
একটা পতিত জমি, সামান্য কিছু বিনিয়োগ আর একটু পরিশ্রম এর মাধ্যমে নিজের এবং পরিবারের স্বচ্ছলতা ফিরিয়ে আনতে পারেন।
🎄 1 বিঘা জমি থেকে প্রতি সপ্তাহে ৫/৬ মন লতি বিক্রি করা যায়। যার বাজার মূল্য নূন্যতম ৬০০০/৮০০০ টাকা।
লতিরাজ কচু আমাদের দেশে একটি অতি পরিচিত নাম। কচুর লতি মূলত পানি কচুই।যে সব জমিতে পানি আটকায় থাকে, ছায়া পড়ে, ফসল ভালো হয় না , সেসব জমি লতিরাজ কচু চাষ করার জন্য বেছে নিন।ধানের চেয়ে তিনগুন লাভ বেশি দিবে লতিরাজ কচু ইনশাআল্লাহ।
↔️ লতিরাজ কচুর জীবনকাল ২৪০-৩০০ দিন। লতিরাজ কচু আমাদের দেশের সব অঞ্চলেই চাষ করা যায়।
লতিরাজ কচুর লতি উষ্ণ জলবায়ু পছন্দ করে।এ জাতের কচুর লতি চাষের জন্য জমি হতে হবে নিচু, মাঝারি নিচু যেখানে বৃষ্টির পানি জমে। লতি কচু অল্প আলো বা ছায়াতেও ভাল জন্মাতে পারে। প্রখর রোদে ভাল ফলন হয়। প্রায় সব ধরনের মাটিতে কচুর লতির চাষ করা যায়। তবে পলি দো-আঁশ ও বেলে দোআঁশ মাটিতে কচুর লতি চাষ করা উত্তম।
🎄লতিরাজ কচুর চারা আগস্ট- নভেম্বর মাসে লাগানোর উপুযুক্ত সময় ।
🎄🎄চারা রোপণের ৪৫ দিন পর থেকে ১০ মাস বয়স পর্যন্ত লতি সংগ্রহ করা যায়।
🎄🎄🎄২০০-২২০ দিন বয়সে কাঠকচু বিক্রির উপযুক্ত হয়।
↔️ বাংলাদেশের অনেক জেলাতেই লতিরাজ কচু চাষ করে বেকার সমস্যার সমাধান ও ভাগ্য পরিবর্তন করেছে । লতিরাজ কচু চাষ পদ্ধতি জেনে বুঝে করলে আর্থিক ভাবে ভালো লাভবান হওয়া যায়। আমি নিজেই দীর্ঘদিন যাবৎ ভালো ইনকাম পাচ্ছি।