জীবন ও সুস্বাস্থ্য রক্ষার জন্য জনস্বার্থে মানবাধিকার ও পরিবেশবাদী সংগঠন এইচআরপিবি ২০২৪ সালে একটি রিট পিটিশন দায়ের করে। সেই রিট পিটিশন শুনানি শেষে ২০২৪ সালের ৭ মে আদালত বিবাদীদের প্রতি, ‘ঢাকার দুই সিটি, জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে গাছ কাটা কেন মানবাধিকারের পরিপন্থি হবে না এবং ‘সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০০৪’ অনুযায়ী বপনকৃত গাছ না কেটে বরং ওই গাছের মূল্যের সমপরিমাণ টাকা কেন বপনকৃত ব্যক্তিদের প্রদান করা হবে না এবং গাছ কাটতে হলে সব পর্যায়ে কেন ৭ সদস্যর কমিটির হতে অনুমোদন নিতে হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়।

‘সেই রুলের শুনানি শেষে হাইকোর্ট কতিপয় নির্দেশনা প্রদান করেছেন। আদালত রায়ে বলেন, দেশে দিনদিন তাপ বৃদ্ধি পাওয়ায় অধিক সংখ্যক গাছ সংরক্ষণ করা প্রয়োজন। ব্যাপকভাবে গাছ কর্তন করা হলে আমাদের পরিবেশের ভারসাম্য নষ্ট হবে। যা আমাদের বেঁচে থাকার অধিকারকে খর্ব করবে। আদালত আরও বলেন, পরিবেশের ভারসাম্যের জন্য যে পরিমাণ গাছ বাংলাদেশে থাকা দরকার, সে পরিমাণ গাছ নেই এবং এই গাছগুলোকে রক্ষা করা পরিবেশের জন্য অত্যন্ত প্রয়োজন।’

শুনানিতে অ্যাডভোকেট মনজিল মোরসেদ বলেন, বাংলাদেশে দিনদিন গাছ কাটার মাত্রা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং একটি দেশে যে পরিমাণ গাছ থাকা দরকার, সেই পরিমাণ গাছ বাংলাদেশ নেই। আর অবস্থায় যদি আরও বেশি গাছ কাটা হয়, তাহলে তা হবে পরিবেশের জন্য হুমকির সমান। এই কারণে সামাজিক বনায়ন প্রকল্পের মাধ্যমে লাগানো গাছ না কেটে বরং যারা গাছ বপন করেছেন. তাদের গাছের মূল্য পরিশোধ করা উচিত।

তিনি আরও বলেন, গাছ কাটা নিয়ন্ত্রণের জন্য ঢাকাসহ বিভিন্ন স্থানে অনুমতি একটি কর্তৃপক্ষ প্রতিষ্ঠা এবং তাদের কাছ থেকে গাছ কাটার অনুমতি দেওয়ার নির্দেশনা প্রার্থনা করেন। সাত দিনের মধ্যে পরিবেশ অধিদফতরকে গাছ কাটার অনুমতি নেওয়ার জন্য পরিবেশবাদী, পরিবেশ বিশেষজ্ঞ, ঢাকা ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবেশ বিজ্ঞান বিভাগের প্রফেসরদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। এছাড়া জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে সাত দিনের মধ্যে একটি সার্কুলার ইস্যু করে জেলা প্রশাসক, জেলা পরিবেশ কর্মকর্তা, সরকারি কলেজের অধ্যাপক, সমাজকর্মী, পরিবেশবিদ ও জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি/সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা সিভিল সার্জনকে নিয়ে একটি কমিটি গঠন করতে বলা হয়েছে, যারা জেলা পর্যায়ের গাছ কাটার অনুমতি প্রদান করবেন।

আদালত আরও একটি আদেশে জনপ্রশাসন সচিবকে আগামী সাত দিনের মধ্যে সব জেলা প্রশাসকদের প্রতি একটি সার্কুলার ইস্যু করে উপজেলা পর্যায়ে গাছ কাটার জন্য উপজেলা নির্বাহী অফিসার, কলেজের অধ্যক্ষ, সমাজকর্মী, পরিবেশবাদী, সমাজ কল্যাণ কর্মকর্তা, এসি ল্যান্ড এবং এলজিইডির নির্বাহী ইঞ্জিনিয়ারদের সমন্বয়ে একটি কমিটি গঠন করতে নির্দেশ প্রদান করা হয়, যারা উপজেলা পর্যায়ের গাছ কাটা সম্পর্কে অনুমতি প্রদান করবে।

এছাড়া রায়ে আরও বলা হয়েছে, ‘সামাজিক বনায়ন বিধিমালা ২০০৪’ এর অধীনের রোপণকৃত গাছকাটা যাবে না। বরং গাছের সমমূল্যে টাকা রোপণকারীকে প্রদান করতে হবে। এই মর্মে সামাজিক বনায়ন বিধিমালায় পরিবর্তন আনার জন্য নির্দেশনা প্রদান করেন। রিটকারীরা হলেন— অ্যাডভোকেট মো. ছারওয়ার আহাদ চৌধুরী, অ্যাডভোকেট এখলাস উদ্দিন ভুঁইয়া ও অ্যাডভোকেট রিপন বাড়ই।


আরও খবর



আট আনায় বিক্রি হচ্ছে ১ পিছ ফুলকপি

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

লাভের আশায় ফুলকপি চাষ করে এখন বিপাকে নওগাঁর কৃষকরা। ভালো ফলনেও কপাল পুড়ছে তাদের। পাইকারি প্রতি পিস ফুলকপি সর্বনিম্ন আট আনা ও সর্বোচ্চ দেড় থেকে ২ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) সকালে নওগাঁ সদর উপজেলার নওগাঁ-রাজশাহী আঞ্চলিক মহাসড়ক সংলগ্ন ডাক্তারের মোড়ে গিয়ে দেখা যায়, ভোর থেকেই কৃষকরা ফুলকপি বিক্রির জন্য নিয়ে আসে। কিন্তু ফুলকপি বিক্রি করতে এসেই পড়তে হচ্ছে বিপাকে। প্রতি পিস ফুলকপির দাম সর্বনিম্ন আটা আনা। এরপরেও অনেকেই অপেক্ষা করে ক্রেতার দেখা পাচ্ছেন না।

কৃষকরা বলছেন, গত বছর ফুলকপির ভালো দাম পেয়েছেন তারা। সে বিষয়টি ভাবনায় রেখে এ বছরও আবাদ করেছেন তারা। তবে ফুলকপির দাম যা দাঁড়িয়েছে তাতে লাভ তো দূরে থাক আসলও উঠে আসছে না। সবজির দামে ভোক্তারা স্বস্তি পেলেও খরচের টাকা তুলতে না পেরে পথে বসতে চলেছেন তারা। মৌসুমের শুরুতে আগাম জাতীয় এ সবজির উৎপাদন কম থাকায় দাম ছিল বেশ চড়া। বর্তমানে উৎপাদনের পরিমাণ বেশি হওয়ায় বাজারে এমন ধস নেমেছে বলে মনে করছেন তারা।

ফুলকপি বিক্রি করতে আসা আকবর হোসেন বলেন, এক বিঘা জমিতে ফুলকপি চাষ করতে ১৭ থেকে ১৮ হাজার টাকা খরচ হয়েছে। এখনই ফুলকপি ১ থেকে টাকা ২ টাকা পিস বিক্রি করতে হচ্ছে। তাও কপি কেনার মতো লোক নেই। এক বিঘা জমির কপি আড়াই থেকে তিন হাজার টাকাও বিক্রি হচ্ছে না। তাহলে আমরা কি করে চলব। ধার-দেনা করে ফুলকপি চাষ করেছি। সেই টাকাই তো পরিশোধ করা সম্ভব নয়।

এনামুল হক নামে আরেক ফুলকপি বিক্রেতা বলেন, এক বিঘা ফুলকপি চাষ করেছি। প্রতি কপির গাছে ৬ থেকে ৮ টাকা খরচ হয়েছে। এখন বাজারে বিক্রি হচ্ছে আট আনা, ১ টাকা, দেড় টাকা করে। বিক্রি করে ভ্যান খরচের টাকায় উঠবে না। এমন বাজার দেখে কলিজা ফেটে যাচ্ছে। মনে হচ্ছে এখনও জমিতে যে ফুলকপি আছে সেগুলো গরুকে দিয়ে খাওয়াই।

জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, জেলায় ৬০০ হেক্টর জমিতে ফুলকপির আবাদ হয়েছে। যা থেকে প্রায় ৬ হাজার ২০০ টন ফুলকপি উৎপাদনের সম্ভবনা।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




ঝালকাঠি আইনজীবী সমিতি নির্বাচনে শাহাদাত সভাপতি, নাসিম সম্পাদক

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

 দীর্ঘ ১০বছর পরে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় ঝালকাঠি জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার সকাল ১০টায় শুরু হয়ে একটানা দুপুর ২টা পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে। আইনজীবীগণের  ভোটাধিকার প্রয়োগের মাধ্যমে একবছরের জন্য আইনজীবী সমিতির নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন করা হয়েছে। এতে অ্যাডভোকেট শাহাদাত হোসেনকে সভাপতি ও অ্যাডভোকেট নাসিমুল হাসানকে সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত করা হয়েছে। নির্বাচন কমিশনার অ্যাডভোকেট সৈয়দ হোসেন বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় এ ফলাফল ঘোষণা করেন।

তিনি জনসম্মুখে প্রকাশ্য ঘোষণায় জানান, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম সাধারণ সম্পাদক ও জেলা বিএনপির সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাত হোসেন ৫৯ ভোট বেশি পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি পেয়েছেন মোট ৮৭ ভোট। তার নিকটতম প্রতিদ্ব›িদ্ব জাতীয়তাবাদী ঐক্য প্যানেলের অ্যাডভোকেট নুরুল ইসলাম পেয়েছেন ২৮ ভোট। সহসভাপতি পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট খান শহিদুল ইসলাম পেয়েছেন ৮৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট নুর হোসেন পেয়েছেন ৬০ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে পৌর বিএনপির সভাপতি ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট নাসিমুল হাসান ৬০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বী বাংলাদেশ ল’ইয়ার্স কাউন্সিল প্যানেল সমর্থিত জেলা জামায়াতের নায়েবে আমীর অ্যাডভোকেট বিএম আমিনুল ইসলাম পেয়েছেন ৪৪ভোট ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট সোহেল আকন পেয়েছেন ৩৭ভোট। যুগ্ম সম্পাদকের দুটি পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট হাসান সিকদার  ৮০ভোট ও জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট ফয়সাল খান ৭৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তাঁদের প্রতিদ্ব›দ্বী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল সমর্থিত মিজানুর রহমান মুবিন ৫২ ও বাংলাদেশ ল’ইয়ার্স কাউন্সিল প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট নাছির উদ্দিন ৩৯ ভোট পেয়েছেন। অর্থ সম্পাদক পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল সমর্থিত ঝালকাঠি:- ৩) ১১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

ঝালকাঠি:-  তার নিকটতম প্রতিদ্বদ্বী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট ফিরোজ হোসাইন পেয়েছেন ৩০ ভোট। ভিজিল্যান্স সম্পাদক পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট মাহেব হোসেন ৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন।

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট মোফাজ্জেল হোসেন ৬৮ ভোট পেয়েছেন। লাইব্রেরী (গ্রন্থাগার) সম্পাদক পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট আরিফ হোসেন খান  ৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট আলআমীন (৩) ৬৩ ভোট পেয়েছেন। ভর্তি সম্পাদক পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট আক্কাস সিকদার ৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্ব›দ্বী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট  মো. শাহজাহান ৩৫ ও বাংলাদেশ ল’ইয়ার্স কাউন্সিল প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট মো. কাঞ্চন মিয়া ৩১ ভোট পেয়েছেন। নির্বাহী সদস্যের দুটি পদে জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ঐক্য প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট আনিচুর রহমান খান ৯৩ ও  জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট  মাসুম হাওলাদার ৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। অপর প্রতিদ্ব›দ্বী জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট এ.ওয়াই.এ. সাইয়েদ ৪২ ভোট ও বাংলাদেশ ল’ইয়ার্স কাউন্সিল প্যানেল সমর্থিত অ্যাডভোকেট শহীদুল্লাহ জোমাদ্দার ৫৩ ভোট পেয়েছেন।


আরও খবর



ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা বিএনপি সা: সম্পাদক নাসিমের পদ স্থগিত

প্রকাশিত:রবিবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

হাসিবুর রহমান, ঝালকাঠি প্রতিনিধি :

 ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক নাসিম আকনের পদ স্থগিত করেছে জেলা বিএনপি। সেই সাথে তাকে বিএনপির সকল কার্যক্রম থেকে বিরত থাকতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। ঝালকাঠি জেলা বিএনপির ফেসবুক পেইজে বিকেল পৌনে ৪টায় পোস্ট দেয়া আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সৈয়দ হোসেন ও সদস্যসচিব অ্যাডভোকেট শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, "ঝালকাঠি জেলা বিএনপি অধীন রাজাপুর উপজেলা বিএনপি'র সাধারণ সম্পাদক মোঃ নাসিম উদ্দিন আকন এর দলীয় পদ ২৫ জানুয়ারী হইতে পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করা হয়েছে। সাথে সাথে তাকে দলীয় সমস্ত কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার জন্য নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছে। দলের সকল পর্যায়ের নেতাকর্মীদেরকে রাজাপুর উপজেলা বিএনপি সাধারণ সম্পাদক (দলীয় পদ স্থগিত) এর সাথে কোন প্রকার যোগাযোগ রক্ষা না করার জন্য নির্দেশনা দেয়া হলো।"

এব্যাপারে নাসিম আকন জানান, আমাকে শোকজ করা হয়েছিলো। আমি তার জবাব দিয়েছি। এখন যদি আমাকে দলীয় পদ থেকে স্থগিত রাখে তাহলে আলহামদুলিল্লাহ। 


এর আগে গত ৮ জানুয়ারি চাঁদাবাজির অভিযোগে ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নাসিম উদ্দিন আকনকে শোকজ করেছে বিএনপি। নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে, জাতীয় নাগরিক কমিটির সদস্যের কাছে চাঁদা দাবি ও হুমকির বিষয়টি বিভিন্ন জাতীয় পত্রিকায় আপনার (নাসিম আকন) নামে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ঝালকাঠি জেলা বিএনপির অধীনে উপজেলা বিএনপির দায়িত্বশীল পদে থাকাবস্থায় আপনার বিরুদ্ধে দলের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার অভিযোগ থাকায় শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে আপনাকে উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক পদ থেকে কেন অব্যাহতি দেওয়া হবে না। তার উপযুক্ত জবাব আগামী ৩ কার্যদিবসের মধ্যে জেলা বিএনপির নিকট জবাব দেওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিলো।


আরও খবর

চলতি বছরই হতে পারে নির্বাচন

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




এইচএমপিভি ভাইরাসে আতঙ্কিত না হওয়ার পরামর্শ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

করোনার পর বিশ্বের বহু দেশেই নতুন আতঙ্ক হিসেবে দেখা দিয়েছে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি। সম্প্রতি চীন, জাপান, মালয়েশিয়া, ভারত সহ এশিয়ার কয়েকটি দেশে এইচএমপিভি ছড়িয়ে পড়ায় বাড়ছে উদ্বেগ। দুশ্চিন্তা বেড়েছে বাংলাদেশেও।একজনের শরীরে, হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি শনাক্ত হয়েছে।

তবে আইইডিসিআরের পরিচালক অধ্যাপক ডা. তাহমিনা শিরীন বলেন, এই ভাইরাস বহু আগেই দেশে শনাক্ত হয়েছে। তাই আতঙ্কিত না হয়ে থাকতে হবে সতর্ক। যেমন- সর্দি, কাশি, জ্বর যদি হয় মাস্ক ব্যবহার করা, অন্যদের থেকে নিজেকে দূরে রাখা, সাবান দিয়ে হাত ধোয়া ইত্যাদি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললেই হবে।

যুক্তরাষ্ট্রের সিডিসির গবেষণা বলছে এইচএমপিভিতে আক্রান্ত ব্যক্তির সর্দিকাশি, শ্বাসকষ্ট ও নিউমোনিয়া হতে পারে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসক ডা. তুষার মাহমুদ বলেন, ফুসফুস ও শ্বাসতন্ত্রে আক্রমণকারী এই ভাইরাস শিশু, বয়স্ক আর গর্ভবতীদের জন্য ঝুঁকিপূর্ণ। এছাড়া যাদের শ্বাসকষ্ট আছে তাদের সতর্ক থাকতে হবে বেশি। বাচ্চাদের ক্ষেত্রে যেন নিউমোনিয়া না হয়ে যায় সে বিষয়েও সতর্ক থাকতে হবে।

বিশেষজ্ঞদের মতে, এইচএমপিভিতে মৃত্যু ঝুঁকি নেই বললেই চলে। তাই কোভিডের সময়কার মতোই স্বাস্থ্যবিধি মানার পরামর্শ তাদের।


আরও খবর

বছরে ক্যানসারে ৬০ লাখ মানুষের মৃত্যু

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫