Logo
শিরোনাম

টপ অর্ডার ব্যাটিং নিয়ে চিন্তিত শান্ত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৭ জুন ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বিশ্বকাপ শুরু হয়েছে প্রায় সপ্তাহ গড়িয়েছে। তবে এখনও মাঠে নামা হয়নি বাংলাদেশের। শনিবার (৮ জুন) ভোরে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে মাঠে নামবে শান্তর দল। বিশ্বকাপে নিজেদের প্রথম ম্যাচে মাঠে নামার আগে প্রতিপক্ষকে নিয়ে ভাবছেন না টাইগার অধিয়ানায়ক। বরং টপ অর্ডার নিয়ে চিন্তিত শান্ত।

লঙ্কানদের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে প্রতিপক্ষকে নিয়ে কথা বলেছেন শান্ত। সেখানে তিনি বলেন, সবসময় তো সমর্থকদের প্রত্যাশা থাকে এবং সবাই চায়, আমরা ভালো ক্রিকেট খেলি। সেই জায়গাটা থাকবে এবং আমরাও চাই আমরা কত ভালো ক্রিকেট খেলে বাংলাদেশের মানুষদের একটা ভালো ম্যাচ উপহার দিতে পারি। কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ হলো আমরা কিভাবে ওই ম্যাচটাতে আমাদের পরিকল্পনা ব্যবহার করছি এবং আমাদের যে শক্তি আছে সেটা অনুযায়ী খেলছি কি না।

শান্ত বলেছেন তিনি শুধু নিজের দলে নিয়ে ভাবছেন। কীভাবে দলকে পরিকল্পনা মোতাবেক খেলানো যায় সেটাই শান্তর পরিকল্পনা। টাইগার অধিনায়ক বলেন, তাদের ম্যাচটা ভালো যায়নি কিন্তু তারা কী অনুভব করছে সেটা নিয়ে ভাবছি না।

লঙ্কানদের বিপক্ষে মাঠে নামার আগে বাংলাদেশের বড় চিন্তার নাম টপ অর্ডার। এই টপ অর্ডার রান পাচ্ছে না। এমনকি অধিনায়ক শান্তও নেই ছন্দে। অভিজ্ঞ রিয়াদ দলকে টানছেন। তবে বিশ্বকাপে ঘুরে দাঁড়াবে বাংলাদেশ এমন আশা শান্তর।

বাংলাদেশের অধিনায়ক বলেন, সাম্প্রতি খুবই সত্য টপ অর্ডাররা ভালো করেনি বা করছে না। কিন্তু কালকের (শনিবার) দিনটা পুরোপুরি নতুন দিন এবং আপনি যেটা বললেন অনুশীলনে যার যে জায়গায় সমস্যা আছে সবাই শতভাগ দিচ্ছে। আগের জায়গা থেকে সবাই ভালো অবস্থায় আছে।

এদিকে দলের অনুশীলনে দেখে আশাবাদী শান্ত। তিনি বলেন, অবশ্যই আগের জায়গা থেকে সবাই ভালো অবস্থায় আছে। অনুশীলন দেখে বা নেটে ব্যাটিং করেছি সবাই তাতে মনে হয়েছে আগের থেকে ভালো অবস্থায় আছে। আগে কি হয়েছে এটা চিন্তা না করে কালকে একটা নতুন দিন। কালকে আমরা কেউই জানি না কে ভালো খেলবে, কে খারাপ খেলবে।


আরও খবর



ইসরায়েলি বর্বরতায় আরো ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বর্বর হামলায় আরো ৭০ ফিলিস্তিনির মৃত্যু হয়েছে। রবিবার (৫ জানুয়ারি) আল-জাজিরা এ তথ্য জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, গাজা উপত্যকাজুড়ে শনিবার ৩০ দফা হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। এতে অন্তত ৭০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। নিহতদের মধ্যে অনেক শিশু রয়েছে।

এদিকে, ইসরায়েলের এমন বর্বরতার মধ্যেও দেশটিকে নতুন করে ৮০০ কোটি ডলারের অস্ত্র দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েলকে অস্ত্র সহায়তা না দিতে বিশ্বজুড়ে চলা বিক্ষোভের মধ্যেই এই সহায়তা দিচ্ছে ওয়াশিংটন।

গত আগস্টেও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিমান এবং অন্যান্য সামরিক সরঞ্জামসহ ২০০ কোটি ডলারের অস্ত্র সহায়তার অনুমোদন দিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র।


আরও খবর



রাজধানীতে পটকা ও আতশবাজির আগুনে দগ্ধ ৫

প্রকাশিত:বুধবার ০১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

ইংরেজি বর্ষবরণের আনন্দ উদযাপনে পটকা ও আতশবাজি পোড়ানোর সময় রাজধানীতে পাঁচ জন দগ্ধ হয়েছে; তাদের মধ্যে তিনজন শিশু।

মঙ্গলবার (৩১ ডিসেম্বর) মধ্যরাতের পর বিভিন্ন সময়ে তারা ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসা নিয়েছে। একটি শিশুর অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

বুধবার (১ জানুয়ারি) সকালে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক চিকিৎসক ডা. শাওন বিন রহমান বলেন, আগুনে ফারহান নামে ৮ বছর বয়সী একটি শিশুর শরীরের ১৫ শতাংশ পুড়ে গেছে।

এছাড়া শিফান মল্লিকের (১২) শরীরের ১ শতাংশ, সম্রাটের (২০) শরীরের ১ শতাংশ, শান্তর (৪৩) শরীরের ২ শতাংশ এবং তাফসির (৩) নামে এক শিশুর শরীরের ২ শতাংশ পুড়ে গেছে।

ডা. শাওন বলেন, দগ্ধরা ঢাকার বিভিন্ন জায়গা থেকে হাসপাতালে এসেছেন। থার্টি ফার্স্ট নাইটে আতশবাজি ও পটকা পোড়ানোর সময় তারা আগুনে দগ্ধ হয়েছে। তাদের একজন শরীরের ১৫ শতাংশ বার্ন নিয়ে এসেছে। বয়স্ক হলে তেমন আশঙ্কা ছিল না, শিশু তাই তার অবস্থা বেশ আশঙ্কাজনক। বাকিদের প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

বছরের শেষ রাত উদযাপনের এমন বিপত্তি এখন নিয়মিত ঘটনা হয়ে দাঁড়িয়েছে। পটকা-আতশবাজির বিষয়ে ঢাকা মহানগর পুলিশ কয়েকদিন আগেই নিষেধাজ্ঞা জারি করেছিল। পরিবেশ মন্ত্রণালয় থেকেও বারবার অনুরোধ করা হয়েছে, পটকা ফাটিয়ে যেন শব্দ ও বায়ুদূষণ করা না হয়।

তবে ঢাকাবাসী তা কানে তোলেনি। মঙ্গলবার সন্ধ্যার পর থেকেই পাড়া মহল্লার চারপাশে শুরু হয়ে যায় হৈ চৈ, থেমে থেমে ভেসে আসতে থাকে পটকার শব্দ। ঘড়ির কাঁটা ১২টায় পৌঁছালে তা চরমে ওঠে। রাতের আকাশ আলোকিত হয়ে ওঠে আতশবাজির রঙিন আলোয়।

গত কয়েক বছরে এরকম উদযাপনের রাতে জ্বলন্ত ফানুস থেকে অগ্নিকাণ্ডও ঘটেছে অনেক জায়গায়।

২০২২ সালে পটকা ও আতশবাজির বিকট শব্দে অসুস্থ হয়ে পড়ে তানজীম উমায়ের নামের ৪ মাস বয়সী এক শিশু। পরে হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়।


আরও খবর

মেট্রোরেলের সময়সূচি পরিবর্তন

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ঘুড়ি উৎসব

মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫




হাসিনার পতনে যুক্তরাষ্ট্রের হাত ছিল না

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশে গত বছরের জুলাই-আগস্টে গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন এবং অন্যান্য ঘটনাপ্রবাহে যুক্তরাষ্ট্রের কোনো হাত ছিল না বলে জানিয়েছেন মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান। তাছাড়া তিনি বলেন, তার মনে হয়েছে, ভারতীয় কর্মকর্তারাও এ ধরনের মনোভাবই পোষণ করেন। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।

শুক্রবার (১০ জানুয়ারি) সকালে (ইস্টার্ন টাইম) হোয়াইট হাউসের রুজভেল্ট রুমে একদল নির্বাচিত সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলতে গিয়ে সুলিভান বাইডেন প্রশাসনের সময় যুক্তরাষ্ট্র-ভারত সম্পর্ককে একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হিসেবে তুলে ধরেন।

সুলিভান সম্প্রতি ভারত সফর শেষ করে গেছেন। হিন্দুস্তান টাইমস তার কাছে জানতে চায় বাইডেন প্রশাসনের অধীনে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক বিতর্কিত পরিস্থিতিতে শেষ হয়েছে কি না। এই প্রশ্নটি আসে শিখ নেতা গুরপতওয়ান্ত সিং পন্নুর হত্যার ষড়যন্ত্রের অভিযোগ, শিল্পপতি গৌতম আদানির বিরুদ্ধে অভিযোগ, বাংলাদেশে ক্ষমতা পরিবর্তনে যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা সম্পর্কে ভারতে জল্পনা এবং ভারতকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করছে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপ স্টেট—ক্ষমতাসীন বিজেপির এমন অভিযোগের প্রেক্ষাপটে।

পাশাপাশি যাকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘ডিপ স্টেটের নেতৃত্বদানকারী’ হিসেবে বলা হয়, এমন অবস্থান থেকে সুলিভান কীভাবে এসব প্রশ্নের জবাব দেবেন?

সুলিভান বলেন, আমি প্রথমেই বিনয়ের সঙ্গে এই ধারণা প্রত্যাখ্যান করব যে আমি ডিপ স্টেট পরিচালনা করি এবং একইসঙ্গে বিনয়ের সঙ্গে প্রত্যাখ্যান করব যে বাংলাদেশে ঘটনার পেছনে যুক্তরাষ্ট্র ছিল। বিষয়টি সম্পূর্ণ হাস্যকর। ভারতীয় শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমার কথোপকথনের ভিত্তিতে, আমি বিশ্বাস করি না যে তারা মনে করেন আমরা এর পেছনে ছিলাম।


আরও খবর



জিডিপি প্রবৃদ্ধি চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

মোট দেশজ উৎপাদনের (জিডিপি) প্রবৃদ্ধির হার কমে ১.৮১ শতাংশে নেমেছে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে (জুলাই-সেপ্টেম্বর)। যা গত প্রায় চার বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন।

এর আগে ২০২০-২১ অর্থবছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর সময়ে জিডিপি প্রবৃদ্ধির হার কমে ০.৯৩ শতাংশে নেমেছিল।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (বিবিএস) চলতি অর্থবছরের প্রথম তিন মাসের জিডিপির তথ্য প্রকাশ করেছে।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান ও পরবর্তী পরিস্থিতির কারণে শিল্পে উৎপাদন ব্যাহত হয়। ফলে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে বড় ধরনের প্রভাব পড়েছে।

চলতি অর্থবছরের জিডিপির সাময়িক হিসাব অনুযায়ী, জিডিপির আকার ১২ লাখ ৬৬৫ হাজার ৭৪ কোটি টাকা। ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে ছিল ১৯ লাখ ৭০৩ হাজার ১০ কোটি টাকা। ওই সময় জিডিপি প্রবৃদ্ধি হার ছিল ৬.০৪ শতাংশ।

কৃষি, শিল্প ও সেবা- এই তিন খাতের উপাত্ত নিয়ে জিডিপি প্রকাশ করা হয়। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে সবচেয়ে কম প্রবৃদ্ধি হয়েছে কৃষি খাতে, ০.১৬ শতাংশ। আগের অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিল ০.৩৫ শতাংশ।

শিল্প খাতে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২.১৩ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৮.২২ শতাংশ।

সেবা খাতে চলতি অর্থবছরের প্রথম প্রান্তিকে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ১.৫৪ শতাংশ, যা আগের অর্থবছরের একই সময়ে ছিল ৫.০৭ শতাংশ।

এদিকে গত ডিসেম্বরে দেশে খাদ্য মূল্যস্ফীতি কমে ১২.৯২ শতাংশে নেমে এসেছে। আগের মাস নভেম্বরে যা ছিল ১৩. ৮ শতাংশ।

বিবিএস'র সর্বশেষ হিসাব অনুযায়ী, খাদ্যপণ্যের মূল্য কমে যাওয়ায় দেশের সামগ্রিক মুদ্রাস্ফীতিও ডিসেম্বর মাসে কমে ১০.৮৯ শতাংশে নেমে এসেছে। আগের মাস নভেম্বরে সামগ্রিক মুদ্রাস্ফীতি ছিল ১১.৩৮ শতাংশ।


আরও খবর

বাড়তি ভ্যাট পুনরায় বিবেচনা করা হচ্ছে

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫

রাজধানীর কাঁচাবাজারে ফিরেছে স্বস্তি

শুক্রবার ১৭ জানুয়ারী ২০২৫




সচিবালয়ের সামনে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ জানুয়ারী ২০২৫ |

Image

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ সেনাবাহিনীর কাছে হস্তান্তরসহ তিন দফা দাবিতে সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়েছেন। প্রায় ৩২ ঘণ্টা অনশনে থাকা অসুস্থ শিক্ষার্থীরাও সেখানে এসেছেন। দাবি আদায়ে শিক্ষার্থীরা এবার সচিবালয়ের সামনে আমরণ অনশনে বসার ঘোষণা দিয়েছেন।

সোমবার (১৩ জানুয়ারি) বিকেল সোয়া ৪টার দিকে ক্যাম্পাস থেকে সচিবালয়ের পথে রওনা হন শিক্ষার্থীরা। বিকেল ৫টার দিকে তারা সচিবালয়ের সামনে পৌঁছান। শিক্ষার্থীরা দাবি আদায়ে স্লোগান দিচ্ছেন।

শিক্ষার্থীরা জানান, তিন দফা দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তারা সচিবালয়ের সামনে অবস্থান করবেন। সেখানে আমরণ অনশনও শুরু করেছেন তারা।

এর আগে সোমবার বিকেল ৩টায় ক্যাম্পাসে ব্রিফিং করেন শিক্ষার্থীরা। তারা জানান, বিকেল ৪টার মধ্যে তাদের ৩ দফা দাবি মেনে না নিলে সচিবালয় অভিমুখে যাত্রা শুরু করবেন তারা।

অন্যদিকে শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি পূরণে করণীয় ঠিক করতে সভা ডেকেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আগামী বুধবার (১৫ জানুয়ারি) এ সভা হবে।

সোমবার শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব আহমেদ শিবলীর সই করা নোটিশে এ সভা আহ্বান করা হয়। তবে দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন শিক্ষার্থীরা।

জানা যায়, রোববার সকাল সাড়ে ৯টার দিকে জবি ক্যাম্পাসে গণ-অনশন কর্মসূচি শুরু করেন শিক্ষার্থীরা। রাত ৯টা থেকে ১১টার মধ্যে ১৫ জন শিক্ষার্থী অসুস্থ হয়ে পড়েন। তাদের জবি মেডিকেল সেন্টারসহ রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়।

ছাত্ররা অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ায় কর্মসূচি চালিয়ে নিতে রাত ২টার দিকে গণ-অনশনে বসেন অর্ধশতাধিক ছাত্রী। তারা সকাল পর্যন্ত সেখানে অবস্থান নেন।

শিক্ষার্থীদের তিন দফা দাবি

১. সেনাবাহিনীর কাছে দ্বিতীয় ক্যাম্পাসের কাজ হস্তান্তরের চুক্তি অনতিবিলম্বে সই করতে হবে। প্রয়োজনে বিশেষ বৈঠকের মাধ্যমে তা শেষ করতে হবে এবং ভিজ্যুয়ালি সবার সামনে তা উপস্থাপন করতে হবে। শিক্ষার্থীরা অনশনে থাকা অবস্থায় সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও দপ্তর কর্তৃপক্ষের কাছ থেকে লিখিত অঙ্গীকার নিয়ে তা প্রকাশ করতে হবে। কয়েক মাস সময় নেওয়ার নাম করে কোনো প্রকার দীর্ঘসূত্রতার বন্দোবস্ত করা চলবে না।

২. পুরান ঢাকার বাণী ভবন ও ড. হাবিবুর রহমান হলের স্টিল বেইজড ভবনের কাজ দ্রুত শুরু এবং শেষ করতে হবে।

৩. যতদিন পর্যন্ত আবাসন ব্যবস্থা না হয়, ততদিন ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থীর আবাসন ভাতা নিশ্চিত করতে হবে।

এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম বলেন, শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের ফলেই আমাদের এই কার্যক্রম আরও সহজ ও ত্বরান্বিত হয়েছে। আমাদের কাজ অনেকটা এগিয়ে গেছে। বৈঠকে প্রকল্পের অবস্থাও বিশ্লেষণ করা হবে। এরপর একটা চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হবে। সভায় আমাদের দাবির অন্যান্য বিষয় নিয়ে আলোচনা করবো।


আরও খবর