Logo
শিরোনাম

টুঙ্গিপাড়ায় ৪ মামলার পরোয়ানাভুক্ত আসামী তাহিন শেখ গ্রেফতার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মো: মাসুদ রানা, গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি :

গত  ১৬ নভেম্বর  অফিসার ইনচার্জ খন্দকার আমিনুর রহমান এর নিদের্শনায় অত্র থানার এসআই/সুবীর সূত্রধর ও এসআই ইব্রাহিম এসআই বরেন্দ্র এবং  সঙ্গীয় ফোর্সসহ  রাত্রী বেলায় গোপন  সংবাদের ভিত্তিতে গিমাডাঙ্গা মুন্সিরচর এলাকা হইতে  মাদক ব্যবসায়ী, ছিনতাইকারী, নারী দিয়ে কৌশলে প্রতারনাকারী  বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ন ধারার মোট ০৯(নয়)টি মামলায় অভিযুক্ত আসামী তাহিন শেখ (২৫) পিতা- মোতালেব শেখ, সাং- গিমাডাঙ্গা, থানা-টুঙ্গিপাড়াকে গ্রেফতার করে - ১৭ নভেম্বর  বিজ্ঞ আদালতে প্রেরন করা হয়। উক্ত আসামির বিরুদ্ধে টুঙ্গিপাড়া থানায় ০৪ টি জি আর  গ্রেফতারি পরোয়ানা আছে।  উক্ত আসামী তাহিন শেখ অত্র থানা এলাকায় নারী দিয়ে ফাঁদে ফেলে বিভিন্ন লোকের নিকট হইতে মারপিট করতঃ কৌশলে টাকা পয়সা আদায় করত বলে,  অফিসার ইনচার্জ, টুঙ্গিপাড়া থানা গণমাধ্যম কর্মীদের জানান।


আরও খবর



নেত্রকোনার সীমান্ত এলাকা থেকে ২০ লাখ ভারতীয় রুপিসহ যুবক আটক

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

নেত্রকোনা প্রতিনিধি : নেত্রকোনার দুর্গাপুরে সীমান্ত এলাকা থেকে প্রায় ২০ লাখ ভারতীয় রুপিসহ জসিম রুরাম (২৫) নামে এক যুবককে আটক করেছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। 

গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের পশ্চিম বিজয়পুর এলাকা থেকে তাকে আটক করা হয়। পরে ওইদিন রাতে দুর্গাপুর থানায় সোপর্দ করা হয়। মামলা দায়ের পর আজ বুধবার দুপুরে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। 

আটক যুবক জসিম রুরাম হলেন দুর্গাপুর উপজেলার কুল্লাগড়া ইউনিয়নের পশ্চিম বিজয়পুর গ্রামের লেলিন হাজং এর ছেলে। 

বিজিবি'র সূত্রে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে টহল দেওয়ার সময় সীমান্ত এলাকার সন্দেহজনক চলাফেরার সময় ওই যুবককে আটক করে তার দেহ তল্লাসী করলে তার কাছ থেকে ১৯ লাখ ৯৮ হাজার ভারতীয় রুপি উদ্ধার করা হয়। পরে আটক যুবকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের মাধ্যমে দুগার্পুর থানায় হস্তান্তর করা হয়। 

দুর্গাপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) উত্তম চন্দ্র দেব জানান, আটক যুবকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে থানায় হস্তান্তর করেছে বিজিবি। পরে তাকে আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে। 


আরও খবর



হজ নিবন্ধনে নেই আশানুরূপ সাড়া

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

২০২৪ সালে হজ পালন করতে যারা যাবেন, তাদের নিবন্ধন শুরু হয়েছে ১৫ নভেম্বর থেকে। নিবন্ধনের সময় আছে ১০ ডিসেম্বর পর্যন্ত। দশ দিন পেরিয়ে গেলেও সরকারি ও বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এখনো এক হাজার নিবন্ধনকারী হজযাত্রী পাওয়া যায়নি। ফলে এবারও বাংলাদেশি হজযাত্রীর কোটা পূরণ হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা রয়েছে। হজযাত্রীদের দ্রুত নিবন্ধন সম্পন্ন করার পরামর্শ দিয়েছে ধর্ম মন্ত্রণালয়। নিবন্ধন শেষ হলে হজ ব্যবস্থাপনা নিয়ে সৌদি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করবে বাংলাদেশ। তবে শেষ সময়ে নিবন্ধন বাড়বে বলে আশা করছেন সংশ্লিষ্টরা। চলতি বছরের মতো আগামী বছর বাংলাদেশ থেকে এক লাখ ২৭ হাজার ১৯৮ জন হজ করতে পারবেন। এর মধ্যে সরকারি মাধ্যমের কোটায় ১০ হাজার ১৯৮ জন ও বেসরকারি এজেন্সির কোটায় এক লাখ ১৭ হাজার জন হজ পালন করতে পারবেন বলে ধর্ম মন্ত্রণালয় থেকে জানানো হয়েছে।

হজ পোর্টালের তথ্যানুযায়ী সরকারি এবং বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় হজে যেতে নিবন্ধন সম্পন্ন করেছেন ৬০৭ জন। এর মধ্যে সরকারিতে ২২৩ এবং বেসরকারিতে ৩৮৪ জন। আগামী বছর হজে যেতে নিবন্ধন শুরু হয়েছে গত ১৫ নভেম্বর। অর্থাৎ গত ৯ দিনে এক হাজার হজযাত্রীও নিবন্ধন সম্পন্ন করেননি। নিবন্ধনের শেষ সময় ১০ ডিসেম্বর। এ হিসেবে বাকি ১৭ দিনে বাংলাদেশের কোটা পূরণ নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে।

এ প্রসঙ্গে গতকাল সন্ধ্যায় ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার আমাদের সময়কে বলেন, হজযাত্রীরা শেষ সময়ে এসে নিবন্ধন করেন। আগামী হজের জন্য আমরা আগেই প্রস্তুতি নিচ্ছি। এজন্য কার্যক্রম আগেই শুরু করা হয়েছে। সৌদি আরব আমাদের হজযাত্রীর সংখ্যা চেয়েছে ডিসেম্বরের মধ্যেই। এ কারণে নিবন্ধন শুরু করা হয়েছে। আমার পরামর্শ, হজযাত্রীরা যেন দ্রুত নিবন্ধন সম্পন্ন করেন। একই সঙ্গে তারা যেন অনুমোদিত এজেন্সির মাধ্যমে লেনদেন করেন।

সরকারিভাবে আগামী বছর হজে যেতে সাধারণ প্যাকেজে ৫ লাখ ৭৮ হাজার ৮৪০ টাকা খরচ ধরা হয়েছে। বিশেষ হজ প্যাকেজের মধ্যমে হজ পালনে খরচ হবে ৯ লাখ ৩৬ হাজার ৩২০ টাকা।

সরকারি প্যাকেজের সঙ্গে সমন্বয় করে হজ এজেন্সিস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (হাব) হজ প্যাকেজ ঘোষণা করছে। বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় এজেন্সিগুলোর মাধ্যমে সাধারণ প্যাকেজে হজ পালনে সর্বনিম্ন খরচ হবে ৫ লাখ ৮৯ হাজার ৮০০ টাকা। গত বছরের তুলনায় এবার খরচ কমেছে ৮২ হাজার ৮১৮ টাকা। একই সঙ্গে বেসরকারি ব্যবস্থাপনায় আগামী বছর বিশেষ প্যাকেজের মাধ্যমে হজ পালনে খরচ হবে ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৩০০ টাকা।

হাব জানিয়েছে, হজযাত্রীকে কোরবানি বাবদ আনুমানিক ৮০০ সৌদি রিয়াল নিতে হবে এবং কোরবানি নিজ দায়িত্বে সম্পন্ন করতে হবে। সৌদি আরবে ৩০ থেকে ৪৮ দিন অবস্থান করতে পারবেন। মদিনায় অবস্থান করতে পারবেন পাঁচ থেকে আট দিন।

হজযাত্রীদের নিবন্ধন আশানুরূপ না হওয়া প্রসঙ্গে সিটি নিয়ন গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রেদওয়ান খান বোরহান আমাদের সময়কে বলেন, যারা ২৯ হাজার টাকা দিয়ে প্রাক-নিবন্ধন করেছেন, তাদের এখন নিবন্ধন করার জন্য পুরো টাকা দিতে হবে। সর্বনিম্ন দুই লাখ টাকা দিয়ে নিবন্ধন করে বাকি টাকা কেউ কেউ এক, দুই বা তিন ধাপে পরিশোধ করতে পারবেন। শেষ সময়ে এসে আমাদের হজযাত্রীদের নিবন্ধনের হিড়িক পড়বে। আমি মনে করি, সময় থাকতে আগেই নিবন্ধন সম্পন্ন করা উচিত। আশা করছি বাকি সময়ের মধ্যে বাংলাদেশের কোটা পূর্ণ হয়ে যাবে।

উল্লেখ্য, গত বছর নয় দফা বাড়ানো হয় নিবন্ধনের সময়। এর মধ্যেও কোটা পূরণ হয়নি, ৬ হাজার ৭০৭ জন বাকি ছিল। তবে হজ ব্যবস্থাপনার সঙ্গে জড়িতদের বাদ দিয়ে সাড়ে ৩ হাজারের কোটা খালি থাকে। নিবন্ধনের কোটা পূরণ না হওয়ার কারণ হিসেবে হজের ব্যয় বেশি বলে ধারণা করা হয়েছিল।

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী বছর ১৬ জুন (১৪৪৫ হিজরি সনের ৯ জিলহজ) পবিত্র হজ অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর

খরচ কমিয়ে হজ প্যাকেজ ঘোষণা

শুক্রবার ০৩ নভেম্বর ২০২৩




ধানুয়া স্থলবন্দরে ৫৬ কোটি টাকার অবকাঠামো উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মাসুদ উল হাসান :

বকশীগঞ্জের ধানুয়া কামালপুর স্থলবন্দর আধুনিকায়নে ৫৬ কোটি টাকা ব্যায়ে অবকাঠামো উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। নির্মান কাজ শেষে মঙ্গলবার গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি তিনি উন্নয়ন কাজের উদ্বোধন করেন। উন্নয়ন কাজের মধ্যে রয়েছে আধুনিক নবনির্মিত ভবন,বাউন্ডারি ও ওয়েট ব্রীজ স্কেল। 

বন্দর সূত্রে জানা যায়,প্রধানমন্ত্রী উদ্বোধনের পর এক ধাপ এগিয়ে গেলো কামালপুর স্থলবন্দর। উদ্বোধন কালে বন্দরে অন্যান্যের মধ্যে সহকারী কমিশনার (ভূমি) আতাউর রাব্বি, বকশীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ আব্দুল আহাদ খান, ধানুয়া কামালপুর স্থল বন্দরের সহকারী পরিচালক মাহাবুর হাসান,প্রকৌশলী মেহেদী হাসান,বীর মুক্তিযোদ্ধা আকরাম হোসেনসহ বন্দরের ব্যবসায়ীরা উপস্থিত ছিলেন। 

জানা যায়,এই বন্দর দিয়ে আমদানিকৃত পাথরে দেশের সিকিভাগ চাহিদা পুরন হয়। পাথর ছাড়াও জিরা, আদা,রসুনসহ বিভিন্ন পন্য আমদানি হয়ে থাকে। ২০২১-২০২২ র্অথবছরে এই স্থলবন্দর থেকে সরকাররে রাজস্ব আয় হয়েেছ চার কোটি ৯৩ লাখ টাকা। ২০২২-২০২৩ র্অথবছরে আয় হয়েেছ সাত কোটি ১৫ লাখ টাকা। ২০২১-২০২২ র্অথবছরে ধানুয়া কামালপুর স্থলবন্দর দিয়ে ভারত থেেক পাথর আমদানি হয়ছে এক লাখ ২২ হাজার মেট্রিক টন। ২০২২-২০২৩ র্অথবছরে এক লাখ ৪৪ হাজার মেট্রিক টন পাথর আমদানি হয়েছে। এত প্রতি বছর সরকারের কোটি কোটি টাকা রাজস্ব আয় হয়। 

ধানুয়া কামালপুর ইউপি চেয়ারম্যান ও বন্দরের ব্যবসায়ী মশিউর রহমান লাকপতি বলেন,৫৬ কোটি টাকা ব্যায়ে বন্দরকে আধুনিকায়ন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধনের পর বন্দরের ব্যবসায়ী ও শ্রমিকরা অনেক খুশি। অবকাঠামো যেহেতু শেষ তাই দ্রুত এই বন্দরে ইমিগ্রেশন চালুর দাবি জানান তিনি।


আরও খবর



রদবদল আসছে মাঠ প্রশাসনে

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব প্রার্থীর জন্য লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড (সবার জন্য সমান সুযোগ) তৈরি করতে চায় নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এ জন্য মাঠপ্রশাসন ও পুলিশে বড় ধরনের রদবদল চায় সংস্থাটি। এ লক্ষ্যে কাজ শুরু করা হয়েছে। শিগগিরই আরও বড় ধরনের রদবদল করা হবে।

ইতোমধ্যে সারা দেশের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) এবং ওসিদের বদলি করতে জননিরাপত্তা বিভাগ ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে পৃথক চিঠি দিয়েছে ইসি। ওই চিঠিতে প্রথম পর্যায়ে একই উপজেলা ও থানায় থাকা ইউএনও ও ওসিদের বদলির প্রস্তাব নির্বাচন কমিশনে পাঠাতে বলা হয়েছে।

পাশাপাশি ডিসি ও এসপিকে প্রত্যাহার করার জন্য বলেছে ইসি। তাদের বিরুদ্ধে প্রার্থী পক্ষপাত ও বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। বৃহস্পতিবার এসব চিঠি পাঠিয়েছে ইলেকশন কমিমন (ইসি)।

জানা গেছে, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বেশিরভাগ মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রী, উপমন্ত্রী ও সংসদ-সদস্যরা প্রার্থী হয়েছেন। মাঠপ্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তারা একই জায়গায় দীর্ঘদিন থাকার কারণে তাদের মধ্যে পারস্পারিক সম্পর্ক তৈরি হয়েছে। তারা উভয়ই বিভিন্ন স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়ে জড়িয়েছেন।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে দেখা গেছে, মাঠ প্রশাসন কর্মকর্তারা পছন্দের প্রার্থীর মনোনয়ন জমা বা উঠানোর সময় ভি চিহ্ন দেখিয়েছেন। তাই মাঠ প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের নিরপেক্ষতা বজায় রাখতে এ পদেক্ষপ নিয়েছে নির্বাচন কমিশন।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে নির্বাচন কমিশন সচিব মো. জাহাংগীর আলম গণমাধ্যমকে বলেন, কিছু পদক্ষেপ নিচ্ছি। দু-এক দিনের মধ্যে বিষয়টি জানতে পারবেন। আপাতত এর বেশি কিছু বলছি না।

ইসি সূত্রে আরও জানা যায়, সম্প্রতি নির্বাচন কমিশনার ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) মো. আহসান হাবিব খান, মো. আনিছুর রহমান, রাশেদা সুলতানা ও মো. আলমগীর বিভিন্ন জেলায় গিয়ে মাঠপ্রশাসন এবং আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। ওইসব বৈঠকে ইউএনও এবং থানার ওসিদেরও ডাকা হয়। চার কমিশনারের জেলা পর্যায়ে সফরে গিয়ে মাঠপ্রশাসনের অনেক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন পক্ষপাতের অভিযোগ পান। বিষয়টি নিয়ে কমিশনে অনানুষ্ঠানিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠক মাঠ প্রশাসনে বড় ধরনের রদবদলের বিষয়ে আলোচনা হয়।

স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে পাঠানো ইসির চিঠিতে বলা হয়, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের জন্য সব থানার ওসিদের পর্যায়ক্রমে বদলির জন্য সিদ্ধান্ত দিয়েছেন নির্বাচন কমিশন। প্রথম পর্যায়ে যারা বর্তমান কর্মস্থলে ৬ মাসের অধিক সময় রয়েছেন তাদের অন্য জেলা বা থানায় বদলির প্রস্তাব ৫ ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন কমিশনে পাঠাতে বলা হয়েছে। পাশাপাশি মাঠ প্রশাসনে অর্থাৎ ইউএনওদের বদলির বিষয়ে একই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

জানা গেছে, এই বদলিতে প্রশাসন ও পুলিশ কর্মকর্তাদের মাঠপর্যায়ে কাজের স্পৃহা ও মনোবলে যেন চিড় না ধরে এ বিষয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছে ইসি। তাই বদলির বিষয়ে কঠোর গোপনীয়তা বজায় রাখছে কমিশন।

প্রসঙ্গত, আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচার শুরু হবে ১৮ ডিসেম্বর। আগামী ৭ জানুয়ারি ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

 


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




নির্বাচন বাধাগ্রস্তকারীদের বিষয়ে নিশ্চুপ ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্র: ওবায়দুল কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

সদরুল আইন :সংসদ নির্বাচনকে যারা বাধাগ্রস্ত করছে তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

 তিনি বলেন, একটি দল প্রকাশ্যে নির্বাচনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে, বাধা দেওয়ার চেষ্টা করছে। এসব বিষয়ে এখনও নিশ্চুপ ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্র। তাদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আসা উচিত।

বুধবার (২৯ নভেম্বর) সকালে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভাপতির কার্যালয়ে সাংবাদিকের এ কথা বলেন তিনি।

ওবায়দুল কাদের বলেন, আজকে বাংলাদেশের একটি দলের দোসররা হরতাল, অবরোধ ডাকছে। পুলিশের ওপর হামলা করেছে, তারা আমাদের সংবিধানকে চ্যালেঞ্জ করছে, গণতন্ত্রে চ্যালেঞ্জ করছে। এটাই কী আন্দোলন?

তিনি বলেন, জোটবদ্ধ হবে মানে- তারা কারা কারা প্রার্থী, সেটা আমরা দেখি। আমাদের হাতে কিন্তু সময় আছে। আমাদের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত আমাদের হাতে সময় আছে। এর মধ্যে আমরা অবজার্ভ করবো, মনিটর করবো, অ্যাডজাস্ট করবো, অ্যাকোমোডেট করবো।

 যেখানে যেটা প্রয়োজন, সেটা আমরা করবো। স্বতন্ত্র প্রার্থীর বিষয়টাও এরকম এবং ডামি ক্যান্ডিডেটের ব্যাপারেও বিষয়টা এরকম। ১৭ ডিসেম্বরের মধ্যে সবকিছু চূড়ান্ত হয়ে যাবে।

বিএনপি প্রকাশ্যে নির্বাচনের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, বিএনপি নিজেরাই নির্বাচনের বাইরে গেছে। তাদের কেউ নির্বাচন থেকে দূরে রাখেনি। তারা হরতাল করছে, প্রকাশ্যে পুলিশ হত্যা করছে, মানুষের ওপর অত্যাচার করে সংবিধানকে চ্যালেঞ্জ করছে।

 বিএনপির সন্ত্রাস কার্যক্রম ঢেকে রাখার মতো নয়, সব কিছু সবাই দেখছে  প্রকাশ্যে যারা পুলিশ হত্যা করেছে গাড়ি পোড়াচ্ছে হামলা করছে তাদের কি বিচার হবে না? যারা অপকর্ম করে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করে তাদের বিরুদ্ধে মামলা হবেই।

বিএনপিকে নির্বাচনে আনার কোনো কৌশল আছে কি না- সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে ওবায়দুল কাদের আরও বলেন, আনার কৌশল আমাদের নেই। 

তারা এলে আমাদের আপত্তি নেই। তারা এলে স্বাগতম। কেউ কেউ আসতে পারেন, কেউ কেউ প্রস্তুতিও নিচ্ছেন নির্বাচনের।


আরও খবর

১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করবে না আওয়ামী লীগ

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩