Logo
শিরোনাম

ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণ' মূলহোতা আটক

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ অক্টোবর 20২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন :

নওগাঁয় 'এসএসসি' পরীক্ষার্থী এক স্কুল ছাত্রী (১৬) কে পালাক্রমে ধর্ষণ ও ধর্ষণের ভিডিও ধারণ পূর্বক সেই ভিডিও ফাঁস করার ভঁয়-ভিতি দেখিয়ে আবারো ধর্ষণের প্রস্তাব (ব্লাক মেইল) করার ঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করার মাত্র কয়েক ঘন্টা ব্যবধানে নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম ঢাকা শহরে অভিযান চালিয়ে ধর্ষণ ও ভিডিও ধারণের মূলহোতা কে গ্রেফতার পূর্বক রবিবার ২২ অক্টোবর বিকেলে নওগাঁয় এনে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে প্রেরন করেছে পুলিশ। তবে অপর আসামী পলাতক থাকায় তাকে এখন (সংবাদ সংগ্রহ পর্যন্ত) গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। সম্পতি নাক্কার জনক এধর্ষণের ঘটনাটি ঘটে নওগাঁ জেলা সদর উপজেলার হাপানিয়া ইউনিয়নে। 

ভিকটিম সহ স্থানিয়রা জানায়, ঘটনার দিন সকালে ভিকটিম স্কুল ছাত্রী (এসএসসি) পরীক্ষার্থী প্রতিদিনের মতো নিজ বাড়ি থেকে পড়ার জন্য হাপানিয়া যাওয়ার পথে হঠাৎ বৃষ্টি শুরু হলে রাস্তার ধারের একটি রাইচ মিলের গেটে আশ্রয় নেয়। এসময় ঐ ছাত্রীর সম্পর্কে প্রতিবেশি ভাই চার্জার ব্যটারী চালিত (টমটম) ইজি বাইক চালক সুজন (৩৫) ও সম্পর্কে প্রতিবেশি চাচা মনোয়ার (৩৪) তাকে হাপানিয়া পৌছে দেওয়ার নাম করে (টমটম) ইজি বাইক যোগে একটি বাড়িতে নিয়ে তাকে ভঁয়-ভিতি দেখিয়ে ইচ্ছার বিরুদ্ধে পালাক্রমে দু'জন ধর্ষণ করেন ও মোবাইল ফোনে পালাক্রমে ধর্ষণের ভিডিও ধারন পূর্বক ভিকটিম ছাত্রী (১৬) কে আবারো ভঁয় ও হুমকি দিয়ে বলেন, যদি তোর পরিবার বা কাউকে এঘটনা বলিস তাহলে ভিডিও নেটে ছেড়ে দিব, ভিডিও ছড়িয়ে পরলে তুই আর তোর স্কুল সহ কোথাও মুখ দেখাতে পারবি না। এঘটনার পর আবারো সেই ভিডিও ঐ ছাত্রী কে দেখিয়ে ব্লাক মেইল করলে (ভিকটিম) ছাত্রী পড়তে না গিয়ে ঘড়ের ভেতর ঢুকে কান্নাকাটি শুরু করেন। এসময় পরিবার ও প্রতিবেশিরা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করার এক পর্যায়ে ভিকটিম ছাত্রী ঘটনাটি প্রকাশ করেন। ঘটনা প্রকাশের পরই গ্রামের লোকজনের মাঝে ক্ষোভের চৃস্টি হলে অভিযুক্তরা বাড়ি থেকে পালিয়ে যায়। এঘটনায় ছাত্রীর বাবা বাদী হয়ে নওগাঁ সদর মডেল থানায় সুজন ও মনোয়ার এর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার পরই নওগাঁ সদর মডেল থানা পুলিশের একটি চৌকস টিম শনিবার ঢাকা শহরে অভিযান চালিয়ে মূলহোতা সুজন কে আটক করেন। তবে অপর অভিযুক্ত মনোয়ার পলাতক থাকায় তাকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।

আটককৃত সুজন হলেন, নওগাঁ সদর উপজেলার একডালা গ্রামের মোঃ ফজলুর ছেলে এবং  পলাতক থাকা অভিযুক্ত ধর্ষক মনোয়ার হলেন, ভিকটিম বাড়ির পাশ্ববর্তী মোহনপুর গ্রামের আঃ সামাদের ছেলে।

ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় মামলার সত্যতা নিশ্চিত করে নওগাঁ সদর মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ ফয়সাল বিন আহসান, ওসি (তদন্ত) আঃ গফুর এবং ওসি অপারেশান নাজমুল প্রতিবেদক কে জানান, স্কুল পড়ুয়া ছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ ও মুঠোফোনে ভিডিও ধারনের ঘটনায় ছাত্রীর বাবা থানায় মামলা করার পরই থানার চৌকস একটি পুলিশ টিম ঢাকাতে অভিযান চালিয়ে মাত্র কয়েক ঘন্টার মধ্যেই মামলার এক নাম্বার আসামী সুজন কে আটক পূর্বক নওগাঁতে আনার পর রবিবার বিকেলে বিজ্ঞ আদালতের মাধ্যমে জেল-হাজতে প্রেরন করা হয়েছে। এছাড়া মামলার অপর পলাতক আসামী মনোয়ার কে আটকের জন্য পুলিশ তৎপর রয়েছে। আসামি পলাতক রয়েছে।


আরও খবর



ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে বন্যা, চেন্নাইয়ে নিহত বেড়ে ১৭

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

ঘূর্ণিঝড় মিগজাউমের আঘাতে লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে ভারতের দক্ষিণাঞ্চল। মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) প্রবল এই ঘূর্ণিঝড়টি ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের বাপাতলা উপকূলে আঘাত হানে। এতে ভারি বৃষ্টিতে ব্যাপক বন্যা দেখা দিয়েছে দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে। এছাড়াও প্রবল এই ঝড়ের প্রভাবে তামিলনাড়ুর চেন্নাইয়ে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৭ জনে দাঁড়িয়েছে।

ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মঙ্গলবার ভারতের অন্ধ্র প্রদেশের বাপাতল উপকূলে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ভারি বৃষ্টিতে দেশটির দক্ষিণাঞ্চলে ব্যাপক বন্যা দেখা দিয়েছে। তলিয়ে গেছে তামিলনাড়ুর প্রাদেশিক রাজধানী চেন্নাই, কাঞ্চিপুরামসহ বিভিন্ন জেলা।

এছাড়াও ঘর-বাড়ির পাশাপাশি হাসপাতালে পানি ঢুকে পড়ায় দুর্ভোগে পড়েছেন হাজার হাজার মানুষ। প্রাণহানির সংখ্যাও ক্রমেই বাড়ছে। এদিকে, বৈরি আবহাওয়া উপেক্ষা করে পানিবন্দীদের উদ্ধার করছে স্থানীয় কর্তৃপক্ষ। দুর্গম এলাকাগুলোতে হেলিকপ্টারের সাহায্যে ত্রাণ সামগ্রী দিচ্ছে দেশটির সেনাবাহিনী।

অন্যদিকে, মঙ্গলবার এক বিজ্ঞপ্তিতে চেন্নাই পুলিশ জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়ের কারণে সৃষ্ট বন্যাসহ বৃষ্টিপাতজনিত নানা কারণে ভারতের চেন্নাইয়ে ১৭ জনের প্রাণহানি হয়েছে।

এছাড়াও মিগজাউমের প্রভাবে চেন্নাই এয়ারপোর্টের বহু ফ্লাইট বাতিল করা হয়। এতে বিড়ম্বনায় পড়েন প্রায় দেড় হাজার যাত্রী।

এদিকে, দুর্যোগপূর্ণ এ আবহাওয়ার কারণে চেন্নাইয়ে আইফোন উৎপাদন বন্ধ করে দিয়েছে তাইওয়ানের ম্যানুফ্যাকচারিং প্রতিষ্ঠান ফক্সকন।

 


আরও খবর

গাজায় গণহত্যা অব্যাহত

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




হামাস নির্মূলের ধারেকাছে নেই ইসরায়েল

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

দুই মাস আগে ইসরায়েলের অবৈধ বসতি লক্ষ্য করে হামলা চালায় ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস। পরে কাতারের মধ্যস্থতায় বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। এরপর পৃথিবীর বুক থেকে হামাসকে নির্মূলের করে দেওয়ার ঘোষণা দেয় ইসরায়েলি সেনাবাহিনী।

তবে যুদ্ধের ৬০ দিন পেরিয়ে গেলেও হামাস নির্মূলের ইসরায়েলি সেনারা ধারে কাছেও যেতে পারেনি বলে মঙ্গলবার এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট।

প্রতিবেদনে বলা হয়, হামাসের সামরিক শাখা আল-কাসেম ব্রিগেডসের ৩০ হাজার যোদ্ধা রয়েছে। এর মধ্যে এখন পর্যন্ত যুদ্ধে ৫ হাজার যোদ্ধা নিহত হয়েছেন।

পরিচয় গোপন রাখা ইসরায়েলি নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্যদের বরাতে ওয়াশিংটন পোস্ট আরো জানিয়েছে, হামাস এখনো গাজার উত্তরাঞ্চলে সক্রিয় রয়েছে। হামাসকে সরিয়ে দিতে গাজার উত্তরাঞ্চলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েলি বাহিনী। এখন ছোট্ট এ উপত্যকার দক্ষিণ দিকে আগ্রাসন চালাচ্ছে তারা।

প্রতিবেদনে আরো বলা হয়, গাজার বেশিরভাগ অঞ্চলকে বিমান হামলা চালিয়ে ধসিয়ে দেওয়া হয়েছে। কিন্তু ইসরায়েলের স্থল সেনারা এখনো হামাসের শক্তিশালী কয়েকটি ঘাঁটিতে প্রবেশ করতে পারেনি।

হামাসকে নির্মূল করতে না পারলেও গাজার সাধারণ মানুষের ওপর ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে ইসরায়েল। যুদ্ধ শুরুর পর এখন পর্যন্ত গাজায় ১৬ হাজারের বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে ৫ হাজার শিশু। যারা নিহত হয়েছেন তাদের ৭০ শতাংশই হলেন নারী ও শিশু।


আরও খবর

গাজায় গণহত্যা অব্যাহত

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




একদিনে ১৮০ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করল ইসরায়েল

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভঙ্গের অভিযোগ তুলে গাজায় হামাসের বিরুদ্ধে আবার যুদ্ধ শুরু করেছে ইসরায়েল। যুদ্ধবিরতি শেষ হতে না হতেই দখলদার ইসরায়েলের বিমান হামলায় ১৮০ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।

 ১ ডিসেম্বর থেকে শুরু হওয়া হামলায় আহত হয়েছেন এক হাজারের মতো বেসামরিক মানুষ। খবর রয়টার্সের।

কর্তৃপক্ষ জানায়, যুদ্ধবিরতি শেষ হওয়ার পর এখন পর্যন্ত দুই শতাধিক লক্ষ্যবস্তুতে বিমান হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। শুক্রবার ভোর থেকেই দক্ষিণ গাজার খান ইউনিসের পূর্বাঞ্চলে অনবরত বোমাবর্ষণ শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী। আকাশ ধোঁয়ায় ছেয়ে যায়।

খান ইউনিস ও রাফা শহরসহ গাজার উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চল লক্ষ্য করে চলছে হামলা। পাশাপাশি দক্ষিণ গাজার কয়েকটি অঞ্চলে লিফলেট ফেলে ফিলিস্তিনিদের এলাকা ছাড়তে বলে ইসরায়েল। প্রাণ বাঁচাতে স্থানীয় বাসিন্দারা পশ্চিমাঞ্চলে পালাতে শুরু করেছে। ভোর থেকেই গাড়িতে জিনিসপত্র বোঝাই করে তারা রাস্তায় নেমে পড়ে।

গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ঢুকে আকস্মিক হামলা চালায় হামাস। হামাসের হামলায় ১২০০ ইসরায়েলির নিহত হয়। ওই হামলার প্রতিক্রিয়ায় গাজায় টানা হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল। দখলদার ইসরায়েলের হামলায় গাজায় নারী ও শিশুসহ ১৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হন।

হামলা শুরুর পর ৯ অক্টোবর গাজায় সর্বাত্মক অবরোধের ঘোষণা দেয় দখলদার ইসরায়েল। টানা হামলার শিকার গাজায় খাবার, পানি, ওষুধ ও জ্বালানির সংকট দেখা দেয়।

প্রায় দেড় মাস সংঘাতের পর গত ২৪ নভেম্বর চার দিনের যুদ্ধবিরতিতে সম্মত হয় হামাস ও ইসরায়েল। এ যুদ্ধবিরতিতে মধ্যস্থতা করে কাতার, মিসর ও যুক্তরাষ্ট্র। এরপর দুই দফায় বাড়ানো হয় সেই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ। যুদ্ধবিরতি চলাকালে মিশরের রাফা ক্রসিং দিয়ে কয়েকটি ত্রাণবাহী ট্রাক ঢোকে উপত্যকায়।

যুদ্ধবিরতি সাত দিনে হামাসের হাতে বন্দি ১১০ জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হয়। একইসঙ্গে ইসরায়েলে বন্দি ২৪০ জন ফিলিস্তিনিকেও মুক্তি দেওয়া হয়।

নতুন করে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানোর আগেই শুক্রবার থেকে গাজায় ফের হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।


আরও খবর



জামালপুর-১ আসনে নৌকা প্রত্যাশী

ব্যারিস্টার সামীরের পক্ষে বিশাল নির্বাচনী শোডাউন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

জামালপুর প্রতিনিধি :

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে  নৌকা প্রত্যাশী ব্যারিস্টার সামীর সাত্তারের পক্ষে বিশাল শোডাউন করেছে তার কর্মী সমর্থকরা। মঙ্গলবার দুপুরে প্রায় সহস্্রাধিক মোটর সাইকেলের একটি বিশাল বহর নিয়ে বকশীগঞ্জ ও দেওয়ানগঞ্জ উপজেলার ১৫ টি ইউনিয়নে শোডাউন করেছেন তারা। দিনব্যাপী বহরটি বকশীগঞ্জ উপজেলার নিলাক্ষিয়া,সাধুরপাড়া, বগারচর, ধানুয়া কামালপুর, বাট্টাজোড় ও সদর ইউনিয়নে শোডাউন শেষে বহরটি দেওয়ানগঞ্জ উপজেলায় যায়। পরে দেওয়ানগঞ্জের ডাংধরা, চর আমখাওয়া, পাররামরামপুর, হাতীভাঙ্গা বাহাদুরাবাদ,চিকাজানী,চুকাইবাড়ী ইউনিয়নে শোডাউন করেন। শোডাউনে দলীয় নেতাকর্মী,জনপ্রতিনিধি,ব্যবসাীয়,পরিবহন শ্রমিক,চালক ও বিভিন্ন শ্রেণী পেশার মানুষ অংশ নেন। শোডাউন থেকে শেখ হাসিনা,নৌকা ও সামীরের পক্ষে স্লোগানে স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠে পুরো এলাকা। ব্যারিস্টার সামীর সাত্তারকে নৌকা দেয়ার দাবি জানান শোডাউনে অংশ গ্রহন কারীরা। 

জানা যায়,সাবেক মন্ত্রী এম এ সাত্তারের ছেলে ব্যারিস্টার সামীর সাত্তার জামালপুর-১ (দেওয়ানগঞ্জ-বকশীগঞ্জ) আসনে আওয়ামীলীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতি তিনি। এবার নৌকার প্রত্যাশায় জোরেশোরেই মাঠে নেমেছেন তিনি। নারীদের কর্মসংস্থানের জন্য সেলাই মেশিন বিতরণ,অস্বচ্ছল মানুষকে পুজিঁ দিয়ে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করা,হুইল চেয়ার বিতরণ,টিওবয়েল বিতরণ,বিভিন্ন স্কুল কলেজ মাদ্রাসায় অনুদান,গৃহহীনদের জন্য ঘর নির্মান ও শিক্ষা উপকরণ বিতরণ সহ সমাজসেবা মূলক কাজ করে যাচ্ছেন।

বকশীগঞ্জ সদর ইউনিয়নের প্যানেল চেয়ারম্যান মির্জা সোহেল বলেন,স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে দরকার স্মার্ট নেতৃত্ব। ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির সভাপতির ব্যারিস্টার সামীর সাত্তার সৎ এবং দায়িত্বশীল মানুষ। তাকে এবার এমপি হিসেবে দেখতে চায় এলাকার জনগন। সামীর সাত্তারকে নৌকা দেয়া হলে বিপুল ভোটে জয়ী হবে। 

শোডাউনে অন্যান্যের মধ্যে সাবেক চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান,প্যানেল মেয়র মিজানুর রহমান,পৌর কাউন্সিলর কামরুজ্জামান সুজন,ব্যাবসায়ী জুয়েল মিয়া,খোকন মিয়া,মুসা তারেক,ইউপি সদস্য আবদুল বাসেদ প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর

১০ ডিসেম্বর সমাবেশ করবে না আওয়ামী লীগ

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




নোবিপ্রবিতে হাল্ট প্রাইজের এবারের ডিরেক্টর তাবিব ইবনে হুদা

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মোঃ সিনান তালুকদার, নোবিপ্রবি প্রতিনিধি :

পঞ্চম বারের মতো নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) হতে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক উদ্যোক্তা প্রতিযোগিতা ‌‌হাল্ট প্রাইজ। প্রতিযোগিতার নোবিপ্রবি ক্যাম্পাস রাউন্ডের ক্যাম্পাস ডিরেক্টর হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন মোঃ তাবিব ইবনে হুদা। 

রোববার (৩ ডিসেম্বর) নবনির্বাচিত ডিরেক্টর বিষয়টি নিশ্চিত করেন। নবনির্বাচিত ডিরেক্টর বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন সায়েন্সের ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী। তিনি এক বছর নোবিপ্রবি হাল্ট প্রাইজ অন ক্যাম্পাস প্রোগ্রামের অর্গানাইজিং কমিটির সাথে যুক্ত ছিলেন। 

মোঃ তাবিব ইবনে হুদা বলেন, প্রতিবছরের মত এইবছর ও হাল্ট প্রাইজের নির্ধারিত চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তবে এবারের চ্যালেঞ্জ টি হচ্ছে "Unlimited" অর্থাৎ আপনি যেকোনো বৈশ্বিক সমস্যা (যেমনঃ দারিদ্রতা, ক্লাইমেট চেঞ্জ ইত্যাদি) সমাধানে  বিজনেস আইডিয়া প্রেজেন্ট করতে পারবেন তবে তাকে অবশ্যই Sustainable Development Goals (SDG) এর যেকোনো এক/একাধিক গোল কে পরিপূর্ণ করতে হবে। যার ফলে যেকোনো ব্যাকগ্রাউন্ড এর শিক্ষার্থীরাই খুব সহজেই তাদের সেরা আইডিয়া নিয়ে অংশ গ্রহন করতে পারবে। শিক্ষার্থীদের সুবিধার জন্য বেশ কিছু সেশন এবং ওয়ার্কশপ রাখার পরিকল্পনা করা হয়েছে। 


তিনি আরও বলেন, খুব দ্রুতই টিম রেজিস্ট্রেশন শুরু হবে। আমরা অনেকেই নিজেদের উদ্ভাবনী আইডিয়া কাজে লাগিয়ে উদ্দোক্তা হওয়ার স্বপ্ন দেখি। হাল্ট প্রাইজ হলো তেমনই একটি আন্তর্জাতিক প্লাটফর্ম যেখানে আপনি নিজের দেশকে রিপ্রেজেন্ট করার মাধ্যমে নিজের আইডিয়াকে একটি আন্তর্জাতিক প্লাটফর্মে তুলে ধরার সুযোগ পাচ্ছেন। আপনার স্বপ্ন কে বাস্তবে রূপান্তরিত করার অন্যতম প্লাটফর্ম হতে পারে হাল্ট প্রাইজ। 

উল্লেখ্য, হাল্ট প্রাইজ হলো শিক্ষার্থীদের নোবেল খ্যাত বিশ্বের সবচেয়ে বড় উদ্যোক্তা প্রতিযোগিতা, যা প্রতিবছর বিশ্বের ১০০ এর অধিক দেশে হয়ে থাকে।প্রতিযোগিতাটি জাতিসংঘ, ক্লিনটন ইনিশিয়েটিভস (আমেরিকার সাবেক প্রেসিডেন্ট বিল ক্লিনটন এর সংস্থা) এবং হাল্ট ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস স্কুল যৌথভাবে আয়োজন করে থাকে। এর মাধ্যমে জাতিসংঘ চিহ্নিত সমস্যার সমাধান এবং তা বাস্তবায়নের জন্য বিজয়ীদের ১ মিলিয়ন ডলার (বাংলাদেশি টাকায় প্রায় ৮ কোটি টাকা) পুরস্কার প্রদান করা হয়।


আরও খবর