Logo
শিরোনাম

যেসব অভ্যাসে মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ে

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

মাইগ্রেনের সমস্যায় ভোগেন অনেকেই। এমন সমস্যা হলে মাথায় যন্ত্রণার পাশাপাশি নানাবিধ শারীরিক সমস্যা হয়। প্রতিদিনের কিছু অভ্যাসে মাইগ্রেনের ব্যথা হতে পারে। তাই এই ব্যথা কমাতেই এসব অভ্যাস পরিত্যাগ করতে হবে।

ঘুমে অনিয়ম

প্রতিদিন অন্তত ৮ ঘণ্টা ঘুমাতেই হবে। যদি তা সম্ভব না হয় তবে ৬ ঘণ্টার কম ঘুমালে মাইগ্রেনের সমস্যা বাড়বেই। রাত জেগে ওয়েব সিরিজ দেখা কিংবা মোবাইল দেখার অভ্যাস নিয়ন্ত্রণে আনুন। সমাধান মিলবে।

চিনি

এমন খাবার এড়িয়ে চলুন যেগুলোতে অতিরিক্ত চিনি আছে। রক্তে সুগার বাড়লে মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়ে। তাই পরিমিত বোধ রেখে মিষ্টি খান।

খালি পেট রাখা

দীর্ঘক্ষণ না খেয়ে থাকলে গ্যাস্ট্রিকের প্রকোপ বাড়বে। মাইগ্রেনের ব্যথা বাড়াতে গ্যাস্ট্রিকের জুড়ি মেলা ভার। তাই কখনও খালি পেটে থাকবেন না এবং প্রচণ্ড ব্যস্ততায় তো নয়ই।

কফি খাওয়ার অভ্যাস

যাদের ক্যাফেইন আসক্তি রয়েছে তাদের এই অভ্যাস কমাতে হবে। মাইগ্রেনের সমস্যা বাড়ানোর ক্ষেত্রে কফি একটি কারণ। কফির অভ্যাস সহসাই ছাড়ানো কঠিন। এক্ষেত্রে একজন পুষ্টিবিদের সঙ্গে আলাপ করে নিন। 


আরও খবর

ওজন কমাতে লেবু পানি ?

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

খাওয়ার পরেই চা নয়

বৃহস্পতিবার ০৩ আগস্ট ২০২৩




ওজন কমাতে লেবু পানি ?

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

ওজন কমাতে সবাই কত কিছুই না করেন। এর মধ্যে লেবু পানি খেয়ে ওজন কমানোর কথা অনেকেই বলে থাকেন। ওজন কমানোর প্রচলিত পদ্ধতির মধ্যে এটি একটি।

লেবু পানি খেলে সত্যিই কি ওজন কমে? ভারতীয় গণমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লেবুর মধ্যে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন সি রয়েছে। এই ভিটামিন শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেয় বা ডিটক্সিফাই করে। কিন্তু শরীর ডিটক্সিফাই করার জন্য আরও বিশেষ দুটি অঙ্গ রয়েছে। এগুলো হচ্ছে লিভার ও অন্যটি কিডনি।

কিডনির ছাঁকনি পদ্ধতি শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ আলাদা করে বের করে দেয়। ভারতীয় পুষ্টিবিদ বাত্রা ওই প্রতিবেদনে লেবু পানির নানা উপকারিতার কথা জানিয়েছেন। তার কথায়, বিশেষ কোনও একটি পানীয় শরীর থেকে ক্ষতিকর পদার্থ বের করে দেয়, এই ধারণা ঠিক নয়। তিনি জানান লেবু পানি ওজন কমায়, এর সপক্ষে যথেষ্ট তথ্যপ্রমাণ নেই। এখনও বিজ্ঞানের গবেষণা এই ব্যাপারে যথেষ্ট তথ্য দিতে পারেনি। তাই লেবু পানি খেলেই ওজন কমবে, এমন ধারণা করাটাও ঠিক হবে না।

তবে পুষ্টিবিদ বাত্রা ওজন কমানোর জন্য অন্য বেশ কিছু পানীয়ের কথা জানিয়েছেন। তার মধ্যে অন্যতম হল অ্যালোভেরার শরবত। পানিতে অ্যালোভেরার শাঁস মিশিয়ে বানাতে হয় এই শরবত। রোজ সকালে এটি খেলে দ্রুত ওজন কমবে বলেই জানিয়েছেন এই পুষ্টি বিশেষজ্ঞ।


আরও খবর

খাওয়ার পরেই চা নয়

বৃহস্পতিবার ০৩ আগস্ট ২০২৩




ঢাকা জেলার শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জ্যকী

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

মাহবুবুল  আলম রিপন : ( স্টাফ রিপোর্টার) :

ঢাকা জেলার শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নির্বাচিত হয়েছেন ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকী। প্রাথমিক শিক্ষা কার্যক্রম ও ধামরাই উপজেলারউন্নয়নমূলক কর্মকান্ডের ওপর বিচার বিশ্লেষণ করে ধামরাই উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসাইন মোহাম্মদ হাই জকীকে ঢাকা জেলার শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নির্বাচিত করা হয।  

ঢাকা জেলার পাঁচটি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তাদের নিয়ে জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আনিসুর রহমানের কার্যালয়   থেকে ২০২৩-২৪ অর্থ বছরের   চলমান কান্ডের উপর বিশেষ জরিপ পরিচালনা করে এ শ্রেষ্ঠ  উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নির্বাচন করা হয়। রোববার ঢাকা জেলা প্রশাসকের জরিপ বিভাগের জরিপের ফলাফলের উপর ভিত্তি করে  ঢাকা জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আনিসুর রহমান এস শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার নাম ঘোষণা করেন।

এ খবরে ধামরা উপজেলা প্রশাসনের সকল দফতরে আনন্দ উল্লাসে মেতে ওঠেন সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা। পাশাপাশি আনন্দ আনন্দ উল্লাস থেকে বাদ পড়েননি সাংবাদিক শিক্ষক রাজনৈতিক নেতাকর্মী ও সসধী  সমাজের লোকজন। তারাও উপ জেলা পরিষদে এসে  উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে ফুলের তোড়া ও পুষ্পমাল্য দিয়ে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।এই সঙ্গে সকলের মাঝে বিতরণ করা হয় মিষ্টি।এক আনন্দঘন পরিবেশে মেতে উঠেন সকলেই।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হোসেন মোহাম্মদ জকী বলেন,আমি আমি একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে সৎ ও নিষ্ঠার সাথে  আমরা উপজেলার জন্য নির্লসভাবে কাজ করেছি।ধামরাই বাসীর কল্যাণে কামনা  করেছি।শিক্ষা সংস্কৃতি স্বাস্থ্য ও সকল স্তরে উন্নয়নমূলক কর্মকান্ডে নিজেকে নিয়োজিত রেখেছি। তারি ফলশ্রুতিতে আজ আমি শ্রেষ্ঠ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নির্বাচিত হয়েছি।বিজয় আমার একার নয়। এ বিজয় ধামরাই বাসি সকলের।


আরও খবর



আমদানি হচ্ছে চার কোটি ডিম

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

ডিমের বাজারে স্থিতিশীলতা আনতে ভারত থেকে চার কোটি ডিম আমদানির অনুমোদন দিয়েছে সরকার। চার প্রতিষ্ঠানকে এ অনুমতি দেওয়া হয়।


সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

অনুমোদন পাওয়া প্রতিষ্ঠানগুলো হলো মেসার্স মীম এন্টারপ্রাইজ, প্রাইম এনার্জি ইম্পোর্টার্স অ্যান্ড সাপ্লাইয়ার্স, টাইগার ট্রেডিং, অর্নব ট্রেডিং লিমিটেড।প্রতিটি প্রতিষ্ঠানকে এক কোটি করে মোট ৪ কোটি ডিম আমদানির অনুমতি দিয়েছে সরকার।

সম্প্রতি ডিম, আলু ও পেঁয়াজের দাম নির্ধারণ করে দিয়েছে সরকার। এখন থেকে খুচরা পর্যায়ে প্রতি পিস ডিমের দাম পড়বে ১২ টাকা। একই সঙ্গে দাম নিয়ন্ত্রণে রাখতে ডিম আমদানির অনুমতি দেওয়া কথাও বলেছেন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি।


বৃহস্পতিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) এ ঘোষণাকে কেন্দ্র করে চারটি প্রতিষ্ঠান ডিম আমদানির অনুমোদনের জন্য আবেদন করে।

মন্ত্রীর ঘোষণার পর প্রতিক্রয়ায় ব্যবসায়ী ও পোল্ট্রি খাত সংশ্লিষ্টরা বলেন, ডিমের দাম নির্ধারণের সিদ্ধান্তকে আমরা স্বাগত জানাই। তবে এ দামে বিক্রি করতে হলে খামারিদের উৎপাদন খরচ, পাইকারি, আড়তদার এবং খুচরা ব্যবসায়ীরা কে কত লাভে বিক্রি করবে তা নির্ধারণ করা উচিত ছিল।

ডিমের দাম নির্ধারণকে স্বাগত জানালেও আমদানির সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করেন এ খাতের ব্যবসায়ীরা। তারা বলেন, ডিম আমদানি করলে এ শিল্প ধ্বংস হয়ে যাবে। পরে আরও বেশি দামে ডিম খেতে হবে।


আরও খবর



মরুভূমির নিচে বিশাল পানির ভান্ডার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

মরুভূমিতে পানির অভাব, অথচ মাটির নিচেই রয়েছে প্রাচীন জলাধার। সুদানসহ আফ্রিকার বড় কয়েকটি দেশজুড়ে বিশ্বের সবচেয়ে বড় ভূগর্ভস্থ ভান্ডারের অস্তিত্ব রয়েছে। আধুনিক পদ্ধতি ও প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে সেই পানির সদ্ব্যবহারের চেষ্টাও চলছে।

সুদানের যত উত্তরে যাওয়া যায়, জমি ততই শুষ্ক হয়ে ওঠে। কয়েকশ কিলোমিটারজুড়ে শুধু মরুভূমি। অবিশ্বাস্য মনে হলেও বালুর স্তূপের নিচে কিন্তু পানির বিশাল ভান্ডার রয়েছে। মিশর, সুদান থেকে চাদ ও লিবিয়া পর্যন্ত সেই জলাধার বিস্তৃত। গত শতাব্দীর পঞ্চাশের দশকে খননের সময় নিউবিয়ান স্যান্ডস্টোন অ্যাকুইফার নামের সেই ভান্ডার আবিষ্কার করা হয়েছিল।

ভূতত্ববিদ হিসেবে আব্দুল্লাহ ওমর গত ২০ বছর ধরে অ্যাকুইফার নিয়ে গবেষণা করছেন। কয়েকটি জায়গায় ভূপৃষ্ঠের কাছাকাছি পানির নাগাল পাওয়া যায়। ২০০৪ সালে খননের সময় ওমর এল গা-আব অঞ্চলে একটি উৎস খুলে দেন।

ওমর বলেন, উত্তরের অংশে গভীরতা ৬০ মিটার অথবা আরও কম। ভাবতে পারেন? একটি সেচ প্রণালী দিয়ে ৫০ হেক্টর জমিতে সেচ করা সম্ভব। সেটা সত্যি অনন্য। এতে জলাধারের শক্তিশালী প্রবাহ স্পষ্ট হয়ে যায়।

গা-আব এল-হাশার মতো স্থানীয় গ্রাম এর ফলে সবচেয়ে বেশি উপকৃত হয়েছে। ২০ বছর আগে সেই উৎস আবিষ্কারের পর থেকে মানুষ নিয়মিত পানির নাগাল পাচ্ছে।

আব্দুল হাফিজ সাইদের মতো চাষি সেই সুযোগের পুরোপুরি সদ্ব্যবহার করছেন। কয়েকশ হেক্টরজুড়ে তার নিজস্ব খেতে তিনি নানা ধরনের শাকসবজি ও ফলমূল উৎপাদন করছেন। ফাভা বিনস, জোয়ার এবং আলফালফার পাশাপাশি চলতি বছর তিনি গম উৎপাদনে মনোযোগ দিয়েছেন।

আব্দুল হাফিজ বলেন, কৃষিকাজে পানি ঠিকমতো ব্যবহার করা উচিত। অর্থাৎ আমার মতে, উন্নত পদ্ধতি ও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করে পানির সাশ্রয় করা সম্ভব। কিন্তু প্রথাগত পদ্ধতি ব্যবহার করলে বেশি পানি লাগে।

বেশ কয়েক বছর ধরে প্রাচীর গড়ে তোলার সুফল ভোগ করে আব্দুল হাফিজ সাইদ নিয়মিত তার খেতে সেচের কাজ করতে পারেন। প্রত্যেকটি উৎসের জন্য তার প্রায় সাড়ে চারশো ইউরোর মতো ব্যয় করতে হয়। কিন্তু তারপর গ্রামবাসী ও চাষিরা বিনামূল্যে পানি পেতে পারেন।

নিউবিয়ান স্যান্ডস্টোন অ্যাকুইফার বিশ্বের সবচেয়ে বড় জীবাশ্ম জলাধার। অর্থাৎ কয়েক লাখ বছর আগে সেখানে পানি জমা হয়ে মাটির নিচে আবদ্ধ হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু অ্যাকুইফারের পানির ভাণ্ডার মোটেই অফুরন্ত নয়। কয়েকটি জায়গায় কম হলেও নতুন করে পানি আসে। অন্য জায়গায় একেবারেই সেটা ঘটে না।

কয়েকজন গবেষকের ধারণা অ্যাকুইফারের আয়ু কমপক্ষে আরও দুইশো বছর। তবে সে বিষয়ে কোনও নিশ্চয়তা নেই। এছাড়া সময়টাও বেশি নয়। এক আন্তর্জাতিক চুক্তি ও জাতিসংঘের এক প্রকল্পের মাধ্যমে সেই পানি ন্যায্য ও টেকসই উপায়ে ব্যবহার করার লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে।

সুদানের সরকার ২০২২ সালে পানির ব্যবহার সংক্রান্ত একটি আইনে সম্মতি জানিয়েছিল। সেচ ও পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে সেটি কার্যকর করার কথা। এখনও পর্যন্ত সরকার জনগণের জন্য ৩৮টি ছোট এবং ছয়টি গভীর কূপ তৈরি করেছে।

মন্ত্রণালয়ের পানি বিশেষজ্ঞ অটমান আহমেদ বলেন, আমরা দেশের উত্তরে ও নীলনদের কাছের প্রদেশগুলোতে গম উৎপাদনের সম্ভাবনা খতিয়ে দেখেছি। আমরা জানতে পেরেছি, যে অ্যাকুইফারের পানি ব্যবহার করে দুই লাখ দশ হাজার হেক্টরেরও বেশি জমিতে গম উৎপাদন করতে পারি। পানির স্তর না কমিয়ে বা অ্যাকুইফারের ক্ষতি না করেই সেটা সম্ভব।

এখনও পর্যন্ত অ্যাকুইফারে জমা বিশাল পরিমাণ পানি অন্তত কাগজে-কলমে কমেনি। তা সত্ত্বেও মানতে হবে, গোটা অঞ্চলের জনসংখ্যা এবং সেইসঙ্গে চাষি ও পশুপালকদের সংখ্যাও বাড়ছে। ভূতত্ত্ববিদ আব্দুল্লাহ ওমর নিয়মিত উত্তরের প্রদেশগুলোর গ্রামে গিয়ে পানির ব্যবহারের ওপর নজর রাখেন।

তিনি বলেন, গোটা উত্তর প্রদেশে ১১টি ডিভাইস ছড়িয়ে রয়েছে, যেগুলোর পানির স্তরে পরিবর্তনের দিকে লক্ষ্য রাখার কথা।

জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বেড়ে চলা মরুকরণের অর্থ, এই অঞ্চলে অতীতের তুলনায় পানির গুরুত্ব অনেক বেড়ে গেছে। বিশাল অ্যাকুইফারের জীবাশ্ম পানি বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে কাজে লাগাতে পারলে সেখানে মানুষ ও প্রাণীর অস্তিত্ব রক্ষা করা অনেক সহজ হবে।


আরও খবর

বন্ধের পথে ট্রাম্পের ব্যবসা

বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩




শিক্ষায় ৩০ কোটি ডলার ঋণ দিবে বিশ্বব্যাংক

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

দেশের মাধ্যমিক শিক্ষা খাতে ব্যয়ের জন্য ৩০০ মিলিয়ন অর্থাৎ ৩০ কোটি মার্কিন ডলার ঋণ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। কোভিড অতিমারিতে ক্ষতি পুষিয়ে নিতে, সশরীরে ও অনলাইন পাঠদানের মিশ্র পদ্ধতির প্রাপ্যতা নিশ্চিতে, শিখনফলের মানোন্নয়ন ও শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার কমিয়ে আনতে এ অর্থ ব্যয় করতে পারবে বাংলাদেশ সরকার।

বিশ্বব্যাংকের নির্বাহী পরিচালকদের বোর্ড ওয়াশিংটনের সময় শুক্রবার বাংলাদেশের জন্য এ অর্থের অনুমোদন দেয়। লার্নিং এক্সিলারেশন ইন সেকেন্ডারি এডুকেশন (এলএআইএসই) প্রকল্পের আওতায় ২০২৪ সালে এ অর্থ ব্যয় করবে বাংলাদেশ।

বিশ্বব্যাংকের বাংলাদেশ ও ভুটান কার্যালয়ের প্রধান আবদোলায়ে সেক বলেছেন, নিম্ন মাধ্যমিক শিক্ষা ক্ষেত্রে লিঙ্গসমতা আনয়নে উন্নয়নশীল দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ বিগত বছরগুলোতে ব্যাপক অগ্রগতি অর্জন করেছে। কিন্তু কোভিডকালে দীর্ঘ মেয়াদে স্কুল বন্ধ থাকায় অত্যন্ত নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। দরিদ্র পরিবারের মেয়ে-শিশুদের বিরাট অংশ স্কুল ছেড়েই দিয়েছে। বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশের শিক্ষা খাতের ক্ষতি পুষিয়ে নিতে সবসময় পাশে থাকবে।

স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত বাংলাদেশকে অনুদান হিসেবে, সুদবিহীন ও স্বল্প শর্তে বিভিন্ন সময়ে প্রায় ৪০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দিয়েছে বিশ্বব্যাংক। অন্যতম উন্নয়ন সহযোগী প্রতিষ্ঠানটির সঙ্গে এখনো বাংলাদেশের ৫৬টি প্রকল্প চালু রয়েছে, যার অর্থের পরিমাণ ১৬ দশমিক ০৭ বিলিয়ন ডলার।


আরও খবর