Logo
শিরোনাম

২৬ তম জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ শুরু ২০ মার্চ

প্রকাশিত:শনিবার ১৯ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

আগামী ২০ মার্চ সারাদেশে ২৬তম জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ শুরু হচ্ছে। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একযোগে এই কার্যক্রম শুরু হবে।

২০২৫ সালের মধ্যে দেশ থেকে কৃমি নির্মূলের লক্ষ্যে ৫ থেকে ১৬ বছর বয়সী শিশুকে কৃমি নাশক ওষুধ খাওয়ানো হবে।

বুধবার সকালে স্বাস্থ্য অধিদফতরের (নতুন ভবন) সম্মেলন কক্ষে ২৬তম জাতীয় কৃমি নিয়ন্ত্রণ সপ্তাহ উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত এক অবহিতকরণ সভায় এই তথ্য জানানো হয়।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা: এবিএম খুরশীদ আলম। প্রধান অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক। বিশেষ অতিথি ছিলেন স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া।

অনুষ্ঠানে জানানো হয়, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী কৃমির সংক্রমণ বয়স্ক মানুষের চেয়ে শিশুদের মধ্যেই সবচেয়ে বেশি।‌ শূন্য থেকে ৪ বছর বয়সীদের মধ্যে কৃমির সংক্রমণের হার ৭ শতাংশ। ৫ থেকে ১৪ বছর বয়সীদের মধ্যে ৩২ শতাংশ, ১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সীদের মধ্যে ১৫ শতাংশ, ২৫ থেকে ৪৪ বছর বয়সীদের মধ্যে ৭ শতাংশ, ৪৫ থেকে ৫৪ বছর বয়সীদের মধ্যে ৫ শতাংশ এবং পঞ্চান্নোর্ধ্ব বয়সীদের মধ্যে এই হার ৪ শতাংশ।


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




এই সপ্তাহে শেষ হতে পারে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ

প্রকাশিত:রবিবার ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ মার্চ ২০২৫ |

Image

হোয়াইট হাউসের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট জানিয়েছেন, প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী এবং এই চুক্তির মাধ্যমে তিন বছরের পুরোনো রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সমাপ্তি ঘটাতে সক্ষম হবেন।

তিনি শনিবার দক্ষিণ লনে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ইঙ্গিত দিয়েছেন যে, এই সপ্তাহের মধ্যে যুদ্ধের অবসান হতে পারে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম দ্য হিল তাদের এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।

লেভিট বলেন, প্রেসিডেন্ট এবং তার দল এই যুদ্ধের উভয় পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাওয়ার দিকে অত্যন্ত মনোযোগী। কনজারভেটিভ পলিটিক্যাল অ্যাকশন কনফারেন্স (সিপিএসি) থেকে ফিরে এসে আত্মবিশ্বাস নিয়ে প্রেসিডেন্ট বলেন, আমরা রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এই সপ্তাহের মধ্যেই সমাধান করতে পারব। তার এই মন্তব্যটি আসে যখন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইঙ্গিত দেন যে, ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির আলোচনায় তেমন কোনো শক্তিশালী অবস্থান নেই এবং তাকে আন্তর্জাতিক শান্তি আলোচনাগুলো থেকে দূরে থাকা উচিত।

লেভিট আরো জানান, জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ম্যাট ওয়াল্টজ এই সপ্তাহান্তে একটি চুক্তির জন্য দিন-রাত কাজ করছেন। তিনি উল্লেখ করেন, ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্টও ইউক্রেনের সঙ্গে প্রাকৃতিক সম্পদের বিষয়ে একটি প্রস্তাবিত চুক্তি নিয়ে আলোচনা করছেন।

লেভিট বলেন, গুরুত্বপূর্ণ খনিজসম্পদ নিয়ে আলোচনা প্রেসিডেন্টের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আমেরিকান ট্যাক্সপেয়ারদের অর্থ ফেরত আনবে। এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউক্রেনীয় জনগণের মধ্যে একটি দুর্দান্ত অর্থনৈতিক অংশীদারত্বও গড়ে তুলবে কারণ তারা এই নির্মম যুদ্ধের পর তাদের দেশ পুনর্গঠন করবে।

পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ঘোষণা করেন, এই উদ্যোগ ২০০ মিলিয়ন ডলারের তহবিল আনবে এবং ইউক্রেনের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশগ্রহণ তৈরি করবে, যা কংগ্রেসের অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে।

স্টেট ডিপার্টমেন্ট জানিয়েছে, যুদ্ধ শুরুর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্র ইউক্রেনকে ৬৫.৯ বিলিয়ন ডলারের সামরিক সহায়তা প্রদান করেছে। সূত্র : দ্য হিল


আরও খবর



আপসোস : না বুঝে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে গেছিলাম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ ফেব্রুয়ারী ২০25 | হালনাগাদ:শনিবার ১৫ মার্চ ২০২৫ |

Image

মেহেরুন নেসা, সমন্বয়ক কুমিল্লা :

আমরা সাধারণ শিক্ষার্থীরা জীবনের সবচেয়ে বড় সংগ্রামটি করছিলাম কিছুদিন আগে। আমরা বুঝতে পেরেছিলাম স্বপ্নপূরণের জন্য শুধুমাত্র তার কঠোর পরিশ্রমই যথেষ্ট নয়, বরং সমাজের পুরনো এক নিয়মকে বদলানোর প্রয়োজন। সেই নিয়ম ছিল কোটা ব্যবস্থা, যা সাধারণ শিক্ষার্থীদের জন্য এক অন্যায় বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছিল।

আন্দোলন করেছিলাম চাকরির জন্য, কোটা বাতিলের জন্য। ভেবেছিলাম দেশের বেকার সমস্যা দূর হবে আর মুক্তিযুদ্ধের একপেশী গল্প যেই গল্প বেঁচে আওয়ামী লীগ আমাদের জিম্মি করেছিলো ১৫ বছর তা থেকে মুক্তির আশায়। কিন্তু দুঃখের বিষয় আজ ৬ মাসে দেশে চাকরির বাজারের কোনো অগ্রগতি নেয়। 

৬ মাসে তেমন কোনো উল্লেখযোগ্য সরকারি নিয়োগ পরিক্ষা হয় নি, বড় কোনো নিয়োগ সার্কুলার হয় নি। অনেক আশা নিয়ে দেশ সংস্কারের আশায় আন্দোলনে গিয়েছিলাম। অনেক রিস্ক নিয়ে পরিবারের কথা অবাধ্য হয়ে। সবচেয়ে কষ্ট পেয়েছি সেদিন যেদিন দেখলাম আওয়ামী লীগ বিদায় হওয়ার পর আমাদের লোক গুলোই এক একটা দানবে পরিনত হয়েছে। 

দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চরম অবনতি হয়েছে। দেশে নিয়মের বালাই নেয় যে যেভাবে পারছে দেশটাকে অস্থিতিশীল করে, সুযোগ সুবিধা নিতে ব্যাস্ত হয়ে পড়েছে। আন্দোলনের দিনগুলোতে অনেক স্বপ্ন দেখেছি। গ্রুপে সহযোদ্ধারা, সিনিয়ররা আমাদের যে স্বপ্ন দেখিয়েছে আজ তার ছিটেফোঁটাও লক্ষ্য করছি না।

আমাদের কুমিল্লার গ্রুপে হাসনাত ভাইয়ের নির্দেশনা আমাদের অনেক অনুপ্রাণিত করতো। নতুন বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম আমরা। আর এখন সেই হাসনাত ভাইকেই চিনতে পারি না। ক্ষমতার নেশায় আমাদের সহযোদ্ধারা সব অন্ধ হয়ে গেছে।

সবাই এখন ক্ষমতা চায়, তারা এখন আমাদের বোঝাতে চায় রাজনীতিতে যদি তাদের অবস্থান পাকাপোক্ত না হয় কাউকেই নাকি আওয়ামী লীগ আর বিএনপি ছাড় দেবে না। আপনারা ত তখন আমাদের রাজনীতির কথা বলেন নি। 

আজ ছয় মাস পার হয়ে যায়, কিন্তু কাঙ্ক্ষিত সংস্কার আসেনি। আমাদের সমস্ত আশা, সমস্ত চেষ্টা, সমস্ত সংগ্রাম আপনাদের ক্ষমতার লোভে নিঃশেষ যাচ্ছে। আপনারা সরকারে আছেন সঙ্গে থেকেও কিছু করতে পারছেন না কেনো?

 তাহলে আওয়ামী লীগের লোকজন এখন যা বলছে তাই কি সঠিক। আপনাদের আন্দোলন ছিলো ক্ষমতায় যাওয়ার জন্য কোনো স্থায়ী পরিবর্তনের জন্য নয়। নয়তো কেনো সেই কাঙ্ক্ষিত *কোটা সংস্কার* কখনোই বাস্তবে রূপ নেয়নি। বলতে দ্বিধা নেই আমদের সংগ্রাম, স্বপ্ন, আত্মত্যাগ কিছুই পরিবর্তন করতে পারেনি।

আমার এক বন্ধু শাহিনুর যে এই আন্দোলনে আমাদের ব্যাচের সবাইকে অনুপ্রাণিত করেছিলো সে দেশের বাইরে চলে গেছে। যাওয়ার আগে আমাকে একটি ম্যসেজ দিয়ে গেছে। 

সে লিখেছে দোস্ত, ক্ষমা করিস আমাকে।  এটা শুধু আমার কথা নয়, এটা আমাদের অনেকের কথা, যাদের কষ্টগুলো কোনোদিন বুঝবে না কেউ। কিন্তু আমি জানি, আমরা আজ হারলেও, একদিন এই শহর, এই দেশ, এই পৃথিবী বদলাবে। আমার সংগ্রাম হয়তো একটি ফাটল সৃষ্টি করেছে, যে ফাটল একদিন বড় হয়ে পরিবর্তন নিয়ে আসবে।

হয়তো আমাদের সংগ্রাম সফল হয়নি, কিন্তু আমাদের সংগ্রাম কখনো হারবে না। আমরা ট্র‍্যাপে পড়ে দেশের ক্ষতি করে ফেলেছি। তবে এই দেশ একদিন আবার ঘুরে দাঁড়াবে। দোয়া করিস যাতে দেশের যা ক্ষতি হয়েছে একদিন যাতে সেই ক্ষতি পুষিয়ে দিতে পারি। 

আমিও হয়তো দেশের বাইরে চলে যাবো কিছুদিনের মধ্যে। কিন্তু একটা আক্ষেপ থেকে যাবে না বুঝে দেশকে ধ্বংসের দিকে নিয়ে গেছিলাম, পাসপোর্ট করতে গিয়েই বুঝেছি দেশের কোনো পরিবর্তন হয় নি শুধু পরিবর্তন হয়েছে আমাদের মাথা বিক্রি করা কিছু সমন্বয়কদের।


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল ক্লাবের নেতৃত্বে সাকিব- রাকিব- হ্নদয়

প্রকাশিত:বুধবার ২৬ ফেব্রুয়ারী ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি:

টাঙ্গাইলের মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (মাভাবিপ্রবি) টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের টেক্সটাইল ক্লাবের দ্বিতীয় কার্যনির্বাহী কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে।

আজ বুধবার   (২৬ ফেব্রুয়ারি) ক্লাবটির দ্বিতীয় কার্যনির্বাহী কমিটি প্রকাশ করা হয়েছে। এতে সভাপতি পদে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের  চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সাকিব হোসাইন খান এবং সাধারণ সম্পাদক পদে একই বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের তৃতীয় বর্ষের  শিক্ষার্থী মো মেহেদী হাসান রাকিব  নির্বাচিত হয়েছেন। এতে সভাপতি পদে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের  চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী সাকিব হোসাইন খান এবং সাধারণ সম্পাদক পদে একই বিভাগের ২০২০-২১ সেশনের তৃতীয় বর্ষের  শিক্ষার্থী মো মেহেদী হাসান রাকিব  নির্বাচিত হয়েছেন।

নির্বাচিত  অন্য সদস্যরা হলেন সহ-সভাপতি পদে মো: হ্নদয় হোসাইন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে নাদিয়া আফরোজ শাওরিন, সাংগঠনিক সম্পাদক পদে আশিষ সরকার, প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক পদে মার্জিয়া মেহেরীন,দপ্তর সম্পাদক পদে  শফিকুল ইসলাম, কোষাধ্যক্ষ  পদে মো: রিজওয়ান আহমেদ তৌসিফ,ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক পদে মো: ফৈরদাউস, ইভেন্ট  বিষয়ক সম্পাদক পদে সৈয়দ সিয়ামুল হক, নির্বাহী সদস্য পদে সৌরভ পূর্ণকর, রেজোয়ান আল ওয়াসি, আশিক আরফিন ঐশিক,গোলাম রাব্বি, মো:  সাইফুল ইসলাম সাইফুল্লাহ,আজহারুল  ইসলাম, মো: বাদল মিয়া, মেহেরাব হাসান নিবিড়, মো: আরমান ইসলাম ও বিএম শহীদ মাহমুদ নির্বাচিত হয়েছেন।

টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, নবগঠিত টেক্সটাইল ক্লাবের সকল সদস্যকে আন্তরিক অভিনন্দন  এবং বিগত কমিটির সকলকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি। টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহ-শিক্ষা কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন সেমিনার, সিম্পোজিয়াম, ওয়ার্কশপ আয়োজনসহ এ বিভাগের শিক্ষা এবং গবেষণা কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করতে টেক্সটাইল ক্লাব উল্লেখযোগ্য ভুমিকা পালন করবে বলে আমি আশা করছি। সেই সাথে দেশ ও জাতির যে কোন প্রয়োজনে টেক্সটাইল ক্লাব অগ্রণী ভূমিকা পালন করবে বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি।


সংগঠনটির  সভাপতি সাকিব হোসাইন খান বলেন,ক্লাবের দায়িত্বপ্রাপ্ত সকলের প্রতি অভিনন্দন এবং একসাথে কাজ করার আহ্বান জানিয়ে এটা স্পষ্ট করতে চাই যে, আমাদের লক্ষ্য থাকবে বর্তমান প্রযুক্তি এবং বৈশ্বিক চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ, মাভাবিপ্রবি কে সামনের দিনে আরও সুউচ্চ মর্যাদায় নিয়ে যাওয়া। নানামুখী কার্যক্রমের মাধ্যমে কিভাবে আরও টেকনিক্যালি সাউন্ড প্রকৌশলী হয়ে উঠা যায় সেই মর্মে আমাদের সকলকে মিলে মিশে কাজ করতে হবে। পরিশেষে বলতে চাই, এই নতুন দায়িত্ব আমাদের কাধে কর্তব্যের সাথে বেশ কিছু সুযোগও এনে দিয়েছে দেশের এই চলমান উন্নতিতে আমাদের বিভাগের ছাত্র-ছাত্রীদের সামনে থেকে নেতৃত্ব দেবার জন্য। ক্লাবের কার্যক্রমকে সুষ্ঠ ভাবে পরিচালনার জন্য সকলের কাছে দোয়া এবং নানা সময়ে সুপরামর্শ কাম্য।

সাধারণ সম্পাদক মেহেদী হাসান রাকিব বলেন, ক্লাবের সবাইকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।এই ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হিসেবে দায়িত্ব পাওয়া আমার জন্য অত্যন্ত গর্বের ও চ্যালেঞ্জিং একটি বিষয়। আমি প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি, ক্লাবের উন্নয়ন ও কার্যক্রমকে আরও সমৃদ্ধ করতে নিষ্ঠার সঙ্গে কাজ করার আপ্রান চেষ্টা করব। বাস্তব জীবনের অভিজ্ঞতা ও দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য করার জন্য সেমিনার, গবেষণা কার্যক্রম ও শিল্প সংযোগ বাড়ানোর চেষ্টা  করব।আমাদের লক্ষ্য হলো টেক্সটাইল ক্লাবকে কেবলমাত্র একটি শিক্ষামূলক প্ল্যাটফর্ম হিসেবে নয়, বরং উদ্ভাবন, নেতৃত্ব ও পেশাগত উন্নয়নের একটি কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করা,যাতে সকলে একসাথে আমরা টেক্সটাইল ক্লাবকে আরও কার্যকর, গতিশীল ও সমৃদ্ধ করে তুলতে পারি। সকলের সহযোগিতায় টেক্সটাইল ক্লাব হবে উদ্ভাবনের বাতিঘর।ক্লাবের প্রতিটি সদস্যই আমাদের শক্তি, তাদের সমর্থন ও অংশগ্রহণই আমাদের সফলতার চাবিকাঠি।সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে ক্লাবকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া  এবং নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করার আহ্বান জানাচ্ছি।

নির্বাচিত সহ সভাপতি  মো. হৃদয় হোসাইন বলেন,মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল ক্লাবের সহ সভাপতি নির্বাচিত হতে পেরে আমি উচ্ছ্বাসিত। আমার শ্রদ্ধেয় শিক্ষক মন্ডলীর দিকনির্দেশায়, টেক্সটাইল বিভাগের সকলকে সাথে নিয়ে, ক্লাব এবং বিভাগের উন্নয়নের লক্ষ্যে কাজ করতে চাই।  যে মহৎ লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য নিয়ে মাভাবিপ্রবি টেক্সটাইল ক্লাবের অগ্রযাত্রা, সেই শুভযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে আমরা অঙ্গীকারবদ্ধ।

প্রসঙ্গত, টেক্সটাইল ক্লাব বস্ত্র প্রকৌশলীদের ব্যবসা সম্পর্কিত ধারণা বৃদ্ধি, তাদের মধ্যে নেতৃত্বের গুনাবলি বিকাশ, পেশাদারিত্ব জাগ্রত করার পাশাপাশি পেশাদারিত্ব বিকাশের সুযোগ তৈরি করার জন্য নেতৃস্থানীয় টেক্সটাইলের পেশাদারদের সাথে শিক্ষার্থীদের সেতুবন্ধন তৈরি করবে এবং শিক্ষার্থীদের উদ্যোক্তার গুনাবলি অর্জন করতে করতে সাহায্য করবে।


আরও খবর



আইনশৃঙ্খলা নিয়ে অস্বস্তি কাটেনি

প্রকাশিত:রবিবার ০৯ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫ |

Image

একের পর এক ছিনতাই, ডাকাতি, চাঁদাবাজি, মব সৃষ্টি করে ভাঙচুর ও লুটপাটসহ অপরাধ বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে গত ৮ ফেব্রুয়ারি রাতে দেশজুড়ে অপারেশন ডেভিল হান্ট নামে বিশেষ অভিযান শুরু হয়। গতকাল শনিবার এই বিশেষ অভিযানের এক মাস পূর্ণ হয়েছে। এই সময়ে দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির কতটা উন্নতি হয়েছে, অভিযানের লক্ষ্য কতটা পূরণ হয়েছে তা নিয়ে চলছে আলোচনা। সমাজ চিন্তক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষকরা বলছেন, বিশেষ অভিযান সত্ত্বেও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য উন্নতি দেখা যাচ্ছে না। এখনও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে অস্বস্তি কাটেনি, বরং আতঙ্ক বেড়েছে। এ সময়েই কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ অঞ্চলে চরমপন্থিরা মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। প্রকাশ্যে অস্ত্র ঠেকিয়ে ছিনতাই, ডাকাতি, প্রকাশ্যে অস্ত্রের মহড়া, তৌহিদী জনতার নামে মব সৃষ্টি করে মানুষের বাড়িঘরে হামলা-লুটপাট হচ্ছে। কয়েকটি স্থানে পুলিশের ওপর হামলার ঘটনাও ঘটেছে। বেড়েছে নারী হেনস্থা এবং ধর্ষণের ঘটনাও।

গত ৭ ফেব্রুয়ারি রাতে পতিত আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হকের বাড়িতে হামলার শিকার হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় নেতাকর্মীরা। ওই ঘটনার পরদিন ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে সারাদেশে অপারেশন ডেভিল হান্ট নামে বিশেষ অভিযান শুরু হয়। এই বিশেষ অভিযান এখনও চলমান আছে। তবে ডেভিল হান্ট নামে আর অভিযান হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।

পুলিশ সদর দপ্তরের পরিসংখ্যান বলছে, গত ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে ১ মার্চ পর্যন্ত অপারেশন ডেভিল হান্ট বিশেষ অভিযানে সারাদেশে ১১ হাজার ৮৮২ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। একই সময়ে সারাদেশে মোট গ্রেপ্তার করা হয় ৩০ হাজার ৭২৩ জনকে। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে জুলাই-আগস্ট মামলার আসামিও রয়েছে।

সমাজবিজ্ঞানী ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ড. মো. তৌহিদুল হক বলেন, ডেভিল হান্ট অপারেশন নামটা যতটা প্রভাবশালী; অভিযানটা তেমন প্রভাব ফেলতে পারছে না। কারণ ১১ হাজারের বেশি গ্রেপ্তার হওয়ার পরও যদি একই ধরনের অপরাধ সংঘটিত হয়, তা হলে গ্রেপ্তার করা হচ্ছে কোন অপরাধীদের? তিনি বলেন, অভিযানটা সামগ্রিকভাবে হওয়া উচিত ছিল। পেশাদার অপরাধীদেরও যদি একই সঙ্গে গ্রেপ্তার করা হতো, তা হলে অবস্থার আরও উন্নতি হতো।

তবে পুলিশের একাধিক কর্মকর্তা বলেন, পুলিশসহ বিভিন্ন বাহিনীর সমন্বিত টহল ও চেকপোস্ট কার্যক্রমের কারণে কয়েক দিন ধরে ঢাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে আপাতত ঢাকাকে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ঢাকার বাইরেও পুলিশের কার্যক্রম আগের তুলনায় আরও গতিশীল করা হয়েছে।

মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের দেওয়া তথ্য বলছে, অপারেশন ডেভিল হান্ট শুরু হওয়ার আগের মাস জানুয়ারিতে দেশে ৪২টি ধর্ষণের ঘটনা ঘটে। ফেব্রুয়ারিতে সেটি বেড়ে ৫৭টি হয়। জানুয়ারিতে দলবেঁধে ধর্ষণের ঘটনা ঘটেছিল ১৫টি। ফেব্রুয়ারিতে তা ১৭ হয়েছে। এর মধ্যে দুই নারীকে ধর্ষণের পর হত্যার শিকার হতে হয়েছে। বেড়েছে দলবেঁধে ধর্ষণচেষ্টার সংখ্যাও। সর্বশেষ গতকাল শনিবার দুপুরে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সমুদ্রসৈকত এলাকায় ঘুরতে গিয়ে এক কলেজছাত্রী সংঘবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হন। স্থানীয়রা পুলিশকে খবর দিলে বিকেল তিনটার দিকে ধর্ষিতাকে উদ্ধার করা হয়।

বিশেষ অভিযানের মধ্যে গণপিটুনির ঘটনাও কমেনি। এক সপ্তাহ আগে শরীয়তপুরে ডাকাত সন্দেহে তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। আহত হয় আরও কয়েক জন। গত সপ্তাহে চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ডাকাত সন্দেহে আরও দুজনকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। বুধবার রাতে ঢাকার মগবাজারে অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেওয়ার সময় জনতা একজনকে ধরে গণপিটুনি দেয়।

পরিসংখ্যান বলছে, জানুয়ারিতে গণপিটুনিতে ১২ জন নিহত ও ১৮ জন আহত হয়েছিল। আর ফেব্রুয়ারিতে গণপিটুনির ঘটনায় আটজনের প্রাণ যায়। আহত হয় কমপক্ষে ২০ জন। গত ২৫ ফেব্রুয়ারি রাজধানীর উত্তরায় ছিনতাইয়ের অভিযোগে দুজনকে আটক করে গণপিটুনি দেয় স্থানীয়রা। পরে দড়ি দিয়ে বেঁধে তাদেরকে ফুটওভার ব্রিজের রেলিংয়ে ঝুলিয়ে রাখা হয়। পরে পুলিশ এসে তাদের উদ্ধার করে।

গত ফেব্রুয়ারি মাসে গভীর রাতে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে কুষ্টিয়ার গড়াই নদীর তীরে অন্তত তিনটি ডাকাতি ও গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। ১৮ ফেব্রুয়ারি রাতে একদল অস্ত্রধারী বালুর ঘাটে হামলা চালিয়ে ক্যাশ কাউন্টারের দুই লাখ টাকা লুট করে নেয়। ওই ঘটনায় বাধা দিতে গিয়ে স্থানীয় একজন গুলিতে আহতও হন।

পাবনার সাঁথিয়া উপজেলার বেড়া-সাঁথিয়া আঞ্চলিক মহাসড়কের তলট এলাকায় গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রাত একটার দিকে গাছ ফেলে অন্তত ১০টি গাড়িতে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। ডাকাতদের মারধরে অন্তত পাঁচজন আহত হয়েছেন বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানিয়েছেন। গত ২১ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টার দিকে ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার রামচন্দ্রপুর গ্রামের শশানঘাট এলাকায় ৩ জনকে গুলি করে হত্যা করে শক্তির জানান দেয় চরমপন্থি দলের নেতা কালু। হত্যার দায় স্বীকারও করে সে। গতকাল পর্যন্ত কালু গ্রেপ্তার হয়নি। ফলে কুষ্টিয়া-ঝিনাইদহ জেলায় এই বাহিনীর হাতে আরও প্রাণহানির আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী।

এদিকে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির প্রেক্ষাপটে গত সপ্তাহে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, পুলিশ সদর দপ্তর ও ঢাকা মহানগর পুলিশ কর্তৃপক্ষ নড়েচড়ে বসে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কোর কমিটি আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে একগুচ্ছ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এর পরই যৌথ বাহিনীসহ র‌্যাব-পুলিশ দৃশ্যমান তৎপরতা শুরু করে। গভীর রাতে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা পরিদর্শন শুরু করে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা অবসরপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীসহ পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় রাত্রিকালীন টহলও বাড়ানো হয়েছে। বিভিন্ন সড়কে বসেছে চেকপোস্ট। এ অবস্থার মধ্যেই শুক্রবার রাজধানীর ধানমন্ডির একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা ও লুটপাট করে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের স্থানীয় নেতাকর্মীরা। পরে খবর পেয়ে সেখান থেকে ১৪ জন সমন্বয়ককে গ্রেপ্তার করে যৌথ বাহিনী।

ঢাকা মহানগর পুলিশ কর্মকর্তাদের দাবি, তাদের নানামুখী ব্যবস্থার কারণে ঢাকায় পরিস্থিতির অনেকটাই উন্নতি হয়েছে। ছিনতাই কমে আসছে।

তবে ঢাকার একাধিক এলাকার মানুষের সঙ্গে কথা বলে জেনেছে, রাতে ঢাকার রাস্তায় র‌্যাব-পুলিশের দৃশ্যমান তৎপরতা বেড়েছে। তবে পাড়া-মহল্লায় তাদের উপস্থিতি বাড়েনি। ফলে আগের মতোই আতঙ্ক নিয়ে তাদের ঘর থেকে বের হতে হয়। ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটছে।

এদিকে আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে মাঠে কাজ করা পুলিশ সদস্যরাও বিভিন্ন জায়গায় মার খাচ্ছে। গত ২৮ ফেব্রুয়ারি রাতে চট্টগ্রামের পতেঙ্গায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই যুবককে তল্লাশি চৌকিতে থামার জন্য ইশারা দেন পুলিশের এসআই ইউসুফ আলী। এর কিছুক্ষণ পর ১০-১৫ জন এসে ভুয়া পুলিশ অপবাদ দিয়ে ওই কর্মকর্তাকে মারধর শুরু করেন। ছিনিয়ে নেওয়া হয় সঙ্গে থাকা মুঠোফোন, মানিব্যাগ ও ওয়াকিটকি। সারাদেশে আরও কয়েক জায়গায় পুলিশের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। গত ছয় মাসে পুলিশের ওপর এ ধরনের ২২৫টি হামলার ঘটনা ঘটেছে। কোথাও কোথাও হামলা করে আসামি ছিনতাইয়ের ঘটনাও ঘটেছে। বেশির ভাগ ঘটনা ঘটানো হয়েছে উচ্ছৃঙ্খল জনতার সংঘবদ্ধ আক্রমণে বা মব তৈরি করে।

পুলিশ সদর দপ্তরের তথ্য বলছে, গত ছয় মাসে দায়িত্ব পালনকালে পুলিশ সদস্যের ওপর হামলার ২২৫টি ঘটনার মধ্যে গত বছরের সেপ্টেম্বরে ২৪টি, অক্টোবরে ৩৪, নভেম্বরে ৪৯, ডিসেম্বরে ৪৩, জানুয়ারিতে ৩৮ এবং ফেব্রুয়ারিতে ৩৭টি হামলার ঘটনা ঘটে।

পুলিশ সদর দপ্তরের গণমাধ্যম শাখার এআইজি ইনামুল হক সাগর  বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ আন্তরিকতা এবং পেশাদারত্বের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। ইতোমধ্যে লক্ষ করেছেন বিভিন্ন আভিযানিক কার্যক্রমে অপরাধীদের আইনের আওতায় নিয়ে আসা হয়েছে। অপরাধ প্রতিরোধে কৌশলগত বিভিন্ন কার্যক্রমের মাত্রা বৃদ্ধি করা হয়েছে।

তিনি বলেন, মব জাস্টিস কোনোমতেই সমর্থনযোগ্য নয়। আইন নিজের হাতে তুলে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। কেউ অপরাধ করলে আইন নিজের হাতে তুলে না নিয়ে পুলিশকে জানাতে হবে। পুলিশ এক্ষেত্রে অবশ্যই দ্রুততার সঙ্গে রেসপন্স করবে। পুলিশের আইনি দায়িত্ব পালনে যারা বাধা সৃষ্টি করবে, তাদের বিরুদ্ধে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে, তাদেরকে কোনো ধরনের ছাড় দেওয়া হবে না।

 


আরও খবর

অস্থির চালের বাজার

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫

বাড়তে পারে গরম

রবিবার ১৬ মার্চ ২০২৫




নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধের ‘ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিক্ষোভ-মানববন্ধন

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৪ মার্চ ২০২৫ | হালনাগাদ:সোমবার ১৭ মার্চ ২০২৫ |

Image

শহিদুল ইসলাম জি এম মিঠন, সিনিয়র রিপোর্টার :

স্থায়ী ক্যাম্পাস না থাকায় নওগাঁ মেডিকেল কলেজ বন্ধ করার ‘ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিক্ষোভ ও মানববন্ধন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার দুপূরে মেডিকেল চত্বর থেকে শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে একটি বিক্ষোভ মিছিল বের করা হয়। মিছিলটি বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শহরের মুক্তির মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। পরে সেখানে মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়। এসময় বিভিন্ন শ্রেণির পেশার মানুুষ অংশ নেয়।

মানববন্ধনে শিক্ষার্থীরা বলেন, ২০১৮ সালে প্রতিষ্ঠিত নওগাঁ মেডিকেল কলেজ চালুর পর থেকেই বরাবরই প্রশংসনীয় ফলাফল অর্জন করেছে। বড় মেডিকেল কলেজগুলোর মতো প্রায় সব সুবিধা থাকার পরও শুধু স্থায়ী ক্যাম্পাস না থাকার কারণে এটি বন্ধের অনেক অপচেষ্টা চলছে। তাই ষড়যন্ত্র বন্ধ করে দ্রুত স্থায়ী ক্যাম্পাস নির্মাণের দাবি জানানো হয়। 


আরও খবর