Logo
শিরোনাম

ভোটের মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাড়ে ৭ লাখ সদস্য

প্রকাশিত:সোমবার ২০ নভেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ জানিয়েছেন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সাড়ে সাত লাখ সদস্য মাঠে দায়িত্ব পালন করবেন।

২০ নভেম্বর নির্বাচন ভবনে সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ তথ্য জানান। এর আগে সম্ভাব্য বাজেট নিয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সঙ্গে ইসির বৈঠক হয়।

অশোক কুমার দেবনাথ বলেন, যারা নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করবে সেই উপলক্ষে বিভিন্ন বাহিনীর সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক হয়েছে। এখানে বাজেট কখনো চূড়ান্ত হয় না। একটা সম্ভব্য বাজেট নিয়ে আলোচনা হয়। প্রত্যেক জন ও প্রতিদিন হিসেবে তারা (আইনশৃঙ্খলা বাহিনী) একটা বাজেট দেয়। তবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের অনুমোদিত একটা হার আছে, সে অনুযায়ী কত সংখ্যক নিয়োগ হবে তা নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা কিছু অগ্রিম বরাদ্দ চেয়েছে। বরাদ্দ প্রাপ্তির সাপেক্ষে আমরা কতটুকু দিতে পারব, সেই বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে।

তিনি বলেন, নির্বাচনকালীন সময়ে মাঠে আনসার ৫ লাখ ১৬ হাজার, পুলিশ ও র‌্যাব এক লাখ ৮২ হাজার ৯১ জন, কোস্টগার্ড দুই হাজার ৩৫৫ জন, বিজিবি ৪৬ হাজার ৮৭৬ জন থাকবেন।

অতিরিক্ত ইসি সচিব বলেন, র‌্যাংক অনুযায়ী একজন পুলিশের সর্বনিম্ন ভাতা ৫৩৬ টাকা, সর্বোচ্চ ১২০০ টাকা। র‌্যাবও একই পরিমাণ পাবে। বিজিবি সর্বনিম্ন ৪০০ টাকা, সর্বোচ্চ ১২২৫ টাকা ভাতা পাবে। কোস্টগার্ড সর্বনিম্ন ৬৩৭ টাকা, সর্বোচ্চ ১৮০০ টাকা, আনসার সর্বনিম্ন এক হাজার, সর্বোচ্চ এক হাজার ৫০ টাকা ভাতা পাবে।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক দক্ষিণ এশিয়ার রোল মডেল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

বাংলাদেশ-ভারত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের গুরুত্বের ওপর জোর দিয়ে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী . এস জয়শংকর দুদেশের সম্পর্ককে একটি মডেল সম্পর্ক বলে মন্তব্য করেছেন

লন্ডনে ভারতীয় হাইকমিশন আয়োজিতহাউ অ্যা বিলিয়ন পিপুল সি দ্য ওয়ার্ল্ডশীর্ষক এক আলোচনা অনুষ্ঠানে তিনি কথা বলেন। খবর এএনআইয়ের

সাংবাদিক লিওনেল বারবারের সঞ্চালনায় লন্ডনের ওভার-সিস লিগ ক্লাবে আয়োজিত আলোচনায় যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশের হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিমের এক প্রশ্নের জবাবে এস জয়শংকর মন্তব্য করেন

সাইদা মুনা তাসনিমের প্রশ্নটি ছিল: ভারতের কাছে তার পররাষ্ট্রনীতিতে বাংলাদেশের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক কতটা গুরুত্বপূর্ণ, বিশেষ করে দেশটির নিরাপত্তা, আঞ্চলিক যোগাযোগ সমৃদ্ধি বিনিময়ের ক্ষেত্রে

সাইদা মুনা তাসনিমের প্রশ্নের উত্তরে জয়শংকর দুদেশের আঞ্চলিক বিরোধ নিরসনে উল্লেখযোগ্য সাফল্যের কথা তুলে ধরে সীমান্তবর্তী অঞ্চলগুলো পুনর্গঠনে সহযোগিতামূলক প্রচেষ্টার কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, আমরা বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের স্থল সীমানা নিয়ে বিরোধের মীমাংসা করেছি; যা আসলে একটি বিশাল ব্যাপার। আমাদের সমুদ্রসীমা নিয়ে মতবিরোধ ছিল। এটাও আমরা মীমাংসা করেছি। দুদেশের সীমানা নিয়ে এসব বিরোধ নিরসন অন্যান্য দেশ অঞ্চলের জন্য একটি ভালো উদাহরণ

এছাড়াও ভারত বাংলাদেশের মধ্যে সংযোগকারী দুটি প্রকল্পের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, গত দশ বছরে বাংলাদেশ ভারতের মধ্যে সংযোগকারী দুটি রেললাইনের উদ্বোধন হয়েছে; একটি বিদ্যুৎকেন্দ্রও উদ্বোধন হয়েছে আমরা আমাদের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে যোগাযোগের জন্য বাংলাদেশি বন্দর ব্যবহার করছি বন্দর দিয়ে বেশি যানবাহন আসায় তারা উপকৃত হচ্ছে

জয়শংকর উল্লেখ করেন, তাই বলা যায়, আজ ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক উপমহাদেশে আঞ্চলিক সহযোগিতা সুবিধার ক্ষেত্রে একটি মডেল সম্পর্ক হিসেবে দাঁড়িয়েছে

উল্লেখ্য, গত রোববার (১২ নভেম্বর) পাঁচদিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ব্রিটেন গেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর। ব্রিটেনের সঙ্গে ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক আরও উন্নত করার লক্ষ্যেই তার সফর


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




মাভাবিপ্রবির ৫টি বহুতল ভবন উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মো: হৃদয় হোসাইন, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি:

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি ) নবনির্মিত পাঁচটি বহুতল ভবনের উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

মঙ্গলবার (১৪ নভেম্বর) গণভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে নবনির্মিত ভবন গুলোর উদ্বোধন ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। এসময় মাভাবিপ্রবি থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ আর এম সোলাইমান, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোঃ সিরাজুল ইসলামসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তাবৃন্দ। উদ্বোধনকৃত ভবনে গুলোর মধ্যে রয়েছে, ১২ তলা বিশিষ্ট একাডেমিক ভবন, ১০ তলা বিশিষ্ট প্রশাসনিক ভবন, ১০ তলা বিশিষ্ট বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেসা মুজিব হল, ৬ তলা বিশিষ্ট শেখ রাসেল হল, ৫ তলা বিশিষ্ট শিক্ষক ও কর্মকর্তা কোয়ার্টার।

২০১৬ সালের ২৫ অক্টোবর ৩৪৫ কোটি ৭৭ লাখ টাকা ব্যয়ে বিশ্ববিদ্যালয় শক্তিশালীকরণ মেগা প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়।

১৯৯৯ সালের ১২ অক্টোবর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টাঙ্গাইলের সন্তোষে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন। ২০০৯ সালে আবারও আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করলে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার একান্ত প্রচেষ্টায় বিশ্ববিদ্যালয়ে আবারও উন্নয়ন কর্মযজ্ঞ শুরু হয়। এরই ধারাবাহিকতায় বিশ্ববিদ্যালয়ে একাধিক বহুতল ভবন নির্মাণ করা হয়।


আরও খবর



অনির্দিষ্টকালের জন্য শতাধিক কারখানা বন্ধ

প্রকাশিত:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

গাজীপুরের কোনাবাড়ি-কাশিমপুর শিল্পাঞ্চল এলাকায় শ্রমিকদের আন্দোলনের মুখে শতাধিক পোশাক কারখানা বন্ধ ঘোষণা করেছে কর্তৃপক্ষ। বন্ধের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে জানা গেছে।

১১ নভেম্বর টঙ্গী-আশুলিয়া-ইপিজেড সড়কের ইউনিক, শিমুলতলা, জামগড়া, ছয়তলা, নরসিংহপুর, নিশ্চিন্তপুর ও জিরাবো-বিশমাইল সড়কের কাঠগড়া আমতলা, বড় রাঙ্গামাটিয়ার বিভিন্ন কারখানা ঘুরে দেখা যায়, অধিকাংশ পোশাক কারখানার গেটে টাঙিয়ে দেওয়া হয়েছে কারখানা বন্ধের নোটিশ।

টঙ্গী-আশুলিয়া-ইপিজেড সড়কের দি রোজ ড্রেসেস লিমিটেড, দ্যাটস ইট স্পোর্টস ওয়্যার লিমিটেড, অনন্ত গার্মেন্টস লিমিটেড, হা-মীম, শারমীন, পাইওনিয়ার লিমিটেড এবং জিরাবো-বিশমাইল সড়কের এআর জিন্স প্রডিউসার লিমিটেড, ডুকাটি অ্যাপারেলস লিমিটেড, আগামী অ্যাপারেলস লিমিটেড, ক্রোসওয়্যার লিমিটেড, সেইন অ্যাপারেলস লিমিটেড, টেক্সটাউন লিমিটেড, অরনেট নিট গার্মেন্টস ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেডসহ প্রায় শতাধিক পোশাক কারখানার গেটে কারখানা বন্ধের নোটিশ দেখা গেছে।

ডুকাটি অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানার গেটে টাঙানো নোটিশে লেখা, গত ৮ নভেম্বর কারখানায় বহিরাগত হামলা হওয়ার কারণে বিকেল ৩টার দিকে কারখানায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করা হয়। তবে পরদিন ৯ অক্টোবর শ্রমিকরা কারখানায় প্রবেশ করে কাজ বন্ধ রাখেন। কারখানা কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে বেলা ১১টার দিকে কারখানা ছুটি ঘোষণা করে। কিন্তু শ্রমিকরা কারখানা ত্যাগ না করে বিভিন্ন অবৈধভাবে বিভিন্ন দাবি উত্থাপন করতে থাকেন। এতে করে অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয় এবং কারখানার অভ্যন্তরে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি ঘটে। কর্তৃপক্ষ বার বার অনুরোধ করা সত্ত্বেও শ্রমিকরা শান্ত না হয়ে চরম অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করে। শ্রমিকদের এমন আচরণ শ্রম আইন অনুযায়ী অবৈধ ধর্মঘটের আওতায় পড়ে। এমতাবস্থায় কারখানা কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে নিরাপত্তাহীনতা ও অবৈধ ধর্মঘট করার কারণে ৯ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশ শ্রমআইন ২০০৬ সালের ১৩ (১) ধারা অনুযায়ী অনির্দিষ্টকালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করল। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে কিংবা কারখানা খোলার অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হলে তা নোটিশের মাধ্যমে জানানো হবে।

আগামী এ্যাপারেল্স লিমিটেড কারখানার নোটিশে বলা হয়, গত ৩১ অক্টোবর থেকে ৪ নভেম্বর পর্যন্ত শ্রমিকরা কারখানায় এসে ফেইস পাঞ্চ করে। তারা কোনো প্রকার আলোচনা ছাড়াই উৎপাদন কার্যক্রম বন্ধ রেখে চিৎকার চেচামেচি করে। পরে অরাজক পরিস্থিতি সৃষ্টি করার পর কারখানা ত্যাগ করে বাইরে চলে যায়। এতে করে নিরুপায় হয়ে কারখানা কর্তৃপক্ষ সাধারণ ছুটি ঘোষণা করে। কিন্তু বেতনের আগ পর্যন্ত ৫ নভেম্বর থেকে ৭ নভেম্বর পর্যন্ত শ্রমিকরা কাজ চালিয়ে যায়। বেতন হয়ে গেলে ৮ নভেম্বর আবারও একই পরিস্থিতির সৃষ্টি করে শ্রমিকরা। সাধারণ শ্রমিকদের ভয়-ভীতি প্রদর্শন করে মিছিল করতে করতে কারখানা গেটে চলে যায়। এমতাবস্থায় আবারও কর্তৃপক্ষ কারখানা ছুটি দিতে বাধ্য হয়। তাই কারখানা কর্তৃপক্ষ কারখানার সার্বিক নিরাপত্তার স্বার্থে ৯ নভেম্বর কারখানা বন্ধ রাখে। এমন কার্যকলাপ বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ মোতাবেক প্রতিষ্ঠানে উচ্ছৃঙ্খলতা ও বে-আইনি ধর্মঘটের শামিল। তাই কারখানা কর্তৃপক্ষ বাধ্য হয়ে ১১ নভেম্বর হইতে বাংলাদেশ শ্রম আইন, ২০০৬ এর ১৩(১) ধারা মোতাবেক অনির্দিষ্ট কালের জন্য কারখানা বন্ধ ঘোষণা করল।

কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ হওয়ার বিষয়টি শ্রমিকদের মোবাইলে মেসেজ পাঠিয়েও জানিয়ে দিচ্ছে কারখানা কর্তৃপক্ষ। নাম প্রকাশ না করার শর্তে আগামী এপ্যারেলস কারখানার এক শ্রমিক বলেন, শ্রমিকদের বেতন বৃদ্ধির আন্দোলনের মুখে কারখানা কর্তৃপক্ষ অনির্দিষ্টকালের জন্য ছুটি ঘোষণা করেছে। আমাদের মোবাইলে এ সংক্রান্ত মেসেজ পাঠানো হয়েছে। এছাড়া কারখানার গেটে নোটিশ টানিয়ে দেওয়া হয়েছে। আমাদের অনেকেই কারখানায় সকালে গিয়ে নোটিশ দেখে ফিরে এসেছি। কারখানা কর্তৃপক্ষ যে আইন দেখিয়ে ছুটি ঘোষণা করেছে সেই আইনে কারখানা যতদিন বন্ধ থাকবে ততদিনের বেতন পাবে না শ্রমিকরা।

আশুলিয়া শিল্প পুলিশ-১ এর পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সারোয়ার আলম বলেন, শ্রমিক আন্দোলনের মুখে প্রায় শতাধিক কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে। আমাদের কারখানা কর্তৃপক্ষ এব্যাপারে কোনো চিঠি দেয়নি। তবে বিভিন্নভাবে আমরা বন্ধের খবর পেয়েছি। অন্যান্য দিনের মতো আজও আমাদের পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন রয়েছে।

গত ২৩ অক্টোবর থেকে গাজীপুরে শ্রমিকরা বেতন বাড়ানোর দাবিতে বিক্ষোভ শুরু করে। পরে মজুরি বোর্ডে বেতন ১২ হাজার ৫০০ টাকা ঘোষণা করা হলে সেটি প্রত্যাখ্যান করে গাজীপুরের বিভিন্ন এলাকায় শ্রমিক বিক্ষোভ অব্যাহত রয়েছে। তবে শনিবার সকাল ১০ টা পর্যন্ত কোথাও বিক্ষোভের খবর পাওয়া যায়নি।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




মানিকগঞ্জে পদ্মায় ধরা পড়লো ১২ কেজির বোয়াল মাছ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মাহবুবুল আলম রিপন :

মানিকগঞ্জের হরিরামপুরে পদ্মায় জেলের জালে ১২ কেজির একটি বোয়াল মাছ ধরা পরেছে। বৃহস্পতিবার ভোরে উপজেলার পদ্মা নদীর হরিনাঘাট এলাকায় জেলের জালে বোয়াল মাছটি ধরা পরে বলে জানান হরিরামপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নুরুল ইকরাম।

হরিণা ঘাট এলাকা থেকে জেলেরা জানান, বুধবার রাতে লেছড়াগঞ্জ ইউনিয়নের পাটগ্রাম গ্রামের জেলে আলম মিয়া নদীতে মাছ শিকার করতে যান। আজ বৃহস্পতিবার ভোর ৫ টার দিকে হরিণা ট্রলার ঘাটের অদূরে জাল ফেলেন আলম। পরে জাল টেনে তোলার সময় বোয়াল মাছটি ইলিশ ধরার জালে আটকা পড়ে। মাছটি বিক্রির জন্য হরিণা টলার ঘাটে এলাকার নিয়ে আসেন আলম। পাটগ্রাম গ্রামের আমির হোসেনসহ পাঁচ জন কৃষক বোয়ালটি ১৫০০০ হাজার টাকায় কিনে নেন ।

পাটগ্রাম গ্রামের বাসিন্দা ও মৎস্য শিকারী আলম মিয়া জানান, হরিনা ঘাট থেকে একটু ভিতরে পদ্মায় আজ ভোর ৫টার দিকে ইলিশের জাল তুলতেই বুঝতে পারি বড় কোনো মাছ জালে আটকা পরেছে। অবশেষে টেনে নৌকায় তুলতেই দেখতে পাই বড় একটি বোয়াল জালে আটকা পড়েছে।

মাছ ক্রেতা ও পাটগ্রাম গ্রামের কৃষক আমির বেপারি বলেন, “১২ কেজির বোয়াল মাছটি সরাসরি জেলের কাছ থেকে আমরা পাঁচ জন কৃষক ১৫ হাজার টাকায় কিনে নিয়েছি। মাছটি হরিণা ঘাটে পানিতে বাশের খুঁটি সঙ্গে বেঁধে রাখলে উৎসুক জনতা অনেকে দেখতে ভিড় করেন”।

হরিরামপুর উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. নুরুল ইকরাম বলেন, ” হরিরামপুরে পদ্মায় মাঝে মাঝে বড় বড় মাছ বিশেষ করে বোয়াল, আইড়, পাঙাস, রুই, কাতল মাছ ধরা পরে। আজ একটি বোয়াল ধরা পরেছে বলে শুনেছি ।


আরও খবর



নওগাঁয় বালক ও বালিকাদের দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৬ বালক ও বালিকাদের অংশ গ্রহণে দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার চক এনায়েত উচ্চ বিদ্যালয় প্রাঙ্গনে দিন ব্যাপী এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশ ক্রীড়া পরিদপ্তরের বার্ষিক ক্রীড়া কর্মসূচী ২০২৩-২০২৪ এর আওতায় নওগাঁ জেলা ক্রীড়া অফিসের ব্যবস্থাপনায় অনূর্ধ্ব-১৬ বালক ও বালিকাদের অংশগ্রহণে এই দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। 

প্রতিযোগিতায় বালিকা ‘ক’ বিভাগে হেনা বানুকে পরাজিত করে তানিয়া আকতার ও বালক ‘ক’ বিভাগে ফিরোজ খানকে হারিয়ে তানভীর হোসেন বিজয়ী হয়। বালিকা ‘খ’ বিভাগে সুমাইয়াকে হারিয়ে সুরাইয়া বিজয়ী হয় এবং বালক ‘খ’ বিভাগে সাফিউল ইসলাম সিফাতকে হারিয়ে এসএম আরাফাত বিজয়ী হয়। প্রতিযোগিতায় বিদ্যালয়ের ৫০জন শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করে।  

প্রতিযোগিতা শেষে বিজয়ীদের মাঝে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে পুরস্কার তুলে দেন সদর উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান ইলিয়াস তুহিন রেজা। জেলা ক্রীড়া কর্মকর্তা আবু জাফর মাহমুদুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন জেলা লাইব্রেরীয়ান এস, এম আশিফ, সদর উপজেলা ক্রীড়া সংস্থার সাধারন সম্পাদক আবু মো. বখতিয়ার ইনাম ববিন প্রমুখ। এছাড়া ওই বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অন্যান্য স্থানীয় গন্যমান্য ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।

এসময় আগামীর জন্য মেধাবী ও চৌকস শিক্ষার্থীদের খুজে বের করে আনতে এই চতুর খেলা দাবার কোন বিকল্প নেই। তাই শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশের জন্য এই ধরনের প্রতিযোগিতার বেশি বেশি আয়োজনের কোন বিকল্প নেই বলে মনে করেন অতিথিরা।


আরও খবর

বিসিবি ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন পাপন

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩