Logo
শিরোনাম

বঙ্গবাজারে চলছে উচ্ছেদ অভিযান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

রাজধানীর বঙ্গবাজারে বহুতল নতুন ভবন নির্মাণের জন্য দ্বিতীয় দিনের মতো উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনা করছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন। আজ মঙ্গলবার সকাল ৯টা থেকেই এ কার্যক্রম শুরু করে সিটি করপোরেশন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, বঙ্গবাজারের সামনের অংশে একটি ভেকু দিয়ে বাঁশের কাঠামো সরিয়ে ভেঙে গুড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে। সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত থেকে বিষয়টি দেখভালের দায়িত্ব পালন করেছেন। এ সময় বেশ কয়েকজন ব্যবসায়ীকে সেখানে উপস্থিত থেকে মোবাইলে উচ্ছেদের দৃশ্য ধারণ করতে দেখা যায়। তবে বিষয়টি নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি কেউ।

এর আগে, রবিবার দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে বঙ্গবাজারের অবৈধ অস্থায়ী দোকানগুলো ভেঙে দেওয়ার কার্যক্রম শুরু হয়। সংস্থাটির সম্পত্তি বিভাগের উদ্যোগে এ কার্যক্রম পরিচালনা করা হচ্ছে।


আরও খবর



পুরান ঢাকার ঐতিহ্যবাহী ঘুড়ি উৎসব

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ০৫ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

বাংলাদেশের প্রাচীন উৎসবগুলোর মধ্যে পুরান ঢাকার সাকরাইন উৎসব অন্যতম। যদিও এটা সমগ্র বাংলাদেশব্যাপী পালিত হয় না। কিন্তু এটি খুব জনপ্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ণ বাংলাদেশি সংস্কৃতি। এটাকে ঐক্য এবং বন্ধুত্বের প্রতীক হিসেবে দেখা হয়। বর্তমানে এ উৎসবে লেগেছে আধুনিকতার ছোঁয়া। অর্থাৎ আজ সন্ধ্যার পর থেকেই শুরু হয়ে যায় আতশবাজি ও ফানুস উড়ানো।

প্রতি বছর ১৪ জানুয়ারি নানা আয়োজনে পালন হয় সাকরাইন ঘুড়ি উৎসব। সাকরাইন শব্দটি সংস্কৃত শব্দ সংক্রাণ থেকে এসেছে। যার আভিধানিক অর্থ হলো বিশেষ মুহূর্ত। অর্থাৎ বিশেষ মুহূর্তকে সামনে রেখে যে উৎসব পালিত হয় তাকেই বলা হয় সাকরাইন। মকর সংক্রান্তি বা পৌষ মাসের শেষ দিন হিন্দু জমিদারেরা তাদের জমিদারিতে ব্রাহ্মণ ও প্রজাদের আতিথেয়তা দেন। উন্মুক্ত মাঠে ভোজ উৎসব হয়। বিতরণ করা হয় চাল, গুড়, তেলের তৈরি পিঠা ও ডাবের পানি। এটি বাস্তু পূজা নামে পরিচিত। এ উপলক্ষে বিক্রমপুরে কুস্তি, লম্বদান ইত্যাদি প্রতিযোগিতা হয়ে থাকে। এই হলো সংক্রান্তির ধর্মীয় দিক।

যুগের পরিক্রমায় সাকরাইন একটি নিজস্ব উৎসব যা ঢাকার জনপ্রিয় ও দীর্ঘ সাংস্কৃতিক চর্চার ফল। সারাদিন ঘুড়ি উড়ানো, বাড়ি ঘর ছাদে জমকালো আলোকসজ্জা, আগুন নিয় খেলা, সন্ধ্যায় বর্ণিল আতশবাজি ও ফানুশে ছেয়ে যায় পুরান ঢাকার আকাশ। ছোট বড় সবার অংশগ্রহণে মুখরিত হয় প্রতিটি বাড়ির ছাদ। বেলা বাড়ার সাথে সাথে বাড়ে আকাশে ঘুড়ির সংখ্যা ও উৎসবের মুখরতা। সাকরাইন উপলক্ষে আয়োজন করা হয় পুরান ঢাকার নানা ধরনের ঐতিহ্যবাহী খাবারের।

সরজমিনে গিয়ে দেখা যায়, পুরান ঢাকার শাঁখারিবাজার, লক্ষ্ণীবাজার, নয়াবাজার, তাঁতীবাজার, গেন্ডারিয়া ও সূত্রাপুর এলাকায় ঘুড়ি, নাটাই ও মাঞ্জা দেওয়া সুতা বেচাকেনার ধুম পড়েছে। সন্ধ্যা নামলেই সাকরাইন। শাঁখারীবাজারের দোকানগুলোতে আকার ও মান ভেদে নানা ধরনের ঘুড়ি দেখা যায়। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য ভোয়াদার, চক্ষুদার, দাবাদার, রুমালদার, চিলদার, রকেট, স্টার, টেক্কা, শিংদ্বার, রংধনু, গুরুদার, পান, লাভসহ রয়েছে অসংখ্য ঘুড়ি। আকারভেদে একেকটা ঘুড়ির দাম ১০ টাকা থেকে শুরু করে ৩০০ টাকা পর্যন্ত।আবার নাটাইয়ের পসরাযুক্ত ঘুড়ির দাম ১০০ টাকা থেকে ৭০০ টাকা এবং সুতার দাম হাঁকানো হচ্ছে মান ভেদে ৮০ টাকা থেকে তিন হাজার টাকা পর্যন্ত।

পুরান ঢাকার বাসিন্দা রাজু হাওলাদার প্রতিদিনের সংবাদকে বলেন, সাকরাইনের মূল আনন্দ হলো ঘুড়ি ওড়ানো। ছাদে উঠে আমরা ঘুড়ি উড়াই। অন্যের ঘুড়ি কেটে দেওয়ার মধ্যেই আসল মজা। তাই এবার ১০টি ঘুড়ি ৩০০ টাকা দিয়ে কিনেছি। এই দেখা মিলে নানা রকম রঙিন ঘুড়ি, সুতা ও নানা রকমের নাটাই। এছাড়া সাকরাইন উৎসব ঘিরে সন্ধ্যার পর পুরান ঢাকার অলি-গলিতে এবং অনেক ভবনের ছাদে দেখা চলে ডিজে পার্টি।

পুরান ঢাকার বাসিন্দা উৎসব বড়ুয়া প্রতিদিনের সংবাদকে বলেন, আমার জন্ম থেকে বেড়ে ওঠা ঢাকায়। সাকরাইন উপলক্ষে নানা রকমের পিঠাপুলি ও বিভিন্ন স্বাদের খাবার রান্না করা হয় বাড়িতে বাড়িতে। সারা দেশে এই সংস্কৃতি হারিয়ে যেতে থাকলেও সাকরাইন উপলক্ষে কিছুটা ধরে রেখেছেন পুরান ঢাকার বাসিন্দারা। আগে ডিজে পার্টি না থাকলে ইদানীং ছেলেরা সাকরাইন উপলক্ষে ভবনের ছাদে ডিজে পার্টির আয়োজন করে। কিছু বলতে পারি না। যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে থাকতে হয়।

কলতাবাজারের বাসিন্দা আছমা বেগম প্রতিদিনের সংবাদকে বলেন, সাকরাইনের রাতে ছাদে গান-বাজনা চলে, আর ঘরে ঘরে ভালোমন্দ রান্না করা হয়। আসলে ছোট থেকে দেখে আসছি বলে এখন আর এই রান্নাবান্নার কাজটা বাদ দিতে পারি না। পরিবারের সবাইকে নিয়ে আনন্দ করি।


আরও খবর



ভারতে বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ জানুয়ারী 20২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

ভারতের ব্যাঙ্গালুরুতে এক বাংলাদেশি নারীকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। শুক্রবার (২৫ জানুয়ারি) সকালে রামমূর্তি নগরের কেলকেরে লেকের কাছে ২৮ বছর ওই বয়সী বাংলাদেশি নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে ভারতীয় পুলিশ। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের।

পুলিশ জানিয়েছে, ওই নারী একটি অ্যাপার্টমেন্টে গৃহপরিচারিকার কাজ করতেন এবং গত বৃহস্পতিবার বাড়ি ফেরার পথে এই ঘটনা ঘটে। শুক্রবার সকালে স্থানীয় বাসিন্দারা নির্জন এলাকায় তার মরদেহ আবিষ্কার করে এবং সঙ্গে সঙ্গে পুলিশকে খবর দেয়।

পুলিশ আরও জানিয়েছে, নিহত নারী একজন বিবাহিত ছিলেন এবং তার স্বামী ব্রুহাত বেঙ্গালুরু মহানগর পালিকার পরিচ্ছন্নতা কর্মী হিসেবে কাজ করেন। তারা তিন সন্তানসহ শহরে বসবাস করতেন।

এক পুলিশ কর্মকর্তা হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেছেন, ধর্ষণের পর হত্যার শিকার ওই নারী বাংলাদেশি নাগরিক এবং গত ছয় বছর ধরে এখানে বসবাস করছিলেন। তার স্বামীর বৈধ পাসপোর্ট রয়েছে এবং তিনি চিকিৎসা ভিসায় ভারতে প্রবেশ করেছিলেন। বৃহস্পতিবার ওই নারী তার সহকর্মীকে জানিয়েছিলেন যে তার কিছু ব্যক্তিগত কাজ আছে এবং তার দেরি হতে পারে। তাই সহকর্মীকে আগে চলে যেতে বলেন। তবে রাতে বাড়ি না ফেরায় তার স্বামী রামমূর্তি নগর থানায় নিখোঁজ ডায়েরি করেন।

ওই কর্মকর্তা বলেন, প্রাথমিকভাবে মনে হচ্ছে, তিনি পরিচিত কারও সঙ্গে দেখা করতে সেখানে গিয়েছিলেন। শুক্রবার সকালে মাথায় বড় পাথরের আঘাতসহ তার মরদেহ পাওয়া যায়। সম্ভবত কোনো তর্ক-বিতর্কের পর তাকে হত্যা করা হয়েছে। আমরা বিএনএস ধারা ৬৩ (ধর্ষণ) এবং ১০৩ (হত্যা)-এর অধীনে মামলা দায়ের করেছি এবং ময়নাতদন্তের রিপোর্টের অপেক্ষায় আছি।

এদিকে ঘটনার খবর পাওয়ার পর পূর্ব বিভাগের ডেপুটি কমিশনার অব পুলিশ (ডিসিপি) দেবরাজ ফরেনসিক বিশেষজ্ঞ ও ডগ স্কোয়াড নিয়ে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি বলেন, শুক্রবার সকালে ১১২ নম্বরে কল পেয়ে আমরা একটি পরিত্যক্ত স্থানে এক নারীর মরদেহ পাওয়ার তথ্য পাই। প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, তাকে ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে। এটি একটি নৃশংস অপরাধ। এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু হয়েছে।


আরও খবর



জীবনের শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত আশেকদের কথা ভেবেছেন সৈয়দ মইনুদ্দীন (কঃ)

প্রকাশিত:শনিবার ০১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

হযরত সৈয়দ  মইনুদ্দীন আহমদ আল হাসানী এমনই এক মহান অলিয়ে কামেল ছিলেন, যিনি বিশ্বজুড়ে লক্ষ লক্ষ মানুষকে অন্ধকার পথ থেকে আল্লাহ্ ও রাসুলের (সাঃ) পথে এনেছেন। হাজার হাজার বিধর্মীরা তার পবিত্র হাতে হাত রেখে শান্তির ধর্ম ইসলাম গ্রহন করেছেন। 

ফুলের মধু আহরনে মৌমাছিরা যেমন পাগলপারা হয়ে যায়। বাবা মইনুদ্দীন নামটাও ঠিক তেমনই। চৌম্বকের দুই বিপরীত মেরুর যেমন আকর্ষণ, বাবা মইনুদ্দীন এবং তার আশেকদেরও তেমন। 

২০১১ সালের ১৭ই আগস্ট হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ আল হাসানী (রঃ) মহামহিম স্রষ্টার ডাকে সাড়া দেন৷ তার এ ওফাত সম্পর্কেও তার অজানা কিছুই ছিল না। 

প্রায় ২/৩ বছর আগে থেকেই তিনি যেখানেই সফরে যেতেন, দরবারের মাহ্ফিলগুলোতে তিনি সকলকে বলতেন এটাই তার শেষ সফর এবং স্বীয় স্থলাভিসিক্ত স্নেহধন্য শাহ্জাদা হযরত সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ আল হাসানী (মাঃজিঃআঃ) এর হাত মুবারক উঠিয়ে সকলের মাঝে পরিচয় করিয়ে দিতেন। 

তিনি জানতেন তার জানাযা শরীফে এত মানুষের সমাগম হবে যে, তা সামলানো অত্যন্ত কঠিন হবে। আশেকদের যেন অংশগ্রহণে কষ্ট না হয়, সে জন্য তিনি তার স্থলাভিষিক্ত শাহ্জাদাকে অসিয়ত করেন, পৃথকভাবে ৩ টি প্রধান স্থানে জানাযাহ্ শরীফ আয়োজনের জন্য। 

তিনি বলেন, ঢাকাতে মিরপুর-১ হযরত শাহ্ আলী বাগদাদী (রঃ) এর মাযার শরীফ প্রাঙ্গনে, আমার প্রিয় খলিফা মাওলানা নুরুল ইসলাম জামালপুরী (রঃ) এর ইমামতিতে  ১ম জানাযা, চট্টগ্রাম শহরের জাতীয় মসজিদ জামিয়াতুল ফালাহ্ ময়দানে খতিবে বাঙ্গাল মাওলানা  জালালুদ্দিন আল ক্বাদেরী (রঃ) এর নেতৃত্বে ২য় জানাযা এবং মাইজভাণ্ডার শরীফে হযরত সৈয়দ সাইফুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী (মাঃজিঃআঃ) এর ইমামতিতে সর্বশেষ ও প্রধান  নামাযে জানাযাহ্ শরীফ অনুষ্ঠিত হবে। 

হযরত সৈয়দ মইনুদ্দীন আহমদ মাইজভাণ্ডারী (রঃ) সিঙ্গাপুরের একটি হাসপাতালে ওফাত বরণের পরে, সিঙ্গাপুরে দুটি জানাযা শরীফ অনুষ্ঠিত হয়। হাজার হাজার প্রবাসী ও স্থানীয় মুসলিম এতে অংশগ্রহণ করেন। 

হযরত শাহ্জালাল (রঃ) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে হযরতের কফিন মুবারক আগমন করলে, এয়ারপোর্টে লাখো জনতার ভীড়ে এক আবেগঘন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়৷ চারদিকে তীব্র যানজটের দেখা দেয়। 

ঢাকাস্থ হযরত শাহ্ আলী (রঃ) মাজার প্রাঙ্গনে জানাযা শরীফের ব্যাপ্তি মিরপুর-১ ওভারব্রিজও অতিক্রম করে। বাংলাদেশের মাননীয় রাষ্ট্রপতি, মন্ত্রীবর্গ, সিটি মেয়র,  রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও বুদ্ধিজীবীগণ সহ লাখ লাখ জনতা এতে অংশগ্রহণ করেন। 

চট্টগ্রামের জানাযা শরীফের জানাযা, চট্টগ্রামের ইতিহাসে অন্যতম বৃহত্তম জানাযা শরীফ। স্মরণকালের দীর্ঘ এ জানাযা শরীফেও সিটি মেয়র, রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ, ওলামায়ে কেরামগণ সহ লাখ লাখ জনতা শরীক হন। 

এরপর শুক্রবার ১৯শে আগস্ট, ২০১৭, ১৯ শে রমজান বাদ জুম'আ লাখ লাখ মানুষের অংশগ্রহণে হযরতের সর্বশেষ জানাযা শরীফ অনুষ্ঠিত হয়। জামাআত এত দীর্ঘ ছিল যে, নাজিরহাট পর্যন্ত ব্যাপ্তি ছড়িয়ে পড়ে৷ দরবার শরীফের মসজিদ, বাড়ি, খানকাহ্, মঞ্জিলগুলোর ছাদেও তিল পরিমাণ জায়গা অবশিষ্ট ছিল না৷ 

সুবহান আল্লাহ্ সুবহান আল্লাহ্! সার্থক জীবন বাবা মইনুদ্দীন ক্বেবলা ক্বাবার৷ যার প্রয়াণে চোখের পানি ঝরিয়েছেন, জানাযা শরীফে শরীক হয়েছেন কোটি মানুষ৷ এর চেয়ে কারো জীবনে আর কি চাওয়া থাকতে পারে! মহান আল্লাহর জন্য যারা নিজেদেরকে উৎসর্গ করেন, মহান আল্লাহ্ও তাদেরকে এভাবেই সম্মানিত করেন। 

পবিত্র কুরআনুল কারিমে আল্লাহ্ পাক বলেন,, "সম্মান আল্লাহর জন্য, আল্লাহর রাসুলের (সাঃ) জন্য এবং মু'মিনদের জন্য"


আরও খবর

২৭শে মাঘ মইন বাবার ৮৮ তম খোজরোজ শরীফ

বৃহস্পতিবার ৩০ জানুয়ারী ২০২৫




কমছে তাপমাত্রা বাড়বে শীত

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

রাজধানী ঢাকা এবং আশপাশের অঞ্চলে কুয়াশার কারণে আজ সূর্যের দেখা পাওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। যার ফলে দিনের বেলাতেও শীতের অনুভূতি থাকবে। একইসঙ্গে আজ রাতেও শীতের অনুভূতি আগের দিনের তুলনায় কিছুটা বেশি হতে পারে।

বুধবার (৮ জানুয়ারি) সকালে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ হাফিজুর রহমান এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, আজ দেশের অধিকাংশ জায়গাতেই ঘন কুয়াশা পড়েছে। বাদ যায়নি ঢাকা। এখানেও কুয়াশার ঘনত্ব গতকালের তুলনায় অনেকটাই বেশি। দিনভর এমন অবস্থা বজায় থাকবে। দুপুরের পর স্বল্প সময়ের জন্য সূর্যের দেখা মিলতে পারে। তবে সেটি ঠান্ডার অনুভূতি কমাতে তেমন সহায়ক হবে না।

অন্যদিকে আবহাওয়া অধিদপ্তর থেকে বুধবার সকাল ৭টায় প্রকাশিত পরবর্তী ৬ ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আবহাওয়ার পূর্বাভাসেও দিনে শীতের অনুভূতি বজায় থাকবে বলে জানানো হয়েছে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও আশপাশের এলাকার আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকলেও আকাশ সাময়িকভাবে আংশিক মেঘলা থাকতে পারে। তবে ভোর থেকে হালকা ও মাঝারি ধরনের কুয়াশা পড়েছে। যার ফলে, দিনের তাপমাত্রা সামান্য কমতে পারে।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




এক ঘণ্টায় শেষ ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির গ্রুপ পর্বেই মুখোমুখি হচ্ছে চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ভারত ও পাকিস্তান। এই ম্যাচ ঘিরে সমর্থকদের উন্মাদনা ছিল তুঙ্গে। ম্যাচটি কোথায় অনুষ্ঠিত হবে, তা নিয়ে দীর্ঘদিন আলোচনা চললেও শেষ পর্যন্ত সিদ্ধান্ত হয়েছে, হাইব্রিড মডেলে ম্যাচটি হবে দুবাইয়ে।

আগামী ২৩ ফেব্রুয়ারি দুবাই আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে হবে ভারত-পাকিস্তানের মহারণ। এই হাইভোল্টেজ লড়াইয়ের টিকিট বিক্রি শুরুর মাত্র এক ঘণ্টার মধ্যেই শেষ হয়ে গেছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া জানিয়েছে, শুধু ভারত-পাকিস্তান ম্যাচই নয়, দুবাইয়ে অনুষ্ঠিতব্য বাংলাদেশ-ভারতসহ চারটি ম্যাচের সব টিকিট কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই বিক্রি হয়ে গেছে।

আইসিসির সাম্প্রতিক টুর্নামেন্টগুলোয় ভারত-পাকিস্তান ম্যাচের টিকিট মুহূর্তেই শেষ হয়ে যাওয়ার ঘটনা নতুন কিছু নয়। দুদেশের মধ্যে রাজনৈতিক টানাপোড়েনের কারণে দ্বিপাক্ষিক সিরিজ হয় না, ফলে কেবল আইসিসির ইভেন্টেই তাদের মুখোমুখি হতে দেখা যায়। এর ফলে এই ম্যাচের প্রতি আগ্রহ আরো বেড়েছে।

টিকিট বিক্রি শুরু হয় ৩ ফেব্রুয়ারি স্থানীয় সময় বিকেল ৪টায়। অনলাইন ও বুথের দুই মাধ্যমেই টিকিট পাওয়া যাচ্ছিল। তবে চাহিদার তীব্রতার কারণে অনেক সমর্থকই টিকিট পাননি।

ভারতের চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির স্কোয়াড : রোহিত শর্মা (অধিনায়ক), জাসপ্রিত বুমরাহ, রিশাভ পন্ত, শুভমান গিল, ওয়াশিংটন সুন্দর, যশস্বী জয়সওয়াল, বিরাট কোহলি, শ্রেয়াস আইয়ার, লোকেশ রাহুল, হার্দিক পান্ডিয়া, অক্ষর প্যাটেল, কুলদ্বীপ যাদব, আর্শদীপ সিং, মোহাম্মদ শামি ও রবীন্দ্র জাদেজা।

পাকিস্তানের স্কোয়াড : মোহাম্মদ রিজওয়ান (অধিনায়ক), সালমান আলী আগা (সহ-অধিনায়ক), বাবর আজম, ফখর জামান, কামরান গুলাম, সৌদ শাকিল, খুশদিল শাহ, ফাহিম আশরাফ, তৈয়ব তাহির, আবরার আহমেদ, শাহীন শাহ আফ্রিদি, নাসিম শাহ, হারিস রউফ, মোহাম্মদ হাসনাইন ও উসমান খান।


আরও খবর