Logo
শিরোনাম

দাম কমল ডিম-পেঁয়াজ-আলুর

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

বাজারের লাগাম টানতে ডিম-পেঁয়াজ-আলুর সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য বেঁধে দেয় সরকার। কিন্তু সরকারের নির্ধারণ করে দেওয়া দামে কোথাও পাওয়া যাচ্ছে না এসব পণ্য। এমন পরিস্থিতিতে বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে শনিবার রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকায় অভিযান চালাতে যায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর। খবরটি শোনার পর এসব পণ্যের দাম কমিয়ে দেয় ব্যবসায়ীরা।

নিউমার্কেটে এলাকায় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতর অভিযান চালাতে গেলে দাম কমিয়ে পণ্য বিক্রি করতে দেখা যায়।

সরেজমিনে নিউমার্কেট কাঁচাবাজার এলাকায় দেখা গেছে, ভোক্তা অধিকারের অভিযানের খবর শোনার পর ব্যবসায়ীরা প্রতিটি দোকানে মূল্য তালিকা ঝুলিয়ে দেন। যদিও সকাল থেকে তালিকা প্রদর্শনে ছিল না তেমন তোড়জোড়।

ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের আসার খবরে কিছু দোকানে আলু, পেঁয়াজ, ডিম কম আগের চেয়ে কম দামে বিক্রি করতে দেখা যায়। তবে অধিকাংশ দোকানে সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে পণ্য বিক্রি করতে দেখা যায়নি। কারণ হিসেবে ব্যবসায়ীরা বলেন, বেশি দামে আগে এসব পণ্য কিনে রাখায় তারা সরকারের নির্ধারিত দামে বিক্রি করতে পারছেন না। এজন্য অনেকে চালান রশিদ দেখান। তবে অভিযানকালে তাদের কিছুটা দাম কমিয়ে পণ্য বিক্রি করতে দেখা গেছে।

গত বৃহস্পতিবার দেশি পেঁয়াজ, ডিম ও আলুর সর্বোচ্চ খুচরা মূল্য বেঁধে দেয় সরকার। সেদিন বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছিলেন, এখন থেকে খুচরা পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের দাম হবে সর্বোচ্চ ১২ টাকা, প্রতি কেজি আলু ৩৬ এবং দেশি পেঁয়াজ ৬৫ টাকা। যা সেদিন থেকেই কার্যকর হওয়ার কথা।

কিন্তু গতকাল শুক্রবার রাজধানীর বেশ কয়েকটি বাজার ঘুরলেও কোথাও সরকারের বেঁধে দেওয়া দামে এসব পণ্য বিক্রি করতে দেখা যায়নি। খুচরা পর্যায়ে দেশি পেঁয়াজ ৭৫-৮০ টাকা কেজি, আলু ৪৫ টাকা ও ডিম ১৫৫ থেকে ১৬০ টাকা দরে বিক্রি করতে দেখা গেছে। ব্যবসায়ীরা দাম না কমালে হার্ডলাইনে যাওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয় জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদফতরের পক্ষ থেকে। এরই অংশ হিসেবে আজ নিউমার্কেট কাঁচাবাজার এলাকায় অভিযানে যায় ভোক্তা অধিদফতর। অধিদফতরের সহকারী পরিচালক মাগফুর রহমানসহ বেশ কয়েকজন অভিযানে অংশ নিয়েছেন।

জানা যায়, সকালে দোকানিরা আলু বিক্রি করছেন ৪৫-৫০ টাকা কেজি দরে। কিন্তু ভোক্তা অধিকারের অভিযানের সংবাদে দোকানিরা দাম কমিয়ে দেয়। অভিযানের প্রভাব পড়েছে পেঁয়াজ ও ডিমের বাজারেও। এসব পণ্যেও আগের চেয়ে কিছুটা কম দামে বিক্রি করতে দেখা গেছে।

অভিযানকালে অনেক দোকানিকে চালান রশিদ দেখতে অপারগতা প্রকাশ করতেও দেখা গেছে।

মাছবাজারেও দোকানিদের দাম পরিবর্তন করতে দেখা গেছে। অনেকেই নতুন করে প্রদর্শন করেছেন তালিকা। কেউ কেউ তালিকায় পণ্যের দাম লিখছেন।

নিউমার্কেট বনলতা মার্কেট ব্যবসায়ী সমিতির আহ্বায়ক মো. বাদল মিয়া জানান, সকল ব্যবসায়ীদের মূল্য তালিকা প্রদর্শনসহ চালান রশিদ রাখার নির্দেশনা দেওয়া আছে। তবে অনেক ক্ষেত্রেই খুচরা ব্যাবসায়ীরা যেখান থেকে পণ্য ক্রয় করেন, তারাই মালের রশিদ দেয় না বলেও দাবি তার।


আরও খবর

বাজার তদারকিতে লোকবল সংকট

সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3




বছর ঘুরতেই ড্যাপের ইউটার্ন

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 |

Image

রাজধানী ঢাকার সমস্যা কমিয়ে পরিকল্পিত শহর গড়ার লক্ষ্যে রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (রাজউক) বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) গেজেট আকারে প্রকাশিত হয়েছিল গত বছরের আগস্টে। সেখানে রাস্তার প্রশস্ততা যতটুকু, ভবনের ব্যবহারযোগ্য স্পেসের পরিমাণও সেই অনুপাতে হওয়ার কথা উল্লেখ করা হয়।

আগে প্রশস্ত রাস্তা না থাকলেও ৮/১০ তলা ভবন করা যেত। কিন্তু গেজেট আকারে প্রকাশ হওয়ার পর ড্যাপে সেই সুযোগ বন্ধ করে দেওয়া হয়। অপ্রশস্ত রাস্তার ক্ষেত্রে ৪/৫ তলা ভবন নির্মাণের বিধান রাখা হয়। এতে জমির মালিক, হাউজিং প্রতিষ্ঠান, ডেভেলপারদের মধ্যে চরম অসন্তোষ দেখা দেয়।

প্রশস্ত রাস্তা না থাকলে এলাকাভেদে ভবনের উচ্চতা বৃদ্ধির সুযোগ নেই। এ জায়গা থেকে সরে আসছে রাজউক। প্রভাবশালী হাউজিং ও ডেভেলপারদের চাপে রাস্তার প্রশস্ততা সাপেক্ষে ভবনের উচ্চতা নির্ধারণের জায়গা থেকে সরে আসছে তারা। আগামী তিন বছরের জন্য আবাসন প্রকল্পে ভবনের উচ্চতায় ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকার বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখন শুধু তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা বাকি

তারা বারবার বলে আসছিলেন, স্বল্প প্রশস্তের রাস্তার পাশের জমির মালিকরা ক্ষতিগ্রস্ত হবেন। সেই সঙ্গে আবাসন বা ডেভেলপার কোম্পানিগুলো ব্যাপকভাবে ক্ষতির সম্মুখীন হবে। ফ্ল্যাটের দাম বাড়বে, বাড়বে ভাড়াও। অন্যদিকে রাজউক বলেছিল, ঢাকার বাসযোগ্যতা ফেরাতে এটির কোনো বিকল্প নেই। প্রশস্ত রাস্তা না থাকলে এলাকাভেদে ভবনের উচ্চতা বৃদ্ধির সুযোগ নেই।

 

তবে, সেই জায়গা থেকে সরে আসছে রাজউক। প্রভাবশালী হাউজিং ও ডেভেলপারদের চাপে রাস্তার প্রশস্ততা সাপেক্ষে ভবনের উচ্চতা নির্ধারণের জায়গা থেকে সরে আসছে তারা। আগামী তিন বছরের জন্য আবাসন প্রকল্পে ভবনের উচ্চতায় ছাড় দেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ঢাকার বিশদ অঞ্চল পরিকল্পনা (ড্যাপ) সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এখন শুধু তা গেজেট আকারে প্রকাশ করা বাকি।

ডিটেল এরিয়া প্ল্যান (ড্যাপ) অনুযায়ী, ঢাকায় ভবনের উচ্চতা নির্ধারিত হতো সংশ্লিষ্ট এলাকার নাগরিক সুবিধা ও সড়কের প্রশস্ততা অনুযায়ী। যেসব এলাকায় প্রশস্ত রাস্তা ও নাগরিক সুবিধা যেমন- পার্ক, উন্মুক্ত স্থান, খেলার মাঠ, পয়ঃনিষ্কাশন ব্যবস্থাসহ অন্যান্য সুবিধা বেশি থাকবে, সেসব এলাকায় বেশি উচ্চতার ভবন নির্মাণ করা যাবে। সেক্ষেত্রে ভবনের উচ্চতা নিয়ে বাধা থাকবে না। 


আরও খবর



কমিউনিটি স্বাস্থ্যসেবায় সহায়তা চাইলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 |

Image

নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দফতরে ইউএনজিএর ৭৮তম অধিবেশনের সাইডলাইনে শেখ হাসিনা ইনিশিয়েটিভ অব কমিউনিটি ক্লিনিক : ইনোভেটিভ অ্যাপ্রোচ অ্যাচিভিং ইউনিভার্সাল হেলথ কভারেজ ইনক্লুসিভ অব মেন্টাল হেলথ অ্যান্ড ডিজঅ্যাবিলিটি শীর্ষক উচ্চ-স্তরের সাইড-ইভেন্টের পূর্ণাঙ্গ অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, কমিউনিটি ভিত্তিক প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা সার্বজনীন স্বাস্থ্যসেবা অর্জনের চাবিকাঠি। সবার কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে তিনি উন্নয়নশীল দেশগুলোর এ প্রচেষ্টাকে সহায়তার জন্য উন্নয়ন অংশীদারদের প্রতি আহ্বান জানান।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমরা বহুপাক্ষিক অর্থায়ন সংস্থাগুলোসহ আমাদের উন্নয়ন অংশীদারদের প্রতি উন্নয়নশীল বিশ্বে কমিউনিটি-ক্লিনিক স্বাস্থ্য সেবায় তাদের সহায়তার হাত প্রসারিত করার আহ্বান জানাচ্ছি। টেকসই উন্নয়ন ও সার্বজনীন স্বাস্থ্যের বিষয়ে আমাদের সম্মিলিত কাজকে ত্বরান্বিত করার জন্য এ বছর শপথ নেওয়ার সময় আমরা আপনাদের উপস্থিতিতে উৎসাহিত বোধ করছি।

শেখ হাসিনা বলেন, গ্লোবাল সাউথের উদীয়মান কণ্ঠস্বর হিসেবে বাংলাদেশ অর্থপূর্ণ আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের সম্ভাব্য উপায় হিসেবে ইস্যুটিতে চ্যাম্পিয়ন হবে। আমাদের দিক থেকে, বাংলাদেশ আগ্রহীদের সঙ্গে উপলব্ধি এবং দক্ষতা বিনিময় করতে প্রস্তুত। সব সুখের মূলে রয়েছে স্বাস্থ্য। আমরা কমিউনিটি ক্লিনিকের মাধ্যমে চারদিকে আনন্দ ছড়িয়ে দিতে চাই। আমরা আশা করি, এ সাইড ইভেন্ট স্বাস্থ্য এবং আমাদের সব জনগণ ও কমিউনিটির কল্যাণে আমাদের অভিন্ন অঙ্গীকারের আরেকটি নিদর্শন হয়ে থাকবে।

শেখ হাসিনা আরো বলেন, তারা বুঝতে পেরেছেন যে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো আবার চালু করা ও এগুলোর টেকসইয়ত্ব শুধুমাত্র এগুলোর মালিক ও রক্ষক হিসেবে দায়িত্ব পালনকারী স্থানীয় জনগণের ওপর নির্ভর করে। কেন ৯০ শতাংশ সেবাপ্রার্থী কমিউনিটি ক্লিনিকের প্রতি তাদের সন্তুষ্টি প্রকাশ করে- তা এ চিত্রটিই বলে দেয়।

তিনি বলেন, ২০১৮ সালে তাদের পার্লামেন্ট কমিউনিটি ক্লিনিক হেলথ সাপোর্ট ট্রাস্ট অ্যাক্ট পাশ করেছে। যাতে এর কার্যক্রম ও ফান্ডিং পদ্ধতি আরো সহজতর করা যায়।

স্বাস্থ্যসেবা তৃণমূলে পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিকের জন্য প্রধানমন্ত্রী পাঁচটি অগ্রাধিকারের কথা ভাবেন। তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্য পরিষেবায় বিপুল পরিমাণ অর্থ অপচয় রোধ করতে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করার জন্য পাঁচটি অগ্রাধিকার অন্তর্ভুক্ত করা, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোকে বিশেষত এনসিডিগুলোর জন্য উন্নত ডিজিটাল স্বাস্থ্য ও ডায়াগনস্টিক পরিষেবা দিতে সক্ষম করে তোলা এবং ডেঙ্গুর প্রাদুর্ভাবের মতো ক্রমবর্ধমান জলবায়ু-জনিত স্বাস্থ্য সংকট মোকাবিলায় কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর সক্ষমতা আরও উন্নত করা।

অবশিষ্ট দুটি হলো- মানসিক স্বাস্থ্য এবং স্নায়ুবিক ব্যাধির জন্য স্ক্রিনিং ও চিকিৎসা সেবা উন্নত করা, যাতে আক্রান্ত ব্যক্তি ও তাদের পরিবারকে সেবা দেওয়াসহ একটি শক্তিশালী ডেটা-চালিত স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কার্যক্রমের জন্য প্রাথমিক বিল্ডিং ব্লক হিসেবে কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো ব্যবহার করা যায়।

এ সময় ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরামের (সিভিএফ) বিষয়ভিত্তিক রাষ্ট্রদূত সায়মা ওয়াজেদ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. এ কে আব্দুল মোমেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক, সিনিয়র পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন ও স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আনোয়ার হোসেন হাওলাদার উপস্থিত ছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিক একটি ধারণা- যা বাংলাদেশে সময়ের পরীক্ষায় দাঁড়িয়ে গেছে। এটি এখন আমাদের প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থার একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়ে উঠেছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদ এ মডেলটিকে বাকি উন্নয়নশীল বিশ্বের জন্য একটি সর্বোত্তম অনুশীলন হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।

তিনি বলেন, স্বাস্থ্যসেবা আমাদের জনগণের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়ার জন্য আমার পিতা, আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন দেখে আমি অনুপ্রাণিত হয়েছি। ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার পরপরই, জাতির পিতা সমগ্র জনগণের জন্য চিকিৎসা সহায়তার ন্যূনতম সুযোগ দেওয়ার জন্য গ্রামীণ চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপন করতে চেয়েছিলেন।

তিনি আরো বলেন, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো তার স্বপ্ন এবং প্রতিশ্রুতির বাস্তবায়ন। এখন প্রায় ১৪ হাজার ৫০০টি কমিউনিটি ক্লিনিক রয়েছে, যা স্বাস্থ্য, পরিবার-পরিকল্পনা এবং পুষ্টি-সম্পর্কিত পরিষেবাগুলোর জন্য ওয়ান-স্টপ সেন্টার হিসেবে কাজ করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছিল, যা এখন সারা দেশে কাজ করছে। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো নবজাতক, শিশু এবং মাতৃমৃত্যুর হার কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। প্রায় ৩ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক জন্মদানের জন্য দক্ষতাপূর্ণ সেবার সুবিধা দিচ্ছে। এতে গড়ে প্রতি মাসে ৯ দশমিক ৫ থেকে ১০ মিলিয়ন লোক ক্লিনিকে সেবা নিতে আসেন এবং এ সেবাপ্রার্থীদের মধ্যে প্রায় ৮০ শতাংশ নারী ও শিশু। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো সর্বজনীন টিকাদানের স্থানীয় কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে এবং তারা কোভিড-১৯ টিকার কভারেজ সুরক্ষিত করার ক্ষেত্রে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, অসংক্রামক রোগের পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্য এবং স্নায়বিক ব্যাধিও পরীক্ষা করার সুযোগ রয়েছে। আমরা মানসিক স্বাস্থ্যের সঙ্গে সামাজিক কুসংস্কারের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য এবং যেখানে সম্ভব মানসিক স্বাস্থ্যের সহায়তা প্রসারিত করতে কমিউনিটি হেলথ কেয়ার প্রোভাইডারদের কাজে লাগানোর পরিকল্পনা করছি। এ জন্য কমিউনিটি হেলথ ওয়ার্কফোর্সের প্রশিক্ষণ এবং দক্ষতা আপডেট করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সরকার কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে ২৭টি প্রয়োজনীয় ওষুধ এবং তিনটি পরিবার পরিকল্পনা সামগ্রী বিনামূল্যে দিয়ে আসছে।

শেখ হাসিনা বলেন, আমরা অ্যান্টিবায়োটিকগুলোকে অ্যান্টি-ডায়াবেটিক এবং অ্যান্টি-হাইপারটেনসিভ এজেন্ট দিয়ে প্রতিস্থাপন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছি। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো জরুরি ও জটিল ক্ষেত্রে উচ্চতর চিকিৎসা সুবিধার জন্য রেফারেল পয়েন্ট হিসেবে কাজ করে।

শেখ হাসিনা আরো বলেন, সেবা প্রদানকারীরা স্বাস্থ্য ডেটা রেকর্ড করার জন্য ইন্টারনেট এবং ডিজিটাল ডিভাইস দিয়ে সজ্জিত। তারা স্বাস্থ্য এবং বিকলতা-সম্পর্কিত বিষয়গুলোর জন্য সামাজিক এবং আচরণগত পরিবর্তনের বিষয়গুলোতেও তারা সম্পৃক্ত।

কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোর প্রতিটি ৬ হাজার জন লোককে সেবার আওতায় আনবে বলে আশা করা হচ্ছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, ক্লিনিকগুলো সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের একটি অনন্য মডেলের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে, স্থানীয় লোকেরা এর জন্য জমি সরবরাহ করে এবং সরকার পরিচালনার খরচ বহন করে। নারীদের বাধ্যতামূলক অংশগ্রহণসহ সমাজের বিভিন্ন অংশ থেকে নেওয়া এবং স্থানীয় প্রতিনিধিদের দ্বারা এগুলো পরিচালিত হয়।

তিনি আরো বলেন, ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত সরকার ক্ষমতায় আসার পর, কমিউনিটি ক্লিনিকগুলো প্রায় সাত বছর ধরে অবহেলিত ও পরিত্যক্ত অবস্থায় রাখা হয়েছিল।

অনুষ্ঠানে প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য রাখেন ক্লাইমেট ভালনারেবল ফোরাম (সিভিএফ)-এর বিষয়ভিত্তিক রাষ্ট্রদূত সায়মা ওয়াজেদ।

অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে, সিন্ট মার্টেনের প্রধানমন্ত্রী সিলভেরিয়া এলফ্রিডা জ্যাকবস জনগণের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া এবং সর্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা কভারেজ অর্জনকারী বাংলাদেশের কমিউনিটি ক্লিনিক মডেলের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

মালদ্বীপের স্বাস্থ্য উপমন্ত্রী সাফিয়া মোহাম্মদ সাঈদ বলেন, এত শক্তিশালী নারী নেতৃত্ব প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সামনে অনুষ্ঠানে ভাষণ দিতে পেরে তিনি অভিভূত। তিনি সবার কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়ার উপায়গুলো সহজ করার জন্য কমিউনিটি ক্লিনিকের উদ্যোগেরও প্রশংসা করেন।

বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন, প্রধানমন্ত্রীর জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী চৌধুরী, আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক উপস্থিত ছিলেন।

জাতিসংঘে নিযুক্ত স্থায়ী প্রতিনিধি মুহাম্মদ আবদুল মুহিত অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন এবং যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ ইমরান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া অনুষ্ঠানে তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিতে কমিউনিটি ক্লিনিকের ভূমিকা নিয়ে একটি ভিডিও ডকুমেন্টারিও দেখানো হয়।

সূত্র : বাসস

 


আরও খবর



এসএমইতে সর্বনিম্ন বিনিয়োগ সীমা পুনঃনির্ধারণ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3 |

Image

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : ছোট মূলধনী কোম্পানির জন্য গঠিত এসএমই মার্কেটে লেনদেন করতে হলে ন্যূনতম ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগ থাকতে হবে। বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের (বিএসইসি) এমন বিধান বহাল রেখেছে উচ্চ আদালত।

এর আগে, গত বছর এসএমই মার্কেটে বিনিয়োগের সর্বনিম্ন বিনিয়োগের পরিমাণ ২০ লাখ টাকা থেকে বাড়িয়ে ৩০ লাখ করে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)। বিএসইসির এ সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে গত বছরের ১৩ নভেম্বর বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিট আবেদন করেন রাজু হাসান নামের একজন বিনিয়োগকারী।

তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোস্তফা কামালের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ন্যূনতম ৩০ লাখ টাকা বিনিয়োগের নিয়ম তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন হাইকোর্ট। এরপর আপিল নিষ্পত্তি শেষে বিএসইসির আদেশ বহাল রেখেছেন উচ্চ আদালত। সোমবার (১১ সেপ্টেম্বর) দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।

ডিএসইর দেওয়া তথ্য মতে, ডিএসইর এসএমই মার্কেটে যোগ্য বিনিয়োগকারী এবং উদ্যোক্তারা শেয়ার বিক্রি করেন। এখন থেকে যোগ্য বিনিয়োগকারীদের লেনদেন করতে হলে ন্যূনতম বিনিয়োগ থাকতে হবে ৩০ লাখ টাকা। তবে কেবল তারা এসএমই মার্কেটে লেনদেন করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, বর্তমানে এসএমই মার্কেটে বেঙ্গল বিস্কুটস, ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়স, এপেক্স ওয়েভিং অ্যান্ড ফিনিশিং মিলস, মাস্টারফিড অ্যাগ্রোটেক, অরিজা অ্যাগ্রো ইন্ডাস্ট্রিজ ও হিমাদ্রি লিমিটেডসহ ১৭টি কোম্পানি তালিকাভুক্ত রয়েছে। এর মধ্যে বেঙ্গল বিস্কুটস, ওয়ান্ডারল্যান্ড টয়স, এপেক্স ওয়েভিং, হিমাদ্রি লিমিটেড ও ইউসূফ ফ্লাওয়ার মিলসকে ওভার দ্য কাউন্টার মার্কেট (ওটিসি) থেকে এসএমই প্লাটফর্মে স্থানান্তর করা হয়েছে। বাকি ১২টি কোম্পানি এ মার্কেটে কোয়ালিফায়েড ইনভেস্টর অফারের (কিউআইও) মাধ্যমে নতুন করে তালিকাভুক্ত হয়েছে।


আরও খবর



ফ্লাইওভারে পোস্টার লাগানো রোধে মনিটরিং করবে ডিএসসিসি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |

Image

জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক : ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) আওতাধীন ফ্লাইওভারগুলোতে যেন কোনো ব্যক্তি, সংস্থা পোস্টার বা বিজ্ঞাপন লাগাতে না পারে সে বিষয়ে মনিটরিং করবে সংস্থাটি।

এ লক্ষ্যে মনিটরিংয়ে লোক নিয়োগ করেছে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন। শুক্রবার (১৫ সেপ্টেম্বর) ডিএসসিসি সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে। এর আগে দক্ষিণ সিটির সচিব আকরামুজ্জামান এ বিষয়ে একটি অফিস আদেশ জারি করেছেন।

সচিব আকরামুজ্জামান জানান, কোনো ফ্লাইওভারে কেউ বিজ্ঞাপন, পোস্টার যেন না লাগাতে পারে তা মনিটরিং করতে এক কর্মকর্তাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি বিষয়টি মনিটরিং করবেন।

জানা গেছে, ফ্লাইওভারে পোস্টার, বিজ্ঞাপন লাগানো রোধে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে এ কাজ মনিটরিং করতে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে ডিএসসিসির অঞ্চল-১ এর উপ-কর কর্মকর্তা সফিকুল ইসলাম শাওনকে।


আরও খবর



আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলে দেশের উন্নয়ন হয়, ..খায়রুজ্জামান লিটন

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ অক্টোবর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন বলেছেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় থাকলেই দেশের উন্নয়ন হয়, মানুষের কল্যান হয়। আর বিএনপি থাকলে লুন্ঠন করে, নির্যাতন করে।

তিনি শুক্রবার বিকেলে নওগাঁর নিয়ামতপুর উপজেলার রসুলপুর উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে ৫ নং রসুলপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের উদ্যোগে উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপরোক্ত কথা বলেন।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মেয়র এএইচএম খায়রুজ্জামান লিটন আরো বলেন, নির্বাচন এলেই বিএনপি-জামায়াত সহ একটি গোষ্ঠী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়। তারা বলে, শেখ হাসিনাকে পদত্যাগ করতে হবে, তত্ত্বাবধায়ক সরকার দিতে হবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকার মারা গেছে। দেশের সর্বোচ্চ আদালত বলে দিয়েছে, দেশে আর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রয়োজন নাই। শেখ হাসিনার অধীনেই আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।

আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য খায়রুজ্জামান লিটন আরো বলেন, ২০০১ সালের প্রহসনের নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি ক্ষমতায় আসে। বিএনপির আমলে সারের দাবিতে, বিদ্যুতের দাবিতে আন্দোলনে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। জামায়াত-বিএনপি,জেএমবির অত্যাচার-নির্যাতন আপনারা নিশ্চয় ভুলে জাননি।

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য খায়রুজ্জামান লিটন বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়ন করছেন বঙ্গবন্ধু কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। গতকাল ইতিহাসে ১ম বারের মতো পদ্মাসেতুর উপর দিয়ে ট্রেন গেছে। সম্প্রতি এলিভেটর এক্সপ্রেসওয়ে উদ্বোধন হয়েছে। মানুষের ক্রয় ক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে। দেশের অবকাঠামো, স্বাস্থ্য সব সর্বক্ষেত্রে ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে।

রাসিক মেয়র লিটন বলেন, বঙ্গবন্ধুর বাংলাদেশ, শেখ হাসিনার বাংলাদেশ, মুক্তিযোদ্ধাদের বাংলাদেশ, এই বাংলাদেশে আওয়ামী লীগই ক্ষমতায় থাকবে৷ শেখ হাসিনাই আবার ক্ষমতায় আসবেন ইনশাআল্লাহ।

এসময় তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের মানুষ অনেক ভালো আছে। আমরা দুষ্টু লোকের মিষ্ট কথায় ভুলতে চাই না। আমরা এগিয়ে যেতে চাই। আমরা মাথা উচু করে বাঁচতে চাই।

সমাবেশে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত থেকে খাদ্যমন্ত্রী ও নওগাঁ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা সাধন চন্দ্র মজুমদার এমপি বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশে অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে। ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌছে, সড়ক হয়েছে, স্কুল-কলেজ হয়েছে, মসজিদ ও মন্দিরের উন্নয়ন হয়েছে। গ্রাম পর্যায়েও উন্নয়ন পৌছে গেছে। আজ আমাদের গ্রামের মা-বোনেরা ভালো জামাকাপড় পড়েন, অনেকে গ্যাসের চুলায় রান্না করেন।।

তিনি আরো বলেন, দেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকার মারা গেছে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় থেকে নির্বাচন কমিশনের অধীনেই নির্বাচন হবে। শেখ হাসিনা আছেন, থাকবেন। আগামী নির্বাচনে জনগণ শেখ হাসিনার নৌকায় ভোট দিবেন।

রসুলপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি ডাঃ প্রতাপ চন্দ্র মুন্ডার সভাপতিত্বে উন্নয়ন ও শান্তি সমাবেশে বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন, নিয়ামতপুর উপজেলা  আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ আব্দুল কালাম আজাদ, সাধারণ সম্পাদক মোঃ জাহিদ হাসান বিপ্লব, কৃষি ও সমবায় বিষয়ক সম্পাদক আবেদ হাসান মিলন, নিয়ামতপুর উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ফরিদ আহম্মেদ, উপজেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ঈশ্বর চন্দ্র বর্মন, সহ-সভাপতি সরকার কামাল উদ্দিন, আবেদ আলী দেওয়ান, মোঃ নুরুল ইসলাম, আব্দুস সামাদ চৌধুরী, সাংগঠনিক সম্পাদক আখতার হোসেন শাহ, উপজেলা যুবলীগের সভাপতি ও স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোত্তালিব হোসেন বাবর। সমাবেশ টি সঞ্চালনা করেন নিয়ামতপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ তৌহিদুর রহমান।


আরও খবর