Logo
শিরোনাম
নওগাঁর সীমান্তে গুলিতে নিহত যুবকের মৃতদেহ ফেরত দিলো বিএসএফ মোরেলগঞ্জে প্রকাশ্যে ফিল্মি স্টাইলে গৃহিনীকে রাস্তায় ফেলে মারপিট: ইমাম আটক সুনামগঞ্জে বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবেক সাংসদ নজির হোসেনের দাফন সম্পন্ন উত্তরায় মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন এর ইফতার মাহফিল নওগাঁয় গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগে স্বামী, শাশুড়ী ও দেবরকে আটক করেছে র‌্যাব নওগাঁয় হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ধামরাইয়ে অগ্নিকাণ্ডে এক পরিবারের ৪ জন অগ্নিদগ্ধ নড়িয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত জের ধরে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ ভেনিস বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রামগড়ে বিজিবি'র উদ্যোগে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে তিন রানের জয় ভারতের

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ |

Image

শেষ ওভার পর্যন্ত চলল লড়াই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের জয়ের জন্য প্রয়োজন ছিল ১৬ রান। মোহাম্মদ সিরাজ দিলেন ১২ রান। প্রথম এক দিনের ম্যাচে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে জয় এল মাত্র তিন রানে। শিখর ধওয়ানের শতরানও হাতছাড়া হল তিন রানের জন্যই। সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ভারত।

টস জিতে ভারতকে প্রথমে ব্যাট করতে পাঠায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। দেড় বছর পর ফের এক দিনের ক্রিকেটে দেখা গেল শুভমান গিলকে। অধিনায়ক ধাওয়ানের সঙ্গে ওপেন করলেন তিনি। ৬৪ রানের মাথায় রান আউট হন শুভমান। ধাওয়ানের সঙ্গে ১১৯ রানের জুটি গড়েন তিনি। শুভমান ফিরলেও ক্রিজে ছিলেন ধাওয়ান। সামনে থেকে নেতৃত্ব দিলেন দলকে। পেয়েও যেতে পারতেন শতরান। মাত্র তিন রানের জন্য হাতছাড়া হল সেই মাইলফলক। তিনি যখন আউট হয়ে ফিরছেন, ততক্ষণে ভারতের স্কোরবোর্ডে ২১৩ রান উঠে গিয়েছে। হাতে রয়েছে আট উইকেট। এরপরেও শেষ ১৬.২ ওভারে উঠল ৯৫ রান।

শ্রেয়াস আয়ার তিন নম্বরে নেমে ৫৪ রান করলেও ব্যর্থ সূর্যকুমার যাদব (১৩), সাঞ্জু স্যামসনরা (১২)। দীপক হুডা করেন ২৭ রান। অক্ষর প্যাটেল ২১ রান করেন।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে দু’টি করে উইকেট নেন আলজারি জোসেফ এবং গুডাকেস মোটি। একটি করে উইকেট নেন রোমারিয়ো শেফার্ড এবং আকিল হোসেন।

ওয়েস্ট ইন্ডিজের সামনে ৩০৯ রানের লক্ষ্য রাখে ভারত। সেই রান প্রায় তুলেই ফেলেছিল নিকোলাস পুরানের দল। ওপেনার কাইল মেয়ার্স (৭৫), ব্রেন্ডন কিংদের (৫৪) অর্ধশতরান একটা সময় চাপে ফেলে দিয়েছিল ভারতকে। মোহাম্মদ সিরাজ, প্রসিদ্ধ কৃষ্ণদের বোলিং আক্রমণকে প্রায় ভোঁতা করে দিয়েছিলেন তারা। অর্ধশতরান না পেলেও তিন নম্বরে ব্যাট করতে নেমে শামারহ ব্রুকস করেন ৪৬ রান। অধিনায়ক পুরান মাত্র ২৫ রান করেন। মোহাম্মদ সিরাজ, শার্দুল ঠাকুর এবং যুজবেন্দ্র চাহাল দু’টি করে উইকেট নেন।

কিং যখন সাজঘরে ফেরেন, তখন ওয়েস্ট ইন্ডিজের স্কোর ২৫২/৬। জয়ের জন্য ৩৩ বলে প্রয়োজন ছিল ৫৭ রান। টি-টোয়েন্টি যুগে যা তুলে ফেলা সম্ভব। সেই কাজটা প্রায় করেও ফেলেছিলেন হোসেন এবং শেফার্ড। দু’জনেই শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থেকে যান। যদিও জয় আসেনি। থেমে যেতে হয় মাত্র তিন রানের জন্য। হোসেন অপরাজিত ৩৩ রানে এবং শেফার্ড অপরাজিত ৩৯ রানে। শেষ ওভারে ১৬ রান তুলতে ব্যর্থ হলেন তারা। ৩০৫ রানেই শেষ ওয়েস্ট ইন্ডিজের ইনিংস।

রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলি, যাশপ্রিত বুমরা, ঋষভ পান্ত, হার্ডিক পান্ডিয়াদের বিশ্রাম দেওয়া হয়েছে এই সিরিজে। চোটের কারণে এক দিনের সিরিজে প্রথম দুই ম্যাচে নেই রবীন্দ্র জাদেজাও। একাধিক সিনিয়র ক্রিকেটার না থাকায় সুযোগ পেয়েছেন তরুণ ক্রিকেটাররা। ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিরুদ্ধে প্রথম এক দিনের ম্যাচে যদিও নায়ক বহু যুদ্ধের সৈনিক ধাওয়ানই। ৯৯ বলে ৯৭ রান করে ম্যাচ সেরা হন তিনি।


আরও খবর



বার বার অবস্থান বদলাচ্ছে আব্দুল্লাহ

প্রকাশিত:রবিবার ১৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

২৩ নাবিকসহ ভারত মহাসাগরে ছিনতাইয়ের শিকার হওয়া বাংলাদেশী জাহাজটির অবস্থান বারবার বদল করছে জলদস্যুরা।

গত মঙ্গলবার জলদস্যুরা জাহাজটির দখল নেয়ার পর নোঙ্গর করার পরও অন্তত তিনবার স্থান বদলেছে এমভি আব্দুল্লাহ। জলদস্যুরা বর্তমানে জাহাজটিকে সরিয়ে সোমালিয়ার গদবজিরান উপকূলে নোঙ্গর করেছে।

আফ্রিকার দেশ মোজাম্বিক থেকে ৫৫ হাজার টন কয়লা নিয়ে আরব আমিরাত যাওয়ার পথে গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরের সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে এমভি আবদুল্লাহ। জলদস্যুরা জাহাজটির নিয়ন্ত্রণ নিয়ে ২৩ নাবিকের সবাইকে জিম্মি করে।

দুদিন পর জাহাজটিকে নিয়ে যাওয়া হয় সোমালিয়া উপকূলে। সেখানে একদিন অবস্থান করেছিল জাহাজটি। পরে বৃহস্পতিবার দুপুরে আবার জাহাজটিকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়।

এমভি আবদুল্লাহকে বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে গ্যারাকাড উপকূলে নোঙর করা হয়েছিল। পরে সেখানে আরেকটা সশস্ত্র গ্রুপের হাতে তাদেরকে সোপর্দ করা হয়। এখন সেখান থেকে নাবিকসহ জাহাজটিকে অন্যদিকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে।

শুক্রবার আরেক দফা স্থান পরিবর্তনের পর বর্তমানে জাহাজটি সোমালিয়ার গদবজিরান শহর থেকে ৪ নটিক্যাল মাইল দূরে অবস্থান করছে জাহাজটি।

বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএমওএ) স্যাটেলাইট ইমেজ ও আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে জাহাজটির সর্বশেন অবস্থান পর্যবক্ষেণ করছে গত মঙ্গলবার থেকে।

জাহাজটির এই গতিপথ ও অবস্থান দেখে বিএমএমওএ বলছে, জাহাজটি জলদস্যুদের নিয়ন্ত্রণে যাওয়ার পর প্রথমেই তারা বাংলাদেশী পতাবাহী জাহাজটিকে দেড় দিনের মাথায় সোমালিয়া উপকূলের কাছাকাছি নিয়ে।

জলদস্যুদের কবলে পড়ার পরদিন বুধবার এটি ছিল সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসু উপকূলের কাছাকাছি অবস্থানে। পরবর্তীতে সেটিকে আরো উত্তর দিকে সরিয়ে প্রথমে নেয়া হয় গারদাকে। এরপরই ভারতীয় নৌবাহিনী জাহাজটি ঘিরে নজরদারি বাড়ালে সেটি আবারো সরিয়ে নেয়া হয় গদজিরান উপকূলে।

বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএমওএ) সভাপতি ক্যাপ্টেন আনাম চৌধুরী বলেন, চারদিকে নেভাল সার্ভিলেন্স বাড়িয়ে দেয়ার কথা তারা শুনেছে। এ কারণে তারাও তাদের ক্ষমতা প্রদর্শন করছে এবং একেবার জাহাজের স্থান পরিবর্তন করে ফেলছে।

জলদস্যুদের ছবি প্রকাশ করেছে ভারতীয় নৌবাহিনী


এমভি আব্দুল্লাহ জলদস্যুদের কবলে পড়ার পর থেকে এবং এরপর সোমালিয়া উপকূলে প্রবেশের আগ পর্যন্ত কাছাকাছি দূরত্বে থেকে অনুসরণ করছিল ভারতীয় নৌবাহিনীর একটি যুদ্ধ জাহাজ।

এই তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্স (সাবেক টুইটারে) প্রকাশ করে ভারতীয় নৌবাহিনী।

শুক্রবার বিকেল সাড়ে ৪টায় ভারতীয় নৌবাহিনীর মুখপাত্র এক্স একাউন্ট থেকে যে ছবিটি প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যাচ্ছে এমভি আব্দুল্লাহ জাহাজে চারজন অস্ত্রসহ টহল দিচ্ছে। তাদের সবার অবস্থাই ছিল জাহাজের মাস্টার কেবিনের ছাদে।

টুইটারের এই পোস্টে ভারতীয় নৌবাহিনী জানায়, গত ১২ মার্চ এমভি আব্দুল্লাহ থেকে সাহায্যের সিগন্যাল পেয়ে তারা একটি মেরিটাইম পেট্রোল এয়ারক্র্যাফ্ট-এলআরএমপি পাঠিয়েছিল। কিন্তু ভারতীয় বিমানটি পরে আর এমভি আব্দুল্লাহর সাথে কোনো ধরনের যোগাযোগ করতে পারেনি।

তারা জানায় পরবর্তীতে ভারতীয় নৌবাহিনী একটি যুদ্ধ জাহাজ মোতায়েন করে। যেটি ভারত মহাসাগরের সামুদ্রিক নিরাপত্তায় কাজ করছে। গত বৃহস্পতিবার থেকে এই জাহাজটি এমভি আব্দুল্লাহকে নজরদারি শুরু করেছে।

ভারতীয় নৌবাহিনীর ওই পোস্টে আরো বলা হয়েছে সশস্ত্র জলদস্যুদের হাতে পণবন্দী বাণিজ্যিক জাহাজের ক্রুদের নিরাপত্তায় খেয়াল রাখছে তারা। জাহাজটি সোমালিয়া জলসীমায় পৌঁছানো পর্যন্ত ভারতীয় নৌবাহিনী নিরাপত্তা নিশ্চিতের সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছে বলেও জানানো হয় ওই পোস্টের মাধ্যমে।

বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি ক্যাপ্টেন আনাম চৌধুরী বলেন,ওরা লং রেঞ্জ সার্ভিলেন্সের জন্য হেলিকপ্টার পাঠিয়ে ছবিটি নিয়েছে। কোনো দেশের জলসীমায় এ ধরনের ঘটনা ঘটলে সে দেশের নৌবাহিনী এসেসমেন্টের জন্য ফ্লাইট পাঠিয়ে এমন ছবি নিয়ে থাকে।

ভারতীয় নৌবাহিনীর এই ছবি দেখে নিজেদের জাহাজ বলে নিশ্চিত করেছেন মালিক প্রতিষ্ঠান কেএসআরএম গ্রুপ।

শনিবার কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া অ্যাডভাইজর মিজানুল ইসলাম বলেন,ভারতীয় নৌবাহিনী তাদের টুইটার একাউন্টে যে ছবি প্রকাশ করেছে সেটি আমাদের এমভি আব্দুল্লাহ জাহাজের ছবি।

অপারেশন আটলান্টার তথ্য


শুধু ভারতীয় নৌবাহিনী নয়, জলদস্যুদের হাতে আটক জাহাজটিতে নজর রাখছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন নেভাল ফোর্স-ইইউএনএভিএফওআর। জাহাজটি দস্যুদের কবলে পড়ার দুই দিন পর গত বৃহস্পতিবার এ নিয়ে একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সংস্থাটি।

এই বিজ্ঞপ্তিতে তারা হেলিকপ্টার দিয়ে জাহাজটি পর্যবেক্ষণের একটি ছবিও প্রকাশ করেছে। যেখানে বলা হয়, এমভি আব্দুল্লাহকে পর্যবেক্ষণে রেখেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন নেভাল ফোর্স।

সমুদ্রে জলদস্যুতা এবং সশস্ত্র ডাকাতি দমনে প্রয়োজনীয় পদ্ধতি ব্যবহার করে ইউএস-নেতৃত্বাধীন টাস্ক ফোর্স ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের যে যৌথ কার্যক্রম রয়েছে, তার নাম অপারেশন আটলান্টা।

অপারেশন আটলান্টা থেকে বাংলাদেশী জাহাজ এমভি আবব্দুলাহর ওপর নজর রাখা হচ্ছে বলে সংস্থাটি এক বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে।

এতে বলা হয়, সামুদ্রিক নিরাপত্তায় সবচেয়ে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে বাংলাদেশ ও সোমালিয়া এই অঞ্চলের অংশীদারদের সাথে যোগাযোগ করছে।

এতে জানানো হয়েছে, ছিনতাই হওয়া জাহাজের নাবিকেরা এখন পর্যন্ত সুস্থ আছে।

প্রাথমিকভাবে জাহাজটি ছিনতাই হওয়ার সময় ২০ জন জলদস্যু থাকলেও এখন ১২ জন জলদস্যু থাকার বিষয়টি তারা বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিশ্চিত করেছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সোমালি উপকূলের উত্তর, দক্ষিণ ও মধ্য অঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় জলদস্যুরা সাধারণত তিনটি ক্যাম্প ব্যবহার করে। এই ক্যাম্পগুলো ঘিরেই চলে তাদের ছিনতাই কার্যক্রম। ঠিক এই অঞ্চলেএমভি রুয়েন নামের আরেকটি জাহাজও ছিনতাই করে জলদস্যুরা। ওই দলের সদস্যরাই এমভি আবদুল্লাহর ঘটনার সাথে জড়িত থাকতে পারে বলে ওই বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

এই বিজ্ঞপ্তিতে ইউরোপীয় ইউনিয়ন নেভাল ফোর্স জানিয়েছে এমভি আব্দুল্লাহর ওপর নজর রাখতে ইইউ'র একটি জাহাজ মোতায়েন করা হয়েছে।

জলদস্যুদের ফোনের অপেক্ষায় মালিকপক্ষ


গত মঙ্গলবার ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুরে হাতে ছিনতাইয়ের শিকার হওয়ার পর কয়েক দফায় স্থান পরিবর্তন করে এমভি আব্দুল্লাহ জাহাজটি। প্রায় ২৪ ঘণ্টা ধরে সোমালিয়ার গদবজিরান উপকূলে নোঙ্গর করে আছে জাহাজটি।

এর আগে দফায় দফায় স্থান পরিবর্তন করলেও জলদস্যুদের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের মুক্তিপণ দাবি করা হয়নি।

সর্বশেষ গত শুক্রবার সন্ধ্যায় জাহাজের নাবিকদের তাদের পরিবারের সদস্যদের সাথে কথা বলতে দেয়া হয় খুব অল্প সময়ের জন্য। এসময় তারা শারীরিকভাবে সুস্থ থাকার কথা জানিয়েছে।

জাহাজে থাকা চীফ অফিসার আতিকুল্লাহ খানের ছোট ভাই মোহাম্মদ আসিফ খানের সাথে সর্বশেষ শুক্রবার তার ভাইয়ের কথা হয়।

শনিবার সন্ধ্যায় আসিফ খান বলেন,গতকাল সন্ধ্যায় আর হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে দেয়া হয়নি। সন্ধ্যায় আমার সাথে কথা হয়েছে স্যাটেলাইট ফোনে। সর্বোচ্চ দেড় মিনিট কথা বলেছি। খুব বিস্তারিত জানতে পারিনি।

জাহাজটির মালিক প্রতিষ্ঠান কেএসআরএম গ্রুপ আশা করছে, খুব তাড়াতাড়ি জলদস্যুরা তাদের সাথে যোগাযোগ শুরু করবে।

কেএসআরএম গ্রুপের মিডিয়া অ্যাডভাইজর মিজানুল ইসলাম জানান, এ ধরনের পরিস্থিতিতে জলদস্যুরা একটা নিরাপদ স্থান খুঁজে তারপর যোগাযোগ শুরু করে মালিকপক্ষের সাথে। একই সাথে পরিবারের সদস্যদের সাথেও তারা কথা বলার সুযোগ দেয়।

মিজানুল ইসলাম বলেন,যতক্ষণ পর্যন্ত জলদস্যুদের কাছ থেকে কোনো ধরনের অফার না পাওয়া যাচ্ছে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমরা যোগাযোগ রক্ষা করে যাচ্ছি। কিন্তু দস্যুদের পক্ষ থেকে এখনো কোনো ধরনের অফার পাওয়া যায়নি।


আরও খবর



মাভাবিপ্রবিতে মহান স্বাধীনতা দিবস পালিত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

মো: হ্নদয় হোসাইন মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি :

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে মহান স্বাধীনতা দিবস (২০২৪) উপলক্ষে বিভিন্ন কর্মসূচি  পালন করা হয়েছে। 

আজ ২৬ মার্চ ২০২৪, সূর্যোদয়ের সাথে সাথে প্রশাসনিক ভবনের সামনে ভাইস-চ্যান্সলর প্রফেসর ড. মোঃ ফরহাদ হোসেন, প্রো ভাইস-চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. এ আর এম সোলাইমান ও কোষাধ্যক্ষ প্রফেসর ড. মো. সিরাজুল ইসলামকে নিয়ে  জাতীয় পতাকা ও বিশ্ববিদ্যালয় পতাকা উত্তোলনের মধ্য দিয়ে দিবসের কর্মসূচি শুরু করেন । এর পর বিশ্বিবদ্যালয়ের পক্ষ থেকে  ক্যাম্পাসস্থ মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা ভাষ্কর্য পত্যয়'৭১ ও বঙ্গবন্ধু ম্যুরালে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। 

এছাড়াও অফিসার্স অ্যাসোয়েশন, তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণী কর্মচারি সমিতি, বঙ্গবন্ধু শিক্ষক পরিষদ, ভাসানী পরিষদ, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, বাঁধন এবং বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসস্থ বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকেও  প্রত্যয়'৭১ এর পাদদেশে পুষ্পস্তবক অর্পণ করা হয়। এর পর বিশ্বিবদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের ওয়েবসাইট উদ্বোধন করেন।  

এছাড়া বাদ যোহর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় মসজিদে শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মার মাগফিরাত কামনা করে মিলাদ ও  দোয়া মাহফিল ও এবং ক্যাম্পাসস্থ মন্দিরে প্রার্থনার আয়োজন করা হয়।  সকল কর্মসূচিতে বিভিন্ন অনুষদের ডিন, রেজিস্ট্রার, চেয়ারম্যান, হল প্রভোস্টসহ বিভিন্ন অফিস প্রধান,  শিক্ষক-শিক্ষার্থী,  ও কর্মকর্তা-কর্মচারিবৃন্দ অংশগ্রহন করেন।


আরও খবর



আজ সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি থাকবে

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কক্সবাজারে দেশের প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে রক্ষণাবেক্ষণ কাজের জন্য সারাদেশে ইন্টারনেটে ধীরগতি থাকবে।

শনিবার সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টা ধীরগতিতে ইন্টারনেট সেবা মিলবে। তবে কুয়াকাটায় দেশের দ্বিতীয় সাবমেরিন ক্যাবলের (সি-মি-উই-৫) মাধ্যমে সংযুক্ত সার্কিটগুলো চালু থাকবে।

রক্ষণাবেক্ষণ কাজের সময় গ্রাহকদের অসুবিধার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছে বিএসসিপিএলসি কর্তৃপক্ষ। বুধবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় বাংলাদেশ সাবমেরিন ক্যাবলস পিএলসি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কক্সবাজারে দেশের প্রথম সাবমেরিন ক্যাবল (সি-মি-উই-৪) সিস্টেমের সিঙ্গাপুর প্রান্তে রক্ষণাবেক্ষণ কাজ করবে কনসোর্টিয়াম। এ কাজের জন্য ২ মার্চ শনিবার সকাল ৭টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত প্রায় ১২ ঘণ্টা সাবমেরিন ক্যাবলের মাধ্যমে সংযুক্ত সার্কিটগুলো আংশিক বা পুরোপুরি বন্ধ থাকবে। ফলে বিএসসিপিএলসির গ্রাহকরা সাময়িকভাবে ইন্টারনেটে ধীরগতির সম্মুখীন হতে পারেন বা ইন্টারনেট সেবা বিঘ্নিত হতে পারে।


আরও খবর



শেহবাজ শরিফ আবারও পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

দক্ষিণ এশিয়ার পরমাণু শক্তিধর পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হলেন শরিফ-জারদারি জোটের শেহবাজ শরিফ। ৩ মার্চ দেশটির জাতীয় পরিষদের সংখ্যাগরিষ্ঠ সদস্যদের ভোটে এই পদে নির্বাচিত হন তিনি। এ নিয়ে তিনি দ্বিতীয়বারের মতো এই দেশটির প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হলেন।

পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডন এবং দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল।

ডন বলছে, পিএমএল-এন সভাপতি শেহবাজ শরিফ ২০১ ভোট পেয়ে পাকিস্তানের ২৪তম প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছেন বলে জাতীয় পরিষদের স্পিকার সরদার আয়াজ সাদিক ঘোষণা করেছেন। অন্যদিকে পিটিআইয়ের প্রধানমন্ত্রী পদে প্রার্থী ওমর আইয়ুব খান পেয়েছেন ৯২ ভোট।

এরপর আয়াজ সাদিক শেহবাজকে সংসদ নেতার আসনে ডেকে নেন। নবনির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী শিগগিরই সংসদে ভাষণ দেবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ঘোষণার পর বড় ভাই নওয়াজকে জড়িয়ে ধরেন শেহবাজ।

এর আগে কয়েকদিনের টানা আলোচনার পর গত ফেব্রুয়ারি মাসের তৃতীয় সপ্তাহে পাকিস্তানে সরকার গঠনে ঐকমত্যে পৌঁছায় নওয়াজ শরিফের পাকিস্তান মুসলিম লীগ (পিএমএল-এন) এবং বিলাওয়াল ভুট্টো জারদারির পাকিস্তান পিপলস পার্টি (পিপিপি)।

পরে দলীয়ভাবে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর পদের জন্য শেহবাজ শরিফকে মনোনয়ন দেয় পিএমএল-এন। পিএমএল-এন ছাড়াও শেহবাজের পেছনে পিপিপি, এমকিউএম-পি, পিএমএল-কিউ, বিএপি, পিএমএল-জেড, আইপিপি এবং এনপির মোট ২০৫ সদস্যের সমর্থন ছিল বলে জানানো হয়েছিল।

এছাড়া পার্লামেন্টে ভোটাভুটিতে শেহবাজ শরিফের বিপরীতে ছিলেন পিটিআই-মনোনীত ওমর আইয়ুব খান। তিনি নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে শেহবাজ শরিফের প্রার্থিতার বিরুদ্ধে আপত্তি জানালেও পরে তা খারিজ হয়ে যায়।

উল্লেখ্য, ১৯৫০ সালে লাহোরে জন্ম নেওয়া শেহবাজ শরিফ পাকিস্তান মুসলিম লীগ-নওয়াজের (পিএমএল-এন) নেতা এবং তিনবারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী নওয়াজ শরিফের ছোট ভাই। তিনি পাকিস্তানের বৃহত্তম প্রদেশ পাঞ্জাবের তিনবারের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।

রাজনীতি শুরুর পর উত্থান-পতনের ৩৪ বছরে এসে ইমরান খানকে ক্ষমতাচ্যুত করার মাধ্যমে মিয়া মোহাম্মদ শেহবাজ শরিফ ২০২২ সালের এপ্রিলে পাকিস্তানের ২৩তম প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হয়েছিলেন। সেবারই প্রথমবারের মতো প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন তিনি।

এছাড়া পাকিস্তানের সাবেক সামরিক শাসক পারভেজ মুশাররফ শরিফ ভাইদের সৌদি আরবে নির্বাসিত করার আগে ১৯৯৭-১৯৯৯ সাল পর্যন্ত পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন শেহবাজ শরিফ। পরে আরও দুই দফায় ২০০৮-২০১৩ এবং ২০১৩ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্তও পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

প্রসঙ্গত, শেহবাজ ১৯৮৮ সালে প্রথমবারের মতো পাঞ্জাবের প্রাদেশিক পরিষদের এমপিএ নির্বাচিত হন। ১৯৯০ সালে জাতীয় পরিষদের আসনে লড়াইয়ের সিদ্ধান্ত নেন তিনি এবং এমএনএ নির্বাচিত হন। তবে ১৯৯৩ সালে তিনি আবারও প্রাদেশিক পরিষদের আসনে নির্বাচন করেন এবং পাঞ্জাবের প্রাদেশিক পরিষদের বিরোধী দলীয় নেতা হন। পরবর্তীতে ১৯৯৬ সালে প্রাদেশিক পরিষদ ভেঙে দেওয়া হলে তার মেয়াদ শেষ হয়।

১৯৯৭ সালের নির্বাচনে জয় পাওয়ার পর শেহবাজ পাকিস্তানের বৃহত্তম প্রদেশটির শাসনকার্য পরিচালনার দায়িত্ব পান। ১৯৯৯ সালে পারভেজ মুশাররফের সামরিক অভ্যুত্থানের আগ পর্যন্ত তিনি পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন।

২০০৮ সালের নির্বাচনে পাঞ্জাব প্রদেশে পিএমএল-এন সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয় পায়। প্রায় এক দশকের নির্বাসন থেকে ফিরে সেই নির্বাচনে অংশ নিয়ে শেহবাজ দ্বিতীয়বারের মতো পাঞ্জাবের মুখ্যমন্ত্রী হন।

২০০৮ সালে পাঞ্জাবের প্রাদেশিক পরিষদের তিনটি আসন (পিপি-১৫৯, পিপি-১৬১ এবং পিপি-২৪৭) এবং জাতীয় পরিষদের একটি আসনে (এনএ-১২৯) জয় পান শেহবাজ শরিফ। তবে সব আসন ছেড়ে দিয়ে ১৫৯ নম্বর আসন ধরে রাখেন তিনি। শেহবাজের ৩৪ বছরের রাজনৈতিক জীবনের সবচেয়ে বড় অর্জন হিসেবে দেখা হয় মুখ্যমন্ত্রী থাকাকালীন পাঞ্জাবে মেট্রো বাস প্রকল্প বাস্তবায়ন।

পাকিস্তানের মিয়া পরিবারের মিয়া মোহাম্মদ শরিফের দ্বিতীয় ছেলে শেহবাজ শরিফ। দেশটির প্রভাবশালী ব্যবসায়ী এবং ইত্তেফাক গ্রুপ অব কোম্পানির যৌথ মালিক ছিলেন তিনি। তিনি ১৯৮৫ সালে লাহোর চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির নির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ছিলেন।

কাজপাগল হিসেবে পরিচিত শেহবাজ শরিফ মুখ্যমন্ত্রীর পরিবর্তে নিজেকে খাদিম-ই-আলা (প্রধান কর্মচারী) বলতেই বেশি পছন্দ করতেন।

 


আরও খবর



নওগাঁয় এক নারী এনজিও কর্মকর্তার মৃতদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় এক নারী এনজিও কর্মকর্তার মৃতদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার ২১ শে মার্চ দিনগত সন্ধারাতে নওগাঁ শহরের রজাকপুর মধ্যপাড়া এলাকার জৈনক লিয়াকত আলীর বাসা সাবিনা ইয়াসমিন (৩৯) নামে নারী এনজিও কর্মকর্তার মৃতদেহ উদ্ধার করেন নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশ। সাবিনা ইয়াসমিন (সম্পতি গ্রাহকদের রাখা আমানতের কয়েক কোটি টাকা নিয়ে উধাও হওয়া) সুরমা মাল্টিপারপাস কো- অপারটিভ সোসাইটি লিঃ নামে এনজিও এর নওগাঁ জেলা প্রধান কার্যালয় এর সহকারী হিসাব রক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন বলে প্রাথমিক ভাবে জানাগেছে। নিহত সাবিনা ইয়াসমিন নওগাঁর মান্দা উপজেলার কসব ইউনিয়ন এর চকবালু এলাকার মৃত সৈয়দ পিয়াদার এর মেয়ে ও একই উপজেলার জোঁত-বাজার নুরুল্যাবাদ এলাকার প্রবাসী জৈনক হেলাল উদ্দীন এর স্ত্রী এমন পরিচয় নিশ্চিত করেছেন নিহতের দুলাভাই হোসেন আলী। স্থানিয় সুত্র জানায়, সুরমা মাল্টিপারপাস কো- অপারটিভ সোসাইটি লিঃ নামে একটি এনজিও বেশ কিছুদিন আগে গ্রাহকদের রাখা আমানতের কয়েক কোটি টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যায়। এরপর থেকে ঐ এনজিও এর সকল শাখার কার্যক্রম হঠাৎ করেই বন্ধ হয়ে যায়। যে-সকল কর্মকর্তা কর্মচারী সুরমা মাল্টিপারপাস কো- অপারটিভ সোসাইটি লিঃ নামক এনজিও টিতে কর্মরত ছিলেন তারা পড়ে যায় বিপদে। নিহত সাবিনাও চাকুরী করার সুবাদে এলাকার পরিচিত জনদের কাছ থেকে টাকা আমানত হিসেবে জমা রাখে এই এনজিওতে। হঠাৎ উধাও হয়ে যাওয়ার পর থেকে সেও বিপদে পড়ে। আমানতকারীর চাপ সহ্য করতে না পেরে সে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে বলে অনেকে ধারণা করছেন। বাড়ির মালিক লিয়াকত আলী বলেন, সাবিনা গত বছর এর মার্চ মাসে তার বাসায় ভাড়াটিয়া হিসেবে বাসায় ওঠেন। তার স্বামী দেশের বাহিরে থাকেন এবং তার কর্মরত অফিস সংলগ্ন বাসা হওয়ার কারনে সে দু' তালার একটি ফ্লাট ভাড়া নিয়ে একা বসবাস থাকতেন।

এব্যাপারে নওগাঁ সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) আঃ গফুর জানান, স্থানিয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে ঘটনাস্থলে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহটি উদ্ধার পূর্বক নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।

ময়না তদন্তের রির্পোট হাতে পাওয়ার পরই মৃত্যুর সঠিক কারন জানাযাবে। তবে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে সে আত্মহত্যা করেছে তারপর মৃত্যুর সঠিক কারন জানতে ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এব্যাপারে আইনানুগ পদক্ষেপ পক্রিয়াধীন বলেও জানিয়েছেন তিনি।


আরও খবর