Logo
শিরোনাম
উত্তরায় মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল অ্যালামনাই এসোসিয়েশন এর ইফতার মাহফিল নওগাঁয় গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগে স্বামী, শাশুড়ী ও দেবরকে আটক করেছে র‌্যাব নওগাঁয় হত্যার দায়ে যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ধামরাইয়ে অগ্নিকাণ্ডে এক পরিবারের ৪ জন অগ্নিদগ্ধ নড়িয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত জের ধরে ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ ভেনিস বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রামগড়ে বিজিবি'র উদ্যোগে ইফতার ও খাদ্য সামগ্রী বিতরণ নওগাঁয় মাটি ব্যবসায়ীদের নতুন কৌশল, রাতের আধারে কাটছে মাটি মাদক সেবনরত অবস্থায় ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী গ্রেফতার মাভাবিপ্রবিতে দোল পূর্ণিমা উদযাপিত

যেভাবে কানের যত্ন নেবেন বর্ষা মৌসুমে

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

বর্ষাকালে কানের বিশেষ যত্ন নিতে হয়। যখন তখন বৃষ্টিতে ভিজে কানের ভেতর পানি ঢুকে যেতে পারে। এ থেকে কানে ব্যথা ও পর্দা ফাটার ঘটনাও ঘটতে পারে। বর্ষাকালে কানের রোগ ও যত্ন সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন নাক, কান ও গলারোগ বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক জাহীর আল-আমিন। 

কানে ছত্রাক সংক্রমণকে চিকিৎসার পরিভাষায় অটোমাইকোসিস বলে। ফাঙ্গাস ছাড়াও কানে অন্যান্য সংক্রমণের কারণগুলো হলো ঠান্ডা লাগা এবং অ্যালার্জি।

স্ট্রেপটোকক্কাস নিউমোনি এবং হিমোফিলাস ইনফ্লুয়েঞ্জার মতো ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণের কারণেও কানে নানাবিধ সমস্যা দেখা দিতে পারে। ব্যাকটেরিয়াজনিত সংক্রমণ সারা বছরই ঘটলেও বর্ষাকালে এ ধরনের সংক্রমণের মাত্রা বেড়ে যায়। এ ছাড়া কানের ময়লা বা ওয়াক্স সঠিকভাবে বের হতে না পারলেও তা ছত্রাক সংক্রমণে ইন্ধন জোগায়। 

পাশাপাশি, কান বন্ধ, কানে অস্বস্তি, কান ফুলে যাওয়া, হালকা চুলকানি, কানে ব্যথা, শ্রবণক্ষমতা কমে যাওয়া, কান থেকে তরল নিঃসৃত হওয়া, কানে তীব্র ব্যথা হওয়া ইত্যাদি কানে সংক্রমণের উপসর্গ। এমনকি জ্বরও হতে পারে সংক্রমণের লক্ষণ।

বর্ষাকালে কানের যত্ন হিসাবে গোসলের পর শুকনো কাপড় দিয়ে কান মুছে নিন। কানের ওয়াক্স এমনিই বের হয়ে আসে। আলাদা করে কটনবাড ব্যবহারের প্রয়োজন নেই। কোনো কিছু দিয়ে খোঁচাখুঁচিও করতে হয় না। বরং এসব করতে গিয়ে হিতে বিপরীত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। কানে ক্ষত তৈরি হতে পারে। সেখান থেকে হতে পারে সংক্রমণ। আর কানে ওয়াক্স জমে পাথর হয়ে গেলে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। সেক্ষেত্রে তিনি কানে দেওয়ার জন্য ড্রপ দেবেন। সেই ড্রপ কয়েকদিন ব্যবহারে কানের ওয়াক্স নরম হয়ে যায়।

এরপর ইএনটি চিকিৎসক সহজেই সেই ওয়াক্স বের করে দেন। খুব বেশি ঠান্ডা জিনিস খাবেন না। বর্ষাকালে ঠান্ডা খাবার থেকে গলায় সংক্রমণ ও সেখান থেকে কানে সংক্রমণ হওয়া নতুন কিছু নয়।


আরও খবর

বালুচরে শীতের পাঞ্জাবি-কটি

বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23




অভিযান বন্ধে দস্যুদের চাপের মুখে নাবিকরা

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ |

Image

কয়লা নিয়ে দুবাই যাওয়ার পথে গত ১২ মার্চ দুপুরে ভারত মহাসাগরে সোমালিয়ান জলদস্যুদের কবলে পড়ে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ। জাহাজটি জিম্মি হওয়ার পর থেকে দস্যুদের সঙ্গে এখনও যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এ অবস্থায় জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে। এমন খবরে অভিযান বন্ধ করতে নাবিকদের ওপর চাপ দিচ্ছে দস্যুরা।

বিষয়টি নিশ্চিত করে মঙ্গলবার সন্ধ্যায় দেশের সিনিয়র নাবিক ক্যাপ্টেন আতিক ইউএ খান জানান, গত দুদিন আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী জিম্মি হওয়া জাহাজটিকে চাপের মুখে রেখেছে। অন্যদিকে দস্যুরাও অভিযান বন্ধ করতে নাবিকদের ওপর চাপ দিচ্ছে। দস্যুরা নৌবাহিনীর উদ্দেশে বলেছে, বাড়াবাড়ি করলে জাহাজ তীরে তুলে দেবে।

এদিকে, জিম্মি হওয়া জাহাজের মালিকপক্ষ ও সরকার নাবিকদের নিরাপত্তাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। তারা শান্তিপূর্ণ উপায়ে কোনো ক্ষতি ছাড়াই নাবিক ও জাহাজটি উদ্ধারের চেষ্টা করছে।

জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএমর মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, আমরা কোনো ধরনের সামরিক অভিযানকে সমর্থন করছি না। তাছাড়া রাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও সুস্পষ্ট বার্তা হচ্ছে সহিংস অভিযান পরিচালনা করা যাবে না।

তিনি বলেন, নাবিকদের সুস্থভাবে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। ইতোমধ্যে মধ্যস্থতার জন্য বিভিন্ন মাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তবে এখন পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত সাড়া পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, ২০১১ সালের দিকে সব থেকে বেশি সক্রিয় হয়ে উঠেছিল সোমালিয়ার দস্যুরা। দশ বছর চুপচাপ থাকার পর গত নভেম্বর থেকে ফের সক্রিয় হয়ে ওঠে তারা। তাদের কারণে বৈশ্বিক অর্থনীতির প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার ক্ষতি হয়েছে। মুক্তিপণ হিসেবে শত শত মিলিয়ন ডলার হাতিয়ে নিয়েছে দস্যুরা।


আরও খবর



নওগাঁয় এক নারী এনজিও কর্মকর্তার মৃতদেহ উদ্ধার

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় এক নারী এনজিও কর্মকর্তার মৃতদেহ উদ্ধার করেছে থানা পুলিশ। বৃহস্পতিবার ২১ শে মার্চ দিনগত সন্ধারাতে নওগাঁ শহরের রজাকপুর মধ্যপাড়া এলাকার জৈনক লিয়াকত আলীর বাসা সাবিনা ইয়াসমিন (৩৯) নামে নারী এনজিও কর্মকর্তার মৃতদেহ উদ্ধার করেন নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশ। সাবিনা ইয়াসমিন (সম্পতি গ্রাহকদের রাখা আমানতের কয়েক কোটি টাকা নিয়ে উধাও হওয়া) সুরমা মাল্টিপারপাস কো- অপারটিভ সোসাইটি লিঃ নামে এনজিও এর নওগাঁ জেলা প্রধান কার্যালয় এর সহকারী হিসাব রক্ষক হিসেবে কর্মরত ছিলেন বলে প্রাথমিক ভাবে জানাগেছে। নিহত সাবিনা ইয়াসমিন নওগাঁর মান্দা উপজেলার কসব ইউনিয়ন এর চকবালু এলাকার মৃত সৈয়দ পিয়াদার এর মেয়ে ও একই উপজেলার জোঁত-বাজার নুরুল্যাবাদ এলাকার প্রবাসী জৈনক হেলাল উদ্দীন এর স্ত্রী এমন পরিচয় নিশ্চিত করেছেন নিহতের দুলাভাই হোসেন আলী। স্থানিয় সুত্র জানায়, সুরমা মাল্টিপারপাস কো- অপারটিভ সোসাইটি লিঃ নামে একটি এনজিও বেশ কিছুদিন আগে গ্রাহকদের রাখা আমানতের কয়েক কোটি টাকা নিয়ে উধাও হয়ে যায়। এরপর থেকে ঐ এনজিও এর সকল শাখার কার্যক্রম হঠাৎ করেই বন্ধ হয়ে যায়। যে-সকল কর্মকর্তা কর্মচারী সুরমা মাল্টিপারপাস কো- অপারটিভ সোসাইটি লিঃ নামক এনজিও টিতে কর্মরত ছিলেন তারা পড়ে যায় বিপদে। নিহত সাবিনাও চাকুরী করার সুবাদে এলাকার পরিচিত জনদের কাছ থেকে টাকা আমানত হিসেবে জমা রাখে এই এনজিওতে। হঠাৎ উধাও হয়ে যাওয়ার পর থেকে সেও বিপদে পড়ে। আমানতকারীর চাপ সহ্য করতে না পেরে সে আত্মহত্যা করে থাকতে পারে বলে অনেকে ধারণা করছেন। বাড়ির মালিক লিয়াকত আলী বলেন, সাবিনা গত বছর এর মার্চ মাসে তার বাসায় ভাড়াটিয়া হিসেবে বাসায় ওঠেন। তার স্বামী দেশের বাহিরে থাকেন এবং তার কর্মরত অফিস সংলগ্ন বাসা হওয়ার কারনে সে দু' তালার একটি ফ্লাট ভাড়া নিয়ে একা বসবাস থাকতেন।

এব্যাপারে নওগাঁ সদর মডেল থানার ওসি (তদন্ত) আঃ গফুর জানান, স্থানিয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌছে ঘটনাস্থলে প্রাথমিক সুরতহাল রিপোর্ট অন্তে ময়না তদন্তের জন্য মৃতদেহটি উদ্ধার পূর্বক নওগাঁ সদর হাসপাতাল মর্গে প্রেরন করা হয়েছে।

ময়না তদন্তের রির্পোট হাতে পাওয়ার পরই মৃত্যুর সঠিক কারন জানাযাবে। তবে প্রাথমিক ভাবে ধারণা করা হচ্ছে সে আত্মহত্যা করেছে তারপর মৃত্যুর সঠিক কারন জানতে ময়না তদন্তের রিপোর্ট আসা পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। এব্যাপারে আইনানুগ পদক্ষেপ পক্রিয়াধীন বলেও জানিয়েছেন তিনি।


আরও খবর



ঢাকায় হর্ণ নিষিদ্ধ এলাকায় শব্দ দূষণ সবচেয়ে বেশি

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

দূষণ মানুষের স্নায়ুগুলো ধবংস করে দেয়। ক্রমাগত শব্দ দূষণের ফলে কানের টিস্যুগুলো আস্তে আস্তে বিকল হয়ে পড়ে। তখন মানুষ আর স্বাভাবিক শব্দ কানে শুনতে পায় না। বাংলাদেশে রাজধানী ঢাকা এবং বন্দরনগরী চট্রগ্রামসহ বিভিন্ন নগর-মহানগরে এমনকি কোনো কোনো গ্রামীণ জনপদেও শব্দদূষণের মাত্রা ছাড়িয়ে গেছে। শব্দদূষণের কুফল বিষয়ে জনসচেতনতার অভাব এবং শব্দদূষণ প্রতিরোধে যথাযথ প্রশাসনিক নজরদারী ও পদক্ষেপের ঘাটতির কারণেই এমনটি হচ্ছে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, ৬০ ডেসিবল শব্দে মানুষের সাময়িক শ্রবণশক্তি নষ্ট ও ১০০ ডেসিবল শব্দে চিরতরে শ্রবণশক্তি হারাতে পারে। সেখানে ঢাকার প্রায় এলাকায়ই শব্দ দূষণের সর্বোচ্চ মাত্রা ১০০ পার করছে বলে জরিপে দেখা গেছে। যা চরম স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে ফেলছে নগরবাসীকে।

সংবাদ সম্মেলন থেকে করণীয়গুলো তুলে ধরা হয়, শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে জনগণের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধি করা; জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গণমাধ্যমে ব্যাপক প্রচারণা চালানো; উচ্চ শব্দসৃষ্টিকারী হর্ন ব্যবহার থেকে বিরত থাকা; উচ্চ শব্দের হর্ণ আমদানী বন্ধ করা; নীরব এলাকায় হর্ণ না বাজানো ও অন্যান্য এলাকায় অপ্রয়োজনে হর্ণ না বাজানোর জন্য মোটরযান ড্রাইভারদের উদ্বুদ্ধ করা; যানবাহন নিয়মিত মেরামত করা; লাউড স্পীকারের ব্যবহারে সচেতন হওয়া; অডিও ক্যাসেটের দোকানে উচ্চ শব্দে গান বাজানো নিয়ন্ত্রণ করা; কলকারখানায় শব্দ দূষণ নিয়ন্ত্রণে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করা; পরিবেশ অধিদপ্তর, স্থানীয় সরকার, নগর উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ এবং আইন প্রয়োগকারী সংস্থার উপর ন্যস্ত আইনসিদ্ধ দায়িত্ব ও কর্তব্য আন্তরিকতা, সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করা এবং বিদ্যমান আইন কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করা; মোবাইল কোর্ট পরিচালনা; সর্বোপরি জনগণসহ সংগশ্লিষ্ট সকলের সরকারী বিধিবিধান মেনে চলা।


আরও খবর



হাসপাতাল গুলোতে পরিদর্শন অব্যাহত রাখা হবে..স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন সারা বছর সরকারী-বেসরকারী ক্লিনিক ও হাসপাতাল গুলোতে পরিদর্শন অব্যাহত রাখা হবে। কোন রকম গরমিল পাওয়া গেলে বন্ধ করে দেয়া হবে। তবে সব হাসপাতাল বন্ধ করে দেওয়ার পক্ষে না। রবিবার দুপুরে নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলায় ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও কৃষিজীবীদের মাঝে স্বাস্থ্যসেবা প্রদান, স্বাস্থ্য সচেতনতা ও মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

এসময় তিনি আরও বলেন, আমি একজন সাধারণ মানুষ। মন্ত্রী হবো এটা কোনো দিন ভাবিনি। একটা ফোন আমার ভাগ্য বদলে দিয়েছে। দায়িত্ব বাড়িয়ে দিয়েছে। সে দায়িত্ব থেকে সরকারী হাসপাতালে কিছু অসঙ্গতি রয়েছে সেগুলো সমাধান করা হবে। ইম্প্রেশন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান (ভারপ্রাপ্ত) কাজী শাহেদুল হালীমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন, স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী রোকেয়া সুলতানা, পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী শহীদুজ্জামান সরকার, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডাঃ আবুল বাশার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, নওগাঁ জেলা প্রশাসক মোঃ গোলাম মওলা, পুলিশ সুপার মুহাম্মদ রাশিদুল হক, ভারপ্রাপ্ত সিভিল সার্জন ডা. মুনীর আলী আকন্দ সহ স্বাস্থ্য বিভাগের কর্মকর্তা, স্থানীয় প্রশাসনের কর্মকর্তা। পরে তিনি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী ও কৃষিজীবীদের ঐতিহ্যগত সাংস্কৃতিক পরিবেশন উপভোগ করেন এবং স্বাস্থ্য সমাবেশে অংশ নেয়।


আরও খবর



রিশাদ তাণ্ডবে সিরিজ জিতল টাইগাররা

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ |

Image

ঘরের মাঠে তিন ম্যাচ ওয়ানডে সিরিজের শেষটিতে সফরকারী শ্রীলঙ্কাকে ৪ উইকেটে হারিয়ে সিরিজ জিতলো বাংলাদেশ। লঙ্কানদের হারানোর দিনে দলের চাপের মুখে ঝড়ো ব্যাটিং করেন রিশাদ হোসেন। ১৮ বলে ৪৮ রান করে দলকে সিরিজ জিতিয়ে মাঠ ছাড়েন রিশাদ।

সোমবার (১৮ মার্চ) জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে শ্রীলঙ্কার ২৩৬ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ৪ উইকেট ও ৫৮ বল হাতে রেখেই জয়ের বন্দরে পৌঁছে যায় বাংলাদেশ। এতে তিন ম্যাচের সিরিজ ১-২ ব্যবধানে জিতে নিল স্বাগতিকরা।

২৩৬ রান তাড়ায় আহত সৌম্য সরকারের বদলি কনকাশন সাব হিসেবে ব্যাটিং করতে নামেন তানজিদ হাসান তামিম। এনামুল হক বিজয়ের সঙ্গে ৫০ বলে ৫০ রানের জুটি ছিল তার। ২২ বলে ১২ রান করে ড্রাইভ করতে গিয়ে এক্সট্রা কাভারে আভিশকা ফার্নান্দোর হাতে ক্যাচ দেন বিজয়। লাহিরু কুমারার বলে আউট হয়ে যান তিনি।

পরের ওভারে এসে নাজমুল হোসেন শান্তকে ফেরান কুমারা। তার বলে উইকেটে পেছনে ক্যাচ দেন ৫ বলে ১ রান করা এই ব্যাটার। পরে কুমারাই নেন তাওহীদ হৃদয় ও মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের উইকেট। ২৫ রানের ব্যবধানে তিন উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে যায় বাংলাদেশ। ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় ফিফটি ছোঁয়া তানজিদ খেলেন ৮১ বলে ৯ চার ও ৪ ছক্কায় ৮৪ রানের ইনিংস।

সেখান থেকে দলকে টেনে তোলার চেষ্টা করেন মেহেদী হাসান মিরাজ ও মুশফিকুর রহিম। কিন্তু মিরাজকে ফিরিয়ে হাসারাঙ্গা চাপ বাড়ান বাংলাদেশের ওপর। ৬২ বলে ৪৮ রানের জুটি ছিল তাদের। মিরাজ ফেরার পর উইকেটে আসেন রিশাদ।

উইকেটে এসে প্রথম বলেই হাসারাঙ্গাকে ছক্কা হাঁকান রিশাদ। ওই ওভারের বাকি চার বলে আরও একটি চার ও ছক্কা। হাসারাঙ্গা আবার ৪০তম ওভার করতে আসেন। ওই ওভারে ২৪ রান নেন রিশাদ। এতে দলের জয়ও তখন অনেকটাই নিশ্চিত হয়ে যায়। পরের ওভারের দ্বিতীয় বলে থিকসানাকে চার মেরে দলের জয় নিশ্চিত করেন মুশফিক।

২৫ বলে তার সঙ্গে রিশাদের জুটি ছিল ৫৯ রানের। ১৮ বলে ৫ চার ও ৪ ছক্কায় ৪৮ রান করেন রিশাদ। ৩৬ বলে ৩৭ রান করে অপরাজিত থাকেন মুশফিক।

এ জয়ে সিরিজটিও নিজেদের করে নিল বাংলাদেশ। প্রথম ওয়ানডে বাংলাদেশ জেতার পর দ্বিতীয়টিতে জিতেছিল সফরকারীরা।

এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ৫০ ওভারে ২৩৫ রানে অলআউট হয় শ্রীলঙ্কা। জেনিথ লিয়ানাগে একাই খেলেন। দুর্দান্ত সেঞ্চুরি করে অপরাজিত থাকেন এই মিডল অর্ডার। ১০১ রান করেন তিনি। এ ছাড়া ৩৭ রান করেন চারিথ আশালঙ্কা ও ২৯ রান করেন কুশল মেন্ডিস।


আরও খবর