Logo
শিরোনাম

শুটিংয়ে আহত ইমরান হাশমি

প্রকাশিত:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

শুটিং সেটে আহত হয়েছেন বলিউড অভিনেতা ইমরান হাশমি। অ্যাকশন দৃশ্যে অভিনয় করতে গিয়ে এ দশা তার। গলায় গুরুতর আঘাত লেগেছে অভিনেতার। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের এক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে এ তথ্য।

সূত্রের খবর, হায়দরাবাদে ঘোড়চড়ি ২ নামের একটি ছবির শুটিং করছিলেন ইমরান। অ্যাকশন দৃশ্যের কাজ চলছিল। উঁচু থেকে লাফিয়ে পড়ার দৃশ্য ছিল। সেটি করতে গিয়েই আহত হন অভিনেতা

গলায় গুরুতর চোট লাগে তার। তড়িঘড়ি করে নেওয়া হয় হাসপাতালে। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। শেষ খবর, সুস্থ আছেন ইমরান। দুর্ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেননি তিনি

তবে আহত ইমরানের ছবি ছড়িয়ে পড়েছে সামাজিকমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, চোয়ালের নিচে রক্ত চুইয়ে পড়ছে। অনেকটা কেটে গিয়েছে। গলার কাছে সাদা ব্যান্ডেজ জড়িয়ে বসে আছেন অভিনেতা


আরও খবর



চাল আমদানিতে আগ্রহ নেই ব্যবসায়ীদের

প্রকাশিত:রবিবার ২৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০২ নভেম্বর 2০২4 |

Image

সম্প্রতি চালের ওপর শুল্ক কমানো হলেও আমদানিতে আগ্রহী নন বাংলাদেশের ব্যবসায়ীরা। তারা বলছেন, চাল আমদানি করা হলে সেটি বর্তমানে দেশের বাজারে যে দাম তার চেয়েও বেশি দাম দিয়ে ক্রেতাদের কিনতে হবে। আর বেশি দামের কারণে দেশের ব্যবসায়ীদেরও মুনাফা হবে না। তারা মনে করেন, শুল্ক কমানো হলেও এই মুহূর্তে দেশে চালের দামে প্রভাব পড়বে না।

গত আগস্টে দেশের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ভয়াবহ বন্যার কারণে আমন চাষে প্রভাব পড়ার পর থেকেই খুচরা বাজারে চালের দাম বাড়তি।

দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম ফসলের ফলন কমে যাওয়ায় চালের দাম যেন আরো না বেড়ে যায় তা ঠেকাতে অন্তর্বর্তী সরকার আমদানি শুল্ক কমিয়ে আমদানিকে উৎসাহিত স্থানীয় মজুদ বাড়ানোর চেষ্টা করছে।

গত ২০ অক্টোবর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) চালের আমদানি শুল্ক ৬২ দশমিক পাঁচ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২৫ শতাংশ নির্ধারণ করে।

সংস্থাটি বলছে, ব্যাপক বন্যার কারণে শুল্ক কমানো হয়েছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, সম্ভাব্য সরবরাহ ঘাটতির কারণে চালের দাম বেড়ে যেতে পারে।

রাজস্ব কর্তৃপক্ষ আরো জানিয়েছে, শুল্ক কমানোর ফলে প্রতি কেজিতে আমদানি খরচ ১৪ টাকা ৪০ পয়সা কমবে।

তবে চাল কলের মালিকরা বলছেন, প্রতিবেশী ভারতে চালের দাম বেশি হওয়ায় বাংলাদেশে শুল্ক কমালেও সেখান থেকে আমদানি আর্থিকভাবে লাভজনক নয়। তাছাড়াও, পরিবহন অন্য খরচের কারণে আমদানি করা চালের দাম দেশের বাজারের তুলনায় অনেক বেশি হবে।

এক শীর্ষ চাল আমদানিকারক বলেন, বর্তমান বাজার পরিস্থিতির কারণে আমদানির বিষয়টি কেউ বিবেচনা করবেন এমন সম্ভাবনা খুবই কম।

তাদের হিসাবে, আমদানি শুল্ক শূন্যে নামিয়ে আনলেও শুধু আমদানি খরচ হিসেব করলে চালের দাম কেজিপ্রতি ৮০ টাকা মোটা চালের দাম কেজিপ্রতি ৭৬ টাকা হবে। এর বিপরীতে দেশের চিকন চাল বর্তমানে বিক্রি হচ্ছে কেজিপ্রতি ৬৫ টাকায়। মোটা চালের দাম কেজিপ্রতি ৫৫ টাকা। এরপর পরিবহন, শ্রমিকসহ আরো অন্য খরচ যোগ হবে।

এই আমদানিকারক মনে করেন, আমন বোরো ধান কাটার পর চালের দাম কমবে। তখন আমদানির প্রয়োজনীয়তা আরো কমে যাবে।

একই মত অপর শীর্ষ চাল আমদানিকারক জাকির হোসেন রনির  তিনি বলেন, এই দামে কেউ চাল আমদানি করবেন না। অদূর ভবিষ্যতে দেশে চালের দাম বাড়বে।

দিনাজপুরের হিলি স্থলবন্দরের এক আমদানিকারক বলেন, কেউ কেউ এক মাস পর চাল আমদানির কথা ভাবতে পারেন। আশা করা হচ্ছে, উৎপাদন বেশি হওয়ায় ভারত রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা তুলে নেবে। তখন চালের দাম আরো কমবে। বাজারে চালের সরবরাহ কমে যাওয়ায় ঢাকায় চালের দাম বাড়তি।

ব্যবসায়ীরা জানিয়েছেন, গত এক সপ্তাহে কয়েকটি এলাকায় ৫০ কেজি চালের বস্তায় দাম ৫০ থেকে ১৫০ টাকা বেড়েছে।

উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, বিআর-২৮ বিআর-২৯ জাতের ৫০ কেজির বস্তা এখন তিন হাজার থেকে তিন হাজার ১০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। এক সপ্তাহ আগে ছিল হাজার ৮৫০ থেকে হাজার ৯৫০ টাকা।

রাষ্ট্রীয় বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) তথ্য অনুসারে, গত সপ্তাহে মাঝারি মানের চালের দাম বেড়েছে প্রায় এক শতাংশ। গত মাসে বেড়েছে প্রায় দুই শতাংশ।

বার্ষিক হিসাবে চিকন চালের দাম বেড়েছে দশমিক ০৯ শতাংশ। মাঝারি মানের চালের দাম বেড়েছে ১১ দশমিক ৪৩ শতাংশ। মোটা চালের দাম বেড়েছে দশমিক ১৪ শতাংশ।

গত ২৩ অক্টোবর ভারত সরকার টনপ্রতি ন্যূনতম রপ্তানি দাম ৪৯০ ডলার তুলে দিয়ে বাসমতি ছাড়া অন্য চালের ওপর রপ্তানি নিষেধাজ্ঞা শিথিল করে। ভারত সেদ্ধ চালের ওপর ১০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক তুলে নেওয়ার একদিন পর উদ্যোগ নেওয়া হয়। এসব উদ্যোগ আন্তর্জাতিক বাজারে চালের দাম কমাতে সহায়তা করতে পারে। তবে স্থানীয় আমদানিকারকরা বর্তমান দাম বিবেচনায় নিয়ে আমদানির কার্যকারিতা সম্পর্কে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন।

খাদ্য মন্ত্রণালয়ের ক্রয় সরবরাহ শাখার অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান হোসাইনি বলেন, কয়েকজন আমদানিকারক খোঁজখবর নিয়েছেন। তবে চাল আমদানির জন্য সরকারিভাবে আবেদন করা হয়নি। ব্যবসায়ীরা আপাতত আমদানির জন্য আবেদন করবে বলে তিনি মনে করছেন না।

খাদ্য মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩-২৪ অর্থবছরে রেকর্ড পরিমাণ চাল উৎপাদনের পর বছর চালের সরবরাহ বিঘ্নিত হয়েছে। সেসময় দেশে চার কোটি টনের বেশি চাল উৎপাদন হয়েছিল। ফলে ২৩ অক্টোবর পর্যন্ত আমদানির প্রয়োজনীয়তা ছিল না।

যা বলছেন ভারতীয় রপ্তানিকারকরাভারতের চাল রপ্তানিকারক চাল কলের মালিকরা রপ্তানি বিধিনিষেধ শিথিল করার উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে বলেছেন, তারা আসন্ন দীপাবলি, বড়দিন ইংরেজি নববর্ষের আগে দেশীয় আন্তর্জাতিক বাজারে চালের দাম স্থিতিশীল রাখতে সহায়তা করবেন।

চাল রপ্তানিকারক সমিতির সভাপতি বিভি কৃষ্ণ রাও বলেন, আন্তর্জাতিক বাজারে চালের চাহিদা বেশি। রপ্তানি বিধিনিষেধের কারণে হারানো অর্ডার ফিরে পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাবাদী।

ইন্ডিয়ান রাইস এক্সপোর্টার্স ফেডারেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট দেব গর্গ বলেন, সর্বনিম্ন দাম বেঁধে দেওয়ায় ভারতীয় কৃষক রপ্তানিকারকরা বিশ্ববাজারে তুলনামূলক সস্তায় চাল বিক্রি করতে পারেননি।

নয়াদিল্লিভিত্তিক রপ্তানিকারক রাজেশ পাহাড়িয়া জৈনের মতে, ভারত সরকারের এই সিদ্ধান্তের ফলে চাল রপ্তানি বাড়বে। আগামী মার্চের মধ্যে চালান কোটি ২০ লাখ টন ছাড়িয়ে যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।


আরও খবর

বাজারে শীতকালীন সবজি, কমেছে দাম

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪

চালের আমদানি শুল্ক প্রত্যাহার

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪




আগস্টের বন্যায় ক্ষতি ১৪ হাজার ৪২১ কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

আগস্ট মাসের মাঝামাঝিতে পূর্বাঞ্চলের বন্যায় ১১ জেলায় ১৪ হাজার ৪২১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা বা প্রায় ১ দশমিক ২০ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে। সবচেয়ে বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে নোয়াখালী জেলায়। আর সরকারি খাতের চেয়ে বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে বেসরকারি খাতে।

আজ রোববার রাজধানীর ধানমন্ডিতে সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের (সিপিডি)  কার্যালয়ে 'পূর্বাঞ্চলে সাম্প্রতিক বন্যায় ক্ষয়ক্ষতি ও পুনর্বাসন প্রক্রিয়া : সিপিডির বিশ্লেষণ' শীর্ষক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানানো হয়

সিপিডির প্রতিবেদন বলছে, পূর্বাঞ্চলের ওই বন্যায় সামগ্রিকভাবে মোট ক্ষয়ক্ষতির ৫৩ শতাংশ হয়েছে বেসরকারি খাতে। আর ৪৭ শতাংশ হয়েছে সরকারি খাতে

সবচেয়ে বেশি আর্থিক ক্ষতি হয়েছে নোয়াখালীতে ২৯ দশমিক শূন্য সাত শতাংশ, কুমিল্লায় ২৩ দশমিক ৫১ শতাংশ, ফেনীতে ১৮ দশমিক ৬১ শতাংশ ও চট্টগ্রামে ১১ দশমিক ৬৩ শতাংশ। সিপিডি আরও বলছেনোয়াখালী, কুমিল্লা ও ফেনীতে অসামঞ্জস্যপূর্ণ ক্ষতি হয়েছে।

গবেষণায় দেখা গেছে, এই ক্ষতির পরিমাণ ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জাতীয় বাজেটের ১ দশমিক ৮১ শতাংশ। জিডিপির নিরিখে, এটি ২০২৩-২৪ অর্থবছরের খসড়া জিডিপির শূন্য দশমিক ২৯ শতাংশ ও ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য অনুমিত জিডিপির শূন্য দশমিক ২৬ শতাংশ

২০২৪ সালের ১৯ আগস্ট শুরু হওয়া এই বন্যা ক্রমাগত ভারী বৃষ্টি ও উজান থেকে আসা পানির প্রবাহে হয়েছিল। বন্যায় দেশের পূর্বাঞ্চলের ১১ জেলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়

সিলেট, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ফেনী, খাগড়াছড়ি, কক্সবাজার, কুমিল্লা, নোয়াখালী, চট্টগ্রাম, লক্ষ্মীপুর ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণ করে সিপিডি এ তথ্য জানিয়েছে

এই বন্যায় কৃষি ও বন সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এই দুই খাতে ক্ষতির পরিমাণ ৫ হাজার ১৬৯ কোটি ৭১ লাখ টাকা। এটি মোট ক্ষতির ৩৫ দশমিক ৮৫ শতাংশ

সিপিডির গবেষণায় আরও দেখা গেছে, অবকাঠামো খাতে ক্ষতি হয়েছে ৪ হাজার ৬৫৩ কোটি ৯২ লাখ টাকা বা ৩২ দশমিক ২৭ শতাংশ ও আবাসন খাতে ক্ষতি হয়েছে ২ হাজার ৪০৭ কোটি ৩১ লাখ টাকা বা ১৬ দশমিক ৬৯ শতাংশ


আরও খবর

মানুষের প্রত্যাশা মেটানো কঠিন কাজ

শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪




আমাদের শত্রু এক, বললেন খামেনি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৪ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৮ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি বলেছেন, ইরান, ফিলিস্তিন, লেবানন, মিসর, ইরাক, সিরিয়া ও ইয়েমেনের শত্রু এক

তিনি বলেছেন, এই শত্রুপক্ষ মুসলিমদের মধ্যে বিভাজন ও ঘৃণার বীজ বপন করতে চায়।

শুক্রবার ইরানের রাজধানী তেহরানে খুতবায় এসব কথা বলেন খামেনি। প্রায় পাঁচ বছর পর এই খুতবা দিলেন খামেনি। খবর আল-জাজিরার

খামেনি বলেন, আমাদের শত্রুপক্ষ আবার ফিলিস্তিনি, লেবাননি, মিসরীয় এবং ইরাকিদেরও শত্রু। তারা ইয়েমেনি ও সিরীয়দের শত্রু। আমাদের শত্রু একই।

আজ খামেনিকে একনজর দেখতে তেহরানে খুতবায় কয়েক হাজার মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। মুসল্লিদের কারও কারও হাতে হিজবুল্লাহর সবুজ ও হলুদ পতাকা ছিল। আবার কারও কারও হাতে ছিল ফিলিস্তিনের পতাকা।


আরও খবর



বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক সৈয়দা তুত তাহিরার জিপিএ-৫ অর্জন

প্রকাশিত:বুধবার ১৬ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ নভেম্বর ২০২৪ |

Image

এবার এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় পাস করেছেন ১০ লাখ ৩৫ হাজার ৩০৯ শিক্ষার্থী। মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) প্রকাশিত ফলে এবার পাসের হার ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। জিপিএ ফাইভ পেয়েছেন ১ লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ পরীক্ষার্থী।

১১টি বোর্ডে পাসের হারে শীর্ষ মাদ্রাসা বোর্ড ৯৩ দশমিক ৪০ শতাংশ। সর্বনিম্ন পাসের হার ময়মনসিংহে ৬৩ দশমিক ২২ শতাংশ। সবচেয়ে বেশি জিপিএ ফাইভ ঢাকা বোর্ডে ৪৮ হাজার ৫৪৮ জন।‌ সবচেয়ে কম জিপিএ ফাইভ বরিশাল বোর্ডে ৪ হাজার ১৬৭ জন।

পাসের হারে বরাবরের মতো এবারও বাজিমতা মেয়েদের। ছেলেদের পাসের হার যেখানে ৭৫ দশমিক ৬১ শতাংশ, সেখানে মেয়েদের ৭৯ দশমিক ৯৫ শতাংশ। আর ৮০ হাজার ৯৩৩ মেয়ে জিপিএ ফাইভ পেয়ে ছেলেদের তুলনায় এগিয়ে।

জিপিএ-৫ পেয়েছেন বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক বীরশ্রেষ্ঠ মুন্সি আব্দুর রউফ কলেজের মেধাবী শিক্ষার্থী ও জামায়াত কর্মী মোহাম্মাদ মোখলেসুর রহমান মিয়াজির মেয়ে সৈয়দা তুত তাহিরা। তার এই সাফল্যে পরিবারে বইছে খুশির জোয়ার।

মোখলেসুর রহমান মিয়াজি বলেন, আমার মেয়ে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলো। আন্দোলনে সক্রিয় থাকার কারনে পড়ালেখা ঠিকভাবে করতে পারেনি। আমরা পরিবারের সবাই খুব চিন্তিত ছিলাম। দেশ দ্বিতীয়বার স্বাধীনতা অর্জন করায় যেমন খুশি হয়েছিলাম এখন আমার মেয়ের সাফল্যেও তেমন খুশি হয়েছি। আল্লাহর কাছে শুকরিয়া।

সৈয়দা তুত তাহিরার ভাই কুষ্টিয়া ইসলামিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র নাজমুস সাইফ বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে আমরা দুই ভাইবোন সক্রিয় ছিলাম। সেসময় তার পড়ালেখা নিয়ে আমিও চিন্তিত ছিলাম। আল্লাহর রহমতে সে জিপিএ-৫ পেয়েছে। আলহামদুলিল্লাহ তার সাফল্যে ভাই হিসাবে আমি গর্বিত। তার উজ্জল ভবিষ্যৎ কামনা করি।



আরও খবর



আত্রাইয়ে ২০০পিস এ্যাম্পুলসহ মাদক কারবারী দুইজন গ্রেফতার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১১ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ৩১ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

কাজী আনিছুর রহমান,রাণীনগর (নওগাঁ) :

নওগাঁয় আত্রাই থানাপুলিশ বিশেষ অভিযান চালিয়ে ২০০পিস এ্যাম্পুলসহ মাদক কারবারী দুইজনকে গ্রেফতার করেছে। এঘটনায় মাদক মামলা রুজুর পর শুক্রবার আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।

আত্রাই থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাহাবুদ্দীন জানান,উপজেলার আহসানগঞ্জ স্কুলের সামনে মাদক ক্রয়-বিক্রয় হচ্ছে,এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বৃহস্পতিবার সেখানে বিশেষ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে আসলাম ওরফে আপন (৩০) ও চম্পা খাতুন (৪০) কে আটক করা হয়। আটককালে তাদের নিকট থেকে ভারতীয় আমদানি নিষিদ্ধ নেশাজাতীয় ২০০পিস এ্যাম্পুল (ইনজেকশন) উদ্ধার করা হয়। আটক আসলাম হোসেন আত্রাই উপজেলার বজ্রপুর গ্রামের আলাবক্সের ছেলে এবং চম্পা খাতুন দিনাজপুর জেলার হাকিমপুর উপজেলার বিশাপাড়া গ্রামের ফারুক হোসেনের স্ত্রী। এঘটনায় আটককৃতদের বিরুদ্ধে মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনে মামলা রুজু করে দায়েরকৃত মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে শুক্রবার আদালতে সোর্পদ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।


আরও খবর