Logo
শিরোনাম

নেত্রকোনায় প্রথমবারের মত স্কুল পর্যায়ে দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:রবিবার ১৫ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মির্জা হৃদয় সাগর (নেত্রকোনা) :

শিশুদেরকে মেধাবী করে তোলার লক্ষ্যে এই প্রথম স্কুল পর্যায়ে বুদ্ধিবৃত্তিক খেলা দাবা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে নেত্রকোনায়। নেত্রকোনা করিম দাবা একাডেমির উদ্যোগে বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ২০ জন শিক্ষার্থীদের অংশ গ্রহণে প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

ফেডারেশন অনুমোদিত প্রথম স্কুল পর্যায়ে চ্যাম্পিয়ন দাবা প্রতিযোগিতার মাধ্যমে দাবাড়ু তৈরিতে খেলায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছে শতবর্ষী পুরনো শহরের ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ দত্ত উচ্চ বিদ্যালয়ের সপ্তম শ্রেণির ছাত্র তন্ময় মজুমদার। রানার্সআপ হয়েছে আঞ্জুমান সরকারি আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী জয়ন্ত সরকার ও তৃতীয় হয়েছে সাতপাই উচ্চ বিদ্যালয়ের অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী শুভ রজক।আজ রবিবার দুপুরে টুর্নামেন্ট পরিচালক দত্ত উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ. বি. এম শাহজাহান কবীর সাজু প্রধান শিক্ষকের কক্ষে তাদের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেন।

এসময় হিমু পাঠক আড্ডার পরিচালক সাংবাদিক আলপনা বেগম,  একাডেমির পরিচালক (কোচ) জাতীয় পর্যায়ের দাবাড়ু আজাহারুল করিম ও সহকারী পরিচালক দত্ত উচ্চ বিদ্যালয়ে শরীর চর্চা বিষয়কবশিক্ষক আরিফ রহমান উপস্থিত ছিলেন।  

এসময় দাবা একাডেমির পরিচালক জানান, ক্ষুদে দাবাড়ু তৈরি করতেই এই প্রতিযোগিতা। এটি খেলে বুদ্ধি বাড়াবে। বিভিন্ন অপকর্ম থেকে নিজেদের বিরত রাখতে পারবে। এই খেলায় পারদর্শী হলে শিশুরা ভালো মন্দ দুটোর পার্থক্য করতে পারে। এইটা মূলত ব্রেনের খেলা। 

এই খেলায় বুদ্ধি বাড়ে। তাই এটিকে বুদ্ধিবৃত্তিক খেলা হিসেবে জানে সবাই। টুর্নামেন্ট পরিচালক দত্ত উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এ.বি.এম শাহজাহান কবীর সাজু বলেন, বুদ্ধিবৃত্তিক এই খেলা খেললে শিশুদের বুদ্ধির চর্চা হয়। 

এটি পড়াশোনার জন্য ভীষণ সহযোগী হয়। যে যত বেশি দাবা খেলবে সে তত বেশি মেধাবী হবে। পড়াশোনার পাশাপাশি মেধার চর্চার মাধ্যমে এক পর্যায়ে রাজনৈতিক সামাজিক কাজে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে নতুন প্রজন্ম।  আর তাই প্রতিটি স্কুলে দাবা খেলার চর্চা করানোটাই জরুরি বলে তিনি মনে করেন। এই খেলার মাধ্যমে ধৈর্য শক্তির উন্নতি ঘটে। ছেলে মেয়েরা কু পথে ধাবিত হয় না। 


আরও খবর

বিসিবি ছাড়ার ইঙ্গিত দিলেন পাপন

সোমবার ২৭ নভেম্বর ২০২৩




নেত্রকোনায় হুমায়ূন আহমেদ এর ৭৫তম জন্মদিনকে ঘিরে হিমু উৎসব

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

মির্জা হৃদয় সাগর, নেত্রকোনা প্রতিনিধি:

নেত্রকোনায় নেচে গেয়ে হুমায়ূন ভক্তরা উদযাপন করেছে হিমু উৎসব নামে লেখকের ৭৫তম জন্মদিন।  

এ উপলক্ষে প্রতি বছরের ন্যায় তারুণ্য নির্ভর হিমু পাঠক আড্ডার কাঙ্খিত উৎসবের আয়োজনে সকালে ১১ টায় আনন্দ শোভাযাত্রা বের করে। 

অবরোধ ভেঙ্গে সাতপাই সংগঠনের কার্যালয় থেকে আনন্দ শোভাযাত্রা প্রতি বছরের ন্যায় উদ্বোধন করেছেন  বরেণ্য বুদ্ধিজীবী চিন্তাবিদ অধ্যাপক যতীন সরকার।  

বার্ধক্যজনিত অসুস্থতায় ভার্চ্যুয়াল উদ্বোধন করেন এবার।

পরে লেখক চিত্রনির্মাতা হুমায়ূন আহমেদ এর নাটক সিনেমায় ব্যবহৃত গানের তালে তালে সাতপাই থেকে আনন্দ শোভাযাত্রাটি মোক্তারপাড়া আসলে পুলিশ সুপার মো ফয়েজ আহমেদ ও অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (আইসিসিট) বিপীন চন্দ্র বিশ্বাস হিমু রুপাদের বরণ করে নেয়।

ঐতিহাসিক মোক্তারপাড়া মাঠের মুক্তমঞ্চে এসে শেষ করে হিমু-রুপাদের সাথে নিয়ে কেক কাটেন।  

আনন্দ শোভাযাত্রায় বীর মুক্তিযোদ্ধা, বুদ্ধিজীবী, লেখক,  সাংবাদিক, সাহিত্যিক,  শিক্ষক, রাজনৈতিক ও সামাজিক সকল ধরনের নেতৃবৃন্দরা তরুণদের সাথে মিলে মিশে একাকার হয়ে হিমু উৎসবের এই আনন্দ শোভাযাত্রায় অংশ নেন। নারীরা নীল শাড়িতে রুপা সাজে এবং পুরুষরা হলুদ পাঞ্জাবি ও টি শার্ট পড়ে হিমু সেজে নান্দনিক শোভাযাত্রা শেষ করেন। 

সন্ধ্যায় অনুষ্ঠিত হবে গানে ও আড্ডায় সাংস্কৃতিক পরিবেশনা।  

কেক কাটা অনুষ্ঠানে সংগঠনের পরিচালক সাংবাদিক আলপনা বেগমের সভাপতিত্বে মুক্তমঞ্চে কেক কাটা পূর্ববর্তী আলোচনায় অতিথিরা বক্তব্য রাখেন।  

এছাড়াও অধ্যাপক মতীন্দ্র সরকার, সাংবাদিক শ্যামলেন্দু পাল, বীর মুক্তিযোদ্ধা হায়দার জাহান চৌধুরী, প্রেসক্লাবের সদস্য সচিব এডভোকেট হাবিবুর রহমান, উদীচীর সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান,  চচন্দ্রনাথ কলেজের অধ্যক্ষ আনোয়ার হাসান, মৃনাল কান্তি চক্রবর্তী, কবি সাজ্জাদ খান, কলেজ শিক্ষক সাইফুল আলম স্বপন, বাউল সমিতির নেতা বেতারের শিল্পী আবুল বাশারসহ বিভিন্ন সংগঠনের নেতৃবৃন্দরা অংশ নেন।


আরও খবর



নওগাঁয় ধানবাহী ট্রাকের ধাক্কায় অটো বাইক চালক নিহত, আহত ৩ ছাত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

নওগাঁয় ধানবাহী ট্রাকের ধাক্কায় অটো-বাইক চালক এর মৃত্যু হয়েছে এসময় অটো-বাইকের যাত্রী ৩ জন কলেজ ছাত্রী আহত হয়েছেন। মর্মান্তিক এ দূর্ঘটনাটি ঘটেছে মঙ্গলবার বিকেল সোয়া ২টারদিকে নওগাঁর সাপাহার উপজেলার গোডাউনপাড়া নিচ মোড় নামক স্থানে। 

নিহত অটো-বাইক চালক সিদ্দিক হোসেন (৪৪) হলেন, নওগাঁর পত্নীতলা উপজেলার আষ্টমাত্রা গ্রামের মৃত আঃ সামাদ এর ছেলে। বলে প্রাথমিকভাবে জানাগেছে।

স্থানিয় সুত্র জানান, মঙ্গলবার দুপুর ২ টারদিকে সাপাহার উপজেলা সদরের ওয়ালটন

মোড় থেকে মহিলা কলেজের কয়েকজন ছাত্রীকে নিয়ে অটো-বাইকটি বাকরইল এর পথে রওনা দেয়। দূর্ঘটনাস্থলে পৌছলে এসময় সামনে থেকে আসা ধান বোঝাই ট্রাক (ঢাকা মেট্রো ট ২২-৪৬৭৭ এর) সাথে অটো-বাইকের মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। দূর্ঘটনার খবর পেয়ে সাপাহার থানা পুলিশ ও ফায়ার সার্ভিসের টিম দ্রুত দূর্ঘটনাস্থলে পৌছে স্থানিয়দের সহযোগীতায় আহতদের উদ্ধার করে সাপাহার উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নিলে দায়িত্বরত চিকিৎসক অটো বাইক চালক সিদ্দিক কে মৃত ঘোষণা করেন। দূর্ঘটনার পর স্থানিয়দের সহযোগীতায় ট্রাক চালক ও চালকের সহকারি হেলপাড় কে পুলিশ সাপাহার থানা হেফাজতে নেয়। সংবাদ লেখার সময় পর্যন্ত এব্যাপারে আইনানুগ পদক্ষেপ পক্রিয়াধীন (চলমান) রয়েছে বলে জানিয়েছেন পুলিশ।


আরও খবর



ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল বাংলাদেশ

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

ঢাকাসহ সারা দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। শনিবার (০২ ডিসেম্বর) সকাল ৯টা ৩৬ মিনিটে এ ভূমিকম্প অনুভূত হয়।

জার্মান রিসার্চ সেন্টার ফর জিওসায়েন্সেস বলছে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫.৮। অন্যদিকে, মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) এর তথ্যমতে, রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৫.৫।

ইউএসজিএস বলছে, লক্ষ্মীপুরের রামগঞ্জ উপজেলা থেকে ৮ কিলোমিটার পূর্বউত্তরপূর্বে ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল। বাংলাদেশের আবহাওয়া অফিসও একই তথ্য জানিয়েছে। তবে ভূমিকম্পে এখনও পর্যন্ত কোনো ধরনের ক্ষয়ক্ষতির খবর পাওয়া যায়নি।

এর আগে ২ অক্টোবর সন্ধ্যা ৬টা ৪৭ মিনিটে ঢাকায় মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত হয়। এর উৎপত্তিস্থল ছিল ভারতের মেঘালয়ের রেসুবেলপাড়া থেকে তিন কিলোমিটার দূরে। বাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও নেপাল, ভূটান এবং চীনেও অনুভূত হয়েছে এর কম্পন।

এছাড়া গত ১৭ সেপ্টেম্বর ভূমিকম্পে কেঁপে ওঠে ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকা। রিখটার স্কেলে কম্পনের মাত্রা ছিল চার দশমিক ২। ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ছিল টাঙ্গাইলে।

চলতি বছরে এখন পর্যন্ত ১১টি হালকা ও মাঝারি ধরনের ভূমিকম্প সংঘটিত হয়েছে দেশে। এতে জানমালের তেমন ক্ষতি না হলেও বড় ধরনের ভূমিকম্পের আভাস পাচ্ছেন বিশেষজ্ঞরা।


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




অন্ধ্রপ্রদেশের স্থলভাগে ধেয়ে আসছে মিগজাউম

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হওয়া ঘূর্ণিঝড় মিগজাউম সোমবার প্রবল ঘূর্ণিঝড়ে পরিনত হয়ে ভারতের অন্ধ্রপ্রদেশের উপকূল অতিক্রম করতে পারে ডিসেম্বর ঘূর্ণিঝড়টি অন্ধ্রপ্রদেশের স্থলভাগে আঘাত হানতে পারে

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে ইতিমধ্যে প্রবল ঝড়বৃষ্টি শুরু হয়েছে তামিলনাড়ুর চেন্নাইসহ উপকূলবর্তী সাতটি জেলায়। আগামী কয়েক ঘণ্টায় দেয়া হয়েছে ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস। বৃষ্টির কারণে চেন্নাইয়ে পাঁচ জনের মৃত্যু হয়েছে। মঙ্গলবার সকাল ৯টা পর্যন্ত বন্ধ রাখা হয়েছে বিমানবন্দর। খবর এনডিটিভির

ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে চেন্নাইয়ের অনেক এলাকাই পানিতে তলিয়ে গেছে সমাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া কয়েকটি ভিডিয়োতে দেখা গেছে, পানির স্রোতে চেন্নাইসহ কয়েকটি এলাকার রাস্তায় ভেসে গেছে পার্কিং করে রাখা গাড়ি

ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে গাছ চাপা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যুর খবর জানিয়েছে চেন্নাই পুলিশ। সোমবার বৃষ্টির কারণে চেন্নাই এবং আশপাশের তিন জেলায় স্কুল, কলেজ সরকারি অফিস বন্ধ রাখা হয়েছে

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, মঙ্গলবার দিনের যে কোন সময়ে অন্ধ্রপ্রদেশের নেল্লোর এবং মছলিপত্তনমের মাঝ দিয়ে স্থলভাগে আছড়ে পড়বে মিগজাউম। ঘূর্ণিঝড়টির গতি ঘণ্টায় ৯০ থেকে ১০০ কিলোমিটার থাকতে পারে। ঝোড়ো হাওয়ার গতিবেগ থাকতে পারে ১১০ কিলোমিটার। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রবিবার রাত থেকেই তামিলনাড়ুতে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে চেন্নাই, চেঙ্গালপট্টু, কাঞ্চিপুরম, নাগাপত্তনম, কুড্ডালোর, তিরুবাল্লুর জেলায়ও ভারী বৃষ্টিপাতের পূর্বাভাস দেয়া হয়েছে

এদিকে মিগজাউম-এর প্রভাবে ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ইতোমধ্যে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার ভোরে দেখা গেছে, গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির কারণে ভোগান্তিতে পড়েছেন বাইরে বের হওয়া মানুষ

আবহাওয়া অধিদফতরের ১৮ নম্বর বিশেষ বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, ঘূর্ণিঝড়মিগজাউমগত মধ্যরাত ডিসেম্বর চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫৪০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, কক্সবাজার সমুদ্রবন্দর থেকে ১৫১০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে, মোংলা সমুদ্র বন্দর থেকে ১৩৬০ কিলোমিটার, দক্ষিণপশ্চিমে এবং পায়রা সমুদ্রবন্দর থেকে ১৩৯০ কিলোমিটার দক্ষিণপশ্চিমে অবস্থান করছিল এটি আরও উত্তর- উত্তরপশ্চিম দিকে অগ্রসর হয়ে ডিসেম্বর ভোররাত নাগাদ নিলর মাসুলিপট্টমের নিকট দিয়ে ভারতের অন্ধপ্রদেশ উপকূল অতিক্রম করতে পারে

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, মোংলা পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে নম্বর দূরবর্তী হুঁশিয়ারি সংকেত দেখিয়ে যেতে বলা হয়েছে। একই সঙ্গে উত্তর বঙ্গোপসাগর গভীর সাগরে অবস্থানরত সব মাছ ধরার নৌকা ট্রলারকে পরবর্তী নির্দেশ না দেয়া পর্যন্ত উপকূলের কাছাকাছি থেকে সাবধানে চলাচল করতে বলা হয়েছে


আরও খবর

সাত ডিসেম্বর শত্রুমুক্ত হয়েছিলো নোয়াখালী

বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩




ঐশ্বরিয়ার সংসারে ভাঙনের সুর

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩ |

Image

১ নভেম্বর ৫০ বছরে পা দিয়েছেন বলিউড সেনসেশন ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন; কিন্তু এবারের জন্মদিন বড্ড ফিকে ছিল সাবেক বিশ্বসুন্দরীর। শ্বশুরবাড়ির কেউ শুভেচ্ছা বার্তা দেননি, অভিনেত্রীর পাশে দেখা মেলেনি স্বামী অভিষেক বচ্চনেরও।

যদিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে স্ত্রীর একটি ছবি পোস্ট করেছিলেন অভিষেক। তবে শুধুই শুভ জন্মদিন লিখে দায় সেরেছেন জুনিয়র বচ্চন। রোববার মণীশ মালহোত্রার বাড়ির দীপাবলি উদযাপনের অনুষ্ঠানেও একা এলেন ঐশ্বরিয়া।

নিন্দুকেরা বলেন, ননদ ও শাশুড়ির সঙ্গে আদায়-কাঁচকলায় সম্পর্ক অভিনেত্রীর। স্বামীর সঙ্গেও নাকি নিত্যদিন ঝামেলা হয় তার। সেই কথা নিজের মুখেই বলেন অভিষেক। তবু কোন জাদুবলে এখনো টিকে রয়েছে তাদের সম্পর্ক?

নামজাদা পরিবারের সদস্য সাবেক বিশ্বসুন্দরী বলিউড অভিনেত্রী ঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন। ২০০৭ সালে অমিতাভ বচ্চনের ছেলে অভিষেক আর ঐশ্বরিয়া বিয়ে করেন। তাদের এক মেয়ে আরাধ্যা বচ্চন।

ইদানীং শ্বশুরবাড়ির সঙ্গে দূরত্ব নাকি বাড়ছে ঐশ্বরিয়ার। স্বামী অভিষেকের সঙ্গেও নাকি নিত্যদিন ঝামেলা লেগেই আছে। এর আগেও একাধিকবার গুঞ্জন উঠেছে বচ্চন পরিবারকে ঘিরে। কয়েকবার অভিষেক-ঐশ্বরিয়ার বিবাহবিচ্ছেদের কানাঘুষাও শোনা গেছে। তবু প্রতিবার নিন্দুকদের ভুল প্রমাণ করেছেন তারা।

এক সাক্ষাৎকারে নিজের মুখেই ঝগড়ার কথা স্বীকার করে নেনে জুনিয়র বচ্চন। ২০১০ সালের এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, আমাদের তো রোজ ঝগড়া হয়।

যদিও তখন তাদের বিয়ের বয়স ছিল মোটে তিন বছর। অভিষেক যেমন তাদের দাম্পত্যের এ দিকটা তুলে ধরেন- পাশপাশি বলেন, আমাদের মধ্যে মূলত বাদানুবাদ হয়, বড় কোনো অশান্তি নয়। তাছাড়াও আমরা রাগ করে ঘুমোতে যেতে পারি না। রাতে ঘুমোনোর আগে সব অশান্তি মিটিয়ে নিই।

তবে সেই মিটমাট করার দায়িত্ব নাকি অভিষেকের, ঐশ্বরিয়া এগিয়ে আসেন না একেবারেই। অভিনেতা বলেন, অশান্তি মেটানোর প্রথম পদক্ষেপ আমাদের ছেলেদের করতে হয়। যদি তাড়াতাড়ি পুরুষ ভুলটা মাথা পেতে নেয়, তাহলে আর কোনো অশান্তিই থাকবে না। হতেই পারে তুমি ঠিক, তবে সেটা তাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।

তবে পুরো বিষয়টা মজার ছলেই বলেছিলেন অভিষেক সেই সময়। তবে বর্তমান সময়ে কোন জায়গায় দাঁড়িয়ে তাদের সম্পর্ক, তা বোঝা দায়।


আরও খবর

সৈকতে উষ্ণতা ছড়াচ্ছেন মিম !

শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3