Logo
শিরোনাম

গজারিয়ায় ৪৫'তম বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলায় কলেজ পর্যায়ে ১ম জিস্ট পলিটেকনিক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

সৈয়দ মোহাম্মদ শাকিল (গজারিয়া) মুন্সীগঞ্জ: 

আজ ১৩ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়া উপজেলায় "বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি, উদ্ভাবনী সমৃদ্ধি" স্লোগানকে সামনে রেখে গজারিয়া উপজেলা মিলনায়তন কক্ষে ৪৫'তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ্ এবং বিজ্ঞান মেলা- ২০২৪ এর সমাপনী অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়।

আয়োজিত বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলায় গজারিয়া উপজেলার মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহন করে।গজারিয়া ইন্সটিটিউট অব সাইন্স এন্ড টেকনোলজি জিস্ট পলিটেকনিক গজারিয়া উপজেলায় উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রথম স্থান অর্জন করে। এই অর্জনের ফলে উপজেলা পর্যায়ে টানা ২য় বারের মত ১ম স্থান অর্জন করে সফলতার ধারা অক্ষুন্ন রেখেছে প্রতিষ্ঠানটি। ২য় অর্জন করে গজারিয়া সরকারি কলেজ ও ৩য় স্থান অর্জন করে গজারিয়া কলিমুল্লাহ্ কলেজ।

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মেলার সমাপনী সভায় গজারিয়া উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা জাকির হোসেন এর সঞ্চালনায় প্রধান অথিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গজারিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার কোহিনুর আক্তার, বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন গজারিয়া উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান আতাউর রহমান নেকী খোকন, জিস্ট পলিটেকনিক ইন্সটিটিউট  অধ্যক্ষ ইঞ্জি. মোঃ মামুন শরীফ ও রেজিস্ট্রার ইঞ্জি. সৈয়দ মোহাম্মদ শাকিল সহ প্রমূখ শিক্ষক শিক্ষার্থী ও নানা শ্রেনী পেশার ব্যক্তিবর্গ ।


আরও খবর



ট্রাম্প প্রশাসনের দুই কূটনীতিক ঢাকায়

প্রকাশিত:বুধবার ১৬ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ |

Image

ঢাকায় এসেছেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি নিকোল অ্যান চুলিক ও পূর্ব এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয়বিষয়ক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অ্যান্ড্রু আর হেরাপ। ডোনাল্ড ট্রাম্প সরকার গঠনের পর তার প্রশাসনের কোনো প্রতিনিধির এটাই প্রথম ঢাকা সফর।

ট্রাম্প প্রশাসনের এই দুই কর্মকর্তা আলাদা ফ্লাইটে ঢাকায় পৌঁছেছেন। এর মধ্যে দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি নিকোল অ্যান চুলিক গতকাল মঙ্গলবারই (১৫ এপ্রিল) ঢাকায় আসেন। আর পূর্ব এশীয়-প্রশান্ত মহাসাগরীয়বিষয়ক ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অ্যান্ড্রু আর হেরাপ ঢাকায় এসেছেন বুধবার সকালে।

জানা গেছে, ঢাকা সফরকালে তারা বাংলাদেশ সরকারের সংস্কার ও রোহিঙ্গা পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন। এই সফরে তাদের সঙ্গে রয়েছে মিয়ানমারের ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত সুসান স্টিভেনসনও।

মার্কিন কূটনীতিক নিকোল ঢাকা সফরে সংস্কার ও গণতান্ত্রিক পথে ফেরত আনার বিষয় নিয়ে আলোচনা করবেন। সফরকালে বিএনপি, জামায়াতে ইসলামীসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সঙ্গেও বৈঠক করবেন তারা। এ ছাড়া প্রধান উপদেষ্টা, পররাষ্ট্র উপদেষ্টাসহ সরকারের বিভিন্ন পর্যায়ের সঙ্গেও বৈঠকের কথা রয়েছে তাদের।


আরও খবর



এ বছরের ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন হওয়া উচিত

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৮ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ মে ২০২৫ |

Image

দুই দেশের মধ্যে স্বাভাবিক বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক নিশ্চিত করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রকে বাংলাদেশের ওপর যুক্তিযুক্ত পর্যায়ে শুল্ক বজায় রাখার আহবান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। তিনি বলেন, শুল্ক সহনীয় পর্যায়ে না রাখলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ব্যাহত হবে।

সফররত মার্কিন দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি নিকোল চুলিকের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ কথা বলেন তিনি।

সফররত কর্মকর্তারা ঢাকায় মার্কিন ডেপুটি হেড অব মিশনের গুলশান বাসভবনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সঙ্গে বৈঠন করেন। এ সময় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদও উপস্থিত ছিলেন।

আমীর খসরু বলেন, ‘আলোচনার সময় অর্থনৈতিক দিক এবং শুল্কের বিষয়টি উঠে এসেছে। আমরা শুল্ক বিষয়ে বাংলাদেশের দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে আলোচনা করেছি। আমরা মার্কিন নেতাকে বলেছি, শুল্কের বিষয়টি সব অংশীদারের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।শুল্ক সহনীয় পর্যায়ে না রাখলে যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ব্যাহত হবে।

বিএনপি নেতা বলেন, আমরা উদ্বেগ প্রকাশ করেছি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং বাংলাদেশের মধ্যে অর্থনৈতিক সম্পর্ক কিছুটা টানাপড়েনের সম্মুখীন হবে। আমরা এ বিষয়ে যা করতে যাচ্ছি তা বলেছি। আমরা এটি নিয়ে আরো কাজ করছি।

তিনি উল্লেখ করেন, বাংলাদেশের আসন্ন জাতীয় নির্বাচন নিয়ে তাঁদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। কারণ মার্কিন পক্ষ নির্বাচন কখন অনুষ্ঠিত হবে এবং এ বিষয়ে বিএনপির আবস্থান কী তা জানতে আগ্রহী।

বিএনপি নেতা বলেন, ‘আমরা বৈঠকে জানিয়েছি, এই বছরের ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচন হওয়া উচিত। আমরা সংস্কারের রূপরেখা তৈরি করতে পারি, যার ওপর এক মাসের মধ্যে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হবে।’ তিনি বলেন, যদি ঐকমত্য অর্জন করা হয় তবে জুলাইয়ের সনদে সব দল স্বাক্ষর করা সময়ের ব্যাপার মাত্র।

বিএনপি নেতা বলেন, তাঁরা মার্কিন কর্মকর্তাকে বলেছেন গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা পুনরুদ্ধার না হওয়ার কারণে অভ্যন্তরীণ ও আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সিদ্ধান্ত গ্রহণে অসুবিধা হচ্ছে। জনসমর্থনের মাধ্যমে পরিচালিত একটি নির্বাচিত সরকারের পক্ষে অনেক গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়া সহজ।


আরও খবর



পৃথিবীর জন্য আশার বাতিঘর হতে চায় বাংলাদেশ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২২ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মঙ্গলবার বিশ্ববাসীর উদ্দেশে বলেছেন, বাংলাদেশ এখন এমন এক অবস্থায় দাঁড়িয়ে, যেখানে একটি নতুন সামাজিক চুক্তি করার সুযোগ এসেছে। এটি এমন এক চুক্তি যেখানে রাষ্ট্র ও জনগণ, বিশেষ করে যুবসমাজ, অন্তর্ভুক্তিমূলক ব্যবস্থা, ঐতিহ্য, ন্যায়বিচার, মর্যাদা এবং সুযোগের ভিত্তিতে একটি ভবিষ্যৎ একত্রে গড়ে তুলবে।

তিনি বলেন, ‘আমরা পৃথিবীর জন্য আশার এক বাতিঘর হিসেবে দাঁড়াতে চাই এবং আমাদের বন্ধু ও অংশীদারদের আহ্বান জানাই অন্তর্ভুক্তিমূলক সামাজিক চুক্তি পুনর্লিখনের জন্য, পাশাপাশি সামাজিক ব্যবসা, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং মাইক্রোফাইন্যান্সের ভূমিকা অন্বেষণ করতে, যা প্রান্তিক জনগণের জন্য টেকসই উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টিতে সহায়ক।

প্রধান উপদেষ্টা আজ কাতারের দোহায় ‘আর্থনা শীর্ষ সম্মেলন ২০২৫’-এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে দেওয়া বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, এটি এমন এক সামাজিক চুক্তি যেখানে আর্থিক অন্তর্ভুক্তি ও প্রান্তিক জনগণের ক্ষমতায়ন মৌলিক বিষয় হিসেবে বিবেচিত হবে।

প্রধান উপদেষ্টা তার বক্তব্যে একটি সহনশীল, সমৃদ্ধ এবং টেকসই ভবিষ্যতের স্বপ্নের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, তবে এখন এমন নানা হুমকি রয়েছে যা আমাদের উন্নয়নকে বিপথে ঠেলে দিতে পারে।

তিনি বলেন, ‘আমরা এমন একসময় পার করছি যেখানে বহুপাক্ষিকতা হুমকির মুখে, জলবায়ু পরিবর্তন দ্রুততর হচ্ছে, ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা বাড়ছে এবং মানবিক সংকট গভীরতর হচ্ছে। নতুন নতুন নীতিমালা, প্রযুক্তি এবং শাসন পদ্ধতি আমাদের পৃথিবীকে দ্রুত রূপান্তরিত করছে, যা অতীতের অনেক অনুমানকে অচল করে দিচ্ছে।

এমন প্রেক্ষাপটে সহযোগিতা বাড়ানোর ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, ‘এখন আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক সহযোগিতার পুনরুজ্জীবনের প্রয়োজন আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে অনেক বেশি।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, ‘আসুন আমরা সাহসী হই। একটি এমন পৃথিবী গড়ি, যেখানে কেউ এতটা দরিদ্র না হয় যে সে স্বপ্ন দেখতে না পারে এবং কোনো স্বপ্ন এত বড় না হয় যে তা অর্জন করা যায় না।

তিনি আরো যোগ করেন, ‘ভবিষ্যৎ এমন কিছু নয় যা আমরা উত্তরাধিকার হিসেবে পাই। এটি এমন কিছু যা আমরা তৈরি করি। এবং আমাদের প্রত্যেকেরই এতে একটি করে ভূমিকা রয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা আরো বলেন, সামনে যে চ্যালেঞ্জগুলো রয়েছে, তা নিঃসন্দেহে গুরুত্বপূর্ণ। কিন্তু আমাদের উদ্ভাবন, সহমর্মিতা এবং সম্মিলিত কর্মকাণ্ডের সক্ষমতাও ব্যাপক।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, কাতার যেভাবে আর্থনা শীর্ষ সম্মেলনের উদ্যোগ নিয়েছে, তা দেখাচ্ছে কীভাবে একটি দেশ উদ্ভাবন, ঐতিহ্য ও অংশীদারিত্বের মাধ্যমে জলবায়ু সংকট, সামাজিক বৈষম্য এবং কর্মসংস্থানের ভবিষ্যৎ মোকাবিলা করতে পারে।

অধ্যাপক ইউনূস তার মূল বক্তব্যে সামাজিক ব্যবসা, আর্থিক অন্তর্ভুক্তি এবং মাইক্রোফাইন্যান্সের মাধ্যমে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর জন্য টেকসই উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরির ওপর গুরুত্ব দেন।

তিনি কাতার ফাউন্ডেশনের চেয়ারপারসন শেখ মোজা বিনতে নাসের এবং ভাইস চেয়ারপারসন ও সিইও শেখ হিন্দ বিনতে হামাদ আল থানিকে সময়োপযোগী ও চমৎকার এই শীর্ষ সম্মেলন আয়োজনের জন্য ধন্যবাদ জানান।

দোহায় আজ শুরু হওয়া দুদিনব্যাপী আর্থনা শীর্ষ সম্মেলনের প্রতিপাদ্য হচ্ছে— ‘আমাদের উত্তরাধিকার গড়ে তোলা: স্থায়িত্ব, উদ্ভাবন ও ঐতিহ্যবাহী জ্ঞান’


আরও খবর



মাইজভান্ডারির মোনাজাত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৪ এপ্রিল ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

ফরিয়াদ রস তুজ বিন নেহী, 

মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্,

সুলতানে দ্বীন শাহে জমীন,

 মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্।

মাকছুদে তান মাতলুবে জান, 

মাহকুম হায় তু সারা জাহান,

মুশকিল কোশা ইয়ে আজিজী, 

মাওলা মেরে ফরিয়াদ সুন্।

আস্সালাম আয় আফেতাবে গাউছিয়ত-

আস্সালাম আয় মাহেতাবে কুতুবিয়ত

আস্সালাম আয় নূরে চশমে আম্বিয়া-

আস্সালাম আয় বাদশাহে আউলিয়া।

ফজলে কর ইয়া রব মুহাম্মদ মুস্তাফা কে ওয়াস্তে

সাইয়্যেদে কাওনাইনে শাহে আম্বিয়া কে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহাল আলামীন ইয়ে র্আজ মেরী হো কবুল

ইসতাজেব হাজা দোয়ায়ি মুস্তাফা কে ওয়াস্তে।

দূর কর রন্জ দেলী হায় ছখত মুঝকো

বেকালী উছ শাহে ছিদ্দিক্বে আকবর বাছাফা কে ওয়াস্তে।

ফজ্লকে হাতোঁছে মুঝ্কো মেওয়ায়ে মাক্সুদ্ খিলা,

উছ ওমর ফারুকে আ-দিল বেরিয়াকে ওয়াস্তে।

দো-জাহাঁ মেঁ হযরতে উসমান-কে রোছে মুঝে,

মাত্ খাজাল কিজিয়ো তু উছ ছাহেব হায়া কে ওয়াস্তে।

বারেগাহে আলী মে তেরে হায় ইয়ে মেরি ইলতিজা,

হল্লে মুশকিল হো মেরি মুশকিল কোশা কে ওয়াস্তে।

বুলবুলে বাগে মদীনা কুররাতুল আইনে রাসূল,

ইয়ানী বিবি ফাতেমা খায়রুন্নেছা কে ওয়াস্তে।

দে খুশী দিলকো মেরি ছর ছব্জ কর নখ্লে মুরাদ,

উছ জিগর খাস্তা হাসান ছাহেব লেওয়াকে ওয়াস্তে।

হার তরফ ছে ফৌজ গমনে আকে ঘেরা হায় মুঝে,

দে পানা ইয়া রব শহীদে কারবালা কে ওয়াস্তে।

কাওন তুজ বিন দাদ ইছ আছি কো দেবে ইয়া খোদা,

জোদতর ফরিয়াদ রস যইনুল আবা কে ওয়াস্তে।

মাই বহুত হায়রান হোঁ কর রহম কি মুঝপর নজর,

বাকের ও জাফর আলী ওয়া মুছা রেজা কি ওয়াস্তে।

মুছা ও কাজেম ত্বকী ও বানকী ও আস্করী,

আওর ইমামে মাহদীয়ে পীরে হুদাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

গাউছুল আ’যম পীরানেপীর দস্তগীর শেখ সৈয়দ আবু মীর মুহীউদ্দিন আবদুল কাদের জিলানী রাদ্বিআল্লাহু তা’আলা আনহু রাহনুমা কে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

সুলতানুল হিন্দ হযরত খাজা গরীব নেওয়াজ মইনুদ্দীন চিশ্তী আজমীরি সান্জিরি রহমাতুল্লাহি তা’আলা আলাইহি কে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম গাউছুল আ’যম আহমদ উল্লাহ মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম গাউছুল আ’যম গোলামুর রহমান বাবাভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম সৈয়দ আবুল বশর মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

ইয়া ইলাহী ছব উঠালে দরদমন্দৌ হোকে বোঝ,

আওলাদে রাসূল সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম গাউছুল ওয়ারা মইনুদ্দীন মাইজভাণ্ডারী রাহনুমাকে ওয়াস্তে।

তোমারি এস্কেতে রাখিও মোদের আবাদ- 

খুদীকে মিটায়ে যেন পাই খোদার স্বাদ। 

দুয়েরী পর্দা উঠায়ে দাও, দয়া করি দেখা দাও- 

ধরা দাও দয়া করে ওগো দয়াল নবীজি (ﷺ) 

রাব্বানা আতিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাওঁ ওয়াফিল্ আখেরাতি হাসানাতাওঁ ওয়া ক্বিনা আজাবান্নার, ওয়া সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলা খায়রি খালক্বিহি ওয়া নূরে জাতীহী মুহাম্মাদীন ওয়াআলিহি ওয়া আছহাবিহি আজমাইন। বিজুদি কালেমায়ে তাইয়্যেবা লা-ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু তা’য়ালা আলাইহি ওয়াছাল্লাম।


আরও খবর



দ্রুতই তারেক রহমানের দেশে ফেরার ইঙ্গিত

প্রকাশিত:বুধবার ০৭ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ মে ২০২৫ |

Image

চার মাস পর লন্ডন থেকে বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া আজ দেশে ফিরেছেন। তার সঙ্গে দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেনও ফিরেছেন। দেশে ফিরেই তিনি দ্রুতই তারেক রহমানের দেশে ফেরার ইঙ্গিত দিয়েছেন।রাজধানীর গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ ইঙ্গিত দেন তিনি।

খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত এই চিকিৎসক বলেন, জুবাইদা রহমান এসেছেন। ১৭ বছর তাকে সরকার আসতে দেয়নি। তাদের মেয়ে জাইমা রহমান কিছুদিন আগে যুক্তরাষ্ট্রে একটা রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছেন। ইনশাআল্লাহ, সেই দিন আর বেশিদিন নেই- দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমান এই মাঠে এসে নেতৃত্ব দেবেন।

তিনি আরও বলেন, ব্রিটেন থেকে যে নেতৃত্ব তিনি দিচ্ছেন, অর্থাৎ শুধু বিএনপির নয়, গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার নেতৃত্ব দিতে অল্প কিছুদিনের মধ্যে তিনি চলে আসবেন।

সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে ডা. জুবাইদা রহমানকে নিয়ে ডা. জাহিদ বলেন, খালেদা জিয়ার সঙ্গে তিনি দেশে এসেছেন। সময় বলে দেবে তিনি কতদিন থাকবেন। তবে আবার সেখানে ফিরে গিয়ে স্বামী ও মেয়েকে নিয়ে সবকিছু গুছিয়ে দেশে প্রত্যাবর্তন করবেন।

গত জানুয়ারিতে উন্নত চিকিৎসার জন্য লন্ডনে গিয়েছিলেন বেগম খালেদা জিয়া। মঙ্গলবার (৬ মে) সকালে কাতারের আমিরের দেওয়া এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে করে চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরে আসেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। পুরো সময়ে লন্ডনে ছিলেন খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ডা. জাহিদ।

সুস্থভাবে দেশে ফিরতে পারায় দেশবাসীর প্রতি শুভেচ্ছা ও কৃতজ্ঞতা জানান বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া। এ ব্যাপারে ডা. জাহিদ হোসেন বলেন, দেশে ফিরতে খালেদা জিয়াকে দীর্ঘ ১৭ ঘণ্টার ভ্রমণ করতে হয়েছে। এতে শারীরিকভাবে ক্লান্তি থাকলেও মানসিকভাবে সুস্থ রয়েছেন তিনি। বিএনপি চেয়ারপারসন এখনও আগের মতোই দেশের মানুষের পাশে থাকতে চান বলেও উল্লেখ করেন তিনি।


আরও খবর