Logo
শিরোনাম

তিন দিনে ১৫ কোটি টাকা আয় আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে আজ সোমবার ৭০৯টি মনোনয়নপত্র বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ। আজ দলটির মনোনয়নপত্র বিক্রির তৃতীয় দিনে আয় হয়েছে ৩ কোটি ৫৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। আর গত তিন দিনে মনোনয়নপত্র বিক্রি ২ হাজার ৯৯৫টি। এতে আয় হয়েছে সাড়ে ১৫ কোটি টাকা।

আজ সোমবার বিকেলে রাজধানীর ২৩, বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে তৃতীয় দিনের মনোনয়নপত্র বিক্রি শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান দলের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া। আজ সকাল ১০টা থেকে মনোনয়নপত্র বিক্রি শুরু হয়, চলে বিকেল ৫টা।

বিপ্লব বড়ুয়া বলেন, আজ সরাসরি ৭০৯টি ও অনলাইনে ২৪টি মনোনয়ন ফরম বিক্রি হয়েছে।

আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র বিক্রির প্রথম দিন গত শনিবার ১ হাজার ৭৪টি বিক্রি হয়েছে। এর মধ্যে সরাসরি মনোনয়নপত্র বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৬০টি, আর অনলাইনে বিক্রি হয়েছে ১৪টি।

এবার আওয়ামী লীগ প্রতিটি দলীয় মনোনয়নপত্রের দাম ৩০ হাজার টাকা থেকে বাড়িয়ে নির্ধারণ করেছে ৫০ হাজার টাকা। সে হিসাবে, প্রথম দিন ৫ কোটি ৩৭ লাখ টাকার মনোনয়নপত্র বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ।

দ্বিতীয় দিন গতকাল রবিবার ১ হাজার ২১২টি মনোনয়নপত্র বিক্রি করেছে আওয়ামী লীগ। এর মধ্যে সরাসরি ১ হাজার ১৮০টি এবং অনলাইনে বিক্রি হয়েছে ৩২টি। এতে মোট আয় হয়েছে ৬ কোটি ৬ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরাসরি ৫ কোটি ৯০ লাখ টাকা আর অনলাইনে ১৬ লাখ টাকা।


আরও খবর



বিশ্বসেরা গবেষকের তালিকায় রাজাপুরের ইউশা আরাফ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৪ সেপ্টেম্বর 20২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১০ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

হাসিবুর রহমান রাজাপুর (ঝালকাঠি) :

বিশ্বসেরা ২ শতাংশ বিজ্ঞান গবেষকের তালিকায় স্থান পেয়েছেন ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার শুক্তাগর ইউনিয়নের কেওতা ঘিগড়ার বাসিন্দা, বরিশাল জজ কোর্টের বিজ্ঞ আইনজীবী আবুল বাশার এর পুত্র এবং জাতিসংঘের ফেলো ইউশা আরাফ।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রখ্যাত স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় বিজ্ঞান ও চিকিৎসা বিষয়ক প্রকাশনা সংস্থা 'এলসেভিয়ার'-এর যৌথ উদ্যোগে প্রকাশিত গবেষণা জরিপে এই তালিকা প্রকাশিত হয়। গত ১৬ সেপ্টেম্বর প্রকাশিত এই তালিকায়, প্রথমবারের মতো শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) কোনো শিক্ষার্থী হিসেবে ইউশা আরাফের নাম অন্তর্ভুক্ত হয়। একইসঙ্গে, তিনি বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি) থেকেও এই সম্মান অর্জনকারী প্রথম শিক্ষার্থী। তিনি নিউজিল্যান্ডের অকল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে বায়োমেডিকেল সায়েন্সে পিএইচডি শুরু করবেন আগামী নভেম্বর মাসে।

মাত্র ২৫ বছর বয়সে ইউশা আরাফের নামের পাশে রয়েছে ৭০টিরও বেশি আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রবন্ধ এবং ২,২৭১টি সাইটেশন, যা তার বয়সের জন্য একটি বিরল এবং অসাধারণ সাফল্য হিসেবে বিবেচিত। এই সাফল্যের কারণে, মাইক্রোবায়োলজি শাখার ২,০৪,৭৫৯ জন গবেষকের মধ্যে তিনি ৩,৪৮৪তম অবস্থানে রয়েছেন। বিশ্ববিখ্যাত বিজ্ঞানীদের কাতারে এত অল্প বয়সে নিজের নাম প্রতিষ্ঠিত করা নিঃসন্দেহে একটি অনন্য অর্জন।

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক শেষ করে ইউশা আরাফ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে তার পোস্ট গ্র্যাজুয়েশন সম্পন্ন করেছেন। উল্লেখ্য, তিনি প্রথম এবং একমাত্র বাংলাদেশি হিসেবে সুইজারল্যান্ডের জেনেভায় জাতিসংঘের নিরস্ত্রীকরণ বিষয়ক দপ্তরে ফেলো হিসেবে নির্বাচিত হয়েছিলেন, যেখানে তার বৈজ্ঞানিক গবেষণা এবং অবদান আন্তর্জাতিক মহলে প্রশংসিত হয়েছে।

তার এই কৃতিত্বে আত্মীয়-স্বজন, বন্ধু, এবং স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে আনন্দের বন্যা বয়ে যাচ্ছে। সবাই তার অসাধারণ সাফল্যকে অভিনন্দিত করছেন। বাংলাদেশের মোট ২০৫ জন পাবলিক এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক বিশ্বসেরা ২ শতাংশ গবেষকের এই তালিকায় স্থান পেয়েছেন, যেখানে ইউশা আরাফের স্থান তার পরিবারের পাশাপাশি গোটা দেশের জন্যও গৌরবের বিষয়।


আরও খবর



আত্মহননের সাংবাদিকতা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

পুলক ঘটক, সিনিয়র সাংবাদিক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক :

আত্মহত্যা অবশ্যই বেদনাদায়ক। এর পেছনের ঘটনাও সাধারণত সংবেদনশীল ও বেদনাদায়ক হয়ে থাকে। তাই আত্মহত্যার ঘটনার সংবাদ-মূল্য অনস্বীকার্য। কিন্তু নিউজ ভ্যালু আছে এবং পাঠক চাহিদা আছে বলেই কি এই জিনিস প্রকাশ্যে বিক্রি করা উচিত?

বিষের প্রয়োজনীয়তা থাকলেও তা ক্রয়-বিক্রয়ের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়। আত্মহত্যার ঘটনাগুলো বিষ স্বরূপ, যা বিতরণের সময় বাংলাদেশের গণমাধ্যম এর নেতিবাচকতা বিবেচনায় নেয় না, যা দুর্ভাগ্যজনক।

পেছনের ঘটনা যতই বেদনাদায়ক হোক, আত্মহত্যা একটি অপরাধ। এই অপরাধটি সংক্রামক বৈশিষ্ট্যর। আত্মহননের মনস্তত্ব সংক্রামক এবং এটি একটি ব্যাধি – যা গবেষণায় প্রমাণিত। আত্মহত্যার ভাইরাস জনসমাজে ছড়ানোর দায়িত্ব মিডিয়া নেবে কেন?

১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর চিত্রনায়ক সালমান শাহ'র আত্মহত্যার সংবাদ প্রচারের পর দেশের বিভিন্ন স্থানে এই সেলিব্রেটির বেশ কয়েজন তরুণ ভক্ত আত্মহত্যা করেছিল। মিডিয়া সেই সংবাদগুলিও প্রচার করেছিল।

একটি আত্মহত্যার ঘটনা অন্যকেও আত্মহননে উদ্বুদ্ধ করতে পারে। সাংবাদিকতায় এই বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হয়। আমরা যখন বিদেশি মিডিয়ায় কাজ করি তখন সম্পাদকীয় নীতিমালার এই বিষয়গুলো মানি। অথচ নিজ দেশে মানি না।

গতকাল জাতীয় প্রেসক্লাবে ঢুকে একজন মানুষ নিজেকে হত্যার মতো গর্হিত কাজ করার ফলে, এরপর অন্যকেউ এরকম কর্মে উদ্বুদ্ধ হবে কিনা তা মাথায় রাখা উচিত।

প্রথমত: সংবাদ পরিবেশনের ক্ষেত্রে আত্মহননকে দুস্কর্ম হিসেবেই উপস্থাপন করা উচিত। পিছনে যে কারণই থাক, সেই কারণে একজন ব্যক্তি যেমন কাউকে হত্যা করার অধিকার রাখে না, তেমনি নিজেকেও হত্যা করার অধিকার রাখে না।

নিজেকে হত্যাকারী ব্যক্তিকে হিরো হিসেবে উপস্থাপন করা যাবে না, যেমন একজন খুনি, ডাকাত বা আত্মঘাতি জঙ্গিকে হিরো হিসেবে উপস্থাপন করা যায় না।

আত্মহননকারীর প্রতি সহানুভূতি মিশ্রিত সংবাদ পরিবেশন অন্যকেও এধরনের অপকর্মে উৎসাহিত করতে পারে। এধরনের সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সহানভূতিব্যঞ্জক দৃষ্টিভঙ্গিতে ভাইরাল হলে তা সমাজের জন্য আরও ক্ষতির কারণ হয়।

যতই সংবেদনশীল হোক, এই নিউজ পত্রিকার প্রথম পাতায় কভার করা উচিত নয়। ভেতরের পাতায় দিতে হবে, যাতে এর ফোকাস কম হয়। সংবেদনশীলতা যতটা সম্ভব কমিয়ে সংবাদটি উপস্থাপন করতে হবে। গণপাঠক টার্গেট করে নয়, শুধুমাত্র রাষ্ট্রীয় কর্তৃপক্ষ, আইন প্রয়োগকারী সংস্থা এবং একাডেমিক প্রয়োজনে সতর্কতার সাথে সংবাদটি যাবে।

এধরনের সংবাদ টেলিভিশনে প্রচার না করাই ভাল।

আত্মহত্যার বহুবিধ কারণ থাকে। সেগুলো নিরসন করতে না পারা রাষ্ট্রের ব্যর্থতা। ঘটনার তদন্ত করে কারণ খুঁজে বের করা এবং প্রতিকার নিশ্চিত করা সরকারের দায়িত্ব।



আরও খবর

থেমে যাওয়া মানে জীবন নয়

রবিবার ২৩ এপ্রিল 20২৩




রাজ্যকে নিয়ে আবেগঘন পোস্ট পরীমণির

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

অভিনেত্রী পরীমণি কর্মজীবনের চাইতে ব্যক্তিগত জীবনে অত্যাধিক আলোচিত হলেও কর্মজীবনে তিনি নিজস্ব সাফল্যের উচ্চ শিখরে পৌঁছেছেন। ব্যক্তিজীবনে প্রেম করে বিয়ে করেছিলেন অভিনেতা শরিফুল রাজকে। এরপর তাদের কোলজুড়ে আসে ছেলে ‘শাহীম মুহাম্মদ রাজ্য’।

সম্পর্কের টানাপোড়নে ২০২৩ সালের সেপ্টেম্বরে বিচ্ছেদের পথে হাঁটেন এই তারকা দম্পতি। বর্তমান সময়ে কাজের পাশাপাশি ছেলে রাজ্যকে নিয়েই সময় কাটছে। বিভিন্ন সময় ছেলের সঙ্গে কাটানো খুনসুটির নান মুহূত্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে শেয়ার করে থাকেন

সম্প্রতি ভক্তদের মাঝে এক ভিডিও শেয়ার করেছেন। যেখানে পরী তার ছেলে রাজ্যকে নিয়ে কোথায় ঘুরতে গেছেন এবং ফেরার পথে কারের ভেতর থেকে বাইরে দাড়িয়ে থাকা একঝাক বাচ্চাদের দেখে রাজ্য হাত নাড়াচ্ছে যেন তাদের সঙ্গে মিশে গেছে

ভিডিওর ক্যাপশনে অভিনেত্রী লিখেছেন, আমি ওর মধ্যে এখনই একটা স্টারডম দেখতে পাই। ভীষণ রকম লিডারশীপ ব্যাপারটাও তার মধ্যে আছে। খুব সহজে সবার সাথে মিশে যাওয়ার একটা দারুন গুন তার এই ছোট্ট থেকেই হচ্ছে

পরী শেষে বলেন, ‘সবার ভালোবাসা কেড়ে নেয় সে কিভাবে যেন! আমি শুধু মুগ্ধ হয়ে দেখি। দেখতেই থাকি! একজন মানবিক মানুষ হয়ে জগতে পুণ্যের আলো ছড়াও বাজান আমার, দোয়া।’

সেই পোস্টের কমেন্ট বক্সে ভক্ত-অনুরাগীর পরী ও তার ছেলের জন্য দোয়া ও ভালোবাসার সিক্ত করছেন। কমেন্ট বক্সে নাফিসা লিখেছেন, ওরে কিউট বাবাটা আল্লাহ তোমাকে সব সময় হাসিখুশি রাখুক ভালো রাখুক দোয়া করি আমিন

সুমাইয়া সুলতানা নামে আরেকজন বলেন, আপনাদের জন্য ভালোবাসা ও দোয়া রইল, বাবুটা দিন দিন অনেক বেশি ‍কিউট হয়ে যাচ্ছে। লিটন আহমেদের ভাষ্য, পরীমনিকে দেখলেই বুঝা যায় ও কতটা মিসুক, পরীমনি তোমার জন্য দোয়া রইল


আরও খবর

আসছে রাফি-রুবেল-পূজার ‘ব্ল্যাক মানি

মঙ্গলবার ০৮ অক্টোবর ২০২৪

ব্যান্ডের পুরোনো দিন ফেরানোর উদ্যোগ

সোমবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৪




গৃহভিত্তিক নারীশ্রমিকদের শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্তির দাবি

প্রকাশিত:বুধবার ০৯ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

গৃহভিত্তিক নারীশ্রমিকদের শ্রম আইন-২০০৬ ও লেবার ফোর্স সার্ভেতে অন্তর্ভুক্ত করা দাবি জানানো হয়েছে। এসব নারীশ্রমিকের বর্তমান কর্মপরিবেশ ও সামাজিক নিরাপত্তা পরিস্থিতির ওপর পরিচালিত গবেষণার ফলাফলবিষয়ক একটি জাতীয় অবহিতকরণ (কনসালটেশন) ও পরামর্শমূলক কর্মশালায় এই দাবি জানানো হয়।

মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকালে রাজধানীর গুলশান-২ এলাকায় হোটেল লেক ক্যাসেলে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বেসরকারি উন্নয়ন সংগঠন কর্মজীবী নারী। এতে সহযোগিতা করে ফ্রেডরিখ ইবার্ট স্টিফটুং (এফইএস) বাংলাদেশ কার্যালয়।

গৃহভিত্তিক নারীশ্ররমিকদের নিয়ে পরিচালিত গবেষণার ফলাফল উপস্থাপন করেন গবেষণা দলের প্রধান ও ক্রিয়েটিভ পাথওয়েজ বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাকিয়া হক। গবেষণার ওপর ভিত্তি করে তিনি গৃহভিত্তিক নারী শ্রমিকদের বর্তমান কর্ম পরিস্থিতি ও সামাজিক সুরক্ষার গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা করেন।

অনুষ্ঠানে মূল আলোচক ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়ন অধ্যয়ন বিভাগের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আবু ইউসুফ। তিনি বলেন, গৃহভিত্তিক নারীশ্রমিকেরা কত ধরনের কাজ করছেন, তা চিহ্নিত করে তাদের বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর সমীক্ষায় আনতে হবে। আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করতে হলে তাদের বাংলাদেশ শ্রম আইন-২০০৬ এ যুক্ত করতে হবে।

দলগত কাজের ভিত্তিতে নীতিনির্ধারকদের করণীয়, ট্রেড ইউনিয়ন ও সুশীল সমাজের করণীয় বিষয়ে বেশকিছু সুপারিশ উঠে আসে কর্মশালায়। এগুলো ভবিষ্যত অ্যাডভোকেসি কার্যক্রম পরিচালনার জন্য জরুরি। গবেষণা ও থিমেটিক আলোচনা থেকে উঠে আসা সুপারিশগুলোর মধ্যে আছেগৃহভিত্তিক নারীশ্রমিকদের শ্রম আইনে অন্তর্ভুক্ত করতে একটি বিশেষ দল তৈরি, সংজ্ঞা নির্ধারণ করা, কত ধরনের গৃহভিত্তিক শ্রমিক রয়েছে তা ম্যাপিং করা এবং তাদের সচেতনতা বৃদ্ধিসহ সংগঠন গড়ে তোলা।

কর্মজীবী নারীর সহ-সভাপতি ও নারীশ্রমিক কণ্ঠ-এর যুগ্ম সমন্বয়ক উম্মা হাসান ঝলমলের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন ট্রেড ইউনিয়ন বিশেষজ্ঞ সৈয়দ সুলতান উদ্দিন আহমেদ। উদ্বোধনী বক্তব্য দেন এফইএসের বাংলাদেশ কার্যালয়ের আবাসিক প্রতিনিধি ড. ফেলিক্স গ্যার্ডেস। এতে থিমেটিক আলোচনার সঞ্চালনা করেন সমাজতান্ত্রিক শ্রমিক ফ্রন্টের সভাপতি রাজেকুজ্জামান রতন ও অক্সফামের (বাংলাদেশ) প্রকল্প সমন্বয়ক শাহাজাদী বেগম।

কর্মশালায় আরো বক্তব্য দেন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক তাসনুভা অনন্যা, সমাজসেবা অধিদপ্তরের উপপরিচালক মোস্তফা মাহমুদ সারোয়ার, কল-কারখানা পরিদর্শন অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক (স্বাস্থ্য) ইফফাত আরা।

কর্মশালার সঞ্চালনা ও সমাপনী বক্তব্য দেন কর্মজীবী নারীর অতিরিক্ত নির্বাহী পরিচালক সানজিদা সুলতানা। প্রচেষ্টায় সহযোগিতা অব্যাহত রাখার আহ্বান জানান এফইএসের (বাংলাদেশ) প্রকল্প উপদেষ্টা আরিফা এস আলম। অনুষ্ঠানে জাতীয়-আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থাসহ ট্রেড ইউনিয়ন নেতা, গৃহভিত্তিক নারীশ্রমিকেরা অংশগ্রহণ করেন।


আরও খবর



সেপ্টেম্বরে সড়কে ৪২৬ প্রাণহানি

প্রকাশিত:সোমবার ০৭ অক্টোবর ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১২ অক্টোবর ২০২৪ |

Image

সেপ্টেম্বরে সারা দেশে ৩৯২টি সড়ক দুর্ঘটনায় ৪২৬ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৮১৩ জন। এর মধ্যে ১৬৪টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় নিহত হয়েছেন ১৭৯ জন।

গত মাসে আটটি নৌ-দুর্ঘটনায় ১১ জন নিহত এবং চারজন আহত হয়েছেন। নিখোঁজ রয়েছেন দুজন। এছাড়া ১৭টি রেল দুর্ঘটনায় ১৩ জন নিহত এবং ৯ জন আহত হয়েছেন। সবমিলিয়ে তিন পথে দুর্ঘটনায় ৪৫০ জন নিহত হয়েছেন।

সোমবার সকালে রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক সাইদুর রহমানের পাঠানো প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানা যায়। ৯টি জাতীয় দৈনিক, ৭টি নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ১৬২টি জাতীয় মহাসড়কে, ১৪৪টি আঞ্চলিক সড়কে, ৪৭টি গ্রামীণ সড়কে এবং ৩৪টি শহরের সড়কে এবং ৫টি অন্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।


আরও খবর