Logo
শিরোনাম

ভিজিট ভিসায় আমেরিকা গিয়ে যেভাবে সেটেল হবেন

প্রকাশিত:রবিবার ০৮ ডিসেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২১ মে ২০২৫ |

Image

অনেকেই আমাকে এই প্রশ্ন করেছেন কিভাবে ভিজিট ভিসায়  আমেরিকা গিয়ে সেটেল হওয়া যাবে ।

যেহেতু বাংলাদেশ থেকে সবচেয়ে বেশি ভিসা হয় আমেরিকার ভিজিট ভিসা । আমেরিকা প্রতিবছর আমাদের দেশ থেকে  কমপক্ষে ২০০০০ থেকে ৩৫ হাজার ভিজিট ভিসা দিয়ে থাকে। 

এই মাল্টিপল ভিজিট ভিসা পাঁচ বছরের জন্য প্রদান করে,   অর্থাৎ আপনি পাঁচ বছর আমেরিকাতে যাওয়া আসা করতে পারবেন, কিন্তু একটানা ছয় মাসের বেশি থাকতে পারবেন না। 

কিন্তু বেশ কিছু উপায় আছে যেগুলো অবলম্বন করলে, পার্মানেন্টলি আমেরিকাতে থাকতে পারবেন এবং গ্রীন কার্ড পাবেন । 

বেশ কয়েকটি উপায়ে আমেরিকাতে গিয়ে সেটেল হওয়ার সুযোগ রয়েছে । আজকের এই পোস্টে বেশ কয়েকটি উপায় আলোচনা করব । 

১। আমেরিকাতে ভিজিট ভিসায় গিয়ে আপনি যদি একটি জব ম্যানেজ করতে পারেন তাহলে EB3 গ্রীন কার্ড ক্যাটাগরিতে আপনার স্ট্যাটাস চেঞ্জ করতে পারবেন । অনেক এজেন্সি আছে যারা জব ম্যানেজ করে দেয় ।

 EB3 এর আনিস্কিলড ক্যাটাগরিতে যে কেউ আবেদন করতে পারে উদাহরণস্বরূপ ওয়েটার, ফ্রুটপিকার, ডেলিভারি ম্যান, সেলসম্যান, রেস্টুরেন্টের কিচেন সহকারি, কেয়ার গিভার, বাগানের মালি এক কথায় যেকোনো আন স্কিল জব । 

তবে, আপনি যেহেতু টানা ছয় মাসে বেশি থাকতে পারবেন না, সুতরাং ছয় মাসের মধ্যে আপনি একটা জব ম্যানেজ করে আপনার লয়ারের সাথে কথাবার্তা বলে বাংলাদেশে চলে আসবেন । 

 আপনার lawyer আপনার জন্য Perm lebour certificate, I - 140 অ্যাপ্রুভ করে রাখবে এবং আপনার স্ট্যাটাস চেঞ্জ করবে । যাইহোক, পরবর্তী পদক্ষেপ বাংলাদেশ থেকে নিতে পারবেন  এবং EB3 হয়ে গেলে পরিবারসহ গ্রীন কার্ড নিয়ে চলে যেতে পারবেন । ( EB3 নিয়ে বিস্তারিত ভিডিও আকারে আসবে ) 

২। ভিজিট ভিসায় গিয়ে আপনি  ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ কোর্স এ  অথবা অন্য  যেকোনো বিষয়ে আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী ভর্তি হতে পারেন এতে করে আপনি ভিজিট ভিসার ক্যাটাগরি  F1 ক্যাটাগরিতে পরিবর্তিত হবে এবং আপনি আমেরিকাতে থাকতে পারবেন । 

৩। আপনার যদি বাংলাদেশে থাকা নিরাপত্তা জনিত কারণে কঠিন হয় তাহলে, আমেরিকাতে ভিজিট ভিসায় গিয়ে রাজনৈতিক আশ্রয় নিতে পারেন, আপনি রাজনৈতিক আশ্রয়ের জন্য আবেদন করলেই বৈধভাবে আমেরিকাতে থাকতে পারবেন এবং কাজ করতে পারবেন ।

 যে কেউ এই আবেদন করতে পারে এবং সহজ প্রসেস ।

আপনার পিটিশন সঠিক কিনা সেটা রায় আসতে ৭ থেকে ১০ বছর সময় লাগবে । ১০ বছর পরে আপনি যদি প্রমাণ করতে পারেন আপনি সঠিক ছিলেন  তখন আপনাকে তারা পার্মানেন্টলি থাকার পারমিশন দেবে , আপনার পিটিশন ক্যানসেল হলে বাংলাদেশে ব্যাক করতে হবে । 

৪। আমেরিকার নাগরিক এমন করো নারী / পুরুষকে বিয়ে করতে পারেন । 

আরো অসংখ্য উপায় রয়েছে যেখানে বৈধভাবে থাকা যাবে, আমেরিকাতে গিয়ে নরমালি কেউ ফেরত আসে না । 

মাত্র ১৮৫ ডলার/  ২২ হাজার টাকা এম্বাসি ফি দিয়ে কিভাবে আমেরিকার ভিজিট ভিসা করবেন এই বিষয়ে ষ্টেপ বাই স্টেপ বিস্তারিত ভিডিও কোর্স তৈরি করা হচ্ছে । যেখানে আমি সরাসরি কয়েকটি অ্যাপ্লিকেশন করে দেখাবো । 


আরও খবর



ব্রিটিশ নাগরিকদের ভারত-পাকিস্তানে ভ্রমণে সতর্কতা জারি

প্রকাশিত:সোমবার ০৫ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ মে ২০25 |

Image

কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলার ঘটনায় দুই প্রতিবেশী ভারত-পাকিস্তানের উত্তেজনা চরমে পৌঁছেছে। এমন পরিস্থিতিতে যুক্তরাজ্য নিজেদের নাগরিকদের জন্য পাকিস্তান ও ভারত ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছে।৫ মে এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে তুর্কি গণমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি।

ব্রিটিশ সরকারের পক্ষ থেকে জারিকৃত সতর্কতায় বলা হয়েছে, পাকিস্তান-ভারত সীমান্ত এবং নিয়ন্ত্রণ রেখা (লাইন অব কন্ট্রোল/এলওসি) সংলগ্ন অঞ্চলগুলোতে নিরাপত্তা ঝুঁকি রয়েছে। তাই নাগরিকদের এই অঞ্চলগুলোতে ভ্রমণ না করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

ব্রিটেনের পররাষ্ট্র দফতরের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় ভারত ও পাকিস্তানে নির্ধারিত বা পরিকল্পিত ভ্রমণ স্থগিত রাখাই বাঞ্ছনীয়। এ ছাড়া সীমান্ত এলাকায় সম্ভাব্য সংঘাত বা সামরিক সরবতার ঝুঁকির কথাও তুলে ধরা হয়।

উল্লেখ্য, এর আগেই পহেলগাঁও হামলার ঘটনার পর যুক্তরাষ্ট্রও পাকিস্তান ও ভারতের জন্য একই ধরনের ভ্রমণ সতর্কতা জারি করেছিল।

ব্রিটিশ পররাষ্ট্র দপ্তরের আরও সতর্কবার্তায় বলা হয়, ভারত-পাকিস্তান সীমান্তের কোনো অংশে, বিশেষ করে নিয়ন্ত্রণ রেখা বরাবর, কোনো কারণেই ভ্রমণ করা উচিত নয়।

বর্তমানে ভারত ও পাকিস্তান নিজেদের সীমান্তে শক্তিশালী সামরিক উপস্থিতি বজায় রেখেছে। ভারতে প্রবেশের জন্য অবশ্যই বৈধ ভারতীয় ভিসা থাকতে হবে, এবং সীমান্তে কোনও ভিসা সুবিধা নেই।

দুই দেশের মধ্যে একমাত্র সরকারিভাবে স্বীকৃত সীমান্ত পারাপার পাঞ্জাব প্রদেশের ওয়াঘা (পাকিস্তান) ও আটারি (ভারত) সীমান্তপথ। তবে যাত্রার আগে সীমান্ত পথটি খোলা আছে কিনা, তা যাচাই করে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



বিশ্ববাজারের সঙ্গে দেশে স্বর্ণের দরে হের ফের

প্রকাশিত:রবিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ মে ২০25 |

Image

দেশের বাজারে বেশ ঘন ঘন ওঠানামা করছে স্বর্ণের দাম। তবে যে পরিমাণ কমে, তার চেয়ে বেশি বাড়ে। এভাবে গেল এক বছরে ভালো মানের অর্থাৎ ২২ ক্যারেট প্রতি ভরি স্বর্ণের দর বেড়েছে প্রায় ৬০ হাজার টাকা। স্থানীয় বাজারে স্বর্ণের দামের এমন ঊর্ধ্বগতি মূলত বিশ্ববাজারের কারণে ঘটছে বলে দাবি করছেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। তাদের ভাষ্য, দাম বাড়ার কারণে বেচাকেনায় ভাটা পড়েছে। বিক্রি কমে অর্ধেকে নেমেছে।

বিশ্ববাজারের তুলনায় কোনো কোনো ক্ষেত্রে ভরিতে ৬০ হাজার টাকারও ব্যবধান রয়েছে। ফলে প্রশ্ন উঠেছে, বাংলাদেশে কোন যুক্তিতে বা মানদণ্ডের ভিত্তিতে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়? অর্থনীতিবিদরাও বলছেন, বিশ্ববাজারের সঙ্গে দেশের বাজারে দাম কীভাবে সমন্বয় করা হয়, তা অস্পষ্ট। এতে মূলত ব্যবসায়ীরা লাভবান হলেও ক্রেতারা ঠকছেন। এই পরিস্থিতিতে দাম নির্ধারণের সুনির্দিষ্ট কাঠামো দাঁড় করানো এবং আমদানির ক্ষেত্রে কার্যকর নীতিমালা প্রণয়নের পরামর্শ দেন তারা।

করোনা অতিমারির পর থেকে বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দাম বাড়তে থাকে। কয়েক বছর ধরে স্বর্ণের দাম বেশ ওঠানামা করছে। সাম্প্রতিক মাসগুলোতে দর ওঠানামা করছে অস্বাভাবিকভাবে। বিশ্ববাজারে দাম বাড়ার কারণে বাংলাদেশেও অস্থির হয়ে উঠছে মূল্যবান ধাতুটির বাজার। ফলে দাম এত বাড়ছে কেন, আর কত দিন বাড়তে পারে, শেষ পর্যন্ত দাম কোথায় গিয়ে ঠেকবে এমন নানা প্রশ্ন ঘুরপাক খাচ্ছে স্বর্ণপ্রেমীদের মনে। আবার যারা বিনিয়োগ নিয়ে ভাবছেন, তারাও রয়েছেন দোলাচলে। বৈশ্বিক এই পরিস্থিতিতে এখন বিনিয়োগ করার উত্তম সময় কিনা, হঠাৎ আবার দাম পড়ে যাবে কিনা, এমন প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। তবে দেশে অস্বাভাবিক দাম বাড়া নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে।

দেশে এক বছরে দাম কত বাড়ল

গত এক বছরে বেশ কয়েকবার উত্থান-পতন ঘটেছে দামের। তবে যতবার দাম কমেছে, অর্থাৎ যে পরিমাণ কমেছে, তার চেয়ে বেশি বেড়েছে। দেখা গেছে, দুই দফায় পাঁচ হাজার টাকা বাড়ার পর কমেছে এক বা দেড় হাজার টাকা। এভাবে গত এক বছরে দাম বেড়ে এখন ১ লাখ ৭২ হাজার টাকায় উন্নীত হয়েছে। সেই হিসাবে, এক বছরে প্রতি ভরিতে প্রায় ৬০ হাজার টাকা দাম বেড়েছে।

বিশ্ববাজারের চেয়ে দেশে স্বর্ণের দাম বেশি

দেশে ভালো মানের স্বর্ণের দাম ইতিহাসের সর্বোচ্চে উঠেছে গত ২২ এপ্রিল। বাংলাদেশ জুয়েলার্স সমিতি (বাজুস) ওই দিন দুপুরে ২২ ক্যারেট মানের প্রতি ভরি স্বর্ণের (১১.৬৬৪ গ্রাম) দাম ঘোষণা করে ১ লাখ ৭৭ হাজার টাকা। তবে ওই  দিনই সন্ধ্যায় ফের দাম কমে দাঁড়ায় ১ লাখ ৭২ হাজার ৫৪৬ টাকা। এখন পর্যন্ত এই দরে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণের ভরি।

আন্তর্জাতিক বাজারদর পর্যালোচনায় দেখা গেছে, বাজুস নির্ধারিত স্বর্ণের এ দাম শুধু দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ নয়, বর্তমান আন্তর্জাতিক দরকেও ছাড়িয়েছে। এমনকি প্রতিবেশী ভারতের তুলনায়ও স্বর্ণের এ দর অনেক বেশি।

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের স্পট মার্কেটে সর্বশেষ প্রতি আউন্স (২৮.৩৪৯৫ গ্রাম) ২২ ক্যারেট স্বর্ণ সর্বনিম্ন ৩ হাজার ৩৩৪ ডলারে কেনাবেচা হয়েছে। ডলারের বিনিময় মূল্য ১২২ টাকা দরে প্রতি ভরি স্বর্ণ ১ লাখ ৬৭ হাজার ৩৫১ টাকা দরে কেনাবেচা হয়েছে। অর্থাৎ দেশে প্রতি ভরি স্বর্ণ অন্তত ৫ হাজার টাকা বেশি দরে কেনাবেচা হচ্ছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনজেলওয়ান বাংলার অনলাইন পোর্টালের খবর অনুযায়ী, সে দেশের জুয়েলার্স সমিতির বেঁধে দেওয়া বাজারদর অনুযায়ী, গতকাল প্রতি গ্রাম ২২ ক্যারেট স্বর্ণ কেনাবেচা হয়েছে ৯ হাজার ৮৯ রুপিতে। রুপির বিনিময় মূল্য ১ টাকা ৪৩ পয়সা হিসাবে প্রতি ভরির দাম ভারতে ১ লাখ ৫২ হাজার ৬৬১ টাকা। এই হিসাবে বাংলাদেশে ভারতের চেয়ে ভরিতে প্রায় ২০ হাজার টাকা বেশি দরে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের খালিজ টাইমসের তথ্যমতে, দুবাইয়ে বর্তমানে প্রতি গ্রাম ২২ ক্যারেট স্বর্ণের দর ৩৬৭ দশমিক ৭৫ দিরহাম। প্রতি দিরহামের বিনিময় মূল্য ৩৩ দশমিক ৩৪ টাকা হিসাবে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম দাঁড়ায় ১ লাখ ৪৩ হাজার টাকা। অর্থাৎ বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্র দুবাইয়ে বাংলাদেশের চেয়ে প্রতি ভরি স্বর্ণের দর কম প্রায় ২৯ হাজার টাকা। বিশ্লেষণ করলে দেখা যায়, তিনটি দেশেই স্বর্ণের দর বাংলাদেশের চেয়ে অনেক কম। ফলে প্রশ্ন উঠেছে, বাংলাদেশে কোন মানদণ্ডে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হচ্ছে? 

ব্যবসায়ীদের একটি সূত্র জানিয়েছে, পুরান ঢাকার তাঁতীবাজারের স্বর্ণ ব্যবসায়ীরা মূলত তেজাবি স্বর্ণের বাজার নিয়ন্ত্রণ করেন। তারা নতুন ও পুরোনো স্বর্ণ কেনেন। নিয়ন্ত্রণ মূলত তাদের হাতে। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক শীর্ষ স্বর্ণ ব্যবসায়ী বলেন, বর্তমানে ভারতের সঙ্গে বাংলাদেশের স্বর্ণের বাজার ওঠানামা করছে। কলকাতার ব্যবসায়ীরা সাধারণত দুপুরের দিকে স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করে থাকেন। এরপর পুরান ঢাকার ব্যবসায়ীরা স্থানীয় দর নির্ধারণ করেন। এই দাম অলংকার ব্যবসায়ীদের জন্য, খুচরা ক্রেতাদের জন্য নয়। ওই দরের ওপর ভিত্তি করেই বাজুস স্বর্ণের দাম ঘোষণা করে। 

বাজুসের সহসভাপতি মাসুদুর রহমান বলেন, বিশ্ববাজারে দাম বাড়লে দেশে এর প্রভাব পড়ে। মূলত তেজাবি স্বর্ণের দাম বাড়লে বাজুস দাম বাড়ায়। এখানে বাজুসের কোনো কৌশল নেই। বরং দাম বাড়ার কারণে গত কয়েক বছরে বিক্রি কমে অর্ধেকে নেমেছে। তবে স্বর্ণ আমদানিতে এলসি জটিলতা, করহারসহ নানা সমস্যা রয়েছে বলেও জানান তিনি।

বিশ্ববাজারে দাম কেন বাড়ছে

অর্থনীতিবিদ এবং অলংকার ব্যবসায়ীদের মতে, বিশ্বব্যাপী ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের মধ্যে চলমান বাণিজ্যযুদ্ধ, বিভিন্ন দেশের রপ্তানির ওপর যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি শুল্ক আরোপ, ডলারের দর কমে যাওয়াসহ নানা কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতিতে এক ধরনের অনিশ্চয়তা তৈরি হয়েছে। সাধারণত বিশ্বের বিভিন্ন দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ডলার মজুত রাখে। গত তিন বছরের মধ্যে ডলারের দাম এখন সর্বনিম্ন। বৈশ্বিক এই অস্থিরতার কারণে দর আরও পড়ে যেতে পারে এমন আশঙ্কা থেকে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো ডলারের পরিবর্তে স্বর্ণের মজুত বাড়াচ্ছে। দাম বাড়ার পেছনে এটি অনুঘটক হিসেবে কাজ করছে। বিশেষ করে চীনের ওপরে যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক বাড়ানোর কারণে চীনের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ডলারের পরিবর্তে ধারাবাহিকভাবে স্বর্ণ কিনছে। 

বিশ্ববাজারে আরও বাড়ার পূর্বাভাস

মার্কিন বিনিয়োগ ব্যাংক গোল্ডম্যান স্যাকস সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনীতিতে মন্দার আশঙ্কা ৩৫ শতাংশে পৌঁছানোর পূর্বাভাস দিয়েছে, যা আগে ছিল ২০ শতাংশ। সংস্থাটি বলছে, মার্কিন কেন্দ্রীয় ব্যাংক ফেডারেল রিজার্ভ (ফেড) সুদহার কমাতে পারে, যা স্বর্ণের চাহিদা আরও বাড়িয়ে দেবে। 

এই ধারণা থেকে সংস্থাটি স্বর্ণের দাম নিয়ে তাদের আগের পূর্বাভাস আবার সংশোধন করেছে। প্রতিষ্ঠানটি আগে স্বর্ণের দাম আউন্সপ্রতি ৩ হাজার ৩০০ ডলার পর্যন্ত উঠবে বলে পূর্বাভাস দিয়েছিল। নতুন বিশ্লেষণে তারা বলছে, প্রতি আউন্সের দাম ৩ হাজার ৬৫০ থেকে ৩ হাজার ৯৫০ ডলারের মধ্যে ওঠানামা করতে পারে। বছর শেষে এটি গড়ে ৩ হাজার ৭০০ ডলারে স্থির হতে পারে। 

দেশে স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ক্ষেত্রে একটি নিয়ম বা কাঠামো প্রণয়ন করা দরকার বলে মনে করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) ও অর্থনীতিবিদ অধ্যাপক ড. সায়মা হক বিদিশা। তিনি বলেন, সাধারণ মানুষ বুঝে না ঠিক কী পদ্ধতিতে দেশে স্বর্ণ বেচাকেনা কিংবা দাম নির্ধারণ করা হয়। অনিয়মতান্ত্রিকভাবে কিছুদিন পরপর দেশে দাম বাড়ানো হচ্ছে। বিশ্ববাজারের কথা বলে দাম বাড়ানো হলেও বিশ্ববাজারের সঙ্গে দামের ব্যাপক ফারাক থাকে। তাহলে কীসের ভিত্তিতে আসলে দেশে স্বর্ণের দাম বাড়ে বা কমে তা স্পষ্ট নয়। 

হঠাৎ দাম বাড়লে ক্রেতা বিপাকে পড়েন বলে মনে করেন এই অর্থনীতিবিদ। উদাহরণ টেনে তিনি বলেন, কেউ হয়তো পরিকল্পনা করছেন আগামী সপ্তাহে তিনি এক ভরির গহনা কিনবেন। এক সপ্তাহ পর কিনতে গিয়ে দেখা গেছে ভরিতে চার-পাঁচ হাজার টাকা বেড়ে গেছে। তখন দেখা যায় তাঁর গহনা কেনার পরিকল্পনা ভেস্তে গেছে। এমনটা নিয়মিতই ঘটছে। তাই কোন কোন যুক্তি বা মানদণ্ডে দেশে স্বর্ণের দাম নির্ধারিত হচ্ছে, বৈশ্বিক দামের সঙ্গে দেশের দর কতটা সংগতিপূর্ণ, সেসব বিষয় খতিয়ে দেখা খুবই জরুরি। 

ড. সায়মা হক বিদিশা বলেন, এখন হয়তো ব্যাগেজ রুলে বা বিভিন্ন উপায়ে বিদেশ থেকে স্বর্ণ আসে। বৈধ পথে আমদানির জন্য নির্দিষ্ট নীতিমালা থাকা দরকার, তাহলে বৈধ চ্যানেলে আমদানি বাড়বে। তখন দর সম্পর্কে সবাই অবগত থাকবে। একই সঙ্গে এতে অবৈধ পথে স্বর্ণ চোরাচালান কমে আসবে। তা ছাড়া দেশে কী পরিমাণ চাহিদা রয়েছে, কী পরিমাণ আমদানি হচ্ছে, সে বিষয়ে হালনাগাদ তথ্য থাকা উচিত বলে মনে করেন তিনি। 

বিশ্ববাজারের সঙ্গে বাংলাদেশের দরে সমন্বয়হীনতা থাকে উল্লেখ করে এই অর্থনীতিবিদ বলেন, বৈশ্বিক অস্থিরতা, পুঁজিবাজারে মন্দাসহ নানা কারণে স্বর্ণে বিনিয়োগমুখী হন বিনিয়োগকারীরা। এতে স্বর্ণের দাম বাড়ে ঠিক, কিন্তু বাংলাদেশে দাম বাড়ানো কতটা যৌক্তিক, তা বিবেচনা প্রয়োজন। বিশ্ববাজারের দরের সঙ্গে কতটা সমন্বয় হয়েছে, তা দেখতে হবে।


আরও খবর



অবশেষে চেনাব নদীর পানি ছাড়ল ভারত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ মে ২০25 |

Image

যুদ্ধবিরতি ঘোষণার পরদিন রবিবার (১১ মে) চেনাব নদীর বাগলিহার ও সালাল বাঁধের একাধিক গেট খুলে দিয়েছে ভারত। এর ফলে আবারও পাকিস্তানের দিকে পানি প্রবাহিত হতে শুরু করেছে। পেহেলগামে হামলার পর পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ভারত একাধিক কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করে। এর মধ্যে অন্যতম ছিল পাকিস্তানের দিকে পানি প্রবাহ বন্ধ করা এবং পাকিস্তানি নাগরিকদের দেশ ছাড়ার নির্দেশ।

ভারত সরকার সাময়িকভাবে সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত করে এবং চেনাব নদীর প্রবাহ আটকে দেয়। ফলে পাকিস্তানের দিকে চেনাব নদীর পানির স্তর আশঙ্কাজনকভাবে কমে যায়। খবর দ্য ডনের।

ভারতের প্রশাসন জানিয়েছে, সম্প্রতি জম্মু-কাশ্মীরে টানা বৃষ্টির কারণে বাগলিহার ও সালাল বাঁধে পানির স্তর বেড়ে গিয়েছিল।

বাঁধে অতিরিক্ত পানি জমে থাকায় তা ছেড়ে দেওয়ার প্রয়োজন হয়। বিশেষজ্ঞদের মতে, পানি না ছাড়লে বাঁধের ওপর অতিরিক্ত চাপ পড়ে বিপর্যয় সৃষ্টি হতে পারত।

যদিও সরকারিভাবে এখন পর্যন্ত বাঁধের গেট খোলার প্রকৃত কারণ জানানো হয়নি। গেট খোলার ফলে পাকিস্তানে চেনাব নদীর শুকিয়ে যাওয়া এলাকাগুলোতে আবারও পানি প্রবাহিত হচ্ছে।

এতে একইসঙ্গে নদীর নিচু অঞ্চলগুলো প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। পাকিস্তানি প্রশাসন ইতোমধ্যেই কিছু এলাকায় বন্যার সতর্কতা জারি করেছে।


আরও খবর



বিপিএ-এর পূর্ব ঘোষিত ১০ দফা দাবি আদায়ের লক্ষ্যে কর্মসূচি প্রত্যাহার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ এপ্রিল 20২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ মে ২০25 |

Image

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:

বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে আমরা সর্বপ্রথম মাননীয় মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মহোদয়, সচিব মহোদয় এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মহোদয়কে আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাই—আমাদের প্রান্তিক খামারিদের সমস্যা, সংকট ও দাবি আন্তরিকভাবে গ্রহণ করার জন্য এবং সময়োপযোগী পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য।


মাননীয় উপদেষ্টা ও সচিব মহোদয়ের দিকনির্দেশনায়, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মহোদয়—প্রশাসন পরিচালক, উৎপাদন পরিচালক, খামার পরিচালকসহ অধিদপ্তরের অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দের উপস্থিতিতে—বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি, সহ-সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, কার্যনির্বাহী সদস্য এবং দেশের বিভিন্ন জেলা থেকে আগত ১০ থেকে ১২ জন প্রান্তিক ডিম-মুরগি উৎপাদনকারী খামারিদের নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকের আয়োজন করেন।



সভায় ডিজি মহোদয় অত্যন্ত মনোযোগসহকারে খামারিদের ১০ দফা দাবি ও বাস্তব সমস্যা শুনে তাৎক্ষণিকভাবে সমাধানের আশ্বাস প্রদান করেন। বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে “শাহরুখ স্বারকলিপি” নামক একটি লিখিত দাবি তিনি হাতে গ্রহণ করেন এবং সেটি আন্তরিকতার সঙ্গে পর্যালোচনা করেন। ডিজি মহোদয় আশ্বাস দেন—খাদ্যের মূল্য সহনীয় পর্যায়ে আনতে দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়া হবে এবং সরকার নির্ধারিত ডিম-মাংসের ন্যায্য মূল্য বাস্তবায়নে বাজার নিয়ন্ত্রণে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ইতোমধ্যেই প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের নির্দেশনায় পোলট্রি খাদ্যের দাম কেজিপ্রতি ১ থেকে ১.৫০ টাকা পর্যন্ত হ্রাস পেয়েছে। ফিড, বাচ্চা এবং ওষুধের মূল্য নির্ধারণে তদন্ত চলছে, ভবিষ্যতে যা আরও হ্রাস পেতে পারে।



সরকারের এই সময়োপযোগী সিদ্ধান্তে উপস্থিত সকল প্রান্তিক খামারি সন্তোষ প্রকাশ করেন। সরকারের প্রতি আস্থা রেখে এবং জনগণের স্বার্থে, বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন ঘোষিত ১ মে থেকে খামার বন্ধের কর্মসূচি প্রত্যাহার করছে। আমরা সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তরসমূহকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানাই—প্রান্তিক খামারিদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য।


বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে—দেশের খামারিরাই পোলট্রি খাতের প্রাণ। আপনাদের শ্রম ও নিষ্ঠার ওপরই দাঁড়িয়ে আছে এই শিল্প। তাই আমরা আহ্বান জানাচ্ছি—আগামী ১ মে থেকে সকল খামার পুরোদমে চালু রাখুন এবং সরকারের সকল নিয়মকানুন মেনে বৈধভাবে খামার পরিচালনা করুন। আপনারা ট্রেড লাইসেন্স গ্রহণ করুন, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের নিবন্ধন সম্পন্ন করুন এবং প্রশিক্ষণে অংশ নিন। সরকার ইতোমধ্যেই প্রতিশ্রুতি দিয়েছে—যাঁরা নিয়ম মেনে খামার চালাবেন, তাঁদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা নিশ্চিত করা হবে।


 জেলা ও উপজেলা পর্যায়ে খামারিদের উচিত ঐক্যবদ্ধ থাকা, স্থানীয় সংগঠনের মাধ্যমে সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা এবং নিজেদের উৎপাদিত পণ্যের মূল্য যৌক্তিকভাবে নির্ধারণ করা।


আমরা বিশ্বাস করি—আপনারা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন, তাহলে বাজারে সিন্ডিকেটের অনিয়মের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থান নেওয়া সম্ভব হবে।

২১ এপ্রিল ২০২৫ তারিখে দেশের সকল জেলা ও উপজেলা পর্যায়ের খামারিদের সঙ্গে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যে, পোলট্রি খাতকে বাঁচাতে এবং সরকারের আন্তরিক সদিচ্ছাকে সম্মান জানিয়ে ১ মে থেকে ডিম-মুরগির খামার বন্ধের ঘোষিত কর্মসূচি প্রত্যাহার করা হলো।


বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সংক্ষিপ্ত ১০ দফা দাবি


১. জাতীয় মূল্য নিয়ন্ত্রণ কমিটি গঠন করতে হবে।

২. সরকারিভাবে ফিড মিল ও হ্যাচারি স্থাপন করতে হবে।

৩. কোম্পানির কন্ট্রাক্ট ফার্মিং ও উৎপাদন নিষিদ্ধ করতে হবে।

৪. স্বাধীন বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা গঠন করতে হবে।

৫. ক্ষতিগ্রস্ত খামারিদের পুনর্বাসন করতে হবে।

৬. খামারিদের রেজিস্ট্রেশন ও আইডি কার্ড প্রদান করতে হবে।

৭. জাতীয় পোলট্রি উন্নয়ন বোর্ড গঠন করতে হবে।

৮. সিন্ডিকেটের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।

৯. প্রশাসনিক অভিযান চালিয়ে ন্যায্য বাজার নিশ্চিত করতে হবে।

১০. জাতীয় বাজেটে প্রান্তিক খামারিদের বরাদ্দ ও সহায়তা নিশ্চিত করতে হবে


তবে আমরা স্পষ্টভাবে জানিয়ে দিচ্ছি—যদি আগামী দিনে এই ১০ দফা যৌক্তিক দাবি বাস্তবায়নে কোনো অগ্রগতি না হয়, তাহলে বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশন আবারো কঠোর কর্মসূচি দিতে বাধ্য হবে।


আরও খবর



ইতিহাসের সব রেকর্ড ভাঙল রেমিট্যান্স প্রবাহ

প্রকাশিত:সোমবার ১২ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২০ মে ২০25 |

Image

প্রবাসী আয়ের ইতিবাচক ধারা অব্যাহত রয়েছে চলতি মে মাসেও। এই মাসের প্রথম সাত দিনেই দেশে ৭৩৫ মিলিয়ন বা ৭৩ কোটি ৫০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় (প্রতি ডলার ১২২ টাকা হিসাবে) যার পরিমাণ প্রায় ৯ হাজার কোটি (৮ হাজার ৯৬৭ কোটি) টাকা। আর প্রতিদিন আসছে ১০ কোটি ৫০ লাখ ডলার বা ১২৮১ কোটি টাকা। রেমিট্যান্সের এই ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মাসে আবারও রেকর্ড তিন বিলিয়ন ডলার অতিক্রম করতে পারে।

সূত্র জানায়, মে মাসের প্রথম সাত দিনে ৭৩ কোটি ৫০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছে, যা গত বছরের একই সময়ের ছেয়ে সাড়ে ১৩ কোটি ডলার বেশি। ২০২৪ সালের মে মাসের প্রথম সাত দিনে এসেছিল ৬০ কোটি ১০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স।

আর চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাই থেকে মে মাসের ৭ দিন পর্যন্ত দেশে মোট ২ হাজার ৫২৭ কোটি ৩০ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছ, যা গত ২০২৩-২৪ অর্থবছরের জুলাই থেকে মে মাসের ৭ দিন পর্যন্ত এসেছিল এক হাজার ৯৭২ কোটি ডলার। সে হিসাবে গত অর্থবছরের তুলনায় এখন পর্যন্ত সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার বেশি এসেছে। অর্থবছরের হিসাবে চলতি অর্থবছরে এখন পর্যন্ত রেমিট্যান্স আসার প্রবৃদ্ধি ২৮.২ শতাংশ।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৯১ কোটি ৩৭ লাখ ৭০ হাজার ডলার রেমিট্যান্স এসেছে, আগস্টে এসেছে ২২২ কোটি ১৩ লাখ ২০ হাজার মার্কিন ডলার, সেপ্টেম্বরে এসেছে ২৪০ কোটি ৪১ লাখ, অক্টোবরে এসেছে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ মার্কিন ডলার, নভেম্বর মাসে এসেছে ২২০ কোটি ডলার, ডিসেম্বরে এসেছে ২৬৪ কোটি ডলার, জানুয়ারিতে ২১৯ কোটি ডলার এবং ফেব্রুয়ারিতে ২৫৩ কোটি ডলার, মার্চে ৩২৯ কোটি ডলার এবং সবশেষ এপ্রিলে আসে ২৭৫ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স।


আরও খবর