Logo
শিরোনাম

অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স এক অশনি সংকেত

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

বৈশ্বিক স্বাস্থ্যখাতের অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্সের হুমকি মোকাবিলায় সরকারি-বেসরকারি সব খাতকে সমন্বিতভাবে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন। তিনি বলেন, বিশ্বব্যাপী স্বাস্থ্যখাতে নতুন অশনিসংকেত অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স। মানুষ থেকে শুরু করে গ্রামগঞ্জে পশুপাখির মধ্যেও এটি বিস্তার লাভ করেছে। প্রধানমন্ত্রীও এ বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিচ্ছেন। তিনি অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল রেজিস্ট্যান্স (এএমআর) বিষয়ক গ্লোবাল লিডার্স গ্রুপের কো-চেয়ার হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) ঢাকার মহাখালীতে ব্র্যাক সেন্টারে অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন তিনি। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়সহ সরকারের সংশ্লিষ্ট বিভাগ এবং ব্র্যাকের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

ব্র্যাকের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ডা. সামন্ত লাল সেন বলেন, ব্রেস্ট ক্যানসার বা স্তন ক্যানসার, সার্ভিক্যাল ক্যানসার বা জরায়ুমুখ ক্যানসার ও হাইপারটেনশনের মতো বিষয়গুলোতে আরও বেশি সচেতনতা গড়ে তুলতে হবে। একজন ব্রেস্ট ক্যানসারের রোগী যখন চিকিৎসকের আছে আসে, তখন বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আর বিশেষ কিছু করার থাকে না। অথচ প্রাথমিক পর্যায়ে রোগ নির্ণয় হলে তা অনেকাংশেই নিরাময়যোগ্য। একইভাবে গ্রামাঞ্চলে অনেক ঠোঁটকাটা, তালুকাটা রোগী ঘুরে বেড়াতে দেখা যায়। তারা সঠিক চিকিৎসা পান না।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, দেশে স্বাস্থ্যখাতে অনেক ভালো কাজ হচ্ছে, কিন্তু এসব ক্ষেত্রে অনেক সময় সমন্বয়ের অভাব দেখা যায়। সরকারি-বেসরকারি সংস্থাগুলো সমন্বিতভাবে কাজগুলো করলে মানুষ উপকৃত হবে।

এ প্রসঙ্গে তিনি শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউট এবং ব্র্যাক লিম্ব অ্যান্ড ব্রেস সেন্টার (বিএলবিসি) পরিকল্পিত ও পরিচালিত কৃত্রিম অঙ্গ সংস্থাপন চিকিৎসাকেন্দ্রের কথা উল্লেখ করে বলেন, এর মাধ্যমে অনেক মানুষ কৃত্রিম অঙ্গ প্রতিস্থাপনের সুবিধা পাচ্ছেন। মানুষের কল্যাণে বেসরকারি খাতের সহযোগিতায় এমন আরও অনেক উদ্যোগ নেওয়া যেতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী ডা. রোকেয়া সুলতানা বলেন, স্বাস্থ্যখাতে সরকারের কাজে যে বেসরকারি প্রতিষ্ঠানগুলো সহযোগিতা করে আসছে, তাদের মধ্যে ব্র্যাক অন্যতম। তবে এসব কাজে ধারাবাহিকতা ধরে রাখাটা অত্যন্ত জরুরি। কোনো একটা কর্মসূচি বা প্রকল্প হঠাৎ করে বন্ধ হয়ে যাওয়া অবাঞ্চিত। তাই প্রকল্প শুরু করার সময়ই একটি প্রস্থান পরিকল্পনা সঠিকভাবে ডিজাইন করা গুরুত্বপূর্ণ।


আরও খবর



নারী সংস্কার কমিশনের বৈধতা চ্যালেঞ্জের রিট খারিজ

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের কয়েকটি বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করে দিয়েছেন হাইকোর্ট। ২৬ মে বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রিটটি খারিজ করে দেন।

গত সোমবার (১৯ মে) নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের কয়েকটি বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেছিলেন হাইকোর্ট।

এর আগে নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ও সাংঘর্ষিক বিষয় পর্যালোচনার জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিটে নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রওশন আলী এ রিট দায়ের করেন।

আইনজীবী বলেন, উইমেন রিফর্ম কমিশন রিপোর্ট, ২০২৫-এর অধ্যায় ৩, ৪, ৬, ১০, ১১ এবং ১২-এ অন্তর্ভুক্ত সুপারিশসমূহ ইসলামী শরিয়তের বিধানসমূহের পরিপন্থি, জনগণের ধর্মীয় অনুভূতির পরিপন্থি এবং বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায়, এই বিষয়ে রিট পিটিশন দায়ের করা হয়েছে।

উইমেন রিফর্ম কমিশন রিপোর্ট-২০২৫- এই রিপোর্টটি ৩১৮ পৃষ্ঠাব্যাপী এবং সম্প্রতি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত ও আলোচিত হয়েছে। রিপোর্টের বিভিন্ন সুপারিশ ইসলামী শরিয়ত, আমাদের সংবিধান এবং দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মূল্যবোধের সঙ্গে সরাসরি সাংঘর্ষিক।

প্রথমত, রিপোর্টের অধ্যায় ১১-তে পুরুষ ও নারীর জন্য সমান উত্তরাধিকার দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে, যা সরাসরি কোরআনের সুরা নিসা (৪:১১)-এর পরিপন্থি।

দ্বিতীয়ত, রিপোর্টে বহুবিবাহ নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব এসেছে, যা ইসলামী শরীয়তে অনুমোদিত একটি বিধান এবং সংবিধানের ৪১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ধর্মচর্চার অধিকার ক্ষুণ্ন করে।

তৃতীয়ত, মাই বডি মাই চয়েজ স্লোগানকে অন্ধভাবে সমর্থন দিয়ে শরিয়তের ওপর ভিত্তি না রেখে নৈতিকতার সীমা অতিক্রম করার চেষ্টা করা হয়েছে।

চতুর্থত, যৌনকর্মকে বৈধ পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে, যা ইসলামি মূল্যবোধ এবং সংবিধানের ২(ক) ও ২৬ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।

পঞ্চমত, রিপোর্টে লিঙ্গ পরিচয় এবং ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ে যে ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, তা শরিয়তবিরোধী এবং ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে সাংঘর্ষিক। রিটে তিনটি মন্ত্রণালয় এবং উইমেন রিফর্ম কমিশনের চেয়ারম্যান বিবাদী করা হয়।


আরও খবর

একযোগে ২৫২ বিচারককে বদলি

মঙ্গলবার ০৩ জুন ২০২৫




ট্রাম্প-মাস্ক জুটির ভাঙন : কত দূর গড়াবে দ্বন্দ্ব?

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৬ জুন ২০২৫ |

Image

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও প্রযুক্তি-উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের অস্বাভাবিক রাজনৈতিক জুটি ভেঙে পড়েছে। তাদের সম্পর্কের নাটকীয় অবসানে এখন ঘোলাটে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।

‘ওয়ান বিগ বিউটিফুল বিল’ নিয়ে মাস্কের সমালোচনার পরিপ্রেক্ষিতে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তাকে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ হিসেবে অভিহিত করেন এবং সতর্ক করে দেন যে, মাস্কের প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে থাকা সরকারি চুক্তিগুলো বাতিল করা হতে পারে।

ওয়াশিংটন থেকে এএফপি জানায়, হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিস থেকে সম্প্রচারিত এক বক্তব্যে ট্রাম্প বলেন, তিনি মাস্কের ওপর ‘খুবই হতাশ’।

এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উভয়পক্ষ একে অপরকে লক্ষ্য করে তীব্র কটাক্ষ ছুড়তে থাকেন। মাস্ক দাবি করেন, কুখ্যাত অর্থলোলুপ ও যৌন অপরাধী জেফরি অ্যাপস্টেইনের গোপন নথিতে ট্রাম্পের নাম রয়েছে— যদিও তিনি কোনো প্রমাণ উপস্থাপন করেননি।

বাকযুদ্ধের এই বিস্তার ইতোমধ্যেই রাজনৈতিক অঙ্গনে বড় ধরনের প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। মাস্কের মালিকানাধীন টেসলার শেয়ারের দর একদিনে ১০০ বিলিয়ন ডলারের বেশি কমে গেছে এবং তিনি ঘোষণা করেছেন, তার প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ মহাকাশযান কর্মসূচি থেকে সরে আসবে।

বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি ও সবচেয়ে ক্ষমতাধর রাষ্ট্রনেতার এই সম্পর্ক যে দীর্ঘস্থায়ী হবে না— এমন জল্পনা বহুদিন ধরেই চলছিল। তবে মাত্র চার মাসেই সম্পর্কের এই আকস্মিক ও বিস্ফোরক ভাঙন ওয়াশিংটনের রাজনীতিকদের অনেককেই বিস্মিত করেছে।

ট্রাম্প বলেন, আমি ইলনের ওপর খুব হতাশ। আমি তাকে অনেক সহায়তা করেছি। আমাদের সম্পর্ক দারুণ ছিল। জানি না, এখন সেটা থাকবে কি না।

তিনি আরও জানান, মাত্র এক সপ্তাহ আগেই হোয়াইট হাউসে ‘সরকারি ব্যয় দক্ষতা দপ্তর’ (ডগে) থেকে বিদায় জানাতে মাস্কের জন্য সংবর্ধনার আয়োজন করা হয়।

পরে ট্রাম্প ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘তিনি (মাস্ক) পাগল হয়ে গেছেন।’ ট্রাম্পের ভাষ্য, মাস্ককে তিনিই সরে যেতে বলেছিলেন, কারণ ‘তার উপস্থিতি বিরক্তিকর হয়ে উঠছিল।’

মাস্কের নতুন রাজনৈতিক দল?

এই টানাপোড়েনের মধ্যে মাস্ক ‘এক্স’-এ একটি জরিপ চালিয়েছেন, যার শিরোনাম ছিল: ‘আমি কি একটি নতুন রাজনৈতিক দল গঠন করব?’ এটি এক ধরনের রাজনৈতিক হুমকি হিসেবেই দেখা হচ্ছে।

কারণ মাস্ক ইতোমধ্যেই ইঙ্গিত দিয়েছেন, যেসব রিপাবলিকান তার সঙ্গে একমত নন, তাদের ক্ষমতা থেকে সরাতে তিনি তার বিপুল অর্থব্যয় করতে প্রস্তুত।

এদিকে ট্রাম্প-ঘনিষ্ঠ স্টিভ ব্যানন নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে দাবি করেছেন, ‘মাস্ককে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা উচিত।’

এখন ওয়াশিংটনের রাজনীতিকরা উৎকণ্ঠার সঙ্গে তাকিয়ে আছেন— এই দ্বন্দ্ব আরও কত দূর গড়াবে তা দেখতে।


আরও খবর



ডেঙ্গু আক্রান্ত বেশি বরিশাল ও ঢাকা দক্ষিণে

প্রকাশিত:শনিবার ০৭ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৫৯ জন। এর মধ্যে বরিশালেই ৩৫ জন। ঢাকা দক্ষিণে ১৬ জন। চট্টগ্রাম বিভাগে ৬ ও ঢাকা বিভাগে দুজন আক্রান্ত হয়। শুক্রবার (৬ জুন) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ডেঙ্গু আপডেট বাতায়নে এসব তথ্য দেওয়া হয়।

৫ জুনের আপডেটে পাওয়া গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়েছেন ৬২ জন। এর মধ্যে বরিশালেই ৫০ জন। ঢাকা দক্ষিণে ৬, চট্টগ্রাম ও সিলেটে দুজন করে, ময়মনসিংহ ও রংপুরে একজন করে।

বৃষ্টি বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বিভিন্ন জায়গায় পানি জমে থাকছে, যার কারণে এডিস মশার প্রজনন বাড়ছে। ডেঙ্গুর প্রকোপও বাড়ছে।


আরও খবর



টাকা পাচারকারীরা অত্যন্ত বুদ্ধিমান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ জুন ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

অর্থ উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ বললেন, যারা টাকা পাচার করেন তারা অত্যন্ত বুদ্ধিমান লোক। তিনি বলেন, পাচার হওয়া টাকা ফেরত আনা সহজ না। পাচারের টাকা ফেরত পেলে বাজেট সাপোর্টের জন্য আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছে যেতে হতো না। পাচারের টাকা ফেরত আনতে সময় লাগবে। আমরা বলেছি, এক-আধ বছর লাগতে পারে, সেই প্রসেস শুরু হয়েছে।

মঙ্গলবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেট পরবর্তী সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন তিনি।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, পাচার হওয়া কালো টাকা দেশে আনার বিষয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের নেতৃত্বে কাজ চলছে।

তিনি বলেন, অনেকেই বলেছেন ঢালাওভাবে কালো টাকা সাদা করে দেওয়া হয়। কালো টাকা কিন্তু ঠিক কালো টাকা না, আমরা বলছি অপ্রদর্শিত আয়। অপ্রদর্শিত আয় যদি থাকে শুধু ফ্ল্যাটের ব্যাপারে একটা বিধান দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সেটা কালো টাকা না।

অপর এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বাজেটে বৈষম্যবিরোধী পদক্ষেপ একেবারে নেই তা কিন্তু না। বাজেটে নারীদের জন্য ফান্ড আছে, স্টার্টআপের জন্য অর্থ বরাদ্দ আছে, যুবকদের জন্য টাকা দিচ্ছি। বাকি অনেক খাতের জন্যও আছে। তবে একেবারে বৈষম্যবিরোধী, কর্মসংস্থানের জন্য নেই সেটা কিন্তু না। ব্যবসা-বাণিজ্যের অনেক কিছুর ট্যারিফ উঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বাজেট গত বছরের তুলনায় ছোট হয়েছে, সেটা বাস্তবায়ন খুব বেশি কঠিন না। বাজেট ৬ মাসের জন্য না, তিন মাস বা ছয় মাসে বাজেট করা যায় না। বাজেট করতে হয় এক বছরের জন্য। মুদ্রানীতি করতে পারে ৬ মাসে। কিন্তু আমরা বাজেট ৯ মাস ৬ মাসে করতে পারবো না।

সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত এনবিআর চেয়ারম্যান আব্দুর রহমান খান বলেন, ২০২৫-২৬ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে কালো টাকা সাদা করার জন্য আগের মতো কোনও বিশেষ সুযোগ নেই। তবে দুটি ক্ষেত্রে অতিরিক্ত কর পরিশোধ করে ব্যবহারের সুযোগ রাখা হয়েছে।

এর একটি হলো— কেউ নিজের জমিতে অপ্রদর্শিত অর্থ দিয়ে যদি বাড়ি তৈরি করেন, তাহলে দ্বিগুণ কর দিয়ে তা ব্যবহার করতে পারবেন। তবে তার বিরুদ্ধে অন্য কোনও সংস্থা প্রশ্ন করতে পারবে না, বিষয়টা কিন্তু তা নয়। অন্যান্য সংস্থার প্রশ্ন তোলার সুযোগ আছে।

দ্বিতীয় সুযোগটি হলো— ফ্ল্যাট ক্রয়ের ক্ষেত্রে। এ ক্ষেত্রে আমরা কর পাঁচগুণ করে দিয়েছি। এটা খুব ব্যয়বহুল হয়েছে। তারপরও অনেকেই যেহেতু এটা নিয়ে কথা বলতেছে, আমার মনে হয় স্যার (অর্থ উপদেষ্টা) সবাই আলোচনা করে চিন্তা করতে পারেন, কী করবেন।


আরও খবর



ওবায়দুল কাদেরের কুশলীরা কে কোথায়?

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৭ মে ২০২৫ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫ |

Image

দেশের সড়ক নিয়ন্ত্রণকারী সংস্থা বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটি (বিআরটিএ)-এর নিজের নিয়ন্ত্রণই ছিল অন্যদের হাতে। এ সংস্থায় অনিয়ম-দুর্নীতি, ঘুষবাণিজ্য, সিনিয়র কর্মকর্তাদের নির্যাতন ও জিম্মি করে টাকা আদায়সহ নানা ধরনের অপকর্মের সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রণ করত সাবেক সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের ১১ চেলা। দুর্নীতি দমন কমিশন-দুদক অভিযান চালালেও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ-বিআরটিএর বিভিন্ন কার্যালয়ে ঘুষ বাণিজ্য বন্ধ হয়নি। সংস্থায় ঘুষ বাণিজ্য বহু আগে থেকেই চলছে। 

bvgt Avjx nvq`vi iZb



mv‡eK moK cwienb I †mZz gš¿x Ievq`yj Kv‡`i Gi fvwMbv|

MZ 22 GwcÖj 2025Bs †mvgevi MvRxcy‡ii kÖxcyi g‡Wj _vbv cywjk I XvKvi igbv _vbvi cywj‡ki †hŠ_ Awfhv‡b GK AvZ¥x‡qi evmv †_‡K Zv‡K †MÖdZvi Kiv nq| GB Avjx nvq`vi iZb moK cwienb I †mZz gš¿Yvjq Ges weAviwUG Gi wKQz Amvay Kg©KZ©vi mgš^‡q †iwR‡óªkb, iæU cviwgU, gvwjKvbv e`jx, wdU‡bm mn weAviwUG I moK cwienb gš¿Yvj‡qi e`jx evwY‡R¨i mv‡_ m¤ú„³ wQ‡jb Ges `yB nv‡Z UvKv Kvwg‡q A‰ea A‡_©i cvnvo evwb‡q‡Qb|  

bvgt gynv¤§` knx`yjøvn, cwiPvjK (BwÄt), weAviwUG, XvKv wefvগ

|

†gvevBjt 01550-051607

wZwb Avjx nvq`vi iZ‡bi mn‡hvMx wn‡m‡e XvKv wefvM, gqgbwmsn wefvM, iscyi wefvM, ewikvj wefvM, Lyjbv wefvM I ivRkvnx wefvM †_‡K mKj Dr‡KvP evwY‡R¨i UvKv Av`vq K‡i Avjx nvq`vi iZb Gi nv‡Z Zz‡j w`‡Zb| MZ 04/03/2025Bs Zvwi‡L Zv‡K IGmwW K‡i weAviwUG m`i Kvh©vj‡q mshy³ Ki‡jI wZwb GLbI envj Zweq‡Z weAviwUG Gi XvKv wefvMxq Kvh©vj‡qi `vwqZ¡ cvjb Ki‡Qb|

 

bvgt †gvt †ZŠwn` †nv‡mb, Dc-cwiPvjK (BwÄt) gqgbwmsn wefvMxq Kvh©vjq



†gvevBjt 01550-053908

¯’vbxq evox †bvqvLvjx| wZwb PÆMÖv‡g wmGbwR A‡UvwiKkvi cÖwZ¯’vc‡b knx`yjøvi †hvMmvR‡m K‡qKkZ †KvwU UvKv Dr‡KvP evwYR¨ K‡i‡Qb| hvi Ask knx`yjøvni gva¨‡g Avjx nvq`vi iZb‡K w`‡Zb| †ZŠwn` †nv‡mb evwo †bvqvLvjx nIqv‡Z AZ¨všÍ `vc‡Ui mv‡_ PjvPj Ki‡Zb Ges weAviwUG Gi mv‡eK †Pqvig¨vb b~i †gvnv¤§` gÛj Gi Nwbô mnPi wQ‡jb| Zvi weiæ‡× wmGbwR †K‡jsKvixi eû Awf‡hvM `y`K mn wewfbœ `߇i †`Iqv n‡jI wZwb Av‡Qb envj Zweq‡Z| †ZŠwn` †nv‡mb PÆMÖv‡g _vKvKvjxb mg‡q `vjvj wmwÛ‡K‡Ui cÖavb wQ‡jb evey `vm| 

bvgt cÖ‡KŠkjx iwdKzj Bmjvg, eZ©gvb Kg©¯’jt weAviwUG Gi wefvMxq Kvh©vjq ewikvj|



†gvevBjt 01550-051611

wZwb cwiPq w`‡Zb mv‡eK ¯’vbxq miKvi, cjøx Dbœqb I mgevq gš¿x BwÄt L›`Kvi †gvkvid †nv‡m‡bi fvwZRv e‡j Ges dwi`cyi-4 Avm‡bi msm` m`m¨ gywReyi ingvb †PŠayix Ii‡d wb·b †PŠayixi eÜz e‡j| iwdK ey‡qU QvÎjx‡Mi †bZv wQ‡jb| wZwb 2014 mv‡j weAviwUG Gi PÆMÖvg †g‡Uªv mv‡K©‡j e`jx n‡q hvb Ges †mLv‡b wM‡q wmGbwR A‡UvwiKkvi †iwR‡óªkb bv¤^vi w`‡eb e‡j DËiv gUim Gi wWjvi 8wU †kv iæ‡gi gva¨‡g K‡qK †KvwU UvKv nvwZ‡q †bb| cieZ©x‡Z welqwU wb‡q wefvMxq Z`šÍ nq| ZLb wZwb gš¿xi †`vnvB w`‡q cvi †c‡q hvb| cieZ©x‡Z 2019 mv‡j weAviwUG XvKv †g‡Uªv mv‡K©j-1 G mnKvix cwiPvjK wn‡m‡e e`jx nb| GLv‡b G‡m wZwb `vjvj P‡µi GKwU wmwÛ‡KU M‡o Zz‡jb| H `vjvj P‡µi gva¨g e¨ZxZ †Kvb KvR weAviwUG Gi mvaviY †mev MÖwnZviv ¯^v”Q‡›` Kwi‡Z cvwi‡Zb bv| `vjvj P‡µi cÖavb †nvZv weAviwUG †g‡Uªv mv‡K©j-1 Gi mv‡eK wnmveiÿK Lvb †gvt iæûj Avwgb| UvBMvi GwWÕi wgicyi kvLvi g¨v‡bRi Avj Avwgb kÖwgK †bZv mvLvIqvZ †nv‡mb `yjvj, †g‡Uªv cwjUb A‡Uv‡U¤úy A‡UvwiKkv kÖwgK BDwbq‡bi mvaviY m¤úv`K Avãyj ReŸvi, kvn Avjx _vbv hyejx‡Mi †bZv gwbi †nv‡mb Ms‡`i wb‡q GKwU kw³kvjx `vjvj wmwÛ‡KU M‡o Zz‡jb| 

bvgt †gvt mvbvDj nK, Dc-cwiPvjK (BwÄwbqvwis)



mv‡eK QvÎjxM †bZv Ges mv‡eK gš¿x Ievq`yj Kv‡`i Gi Nwbô mnPi wn‡m‡e weAviwUG Gi mKj AcK‡g©i ¸iæ †gvt mvbvDj nK| wZwbI weAviwUG †g‡Uªv mv‡K©j-2 BKzwiqv‡Z GKwU kw³kvjx `vjvj wmwÛ‡KU M‡o Zz‡jwQ‡jb kvwnb †Pqvig¨vb‡`i †jvKRb‡`i‡K w`‡q| AvIqvgxjx‡Mi cZb n‡jI `vjvjiv GLbI envj Zweq‡Z Ibvi c„ó‡cvlKZvq| Øv`k RvZxq msm` wbe©vP‡b bvg cÖKv‡k Awb”QzK weAviwUG Gi K‡qKRb Kg©KZ©v Kg©Pvix e‡jb GB mvbvDj nK Ievq`yj Kv‡`‡ii wbe©vPbxi Rb¨ e¨vcKfv‡e Puv`vevRx K‡i‡Qb| 

bvgt mi`vi gvnveyeyi ingvb, Dc-cwiPvjK (A_©), cÖkvmb kvLv



†gvevBjt 01711-130480

wZwb mv‡eK gš¿x Ievq`yj Kv‡`‡ii mgMÖ evsjv‡`k †_‡K Av`vqK…Z Dr‡KvP evwY‡R¨i mv‡_ m¤ú„³ †_‡K †Kvlva¨‡ÿi `vwqZ¡ cvjb K‡iwQ‡jb Ges wb‡Ri bv‡gI Zvi cwiev‡ii bv‡g Zvi PvKix Rxe‡bi †eZ‡bi †P‡q `yBkZ ¸b A‰ea m¤úwËi gvwjK n‡q‡Qb| weAviwU Gi mKj e`jx evwY‡R¨i mv‡_ mi`vi gvnveyeyi ingvb RwoZ Av‡Qb e‡j bvg cÖKv‡k Awb”QzK Kg©KZ©v-Kg©Pvixiv e‡jb|

bvg †gvt †`‡jvqvi †nv‡mb, gUihvb cwi`k©K, weAviwUG, wm‡jU †g‡Uªv mv‡K©j



†gvevBjt 01836-419981

†`‡ki evox †bvqvLvjx| m¤úªwZ mg‡q wZwb weAviwUG XvKv †g‡Uªv mv‡K©j-1 †_‡K wm‡j‡U e`jx n‡q wM‡q‡Qb| wZwbI A‡bK AcK‡g©i †nvZv Ges AvIqvgx jx‡Mi Avg‡j wewfbœ Dr‡KvP evwYR¨ I e`jx evwY‡R¨i Z`exi Ki‡Zb Avjx nvq`vi iZ‡bi mv‡_|

GQvov Ab¨vb¨ ‡Pjviv n‡jb h_vµ‡gt mv‡eK gš¿x Ievq`yj Kv‡`‡ii mv‡eK GwcGm †gvt †mwjg, weAviwUG Gi XvKv †g‡Uªv-1 mv‡K©‡ji mv‡eK Awdm mnKvix nvmvb web AvRv`, Awdm mnKvix mwRe nvmvb, D”Pgvb mnKvix Bg`v`yj nK kvgxg I XvKv wefvMxq Kvh©vj‡qi Awdm mnvqK mv‡n` †PŠayix, †iKW© wKcvi Rwniæj Bmjvg (PÆMÖvg †g‡Uªv mv‡K©j-2), †iKW© wKcvi Zmwjg gvngy` (PÆMÖvg †Rjv mv‡K©j), †iKW©wKcvi bCg DwÏb †PŠayix (PÆMÖvg †g‡Uªv mv‡K©j-1), Awdm mnKvix †gvt †`‡jvqvi †nv‡mb (PÆMÖvg †g‡Uªv mv‡K©j-1), Awdm mnvqK kvwKeyj nK BdwZ (PÆMÖvg †Rjv mv‡K©j) Ges wbivcËv cÖnix (PÆMÖvg mv‡K©j) meyR cÖgyL|


আরও খবর

৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

মঙ্গলবার ১৭ জুন ২০২৫