Logo
শিরোনাম

উৎসবের রঙে রঙিন রাজধানীর সড়ক

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

চৈত্র সংক্রান্তির রাতে আলপনা উৎসবে মাতলো রাজধানীবাসী। একসঙ্গে দুই শতাধিক শিল্পী আর কয়েক হাজার মানুষের অংশগ্রহণে রঙিন হয়েছে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউয়ের পিচঢালা পথ। আনন্দ ভাগাভাগি করে অংশগ্রহণকারীদের শপথ, সাম্প্রদায়িকতার রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার।

ষড়ঋতুর ছয়টি রঙয়ে রঙিন পিচঢালা রাজপথ। বুকজুড়ে আলপনা, তাতে জ্বলজ্বলে প্রিয় বাংলা ভাষার অমূল্য অক্ষর। চাঁদের আলোয় বিশাল আকাশের নিচে একমনে শিশুদের হাতে হাতখড়ি বাংলা নতুন বছর বরণের আলপনা।

তুলির নকশায় শুধু সৌন্দর্যই ফুটে ওঠেনি, এতে মিশেছে বাঙালির হাজার বছরের সমৃদ্ধ সংস্কৃতি আর প্রাণের উচ্ছ্বাস।

শুধু কি শিল্পীর হাতে তুলি? ১৪৩১ কে বরণ করতে নিয়ন আলোতে মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে নামে হাজারো মানুষের ঢল। নিজ হাতে রঙ-তুলি টেনে নিয়ে ভালোবাসা আর আনন্দ ভাগাভাগিতে শামিল হন নগরবাসী। অবাক হয়ে তারাই জানালেন শেষ যে কবে এমন উৎসবে শামিল হয়েছেন তা ঠাহর করা মুশকিল। বাঁধ ভাঙা উচ্ছ্বাসে মাতে শিশু, তরুণ-তরুণীরা।

আলপনা উৎসবের এই মাহেন্দ্রক্ষণে অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের চিরচেনা সংস্কৃতি বজায় রাখার ডাক দেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী।

আলপনার পাশাপাশি কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে বাংলা গানের সুর আর নাচের তালে শামিল হন নগরবাসী।


আরও খবর



সুশাসন প্রতিষ্ঠা হওয়ায় বন্ধ হয়েছে টাকা পাচার

প্রকাশিত:শনিবার ১১ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

সুশাসন প্রতিষ্ঠা হওয়ায় দেশ থেকে টাকা পাচার বন্ধ হয়েছে, এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মুনসুর। শনিবার (১১ জানুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেল ‘ব্র্যান্ডিং বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন তিনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর বলেন, সুশাসন প্রতিষ্ঠা হওয়ায় দেশ থেকে টাকা পাচার বন্ধ হয়েছে। রাজনৈতিক অস্থিরতা সত্ত্বেও রেমিট্যান্স প্রবাহ স্মরণকালের মধ্যে সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছেছে। এছাড়া ব্যাংকিং চ্যানেলে রেমিট্যান্স আনতে ২ দশমিক ৫ শতাংশ প্রণোদনা দেয়ায় বছরে সরকারের ৭ হাজার কোটি টাকা ব্যয় হচ্ছে।

তিনি বলেন, প্রবাসীদের সরাসরি ব্যাংকিং চ্যানেলে টাকা পাঠানোর অনুরোধ জানাচ্ছি। সৌদি আরবকে টপকে রেমিট্যান্স পাঠানোয় দুবাই শীর্ষে উঠেছে। এটা ভালো লক্ষণ নয়। কারণ সৌদি আরব থেকে অর্থ প্রথমে দুবাই আসছে। সেখান থেকে বাংলাদেশে আসছে। দুবাইয়ের কিছু প্রতিষ্ঠান এই সুযোগে মুদ্রা বিনিময় হার ম্যানুপুলেট করার চেষ্টা করছে।

গত ডিসেম্বর মাসে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ মার্কিন ডলার, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। একক মাস হিসাবে আগে কখনোই এত পরিমাণ রেমিট্যান্স আসেনি।


আরও খবর

আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মূল্যস্ফীতি কমাতে আরো দু-তিন মাস লাগবে

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




সৌদিতে ভয়াবহ বন্যা, হাই রেড অ্যালার্ট জারি

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ০২ ফেব্রুয়ারী 2০২5 |

Image

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরবে মুষলধারে বৃষ্টিপাতের ফলে দেশটির বিভিন্ন শহর মারাত্মক বন্যা দেখা দিয়েছে। এমন পরিস্থিতি আরও কয়েকদিন অব্যাহত থাকবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে তুরস্কের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদসংস্থা আনাদোলু এজেন্সি।

 দেশজুড়ে বিভিন্ন স্তরের সতর্কতা জারি করেছে স্থানীয় আবহাওয়া অফিস। এর মধ্যে পশ্চিম সৌদি আরবের পবিত্র মক্কা এবং মদিনার পাশাপাশি পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকায় হাই রেড অ্যালার্ট জারি করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, রাজধানী রিয়াদ, মধ্য সৌদি আরব এবং দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ আসির এবং জাজানে ‘অরেঞ্জ অ্যালার্ট’ জারি করা হয়েছে। তবে বৃষ্টিপাতের মধ্যে জনগণকে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

রেড ক্রিসেন্টসহ দেশটির উদ্ধারকারী কর্তৃপক্ষ ভারি বৃষ্টির সতর্কতার প্রতিক্রিয়ায় তাদের প্রস্তুতি বাড়িয়েছে।

সৌদি প্রেস এজেন্সির তথ্যানুসারে, রেড ক্রিসেন্ট নিরবচ্ছিন্ন অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা এবং দ্রুত হস্তক্ষেপ নিশ্চিত করতে তার উদ্ধারকারী দলগুলোর জন্য সম্পূর্ণ অপারেশনাল প্রস্তুতি নিশ্চিত করেছে।

সৌদি কর্তৃপক্ষ নাগরিকদের সতর্কতা অবলম্বন করতে এবং নিরাপত্তা নির্দেশনা অনুসরণ করার পরামর্শ দিয়েছে।

এছাড়া জনগণকে উপত্যকা, নিম্নভূমি এবং বৃষ্টির পানি জমতে পারে এমন এলাকা থেকে দূরে থাকার আহ্বান জানিয়েছে সিভিল ডিফেন্স সার্ভিস।


আরও খবর

টিউলিপের ১০ বছর জেল হতে পারে!

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




কানাডায় থাকার আশা ভঙ্গ! ফিরে যেতে হবে

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ জানুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

গানের কথার সঙ্গে মিল রেখে দিয়ে যদি শুরু করি তাহলে বলা যায় "এ কানাডা এখন তো আর সে কানাডা নেই"

হ্যাঁ, এটাই সত্যি। একটা সময় ছিল মানুষ নানাভাবে কানাডায় এসেছেন। বিশেষ করে বৈধভাবে আসার একটা মাধ্যম ছিল  স্টুডেন্ট ভিসা। স্টুডেন্ট ভিসা নিয়ে এসেছেন সারা বিশ্বের স্টুডেন্টরা। তারমধ্যে বাংলাদেশ থেকে আসা স্টুডেন্টের সংখ্যাও কম নয়। 

এই স্টুডেন্টরা আগে যারা এসেছেন তাদের জন্য সমস্ত প্রক্রিয়াটা সহজ ছিল। ওয়ার্ক পারমিট পাওয়া সহজ ছিল। তারপর পিআরও পেয়ে যেতেন সহজে। তারপর সিটিজেন হয়ে যেতেন নির্দিষ্ট সময়ে। তারপর তাদের বাবা-মা স্পন্সর ভিসায় এসে এখানে নাগরিকত্ব পেয়ে যেতেন। কিন্তু এখন উল্টে গেছে পাশার দান। বলতে পারেন এখন প্রায় সবকিছুর রুলস কঠিন হওয়া বা পাল্টে যাওয়া, CRS পয়েন্টস বেশি হওয়া, PGWP এ কড়াকড়ি সব মিলিয়ে গোন্ডগোল বেঁধে গেছে। এখন আর পিআর পাওয়া সহজ হচ্ছে না। আবার স্টুডেন্টদের বাবা-মায়ের নাগরিকত্ব আবেদনের সুযোগও স্থগিত করা হয়েছে।

এসব অসুবিধার আওতায় পড়েছেন অসংখ্য স্টুডেন্ট। যারা এখানে এসে পড়ালেখা শেষ করেছেন ডিপ্লোমা বা পোস্ট গ্রাজুয়েট স্টুডেন্টদের কথা বলছি তারা CRS পয়েন্টস মিট না হওয়া ও ওয়ার্ক পারমিট শেষ হয়ে যাওয়ায় এখন আর কানাডায় থাকা সম্ভব হচ্ছে না। চলে যেতে হবে বাড়িতে। এমন সংখ্যা অসংখ্য। এ বছরেই দেশে ফিরে যেতে হবে বারো লক্ষ বা তার বেশি স্টুডেন্টকে। আর যারা বর্তমানে পড়াশোনায় চালু আছেন তাদের তো আরো সমস্যা। তাদের তো ওয়ার্ক পারমিট পাওয়াতেই নানা বাঁধা হবে নতুন রুলসে। সবার জন্য ইজি হবে না। 

আমার ফেসবুকের মেইন আইডিতে ফ্রেন্ডলিস্টের একজন ছোট ভাই আছে। ২০২০ সালে সে এসেছিল টরন্টোতে। সে আমাকে মাঝেমাঝে মেসেজ দিত। তার একটা কথা আমার মনে আছে। একদিন আমার এক খাবারের পোস্ট দেখে সে বলেছিল "আপু, আমাকে খাওয়াবেন?" তখন আমি তাকে চিকেন বিরিয়ানি ও অন্যান্য অনেক কিছু রান্না করে দিয়ে এসেছিলাম। তখন সে বলেছিল "আপু, আপনি আমার জন্য যা করেছেন, আমার আপন বোনও সেটা করত না।"

যাই হোক, সেই ছেলে তো পড়া শেষ করে তিন বছরের ওয়ার্ক পারমিটে ছিল। টরন্টোতে একটা ইন্টারন্যাশনাল রেস্টুরেন্টে কাজ করত। তারপর সে অন্টারিও থেকে অন্য প্রভিন্সে মুভ হয়েছিল যদি ভিসা পেতে সুবিধা হয় সেইজন্য। সেখানে গিয়েও সে একটা রেস্টুরেন্টে কাজ নিয়েছিল। 

অনেক দিন তার খবর জানতাম না। ফেসবুকে তার ছবি দেখে তাকে মেসেজ দিয়ে বললাম, তুমি কি পিআর পেয়েছ? 

সে বলল " না আপু। আমার হবে না মনে হচ্ছে। আমার ফিরে যেতে হবে।"

তারপর তার কাছে তো অনেক কিছু  শুনলাম। সে বলল, টরন্টো থেকে অন্য প্রভিন্সে গিয়ে তার সবচেয়ে বড়ো ভুল হয়েছে। ওখানের রেস্টুরেন্ট তাকে কোনো রকম হেল্প করে নি। তারপর সেখানে একটা কার না হলে চলাই যায় না। একটা কার কিনতে হয়েছে। যার জন্য তার খরচ হয়েছে মাসে $600 cad করে। যেটা টরন্টোয় থাকলে তার খরচ হতো না।

আমি জিজ্ঞেস করলাম তার কতো খরচ হয়েছিল সেটা উঠেছে কিনা আর কিছু জমাতে পেরেছে কিনা।

সে বলল, তার পড়ার টিউশন ফি বাবদ খরচ হয়েছে $39 cad. যার অর্ধেক সে আসার আগে ও বাড়ি থেকে শোধ করেছে। আর বাকিটা চাকরি করে দিয়েছে। পড়া+অন্যান্য খরচ সবকিছু  মিলিয়ে সে চাকরি করে ওঠাতে পেরেছে। 

আমি জানতে চাইলাম কিছু কি জমাতে পেরেছ? সে বলল, "জি আপু। $30 cad জমাতে পেরেছি সব খরচের বাইরে। তারমানে ধরেন ২৫ লাখ টাকার মতো হবে। খারাপ কী! আমি তো মনে করি এই অর্থ দিয়ে সে দেশে একটা বিদেশি রেস্টুরেন্ট চালু করতেও পারবে। আরো অনেক স্টুডেন্ট আছে যাদের থাকার সম্ভাবনা নেই, তারা এখন শুধু  ইনকাম করে টাকা জমানোর চেষ্টা করছে। তবে কেউ কেউ হয়তো এতোটা পারছে না। 

সেই ছেলে বলছে, "আপু, কানাডায় এসে অনেক কিছু শিখেছি। এতেই আমি হ্যাপি। দেশে থাকলে তা পারতাম না।" এখন তার ভবিষ্যৎ ভাবনায় অন্য পরিকল্পনা। সে জানাল, সে জার্মানির দিকে মুভ হবে। সেখানে ব্যাচেলর ডিগ্রি করে মাস্টার্সও করবে। একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা ব্যাংকে জমা রাখলে জার্মানিতে টিউশন ফি লাগে না বলে সে জানাল।

যাই হোক, এটাই হলো জীবনের মান বোঝার উপযুক্ত পরিকল্পনা। কোনো বাঁধাতেই জীবনকে কোনো এক নির্দিষ্ট আঙ্গিকে আটকে রাখতে হয় না। মুভ অন হতে হয়। যেটা চাওয়া হয় সেটা না পেলে খুশি হয় না মন। তাই বলে হতাশায় যেন মন আচ্ছাদিত না হয় তাই ঐ ছেলের মতো বলতে হবে আমি যা পেয়েছি বা শিখেছি তাতেই আমি খুশি। চেষ্টা তো সবাই করেছে। 

অসংখ্য স্টুডেন্ট এখন মেন্টালি রেডি। ইন্ডিয়ান স্টুডেন্টের সংখ্যা বেশি। এমনকি আমার বেসমেন্টে থাকা স্টুডেন্টদের সবার হয়তো হচ্ছে না। তাতে তারা মোটেও বিচলিত না। বরং বলেছে, আমরা দেশে ফিরে যাব। পিআর হলেও থাকতাম না। 

তারা রেডি টু গো ব্যাক টু দ্যা কান্ট্রি। আমি বলব, সবাই ব্যাকে না, সামনে এগিয়ে যেতে হবে। হয়তো সামনের কিছু জীবনের জন্য আরো ভালো, আরো মসৃণ হবে ইনশাআল্লাহ।


আরও খবর



এক মাসে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬০৮ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

চলতি বছরের জানুয়ারিতে সড়ক দুর্ঘটনায় ৬০৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন এক হাজার ১০০ জন আহত হয়েছেন।মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বেসরকারি প্রতিষ্ঠান রোড সেফটি ফাউন্ডেশন এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায়।

নিহত ৬০৮ জনের মধ্যে নারী ৭২ জন ও শিশু ৮৪ জন। এ ছাড়া ২৭১ মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৬৪ জনের মৃত্যু হয়েছ, যা মোট নিহতের ৪৩ দশমিক ৪২ শতাংশ।

বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, নিহতদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১৬১ জন ঢাকা বিভাগের। সবচেয়ে কম ৩০ জন বরিশাল বিভাগে।

এ ছাড়া একক জেলা হিসেবে সবচেয়ে বেশি ৩৭ জনের মৃত্যু হয়েছে ঢাকা জেলায় এবং সবচেয়ে কম অর্থাৎ পঞ্চগড় জেলায় কোনো মৃতু ঘটেনি।

দুর্ঘটনার কারণ হিসেবে ত্রুটিপূর্ণ যানবাহন, বেপরোয়া গতি, চালকদের বেপরোয়া মানসিকতা, অদক্ষতা ও শারীরিক-মানসিক অসুস্থতা, ট্রাফিক আইন না মানা, দুর্বল ট্রাফিক ব্যবস্থাপনাসহ বেশি কিছু বিষয় উল্লেখ করেছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন।

প্রতিবেদনটি নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেকট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে তৈরি করা হয়েছে বলেও বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়।


আরও খবর

কয়েকটি এলাকায় শৈত্যপ্রবাহের আশঙ্কা

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫




জানুয়ারিতে রেমিট্যান্স এলো ২১৮ কোটি ডলার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ |

Image

চলতি অর্থবছরের শুরু থেকে রেমিট্যান্স প্রবাহে যে উল্লম্ফন দেখা গিয়েছিল জানুয়ারিতে এসে সেটি কিছুটা ভাটা পড়েছে।  জানুয়ারিতে প্রবাসী বাংলাদেশীরা দেশে পাঠিয়েছেন ২১৮ কোটি ৫২ লাখ ডলার গত অর্থবছরের একই মাসে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স দেশে এসেছিল সে হিসাবে গত মাসে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র দশমিক ৪১ শতাংশ

গত বছর আগস্ট ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারে পতন হওয়ার পর থেকে দেশে রেমিট্যান্স প্রবাহে বড় প্রবৃদ্ধি দেখা গিয়েছিল সর্বশেষ ২০২৪ সালের ডিসেম্বরেও প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছিলেন ২৬৩ কোটি ৮৭ লাখ ডলার চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ছয় মাস তথা জুলাই-ডিসেম্বর সময়ে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি ছিল সাড়ে ২৭ শতাংশেরও বেশি রেমিট্যান্স কম আসায় জানুয়ারি শেষে প্রবৃদ্ধি ২৩ শতাংশের ঘরে নেমে এসেছে


বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে (জুলাই-জানুয়ারি) দেশে রেমিট্যান্স এসেছে হাজার ৫৯৬ কোটি ডলার বাংলাদেশী মুদ্রায় যা প্রায় লাখ ৯২ হাজার কোটি টাকা ২০২৩-২৪ অর্থবছরের প্রথম সাত মাসে দেশে ১২ দশমিক ৯১ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স এসেছিল সে হিসাবে চলতি অর্থবছরে প্রবাসীরা দশমিক শূন্য বিলিয়ন ডলার বেশি পাঠিয়েছেন এক্ষেত্রে প্রবৃদ্ধি হয়েছে ২৩ দশমিক ৬১ শতাংশ

জানুয়ারিতে রেমিট্যান্সের প্রবৃদ্ধি কমে যাওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘ডিসেম্বরে রেমিট্যান্স আনার ক্ষেত্রে ডলারের দর নিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে তেমন কোনো কড়াকড়ি ছিল না। বেশি দর দিয়ে হলেও ব্যাংকগুলো রেমিট্যান্স সংগ্রহ করতে পেরেছে। কিন্তু জানুয়ারিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংক ঘোষিত দরে রেমিট্যান্স কেনার জন্য বেশ কঠোর ছিল। কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ কিছুটা কমে গেছে।

ব্যাংকে রেমিট্যান্স প্রবাহ কমে গেলে হুন্ডির বাজার জমজমাট হয়ে ওঠে। রাজধানীর মতিঝিল কারওয়ান বাজার এলাকার একাধিক মানি এক্সচেঞ্জের কর্মকর্তারা জানান, জানুয়ারিতে মানি এক্সচেঞ্জগুলোয় ডলারের চাহিদা বেশ তীব্র ছিল। বিদেশে পালিয়ে যাওয়া আওয়ামী লীগ নেতারা হাতে করে যে ডলার নিয়ে গেছেন, তা শেষ হয়ে এসেছে। এখন দেশ থেকে নতুন করে টাকা নিচ্ছেন। কারণে হুন্ডির বাজারে ডলারের চাহিদা বেড়ে গেছে


আরও খবর

আবারও ২০ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ

শুক্রবার ০৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৫

মূল্যস্ফীতি কমাতে আরো দু-তিন মাস লাগবে

মঙ্গলবার ০৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫